• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

মুরগোট (শেষাংশ)

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৮/২০১১ - ৭:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ঘুম ভেঙ্গে লেখাটা শেষ করতে করতে 'একটু' দেরি হয়ে গেল! ;) প্রথমাংশ'র পর এই রইলো মুরগোটের শেষাংশ :) ]

গোসল সেরে বেরিয়েই অন্তু আম্মুর মেজাজ খারাপ করার কারণ বিলক্ষণ আন্দাজ করতে পারল।

বেরিয়ে এসে বরাবরের মত দরজায় রাখা স্যান্ডেল পড়ার কথা ওর মনে ছিল না, এ আর এমন কি! বাথরুমের দরজা বরাবর ছোট এক টুকরো বারান্দার ওপাশেই কোনার রুম- চেয়ারে স্কুলের ইউনিফর্ম রাখা, “আঙ্গুলের উপর ভর করে চট করে ওখানে যেতে যেতে কতটুকু ময়লাই আর পায়ে ভরবে?!”- এমনি ভেবেছিল ও। এক, দুই করে তিন নম্বর পা ফেলেই চমকে ঊঠতে হল- পরিচিত ঠান্ডা ভাবের বদলে মেঝেটা কেমন হাল্কা গরম আর আঠালো, আবার পায়ের সাথে উঠে আসতে চাইছে- এক ঝলক নীচে তাকিয়েই- ই-ই—ই-ইই—ই- এক লাফে আবার বাথরুমে ফিরল অন্তু- হতচ্ছাড়াটা সকালের কাজ কি এখানেই সেরেছে নাকি?!

“অন্তু-উ-উ-উ-উ-উ-উ!!”- “অ! তুই এখানে? গোসল করেছিস ঠিকমত?”

হাতের কাছে লাইফবয় সাবানটাই ছিল কেবল, তা দিয়েই খিঁতখিঁত করতে থাকা পা-খানা কোনমতে ধুয়ে নিচ্ছিলো সে ঝটপট নাক-মুখ কুঁচকে, এর মধ্যে আম্মুর ডাকে চমকে ফিরে তাকাল-

আম্মুর মুখ লাল হয়ে আছে, গালদুটি লালচে- রেগে আছে নাকি এখনো?! নাকি রান্নাঘর থেকে এল? অন্তু সাবধানে খেয়াল করে দেখল আম্মুর পা আর ঐ বস্তুর দূরত্বটুকু- আপাততঃ ওতে তাঁর চোখ না পড়লেই ভাল- আম্মুকে ব্যস্ত রাখা দরকার-

“হ্যাঁ হ্যাঁ গোসল শেষ তো! নাস্তা হয়ে গেছে? খিদে লেগেছে তো!”

খিদে- এই একটা শব্দ শুনতে পেলে আম্মুর আর মনে থাকে না কিছু, অন্তু জানে। কাজেই ভয় নেই আর। সবে হাঁফ ফেলতে চলেছে সে, অমনি সর্বনাশ হল- ঘুরে রান্নাঘরে ফেরার সময় হঠাৎ তাঁর চোখ পড়ল নীচে-

“ই-ই-ই-হ! ইবলিশটা এখানেও এসে গেছে?! আর এ কি? এ অবস্থা ক্যান? তুই পা দিয়েছিস? ধুয়েছিস পা?”

একগাদা প্রশ্ন নিয়ে আম্মু আবার ফিরে তাকান অন্তুর দিকে। লালচে গাল আরো একটু লালচে হয়েছে, ভ্রু দুটো কুঁচকে গেছে। ও আস্তে করে জবাব দেয়-

“ধুয়েছি।“

“তোর অই হতচ্ছাড়া মুরগা, আজ আমারই একদিন আর ওইটারই একদিন, একদম ‘জব’ দিব আজকে! তাড়াতাড়ি খেতে আয়!”

অন্তু কিছু বলল না আর, এমন সময়ে চুপ থাকাই নিরাপদ।

মুরগোট-কে নিয়ে আসলেই ব্যাপক যন্ত্রনা! এমন আজব টাইপের অভ্যাসের কি কারণ থাকতে পারে তা ও এখনো বুঝে উঠতে পারেনি। আরে বাবা! সকালে ঘুম থেকে উঠেছিস, দরজা খুলে দিতে তোদের বাসার উপর উঠে গা ঝাপটে বসেছিস, ঠিক আছে; মাথার মাঝে হঠাৎ পাগলামী পেয়ে বসে উঠোনে খামাখাই দুই পাখনা প্লেনের মত ছড়িয়ে দৌড়ে এসেছিস, তাও ঠিক আছে; গ্যারেজের পাশে যে আলগা মাটির ঢিবিটা আছে ওতে গিয়ে হুটোপুটি করে এসেছিস- তাতেও কেউ বাঁধা দিতে যায়নি, কিন্তু সকালের বাথরুমটা করার জন্য তোর কি আর কোন জায়গা চোখে পড়ে না বাসাটা ছাড়া?!

কী অদ্ভূত অভ্যাস এই মুরগীটার, সকাল খানিকক্ষণ বাইরে ঘুরবে, অন্যান্য যে জ্ঞাতি ভাই বোনেরা আছে তাদের নিয়ে আম্মুর উঠানে ছড়িয়ে দেয়া ‘সকালের নাস্তা’টুকু সেরে নিয়েই গণহারে সবক’টাকে নিয়ে বাসার ভেতরে দৌড়- দরজা বন্ধ করে, গেট বন্ধ করেও ঠেকিয়ে রাখার উপায় নেই- দেরি করে হলেও ওরা ঢুকবে- বড় মুরগী, ছোট মুরগী, আর একটা বড় মুরগীর সাথে পিচ্চি পিচ্চি কয়েকটা ছানা- কী সুন্দর- দেখলেই ইচ্ছে করে হাতে ধরে রাখি- কিছুক্ষণ পর কেউ ব্যস্ত হয়ে, কেউ হেলে দুলে, কেউ ঘাড় নাড়াতে নাড়াতে দুনিয়া দেখতে বেরুবে-আর ওদিকে শুরু হবে আম্মুর চেঁচামেচি।

আম্মুরই বা দোষ কী? সাত-আটটা মুরগী মিলে যদি সকাল বেলাটায় মাত্র গুছিয়ে ঝকঝকে তকতকে করা ঘরগুলোতে ইচ্ছেমত ধুলো ছড়িয়ে তার উপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে সকালের কাজ সেরে যায় তাহলে রাগ হবে না-ই বা কেন? সকালে উঠে সবার মেজাজ কারণ ছাড়াই খারাপ হয়ে যায়, অন্তু নিজে পর্যন্ত সে সময় ঝামেলা করে না কোন- আম্মু যা বলে করে নেয় চুপচাপ। মুরগীগুলো এটা পর্যন্ত বোঝে না- বেকুব আর কাকে বলে?!

যা করার তা তো করেই, আর বিপদে ফেলে অন্তুকে। এই যে আম্মু কথায় কথায় “জব দিব, জব দিব” তার মানে তো আর আসলেই ওদের জবাই করে কেটেকুটে খেয়ে ফেলবে না, কেবল ওকেই ভয় দেখানো একটু- ও যে জানে না তা না, কিন্তু বুক যদি খামাখাই ধুকপুক করে ওর কি দোষ?

বাসায় অত মুরগী আগে ছিলো না, ঐ হতচ্ছাড়া মুরগোট-ও না। আস্তে আস্তে হয়ে গেল। এখানে অবশ্য অন্তুর হাত আছে একটু। এক মুরগী-চাচা আছে, কদিন পরে পরে বিরাট ঝাঁকায় করে এত এত মুরগী নিয়ে হাজির হয়। বড় মুরগী, ছোট মুরগী, মাঝারী মুরগী। লাল মুরগী, সাদা মুরগী, কালো মুরগী, কালো সাদা ছিটছিট মুরগী- কত রকম যে আছে। কোনটা ডাকতে থাকে কঁক কঁক, কোনটা চুপচাপ কেবল দেখতে থাকে ঘাড় ঘুরিয়ে, আর কোনটা চোখ বন্ধ করে ঝিমায়। মুরগী-চাচা এলেই অন্তুর খুশি খুশি লাগে, আম্মুর কাছে ঘ্যান ঘ্যান শুরু করে একটা, বেশি না, মাত্র একটা মুরগী রেখে দেয়ার জন্য। আম্মু না না না করে ঠিক, পরে “এইটাই কিন্তু শেষ, আর না” বলে ঠিক ঠিক টাকা বের করে আনে মুরগী চাচাকে দেবে বলে।

মুরগোটের বেলায় অমনি গল্প। সাদা একটা বাচ্চা মুরগী, লাল চিকন টুপি মাথার উপর, কেমন চোখ পিট পিট করে ওর দিকে তাকিয়ে ছিল তাকিয়েই ছিল, অন্তুর ওকে খুবই মনে ধরলো। এরপর আর মুরগী-চাচার ঝাঁকা থেকে উঠোনের কোনায় মুরগীদের ছোট্ট চালাঘরটায় ওটাকে নিতে কতক্ষণ!

প্রথম প্রথম অবশ্য ওর নাম ছিল না কোন, অন্য মুরগীগুলোর সাথে ঘুরে বেড়াতো, মাঝে মাঝে বড় মুরগীগুলোর সাথে তেড়িবেড়ি করে ঠোকর খেয়ে আসত। ওমা ক’দিন যেতেই কী সাহস তার- দিব্যি ঘুরে বেড়ায়, বড়গুলোর সাথেও খাতির করে নিয়েছে, গট গট করে বাসার ভেতর ঢুকে পড়ে, আম্মুর হেঁ-এ-ইস হেঁ-ই-ইস মোটেও পাত্তা না দিয়ে ঘুরতে থাকে এরুম থেকে ওরুমে, ভয় পায় না একটুও- সেই থেকে ও মুরগোট!

এখন ও আরো বড় হয়েছে, আরো পাজী হয়েছে। অন্য মুরগীগুলোর সাথেও ওর খুব ভাব- যা করবে সব কটাকে নিয়ে করবে, আর বকা যা খাবার তা তো অন্তুর জন্যই- ওর আর চিন্তা কি!

“এই! বারান্দায় কি আবার?! তাড়াতাড়ি খেতে আয়!”

আম্মুর ডাকে ফিরে তাকায় ও, কখন যে বারান্দায় চলে এসেছে খেয়ালই করে নি।

“সব গুলো বাইরে এখন! আম্মু দেখো দেখো মুরগোট কেমন ঘুমাচ্ছে!”

“ঘুমাচ্ছে না রে বোকা! বিশ্রাম নিচ্ছে ওভাবে! আয় আয় খাস নি কিছু এখনো!”

আম্মুর পেছনে পেচনে ডাইনিং টেবলে যাওয়ার আগে অন্তু তাকিয়ে দেখে- মুরগোট বাইরে উঠানটায় কী অদ্ভূত ভাবে শুয়ে আছে- জায়গাটায় না রোদ, না ছায়া- অর ঘাড়টা গুঁজে রেখেছে পাখার নীচে, পাদুটোও ভাঁজ করে গুটিয়ে রেখেছে কেমন, আর মাঝে মাঝে পাখার পালকগুলো নাড়াচ্ছে। দেখে মনে হয় ঠিক ঘুমানোর তোড়জোড় করছে।

তারপর আবার আম্মুর কথা মনে পড়ে- “ও বিশ্রাম করছে!”

অন্তু হঠাৎ টের পায়- পেটে কেমন চিন চিন করছে! ব্যথা? নাহ, খিদে লেগেছে মনে হয়! মুরগোটকে আরেকবার দেখে নিয়ে ও দৌড়ায় আম্মুর কাছে- নাস্তা করতে হবে, এখনই!


মন্তব্য

অপছন্দনীয় এর ছবি

:)

( অফ টপিকঃ আপনার কমলা লেজের সুপারস্টারকে কি বাদই দিয়ে দিলেন?)

মর্ম এর ছবি

:-D

অট: বাদ দিইনি কো, বোধ করি তার বাড় বেড়েছে বড়, নিজেকে সুপারস্টার মনে করে কি না কে জানে, আসি আসি করেও কেবল ফাঁকি দিচ্ছে :-(

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি

অনেক দিন বাদে কী ব্যাপার!!!! ;)

মর্ম এর ছবি

আমি তো তাও মন্তব্য করি মাঝে মাঝে, আপনাকে তো তাতেও পাই না! আশা করি ভাল আছেন আপনি। লিখুন বেশি বেশি। শুভেচ্ছা।

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

আশালতা এর ছবি

লেখাটা ঠিক রম্য গোত্রের মনে হয়নি। আপনি অনেক যত্ন নিয়ে লেখেন বলে মনে হয়। ছোটখাট ডিটেলগুলো এত সুন্দর করে তুলে ধরেন যে লেখাটা নিটোল হয়ে ওঠে। সেই হিসেবে এই লেখাটা অবশ্যই ভীষণ সুন্দর লেখা। :)

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

মর্ম এর ছবি

রম্য নিয়ে আপনাকে নিয়ে তিনজন প্রশ্ন তুললেন মোট দুই অংশ মিলিয়ে, মুরগোট যদি আসেও আর এ ট্যাগ আর আসবে না এটুক নিশ্চিত করছি।

কেন জানিনা, ডিটেল নিয়ে লিখতে ভাল লাগে। আর মজার ব্যাপার হল, এখনকার চার চোখ থেকে যখন প্রায় বিশ বছর আগের দুই চোখের জগতটায় ঘুরতে যাই, অবাক হয়ে দেখি সে জগতটায় ডিটেল এত বেশি যে কোনটা রাখবো কোনটা ছাড়বো সব মিলিয়ে লিখতে হিমশিম খেতে হয়!

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

The Reader এর ছবি

আমিও একটা মুরগোট চাই । ;)

মর্ম এর ছবি

মুরগি চাচাদের খুঁজে বের করুন আগে, একখান বড় দেখে খাঁচা কিনুন, এরপর আম্মুর কাছে গিয়ে ঘ্যানঘ্যান শুরু করুন, কাজ হয়ে যাবে আশা করি ;-)

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

তিথীডোর এর ছবি

মিঁয়াওকে চাই।

অট: 'শুভ জন্মদিন' ভাইয়া! =DX
খোমাখাতা আপাতত ঘুমন্ত, তাই এখানেই শুভেচ্ছা জানালাম। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

মর্ম এর ছবি

মিঁয়াও পালিয়ে বেড়াচ্ছে, ধরতে পারলেই এখানে অবিলম্বে হাজির করা হবে :-D

আপাতত একে ধরেছি, পছন্দ হয়নি বুঝি? :-P

অট: অনেক অনেক ধন্যবাদ। :-)খোমাখাতার মাথা আউলা হয়ে গেছে, আপাতত সে 'যেমন ইচ্ছা তেমন' খেলায় ব্যস্ত! :-|

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

অপছন্দনীয় এর ছবি

শুভ জন্মদিন :)

মর্ম এর ছবি

ধন্যবাদ :-D

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

অপছন্দনীয় এর ছবি

উঁহুঁ, ধন্যবাদটা আমার প্রাপ্য নয় - আমি আপনার জন্মদিন জানতাম না। ঐ যে দেখুন উপরে তিথীডোর নামক একটি খুকি আপনাকে উইশ করেছে, ধন্যবাদটা তারই প্রাপ্য :)

মর্ম এর ছবি

লাফাং এবং ঘ্যাচাং

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

মর্ম এর ছবি

রিপিটং তাং টিপিটং ঘ্যাচাং

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

মর্ম এর ছবি

খুকিটিকেও সেজন্য ধন্যবাদ দিয়েছি তো! আর জানেন তো, মাঝে মাঝে ধন্যবাদ ছাড়া আর কোন প্রতিশব্দ খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়, থাকলে খুকিটির জন্য সেই বিশেষ শব্দমালাই বরাদ্দ হত!

আপাতত আর তো কিছু করার নেই, তবে হ্যাঁ, আপনারা যদি আপনাদের প্রাপ্ত ধন্যবাদের কিয়দংশের স্বত্বত্যাগ করে খুকিটিকে দিয়ে দিতে চান, তাইতে আমার বিন্দুমাত্র আপত্তি নেই, এটা জানিয়ে রাখলাম! :-D

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

The Reader এর ছবি

শুভ জন্মদিন :)

মর্ম এর ছবি

ধন্যবাদ :-)

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

আয়নামতি এর ছবি

শুভ জন্মদিন :D

মর্ম এর ছবি

ধন্যবাদ এবং হাচলত্বের অভিনন্দন :-)

অট: আপনাকে আগেও এসে উত্তর দিয়ে গেছি, কিন্তু ওটা গেল কোথায় ভাবছি!

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

মৌনকুহর এর ছবি

জন্মদিনের বিলম্বিত শুভেচ্ছা! :)

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ

মর্ম এর ছবি

বিলম্বিত শুভেচ্ছা সাদরে গৃহীত হল :-)

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

কল্যাণF এর ছবি

লেখা পড়তে ভাল লাগছে, জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

মর্ম এর ছবি

কাকে বেশি ভাল লাগলো? 'মিঁয়াও' না 'মুরগোট'?! ;)

শুভেচ্ছা সাদরে গৃহীত হল :)

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

কল্যাণF এর ছবি

সবচেয়ে ভালো লেগেছে অন্তুকে, মনে হচ্ছিলো আয়নায় সামনে নিজেকে দেখতে পাচ্ছিলাম। 'মিঁয়াও' আর 'মুরগোট' এর মাঝে প্রথম জনকেই পছন্দ যতক্ষণ না ঘরে পুঁ পুঁ করে ফেলে :p । কিন্তু শুধু 'মিঁয়াও' বা 'মুরগোট'? ঘেউ ছিলোনা বাসায়? থাকলে লিখে ফেলেন না প্লিজ। আমার আবার ঘেউটাই বেশি পছন্দ। রাস্তা ঘাঁটে ওদের দেখা পেলেই চুক চুক করে ডাকতে থাকি, চেনা অচেনা যাই হোক। লেজ নেড়ে ছুটে আসে ওরা, কখনো সখনো উলটো তাড়াও জোটে কপালে। আর কত যে বকা খেয়েছি, আগে বকতো মা আর এখন বকে ম্যাডাম।

(অটঃ জবাব দিতে দেরি হয়ে গেলো, পোস্টটা হারিয়ে ফেলেছিলাম, আর খুঁজে পাচ্ছিলাম না)

মর্ম এর ছবি

ঘেউদের সাথে কোনকালেই বনিবনা হয়নি তেমন! চাই আর না চাই, ওদের ডরাই!

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

কল্যাণF এর ছবি

ডরান ভাল, তাই বলে লেখা দিতে আবার দেরী করেন না কিন্তু ওই অজুহাতে।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।