বিজয়াল্লাসে মত্ত কোনো আমার কথা বলতে আসিনি,
হাঁক-ডাক-চিৎকারে গর্বিত পুলকিত চিত্তে মেতে উঠিনি!
গদ্য-পদ্য গঠন-নিয়মকানুন ছন্দ-মাত্রাবৃত্তে পরিমার্জিত
দুরূহ শব্দে অনুসন্ধানের গল্প সাজানোর অনুচিন্তায় চিন্তিত!
আহা,
কী সব হিজিবিজি ব্যাকরণ অলংকরণ অথবা ব্যানার সম্পাদন!
আর অসম্ভব বাস্তবতা এড়িয়ে কালিমাতে সাদা প্রলেপ লেপন।
ব্যর্থতা-
পরাধীন বাংলার ক্রন্দন থেমেছিলো একাত্তরের বলিদানে।
স্বাধীন বাংলার অবিরাম ক্রন্দন রুধির ধারা হয়ে বয়ে যায়
কেনো এ ক্ষরণ আমরা সবাই জানি, শুধু জানা-বুঝাতেই!
মুখে হাজারো বুলি আওড়াই, কাগজে শতরঙের বাহার।।
বাঙালী বলেই বারবার এ কথা শুধু মার্জনা চেয়ে বলি
মায়ের অশ্রুভেজা আঁচলে লাগে কেনো দাসত্বের ধূলি!
মন্তব্য
ব্যর্থতার আঙিনা ছেড়ে এই যে আজ উচ্চকিত লাখো মানুষের কন্ঠস্বর ঘাতকদের বিরুদ্ধে সেটাও কম প্রাপ্তি নয় বন্ধু।
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
হ্যা।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
নতুন মন্তব্য করুন