বেকুব

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: বুধ, ২৩/০৪/২০০৮ - ১:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আখলাক সাহেব যে একজন মস্ত বেকুব, এ ব্যাপারে কারোরই সন্দেহ নেই। এমন কি, আখলাক সাহেবের নিজেরও না। আখলাক সাহেব যে পাড়ায় থাকেন, সেখানকার রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কেউ যদি চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করে, ও হে, আখলাক সাহেব কি বোকা? তাহলে পাড়ার মোরগটাও কোঁকর কোঁ করে ডেকে উঠবে। যার অর্থ খুবই পরিষ্কার।
আখলাক সাহেব এই নিয়ে খুবই মনোকষ্টে থাকেন। কতজন কতরকম উন্নতি করে ফেলল, আর তিনি বুদ্ধির অভাবে কিছুই করতে পারলেন না। তবে এ নিয়ে তাঁর মধ্যে দুঃখ থাকলেও হিংসা নেই। এমনিতে তিনি একেবারেই ভালোমানুষ, কোনোদিন কেউ তাঁকে রাগতেও দেখে নি, বাজে কথাও বলতে শোনে নি।
ভালোমানুষির সুযোগ সবাই নেয়। আখলাক সাহেব পাড়ার বাজার থেকে চিরকাল ফেরেন রাজ্যের যত পচা আর বাজে জিনিস নিয়ে।
ইমরান সাহেবের মস্ত মশলার দোকান, সবার কাছে তিনি যাই বিক্রি করুন না কেন, আখলাক সাহেবের ক্ষেত্রে তিনি মাটি মেশানো হলুদ আর ধনেগুঁড়া বিক্রি করবেনই, সঙ্গে ইঁটের গুঁড়া মেশানো গুঁড়া মরিচ। হরিপদ ঘোষের বিরাট ডেইরি ফার্ম, সব কর্মচারীদের তাঁর নির্দেশ দেয়াই আছে, ও রে, সবার কাছে বিক্রির সময় দুধের সঙ্গে পানি মেশাবি, আর আখলাক সাহেবের সময় মেশাবি পানির সঙ্গে দুধ! আর ডিমের দোকানদার মতিন সাহেবের কথা তো ছেড়েই দেয়া গেল, আখলাক সাহেবের জন্য তিনি অতিরিক্ত রকমের যত্ন করে সব পঁচা ডিমগুলি তুলে রাখেন।
এসব নিয়ে আখলাক সাহেব যত মন খারাপ করেন, তার চেয়ে বেশি খারাপ করেন তাঁর স্ত্রী। সেটা অবশ্য তিনি তাঁর স্বামীর সামনে প্রকাশ করেন না। বরং আখলাক সাহেব যদি কখনো আফসোস করে বলতে যান, ইস, জানো, আজকেও কী ঠকে এলাম--তখনই তাঁর স্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে বলেন, বাদ দাও তো, এমন কিছুই হয় নি ! তবে মাঝেমধ্যে বেশি মন খারাপ হলে হঠাত্ মুখ ফসকে বলে ফেলেন, ইস, তুমি যদি আরেকটু বুদ্ধিমান হতে !
সেকথা শুনে আখলাক সাহেবের অবর্ণনীয় রকমের কষ্ট হয়, সেটা অবশ্য তিনি তাঁর স্ত্রীর কাছে চেপে যান।
বোকা জামাইয়ের ঘর করা অনেক কষ্ট, অভাব অনটন লেগেই থাকে। আখলাক সাহেবের স্ত্রী একদিন একেবারে কঠিন অসুখে পড়ে গেলেন। সেই যে বিছানা নিলেন, মনে হল না এ জীবনে আর কোনোদিন বিছানা ছেড়ে উঠতে পারবেন!
আখলাক সাহেব চোখে অন্ধকার দেখলেন, সামান্য যা সঞ্চয় ছিল, সমানে খরচ করতে লাগলেন ডাক্তারের পেছনে, কিন্তু বিশেষ কিছুই লাভ হল না। আখলাক সাহেবের স্ত্রী রুগ্ন হাত নেড়ে ক্লান্ত গলায় তাঁকে বলেন, বোকার মতো এত খরচ কর না, টাকা জমিয়ে রাখ, মরার আগে তোমাকে অন্তত একটু বুদ্ধিমান দেখে যেতে দাও!
আখলাক সাহেবের স্ত্রী বিছানা ছেড়ে উঠতে পারেন না, কাজের মেয়েটাই সব রান্না করে দিয়ে যায়। একদিন তিনি আখলাক সাহেবকে বললেন, ওগো, আমাকে আজকে একটু কষ্ট করে উঠিয়ে দাও। আজকে আমি নিজের হাতে একটু রান্না করে তোমাকে খাওয়াই!
আখলাক সাহেব বললেন, সে কী কথা! তুমি রান্না করবে কী করে? বরং আমিই তোমাকে রান্না করে খাওয়াব!
সেকথা শুনে আখলাক সাহেবের স্ত্রী তো হেসে কুটোপাটি। ওমা, তুমি করবে রান্না? তুমি কোনোদিন রান্না করেছ না করতে দেখেছ? তুমি চেনো কোনটা ভাতের হাতা আর কোনটা খুন্তি?
আখলাক সাহেব দুঃখিত মুখে বললেন, আমাকে কি তোমার এতই বোকা মনে হয়? চেষ্টা করলেও পারব না?
আখলাক সাহেবের স্ত্রী হাসতে হাসতে বললেন, তুমি বাজার করতে গিয়েই তো নিয়ে আসবে রাজ্যের পঁচা জিনিস, রান্না তো অনেক পরের ব্যাপার--আচ্ছা না থাক, আমি কি তোমার মনে দুঃখ দিলাম?
আখলাক সাহেব না-না বলে স্ত্রীর সামনে থেকে উঠে গেলেন। আসলে তিনি চোখের জল দেখাতে চান না। বারান্দায় বসে তিনি অনেকক্ষণ মন দিয়ে ভাবলেন। আসলেই কি তাঁর কোনো বুদ্ধিশুদ্ধি নেই? সারাজীবনই কি তিনি বোকা বনে যাবেন?
একটু পরেই তিনি উঠে পড়লেন। বাজারের ব্যাগ নিয়ে হনহনিয়ে হেঁটে প্রথমে গেলেন ইমরান সাহেবের মশলার দোকানে। বললেন, ইমরান সাহেব, আজকে আমার বাসায় আপনার দয়া করে একটু পা রাখবেন। আপনাদের ভাবি আপনাদের দুটো ডালভাত খাওয়াতে চান!
ইমরান সাহেব অবাকও হলেন, খুশিও হলেন, বিগলিত হেসে বললেন, নিশ্চয়, নিশ্চয়!
আজকে জীবনে প্রথম আখলাক সাহেবের ব্যাগে খাঁটি মশলা উঠল!
হরিপদ ঘোষও দাওয়াত পেলেন, তারপর কর্মচারীদের ডেকে ফিসফিস করে কী যেন বললেন, আখলাক সাহেব এই প্রথম তাঁর হাতে খাঁটি দুধ পেলেন!
আর মতিন সাহেব তাঁকে দেখেই প্রতিদিনের অভ্যাসমতো পঁচা ডিমের খাঁচাটা টান দিতে যাচ্ছিলেন, দাওয়াতের কথা শুনেই লাজুক মুখে একগাল হেসে বড় ডিমের খাঁচাটা নামিয়ে আনলেন।
আখলাক সাহেব ফেরার পথে একটা রাস্তার পাশের বাজে হোটেল থেকে কিছু ভাত-তরকারি কিনলেন। তারপর একটা বড় হোটেল থেকেও বেশ কিছু খাবারদাবার নিলেন। বাসায় ফিরে দেখেন, তাঁর স্ত্রী ঘুমোচ্ছেন। তিনি চুপচাপ রান্নাঘরে ঢুকে কাজে লেগে গেলেন। তাঁর চোখে গনগন করে রাগের আগুন জ্বলছে। কে বলে তাঁর বুদ্ধি নেই? আজকে হবে একটা এসপারওসপার!
দুপুরের মধ্যে অতিথিরা এসে গেলেন। আখলাক সাহেব তাঁদেরকে খুবই সমাদর করে বসালেন। বললেন, আপনাদের ভাবি একটু অসুস্থ, তার মধ্যে রান্না করেও কিছুটা ক্লান্ত। আমি পরিবেশন করলে অসুবিধে নেই তো?
সবাই বললেন, আরে না না! কী বলেন!
আখলাক সাহেব তাঁদেরকে খাবার বেড়ে দিলেন। সেই রাস্তার পাশের বাজে হোটেলের খাবারগুলো। সবাই মুখে দিয়েই থু থু করে উঠল!
আখলাক সাহেব দৌড়ে এসে বললেন, কী হল, কী হল?
অতিথিরা সমস্বরে বললেন, ও রে বাবা, এ খাবার মুখে দেয়া যায় নাকি?
আখলাক সাহেব বললেন, সে কী কথা, সব জিনিস তো আপনাদের দোকান থেকেই কিনি। আজকেও তো আপনাদের দোকান থেকে বাজার করলাম। কেন, এগুলো খেতে কি ভালো হয় নি?
সবাই একযোগে মাথা নেড়ে উঠতেই আখলাক সাহেব একটু চিন্তার ভঙ্গি করে বললেন, হুঁ এগুলো অবশ্য আগের করা বাজারের রান্না। আজকের করা বাজারের রান্নাও ঐ ঘরে আছে, সেগুলি কি নিয়ে আসব?
সবাই একসঙ্গে হ্যাঁ হ্যাঁ করে উঠতেই দেখেন আখলাক সাহেব একদৃষ্টিতে কঠিন চোখে তাঁদের দিকে তাকিয়ে আছেন!
তাঁরা আস্তে আস্তে চোখ নামিয়ে নিলেন।
আখলাক সাহেব কঠোর গলায় বললেন, আপনারা নিজেরাই প্রকাশ করে দিলেন যে, আপনারা আমাকে এতদিন কী পরিমাণ ঠকিয়ে এসেছেন। আমি একজন নিতান্তই সহজ সাধারণ মানুষ, এটাই কী আমার দোষ?
এবার তাঁর গলাটা দুঃখে ভাঙ্গা ভাঙ্গা হয়ে গেল, আমার এই বোকামি দেখে, আপনাদের কাছে দিনের পর দিন ঠকতে দেখে আমার স্ত্রী মনের দুঃখে এখন মরতেই বসেছেন। গত এক মাস থেকে তিনি বিছানায়। এসব রান্না তিনি করেন নি, আমি আপনাদেরকে একটু শিক্ষা দেবার জন্যই এগুলি নিয়ে এসেছি। যা হোক, আপনারা আমার অতিথি, আমি ভালো হোটেল থেকে অন্য খাবার নিয়ে এসেছি। আপনারা বসুন, আমি সেই খাবার দিচ্ছি!
প্রথমে উঠে এলেন মতিন সাহেব, তাঁর চোখ ছলছল করছে, তিনি ধরা গলায় বললেন, আখলাক সাহেব, আমার লজ্জা রাখার জায়গা নেই। আমি এর প্রায়শ্চিত্ত করতে চাই। আমার ফার্মের পাঁচশো মুরগি আমি আপনাকে দিয়ে দেব!
হরিপদ ঘোষ ধুতির কোঁচায় নাক-চোখ মুছতে মুছতে খরখরে গলায় বললেন, আমার সবচেয়ে বড় দুধেল গাইটা আমি আপনার বাড়ি এসে রেখে যাব, কিন্তু আপনি কি ক্ষমা করবেন?
ইমরান সাহেব ফোঁপাতে ফোঁপাতে নাকিসুরে বললেন, কাল গিয়ে আমার দোকান থেকে মশলা পেষাই করার যন্ত্রটাই নিয়ে চলে আসবেন। তবে যদি আমার শিক্ষা হয়!
আখলাক সাহেব একটু হেসে বললেন, আপনাদের কারোরই এত প্রায়শ্চিত্তের দরকার নেই। আপনারা শুধু যদি আর কোনোদিন আমাকে ভেজাল জিনিস না দেন, তাহলেই কৃতজ্ঞ থাকব। তবে একটা অনুরোধ, আপনাদের ভাবির কাছে শুধু এই ক্ষমাপ্রার্থনাটা করে যাবেন। তাহলে অন্তত মরার আগে সে জেনে যাবে যে, তাঁর জামাই সারাজীবনই ঠকবে না!
আখলাক সাহেবের স্ত্রী ঘুম থেকে উঠে রীতিমতো চমকে গেলেন!
তাঁর পায়ের কাছে কাঁচুমাচু মুখ করে পাড়ার কয়েক দোকানি দাঁড়িয়ে আছে। যারা তাঁর স্বামীকে সবসময়ই ঠকায়।
তিনি চোখ মেলামাত্রই তারা তিনজন দলীয় আবৃত্তির মতো গড়গড় করে বলে উঠল, আমরা আপনার স্বামীকে আর কখনোই ভেজাল জিনিস দেব না, আর কখনো ঠকাব না! আমরা অনুতপ্ত, আপনি কি আমাদের ক্ষমা করবেন?
তিনি অবাক হয়ে তাঁর স্বামীর দিকে তাকাতেই আখলাক সাহেব গর্বিত সুরে যোগ করলেন, আজ যা বাজার করেছি, তার মধ্যে একটাও ভেজাল জিনিস নেই!
আখলাক সাহেবের স্ত্রী আরো খানিকক্ষণ অবাক হয়ে তাকিয়ে থেকে তারপর হেসে ফেললেন। বললেন, তাহলে আর কি, তুমি উনাদেরকে বসতে বল। এই ভর দুপুরে খালি মুখে গৃহস্থের বাড়ি থেকে কেউ যায়? এতই যখন ভালো বাজার করেছ, আমি যাই, একটু রান্না বসাই!
এই বলে তিনি একদম সুস্থ মানুষের মতো বিছানা ছেড়ে উঠে হাঁটতে হাঁটতে রান্নাঘরের দিকে গেলেন...

(গল্পটি বছর দুই-তিন আগে ভোরের কাগজের ইষ্টিকুটুম পাতায় ছাপা হয়েছিল)


মন্তব্য

তীরন্দাজ এর ছবি

খুব খুব খুব সুন্দর গল্প। এর চেয়ে বেশী কিছু আর বলার নেই।

এসব ভেজাল মানুষজন যদি এত সহজে শিক্ষা পেতো!

**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। আপনি সবসময় সবার আগে কমেন্ট জানান। এবং মুক্তকণ্ঠে প্রশংসা করেন। জানি এই প্রশংসাকে ধরে রাখার মতো যোগ্যতা আমার আছে কিনা।
--------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

"জানি"র জায়গায় "জানি না" হবে। হা হা হা।
--------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

আপনার গল্পের সরলতা আমাকে ছুঁয়ে গেল।
গল্পের আইডিয়াটার জন্য আপনাকে ৫ তাঁরা।

এর চে বেশী তারা দেবার উপায় নেই।

___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"

স্বপ্নাহত এর ছবি

গল্পটা পড়ে মনটা ঝরঝরে হয়ে গেল হাসি

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

আপনার নতুন ছবিটা দেখে আমার মনটাও ঝরঝরে হয়ে গেল। বিডিনিউজ টোয়েন্টি ফোরের আর্টসে একটা সম্পূর্ণ নতুন গল্প এসেছে আমার। এক লেখা দু-জায়গায় পোস্ট করার তো প্রশ্নই আসে না! লিঙ্কটা দিলাম... গল্পটা বোধহয় ভালো লাগবে আপনার...

---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍আখলাক সাহেবের মতো সরল লোকদের প্রতি আমার বিশেষ শ্রদ্ধা আছে। আর যারা এই সরলতার সুযোগ নেয়, তারা মানুষ পদবাচ্য নয়।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি একগামী পুরুষ। একমাত্র নারীদের ভালোবাসি চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ক্যামেলিয়া আলম এর ছবি

মজার একটা গল্প পড়লাম। ভাল।
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........

.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........

খেকশিয়াল এর ছবি

খুব সুন্দর সরল একটা গল্প শুরু থেকে শেষ অবদি, দারুন লাগল ।

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।