জাগো বাহে কোনঠে সবায়!

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/১২/২০১৩ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আরো কিছু বাঙালি মরতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মাটিতেই। অবরোধ নাম দিয়ে পিকেটিংয়ের অন্তরালে।
নিজেদের কর্মীদের বাসে-ট্রেনে চড়তে মানা করেছে জামাত। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে সেসবে হামলা চালাবে তারা, এটাই প্ল্যান। বাঙ্গালি নিধনের যে প্রক্রিয়া একাত্তরে পাকিস্তানি খানসেনারা শুরু করেছিল, সেটারই ধারাবাহিকতা চলছে এখন। পিকেটিং-এর অন্তরালে এগুলো সবই খুন। পরিকল্পিত ঠাণ্ডা মাথার খুন। তালেবানি দেশ তৈরির লক্ষে বাঙালি কোরবানি।
পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। বাংলাদেশকে তালেবান বানাবার প্রক্রিয়া গোপনে চলছিল সবসময়ই। ৭৫-এর পর এরা প্রথম সাহস পেল বাইরের আলোতে বেরোতে। তারপর একটু একটু করে নগ্ন হতে হতে আজকে ওরা পুরোটাই ন্যাংটা, ভয়হীন এবং আক্রমণাত্মক! রীতিমতো দেশব্যাপী যুদ্ধের প্রস্তুতি আছে তাদের মধ্যে। আছে অস্ত্র চালানোর বোমা বানানোর ট্রেনিং। সবই তো এখন তরল জলের মতো স্বচ্ছ!
কী ভাবছেন? একের পর এক পুড়ছে যারা, এরা আপনার কেউ না? সাধারণ নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষ? আপনার কিছুই হয় নি, হবে না?
উঁহু, আমি জানি আপনি এখন আর ওরকম ভাবেন না। আমি জানি আপনার চোখ দুটো আর বন্ধ নেই। আস্তে আস্তে পুরোদস্তূর খুলে যাচ্ছে। আমি জানি আপনার চোখে পানি। আচ্ছা বলতে পারেন, এই অনাত্মীয় অপরিচিত মানুষগুলির জন্য কেন আপনার চোখে পানি আসে? কেন এমন থমকে যান? পরিচিত জীবনের ঝরঝরে গতি আচমকাই কেন কিছু মুহূর্তের জন্য জমাট বরফ হয়ে যায়?
আমি বলে দিচ্ছি।
চোখ বন্ধ করুন। দুটো মিনিট চোখ বন্ধ করে কথাগুলো শুনুন। ওরা যে আপনার ভাই আর বোন, আপনার আর ওর জন্ম যে একই মাটিতে। ওর দাদাবাড়িতে বেড়াতে গেছে আপনার দাদা, মাটির ঘরে পাশাপাশি বসে কাঁসার থালে ভাত খেয়েছে। ওর দাদার বাবা আর আপনার দাদার বাবা একইসাথে হালচাষ দিয়েছে জমিতে। ওর দাদির দাদি ঢেঁকিতে পাড় দিয়েছে আর আপনার দাদির দাদি ধান ছড়িয়েছে ঢেঁকির গর্তে। ওর আর আপনার বাবা একই সেক্টরে একই প্লাটুনে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে যুদ্ধ করেছে। হয়ত ওর বাবাই আপনার বাবার আহত অক্ষম দেহ কাঁধে নিয়ে দৌড়েছে মাইলের পর মাইল। অথবা আপনার বাবা ওর বাবাকে নিয়ে। ওরা একইসাথে মাটির গন্ধ নিয়েছিল, রক্ত ঝরিয়েছিল, মৃত্যু দেখেছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় গ্রামের বাড়িতে যাবার পথে আপনার মা ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে যে বাড়িতে দু-রাত আশ্রয় নিয়েছিল, হয়ত সেই বাড়িরই সন্তান সে।
জীবনের টানে আজ আমরা বিচ্ছিন্ন, অপরিচিত, স্বার্থপর, কৃত্রিম, সন্দিগ্ধ, সুশীল... তবু খতরনাক চোখ দুটো ভিজে ওঠে। না-দেখা, না-জানা মানুষগুলোর জন্য বুকের ভেতর হাহাকার জাগে। কারণ একটাই, রক্তের টান বড় টান, পানির চেয়ে রক্ত ঘন। হাজার বছরের সম্পর্কের পর আমরা রক্তের ভাইবোন হয়েছি একাত্তরে, একথা ভুলে কোথায় যাবেন আপনি?
আপনি ঝানু ব্যবসায়ী? কর্পোরেট? উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা? শেয়ারের দালাল? দোকানদার? ভাতের হোটেলের মালিক? আপনি ব্যস্ত মানুষ? সময় নেই আপনার এসব কথা শোনার?
তাহলে আচমকাই আপনার চোখ জ্বালা করে ওঠে কেন? মিটিংয়ের সময় চশমার কাঁচ কেন ঝাপসা হয়ে ওঠে? ছাদের দিকে তাকিয়ে কেন আপনি চোখের পানি লুকান? ভাতের থাল কেন সরিয়ে রাখেন? কাজ ফেলে দৌড়ে এসে বাথরুমের ভেতরে ঢুকে কেন ঝরঝরিয়ে কাঁদেন?
ভাবছেন, কী করে আমি জানি?
আমি জানি কারণ ফেব্রুয়ারি মাসে শাহবাগের মোড়ে আপনার সাথে আমার দেখা হয়েছিল। আমরা মুখোমুখি হয়ে থমকে গিয়েছিলাম। আপনি আমার চোখের দিকে তাকিয়েছিলেন, আমি আপনার চোখে। আমি আপনার চোখে কোনো ব্যবসায়ী, ছাত্র বা কর্পোরেটকে দেখি নি। কোনো দলের বা গোষ্ঠীর মানুষকেও দেখি নি। আপনার গায়ে ছিল মাটির গন্ধ, আশ্চর্য! বাংলার মাটির এক পরিচয়হীন মানুষ হয়ে আপনি এসেছিলেন। যেমন অনেক পরিচয়হীন মানুষ দেশের জন্য যুদ্ধ করতে করতে করতে এই দেশের জলেমাটিতে নিজেদের রক্ত-মাংস-হাড় বিকিয়ে দিয়েছে।
আমরা আমাদের চোখে আগুন দেখেছিলাম। কাদা-জল-মাটি দেখেছিলাম।
আমরা আমাদেরকে চিনেছিলাম। জেনেছিলাম, আমরা একা নই!
আমরা নতুন করে অস্তিত্ব দিয়ে বুঝেছিলাম, মুক্তিযুদ্ধ ফুরায় নি। মুক্তিযুদ্ধ কখনো ফুরায় না।
তারপর, আপনার বাবা আর আমার বাবা, সেই মুক্তিযুদ্ধের সময়ে, সেই লাশপচা গন্ধের ভেতরে, প্রিয়জনের রক্তাক্ত মুখ চোখে দেখতে দেখতে, চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে মৃত্যু মাথায় করে, পেটভরা খিদে আর পা ভরা কাদা নিয়ে স্টেনগানের ট্রিগার চাপতে চাপতে পরম আক্রোশে যেভাবে জয় বাংলা বলে গর্জন করে উঠেছিল, পূর্বপুরুষদের মতো তেমন করে গর্জে উঠেছিলাম আমরাও।
আমাদের চারপাশের এতদিনের নীরবতা আর স্বার্থপরতার সব খাঁচা ভেঙ্গে দিয়ে আমরা একসাথে চিৎকার করে উঠেছিলাম, জাগো বাহে কোনঠে সবায়!

মাটির গন্ধ শরীর থেকে হাজার ঘষলেও ওঠে না বাহে। আপনি বাঙালি, আপনি সবসময়েই ওদের জাতশত্রু। তাই সজাগ থাকুন।
শুধু নিজে সতর্ক ও সাবধান না, অন্যদেরকেও সতর্ক রাখুন। আশপাশে চোখ রাখুন যতটা পারেন। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই হয় পুলিশে জানান নয় তো লোকবল থাকলে চার্জ করুন। তেমন সুযোগ থাকলে দূর থেকে ক্রিমিন্যাল পিকেটারের ছবি তুলে ফেলুন। কোনো ভাইয়া বা দাদা বা কোনো স্যার আমাদের বাঁচাবেন না। নব্য গান্ধী, আন্তর্জাতিক দালাল, ভাড়াটে পত্রিকা, ছিঁচকাঁদুনে লেখক এরা আমাদের কোনোই কাজে আসবেন না। আমাদের লড়াই আমাদেরই করতে হবে। সবসময়ের মতোই। আমাদের সতর্কতা, সাবধানতা অনেক মানুষকে বাঁচিয়ে দিতে পারে। সজাগ থাকুন।

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।


মন্তব্য

আহির ভৈরব এর ছবি

অসহ্য অস্থিরতায় দিন কাটছে ইদানিং। এই লেখাটা পড়ে কেন যেন একটু সাহস পেলাম। সচলায়তনে এই জন‌্যই বারবার ফিরে আসা - একটুখানি সাহসের খোnজে।

যেখানে যে আছেন, ভালো থাকবেন ভাইয়েরা, বোনেরা, সাবধানে থাকবেন, বেnচে থাকবেন। লেখাটার জন্য ধন্যবাদ, মদুলভাই।

-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

আমারও অস্থির লাগছিল আহির ভাই। ভোরে উঠে এই কথাগুলো একটানা লিখে তারপর একটু শান্তি পেলাম। তারপর মনে হল আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করি!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

স্যাম এর ছবি

খুব ভাল করেছেন, নিয়মিত ভাগ চাই। এবং আমরা সজাগ থাকলে

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।

চলুক তাই হোক, জাগো বাহে।

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

হুমম। জেগে আমাদের থাকতেই হবে!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক গুরু গুরু

কী ভাবছেন? একের পর এক পুড়ছে যারা, এরা আপনার কেউ না? সাধারণ নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষ? আপনার কিছুই হয় নি, হবে না?
উঁহু, আমি জানি আপনি এখন আর ওরকম ভাবেন না। আমি জানি আপনার চোখ দুটো আর বন্ধ নেই। আস্তে আস্তে পুরোদস্তূর খুলে যাচ্ছে। আমি জানি আপনার চোখে পানি।

এই পানিতেই ভেসে যাবে পাপিস্তানের দালাল, আবালরা। সেই জয়টা না দেখে যেন মৃত্যু না হয়।

মাসুদ সজীব

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

একই কথা আমারও। ধন্যবাদ মাসুদ ভাই।

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

সাইফ এর ছবি

আমার মনে হয় একটিভ হবার সময় হইছে। পথে নামার সময় হইছে। জাগো বাহে! কোনঠে সবায়!

ঈয়াসীন এর ছবি

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।

চলুক

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

ফাহিম হাসান এর ছবি

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।

চলুক

অনিকেত এর ছবি

জীবনের টানে আজ আমরা বিচ্ছিন্ন, অপরিচিত, স্বার্থপর, কৃত্রিম, সন্দিগ্ধ, সুশীল... তবু খতরনাক চোখ দুটো ভিজে ওঠে। না-দেখা, না-জানা মানুষগুলোর জন্য বুকের ভেতর হাহাকার জাগে। কারণ একটাই, রক্তের টান বড় টান, পানির চেয়ে রক্ত ঘন। হাজার বছরের সম্পর্কের পর আমরা রক্তের ভাইবোন হয়েছি একাত্তরে---

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।

গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু

এক লহমা এর ছবি

"কোনো ভাইয়া বা দাদা বা কোনো স্যার আমাদের বাঁচাবেন না। নব্য গান্ধী, আন্তর্জাতিক দালাল, ভাড়াটে পত্রিকা, ছিঁচকাঁদুনে লেখক এরা আমাদের কোনোই কাজে আসবেন না। আমাদের লড়াই আমাদেরই করতে হবে। সবসময়ের মতোই। আমাদের সতর্কতা, সাবধানতা অনেক মানুষকে বাঁচিয়ে দিতে পারে। সজাগ থাকুন।

এই মাটিতে পাকিস্তান হারাতে পারে নি আমাদের। জামাতও পারবে না। হেফাজতে ইসলামও পারবে না। জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের নামে কোনো পাকিস্তানি ভূতও পারবে না।"

চলুক গুরু গুরু

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

চলুক

তারেক অণু এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

মাটির গন্ধ হাজার ঘষলেও শরীর থেকে ওঠে না বাহে

গুরু গুরু

Artistic Biplob এর ছবি

দেশের মানুষের বিবেক বুদ্ধি সব কি লুপ পাচ্ছে ?? হচ্ছেটা কি এসব?? খবরের কাগজে এসব কি দেখছি।?? কি করব কি বলব কোথায় যাব কাকে গিয়ে বলব।। এই অনুভুতি জানা নেই।। এর কুনো নাম নেই । ওহে দেশের মানুষ ; দয়া কর, দয়া করে দয়া কর, একটি বার ভাব,কাকে মারছ, কার গাড়িতে আগুন দিচ্ছ। সে তো তুমাদের ই কারো বাবা। কারো ভাই। কারো চাচা। নিজেকে প্রশমিত কর। ক্ষমতা লোভী কিছু শয়তানের খেলার পাত্র হইওনা । দয়া কর। দয়া কর।।

অতিথি লেখক এর ছবি

গুল্লি
অসাধারণ!!!!
একটা ঘোরের মধ্যে থেকে পড়লাম পুরোটা।

সুবোধ অবোধ

মোখলেছুর রহমান সজল  এর ছবি

সমসাময়িক ও প্রয়োজনীয় পোষ্ট। আশার গন্ধ পেলাম আপনার লেখায়। আমাদের সজাগ থাকতে হবে। রুখে দিতে হবে এই পাপিষ্ঠদের।

মাটির গন্ধ হাজার ঘষলেও শরীর থেকে ওঠে না বাহে

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

যে যেখানে আছি, সেখান থেকেই যার যেটুকু সাধ্য আছে তা দিয়ে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। লড়াই আমাদের রক্তে মিশে আছে। আমাদের হারাতে পারবে না কেউ! প্রকৃতির রূদ্ররোষ সামলে জেগে উঠছি প্রতি বছর - কিছু জারজ সন্তানের সাধ্য কি আমাদেরকে নড়া্য!
লেখায়

____________________________

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

অসাধারণ লেখা মৃদুলদা গুরু গুরু

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

অতিথি লেখক এর ছবি

সাহস বাড়লো, ধন্যবাদ।
(নির্লিপ্ত নৃপতি)

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।