লখ্যিন্দর প্রবল উত্তেজিত। সদ্য বিবাহ করিয়াছে সে। নববধূ রূপসী তন্বী বেহুলা পুষ্পসজ্জিত শয্যায় বসিয়া আছে উদ্বিগ্ন মুখে। পারসোনার সজ্জাকারিণীরা তাহাকে ভূতের ন্যায় সাজাইয়া দিয়াছে, মনে মনে ভাবিল লখ্যিন্দর। দেখিয়া মনে হইতেছে জাপানের একটি পতাকা শাড়ি পরিধান করিয়া বসিয়া আছে জবরজং।
লৌহনির্মিত বাসরঘরের ইশটিলনির্মিত দরজাখানি লাগাইয়া লখ্যিন্দর একে একে সবকয়টি খিল সুচারুরূপে আঁটিতে লাগিলো।
বেহুলা কহিল, "লখাই, উঁকি মারিয়া দেখ ত শয্যার তলে কোন ইঁচড়ে পক্ক ননদ-দেবর আড় পাতিয়া আছে কি না?"
লখ্যিন্দর উঁকি মারিয়া কহিল, "না, প্রিয়ে, শয্যার নিচে ত শুধু পুরাতন যায়যায়দিনের কপি শুধু। আর কিছু পাতলা পাতলা পুস্তক ও মেগাজিন দেখিতে পাইতেছি। আমার ভগ্নিভ্রাতাখুল্লতাত কেহই ত এইখানে নাই।"
বেহুলা শুধাইল, "পাতলা পাতলা পুস্তকগুলি কীসের?"
লখ্যিন্দর লজ্জিত রক্তবর্ণ মুখ করিয়া কহিল, "সে আছে কিছু গুপ্ত পুস্তক। বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল। তুমি বুঝিবে না।"
বেহুলা নববধূ হইলে কী হইবে, তাহার আচরণ স্থানীয় খায়ের দারোগার ন্যায়। সে তির্যক নয়নে মধুর কটাক্ষ হানিয়া কহিল, "ম্যানুয়ালই যদি হইবে তবে শয্যার নিচে কেন?"
লখ্যিন্দর ভুরু আন্দোলিত করিয়া খাচ্চরসুলভ হাসি দিয়া কহিল, "এখন ত বিবাহই করিয়াছি। যা হইবে সকলই অটোমেটিক। ম্যানুয়াল কোন কাজেই আর আমি নাই।"
বেহুলা বলিল, "ম্যানুয়াল পাঠ করিয়া কী শিখিলে এতদিন?"
লখ্যিন্দর শেরওয়ানির বোতাম খুলিতে খুলিতে বলিল, "শীঘ্রই টের পাইবে!"
বেহুলা হঠাৎ কহিল, "লখাই, ডাল্লিং, তুমি এই পাঁচব্যাটারির টর্চটি লইয়া লোহার বাসরের পলেস্তারাগুলি উত্তমরূপে পরীক্ষা করিয়া দেখ। মনসা মাগী কিন্তু তোমার পিতার উপর অতিশয় চটিয়াছে। সাপখোপ পাঠাইয়া তোমাকে দংশন করাইতে পারে।"
লখ্যিন্দর কহিল, "তুমি নিজেই দেখ না বেইবে! শেরওয়ানি ত পরিধান কর নাই। ইহা গাত্র হইতে খুলিবার কাজটি যে কীরূপ জটিল তাহা যদি বুঝিতে!"
বেহুলা বলিল, "লখাই, দিন বদলাইয়াছে। মুখে মুখে তর্ক করিও না। যাহা বলিতেছি তাহা কর, নয়তো মাথাব্যথা করিতেছে বলিয়া উল্টাদিকে মুখ করিয়া শুইয়া থাকিবো।"
লখ্যিন্দর বেজার বদনে বেহুলাদত্ত টর্চখানি লইয়া অবহেলাভরে লোহার বাসরের দেয়াল পরীক্ষা করিল।
বেহুলা বলিল, "কী দেখিলে? সব ঠিকাছে? কোন রন্ধ্র নাই তো? কিংবা ফাটল? তোমার পিতা কিন্তু অতিশয় কঞ্জুষ। সামান্য পূজা উপলক্ষে অর্থব্যয় সাশ্রয় করিতে গিয়া মনসা মাগীর সহিত মিছিমিছি কলহে জড়াইল। এই লোহার বাসরের টেন্ডারও শুনিয়াছি সর্বনিম্ন দরপত্রদাতা এক কোম্পানীকে দিয়াছে। মান কেমন, তাহা কে জানে!"
লখ্যিন্দর টর্চখানি শয্যায় নিক্ষেপ করিয়া বিপুল উৎসাহে শেরওয়ানি খুলিতে খুলিতে কহিল, "ইহা ত আর যমুনা ব্রিজ নহে যে ফাটল থাকিবে! সামান্য লৌহ নির্মিত বাসর। চুরি করিবেই বা কীরূপে? আর ড্যাডি নিজেই চান্দাবাজিতে সিদ্ধহস্ত! কাহাকেও চান্দা দান করিয়া চলিবার অভ্যাস তাহার নাই!"
বেহুলা শুধু নাসিকাগ্রকে আনুভূমিকভাবে নড়াইয়া বলিল, "হুঁহ!"
লখ্যিন্দর শুধু বানিয়ান আর পায়জামা পরিয়া উৎসাহভরে শয্যায় চড়িয়া বসিল।
বেহুলা বলিল, "আরেরেরে এইসব কী করিতেছ? যাও আগে এই লৌহনির্মিত মশারিখানা টাঙাইয়া আস!"
লখ্যিন্দর বেহুলার শরীর হইতে হাত সরাইয়া ক্ষুন্নমনে কহিল, "মশারী টাঙাইতে হইবে কেন? ইস্প্রে মারিয়া দিলে হয় না?"
বেহুলা কহিল, "ইস্প্রে মারিলে আমার মস্তক টিপটিপ করিয়া ব্যথা করে। যাহা বলিতেছি কর, মশারীখানা টাঙাও।"
লখ্যিন্দর গোমড়ামুখে কহিল, "আমি ত মশারী না টানাইয়াই শুইতাম এতকাল।"
বেহুলা মুখ ঝামটা দিয়া কহিল, "এতকাল ত কতকিছুই করিতে আবোলতাবোল। যায়যায়দিন আর গুপ্ত পাঠ করিয়া ম্যানুয়ালি রাত গুজরান করিতে। দিন বদলাইয়াছে না? যাও বৃথা তর্ক পরিত্যাগ করিয়া মশারীখানা টাঙাইয়া ফেল ঝটপট।"
লখ্যিন্দর বুঝিল, লৌহবাসরই শুধু নহে, লৌহকঠিনা স্ত্রীও জুটিয়াছে তাহার কপালে। মহা খান্ডারনী। অচিরেই তাহার জীবন ভাজা ভাজা করিয়া ফেলিবে। কীরূপে ইহাকে বশীকরণ করা যায় ভাবিতে ভাবিতে সে মশারীর দড়ির দীর্ঘ প্রান্ত ও হ্রস্ব প্রান্ত বাছিতে লাগিলো।
মশারী টাঙাইয়া শেষ করিয়া লখ্যিন্দর স্পেনদেশীয় ষন্ডের ন্যায় ফোঁস ফোঁস করিতে করিতে অ্যারেনাতে প্রবেশ করিল।
বেহুলা আবারও মুখ ঝামটা দিয়া কহিল, "আরেরেরেরে করে কী লোকটি! মশারী উত্তমরূপে তোষকের নিচে গুঁজিতে হইবে, তাহা কি বিস্মৃত হইয়াছ?"
লখ্যিন্দর বিরক্ত হইয়া বেহুলার শরীর হইতে হাত সরাইয়া কহিল, "লৌহনির্মিত মশারী ত! সে ত আপন ওজনেই নিরাপদরূপে তোষকের উপর বজায় থাকিবে! উহাকে গুঁজিতে হইবে কেন?"
বেহুলা চোখ রাঙাইয়া কহিল, "লখে, পদার্থবিদ্যা কপচাইও না আমার সহিত! ইন্টারমিডিয়েটে লেটার পাইয়াছিলাম পদার্থবিদ্যায়! যাহা বলিতেছি তাহা কর!"
লখ্যিন্দর বেজার মুখে হামাগুড়ি দিয়া শয্যার চারিপার্শ্বে লৌহমশারী উত্তমরূপে গুঁজিয়া আবার বেহুলার কাছে ফিরিয়া আসিল।
বেহুলা কহিল, "উত্তম! এইবার এই পাঁচ ব্যাটারির টর্চটি মারিয়া দেখ মশারীতে কোন ছিদ্র আছে কি না!"
লখ্যিন্দর কহিল, "তুমি একটু দেখ না জান! আমি পায়জামাখানি খুলি। ফিতা আটকাইয়া গিয়াছে, ইহাকে পাট করিয়া আবার খুলিতে হইবে।"
বেহুলা কহিল, "উঁহু, ওসব চলিবে না। আগে নিজের কাজটি সমাধা করিয়া পরে পায়জামা খুলিও।"
লখ্যিন্দর বিরক্তমনে টর্চ মারিয়া মশারী দেখিতে লাগিল অবহেলাভরে।
বেহুলা বলিল, "কী দেখিলে?"
লখ্যিন্দর কহিল, "ছিদ্র নাই। মশাও নাই।"
বেহুলা বলিল, "বেশ। এইবার আইস দেখি পুস্তকপাঠ করিয়া কী শিখিলে কেমন শিখিলে!"
লখ্যিন্দর পায়জামা খুলিয়া কমান্ডো কায়দায় স্ত্রীর উপর ঝাঁপাইয়া পড়িল।
বেহুলা বলিল, "আরেরেরেরে করে কী লোকটি? কনডম পরিধান করিয়াছ?"
লখ্যিন্দর চটিয়া উঠিয়া কহিল, "আবার কনডম কেন?"
বেহুলা বলিল, "পুস্তকই কেবল পাঠ করিয়াছ? হাটেমাঠেঘাটে বিলবোর্ডে লাগবা বাজি বিজ্ঞাপন পাঠ করিয়া দেখ নাই?" এই বলিয়া সে তোষকের নিচ হইতে একটি লৌহনির্মিত কনডম লখ্যিন্দরের হাতে ধরাইয়া দিল।
লখ্যিন্দর হতাশ হইয়া কনডম পরিধান করিতে করিতে হঠাৎ উহ বলিয়া পশ্চাদ্দেশ চাপিয়া ধরিয়া শয্যায় লুটাইয়া পড়িল।
বেহুলা বলিল, "কী হইয়াছে?"
লখ্যিন্দর স্তিমিত কণ্ঠে বলিল, "কী যেন আমাকে নিতম্বে দংশন করিলো!"
বেহুলা বলিল, "আবার কী কামড়াইবে? লোহার বাসরে লোহার মশারীর নিচে মশা ছাড়া আর কী-ই বা কামড়াইতে পারে তোমাকে?"
লখ্যিন্দর উত্তর করিতে পারিল না। লোহার বাসরেও রন্ধ্র ছিল, লোহার মশারীতে ছিদ্র ছিল। তাড়াহুড়ায় লখ্যিন্দরের টর্চ-পরীক্ষায় গলদ রহিয়া গিয়াছিল। মশা নয়, উহা মনসার সর্পের দংশন ছিল। অচিরেই লখাইয়ের মৃত্যু ঘটিল।
বেহুলা লখ্যিন্দরের পালস পরীক্ষা করিয়া মাথায় হাত দিয়া বসিয়া পড়িল। হতভাগাটির গাফিলতির কারণে এখন তাহাকে ইন্দ্রের সামনে গিয়া নাচানাচি করিতে হইবে। বিলম্ব না করিয়া এই ক্ষণেই চর্চা শুরু করিতে হইবে।
বেহুলা উঠিয়া গিয়া টুইনওয়ানের প্লে বোতামটি টিপিল। আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করিয়া মিলা গাহিয়া উঠিল, "হাজার দর্শক মন মজাইয়া
নাচে গো সুন্দরী কমলা ...।"
মন্তব্য
খালি গইরান দিতাসি...
কী সব্বনাশা লেখা! আপনে একটা মানে যাচ্ছেতাইরকমের একটা বিরাট ক্ষমতাশালী।
বহুদিন আদমচরিত পড়ি না, আদম কি ডাইরি লেখেটেখে না আজকাল? হবাবিবি কি তারে একেবারেই বন্দী রেখেছে?নাকি তারা স্বর্গের বাগান থেকে খসে পৃথিবীর গিয়ানজামে পড়ে গেছে?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
সিরাম হইছে ম্যান!! সিরাম!!!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হে হে হে হে হে... হাসতেই আছি।
জটিলস্য জটিল!
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
মুখা মামু, অসাধারন হইছে .......আপনি একটা জিনিয়াস (বা পরি)য়াস ।
প্রতি সপ্তাহে এই রকম লেখা পড়তে চাই।
আপনাকে রাম (বড় বড়) ছালাম
এইসব আইডিয়া কই থেইকা পান? স্বপ্নে?
------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
হাসতে হাসতে যায় বেলা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
পোস্ট পাঠ পরবর্তী আমার মুখের ছবিখানা পাঠাইতে পারলে ভালো হইতো। আপনি পারেনও।
=============================
তুই পারিসও মুখা!
তোফা!
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
বেশি জোশ...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আর দশমিনিট পরে মারলে কি হতো?
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হাহা =))
---------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক
হা হা হা ! আচ্ছা, আপনি কি সোজা করিয়া কথা কহিতে পারেন ? বিলক্ষণ সন্দেহ আছে..!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হাসিতে হাসিতে আমার তামাকের আগুন নিভিয়া গেল ...
তারপর আবার জ্বালাইলাম । আবার পড়লাম । আবারো নিভিয়া গেল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এই গল্পটিকে কাত করবেন না যেন, রস ছলকে পড়তে পারে।
বেচারা লখি, স্বার্থপরের মত আগবাড়িয়ে নিজের কাপড় খুলতে এত ব্যাস্ত না হয়ে যদি পরসেবায় নিয়োজিত হত, তাহলে আর বেচারাকে 'ম্যানুয়াল' টাইটেল নিয়ে মরতে হত না।
মুখফোড় ভাই........... আপনাকে সালাম
ইস্। মুখা কর্ছে কী!!!
চলুক!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এক্কেবারে লৌহ গইদ্য একখান!
তয় লখিন্দররে আরেকটু পরে মারলেও পারতেন...
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
বুখে আয় বাবুল।
বহুদিন পর একটা "মুখফোড়ের লেখা" পেলাম।
ইন্দ্রের সভায় বেহুলা কবে আসছে?
মগাটা মরছে বেহু বেচে গেছে। কালকে মরছে দ্রোহীর আক্কাছ আজকে মরল লখাই, ব্রাভো।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
মুখফোড় তুই লোক্ষারাপ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ঠিক।
মুখা চ্রম খ্রাপ।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
-
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লোক কাহীনির সাথে আধুনিকতার মিশ্রন, আধুনিকতার আবর্জনা গুলোকে ব্যংগাত্তক ভাবে উপস্থাপন এবং সর্বপরি রসবোধের বেলায় মাত্রাঞ্গান, বিশেষ করে আদিরসের পরিমিত ব্যবহার গল্পটিকে উপভোগ্য করেছে । ধন্যবাদ ।
এইটাকে ৫ দিলেও তো কম দেয়া হয়।
যে কোনো প্রশংসার উদ্ধে চলে গেছে এটা।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
মজার লেখা! হাসতে হাসতে---
********************************************************
When I'm right nobody remembers; when I'm wrong nobody forgets!
When I'm right nobody remembers; when I'm wrong nobody forgets!
মাস্টারপিস!
আর কিছু বলার নেই।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমি সচলে আসার পর সবচেয়ে মজার লেখা এটি।
দুর্দান্ত!
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
দুর্দান্ত লেখা , অসাধারণ প্লট ।
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বেশ হাসির, কিন্তু একটু নোংরা আছে ভাই। সবার সাথে share করা গেলনা।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
নোংরা এর কি হইল সামারা ??? হাসতে হাসতে পেট ফাটার জোগাড়। এই গ্রেড এর বোমা কারো হাতে থাকলে খবর আসিলো। নমস্য নমস্য
অসহ্য !
মরতে মরতে বাঁচলাম !!!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমার পড়া সচলের সবচেয়ে মজার লেখা।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
অদ্ভুত...অসাধারন...
অদ্ভুত...অসাধারন...
এইরাম একখান লেখা দিমু চিন্তা কইরা, বেহুলা সম্পর্কে নেটে তথ্য কপচাইতে আইয়া আপনার এই লেখাখানি পড়িয়া হাসিতে হাসিতে পেটে খিচ ধরিয়া মরিয়া যাইবার যোগাড়। আহেন করি
হা হা হা
নতুন মন্তব্য করুন