স্বর্গদূত আনিসাইল একটি ঢ্যাঁড়া পিটাইতে পিটাইতে নন্দন কাননের বাজারে গোল হইয়া চক্কর মারিতে মারিতে তারস্বরে চিৎকার করিতেছিল, "আদমের আরারাত বিজয়! আদমের আরারাত বিজয়! ভাইসব, এইক্ষণে সাপ্তাহিক চান্দের আলো ক্রয় করিয়া পাঠ করুন এই অত্যাশ্চর্য সংবাদ! আদমের আরারাত বিজয়! আদমের আরারাত বিজয় ...!"
বাজারে দক্ষযজ্ঞ হুলুস্থুলু লাগিয়া গেল।
সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় অমানুষিক বৃহদাক্ষরে লেখা, "সাপ্তাহিক চান্দের আলোর বদান্যতায় আরারাতশৃঙ্গে এই প্রথম কোনো মানবসন্তান আরোহণ করিল!!"
তাহার নিচে সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, স্বর্গদূত আনিসাইলের একটি প্রকাণ্ড আবক্ষ চিত্র মুদ্রিত। তাহার নিচে অমানুষিক লাল হরফে লেখা, "আরারাতজয়ী আদমের প্রথম সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি স্বর্গদূত আনিসাইল!"
নিচে ক্ষুদ্র অক্ষরে লেখা, "অবশেষে আদম আরারাতশৃঙ্গে আরোহণ করিল। তাহাকে শুভেচ্ছা। নন্দন কাননে আজ উৎসব। ঘরে ঘরে আনন্দ। বাতাসে আতর গোলাপের সুবাস। উল্লেখ্য যে আদমের এই অভিযানে অর্থ যোগাইয়াছে স্বর্গের সর্বাপেক্ষা নন্দিত সংবাদপত্র সাপ্তাহিক চান্দের আলো। সাপ্তাহিক চান্দের আলোর কোনো তুলনা হয় না। আদম এককালে সাপ্তাহিক চান্দের আলোতে ভ্রাম্যমান প্রতিবেদক হিসাবে কামলা দিয়াছে। আদমকে সাপ্তাহিক চান্দের আলোর সকলেই স্নেহ করে। আদমও সাপ্তাহিক চান্দের আলোকে ভালোবাসে। যে সংগঠনের পক্ষ হইতে আদম এই অসাধ্য সাধন করিয়াছে, সেই উত্তর পার্বত্য আরোহণ সভার সভাপতির পদটিও অলঙ্কৃত করিয়াছে সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি স্বর্গদূত আনিসাইল! সাপ্তাহিক চান্দের আলো পড়ুন, পরিবর্তিত হউন, পরিবর্তন করুন! সাপ্তাহিক চান্দের আলো যুগ যুগ জীয়ে! মাভৈ!"
ঈভ বাজারে আসিয়াছিলো আলু ও অপক্ক কদলী ক্রয় করিতে, হট্টগোল শুনিয়া সে একজনের নিকট হইতে সাপ্তাহিক চান্দের আলোর একটি কপি ছিনাইয়া লইয়া এক নিঃশ্বাসে সকল খবর পড়িয়া মুখ ঝামটা দিয়া কহিল, "মরণ! মিনসে আমার উপরেই আরোহণ করিতে পারিল না এতকাল, সে চড়িবে আরারাতশৃঙ্গে!"
বাজারে দ্বিতীয় দফা হুলুস্থুলু লাগিল। আনিসাইল তাহার বদনখানি কালো করিয়া চলিয়া গেল। ঈভ তর্জনী উত্তোলন করিয়া আস্ফালন করিতে লাগিল, "আদমের সহিত আমি পশ্চিম চুল্লু পর্বতশৃঙ্গে আরোহণ করিতে গিয়াছিলাম, হতভাগা শুধু তাম্বুতে বসিয়া কুলিদিগের সহিত কাচ্চু আর ঊনত্রিংশতি খেলিত! রন্ধন বন্টন সকলই আমাকে করিতে হইত! পশ্চিম চুল্লু জয় করিয়া আসিবার পর আমি তাহাকে আমাদের নিখিল স্বর্গ পর্বতারোহণ সভা হইতে কর্ণমর্দনপূর্বক বহিষ্কার করিয়া দিয়াছি! শুধু তাহাই নহে, আদম আমার কষ্টে লিখিত কতখানি প্রবন্ধ তাহার নিজের নামে সাপ্তাহিক চান্দের আলোতে প্রকাশ করিয়াছে। এহেন অলস কুম্ভীলক করিবে আরারাতজয়! হে ধরণী দ্বিধা হও!"
বাজারে চরম গণ্ডগোল লাগিল। আদমের সঙ্গীসাথীগণ আসিয়া ঈভকে গালাগালি করিতে লাগিল। একজন আদমের ব্যক্তিগত পাণ্ডুলিপি আনিয়া পড়িতে লাগিল, "পশ্চিম চুল্লু পর্বতারোহণে গিয়া ঈভের কীর্তিকলাপ দেখিয়া আমি স্তম্ভিত। পর্বতারোহণ স্ত্রীলোকের কর্ম নয় ইহা বুঝিতেছি। সে উঠিতে বসিতে পর্বত এত উচ্চ কেন, বাতাস এত শুষ্ক কেন, রাত্রিকালে এত জার লাগে কেন প্রভৃতি অনুযোগ করিতে করিতে আমার কর্ণপটহ বিদীর্ণ করিতেছে। আমার গাইড সান্ধ্য তাসের আড্ডায় বলিতেছিল, আদমদা, বৌদি তো হাঁটু দিয়া পর্বতগাত্র বাহিয়া উঠিতে চায়! দুইদিন পর দেখিলাম সে পর্বতের আধাআধি উঠিয়াই প্রবল হল্লা করিতেছে আর স্থিরচিত্রের ফরমায়েশ করিতেছে। নন্দন কাননে ফিরিয়া সংবাদ সম্মেলনে সে ফস করিয়া বলিয়া বসিল, সে উঠিয়াছে কিন্তু আদম উঠিতে পারে নাই! অথচ সনদপত্র কিন্তু দুইজনেই পাইয়াছি! শুধু আমরাই নহি, দুগ্ধদানের নিমিত্তে যে চমরী গাইটিকে সঙ্গে লওয়া হইয়াছিল, উহার নামেও এক কপি সনদ জারি হইয়াছে। অথচ কুলটা ঈভ আমার নামে বদনাম করিল! উহার সহিত আমি সকল সম্পর্ক ছিন্ন করিয়া আমার আপন আরোহণ সভা পত্তন করিব! ইতি আদম!"
স্বর্গের বাজার ত্রিধাবিভক্ত হইয়া পড়িল। কেহ আদমের পক্ষ লইল, কেহ লইল ঈভের পক্ষ, কেহ আদম-ঈভ উভয়ের মুণ্ডপাত করিয়া বাটী অভিমুখে যাত্রা করিল।
পরদিন আনিসাইল আসিয়া মারাত্মক মড়াকান্না জুড়িয়া দিল, "আদম আরারাত হইতে নামিতেছে! আদম আরারাত হইতে নামিতেছে! ভাইসব, ভাইসব, এইক্ষণে সাপ্তাহিক চান্দের আলো ক্রয় করিয়া পাঠ করুন এই অত্যাশ্চর্য সংবাদ! আদম আরারাত হইতে নামিতেছে! আদম আরারাত হইতে নামিতেছে ...!"
বাজারে পুনরায় হুলুস্থুলু পড়িয়া গেল।
সাপ্তাহিক চান্দের আলোতে অমানুষিক বড় বড় হরফে ছাপা হইয়াছে শীর্ষপঙক্তি, "সাপ্তাহিক চান্দের আলোর আর্থিক অনুদান ধন্য পর্বতারোহী আদম আরারাতশৃঙ্গ হইতে নামিয়া নিকটবর্তী আশ্রয়স্থলে ফিরিয়াছে! ঈশ্বর ও শয়তান উভয়েই তাহাকে পৃথক বক্তব্যে অভিনন্দন জানাইয়াছেন।"
তাহার নিচে আনিসাইলের উজ্জ্বল হাসিমুখ মুদ্রিত। নিচে অমানুষিক লাল হরফে ছাপা, "প্রথম আরারাতবিজয়ী মানব আদমের প্রথম সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি, সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি স্বর্গদূত আনিসাইল!"
তাহার নিচে ক্ষুদ্র হরফে লেখা, "আদম আজ শৃঙ্গ হইতে অবতরণ করিয়া নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে ফিরিয়াছে। সাপ্তাহিক চান্দের আলোর পক্ষ হইতে তাহার সহিত যোগাযোগ করিয়া বলা হয়, ঈভ তোমার নামে কলঙ্ক রটাইতেছে। আদম তখন বলে, ঈভ একটি দুষ্ট রমণী। আমি সনদপত্র লইয়া নামিয়া উহাকে তাহার ১টি কপি এক্সট্রা লার্জ আকারে ফটোকপি ও ল্যামিনেশন করিয়া উপহার দিব। তাহার পর দেখিব হতভাগী মাগী কী করিয়া আমার বদনাম করে! তবে আদম ইহাও বলিয়াছে যে ভাগ্যে ঈশ্বর তাহার একটি পঞ্জরাস্থি খুলিয়া তাহার ওজন কমাইয়া দিয়াছিলেন, নতুবা আরারাত আরোহণে তাহার কষ্ট বাড়িত।"
বাজারে গুঞ্জরণ বাড়িতে লাগিল।
আনিসাইল আসিয়া কহিল, "ভাইসব আমি তাহাকে মোবাইলে পঞ্চদশশত স্বর্গমুদ্রা ফ্লেক্সিলোড পুরিয়া ফোন মারিয়াছিলাম। কহিলাম ওহে আদম, তুমি যে আরারাতে আরোহণ করিলে, ঈভ তো বিশ্বাস করিতেছে না। তাহার ন্যায় নাস্তিকের জন্য তুমি কী প্রমাণ আনিবে? তখন আদম বলিয়াছে, সাপ্তাহিক চান্দের আলো তাহাকে একটি ক্যামেরা দিয়াছে সাপ্তাহিক চান্দের আলোর ব্যানার ধরিয়া স্থিরচিত্র খিঁচিবার উদ্দেশ্যে। আর আরারাতশৃঙ্গ জনৈক নোয়ার নামাঙ্কিত একটি পুরাতন ভগ্নপ্রায় কাষ্ঠনির্মিত নৌকা পড়িয়া আছে। কেহ যদি সেই নৌকার সহিত নিজের একটি স্থিরচিত্র তুলিতে পারে, তাহলেই প্রমাণিত হয় যে সে আরারাতশৃঙ্গে আরোহণ করিয়াছে। আদম সেই চিত্রটি অচিরেই সাপ্তাহিক চান্দের আলোতে পাঠাইবে। নাস্তিক ঈভ ও তাহার ল্যাংবোটবৃন্দের জলৌকাসদৃশ মুখে লবণ যোগ করিতে ইহাই যথেষ্ঠ। আদম আরো বলিয়াছে, সে সাপ্তাহিক চান্দের আলোকে প্রাণাধিক ভালোবাসে। সাপ্তাহিক চান্দের আলোর কারণেই আজ সে পর্বতশৃঙ্গে চড়িতে পারিয়াছে। গত ছয় সপ্তাহ সাপ্তাহিক চান্দের আলো পাঠ করিতে না পারিয়া আদম মর্মান্তিক মনঃপীড়ায় ভুগিতেছে। আমি ফোন করিবামাত্র আদম বাষ্পরূদ্ধ কণ্ঠে বলিয়াছে, আনিসাইল, ভ্রাত হে, সাপ্তাহিক চান্দের আলোর কোনো তুলনা নাই!"
বাজারে প্রবল গুঞ্জন প্রবলতর হইল।
পরদিন আনিসাইল আসিয়া একটি ফরাসী শিঙা ফুঁকিতে ফুঁকিতে কহিল, "আদম আরারাত হইত নিচে নামিয়াছে! আদম আরারাত হইত নিচে নামিয়াছে! ভাইসব, এইক্ষণে সাপ্তাহিক চান্দের আলো ক্রয় করিয়া পাঠ করুন এই অত্যাশ্চর্য সংবাদ! আদম আরারাত হইত নিচে নামিয়াছে! আদম আরারাত হইত নিচে নামিয়াছে! ...!"
বাজারে পুনরায় দক্ষযজ্ঞ বাঁধিল।
সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় অমানুষিক বৃহদাক্ষরে লেখা, "সাপ্তাহিক চান্দের আলোর বদান্যতায় আরারাতশৃঙ্গে আরোহণকারী আদম পর্বত হইতে সমতলে নামিয়াছে!!"
তাহার নিচে সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, স্বর্গদূত আনিসাইলের একটি প্রকাণ্ড আবক্ষ চিত্র মুদ্রিত। তাহার নিচে অমানুষিক লাল হরফে লেখা, "আরারাতজয়ী আদমের প্রথম সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি স্বর্গদূত আনিসাইল!"
নিচে ক্ষুদ্র অক্ষরে লেখা, "অবশেষে আদম আরারাত পর্বত ছাড়িয়া সমতলের সন্তান সমতলে ফিরিয়াছে। তাহাকে পারিজাতমাল্য দিয়া বরণ করিয়াছেন আরারাতজয়ী আদমের প্রথম সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী সাংবাদিক, কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, গল্পকার, সাপ্তাহিক চান্দের আলোর প্রতিনিধি স্বর্গদূত আনিসাইল। আদম তাহার আরারাত জয়ের বিশদ বর্ণনা দিয়াছে। তাহা নিম্নরূপ।"
"আদম গত ছয় সপ্তাহ যাবৎ আরারাতশৃঙ্গ বাহিয়া উঠিতেছিল। এই ছয় সপ্তাহ সে সাপ্তাহিক চান্দের আলো পাঠ করিতে পারে নাই। ফলে সে শুকাইয়া কৃশ হইয়া পড়িয়াছিল। খাদ্য বলিতে শুধু চানাচুর আর মুড়ি। সাপ্তাহিক চান্দের আলোর ক্যান্টিনের চায়ের জন্য তাহার বক্ষ জুড়িয়া এক তৃষ্ণা ক্রমাগত ফুঁসিতেছিল। তাহার সঙ্গী শেরপাবৃন্দ কিঞ্চিৎ বেয়াদব প্রকৃতির। আদমের অনুরোধ তাহারা বিশেষ শুনিত না। আদমকে নিজের মুড়ি-চানাচুর নিজেকেই টিন হইতে খুলিয়া খাইতে হইত। এইরূপে দিন কাটিত। একদিন সন্ধ্যায় আরারাত শৃঙ্গ হইতে এক কিলোমিটার নিচে তাম্বুতে আদমের নিদ্রাভঙ্গ হইল। শেরপাবৃন্দ আদমকে বলিল, চল আরারাতশৃঙ্গে। আদম পাগড়িতে মশাল বাঁধিয়া পর্বতগাত্র বাহিয়া উঠিতে লাগিল। সে এক অদ্ভুত রাত্রি। বাতাসে অক্সিজেন নাই, হাইড্রোজেন নাই, নাইট্রোজেন নাই, আছে শুধু চান্দের আলো। আদমের চিত্তে এক অদ্ভুত পুলক খেলিয়া গেল। চান্দের আলো। সাপ্তাহিক চান্দের আলো। দুয়ে দুয়ে যোগ করিয়া এক অদ্ভুত অপার্থিব চার মিলাইয়া আদমের হস্তপদে মত্ত অশ্বের বল যেন ভর করিল। সে সাপ্তাহিক চান্দের আলোর নাম জপিতে জপিতে আরারাত পর্বত বাহিয়া উঠিতে লাগিল, উচ্চে, আরো উচ্চে, বোদলেয়ারের মেঘদলকে নিচে ফেলিয়া আরো উচ্চে। এমন করিয়া ভোর হইল। আদম আরারাতশৃঙ্গে উঠিয়া একটি বিড়ি ধরাইল। শৃঙ্গে কোন এক হতভাগা নোয়ার ভগ্ন একটি কাষ্ঠনির্মিত জলযান পড়িয়া ছিল, তাহার গায়ে লেখা, এম ভি নোয়ার দোয়া। ঈশ্বরই জানেন এই হতভাগা কবে কেন কীরূপে আরারাত পর্বতে আসিয়া নৌকা ঠেকাইয়াছিল। আদম সেই চান্দের আলোস্নাত পর্বতশৃঙ্গে নোয়ার জাহাজের গলুইতে বসিয়া একটি স্থিরচিত্র গ্রহণ করিল। আলখাল্লার পকেট হইতে সাপ্তাহিক চান্দের আলোর ব্যানার বাহির করিয়া তাহার পর অষ্টানব্বইটি স্থিরচিত্র তুলিল, এগুলি সাপ্তাহিক চান্দের আলোর শনিবারের সাময়িকীতে প্রকাশিত হইবে। ইহার পর আদম সাপ্তাহিক চান্দের আলোর সম্পাদকের নাম জপিতে জপিতে নিচে নামিয়া আসিল। ইহাই আদমের আরারাত জয়ের কাহিনী, যাহা প্রকৃতপক্ষে সাপ্তাহিক চান্দের আলোরই কারণে সম্ভব হইয়াছে। সাপ্তাহিক চান্দের আলোর তুলনা সাপ্তাহিক চান্দের আলো নিজেই। সাপ্তাহিক চান্দের আলোর সম্পাদক জানাইয়াছেন, তিনি এখন তাহার কনট্রিবিউটরদের মধ্য হইতে একজনকে চন্দ্রে অবতরণের জন্য প্রস্তুত করিতেছেন। সাপ্তাহিক চান্দের আলো, লাগে রহো!"
পাঠকেরা নিজেদের মধ্যে গুনগুন করিতে লাগিল। আনিসাইল সহাস্য বদনে জনৈক পাঠকের গদগদ অনুরোধে তাহার নিজের ছবির পিছনে অটোগ্রাফ স্বাক্ষর মারিল, "হইতে হইবে বড়!"
অলঙ্করণ করিয়াছে হিমু
মন্তব্য
মুখফোড় ভাই, আপনি লা জওয়াব! অকৃত্রিম এবং অপরিসীম আনন্দ পাইলাম। লাগে রহো...
খোদারি কসম! (এইটা আমার হাইয়েস্ট এক্সপ্রেশন)
দুর্দান্ত। দুর্দান্ত। দুর্দান্ত।
_________________________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ব্যাপক
"এম ভি নোয়ার দোয়া" , সেই রকম
এ বড় সত্য কথা !!!!
_________________________________________
সেরিওজা
হাসতেই আছি..
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অমানুষিক!
বেহায়া চান্দের আলোর মুখে ঝাঁটার বাড়ি!
[ হুলুস্থুলু > হুলুস্থুল, মড়াকান্না > মরাকান্না, যথেষ্ঠ > যথেষ্ট ]
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
সচলায়াতনের তীব্র ব্যাঙ্গাত্বক, রসালো, গায়ের চামড়া খসে পড়া, নেংটী খুলে ফেলা এসব লেখার জন্য একে এত ভালোবাসি। দুঃসাহস ও বটে!
---------------------------------------------------------------------------- হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
পুরাই পাঙ্খা ...
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
মাভৈ সাপ্তাহিক চান্দের আলো! মাভৈ সর্গদূত(আর আর উপাধিগুলি ভুলিযাইবার জন্য ইশ্বর আমাকে ক্ষমা করুন) আনিসাইল!!!
---থাবা বাবা!
এমভি নোয়ার দোয়া... নাহ, আপনে পারেনও বটে !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
হাসতে হাসতে পেটে ব্যাথা হয়ে গেল :D। পোস্টে অমানুষিক বৃহদাকার তালিয়া...
ফাটাফাটি, লাজওয়াব, তুলনাহীন।
কথা সইত্যই বটে !!!!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
চান্দের আলোর ল্যাংগোট ধরে মুখা ছাড়া আর কে এমন করে হ্যাঁচকা টান মারতে পারত !!!
লাগে রাহো মুখা।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
কী কাকতাল! ভাবিতেছিলাম এই রঙ্গ লইয়া মুখফোড়ের রচনা না হইলে ঠিক জমিতেছিলোনা!
হাসতে হাসতে গড়াগড়ি
পলাশ রঞ্জন সান্যাল
শেষবার জলপাই নিয়ে লেখাটায় এত মজা হয়েছিল।
যুগ যুগ জীয়ো মুখফোড়। এটা ছাপানোর ব্যবস্থা করা দরকার।
অমানুষিক ভঙ্গী।
পুরা ক্লাসিক। অসাধারণ।
____________________________
টুইটার
_____________________________
টুইটার
দেশে এখন ঈসা খাঁর আমল ...
৮ টাকা - ১০ টাকা দিয়া প্রতিদিন চান্দের আলো কিনিয়া "বিজ্ঞাপন" পড়েতিছি ...
কিন্তু বিগত কয়েক দিন ধরিয়া আমি বার বার পূরান আলো ভাবিয়া, চান্দের আলো দেখা থেকে বিরত থাকিতেছি ...
এভারেষ্ট শেস ... ওর খারাপ দিন শুরু হয়ে গেছে ...
এভারেষ্ট এর চুড়ায় উঠে যে পাবলিছিটি ... এমন পাবলিছিটি তো আমাগো দেশে প্রধান মন্ত্রিও পায় না (অন্য বিষয় বাদ)। এখন থেকে মনে হয় রাজনৈতিক ইশতেহার এ সকল মন্ত্রি চান্দের আলোর ফান্ডিং এ এভারেষ্ট এর চুড়ায় গমন করিবে ...
অমুক ভাই কে ভোট দিন, তিনি তমুক বার এভারেষ্ট এর চুড়ায় গেছেন ...
চড়ম লিখেছেন মুখফোড় ভাই ... মজা পালাম ...
দেশে এখন ঈসা খাঁর আমল ...
৮ টাকা - ১০ টাকা দিয়া প্রতিদিন চান্দের আলো কিনিয়া "বিজ্ঞাপন" পড়েতিছি ...
কিন্তু বিগত কয়েক দিন ধরিয়া আমি বার বার পূরান আলো ভাবিয়া, চান্দের আলো দেখা থেকে বিরত থাকিতেছি ...
এভারেষ্ট শেস ... ওর খারাপ দিন শুরু হয়ে গেছে ...
এভারেষ্ট এর চুড়ায় উঠে যে পাবলিছিটি ... এমন পাবলিছিটি তো আমাগো দেশে প্রধান মন্ত্রিও পায় না (অন্য বিষয় বাদ)। এখন থেকে মনে হয় রাজনৈতিক ইশতেহার এ সকল মন্ত্রি চান্দের আলোর ফান্ডিং এ এভারেষ্ট এর চুড়ায় গমন করিবে ...
অমুক ভাই কে ভোট দিন, তিনি তমুক বার এভারেষ্ট এর চুড়ায় গেছেন ...
চড়ম লিখেছেন মুখফোড় ভাই ... মজা পালাম ...
ধূ্সর সপ্নগুলো
মজা পাইলাম...
আরারাত নামটা এক্কেরে ইউনিক...
আনিসাইলরে তো পুরা পুবাইলে পাঠাইয়া দিলেন...
খারান একটু হাইসা লই,পরে মন্তব্য করতাসি...
-বাউন্ডুলে ঝর(baaundule_jhor@yahoo.com)
- আরারাতশৃঙ্গের চূড়ায় সাপ্তাহিক চান্দের আলো'র কোনো ব্যুরো অফিস নাই?
থাকলে ভালো হৈতো। ঐখান থাইকা চান্দের আলোর হেডআপিসে এনডব্লিউডি কল করিলেই প্রমাণ হৈতো, আদম আরারাতে উঠিয়াছে!
আদমের সময়ে না থাকিলেও ইভ আরারাতশৃঙ্গে গমর করিবার পূর্বেই আশাকরি চান্দের আলো ঐখানে একখানা শাখা খুলিয়া বসিবে। আর সেইখানকার ইঞ্চার্জ হইবেন স্বর্গদূত দ্য সাইল সাইল আনিসাইল। ফি আমানিল্লা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অমানুষিক
অমানুষিক!
______________________________________
ভাষা উন্মুক্ত হবেই | লিনলিপি
______________________________________
লীন
মুসার পর্বাতারোহনের বর্ণনায় শীর্ষে উঠে প্রথম আলো দেখার কাহিনী এবং প্রথম আলোর গুনকীর্তন যথেষ্ঠ বিরক্তি উৎপাদনে সক্ষম হয়েছিল। এই উপাখ্যানে তা চমৎকারভাবে উঠে এসেছে। সে কারণে মুখার এই লেখাখানি চাঁদের আলো পত্রিকায় ছাপানোর ব্যবস্থা করা হউক।
আর সেই সাথে সচলের আরেক মুখা অর্থাৎ লুৎফুল ভাইয়ের কাছ থেকে অনুরূপ একখানি লেখা আশা করছি।
ওরে মারা যাচ্ছি। হেসে হেসেই মারা যাবো এইবার।
হি হি হি হো হো হো হা হাহা হাহ হাহ
কুটিপাটি হয়ে গেলাম!
দারুণ!
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
---হ
সিম্পলি ক্লাসিক, বান্ধাইয়া রাখার মতো হইসে।
কেন যেন মনে হচ্ছে আগামী এক বছরের মধ্যে আরো কয়েকজন বাঙালী এভারেষ্ট আরোহন করবে।
এবং তাদের কেউ যুগান্তর পড়বে, কেউ কালের কন্ঠ, কেউবা জনকন্ঠ কিংবা সমকাল। দেশে একটি এভারেষ্ট জোয়ার আশা করছি শীঘ্রি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
এটা ভালো বলেছেন। এভারেস্ট জোয়ার এলো বলে।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ মুখফোর ।
উহু, যে যাই বলুক, এই লেখাটা মুখফোড়ের মান অনুযায়ী হয় নাই।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
কোন কোন জায়গায়?
--------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
এক্সিকিউশনটা কেমন যেন ঝুলে গেছে। চিহ্ন স্বরূপ বলা যায়, গল্পের দৈর্ঘ্য প্রয়োজনের চেয়ে 'একটু' যেন বেশি। কী বলতে চাচ্ছি লেখক হয়ত বুঝবেন।
তাই বলে যে গল্প খারাপ হয়েছে তা কিন্তু না।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
যথারীতি মুখা ইব্রাহিমীয় ব্যঙ্গ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আহা! এক্কেবারে মনের কথাটা বলে দিলেন! মাস্টারপিস!
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
দেশে এখন মুখা খাঁর আমল ...
৮ টাকা - ১০ টাকা দিয়া প্রতিদিন চান্দের আলো কিনিয়া "বিজ্ঞাপন" পড়েতিছি ...
কিন্তু বিগত কয়েক দিন ধরিয়া আমি বার বার পূরান আলো ভাবিয়া, চান্দের আলো দেখা থেকে বিরত থাকিতেছি ...
এভারেষ্ট শেস ... ওর খারাপ দিন শুরু হয়ে গেছে ...
এভারেষ্ট এর চুড়ায় উঠে যে পাবলিছিটি ... এমন পাবলিছিটি তো আমাগো দেশে প্রধান মন্ত্রিও পায় না (অন্য বিষয় বাদ)। এখন থেকে মনে হয় রাজনৈতিক ইশতেহার এ সকল মন্ত্রি চান্দের আলোর ফান্ডিং এ এভারেষ্ট এর চুড়ায় গমন করিবে ...
অমুক ভাই কে ভোট দিন, তিনি তমুক বার এভারেষ্ট এর চুড়ায় গেছেন ...
চড়ম লিখেছেন মুখফোড় ভাই ... মজা পালাম ...
ধূ্সর সপ্নগুলো
জবরদস্ত লিখেছেন………
হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো হো
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ওরে পাপিষ্ঠ...
মা কসম মুখফোড় সাপ্তাহিক চান্দের আলো আর দূত আনিসাইল আপনাকে দেখে নেবে
তয় যাওয়ার আগে আনিসাইল আদমের জন্য ৫০ লাখ স্বর্ণমুদ্রা দিতে না পারলেও নামার পর স্বর্ণমুদ্রা কোন ব্যাপারই না।
এতটা অমানুষিক বংশদন্ড প্রদান অমানবিক হইয়াছে, যেহেতু, বিশেষ করিয়া এইখানে আদম-ঈভের ন্যায় মানবীয় চরিত্রের ব্যাপক সমাহার ঘটাইয়াছেন!
হাহ্ হা হা... !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা হা!
অমানুষিক!!!
_________________________________________
ৎ
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
উরে চান্দের আলোরে। হাসা কথা লিখসেন। চান্দের আলো না পড়লে মনে হয় জেবনটাই বৃথা।
তার্কিক
অমানুষিক!! আসলেই..!!
জটিল!
হাসিবার নিমিত্ত পাইয়া হাসিতে আরম্ভ করিলাম কিন্ত হাসি থামাইবার নিমিত্ত খানা কোথা হইতে যোগার হইবে ? উদরে তো খিল ধরিয়ে গেলো .............
মাথা খারাপ করে দিছিলো তিনদিন পুরা চান্দের আলো।
আর মুখা ভাই যা লিখেছেন, জটিল লাগলো।
ওহ!! দুর্দান্ত !
টানা ২৪ ঘন্টার মেন্টাল স্ট্রেসের পর প্রানখোলা হাসি
হায়রে চান্দের আলো
জটিইইইইইইল ;D
হোঃ হোঃ..................
"বাতাসে অক্সিজেন নাই, হাইড্রোজেন নাই, নাইট্রোজেন নাই, আছে শুধু ..............."- লাইনটা ভাল্লাগসে!
প্রাকৃত জন
এই লেখায় আমার কমেন্ট নাই কেনু? কেনু? কেনু? বিগ বসে নতুন লেখা ছাড়েন, অনেকদিন তো হইলো
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
চন্দ্রে অবতরণের কাছাকাছি ঘটনাই ঘটবে।
পুরা পাংখা...............................................
উদ্ধৃতিঃ
"বাতাসে অক্সিজেন নাই, হাইড্রোজেন নাই, নাইট্রোজেন নাই, আছে শুধু চান্দের আলো।"
"এমন করিয়া ভোর হইল। আদম আরারাতশৃঙ্গে উঠিয়া একটি বিড়ি ধরাইল।"
অক্সিজেন ছাড়া আগুন জ্বলল কেমনে?
জটিল লিখছেন।
কামরুল হাসান রাঙা
নতুন মন্তব্য করুন