ভোদাই আসিয়া কহিল, "একটি সামাজিক ব্যবসা খুলিব ভাবিতেছি।"
আমি কহিলাম, "বেশ তো। চমৎকার। কী লইয়া ব্যবসা করিবে?"
ভোদাই কহিল, "ঘোড়া পালিব।"
আমি থতমত খাইয়া কহিলাম, "ঘোড়া দিয়া সামাজিক ব্যবসা করিবে কীরূপে?"
ভোদাই সোৎসাহে কহিল, "গরীবের ঘোড়ারোগের নাম শুনিয়াছ?"
আমি কহিলাম, "না। কী হয় এই রোগে?"
ভোদাই কহিল, "এই রোগে ধরিলে গরীব ঘোড়া ক্রয়ের জন্য ক্ষেপিয়া ওঠে। কিন্তু দেশে পর্যাপ্ত ঘোড়া নাই। যা ছিল তাহা অ্যানথ্রাক্সে মরিয়া সাফ হইয়াছে। নতুন করিয়া ঘোড়া পালিব।"
আমি কহিলাম, "কিন্তু গরীব কীরূপে ঘোড়া ক্রয় করিবে?"
ভোদাই হাসিয়া কহিল, "কেন? ক্ষুদ্রঋণ লইয়া?"
আমি কহিলাম, "গরীব কেন ক্ষুদ্রঋণ লইয়া ঘোড়া কিনিবে?"
ভোদাই কহিল, "কী আপদ! তাহার ঘোড়ারোগ হইয়াছে। সে ঘোড়া কিনিবে না তো কী কিনিবে?"
আমি কহিলাম, "ঘোড়া কিনিয়া গরীব কী করিবে?"
ভোদাই কহিল, "দেশ হইতে দারিদ্র্য দূর করিবে, আবার কী?"
আমি কহিলাম, "গরীব ঘোড়া কিনিলে দেশ হইতে দারিদ্র্য দূর হইবে কীরূপে?"
ভোদাই অধৈর্য হইয়া কহিল, "তুমি তো আচ্ছা বুরবক হে! একটি জলজ্যান্ত ঘোড়ার মালিককে কি গরীব বলা যায়?"
আমি ভাবিয়া কহিলাম, "না .... কিন্তু ...।"
ভোদাই কহিল, "কোনো কিন্তু নাই। ঘোড়া ক্রয় করিবার পর গরীব আর গরীব থাকিবে না। ফলে দেশেও আর দরিদ্র থাকিবে না। দেশ হইতে দারিদ্র্য পাকাপাকিভাবে দূর হইবে।"
আমি কহিলাম, "কিন্তু গরীব সেই ক্ষুদ্রঋণ তাহার পর শোধ করিবে কীরূপে?"
ভোদাই কহিল, "উহা আমি কী করিয়া কহিব? উহা গরীবের মাথাব্যথা। সে ঘোড়া লইয়া সার্কাস দেখাইতে পারে, ঘোড়ার গাড়ি টানাইতে পারে, স্ত্রী ঘোড়ার গর্ভধারণের জন্য পুরুষ ঘোড়া ভাড়া দিতে পারে, ঘোড়ার মাংস গাবতলীর ভাতের হোটেলে গরু বলিয়া বিক্রি করিতে পারে, ঘোড়ার দুধ হইতে দই বানাইয়া অপুষ্ট শিশুদের কাছে বিক্রি করিতে পারে, ঘোড়ার চামড়া দিয়া লেদার জ্যাকেট বানাইয়া বেচিতে পারে ... কত শত উপায় আছে! তবে হাঁ! সুদ পরিশোধ করিতে না পারিলে উহার বাড়ির চাল খুলিয়া আনিব বলিয়া দিতেছি! সামাজিক ব্যবসায় নামিয়াছি, দাতব্য তো আর খুলি নাই!"
আমি কহিলাম, "ঘোড়া পালনের জন্য পুঁজি আছে তোমার কাছে?"
ভোদাই হাসিয়া কহিল, "নরওয়ের এক ব্যক্তির সহিত খাতির হইয়াছে ইদানীং। সে আশ্বাস দিয়াছে, টাকা অনুদান দিবে।"
আমি কহিলাম, "কিন্তু সামাজিক ব্যবসায় তোমার কী লাভ ভোদাই?"
ভোদাই ফিসফিস করিয়া কহিল, "অনুদানের টাকা ঘোড়া কম্পানিতে সরাসরি খাটাইব না ভাই মুখফোড়! প্রথমে ভোদাই এন্টারপ্রাইজে সেই টাকা সরাইয়া লইব! উহার পর ঘোড়া কম্পানি ভোদাই এন্টারপ্রাইজের নিকট হইতে সেই টাকা চড়া সুদে ঋণ করিবে। ঘোড়া কম্পানির মুনাফা হইতে সেই ঋণের সুদ জমা পড়িবে ভোদাই এন্টারপ্রাইজের হালখাতায়!"
আমি চমকিত হইয়া কহিলাম, "তুমি এত সূক্ষ্ম মারপ্যাঁচ শিখিলে কীরূপে?"
ভোদাই বিগলিত হাসিয়া কহিল, "দেশের শান্তির জন্য কিছু মারপ্যাঁচ তো শিখিতে হইবেই ভাই মুখফোড়!"
আমি কহিলাম, "তা কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তির সহিত আলাপ করিয়াছ ব্যবসার আঁটঘাট লইয়া?"
ভোদাই কহিল, "হাঁ! জুলিয়ান আসাঞ্জ নামক এক অস্ট্রেলিয় বন্ধুর সহিত আলাপ করিলাম। তবে গত দুই সপ্তাহ যাবৎ তাহার কোনো খবর নাই। অসুখবিসুখ করিয়াছে বোধহয়।"
আমি তব্দা খাইয়া কহিলাম, "বল কী! .... তোমার এই পরিকল্পনা গোপন থাকিবে তো?"
ভোদাই পরম নিশ্চিন্তে চক্ষু বুঁজিয়া কহিল, "তা থাকিবে। জুলিয়ানের পেটে বোমা মারিলেও সে গুহ্য কথা ফাঁস করিবে না।"
মন্তব্য
জানা ছিলো, আসিতেছে
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আমারে একটু হাসতে দেন। পরে কমেন্ট করতেসি।
---আশফাক আহমেদ
, ঘোড়া দিয়া পয়সা উসুলের ফর্মূলাটা চাইনিজ গুড়া দুধের মতই উপাদেয় হইয়াছে , =================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমিও একখানা ঘোড়া ক্রয় করিব... ভোদাই কবে তাহার বেশীপানি খুলিয়া বসিবে???
--- থাবা বাবা!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
:D এইটা লেখার সব পুষ্টিগুণ স্পন্সর... শক্তি দই!
হা হা! দারূন হয়েছে।
ইউনুসের চিঠিটা পড়লে বিষয়টা কিছুটা পরিস্কার হতে পারে।
যতটুকু জানলাম, 'গ্রামীন কল্যান' যা কিনা একটি অ-মুনাফী প্রতিষ্ঠান ও যার ১০০% মালিকানাই গ্রামীনের, তাতে আবাসন প্রকল্পের টাকা সরিয়ে রাখার পেছনে কতগুলো ভাল যুক্তি আছে। প্রথমত, এতে করে গ্রামীন ব্যাঙ্কের পরিচালনা পর্ষদ, যার অনেকেই ঋন গ্রহীতাদের প্রতিনিধি, এর এই টাকাগুলোর জন্য আলাদা করে দায়বদ্ধতা থাকবে, উদাহরন স্বরূপ, পরিচালনা পর্ষদ গ্রামীন ব্যাঙ্কেনিজের মূলধন থেকে দেয়া ঋন যত সহজে খেলাপি ঋন হিসাবে দেখাতে পারবে, আবাসন প্রকল্পের এই টাকাগুলোকে তত সহজে অনাদায়ী দেখানো যাবেনা। দ্বিতীয়ত কর ব্যাবস্থার আশু পরিবর্তনের ঋনাত্বক প্রভাব এড়াতে (২% অতিরিক্ত খরচ) এই প্রকল্পের অনুদানকে গ্রামীন ব্যাঙ্কের সম্পদ (শুল্কাধীন) না দেখিয়ে একে গ্রামীন ব্যাঙ্কের ঋন (শুল্কমুক্ত) দেখানো। তৃতীয়ত ভবিষ্যতে গ্রামীন ব্যাঙ্ক যদি কোনদিন দেউলিয়া হয়, তাহলে তরলায়িত সম্পদের অধিকার দেনাদার হিসাবে 'গ্রামীন কল্যান' অগ্রগণ্য হবে।
ব্যাঙ্কিং, বিনীয়োগ ও হিসাবরক্ষন জগতে, এরকম বিশেষ উদ্যেশ্যে গঠিত কোম্পানিকে 'বিশেষায়িত বিনীয়োগ মাধ্যম' বা স্পেশাল পারপাস ভেহিকেল বলা হয়, এবং এগুলোর ব্যাবহার হর হামেশাই হয়। ডেলটা-ব্র্যাক হাউজিং শুরুর টাকাও শুরতে একটি SPV হিসবেই রাখা হয়েছিল, যা পরে নিজে আলাদা করে ব্র্যাক ব্যাঙ্ক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এক্ষেত্রে গ্রামীন কল্যানের নিজের কোন বানিজ্যিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ার আইনগত অধিকার নেই, কারন এটি একটি অ-মুনাফী প্রতিষ্ঠান। আবার গ্রামীন কল্যানের থেকে এর পরিচালকদের কেউ আলাদা করে টাকা মেরে দেয়ারও কোন আইননি উপায় দেখিনা। উপরন্তু গ্রামীন কল্যানে মেরে দেয়ার মত কোন ক্যাশ টাকাও নেই, কেননা সরিয়ে রাখা টাকার পুরোটাই গ্রামীন কল্যান থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য ও বিনা-সুদে গ্রামীন ব্যাঙ্কে দিয়ে দেয়া হয়েছে।
যেসব তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে, তাতে গ্রামীন ব্যাঙ্ক ও গ্রামীন কল্যানের মধ্যকার একটি ঋন চুক্তি ও তা নিয়ে নরওয়ে দূতাবাস/নোরাডের সাথে ইউনুসের প্রশ্নোত্তর দেখতে পাই। কিন্তু ইউনুসের চিঠির প্রত্যুত্তরে নরওয়ে দূতাবাস/নোরাডের মতামত কি ছিল, সেটা জানা জরুরী। তাতে প্রমান হবে ইউনুসের উত্তরগুলো তাদের কাছে গ্রহনযোগ্য মনে হয়েছিল কিনা।
কিন্তু নরওয়ে দূতাবাস/নোরাডের পক্ষ থেকে টাকা সরানোর কোন অভিযোগ বা এর পক্ষের কোন প্রমান এখনো দেখিনি। যার টাকা মেরে দেয়া হয়েছে বলা হচ্ছে, সে কি অভিযোগ করেছে?
===
বিডিনিউজের এই উইকিলিঙ্কস সাজার চেষ্টার পর টেলেনর এবং আরেক ক্ষুদ্রঋন শিল্পপতি খালেকুজ্জামানের কাছ থেকে বিজ্ঞাপন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
ঠিক বলেছেন।
লোভ মানুষের পরম শত্রু। যদি লোভের প্যাঁচে পড়ে যায়।
লোভ মানুষের পরম বন্ধু। যদি অন্যের লোভকে কাজে লাগানো যায়।
ক্ষুদ্র ঋণের সফলতা নির্ভর করে যারা ঋণটা নিচ্ছে তাদের সচেতনতার ওপর। কেউ কাজ করতে চাইছে; কিন্তু মূলধনের অভাবে পারছে না, শুধুমাত্র এরকম পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্রঋণ কাজে আসতে পারে। মানুষের স্বাভাবিক প্রবণতা যেখানে কাজ করতে না চাওয়া, সেখানে ডঃ ইউনুসরা ক্ষুদ্রঋণের আইডিয়া দিয়ে শুধু ব্যবসায়ই করতে পারবে, বৃহৎ পরিসরে অর্থনৈতিক সাফল্য আসবে না।
ইউনুসের ট্যাক্স ফাকি দেয়ার সিস্টেমও নোতুন কিছু না। অধিকাংশ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের দাতব্য সেবার মূলে একই কেস।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
লোভ মানুষের পরম শত্রু। যদি লোভের প্যাঁচে পড়ে যায়।
লোভ মানুষের পরম বন্ধু। যদি অন্যের লোভকে কাজে লাগানো যায়।
গ্রামীনের ক্ষ্রদ্র ঋণ আর বিদেশে ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে তফাতটা কী? বাকী খাওয়া, এই তো?
একদম তাই। শুধু ক্রেডিট লিমিট অল্প।
বুঝে-শুনে ব্যবহার করলে ক্রেডিট কার্ডের উপকারিতা যেমন আছে, ক্ষুদ্র ঋণও তাই। দরিদ্র গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টরা অনেকেই ক্রেডিট কার্ড ঘষে পড়া চালায়, এটা তখন পরশ পাথর।
আবার অবিবেচকের মত ক্রেডিট কার্ড ঘষে জীবনে আগুনও ধরানো যায়।
তবে মার্কিন দেশের ক্রেডিট কার্ডের চেয়ে ক্ষুদ্র ঋণ আরো বিপদজ্জনক। ক্রেডিট কার্ডের দেনার জন্য আপনাকে বাড়ি ছাড়া করা সম্ভব না। এটা আনসিক্যুরড ডেট, এর বিপরীতে বাসা বাড়ি দখল নিতে পারবে না ব্যাংক। কিন্তু আমাদের দেশের ক্ষুদ্র ঋণ এটা পারে - অন্তত খবর-টবর দেখে তাই মনে হয়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এটা আনসিক্যুরড ডেট, এর বিপরীতে বাসা বাড়ি দখল নিতে পারবে না ব্যাংক। কিন্তু আমাদের দেশের ক্ষুদ্র ঋণ এটা পারে - অন্তত খবর-টবর দেখে তাই মনে হয়।
ক্ষুদ্র ঋণ ও মনে হয় জামানতবিহীন।
রাইট, আপনি বলার পরে মনে পড়ল। ইউনুস সাহেবের একটা সেমিনারেও গিয়েছিলাম একবার।
কিন্তু তাহলে বাসার চাল খুলে নেয় কিভাবে ওরা?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
"চৈত্রী"
দারুন লিখা!
পেলাস ছাড়া কথাই নাই
খুবই সত্য...এটা ক্ষুদ্র ঋণওয়ালাদের নজরে আসলে বিপদ আছে, দেশে ঘোড়াময় হয়ে যাবে
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কথা সত্য, ঘোড়াময় হয়ে যাবার 'বিশাল' সম্ভাবনা আছে।
আমি মেঘের দলে আছি, আমি ঘাসের দলে আছি
অলস সময়
জানিতাম আসিতেছে...তবে এত তাড়াতাড়ি আসিবে বুঝি নাই...
=))=))=))=))=))=))=))
এইটা একটা পুরোদস্তুর মুখফোড় ক্লাসিক হইসে।
... ক্ষুদ্রঋণ ধারণাটা যথেষ্ট উপকারী। কিন্তু প্রায়োগিক ক্ষেত্রে আমাদের দেশে এটা প্রায়ই গরীবের পেটে লাথি টাইপ হয়ে যাচ্ছে।
_________________________________________
সেরিওজা
গল্পের সবচেয়ে শক্তিশালী লাইন এটাকে মনে হয়েছে
হোম - টুইটার - ফেইসবুক - উইকিপিডিয়া - এ্যাকাডেমিয়া
টুইটার
একজন গরীবকে কি কেবল একটিই ঘোড়া পাবে? নাকি একটি ঘোড়াই কৃমিরের বাচ্চার মত বারবার দেখানো হইবে?
এই বিষয়টি নিয়ে মনে হয় সিরিয়াসলি পাবলিক কেম্পেইনের দরকার আছে।
অনেক দিন পরে হাসলাম , তবে যে তা আর থামেনা ।চমৎকার -----
একটা কবিতা মনে পড়ল্,
মানিকে মানিক চেনে রতনে রতন
ঘোড়ায় ঘোরারে চেনে ,তবুও যদি সরকারের নজর প ড়ে
এসব ঊদ্দোক্তাদের ঊপর
fattahyaaqut@yahoo.com
জটিল লিখছেন।
কামরুল হাসান রাঙা
সামু ব্লগে লিখলে সেটার উপরে ইল্লজিকাল মন্তব্য পড়ে, কাজেই এখানে কিছু বলতে চাই।
তাসনীম | বিষ্যুদ, ২০১০-১২-০২ ০১:৩৭
রাইট, আপনি বলার পরে মনে পড়ল। ইউনুস সাহেবের একটা সেমিনারেও গিয়েছিলাম একবার।
কিন্তু তাহলে বাসার চাল খুলে নেয় কিভাবে ওরা?
__________________________
বাসার চাল খুলে নেবার ঘটনা আসলে হাজারে ২/১টা ঘটে। আপনি বলুনতো, আপনি কোন কোম্পানীর কালেকশন অফিসার, আপনার আওতাধীন কোন ব্যক্তি আপনাদের কাছ থেকে তার ক্রয়কৃত পন্যের মাসিক কিস্তি বা ব্যাংকের লোনের মাসিক কিস্তি বেশ কয়েকদফা না দিয়ে তালবাহানা করলে আপনি কি করবেন? আপনার বস বা সিনিয়ররা আপনাকে কিস্তি আদায় করার জন্য কি পরিমান প্রেসারে রাখবেন? ঐ লোকের বাসার চাল থাকলে তা কি খুলে আনার জন্য নুন্যতম চেষ্টা আপনি করবেন কিনা? আর ঐ লোক বা ওনার মতো আরো অনেকে কিস্তি না দিলে আপনার প্রতিষ্ঠান চলবে কিভাবে?
আর ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে প্রচু----র গরীব উপকৃত হয়েছে যার অনেক উদাহরন দেখানো যাবে, কিছু লোক যারা ক্ষুদ্র ঋণ সিস্টেমের দুর্বলতা বা যারা ক্ষুদ্র ঋণ দেয় তাদের অসসতা কিংবা ঐ ঋণীদের নিজস্ব ব্যর্থতার জন্য উপকৃত হতে পারেন না সেটা নিশ্চয় ক্ষুদ্র ঋণের দোষ নয়।
এমন লেখা আর আসে না। মুখফোড় যে কোথায় হারিয়ে গেলু
নতুন মন্তব্য করুন