বাংলাদেশ দলের ক্রীড়াবিদ গিয়েছিলেন কয়েকজন। এর মধ্যে একজন তৌহিদুল রয়ে গেছেন, আরেকজন আলো ফিরে এসেছেন, তবে তাঁর ইজ্জৎ তৌহিদুলের মতোই নিখোঁজ। ক্রীড়াবিদ পিছু দুইতিনজন করে কর্মকতর্া গিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া, কারণ পদকগুলি অনেক ভারি, আলগাতে হবে তো ... কিন্তু একটি মাত্র রূপার পদক নিয়ে তারা কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ছেড়ে হালকা হয়ে ফিরেছেন।
প্রথম স্থান অর্জন করতে না পারলেও প্রথম রিপুকে চর্চিয়ে এসেছেন জনাব আলো, এক তরুণী ভলান্টিয়ারকে হামলে পড়ে জাপটে ধরেছিলেন, হয়তো ভেবেছিলেন শ্বেতাঙ্গ তরুণীও সাড়া দেবে তার আলিঙ্গনে, কিন্তু বেরসিক মাগী একেবারে পুলিশ ডেকে মামলা করে হামলার জবাব দিয়েছে। সুদর্শন আলো গোস্বা করেছেন, তবে জেল খাটতে হয়নি তাঁকে, হাজারখানেক ডলার গচ্চা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে আনা হয়েছে আদালত থেকে। তবে দেশবাসী এমন যৌনক্রীড়া তাঁর কাছ থেকে আশা করেনি। লাম্পট্যের ইভেন্ট থাকলে আলো আমাদের মুখ আলো করতে পারতেন বোধহয়।
কর্মকর্তারা অস্ট্রেলিয়ায় ঘুরে ফিরে এসেছেন, বৌবাচ্চার জন্য কেনাকাটা করেছেন কিছু, নিজেরাও মাঝে মাঝে ভিলেজ ছেড়ে মেলবোর্ণের দর্শনীয় স্থানে হাওয়া খেয়ে এসেছেন, তাঁদের প্রাপ্তি অনেক। বাংলাদেশ বেচারী একটা রূপার পদক হাতে নিয়ে ঘোমটায় মুখ ঢাকে নিজের অসম্মানের কথা ভেবে। শেষ পর্যন্তযৌন নিপীড়নের বদনাম! রূপার পদক হাতে বাংলাদেশ ভাবে, নাকের বদলে নরুণ পেলাম।
মন্তব্য
কিছু আছে এমন স্টুপিড বাঙ্গালী, পুরা জাতির মান ইজ্জত খায়। এখানেও এমন কিছু চিপ মেন্টালিটির বাঙ্গালী পাওয়া যায় যেগুলা আসলেই বিরক্তিকর।
নতুন মন্তব্য করুন