হাগু করছিলাম কমোডে বসে
হঠাৎ দরওয়াজা খুলে যায় সটান
ক্রিস্টিন আই ওয়ালিক (এক অর্থে আমার পায়খানার মালিক)
গটগটিয়ে ঢুকে পড়েন আমার অপ্রশস্ত টয়লেটে
বলেন, হচ্ছে না মুখু, ওভাবে নয়
তোলো তোমার বাম পা-খানা ঘাড়ের ওপর
ডান হাতে বাম কান চেপে ধরো, আর বাম হাতে ডান হাঁটু
তারপর করো, তবে হুঁশিয়ার, একবারেই সব করে ফেলো না
মাসছয়েক এভাবে হাগো
তারপর আবার বাৎলে দোবো আধুনিক হাগনপদ্ধতি।
ভয়ে ভয়ে তা-ই করি
শুধাতে যাবো পরিষ্কৃত হবার মারফতি তরিকা
কিন্তু ওয়ালিক (এক অর্থে আমার পড়শীরও সবকিছুর মালিক)
হানা দ্যান পাশের বাড়ির হাগনকোঠিতে
শুনতে পাই খুব ধমকাচ্ছেন কাকে যেন।
এভাবেই চলছে, বুঝলেন
বান্ধবীকে চুমো খেতে যাই, কোথায় ঠোঁট রাখবো আর কোথায় হাত, ওয়ালিক (আমার বান্ধবীরও মালিক)
এসে দেখিয়ে দ্যান
প্রেয়সীর স্তনবৃন্তে কামড় দিতে চাই, ওয়ালিক (স্তনবৃন্তেরও পরোক্ষ মালিক)
বলেন উঁহু, হাঁটুতে দাও
সঙ্গমের আসন (বড় কষ্ট) দেখিয়ে দিয়ে জঙ্গম হয়ে যান ওয়ালিক (আমার আর রমণীর শিশ্নযোনির মালিক)
এভাবেই চলছে, বুঝলেন
আমার কাক, কৃষ্ণচূড়া, কালবৈশাখি
সব ওয়ালিক (মালিক) নিজের হাতে এঁকে এঁকে বসিয়ে দিয়ে যান।
বলি, ওয়ালিক (আমার বন্দনার মালিক) এর জয়
বলি, ওয়ালিক (আমার কবিতার মালিক) এর জয়
মন্তব্য
বিশ্বমাতুব্বরব্যাংক নিয়ে বাংলা ভাষায় এরকম কবিতা আর রচিত হয় নাই।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
নতুন মন্তব্য করুন