শিরোনামের বিশেষ সংখ্যাটাই বলে দিচ্ছে এটা একটু দুষ্টু প্রকৃতির গেসবল সমস্যা। কাজেই দুষ্ট পোষ্টে কষ্ট পাবার সম্ভাবনা বাড়বে কি কমবে সেটার ভার আপনার হাতেই
সবকিছুতে ভূমিকা করা আমার বদঅভ্যাস, এখানেই শেষ করি, কাজের কথা শুরু করা যাক। খুব ছোট একটা সমস্যা।
জাপানী এক টিভি মডেল কাম অভিনেত্রী (সম্ভবতঃ একটু ইরোটিক লাইনের) মিডিয়ায় বিশেষভাবে আলোচিত ছিলেন বিশালবক্ষা হবার কারণে।
অবশ্যই তাঁর এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যটি তাঁকে একটা নির্দিষ্ট ধরনের দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জনে সাহায্য করেছিলো, সেটা কেন তা ব্যাখ্যা না করলেও চলবে বলেই আমার ধারনা
তো, শুধু জনপ্রিয়তা অর্জনই না,
দেখা গেল যে এই একই বৈশিষ্ট্য তাঁকে এক ভায়বহ বিপদ থেকেও রক্ষা করেছিলো একবার।
আপনাকে গেস করতে হবে এই আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্যটি কিভাবে একজন মহিলাকে বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে!
গুড লাক। আপনার ভাবনা শুভ হোক।
*************************************************
উত্তরটা ব্লগার খেকশিয়ালের কমেন্টে দেয়া লিংকে আছে, তাও লিখছি আবার
ভদ্রমহিলার বয়ফ্রেন্ড তার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলো এই বলে যে মহিলা নাকি বয়ফ্রেন্ডের এ্যাপর্টমেন্টের দরজা ভেঙে ঢুকে, চুরি ডাকাতি টাইপের কিছু করেছে। জাপানী পুলিশ কেইস হাতে পাবার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে একবার পুরো ঘটনা বাদীর বর্ণনা অনুযায়ী সিমুলেট করে। এক্ষেত্রেও পুলিশ গিয়ে সিমুলেট করলো, বয়ফ্রেন্ডের ভাষ্যমতো সব মিলিয়ে দেখতে তাদের কোন বেগ পেতে হলো না। যেমন দরজায় যে বিশাল ছিদ্রটা করে ছিলো (৭২ সেমি X ২৪সেমি), সেখান দিয়ে পুলিশ অফিসার অনায়াসে গা গলিয়ে দিয়ে ঢুকতে পেরেছিলো ভেতরে। ভদ্রমহিলার ১ বছরের বেশী সময় জেলখাটার শাস্তি নির্ধারিত হয়েছিলো।
তো, কেইস-টেইসে ভ্যাজালটা সবসময় বাঁধান মান্যবর উকিলেরাই। তারাই আপীল করে আদালতে আর্জি করেছিলেন যে পুলিশের সিমুলেশনে বিবাদীর বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্য আমলে নেয়া হয়নি!
আদালতের নির্দেশে পরে আমলে নিতে গিয়ে দেখা গেলো হিসেব মিলছেনা, মানে বয়ফ্রেন্ড মিথ্যে বলেছে।
ভদ্রমহিলা ছাড়া পেয়েছেন, ছাড়া পেয়ে তিনি এটাও বলেছেন যে, পুলিশ যদি ঘটনার পরপরই সবকিছু আমলে নিয়ে সিমুলেশন করত তাহলে ফলাফলটা আরো পরিস্কারভাবেই তাঁর পক্ষে যেত। কারণ, বিগত কিছুদিনের হাজতবাসে তিনি নাকি বেশ খানিকটা শুকিয়ে গেছেন
*****************************************************
*এই গেসবলটি দেয়ার চিন্তাটা এসেছে আলমগীর ভাইয়ের বিখ্যাত "কস কি মমিন!!" সিরিজ থেকে অনুপ্রেরণায়
**অবশেষে গেসবলের বয়েস বাড়ানো হলো, বেচারা কৈশোর শেষ হয়ে গেছে
***সঙ্গত কারণেই অভিনেত্রীর ছবি সরবরাহ করা গেলনা।
মন্তব্য
আস্তাগফিরুল্লাহ। এইটা মনে হয় বড়দের পোস্ট। আমি ভুলে ঢুকে পড়সি।
তবে কিছু মাথায় খেললে বড় হয়ে জানিয়ে যাবো। এইবার ৮০।
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
ওকে ... ৯৭
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এইটা গেস কইরা কেউ পারবে না ! সে এক আজিব কাহিনী ! আপনার পোস্ট পইড়া একটু গুগলিং করলাম আর পাইয়া গেলাম, আমার মনে হয় আপ্নে এই সেরেনা কোজাকুরার কথাই কইতাছেন । এই হইল কাহিনী !
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
হায় হায়!! দিলেনতো মাটি করে
আমি আরো ধূসর গোধুলী আড় হিমু কি কি আন্দাজ করতে পারে তার একটা লিস্ট ি করতেছিলাম
আপনিও কি জাপানেই থাকেন?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আসলেই তো মাটি হইয়া গেল ! এক কাজ করেন ডিলিট কইরা দেন আমার পোস্টটা, পরে না হয় ভাইঙ্গা কইলেন কাহিনী।
নারে ভাই আমি দেশেই থাকি ।
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নো প্রবলেম
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আমার মনে হয় উনি একবার অনেক উঁচা কোন বিল্ডিং থিকা পইড়া গেছিলেন। কিন্তু পইড়া গিয়াও পুরা অক্ষত আছিলেন। তার উক্ত বিশেষ বৈশিষ্ট স্প্রিং-এর কাজ করছিল।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনার কল্পনাশক্তির প্রশংসা করতেই হয়
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
একবার মনে হয় শুনেছিলাম সড়ক দূর্ঘটনায় air bag এর কাজ হয়েছিল ওই অঙ্গ দিয়ে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হুমমমম
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
ব্রেস্ট পানির চেয়ে হালকা। উনি পানিতে ডুবে যাচ্ছিলেন।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
যাক, একটা জিনিস বোঝা গেল .... অলিম>পিক সুইমিংয়ে বলাইদার প্রিয় ইভেন্ট কোনটা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এইটা ঠিক ধরছেন। এবার অলিম্পিকে সুইমিং, ডাইভিং আর জিমন্যাস্টিক্সের ইভেন্টগুলোই বেশি দেখা হয়েছে। এইদিকদিয়া দৌঁড়ের ইভেন্টগুলা এক্কেরে পানসা।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আমি কিন্তু আরো প্রিসাইজ গেস করছি ... সুইমিংয়ের ইভেন্ট গুলার মধ্যে প্রিয় কোনটা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আপেক্ষিক ঘনত্ব কম বলে সাঁতার কাটতে সুবিধা হয়।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই নিয়ে কোন রসিক বিজ্ঞানী গবেষণা করলে মন্দ হবেনা
জাপানে অবশ্য এরকম রসিক উদ্ভাবকের অভাব নেই
বাচ্চাদের দুধের ফিডার ডেভেলপমেন্টের এক জাপানী কাহিনী আছে .... পড়ার পর দম ফাটার জোগাড় ... লিংক পাইলে দিবো পরে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
মনে হয় কেউ ছুরি মারছিল কিন্তু হার্ট পর্যন্ত যায় নাই, তার আগেই শেষ হয়ে গেছে
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
চিন্তার দৌড় দেখে চমৎকৃত হলাম...
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
হা হা হা হা হা হা হা হা হা
আমার লিটেরালিই হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পড়ার দশা
এইটাকে এই গেসবলের সেরা উত্তর নির্বাচিত করা হইলো
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
গুগল মেরে দেখলাম। আসলেই। লোক যাকে বড় বলে বড় সে-ই হয়, কথাটার গুঢ়ার্থ আবারও উপলব্ধি করলাম। আল্লাহপাক ওনাকে আরো বড় করুন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
"লোক যাকে বড় বলে বড় সে-ই হয়"
হা হা হা হা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
একবার আমেরিকার এক রকেট উঠেই পড়ে গেল। এত টাকা নষ্ট! তদন্ত হল, দেখা গেল জ়েট প্রপালসন ল্যাব আর নাসা দুটো ভিন্ন গুরত্ত্বপূর্ণ অংশের ক্যাল্কুলেশন করেছিল, কিন্তু এক প্রতিষ্ঠান এস, আই এককে অন্যটা বৃটিশ ফুট-পাউন্ডে। তাই মিল হয় নি, রকেট গোত্তা খেয়েছে।
এখানেও পুলিশ সম্ভবত প্রথমে মাপের বিশালত্ব দেখে ইঞ্চিকে সেমি ভেবে সিমিউলেট করেছিল।
জাপানী পুলিশ যেহেতু, যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
- উপরের মন্তব্য পড়লাম না (পাছে উত্তর চলে এসেছে এই ভয়ে)।
নিজের মতামত খানা জাহির করি এইবারঃ (একটু গল্পে গল্পে আরকি!)
উক্ত অভিনেত্রী যদি ঢাকায় হতেন তাহলে ঘটনাটা এরকম ঘটতো, তিনি রিক্সা করে তেঁজগাও থেকে গুলশান-১ যাচ্ছেন। সন্ধ্যার একটু পরপর (কিংবা একটু রাত্র)। হঠাৎ দুইজন তিনচাকার সাইকেল আরোহী ছিনতাইকারী এসে রিক্সার গতিরোধ করে দাঁড়ালো। হাতে তাদের চকচকে টিনের তৈরী ছোঁরা! ভদ্রমহিলা ভড়কালেন না। কাঁধ ঝাঁকি মেরে সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন দুই ছিনতাইকারীর। কাঁধ ঝাঁকানোর ফলে যে নয় রিখটারের ভূ-কম্পন হলো তাঁর ঊর্ধ্বাঙ্গে, সেদিকে হা করে তাকিয়ে আছে। কারণ দেড় মিনিট ধরে কেবল টইটুম্বুর... টইটুম্বুর আলোড়ন। ভদ্রমহিলা রিক্সায় চড়ে বসলেন আবার। গন্তব্যে পৌঁছে ভাড়া দিতে গেলে রিক্সাওয়ালা কাচুমাচু করে বলে, "আফা ভাড়া লাগবো না... যা দেখলাম... আমার জীবন সার্থক!"
ভদ্রমহিলা ভাবলেন যাক ভালোই হলো। এই রাতের বেলা জাপানী ইয়েন ভাঙানোর কোনো জায়গা তো তিনি চিনেন না। রিক্সাভাড়া না দিতে পারলে কেমন কেলেঙ্কারী ব্যাপার!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
---------------------------------------------
রাজাকার আলবদর নিপাত যাক!
জয় বাংলা আমার থাক!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
নতুন মন্তব্য করুন