সাংবাদিক ও লেখক বিপ্লব রহমান।
সচলদের কাছে তাঁর মূল পরিচয় তুখোড় সাংবাদিক হিসেবে, সচলায়তনে বারাবার তাঁর ইউনিক সব অভিজ্ঞতার ঝাঁপি খুলে ধরেছেন বিপ্লব ভাই।
এবারের বইমেলায় তাঁর অনুসন্ধানমূলক লেখা "রিপোর্টারের ডায়েরী: পাহাড়ের পথে পথে" প্রকাশের মাধ্যমে অফিশিয়ালি লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন। বিষয়বস্তুর বিচারে বইটি স্বাতন্ত্র্য খুব শক্তিশালী, এরকম সাহসী প্রকাশ খুবই কম বলেই আমার ধারনা।
সচলদের প্রতি অনুরোধ, বিপ্লব ভাইকে এই পোস্টে তাঁর এই বইপ্রকাশ সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন করুন।
বিপ্লব ভাইকে অনুরোধ, কাজের ব্যস্ততাকে ফাঁকিজুকি দিয়ে কিছুটা সময় এখানে আমাদের কৌতুহল মেটাতে ব্যয় করুন।
তাহলে শুরু হয়ে যাক!
/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/_/
নোট:
বইমেলায় এবার সচল লেখকদের সরব উপস্থিতি -- বক্তব্যটায় সংশয় অনুভব করলে নীড়পাতার মগডালে ঝুলে থাকা অমিত আহমেদের পোস্টে ঘুরে আসুন। জুবায়ের ভাই, বিপ্লব রহমান, মাহবুব লীলেন, হাসান মোরশেদ, শিমুল, শেখ জলিল, অমিত আহমেদ, সন্ন্যাসীদা, শোহেইল মতাহির চৌধুরী, কারুবাসনা, শ্যাজা, পলাশ দত্ত, অভিজিৎ রায়, ফকির ইলিয়াস, মুর্তালা রামাত, মাসুদা ভাট্টি, পুতুল, আকতার আহমেদ, আবু রেজা, অমি রহমান পিয়াল, মুজিব মেহেদী, সুমন সুপান্থ, সৈয়দ দেলগীর, মৃদুল আহমেদ, নুরুজ্জামান মানিক -- অন্ততঃ পঁচিশটা বইতো পাচ্ছিই।
বইগুলোর শুধু নাম, প্রকার আর কিছু বইয়ের প্রচ্ছদ দেখছি আমরা। কিন্তু অবশ্যই আরো অনেক কিছু জানতে ইচ্ছে করছে, বিশেষ করে বইটা লিখতে গিয়ে লেখকের নিজস্ব অনেক কথা। তার ওপর অনেকেরই হয়তো এটাই প্রথম বইপ্রকাশ, তাদের জন্য তো ব্যাপারটা আরো অনেক বেশী এক্সাইটিং, অনেক কথা নিশ্চয়ই জমে আছে।
আমরা সব সচলরা মিলে একেকজন করে সচল লেখকের সাথে সেই আলাপ করতে পারি একেকটা পোস্ট দিয়ে। একই সাথে সচলায়তনের হোমপেজে চলতে পারে একাধিক সাক্ষাৎকার, যে কেউ আয়োজন করতে পারেন পছন্দের লেখকের বা যে বইটা নিয়ে আপনার বিশেষ ইন্টারেস্ট আছে সেটার লেখকের সাক্ষাৎকার (তবে একই লেখককে নিয়ে একাধিক ব্লগার টানা-হ্যাঁচড়া না করলেই ভালো মনে হয় )।
প্রশ্ন করবেন সবাই, লেখক উত্তর দেবেন। এতে নিশ্চয়ই লেখকও আনন্দ পাবেন, আমরাও অনেক কিছু জানবো, আর তাছাড়া বইয়েরও কিছুটা হলেও পাবলিসিটি হবে।
প্রশ্নের ব্যাপারে মূলতঃ প্রকাশিত বইটি নিয়েই প্রশ্ন করা হোক, তবে কিছুটা এদিক সেদিক যেতেই পারে। যেমন, নজরুল ভাইকে তাঁর পাঠিকাকুল নিয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ নিশ্চয়ই অনেকে হাতছাড়া করবেননা, অথবা কানাডার "বিশেষ মহলে" অমিত/শিমুলের জনপ্রিয়তার গ্রাফ কিভাবে বাড়ছে তা নিয়ে কেউ কৌতুহল প্রকাশ করলেও দোষ দেয়া যাবেনা ;)। ওহ, অবশ্যই যারা পুরো বইটি পড়ে ফেলেছেন তারাও অংশ নেবেন আলোচনায়, লেখককে ক্যাঁক করে ধরবেন :)।
এখানে সমস্যা একটাই -- সংশ্লিষ্ট লেখক সময় দিতে পারবেন কিনা। তাই লেখকের সম্মতি নিয়ে সাথেসাথেই শুরু করে দেয়া যাক।
মন্তব্য
আইডিয়া দারুণ !!
আমি আগে ভাগে সময় দিয়ে রাতে চাই। মানে পরের জন্মে যখন বই বের করব তখন তো আর আমার নাগাল পাবেন না।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
তথ্য শিকারীকেই কী না এবার প্রশ্নবানে শিকার?
---
তবে জ্বি. বা. ভাই এই অধম সম্পর্কে বেশ ভালো ভালো কথা লিখেছেন দেখলাম। তাই একটু দেরীতে হলেও আসামী হা--জি--র!...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আইডিয়া দারুণ !!
আমি আগে ভাগে সময় দিয়ে রাখতে চাই। মানে পরের জন্মে যখন বই বের করব তখন তো আর আমার নাগাল পাবেন না।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
পরের জন্মে গিয়ে বই বার করার পর এই জন্মে ফিরে এসে ইন্টারভ্যু দিতে পারবেন তো!!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আইডিয়াটা পছন্দ হয়েছে।
সময় দিতে পারবেন কি পারবেন না এসব না ভেবে প্রশ্ন করাই বরং শুরু করা যাক। সময় তাঁকে দিতেই হবে (হুমকি)।
১. সাংবাদকর্মী না হলে এ গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত লেখাগুলো কি কখনো লিখতেন এবং গ্রন্থ প্রকাশ করবার কথা ভাবতেন?
২. এ লেখাগুলো নিয়ে গ্রন্থ করবার চিন্তাটা কার মাথায় আগে খেলেছে, আপনার নাকি পাঠসূত্রের নির্বাহী প্রকাশক রাজীব নূরের?
এ মুহূর্তে এ পর্যন্তই। পরে দরকারে আরো আলাপ করা যাবে।
..................................................................................
দেশ সমস্যা অনুসারে
ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পুণ্যের নাই বালাই।
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
১. প্রশ্নই আসে না। লক্ষ্যনীয় বইটির শিরোনামে 'রিপোর্টারের ডায়েরি' কথাটি আছে। পেশাগত কাজ করতে গিয়ে সব সময়ই আমার মনে হয়েছে, সংবাদের নিজস্ব ফর্মূলা+নীতিমালার স্বার্থে অনেক ব্যক্তিগত গুঢ় সত্য তুলে ধরা হয় না। অর্থাৎ সংবাদ নেপথ্য কথা। আমার মনে হয়, যে কোনো সাংবাদিকের জীবনে এই সব সংবাদ-নেপথ্য কথন থাকাটাও সংবাদের মতোই সমান জরুরি।...
২. মূলত পাহাড়ের ছোট কাগজ 'মাওরুম' ও 'জুম' এর জন্য প্রথমে লিখতে শুরু করি পাহাড়ের সাংবাদিকতার টুকরো সব অভিজ্ঞতার কথা। বন্ধুবরেষু রাজিব নূর এই সব দেখে অনেক বছর ধরে আমার পেছনে লেগেছিলেন একটি বই তাকে প্রকাশের জন্য দেয়ার জন্য। কিন্তু একটি বই লেখার মতো যথেষ্ট লেখা তখনও সময়াভাবে লিখে উঠতে পারিনি।....তাছাড়া চারপাশে অক্ষরের অপচয়, কর্নফুলি পেপারের অপচয়, সস্তা জনপ্রিয়তার লোভে পাহাড়ের ওপর গাদা গাদা বইয়ের নোংরা স্তুপ দেখে সেই ভীড়ে নিজেকে সঁপে দিতে ইচ্ছে করে নি!...
এরই মধ্যে শুরু হয় টরেন্টোর সাংবাদিক বন্ধু সেরীন ফেরদৌসকে তার প্রবাসীদের জন্য বের করা ট্যাবলয়েডের জন্য লেখা পাঠানো। যোগ হয় সামহোয়ারিন, সচলায়তন-এ লেখা লেখি।
রাজিব নূর, মাহবুব লীলেন ভাই, আহমেদুর রশিদ টুটুল ভাই, শ্যাজাদি এবং আমার পাহাড়ি বন্ধুদের উৎসাহে শ'খানেক লেখার মধ্য থেকে মাত্র ১২ টি লেখা ও অল্প কয়েকটি ছবি দিয়ে প্রকাশ করা হয় এই বই।...
অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
মুজিব ভাই যখন সাহস দিলেন, তখন আর বিপ্লব ভাইয়ের অনুমতি নেয়ার ঝামেলায় গেলামনা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আমার প্রশ্ন:
আপনার লম্বা সময়ের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা আছে। সাংবাদিক মানেই লেখালেখি করেন -- আমরা সবাই জানি। তারপরও আপনি কোন বই বের করেননি।
পক্ষান্তরে আপনি ব্লগিংয়ে এসেছেন সম্ভবতঃ আজ মাত্র দুবছর, আর আপনার একটি বই বের হচ্ছে।
এটা কি শুধুই কাকতাল, নাকি আপনার বই প্রকাশের পেছনে ব্লগিংয়ের ভুমিকা আছে?
যদি থাকে তবে সেটা নিয়ে খানিকটা আলোচনা করুন।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
১. 'সাংবাদিক মানেই লেখালেখি করেন' কথাটা যে অর্থে বলেছেন, তা সম্ভবত সঠিক নয়।
অবশ্যই একজন সাংবাদিককে তার সংবাদটি লিখে প্রকাশ করতে হয় (সব মিডিয়াতেই লেখাটা আবশ্যিক। রেডিও-টিভির সাংবাদিককে স্ক্রিপ্ট তৈরি করতে হয় বৈকি)।...এই সব সংবাদ তৈরি হয় অবিশ্বাস্য দ্রুত গতিতে; কিন্তু লক্ষ্য রাখা হয়, এর ভাষা যেনো সুন্দর, সাবলীল ও সহজবোধ্য হয়। তাই সংবাদকে বলা হয় তাৎক্ষনিক সাহিত্য।
তবে তাই বলে মার্ক টালি, সাইমন ডিংক, আতাউস সামাদ, নাদিম কাদির বা সুবির ভৌমিক কেউ-ই কিন্তু সাহিত্যিক নন। তাদের মূল পরিচয় লেখকও নয়; তারা সবই নাম করা সাংবাদিক; বলা ভালো আমার স্বপ্নের সমান বড় সাংবাদিক।
তাই সাংবাদিক হলেই তার খান কয়েক বই থাকতে হবে, তা নয়। বরং অধিকাংশেরই কোনো বই থাকে না, এটিই চরম সত্য।
২. এই প্রশ্নের জবাব মুজিব ভাইকে একটু আগেই দিয়েছি।...বই প্রকাশের নেপথ্যে ব্লগিং এর ভূমিকা অস্বীকার করি কী ভাবে? আর সে কথা পাঠসূত্রের প্রকাশক রাজিব নূরকে বলায় তিনি তা বইয়ের ফ্ল্যাপ-১ এ বলেও দিয়েছেন।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সচলরা সবাই বিপ্লব রহমানকে প্রশ্ন জমা দিন
আর এই সিরিজের নামকরণ নিয়ে সাজেশন থাকলে নিঃসংকোচে জানান।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
হুমম...তাকে আরো প্রশ্ন করুন, আসামী থেকে তাকে দাগি আসামী বানান।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
১. বইটা কেন পেপারব্যাকে , আর পেপারব্যাকে যদি হয়েই থাকে , তাহলে এর এতো দাম কেন ?
২. বই করার আগে কি সম্পাদনা করা হয়নি ? আমার কাছে মনে হয়েছে বেশ কয়েকজায়গা সাধু চলতি মিশ্রন হয়েছে ।
১. এর কারণ এর আগে আমি একাধিক পোস্টে বলেছি। তবু আরেকবার বলছি, এর টার্গেট গ্রুপ প্রধানত আদিবাসী পাহাড়ি ছাত্র-ছাত্রীরা। বইটি ক্ষীণকায় (মাত্র ৬৪ পৃষ্ঠার) এবং পেপার ব্যাক। ৩০ ভাগ কমিশন ছাড়া এর দাম ধরা হয়েছে ৮০ টাকা। যাতে সহজেই এটি তারা কিনতে পারে। এর প্রকাশক ও লেখক কেউ-ই এ থেকে কোনো মুনাফা অর্জন করতে চাননি। তারা শুধু চেয়েছেন, এটি যেনো সহজেই পাঠক-প্রিয়তা পায়। বইটির ম্যাসেজ তো বটেই, এমন কী কোনো লেখকের প্রথম বইয়ের জন্য এই বিষয়টি বোধহয় খুব জরুরি, আশাকরি আরিফ ভাই তা মানবেন।
ইচ্ছে করলেই ১৪/১৬ পয়েন্টে বইটি ছেপে সুদৃশ্য বোর্ড বাঁধাইয়ে আরেকটু স্বাস্থ্যবান করা যেতো। সেক্ষেত্রে এর দাম পড়তো দেড়শ থেকে দু'শ টাকা। তবে তা লক্ষ্যপূরণ করতো কী না সন্দেহ।
আপনি জানেন, এখন প্রকাশনা জগতের যে ক্রমবর্ধমান খরচ, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কোনো ভর্তূকি ছাড়া চার ফর্মার কোনো বইয়ের দাম ৮০ টাকার নীচে ধরা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এটি কোনো ছোট প্রকাশের জন্য তো আরো অসম্ভব ব্যাপার।
২. আরিফ ভাই, আপনি লক্ষ্য করবেন, এর ফ্ল্যাপ-১ এ প্রকাশক বলেছেন, বইয়ের লেখাগুলো পুনর্লিখনে সহযোগিতা করেছেন কবি মাহবুব লীলেন। তো ফিটার লীলেন এর শ্যেন দৃষ্টি এড়িয়ে এমনটি হওয়া কী আদৌ সম্ভব?
আপনি বইটি পড়তে শুরু করলেই বুঝবেন, কোথাও কোনো সাধু-চলতির গুরুচন্ডালি নেই। তবে পেপার ক্লিপিং, সংসদ অধিবেশনে দেওয়া এমএন লারমার লিখিত বক্তব্য ও পত্রাবলির কিছু অংশ হুবহু উদ্ধৃত করায় প্রয়োজনীয় অংশটুকু সাধু ভাষাতেই রাখা হয়েছে। এমন কী সে সময়ের বানানরীতিও অবিকল রাখা হয়েছে এতে। তবে মূল বইটি কিন্তু লেখা হয়েছে চলিত ভাষাতেই।
ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
৩. অরূপের কাছ থেকে প্রচ্ছদ আদায় করার সহজ কোন পদ্ধতি কি আছে ? পদ্ধতিটা কী ? ( গোপনে মেইলে জানালেও চলবে )
.
৩. এটি একেবারেই কাকতাল বলতে পারেন (নাকী রিপোর্টার্স লাক?)। সচলের ই-বুক ও হার্ড কপির বইয়ের চমৎকার সব প্রচ্ছদ দেখে আমি প্রথমেই ঠিক করি অরূপদাকেই বলবো আমার প্রথম বইয়ের প্রচ্ছদ করে দিতে। ভেবেছিলাম উনি ব্যস্ত মানুষ, তাই তাগাদা দিতে হবে খুব জোরে-শোরে। ইমেইল হুমকী, এসএমএস, মাঝরাতে মিসড কল-ত্রাস ইত্যাদি ব্যর্থ হলে পিয়াল ভাই ও অমিতকে কাজে লাগাবো। তারা দুজন হবেন আমার তাগাদা দেওয়ার স্ট্রাইকিং ফোর্স। তারাও ব্যর্থ হলে শেষ ভরসা স্বপ্নায়তন তো আছেই ( ওই যে স্কুলে থাকতে 'পালাবে কোথায়?' নামে মাসুদ রানা পড়েছিলাম না, অনেকটা সেরকম)। যাকে বলে, একেবারে ছাই দিয়ে ধরা।
কিন্তু কী আশ্চর্য, এর কোনটাই করতে হয়নি! অরূপদাকে একটি নিরীহ ইমেইল করামাত্রই তিনি ফিরতি ইমেইলে এই চমৎকার প্রচ্ছদটি পাঠান।
এর গুঢ় রহস্য কে বলতে পারে? হতে পারে, সেদিন বস তাঁর ফাঁকিবাজী না ধরার ভান করেছিলেন অথবা মাশিদ আপু সেদিন বোধহয় তাকে একটু কম ঝাড়ি দিয়েছিলেন অথবা.... কে জানে এর কারণ কী?...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
অফিশিয়ালি লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে এতো সময় নিলেন কেন?
মূর্তালা রামাত
খুব সম্ভবত, এই প্রশ্নের জবাব দেওয়া হয়েছে।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আরো কিছু প্রশ্ন জমা হলো দেখা যাচ্ছে।
বিপ্লব ভাই, কোথায়?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
১.০
বিপ্লব ভাই বলবেন কি, কোন্ প্রশ্নটা করলে তিনি বেশি পুলকিত হন ? এবং কোন্ প্রশ্নে তিনি বিব্রত হতে হতে রেগে যান ?
২.০
এই বইটা বের হবার পর বিপ্লব ভাই কোন্ পরিচয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন, সাংবাদিক না কি গ্রন্থকার ?
৩.০
কোনো লেখা গ্রন্থে কিংবা পত্রিকায়, একটি বাদ দিয়ে আরেকটি, কোনটিতে প্রকাশিত হলে তিনি বেশি খুশি হন ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
১. রণদা, প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়াটাই যে কোনো সাংবাদিকের জন্য বিব্রতকর। কারণ তিনি প্রশ্ন করে অভ্যস্ত; প্রশ্নের উত্তর দিতে নন। তবে পেশাগত সাংবাদিকতার বাইরে আমি লিখতে ও পড়তে ভালবাসি (এ কথা আমার ব্লগ-প্রফাইলেও বলরা আছে)। এ সব বিষয়ে কেউ সাধারণ প্রশ্ন করলে বা কৌতুহল দেখালে আমি তা জানাতে দ্বিধা বোধ করি না।
আর রেগে না গেলেও মনে মনে আহত হই, ব্যক্তিগত বিষয়-আশয় যখন ব্লগের বারান্দায় চলে আসে এবং শেষ পর্যন্ত তা ব্যক্তিগত আক্রমনে পৌঁছায়। ...তবে 'নাবালক তাত্বিকরা তো কতো কথাই বলে, তা পুত্রজ্ঞানে ক্ষমা করাই ভালো' মনে মনে আহমদ ছফা ভাইয়ের এই উদ্ধৃতিটা আউড়ে নিজে চুপ করে যাই। কোনো রকম বিতর্কে জড়াই না। ...ওই যে কোনো এক সহব্লগার এরকম একটি স্বাক্ষর যুক্ত করেছেন: বুদ্ধিমানরা তর্ক করেন, মেধাবীরা এড়িয়ে যান!
২. আমার প্রথম ও শেষ পরিচয়--আমি সাংবাদিক/সংবাদকর্মী।
৩. সংবাদই আমার শেষ গন্তব্য; বই বা গ্রন্থ নয়।
অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লব ভাই কই?
উনি হাজিরা দিলে প্রশ্ন উত্থাপন করা হবে।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কোশ্চেন কমন না পড়লে পাঁচুদা হল বর্জন করতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছে ভক্তরা। বিপ্লব রহমান আপনি যেখানেই থাকুন জলদি সচলে ঢুকুন। পাঠক ইল, কাম শার্প।
হাঁটুপানির জলদস্যু
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
দারুন আইডিয়া, জ্বিনের বাদশা !
সত্যি । নিজেদের মধ্যে কথা বলবার, বলিয়ে নেবার এক দারুন সুযোগ ।
বিপ্লব দা, আওয়াজ দেন । তারপর প্রশ্ন করি...
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
ঞঁ! আপনি সত্যিই সু-মন? সু-পান্থ?
---
একা রামে রক্ষা নাই ...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কিং অফ জ্বীনের জন্য পাঁচতারা ।
বিপ্লব রহমানের জন্য আপাততঃ একটি প্রশ্নঃ
হয়তো বইয়ের ভেতরেই উত্তর আছে কিন্তু আপনার বই পড়ার সুযোগ সহসা হচ্ছেনা বলে সরাসরি প্রশ্নটা করছিঃ
যে কোন সেনা আগ্রাসনই ব্যতিক্রমহীন ভাবে কিছু পরিচিত চিহ্ন রেখে যায়, অধিকৃত এলাকায় নারী ধর্ষন তার মধ্যে একটি । বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে নয়, আগ্রাসনের মুল পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই এটি ঘটানো হয় । জাতিগত শোধনের পাশাপাশি মনস্তাত্বিক চাপ তৈরী করা ও এর উদ্দেশ্য ।
পার্বত্য চট্রগ্রামের সেনা আগ্রাসনে এরকম কোন চিহ্ন আপনি দেখেছেন কিনা?
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
পাহাড়ে সেনা বাহিনী ও সেটেলারদের গণ ও একক ধর্ষণের শিকার এমন হতভাগ্য মেয়েদের সাক্ষাৎকার আমাকে বহুবারই নিতে হয়েছে; হচ্ছে। এমন কী সাক্ষাৎকার গ্রহণের এই তালিকা থেকে যৌন নিপীড়নের শিকার কিশোরী ও গৃহবধুও বাদ পড়েনি।
এই সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি যে সাংবাদিককে হতে হয়, একজন বাঙালি হিসেবে, একজন পুরুষ হিসেবে তার আত্নপীড়নটুকুও কম নয়! এটি সাধারণের পক্ষে বোঝা সত্যিই খুব মুশকিল। ...
তাই যখন অন্তর্জালর সংবাদে দেখি, ইথোপিয়ার দুর্ভিক্ষের ওপর ছবি তুলে পুরস্কারপ্রাপ্ত জগতবিখ্যাত সাংবাদিক আত্নহত্যা করেন; তখন মোটেই বিস্মত হই না।
আরো খুশী হবো, যদি বইটা পড়ে আপনার সুচিন্তিত মতামত জানান।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লব ভাই মনে হয় ভীষন ব্যস্ত।
বেশ কয়েকজনের প্রশ্ন জমা হয়েছে, বেশ কয়েকজন বিপ্লবভাইকে দেখিবামাত্র প্রশ্ন করার জন্য রেডী হয়ে আছেন।
কাজেই বিপ্লব ভাই, যেখানেই থাকুন, তাড়াতাড়ি চলে আসুন
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এসেছি রে ভাই, ওই যে হিমুদার 'পাঠক ইল, কাম সার্প' টেলিগ্রাম পেলাম কাল শেষ রাতে, এরপর কী আর ঘুম হয়? আজ ভরদুপুরেই দাঁড়িয়েছি, আসামীর কাঠগড়ায়।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আরে বিপ্লব ভাই কখন আসলেন!!
স্বাগতম, স্বাগতম।
"প্রশ্নবানে শিকার" সিরিজের প্রথম ভিকটিমকে পাওয়া গেল
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
কাল লেট নাইট ডিউটি করে শেষ রাতে ঘুমাতে গিয়ে দেখি ঘুম আসছে না। শেষে মোবাইল ফোন টিপে সচলে ঢুকে দেখি আপনার এই মহৎ কীর্তি।
আপনি তো স্বাগতম--ইত্যাদি বলেই খালাস; আর এদিকে যে আমার অন্তর্বাস হলুদ হওয়ার উপক্রম!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হা হা হা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
উপরে মুজিব মেহেদীর প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন যে আপনার শ'খানেক লেখা থেকে ১২ টি লেখা বাছাই করে বইটিতে প্রকাশ করেছেন।
প্রশ্ন: ১
আমরা কি আশা করতে পারি যে ভবিষ্যতে বাকী লেখাগুলো থেকে আরো রিপোর্টারের ডায়েরীর প্রকাশ হবে?
প্রশ্ন: ২
এবার যে বারোটি লেখা প্রকাশ করলেন, তা বাছাই করেছেন কি কি মানদন্ডের ভিত্তিতে? পাহাড়ের অসংখ্য ঘটনার কোন বিশেষ একটা অংশে ফোকাস ফলেতে চেয়েছেন, নাকি বারোটা লেখা এমনভাবে বাছাই করেছেন যাতে সব ঘটনারই একটা মোটামুটি সামারি পাঠক পেতে পারে?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
১. ভবিষ্যতে আর কোনো ডায়েরি/ বই প্রকাশ করবো কী না, এটি নির্ভর করছে, এই বইটির পাঠক-প্রিয়তার ওপর।
২. সেভাবে কোনো মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়নি। তবে ১৯৯২-১৯৯৭ সাল (শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের সময় পর্যন্ত), এই বছর পনেরোর অস্থির-আশান্ত পার্বত্য পরিস্থিতিকে 'রিপোর্টারের ডায়েরি: পাহাড়ের পথে পথে' বইটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
আগেই বলেছি, এর টার্গেট গ্রুপ এই প্রজন্মের পাহাড়ি তরণ-সমাজ, ছাত্র-ছাত্রীরা, যারা হয়তো শৈশবে দেখা যুদ্ধ, গণহত্যা, শরনার্থী শিবির, সাম্প্রদায়িক হামলা, গ্রামের পর গ্রাম উজাড় করার ইতিহাস--ইত্যাদি সেভাবে দেখেনি, বা শৈশবে অস্পষ্টভাবে দেখা এই সব তীক্ত অভিজ্ঞতার যাত্রা খুব একটা মনে রাখেনি, চেষ্টা করা হয়েছে বইটির মাধ্যমে আপাত দৃষ্টিসুখের নিঃস্বর্গভূমি পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের অন্য এক বেদনা বিধুর পাহাড় তাদের কাছে তুলে ধরতে।
হয়তো এতে করে সঠিক পথটি খুঁজে নিতে তাদের সহজ হবে; হয়তো নিজস্ব শেকড়ের সন্ধান করতে গিয়ে তারা একটা সামান্য সূত্র খুঁজে পাবেন।...
আর আমরা যারা সমতলবাসী, সাধারণ মানুষ, পাঠ্য বই, সিনেমা-নাটক, পত্র-পত্রিকা থেকে, কী রাঙামাটি কাপ্তাই লেকে পিকনিক বা হানিমুনে গিয়ে যেসব পর্যটন সুখ নিয়ে গৃহে ফিরে আসি, তাদের কাছে যেনো 'উপজাতীয় অধ্যুষিত অঞ্চলটির' প্রকৃত বেদনা সামান্য হলেও মূর্ত হয়, এই বইটি যেনো তাদের চেতনায় ছোট্ট একটু আলোকপাত করে, এই অধম সেই চেষ্টাই করেছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সচলরা সবাই প্রশ্নবাণে সচল হয়ে উঠুন, কারণ, বিপ্লবদাকে শুধ খুঁজেই পাওয়া যায়নি, তিনি জবাবও দেয়া শুরু করেছেন ... হুহাহাহাহা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আরো কয়েকটি প্রশ্ন (কেউ করার আগেই করে ফেলি )
১. বইটি উৎসর্গ করেছেন কাকে?
২. বইটি উৎসর্গ করার পেছনে উৎসর্গকৃত ব্যক্তি/ব্যক্তিবর্গের প্রতি আপনার অনুভূতি অথবা এ সম্পর্কিত কোন স্মৃতি বা ঘটনা থাকলে, শেয়ার করার অনুরোধ জানাই (অবশ্যই সেটা যদি আপনার প্রাইভেসীকে ব্যহত না করে তাহলে)।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
১. বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে, জুম্ম (পাহাড়ি) জাতীয়তাবাদের অগ্রদূত এমএন লারমাকে।
২. আমার জানা মতে, এমএন লারমাই পাহাড়ের সবচেয়ে বড় মানুষ। বইটি তাঁকে কেনো উৎসর্গ করা হয়েছে, তা জানতে এই লেখাটি পড়ার বিনীত অনুরোধ জানাই। পুনর্লিখনের পর লেখাটি বইটিতেও সংযোজন করা হয়েছে।
ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বইটি এখনো পড়ার সুযোগ করে উঠতে পারিনি। ভেবেছিলাম পড়ে তার্পর প্রশ্নাবো... কিন্তু ততদিনে মেলা শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই আগেই দুটো প্রশ্ন করে রাখি।
১. আপনি দীর্ঘবছর ধরে এই সেক্টরে কাজ করছেন। পাহাড়ি বাঙ্গালীদের মধ্যে বিদ্বেষ এখন কোন পর্যায়ে আছে? দ্বন্দ্ব আগের চেয়ে কমেছে না বেড়েছে?
২. পাহাড়ি আন্দোলনকারীদের পেশাদার সন্ত্রাসী হয়ে যাওয়ার প্রবণতা কতটুকু? কী কারনে?
৩. শিক্ষিত আদিবাসীরা অনেকেই এখন চাচ্ছেন সমতলবাসীদের সঙ্গে মিশে সভ্য হতে (যেমনটা আমরা ব্রিটিশদের দেখে হতে চাই, হই)। এর প্রভাবগুলো কী?
(যা যা জিজ্ঞেস করছি তার উত্তর যদি আপনার বইতেই থাকে তাহলে আর এখানে উত্তর দেবার প্রয়োজন নেই, বইটা পড়েই জেনে নেবো)
(এগুলো কোনোটাই বই নিয়ে প্রশ্ন হলো না, একটা প্রশ্ন বই নিয়েই করি-
এই বইটা লেখার সময় আপনি কী ছিলেন? বিপ্লব রহমান/বাঙ্গালী/সাংবাদিক/আদিবাসী নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত একটা সম্প্রদায়ের বিবেক?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই,
বইটি পড়েই এইসব গুরুতর প্রশ্ন করলে বোধহয় বিষয়টি বুঝতে অনেক সহজ হতো। তবু বলছি:
১. পাহাড়ে পাহাড়ি-বাঙালি দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ কখনো শেষ হবে না, যতদিন না সেখানে শান্তিচুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হচ্ছে। একই সঙ্গে সেটেলার পুনর্বাসন বন্ধ করাটাও সমানভাবে জরুরি। চুক্তির পর দীর্ঘদিন ধরে চলমান এই পারস্পরিক অবিশ্বাসের শুধু ধরণটিই পাল্টছে। এই লেখাটি থেকে হয়তো এ বিষয়ে কিছু ধারণা পাবেন।
২. গেরিলা যুদ্ধের মহানয়ক মাওসেতুং বলেছেন: আমাদের নীতি হচ্ছে পার্টি বন্দুককে কমান্ড করবে; বন্দুক পার্টিকে কখনোই নয়।
অর্থাৎ আদর্শহীন অস্ত্র-শস্ত্র বানরের হাতে নরুন পড়ার মতোই ভয়ংকর একটি ব্যাপার। আরো জানতে এই লেখাটি পড়ুন প্লিজ।
৩. বইটি একটি রিপোর্টারের ডায়েরি। তাই লেখার সময় আমি পুরোদস্তুর সৎ-সাংবাদিকের মানসিকতাতেই থাকার চেষ্টা করেছি। আর যে সংবাদ কথনে মানবিকমূল্যবোধ নেই, জানবেন তা নিছকই অসাড়।
অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ও আচ্ছা... বাদশা ভাইকে এরকম সাধূ একটা উদ্যোগের জন্য বাহ্বা দেওয়া হয় নাই... দারুন একটা উদ্যোগ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজরুল ভাই ... আপনার বইটা কবে আসছে ঠিক হয়েছে?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
সম্ভবত রবিবারে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
জ্বি. বা. নিপাত যাক। ধ্বংস হোক।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হু হা হা হা হা হা
জ্বিনরা নিপাত যাক আর ধ্বংসই হোক, আবার ফিরে আসে
সেখানে জ্বিনের বাদশা হলে তো কথাই নেই .... হু হা হা হা হা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
প্রচ্ছদে গ্রুপ ফটোটা দেওয়া কি খুবই জরুরী ছিল?
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
গেরিলা নেতা সন্তু লারমার হাইডআউটে, ৪ মে, ১৯৯৪
সুমেরু দা,
আটো ক্যামেরায় তোলা সফট-ফোকাসের ছবিটি কিন্তু কোনো সাধারণ গ্রুপফটো নয়; এই একটিমাত্র ছবি তোলার জন্য (তথা গেরিলা নেতা সন্তু লারমার সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য) ক্ষীণদৃষ্টি ও স্বাস্থ্যের শহুরে সাংবাদিকটিকে ২২ বছর বয়সে জীবন-ঝুঁকি নিয়ে ভাঙতে হয়েছিলো ২০ মাইল পাহাড়।
আর একজন সাংবাদিকের জীবনে এমন মহার্ঘ-সুযোগ বোধকরি বার বার আসে না। প্রাসঙ্গিক কারণেই সংবাদ নেপথ্য কাহিনীর প্রচ্ছদ ও ভেতরেও ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে।
পুরো বিষয়টি বুঝতে আপনাকে বিনীত অনুরোধ জানাই, বইটি একবার পড়ার।
অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
এই তথ্যগুলো বইটা পড়ার আগ্রহ যেন আরো বাড়িয়ে দিলো।
ছবিটা নিশ্চয়ই বইয়ের ভেতরেও বড় করে দেয়া আছে!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আমার প্রশ্নঃ
রিপোর্টারের ডায়েরি কি আপনার পাহাড় দর্শনের/ভাবনার/চিন্তার শেষ মলাট? নাকি আগামীতেও পার্বত্য জীবন নিয়ে লেখার প্ল্যান আছে।
থাকলে কী, কখন, কীভাবে?
সম্ভবত এই প্রশ্নের জবাব আগেই দেয়া হয়েছে।
ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আর কেউ প্রশ্ন করার আগেই আমি নিজেই করে ফেলি:
যে প্রশ্নটা আমি সবচেয়ে বেশী করতে চেয়েছি,বইটার পাঠপতিক্রিয়ার ফলাফল নিয়ে। আমি বন্ধুবান্ধবদের সাথে পাহাড়ের বুষয়টা নিয়ে কথা বলে দেখেছি, অনেকেই এটাকে দেশদ্রোহী ব্যাপার হিসেবে দেখে, কোনভাবেই মানতে চায়না যে আমরা বাঙালীরা পাহাড়ীদের চোখে অত্যাচারী, এবং সেটা সঙ্গত কারণেই। সেখান থেকে ধারনা করছি, আপনার বইটি পাঠ করার পর, জাতীয়তাবাদী বাঙালী ক্ষুব্ধ হয়ে উঠতে পারে, এমনকি ফুঁসেও উঠতে পারে।
প্রশ্ন হলো:
১। বই প্রকাশের আগে এই ঝুঁকিটা নিয়ে আপনার, প্রকাশক আর এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সাথে এই বিষয়ে কিরকম আলোচনা হয়েছিলো সেটা শেয়ার করা যাবে? (যেমন হাসান মোরশেদের "শেকল, শমন ও ডানা" বইটি গতবার জলপাই আতঙ্কে প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি)
২। অলরেডী কি কোনরকম আক্রমণের হুমকি পেয়েছেন?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
সরি, একটু দেরীতে বলছি:
১. শুরুতে এমন একটা আতঙ্ক কাজ করেছে। এ নিয়ে প্রকাশকের সঙ্গে কথাও হয়েছে। তিনি জলপাই ঝুঁকি নিতে রাজী ছিলেন। এই এ অধম তো ওইসব ঝুঁকিটুকি সেই প্রায়-কৈশর থেকেই মোকাবিলা করছে। কিন্তু ১/১১-র পরে এখন সেই দমবদ্ধ করা আবহাওয়া নেই। একটু শ্বাস নেয়া যাচ্ছে। নাহ...এখনো সেরকম হুমকি-টুমকি আসেনি।
২. আগেই এর উত্তর দিয়েছি।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লবদা আবারও উধাও!!
যারা "পাহাড়ের পথে পথে" বইটি পড়ে ফেলেছেন, তাদের কাছ থেকেও অনেক প্রশ্ন আশা করছি।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কেঁদে লাভ নাই বিপ্লব ভাই!
আমি ভুল করে আপনার ইন্টারভিউটা আগে আগে নিয়ে ফেলাতে বেঁচে গেছেন, আর কিছুদিন পর দেখবেন কিভাবে পাঠকেরা প্রশ্নবান নিয়ে ছুটে আসে!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
বিপ্লব ভাই, আপনার এ বইটার কথা জানার পর আমার মনে অনেক প্রশ্ন জেগেছে, মূলতঃ সেখান থেকেই এরকম একটা সিরিজ আয়োজন করা যায় বলে ভেবেছিলাম।
তো, প্রশ্ন করতেই থাকি, আপনি সময়মতো উত্তর দিয়ে দেবেন।
১। আমার পড়াশোনার স্কোপ সীমিত, সেই সীমিত পরিসরে পাহাড়ের সমস্যা বা পাহাড়ীদের অধিকার নিয়ে সঞ্জীব দ্রংয়ের লেখা দেখেছি প্রথম আলোয়, আর আপনার লেখা ব্লগে। এর বাইরে আর কে কে এই বিষয়টা নিয়ে লিখছেন?
২। শান্তিবাহিনীর যে সন্ত্রাসী ইমেজ দেশের বাঙালীদের মাঝে ছড়িয়ে আছে,সেটাকে ছাপিয়ে আপনারা যে তাদের অধিকার/সমস্যা এসবকে দেখতে পেয়েছেন সেটা বিশাল সাধুবাদের দাবীদার। এনিয়ে খুব ধীরে ধীরে হলেও একটা সচেতনতা তৈরী হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
একইভাবে আমাদের দক্ষিণেই এমন আরেকটি জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গা শরণার্থী, যাদের নিয়ে আমাদের মূল ইমেজ হলো শরণার্থী/জঙ্গীবাদী, অথচ এদেরও একটা মানবেতর করুণ ইতিহাস আছে বলেই আমি জানি। এরা বার্মিজ জান্তা সরকারের ভয়াবহ অত্যাচারের শিকার বলেই পড়েছি, শুনেছি।
এদের সমস্যা/অধিকার নিয়ে কি এই মুহূর্তে কেউ স্টাডি করছেন?
ভবিষ্যতে এই জনগোষ্ঠীর ওপর সমীক্ষা/গবেষণা চালানোর কোন পরিকল্পনা আপনার আছে কিনা সেটাও দয়া করে জানাবেন।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
বেশ খানিকটা দেরীতে বলছি, এ জন্য ক্ষমা প্রার্থনা:
১. আদিবাসী/ পাহাড়িদের নিয়ে প্রিয় সঞ্জিব দ্রং-ই এ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় লেখালেখি করছেন; এখনো তা অব্যহত আছে। আমিও তার অসংখ্য গুনমুগ্ধ পাঠকদের একজন।
তবে সঞ্জিব দার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং আপনার সঙ্গে বেশ খানিকটা দ্বিমত প্রকাশ করে বলছি, আমি কোনো আদিবাসী বা নৃতাত্বিক গবেষক নই, আদিবাসী পাহাড়িদের অধিকার আদায়ের একজন সামান্য কলম সৈনিকমাত্র। সেই অর্থে আদিবাসী পাহাড়িদের নিয়ে আমার তেমন কোনো গুঢ় তাত্বিক পড়াশুনা নেই--এ কথা সত্যি।
তবে বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই: আমি পড়ছি পৃথিবীর পাঠশালায়; গত তিন দশকেরও বেশী সময় ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে অনুসন্ধানী তথ্য-প্রতিবেদন করতে গিয়ে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে (এখনো হচ্ছে), তাকে খুব সমান্য ভাবার অবকাশ নেই।...
সঞ্জিব দার পরে এ বিষয়ে অনিয়মিতভাবে পত্র-পত্রিকায় লিখছেন বন্ধুবরেষু বাধং আরেং, দীপায়ন খীসা, পাভেল পার্থ প্রমুখ।
আর সম্ভবত বন, বনের মানুষ ও পরিবেশ নিয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা-গ্রন্থ রচনা করেছেন 'সেড' এর নির্বাহী প্রধান ফিলিপ গাইন।
২. শান্তিবাহিনীর সন্ত্রাসী ইমেজ প্রসঙ্গে আপনি যে মত দিয়েছেন, তা সত্যিই সেনা প্রচারনার কারণে কয়েক দশক ধরে দেশ-বিদেশে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে এসেছে; এটি স্তিমিত হয়ে গেলোও মোটেই এখনো তা থেমে যায়নি।...এ ক্ষেত্রে আমার সামান্য ভূমিকা কতটুকু বিভ্রান্তির অবসান ঘটাতে পেরেছে, পাহাড়িদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে কতখানিই বা তা সহায়ক, সেটা পাঠক ও আদিবাসী জনগণই ভালো বলতে পারবেন।
আর রোহিঙ্গা শরনার্থী সমস্যা নিয়ে সেই ১৯৯৩ সাল থেকে বিচ্ছিন্নভাবে অসংখ্য প্রতিবেদন করেছি। এ নিয়ে সচলে অনেকবার লিখবো লিখবো করেও সময়ের অভাবে লিখে উঠতে পারি নি।...
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এ ২০০৬সালে করা আমার এই প্রতিবেদনটি পড়তে পারেন।
---
আপনার আগ্রহকে আবারো সাধুবাদ, সবাইকে কৃতজ্ঞতা।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
নতুন মন্তব্য করুন