মেইলে পাওয়া কয়েকটা ডার্ক জোকস বা নিষ্ঠুর কৌতুক। খানিকটা মশলা আমি নিজেও জুড়ে দিয়েছি।
একটু টুইস্টসমৃদ্ধ, নেগেটিভ, নিষ্ঠুরতাকে সহজভাবে নেয়া ডার্ক জোকস সবার ভালো লাগেনা; এমনকি দুয়েকটা পড়ে আপনার কাছে রীতিমতো অরুচিকরও মনে হতে পারে। তাও পুরো সেটটাই শেয়ার করছি।
১।
এক হাসপাতালে হঠাৎ করেই ভুতুড়ে কান্ডকারখানা ঘটা শুরু করলো। দেখা গেলো, প্রতি রোববার সকাল ১১টায় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটের ১ নং ওয়ার্ডের বেড নম্বর ৩ এর রোগীটি মারা যাচ্ছেন! রোগীর রোগের মাত্রা অথবা শারীরিক অবস্থা যত কম বা বেশী ঝুঁকিপূর্ণ হোকনা কেন, সেসবের সাথে কোন সম্পর্ক ছাড়াই প্রতি রোববারে একদম একই ঘটনা ঘটতে লাগলো।
স্বভাবতঃই, একই বেডের রোগীদের একদম নিয়ম করে একই সময়ে মৃত্যুবরণের এই রহস্যময় ঘটনা সবাইকে চিন্তিত করে তোলে। মাসখানেক আগে এই বেডে আত্মহত্যার চেষ্টা নেয়া এক রোগীকে রাখা হয়েছিলো; মৃত্যুর শেষ মুহূর্তগুলোতে সে অদ্ভুত বিশ্রীভাবে হাসতো -- এসব ঘটনা মনে করে হাসপাতালের ডাক্তার, নার্সরা সবাই খুবই চিন্তিত আর ভীত হয়ে পড়লেন। অনেকে চক্ষুলজ্জার মাথা খেয়ে ভূতুড়ে অথবা সুপার-ন্যাচারাল কারণের কথাটথাও বলতে শুরু করলেন। তবে হাজারো ভেবেও যখন বিষয়টার কোন কিনারা করা গেলোনা, কর্তৃপক্ষ তখন নানান বিদেশী বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হলেন।
পরের রোববারে বিশেষজ্ঞরা সবাই মিলে এক হলো যে বের করেই ছাড়বে, আসলে ঘটনা ঘটছেটা কি?
আধ্যাত্মিক কিছু?
কেউ শত্রুতা করে এই হাসপাতালের সুনামের বারোটা বাজাচ্ছে?
নাকি কোন পুরাতন রোগী প্রতিশোধ নিচ্ছে?
যেটাই হোক, ঘটনার বিহিত হওয়া দরকার।
বড় বড় হাসপাতালের ডাক্তার, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, ইন্টারপোল, এফবিআই, সিএনএন-আল-জাজিরার সাংবাদিক, হুজুর, তান্ত্রিক, এক্সরসিস্টের দল --- কেউই বাদ গেলেননা। নানান জল্পনা কল্পনা! সারা ওয়ার্ড জুড়ে ক্যামেরা, ভয়েস রেকর্ডার সেট করা হলো; সকাল থেকেই সবাই মিলে ওয়ার্ডের সারেভইল্যান্স ভিডিওর উপর চোখ রেখে অপেক্ষায় আছে, কি হয় দেখার জন্য।
উত্তেজনায় যখন টানটান সবাই, ঠিক তখনই একেবারে কাঁটায় কাঁটায় বেলা এগারোটার সময় দেখা গেলো যে হাসপাতালের রোববার সকালের পার্টটাইম ক্লিনার মন্টু মিয়া এসে ১ নং ওয়ার্ডটিতে ঢুকছে। তারপরই দেখা গেলো, নির্বিকার মুখে ৩ নং বেডের পাশের প্লাগটা খুলে নিজের হাতের ভ্যাকুয়াম ক্লিনারটাকে সেখানে সংযোগ করে সে তার কাজ, মানে ক্লিনিং শুরু করে দিয়েছে!!
এটা নিশ্চয়ই আর ভেঙে বলতে হবেনা যে, মন্টু মিয়া যে প্লাগটি খুলেছিলো সেটাই ছিলো ৩ নং বেডের লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের প্লাগ।
২।
এক্সন ভ্যালডেজ অয়েল কোম্পানীকে আলাস্কার সমুদ্র দূষিত করার অপরাধে সেখানকার বায়োলজিকাল সিস্টেমের রিহ্যাবিলিটেশনের দায়িত্ব দেয়া হয়। ব্যাপারটা বেশ খরুচে, যেমন, একেকটা সীল মাছের রিহ্যাবিলিটেশনের জন্য প্রায় ৮০ হাজার ডলার ব্যয় হয়।
এক্সন তাদের প্রোগ্রামের স্টার্টার হিসেবে দুটি সীল মাছকে দেড় লক্ষাধিক ডলারের বেশী ব্যয়ে সূস্থ্য করে তোলে। সেদিন ছিলো এদেরকে আবার সমুদ্রে ফিরিয়ে দেয়ার অনুষ্ঠানের দিন। উপস্থিত দর্শকদের তুমুল করতালির মধ্য দিয়ে সীলদ্বয়কে সাগরের বুকে ফিরিয়ে দেয়া হলো। যেন মানবতার আরেকটি বড় ধরনের জয় হলো!
লোকজনের হাততালিটা সেদিন অন্য সময়ের চেয়ে লম্বা সময় ধরে চলেছিলো এটা স্বীকার করে নিচ্ছি, কিন্তু তারপরও হতাশাটা থেকেই যায়। কারণ, সেই হাততালি চলতে থাকা অবস্থাতেই একটু দূরে তাকিয়ে দেখা গেলো যে বিশাল এক শিকারী তিমি এসে সীল মাছ দুটোকেই ছিঁড়ে-কুঁড়ে খেয়ে শেষ করে ফেলেছে!
৩।
আশির দশকের শুরুর দিকের কথা। এক সুন্দর সকালে এক ভদ্রমহিলা জগিং শেষে বাসায় ফিরে দেখেন যে কিচেনের বৈদ্যুতিক কেটলীর সামনে সামার ভ্যাকেশনে বেড়াতে আসা তাঁর মোটাসোটা একমাত্র পুত্রটি ভয়ানকভাবে কাঁপছে; বাস্তবে সে এতটাই কাঁপছিলো যে সেটাকে নাচ বললেও ভুল হবেনা। ছেলের শরীরের পেছনে লম্বা বৈদ্যুতিক তারের মতো জড়ানো, পেছন থেকে সামনে যেন বৈদ্যুতিক কেটলীটির দিকেই চলে গেছে তার।
"এক মুহূর্তও নষ্ট করা যাবেনা" ভেবেই ভদ্রমহিলা দৌড়ে গিয়ে কিচেনের পেছনে রাখা বিশাল এক কাঠের তক্তা নিয়ে এসে সন্তানের শরীরে জোরে জোরে বেশ কয়েকটা বাড়ি দিয়ে তাঁকে বৈদ্যুতিক শক থেকে বাঁচালেন; যদিও বেচারার ডানহাতটা ভেঙে গিয়েছিলো।
তবে মার এহেন প্রত্যুতপন্নমতিত্বতায় সন্তানটি মোটেও খুশী হতে পারেনি। কারণ, সে কোন শক-টক খায়নি, ওয়াকম্যান কানে গান শোনা আর উদ্দাম নাচের সাথে সাথে চা বানাচ্ছিলো মাত্র!
৪।
দুজন এ্যানিম্যাল রাইটিস্ট ভদ্রলোক এক শুকরখামারের সামনে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করছিলেন, বিশেষ করে "শুকরদের স্লটারহাউজে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা"র প্রতিবাদে।
হঠাৎ তাদের সামনেই খামারের বেড়ার অংশটি ভেঙে বেরিয়ে এলো গোটা কয়েক শুকর। পালাবে নিশ্চয়!!
ঘটনা এখানে থেমে গেলেই হতো, কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই দুই ভদ্রলোককে অবাক করে দিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে শুকর তীব্রবেগে বেরিয়ে আসতে লাগলো ভাঙা বেড়া দিয়ে। দুই বেচারা বেড়ার এতটাই কাছে ছিলেন যে খামারের প্রায় দুতিন হাজার শুকরের পদপিষ্ট হয়ে মারা যাবার হাত থেকে বাঁচার কোন চেষ্টাই তাঁরা করতে পারেননি।
৫।
খায়ে রাহনাজেত নামের এক নির্বুদ্ধ টেরোরিস্ট একজন ধনাঢ্য ব্যক্তির নামে একটি চিঠিবোমা পাঠিয়েছিলো। সব ঠিকঠাক মতো চললে যেদিন সকালে খবরের কাগজে ঐ 'ধনাঢ্য ব্যক্তির বোমার আঘাতে মৃত্যু'র খবর তার পাবার কথা, সেদিন সকালে দেখা গেলো যে টেররিস্ট বেকুবটা নিজেই ডাকে আসা চিঠিবোমা খুলে পড়তে গিয়ে নিহত হয়েছে।
ঘটনা হলো, মিঃ টেররিস্ট শুধু চিঠির ডাকমাশুলই কম দেয়নি, নিজের পাঠানো অমন ভয়ানক চিঠিটির চেহারাও তার আর মনে ছিলোনা।
মন্তব্য
পুরা মাথার উপর দিয়া...
বলেন কি!!!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
৩ নংটার মত আসল শক খাওয়ার ঘটনা ঘটেছিল আব্বার অফিসে। ঝুলানো তারটার আবরণের ছিদ্র থেকে ধাতব আলমারিটা বিদ্যূতায়িত হয়ে গিয়েছিল। বেচারা কলিগ ওটা খুলতে গিয়েই .... .... পাশের করিৎকর্মা সহকর্মী এক ফ্লাইংকিক দিয়ে ওনাকে ছুটিয়ে এনেছিলেন। বেশ জোরে কিক হয়েছিলো ... এর জন্য চিকিৎসাছুটি নিতে হয়েছিল বেচারাকে।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
ভাগ্যিস সহকর্মীটি ফ্লাইং কিক দিতে জানতেন
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
থ্যাংক্যু ... (থ্যাংক্যু'র একটা ইমোটিকন থাকা দরকার)
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
জোকস পড়ে ভাল লাগল।
থ্যাংক্যু নিয়া ন্যুয়র্ক টাইমসের উয়লিয়ম সাফিরের (উনার নামের উচ্চারণ ভুল হলে ক্ষমা চাই) লেখাটা পড়তে পারেন। উনার আপনার আমার সমস্যা প্রায় সেম।
শুভাশীষ দাশ
পড়লাম ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
কৃতজ্ঞতা
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
কাষ্ঠ হাসি দিলাম
হায় হায়!!
বেশী কাঠখোট্টা হয়ে গেছে?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
- ডার্ক জোক্স পড়লাম। দুঃখের মধ্যেও হাসি পায় অনেক সময়, সেরকমই হলো আরকি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ, চার নম্বরটা পইড়া হাসার পর মনে হইলো আমি এত নিষ্ঠুর!!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
বস, আপনে নিষ্ঠুর না, বরং সুস্থ , এজন্য হাসি পাইসে, আমারও চরম মজা লাগসে, চারিদিকে এত এনিম্যাল নিয়া মাতামাতি দেখি যে মাঝে মাঝে এগুলারে লাত্থাইতে ইচ্ছা করে।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
তিন নাম্বারটা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
এই কাঁপতে কাঁপতে নাচা বা নাচতে নাচতে কাঁপা কল্পনা করে আমার হোয়ার দ্য হেল ইজ ম্যাটের কথা মনে পড়ছিলো ...
ওর নাচটা দেখলে অবশ্য অন্য একটা বিশেষ পরিস্থিতির কথা মনে পড়ে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
গেল দেড় লক্ষাধিক ডলার তিমির পেটে
৩নং - যেমন কুকুর, তেমন মুগুর
৪নং, আবুল কারে কয়, মেজাজটা যা খারাপ হয় না এসব ছাগল দের দেখলে, মানুষ না খেয়ে মারা যায়, খবর থাকে না, এই বলদের দল জন্তুর জন্য পাগল
৫নং ঢিলটি মারিলে পাটকেলটি খাইটে হৈবে, হা হা হা
বাদশা দাদা, সেরাম হইসে সব কয়টাই, আরো জোক শুনতে মন চায়
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
৫ নং পইড়া হাসি থামাইতে আমার অনেক কষ্ট হইছে ...
জোক তো আমারও শুনতে মন চায়
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
হুমম।
বেশ কালো আনন্দ পেলুম।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
হা হা হা .... ভালো বলেছেন, কালো আনন্দ
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
৩ নম্বরটায় মজা পাইলাম।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
শুধু ৩ নং?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আমি কিন্তু দারুণ মজা পেয়েছি...
যাক বাঁচলাম ....
আমি ভাবছিলাম অনুবাদ করে কৌতুকগুলোকে নীরস বানিয়ে ফেলেছি নাকি!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
ইশতিয়াক ভাইয়ের মতো একই কথা আমারও - দারুণ মজা লাগলো।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
থ্যাংক্যু, থ্যাংক্যু
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
অসাধারণ সব কৌতুক।
এই কৌতুকগুলো দিয়ে ছোট্ট ছোট্ট মুভি বানালে দারূন হবে।
আরে!! আমারও মনে হচ্ছিলো প্রথমটা দিয়ে একটা মারাত্মক কমেডি বানানো যাবে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
কালানন্দ!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বাহ, কালো আনন্দও বেশ কাব্যিক একটা ভাব পেয়ে গেলো ...
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
মজা পেলাম।
----------------------------------------
শুধু শরীরে জেগে থাকে শরীরঘর
মধ্যবর্তী চরকায় খেয়ালী রোদের হাড়
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
সবগুলোই পুরনো কৌতুক হলেও উপস্থাপনা ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ।
______________________________________
চোখ যে মনের কথা বলে, চোখ মেরেছি তাই
তোমার চোখের শূল হয়েছি, এখন ক্ষমা চাই
______________________________________
লীন
জ়োশ
--------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
নতুন মন্তব্য করুন