আমার একটা বাজে অভ্যাস আছে যা কিনা আমি সব সময় সব কিছু রেখে দেই স্মৃতি হিসেবে। আমার কাছে মনেহয় সব কিছুর সাথেই কোনো না কোনো গল্প, স্মৃতি জড়ানো থাকে যার কিনা সেই মুহুর্তে তেমন গুরুত্ব না থাকলেও অনেকদিন পর যখন দেখব তখন মনে পড়বে, ভাল লাগবে বা কষ্ট লাগবে। গাদা গাদা কার্ড ছারাও আমার ছোট খাটো অনেক জিনিস বক্সে বক্সে ভর্তি। কিছুই ফেলতে পারিনা, মায়া লাগে।
যাইহোক সেদিন আমার সব পুরোনো জিনিস গোছাতে গিয়ে আমার ছোটবেলার ছোটৎ পুরোন ডায়েরীটা পেলাম। ক্লাস ফোর-ফাইভ এ পড়ার সময়কার এই ডায়েরীটা। আমার ছোট মামা এটা দিয়েছিলেন, কি যে খুশি হয়েছিলাম ডায়রিটা পেয়ে। মনে হচ্ছিল ইসস আমি কত বড় হয়ে গেলাম এখন নিজের ডায়েরীও আছে। মামাকে দেখতাম একটা লাল ডায়েরীতে কি সব লিখত আর কাউকে পড়তে দিত না। আমিও তাই বাসার সবাইকে ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলাম এটা আমার ডায়েরী কেউ যেন কখনো না পড়ে, যদিও কেউ আমার কথার কোন পাত্তা দিলনা।
তারপর ডায়েরীতে কি লিখি কি লিখি ভেবে শেষে বিভিন্ন জায়গা থেকে যেমন খবরের কাগজ, গল্পের বই, ছোটদের ম্যাগাজিন ইত্যাদি থেকে ছোট ছোট ছড়া পছন্দ হলে আমার এই ছোট ডায়েরীতে লিখে রাখতাম। সব সময় এটা সাথে নিয়ে ঘুরতাম আর মজার কিছু পেলে বান্ধবীদের পড়তে দিতাম। মাঝে মাঝে নিজেও টুকিটাকি কিছু লেখার চেষ্টা করতাম।
ডায়েরীটা দেখেই অনেক পুরোনো স্মৃতি মনেপরে গেল যেন মুহুর্তেই সেই ছোটবেলায় হঠাত করে ফিরে গেলাম। সেই ক্লাস রুম ভর্তি বন্ধুদের হৈ চৈ, টিচারদের নাম ডাকা, সব পিচ্চিদের চেচামেচি, চোখের ওপর চোখ এঁকে বন্ধুদের ভয় দেখানো, কাগজে কিছু লিখে (না ভালবাসার কিছুনা) কুচিমুচি করে অন্য কারো গায়ে ছুরে মারা আরো কত কিছু। আমার মনে পরেগেল ক্লাস ফোরে আমি একটা মিনি খবরের কাগজের মত লিখতাম। মিনি মানে আসলেই একদম মিনি, ৪-৫ পাতার ৫ সেন্টিমিটার বায় ৫ সেন্টিমিটার এই পেপারটার কি নাম দিয়েছিলাম মনে পরছেনা, দৈনিক কিছু একটা হবে। বাসায় গিয়ে হোমওয়ার্ক না করে এই পেপার বানাতাম আর ওটায় সব আজগুবি গল্প বানিয়ে বানিয়ে পিচ্চি পিচ্চি করে লিখে ক্লাসে নিয়ে আসতাম, তারপর সব বান্ধবীদের জোর করে পড়াতাম, না পড়তে চাইলেও
যাইহোক ডায়েরীর এক এক করে পাতা উল্টাচ্ছি আর আগের সেই মজার দিনগুলোর কথা ভাবছি। হঠাত একটা ছড়া নজরে পরল। আমরা ৩ বান্ধবী আমি, তিথি আর সোমা, মিলে এই ছড়াটা লিখেছিলাম সম্ভবত ক্লাস ফোরে। মনে পড়ছেনা কোন ছড়া থেকে আইডিয়া পেয়েছিলাম, সম্ভবত আমাদের বাংলা বইয়ে কোনো ছড়া বা কোনো খবরের কাগজ থেকে প্যারোডি করে বানিয়ে বানিয়ে লিখেছিলাম এটা (ছড়ার আর কবির নাম ঠিক মনে পড়ছেনা)। যাইহোক মনেপরে গেল আমরা তিনজন বেশ দুষ্টমি করতাম। এখন তিথীর সাথে কোনও যোগাযোগ নেই। ওর সাথে আমার শেষ দেখা সেই ক্লাস ফাইভের শেষে। ওরা চলে আসে ঢাকায় আর আমরা কিছু পরে অস্ট্রেলিয়া। সোমার সাথে পরে দেশে গিয়ে দুবার দেখা হলেও পরে যোগাযোগ রাখা সম্ভব হয়নি অনেক কারনে। কিছুদিন আগে ফেসবুকে আবার আমাদের যোগাযোগ হোল।
ওদের কথা আর সেইসব আনন্দের দিনগুলো মনে পরার জন্যই এই পোস্ট লেখা। এত দিন পর ছড়াটা পরে অজান্তেই মনটা আনন্দে ভরে গেল ভাবলাম নিজের ব্লগে রেখেদেই
তিন বান্ধবী
ক্লাসের মাঝে করছি খেলা
তিথি, সোমা, মুমু
তাইনা দেখে টিচার বলেন
এদিকে এসো মুমু
তিথি সোমার সাথে কেন
করছ কুমুকুমু?
ভরকে গিয়ে মুমু সব করে দিল ফাস
এইনা শুনে টিচার রেগে করেন ফোসফাস
রেগে বলেন তোমরা ক্লাসে শুধুই কর দুষ্টামি
পড়ার সময় পড়া ফেলে কর ফিস-ফিসানি,
তাই তিনজন কানে ধরে কর টানাটানি,
শাস্তি হবে কঠোর এবার স্কেল তবে আনি
জরিমানার জন্য দৌড়ে নিয়ে এসো মানি,
এইনা শুনে ভয়ে মোরা চাচ্ছি যে মাপ
বলছি মোরা, "সরি টিচার করেছি যে পাপ"।
টিচার বলেন, "তোরা বড়ো মাথায় উঠে গেছিস"
"শাস্তি তো আজ হবেই তোদের দাঁড়া, ওই কে আছিস"
এইনা কথা শুনে মোদের আক-কেল গুড়ুম
অবাক হয়ে ভাবছি মোরা কার মাথায় চরুম?
বলি মোরা, উঠতে হবে, তা, মাথায় কার?
না ভেবেই টিচার বলেন, কার আবার আমার।
এইনা কথা শুনে মোরা দৌড়ে গিয়ে দুজনে
ঘারে আর একজনে,
উঠলাম মাথার উপড়ে...।
কান্ড দেখে সবাই অবাক
সবাই ভাবে ব্যপার খানা কি?
ভয় কাতুরে তিথি,সোমা, মুমু আজ এমন সাহসী।
****************************************
এ ছড়াটা আমি লিখেছিলাম মনেহয় ক্লাস ফোরের শেষের দিকে। ষড়ঋতু নিয়ে ছড়া তাই নামও ষড়ঋতু। মনে পড়ছে এটা লিখেছিলাম টয়লেটে কারন রাতে শুয়ে শুয়ে মনেহল কিন্তু এত রাতে ঘরে লাইট জালালে বকা খাব তাই কলম আর ডায়েরীটা নিয়ে টয়লেটে গিয়ে লিখেছিলাম
ষড়ঋতু
গ্রীষ্ম এলো সবদিক পুড়িয়ে ছাড়খার
বর্ষা এলো চোখের জলে ভিজিয়ে দেবার।
নদীর ধারে সাদা কাশবনে
শরত হাসে বনে বনে।
হেমন্ত এলো সোনালী পাকা ধান
কৃষকের মনে বাজে সুখের গান।
শীতের বুড়ি থরথর কাঁপে
বসন্ত এলো ফুলের ঝুরি হাতে।
মন্তব্য
খুব ভাল ল্গল আপনার ডায়েরী।
নিজের পিচ্চি কালের কথা মনে পরে যায়!
নই মারি, গিল্লাছুট আর দাড়িয়া বাঁধা!
আহা আবার যদি ফিরে পেতাম সেই ছোট বেলা!
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
আপনার ভাল লেগেছে শুনে খুব ভাল লাগল ভাইয়া, খুব খুশি হলাম
** আপনার লেখায় দেখে আমার লেখায় ডায়েরী বানান ঠিক করি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ওরে! আমাদের মুমু'পা'ও দেখি ছড়া লেখে! বাহ্, বাহ্!
লেখাটা খুবই মজার হইসে। স্মৃতি আমিও সংরক্ষণ করি। মিল পেলাম। তবে আপনার মতো এতো না। আর এখন বলতে গেলে করাই হয় না, তবে আগে কোনকিছুই সাধারণত ফেলতাম না, মায়া লাগতো, মনে হতো সেটার সাথে অনেক কিছুই জড়িয়ে আছে!
ছড়াগুলা খুবই মজার হইসে, খুবই। হাসলাম অনেক
এখন আর ছড়া লেখেন না? ইশ্, দুইটা দিন আগে ছড়া দিবসে এই ছড়াটা দিলে আরো ভালো হইতো। সচলে আপনিই মনে হয় প্রথম মহিলা "ছোড়াকার" (কপিরাইট: ধূগো'দা), আমি আর কারোটা পড়সি কি না, মনে পড়তেসে না
দেখেন, আপনার পুরাতন ডায়রীতে আর কী কী আছে, সেগুলোও দেন আমাদের জন্য- পড়ি
তবে ছোটবেলা নিয়ে আর দুঃখ করবো না, কারণ মাঝে মাঝে বুড়া-বুড়া মনে হইলেও, অনেক সময়ই আবার মনে হয়, বড় হইতে পারলাম না- এখনো সেই ছোটটাই রয়ে গেলাম
আমি আর কই ছড়া লিখি, এসব হল হাবিজিবি ছড়ার বাচ্চা
আমি এখনও স্মৃতি সংরক্ষণ করি হি হি হি, এমনকি গলানো মোম ও রেখেদেই কারন ওটা দিয়ে কি যেন বানানোর চেষ্টা করছিলাম কিন্তু হয়নি।
আর আপনি আমাকে মহিলা বানায়ে দিলেন .... জোকস, না আমি মনেহয়না প্রথম।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য আর মজা পেয়েছেন শুনে খুব খুশি হলাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ঠিকাছে, আপনি "মেয়ে ছোড়াকার", মহিলা না
মাঝে মাঝে ভুলেই যাই আপনি "এভারগ্রীন সুইট সিক্সটিন"
হাহাহাহা এভারগ্রিন কিনা জানিনা, মাঝে মাঝে অন্যান্য কালারও হয়
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আপনি তাহলে ঝটপট "এভাররেড", "এভারইয়েলো", "এভারব্লু", "এভারপিন্ক".... এইগুলোর সব কপিরাইট করিয়ে ফেলেন!
হাহাহাহাহা
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আরেকটা কথা, পাঠকদের বঞ্চিত করে, (প্রায়) দীর্ঘ দুই মাস পর লেখা দেওয়ার তেবরো নিন্দা জানাই
আপনার মত লিখতে পারলে প্রতিদিনই লিখতাম পারিনাতো
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
"আমার মতো লিখতে"!!
যাক, যা বলসেন এইখানে একবারই বলসেন, আর বইলেন না, তাইলে লোকে হাসবে কিন্তু
নিয়মিত লেখেন। আপনার লেখায় সুন্দর একটা গল্প বলার ঢং আছে, মজা লাগে অনেক এই ধরণটা। এনজয় করি খুব
আমার লেখারও যে ঢং আছে জানতাম না হাহাহাহা আমি ভাবতাম আমিই শুধু ঢং করি আমার লেখাও যে করে বুঝিনাই তবে মজা লাগে শুনে খুব খুশি হলাম
আর আপনার মত লিখতে পারলেতো কথায়ই ছিলনা।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আর বারবার আমার লেখার মিথ্যা প্রশংসা করলেই যদি ভাবেন গিফট আর চকলেট দেয়ার হাত থেকে আপনাকে বাঁচায়া দেব, তাহলে আপনি বড়োই ভুল করতেসেন! মুহাহাহাহাহা.....
[তবে সত্যি কথা: আপনার লেখায় গল্প বলার যে ধরণ, তা আসলেই অনেক এনজয়েবল্]
আমার স্টেটমেন্ট তো সাহসী হবেই দেখেননা ছড়ায় বললাম আমি কত সাহসী
আর এত প্রশংসার পরেও দেখা যায় চকলেটের কথা আপানার মাথা থেকে সরানোই যাচ্ছেনা, ঠিক আছে কি আর করা, আপনার সত্যি কথার জন্য যান আপনার জন্য মনেকরে একটা চকলেট নিয়ে আসবো
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
কী! একটা চকলেট!
এখন তো আপনার কাছ থেকে পুরা এক প্লেন চকলেট না নিয়ে ছাড়বই না!
সচলের প্রথম মহিলা "ছোড়াকার" মিস মুমু বেগম অনেকদিন পরে লেখা দিলেন।
ডায়েরীর বাকি অংশটাও আস্তে আস্তে আসতে থাকুক।
টয়লেটে বসে বসে যা লিখেছেন, সেগুলোসহ।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হিহিহি আপু আপনার মত লিখতে তো পারিনা, কিছু গুন যদি ধার দিতেন তাইলে নিয়মিত লিখতে পারতাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
গদ্য-পদ্য-নাচা-গানা-বাজানা-শিষ-বাজানা, আরো ডট ডট ডট
এত্তোগুলান গুনের অধিকারিনী মুমু বিবি এইসব কি কয়?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আপু শিষ বাজানোটা ছারা বাকি সবইতো আপনি নিজের গুনের কথা বললেন। তাও আমার শিষ মাঝে মাঝে খালি বাতাস হয়ে যায় । যাইহোক আমিতো ঐ গুনগুলিরই ধার চাইলাম, চিন্তার কিছু নাই আমি সব ফিরত দিয়ে দিব, কত রঙের ভাললাগার মত একটা পর্বের অর্ধেকও যদি লিখতে পারতাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হা হা হা হা
মজা পাইলাম...
আমি হইলাম পৃথিবীর সবকিছু হারাইন্যা পাব্লিক... কিছুই থাকে না আমার... সাথে আছে পৃথিবীর সবচেয়ে দূর্বল স্মৃতিশক্তি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হিহিহি আমি যে কি রাখি কিছুই মনে থাকেনা অনেকদিন পর যখন দেখি তখন মনেহয় আরেহ এটা রেখে দিসিলাম
মজা পেয়েছেন শুনে খুশি হলাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
কি কি হারাইসেন তা বলেন তো আমাদের, শুনি। দূর্বল স্মৃতিশক্তির প্রমাণ দেন। তা নাইলে তো আমরা বুঝবো না আপনার স্মৃতিশক্তি কতো দূর্বল!
দীর্ঘ্য বিরতির পর মুমুর লেখা, ভালো লাগছে।
ছড়াকারে ভরে যাক সচলায়তন।
পুরনো ছড়া না কেবল নতুন ছড়াও চাই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কীর্তিনাশা ভাই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
তোমার মতন আমারও অনেক জিনিস জমিয়ে রাখার অভ্যাস আছে। ঐ সাইজের থাকতে ছড়া-কবিতা লেখার অভ্যাস ছিলনা তবে আমি রূপকথা জাতীয় গল্প লিখে বন্ধুদের পড়াতাম, সেসব কথা মনে পড়ে গেল। তুমি তো দেখা যাচ্ছে গ্যাদাকাল থেকেই ছড়া লেখে শুরু করেছ। বেশ বেশ। আর এমন পিচ্চিকালে ঘটনা আরো মনে পড়লে পোস্ট দিও কিন্তু, খুশি হব অনেক। তোমার ছড়া পড়তে সবসময়ই ভাল লাগে, এবারেও ব্যতিক্রম হলনা।
--------------------------------------------------------
বাহ তাই নাকি, তাইলে রূপকথা জাতীয় গল্প এখানে লেখা শুরু কর, আমার রূপকথার গল্প দারুন লাগে, তারাতারি এখানে ছারো
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আপু, আপনি ক্লাস ফোরে যেই কবিতা / ছড়া লিখেছেন, আমি তো ফোরটি বছর বয়সেও তা পারব না !
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ভাইয়া কি যে বলেন, এসব তো সব হাবিজিবি। আপনার গদ্য আর ব্লগ লেখার মত একটুও যদি লিখতে পারতাম, সেরকম আমি ১০০ বছর বাচলেও পারব না
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
মজার লেখা
আপনি টয়লেটে যেয়ে ছড়া লিখতেন আর আমি অঙ্ক না মিললে টয়লেটে যেয়ে কল ছেড়ে বসে থাকতাম আর আঙ্গুলের মাথায় পানি নিয়ে সামনের দেয়ালে আঙ্গুল টেনে টেনে অঙ্ক কষতাম, না মেলা পর্যন্ত বের হতামনা
...........................
Every Picture Tells a Story
হাহাহা তাই নাকি, খুব মজা পেলাম শুনে। কিন্তু অংকটা সলভ করার আগেই ওয়ালের পানি শুকিয়ে গেলে তখন কি করতেন?
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
মুমু ইজ ব্যাক, ওয়েল্কাম ব্যাক মুমু, তাড়াতাড়ি বাকি গুলোছাড়ো
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
হাহাহা ধন্যবাদ দেবোত্তম দাশ ভাই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আমার একটা ডায়রীও নাই। কত আবেগ নিয়ে কত কিছু লিখেছিলাম
নষ্টালজিক হয়ে গেলাম আপনার পোস্ট পড়ে...
=============================
ডায়েরী না থাকুক, সেই আবেগ তো এখনো আছে, তাই না? দরকার কিন্তু আসলে সেইটাই
একদম ঠিক, তবে এক এক বয়সের আবেগ আমার মনেহয় এক এক রকম হয়।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আহারে এখানে লেখা শুরু কর আমরাও পড়ি আর তোমার হাড়ানোর ও অসুবিধা নাই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
মুমু, ছোটবেলায় মজা করসেন ঠিকাসে, অসুবিধা নাই - কিন্তু, আপনাকে সাবধান করে দিচ্ছি দেশে গিয়ে বেশী মজা করবেন না। অন্ততঃ আমার চেয়ে বেশী যেনো কোনমতেই না হয় !!!
হাহাহা আচ্ছা ঠিক আছে আপু আপনার চেয়ে একটুও বেশি মজা করব না কিন্তু তার আগে বলতে হবে আমাকে কখনো আপনি করে বলবেন না প্লিজ, তুমি করে বলবেন
আপনাকেতো একটুর জন্য মিস করলাম দেশে, কেক গরুর মাংস সবই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- "সবাই ভাবে ব্যাপারখানা কী, ভয়কাতুরে মাহবুব আজ এমন সাহসী!
ক্লাস ফোরে কবিতার ছন্দের মতো একটা গল্প ছিলো, "ঝড়ের পরে", খুব সম্ভবতঃ ঐটার কথাই বলতে চেয়েছিলে।
ওখানে আরেকটা কথা ছিলো, মাহবুবের বস তাকে যখন বেরিয়ে যেতে বলে তখন মাহবুব ক্ষেপে গিয়ে বলে, "যাচ্ছি, বলে যাই- এই দুনিয়ায় বাঁচার মতো অনেক আছে ঠাঁই।"
ডায়েরী লেখা কোনো কালেই হয়নি আমার। লেখালেখির মতো এতো সৃষ্টিশীল একটা ব্যাপার আমার সীমিত ক্ষমতায় নাই, ছিলো না কোনো সময়ই। স্মৃতি সংরক্ষণের ব্যাপারেও উদাসীন। আসলে সংরক্ষণ করার মতো কিছুই ছিলো না মনে হয় (এইমাত্র মাথা তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কিছু পেলাম যা উল্লেখ করা যায় ছোট-মেঝো-এই বেলায় এখনো রয়ে গেছে এমন)।
ছোড়া ভাল্লাগছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওহ হ্যা গল্পটার নাম "ঝড়ের পরে" ছিল, অনেক অনেক ধন্যবাদ ধু-গো দা মনে করায়ে দেয়ার জন্য কিন্তু তবুও গল্পটার গল্প মনে পড়ছেনা। দেশে গেলে এটা পড়ে আসব।
এত ঢং করেন কেন?
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- স্টোরি লাইনটা এরকম ছিলো। মাহবুব এক লোকের ওখানে কাজ করে। লোকটা বেশি ভালো না। মাহবুবের উপর খুব অত্যাচার করে। পান থেকে চুন খসলেই মার দেয় আথালি-পাথালি। মাহবুবের কেউ নেই বলে সে কোথাও যেতেও পারে না। তার মালিক (খুব সম্ভবতঃ রহিমুদ্দি নাম) এক ঝড়ের রাতে তাকে কোথাও যেতে বলে। মাহবুব ঝড়ের তীব্রতায় প্রথমে যেতে ক্ষীণ গলায় অস্বীকৃতি জানায়, এতে রহিমুদ্দি মিয়া খেপে যায়। এবং বের করে দেয়ার ভয় দেখায়। অগত্যা মাহবুব বাধ্য হয়েই হাতের মুঠোয় প্রাণ নিয়ে বের হয়। এবং বের হয়েই পড়ে দোর্দণ্ড ঝড়ের প্রকোপে। ভয়ে মাহবুব চুপসে যায়, তারপরেও রহিমুদ্দির মারের বা তার রূদ্রমূর্তির ভয়ে এগিয়ে যায়। কিন্তু এক সময় আর পারে না। ফিরে যায় রহিমুদ্দির দোকানে। ততোক্ষণে মাহবুবের ভয় কেটে গেছে। তাকে ফিরতে দেখে রহিমুদ্দি রাগে ফেটে পড়ে। এতে মাহবুবের কোনো ভাবান্তর হয় না। ঝড়ের ভয়ঙ্কর রূপ দেখে, সেই রূপকে ফেইস করে তার সামনে রহিমুদ্দির রাগী চেহারা কিছুই মনে হয় না। রহিমুদ্দি মারতে একে সে কড়া গলায় প্রতিবাদ করে।
এই হলো গল্পটা।
আর ঢং করার ব্যাপারটা নাহয় বুঝলাম তোমার প্যাটেন্ট করা। তাই বলে কি আমরা শখের বশেও একটু আধটু করতে পারবো না?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ গল্পটা বলার জন্য, আমার এখন আবছা আবছা মনে পড়ছে, খুবি ভাল লাগল এতদিন পর আবার সেই ফোরের গল্পটা শুনে, আপনার এত ভাল মেমোরি মনে রাখলেন কিভাবে? আশ্চর্য
আর ঢং করার কথা বলছেন, সেটা আমার পারমিশন ছারা করলে অসুবিধা আছে জরিমানা করা হবে, রয়েল্টি দিতে হবে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
টয়লেট থেকে ফিরে ডায়রিটাকে কি সাবান দিয়ে ধোয় হয়েছিল না ছাই দিয়ে?
সাবান ছাই, দুটা দুয়েই কয়েকবার ধুয়েছিলাম, আমি আবার বেশি ক্লিন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
বেশ মজা লাগল।
আমার ও আপনার মতো পুরোনো কিছু ফেলতে খারাপ লাগে।
সামান্য চিঠির খাম যেটা হয়ত সেসময় খুব সাধারণ ছিল কিন্তু এখন গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্মৃতির কারণে। এরকম অনেক কিছুই আমার ফেলা হয় না। এত যত্নে তুলে রাখি যে পরে আর খুঁজে পাই না। ভুলে ও যাই এমন কিছু রেখেছিলাম বলে। হঠাৎ পেয়ে গেলে তখন খুব ভাল লাগে । তবে আপনার মতো ছোটবেলায় এরকম ডায়েরী লেখার অভ্যাস ছিল না বলে এখন আফসোস হচ্ছে। আসলেই ডায়েরী এক একটা সময়কে কী দারুণ ভাবে ধরে রাখে।
আরও লিখুন।
আমার মামা তখন ঐ ডায়েরীটা না দিলে আমারো লেখা হোতনা। তখন নিজের গোপন কিছু আছে ভেবেই খুশি লাগল। আমার আবার সব এলোমেলো থাকলেও আমি ঠিক জানি কোথায় কি আছে। এক গাদা কাগজ থাকলেও আমি জানি আমি যে কাগজটা খুজছি সেটা ঠিক কাগজের স্তুপের ঐ কোনায় ৪-৫টা কাগজের নিচে আছে। এজন্য আম্মুকে বারন আছে কখনও আমার টেবিল গোছায় না, গোছালেই সব উলটা পালটা হয়ে হাড়ায়ে যায়। সেরকম পুরোনি জিনিস কি কি রেখেছি সব মনে থাকেনা কিন্তু মনেপড়লে ঠিক বের করে ফেলতে পারি
আপনার মজা লেগেছে শুনে খুব ভাল লাগল
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
বহুদিন পর মুমু'র লেখা এল।
যথারীতি ভাল হয়েছে।
এত্ত বি-শা-ল বি-শা-ল গ্যাপ দিওনা, ভাই।
ভাল থাক।
ধন্যবাদ অনিকেত ভাই চেষ্টা করব গ্যাপ ছোট রাখতে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ডায়রি লেখা যায় ডাইরিয়ার মতো স্বতঃস্ফূর্ত অবিরল লেখা আসতে থাকলে (উপমাটি খুব শালীন হলো না, তবে কথা সত্য)। এই কারণেই জীবনে ডায়রি লেখা হলো না।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বলেন কি? আপনার জীবনেও ডায়রীয়া হয়নি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
দুর্ধর্ষ জবাব
আমি আজকাল আপনার মন্তব্যের ফ্যান হয়ে গেছি
ছোট থাকতে বাংলা পাঠ্য বইয়ে কোন এক বিখ্যাত লোকের কথা ছিল...উনি কুলিগিরি করে পড়াশোনার খরচ চালাতেন, আর আজ এত বিখ্যাত হয়েছেন...
তেমনি আমার ছেলে মেয়েরা হয়তো পড়বে মহাকবি মুমু টয়লেটে গিয়ে কবিতা লিখেছেন...কবিতার জন্য তার কত ভালোবাসা...তাই না আজ তিনি বিখ্যাত হয়েছেন...
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হায় আল্লাহ! হাহাহাহাহা, তুমি গিয়ে মাথায় এক বালতি পানি ঢালো, তোমার মাথা আউলায়ে গেসে।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
খুব মজা পেলাম। কিন্তু আমার পুরানো কিছুই নেই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
তুমি পরিবর্তনশীল, তোমার তো প্রতিদিনই পুরোনো হয়ে যাওয়ার কথা
লেখা মজা লেগেছে জন্য ধন্যবাদ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
যাহারা পুরনো জিনিস আঁকড়ে পড়ে থাকে, তারা কখনো বড় হয় না।
এজন্যই মুমু বিবি কখনো বড় হবে না, সব সময় এভারগ্রীনই থাকবে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হাহাহা ভাইয়া আপনি আমাকে এমন ইম্যাচিউর ভাবছেন আমি কিন্তু অনেক ম্যাচিউর
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
কোনো কিছু সংগ্রহ করা আমার ধাতে নাই। সবকিছুই হারিয়ে যায়। কিংবা হারিয়ে ফেলি। কবে যে নিজেকেই হারিয়ে ফেলবো...
তো যাউকগা, ডায়রি থেকে একে একে সব অধ্যায়গুলো ব্লগে নামিয়ে নেন। আপনার প্রথম ছ্যাকা খাওয়ার কাহিনীটা একটু ডিটেইল কইরেন। একটা ছ্যাকা গল্পের প্লট পাইছি, সেখানে ফিট কইরা দিমু।
হাহাহাহা ক্লাস ফোর-ফাইভে ছ্যাকা?? আপনার ধারনা আমি সেই বয়স থেকে ছ্যাকা খাই?
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
তাইলে যে ক্লাস থাইক্যা ছ্যাঁকা খেয়েছেন, সেখান থাইক্যাই লেখেন। কোনো সমস্যা নাইক্যা।
আপনি দেখি একদম ১০০% সিউর যে আমি ছ্যাকা খাইসিই খাইসি
না খাওয়ার কি কোনই চান্স নাই?? অবশ্য তাও ভাল ভাবেন নাই আমি ছ্যাকা দিয়ে ঘুরি। আচ্ছা ঠিক আছে প্রথম ছ্যাকা এক সময় লিখব আগে চিন্তা করে নেই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
প্রথম ছ্যাঁকা নিয়ে এত চিন্তা করতে হবে কেন!
আপনি কতগুলা ছ্যাঁকা খাইসেন?
হাহাহাহা কত যে খাইসি তার কি কোনো হিসাব আছে (দীর্ঘশ্বাস)।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এই বিষয়ে একটা ডায়রি মেইনটেইন করলেই তো পারতেন
হাহাহা হুমম সেটাই, মিস হয়ে গেল, আগে যদি এটা বুঝতে পারতাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
বেশ ভাল লাগল
নিয়মিত চাই
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
ধন্যবাদ মানিক ভাই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
---
হায় শৈশব! সোনালী শৈশব!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আসলেই সোনালী
"মুমু" শব্দের সাথে মিলায়ে তখন আর কিছু মাথায় আসেনি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
বেশ ভালো লাগলো মুমু, ওই ছেলেবেলার (না কি 'মেয়েবেলা'র!) 'কুমুকুমু'র গল্প-ছড়া।
অনেক ধন্যবাদ আর অভিবাদন, ছড়াগুলো এমন আনএডিটেড মিষ্টি ফর্মে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
চিয়ারস!
------------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাইফুল ভাই পড়ার জন্য আপনার ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগল
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
নতুন মন্তব্য করুন