(পূর্ব প্রকাশের পর)
দেশ বাঁচাতে এবং মানুষের দিন বদলাতে এবারের নির্বাচনে প্রার্থীরা একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। এসব প্রার্থীর মধ্যে ভালো লোকের সংখ্যা খুবই কম। দুদলের প্রার্থীদের ভেতর কমবেশি সবার নামেই দুর্নীতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের অভিযোগ রয়েছে। তবে এসব ছাপিয়ে সামনে চলে এসছে প্রার্থীদের ৭১ এ মুক্তযুদ্ধকালীন সময়ের ভূমিকা।
নানা ধরণের প্রচার প্রচারণা এবং জনমত সত্ত্বেও এবার নির্বাচনে প্রায় ৩০ জন যুদ্ধপরাধী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। একদা বাংলাদেশকে অস্বীকারকারী এসব লোকের মধ্য থেকে ২৫ জনকেই দেশ বাঁচাতে মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি-জামাত জোট!!! বাকিরা মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রাপ্তদের প্রাথমিক তালিকায় ৩ জন যুদ্ধাপরাধীর নাম থাকলেও পরে সমালোচনার মুখে তাদের বাদ দেয়া হয়।
এসব নরপশুরা সবাই চিহ্ণিত এবং তাদের কুকর্মের যথেষ্ঠ প্রমাণ রয়েছে। এদের ভেতর অনেকে আগেও বেশ কবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে । তবে নির্বাচিত হয়েই তারা নিজ নিজ এলাকায় সংখ্যালঘু নির্যাতন, লুটপাট, দুর্নীতিসহ নানা ধরণের অপকর্মে লিপ্ত হয়।
সন্দেহ নেই আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোই ক্ষমতার লোভে এসব নরপশুদের প্রতিষ্ঠা হবার সুযোগ করে দিয়েছে।
২০০১ সালে বিএনপির ঘাড়ে ভর দিয়ে জামাত ক্ষমতায় এলে এরা পুরোমাত্রায় বেপরোয়া হয়ে ওঠে। ইসলাম রক্ষার ধুঁয়া তুলে এইসব ধর্মীয় লেবাসধারী নরপশুরা এবারও সক্রিয়। একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে আমি কখনোই চাইনা অসংখ্য মানুষ হত্যাকারী এসব নরপিশাচেরা দেশের আইন প্রণেতা হোক, দেশ বাঁচাক। এরা যে দল বা যে মার্কা নিয়েই দাঁড়াক না কেনো তাদের একমাত্র পরিচয় তারা নৃশংস খুনি এবং এর জন্য তাদের কোনো অনুশোচনা নেই। তাই দলের প্রতি সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে এসব খুনি নরপশুদের পুর্ণবাসিত করাটা কখনোই যুক্তিসঙ্গত হবেনা বলে আমি মনে করি এবং আসন্ন নির্বাচনে মনে প্রাণে এসব কুখ্যাত লোকের পরাজয় চাই।
শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস
খুলনা-৬ আসনে ৪ দলীয় জোটের প্রার্থী
১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় নিখিল পাকিস্তান ছাত্রসংঘের সাধারণ সম্পাদক হয় সে। ১৯৭১ সালে সে বাগেরহাটের রামপালের একটি কলেজের অধ্যক্ষ্য হিসেবে চাকরি শুরু করে। ঐ কলেজে শিক্ষকতার সময় রাজাকার বাহিনীর নেতা হিসেবে বাগেরহাটে মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী কাজে অংশগ্রহণ করে। পাকিস্তান আর্মিকে সহায়তা, নারী ধর্ষণ, লুটতরাজের সাথে সে সরাসরি যুক্ত ছিলো।
আবু সালেহ মুহাঃ আব্দুল আজিজ মিয়া
গাইবান্ধা-১ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
’৭১ সালে গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ত্রাস সৃষ্টি করেছিলো এই কুখ্যাত রাজাকার। বর্তমানে সে জামায়াত ইসলামীর নিবেদিত সদস্য।
এ এম রিয়াছাত আলী
সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
মুক্তিযুদ্ধের সময় সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় শান্তি কমিটির সেক্রেটারি ছিলো সে। শ্যামনগর ও কালীগঞ্জ থানায় মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যার নেপথ্য নায়ক ছিলো এই রাজাকার। কালীগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ইউনুসকে এই ঘাতক হত্যা করে বলে প্রত্যক্ষ্যদর্শীরা জানায়।
মোঃ হাবিবুর রহমান
চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
মুক্তিযুদ্ধের সময় সে ছিলো চুয়াডাঙ্গা শান্তি কমিটির সদস্য। এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকারী এই রাজাকার দালাল আইনে শাস্তিপ্রাপ্ত ৭৫২ জনের একজন। জিয়াউর রহমান দালাল আইন রহিত করলে সে জেল থেকে মুক্তি পায়।
মাওলানা ফরিদউদ্দীন চৌধুরী
সিলেট-৫ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
সিলেট আল বদর বাহিনীর কমান্ডার এই মাওলানা মুক্তিযোদ্ধা নির্যাতন, হত্যা ও হিন্দুদের সম্পত্তি লুটপাটে সক্রিয় অংশ নেয়। একাত্তরে সে সিলেটের খাদিমপাড়ায় অবস্থিত ৩১ পাঞ্জাব রেজিমেন্টের হেডকোয়ার্টারে সে থাকতো। সিলেটের কানাইঘাটে সে সবচেয়ে বেশি ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। দেশ স্বাধীন হবার পর সে আত্মগোপনে চলে যায়। জিয়াউর রহমানের আমলে সে পুণরায় ফিরে আসে।
ফজলুর রহমান সুলতান
ময়মনসিংহ-১০ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
১৯৭১ বাহিনীতে যোগ দেয়া এই লোক গফরগাঁওয়ের চর আলগা ইউনিয়ন-এর গণহত্যার জন্য দায়ী। এছাড়াও তাকে অসংখ্য হত্যা, লুটতরাজের জন্য অভিযুক্ত করা হয়। বর্তমানে সে বিএনপির জেলা কমিটির সহসভাপতি।
তাজুল ইসলাম
কুড়িগ্রাম-২ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
কাঠালবাড়ি ইউনিয়নে তাজুল ইসলামের নেতত্বে গণহত্যা চালানো হয়। ৭১ সালে তার এলাকায় সে ছিলো মূর্তিমান ত্রাস। বর্তমানে সে সক্রিয় বিএনপি কর্মী।
এস এ খালেক
ঢাকা-১৪ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
এস এ খালেক একজন চিহ্ণিত যুদ্ধাপরাধী। ঢাকার মিরপুর এলাকায় লোকজন এখনও তার অনেক কর্মকান্ডের স্বাক্ষী। হত্যা, লুটপাট, অপহরণসহ পাকবাহিনীর সম্সত দুষ্কর্মের সহযোগী সে। বর্তমানে বিএনপির সদস্য।
মুহম্মদ আবদুল গনি
রংপুর-১ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
১৯৭১ সালে সে তার এলাকায় পাকিস্তানী বাহিনীকে সাহায্য করার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিরোধী কাজে ল্পিত হয়। এলাকায় সে ভয়ংকর ত্রাস সৃষ্টি করে। বর্তমানে জাময়াত ইসলামীর সদস্য।
মো. আবদুল হাকিম
ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বিএনপি-জামাত জোট মনোনীত প্রার্থী
আবদুল হাকিম ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাবিরোধীদের দলে যোগ দিয়ে এলাকায় ব্যাপক লুটতরাজ চালায়।বর্তমানে জাময়াত ইসলামীর সদস্য।
আবদুল আলীম
জয়পুরহাট-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী
নিজ দল বিএনপি ও জামাতের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে জয়পুরহাট-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আরেক ঘাতক আবদুল আলীম। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিকামী বাঙালিদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে নিজের হাতে গুলি করে হত্যা করেছিলেন তৎকালীন জয়পুরহাট মহকুমার শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান এই নরঘাতক। গত ৪ নভেম্বর সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীর তালিকাতেও আবদুল আলীমের নাম আছে। আছে একাত্তরের ঘাতক দালালরা কে কোথায় বইয়ে তার কর্মকাণ্ডের চিত্র। কেবল তাই নয় শহীদ জননী জাহানারা ইমামের আন্দোলনের ফসল জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের রিপোর্টে যে আট শীর্ষ ঘাতকের নৃশংসতার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে তার মধ্যেও আছে এই নরঘাতকের নাম।
মিয়া গোলাম পরওয়ার
খুলনা-৫ আসন থেকে ৪ দলীয় জোটের প্রার্থী
সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম প্রকাশিত ৫০ যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতা বিরোধীদের তালিকায় আছে একাত্তরের এই রাজাকারের নাম। ৭১ এ তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলো এলাকার লোকজন। ২০০১ এর নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েই আইন ও প্রশাসনকে থোরাই কেয়ার করে তিনি রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর আদলে গড়ে তোলেন কুখ্যাত বাহিনী ‘জিহাদী পার্টি’। জিহাদী বাহিনীর মাধ্যমে ৭১ এর মতোই হাজার হাজার বাড়িঘর লুট, নারী ধর্ষণ, জমি দখল ও জোরপূর্বক লাখ লাখ টাকা আদায় করে সংখ্যালঘু স¤প্রদায়সহ পুরো অঞ্চলের মানুষের কাছে রীতিমতো দানবে পরিণত হয়েছেন গোলাম পরওয়ার।
জি, এম নজরল ইসলাম
সাতক্ষীরা-৪ আসনে থেকে ৪ দলীয় জোটের প্রার্থী
মহান মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডাররা যুদ্ধাপরাধীদের যে ৫০ জনের তালিকা প্রকাশ করেছিলেন তাতে প্রথম সারিতেই আছেন একাত্তরের আরেক ঘাতক ধর্মব্যবসায়ী জামাত নেতা গাজী নজরুল ইসলাম। ৭১ সালে অসংখ্য মানুষ হত্যাকারী এই নরপশু এখন জামায়াত ইসলামীর সক্রিয় সদস্য।
মুফতি আবদুস সাত্তার আকন
বাগেরহাট-৪ আসনে চারদলীয় জোটের প্রার্থী
তার অপকর্মের কথা বলতে গিয়ে এলাকার মানুষেরা আঁতকে ওঠে। এই চিহ্ণিত রাজাকার এখন জামাতের সদস্য।
আবু সাঈদ মোঃ শাহাদাৎ হোসাইন
যশোর-২ আসনে চারদলীয় জোটের প্রার্থী
একাত্তরের ঘাতক এই যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গিবাদী নেতা যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া গ্রামের একটি স্বাধীনতাবিরোধী, প্রতিক্রিয়াশীল সা¤প্রদায়িক পরিবারের সন্তান এই মৌলবাদী ব্যক্তি ১৯৭১ সালে হত্যা, লুটপাট, ধর্ষণ, অপহরণের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলো। বর্তমানে সে জামায়াত ইসলামীর সদস্য।
রফিকুল ইসলাম খান
সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে চারদলীয় জোটের প্রার্থী
১৯৭১ সালে সে রাজাকারদের দলে নাম লেখায়। এরপর থেকে সে পাকবাহিনীর সহযোগী হিসেবে এলাকায় ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে মদদ যোগায়। বর্তশানে সে জামাত কর্মী।
শাহ মো. রুহুল কুদ্দুস
খুলনা ৬ আসনে বিএনপি-জামাত জোটের প্রার্থী
বর্তমানে জাময়াত ইসলামীর সক্রিয় সদস্য এই লোক ৭১ সালে তার ভূমিকার জন্য কুখ্যাত। অসংখ্য গণহত্যার সাথে সে সরাসরি জড়িত।
মীর কাশেম আলী
ঢাকা ৮ আসনে আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী
মীর কাসেম আলী চট্টগ্রাম জেলা আলবদর বাহিনীর প্রধান রাজাকার বাহিনীর প্রধান ও আলবদর বাহিনীর কেন্দ্রীয় সংগঠক ছিল। ২ আগ¯ষ্ট চট্টগ্রামের মুসলিম হলে এক সমাবেশে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ করে বএ, "গ্রামগঞ্জের প্রতিটি এলাকায় খুঁজে খুঁজে শত্রুর শেষচিহপ্ত মুছে ফেলতে হবে"।
মোশাররফ হোসেন শাহজাহান
ভোলা ১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী
৭০ এ আওয়ামী লীগ থেকে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত এই সদস্য ১৯৭১ সালে পাকবাহিনীর দোসর হিসেবে কাজ করেন। পরে বিএনপিতে যোগ দেন।
এনামুল হক মঞ্জু
কক্সবাজার ১ আসনে জামায়াত ইসলামীর প্রার্থী
মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি ছিলেন ও আলবদরের প্লাটুন কমান্ডার ছিলো।
মাওলানা শাখাওয়াত হোসেন
যশোর ৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী
তিনি ১৯৯১ সালে জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে এ আসন থেকে জয়ী হন। কেশবপুর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, "সাখাওয়াত হোসেন একজন কুখ্যাত রাজাকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় সে কেশবপুরের মানুষের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে, লুট করেছে।
(সমাপ্ত)
সূত্র
১.একাত্তরের ঘাতক দালালেরা কে কোথায়
২.সাপ্তাহিক বর্ষ ১, সংখ্যা ৩১
৩. দৈনিক ভোরের কাগজ, ডিসেম্বর মাস
৪.ফোর্টনাইটলি সিক্রেট রিপোর্ট অন দ্য সিচুয়েশন ইন ইট পাকিস্তান
৫.মুক্তিযুদ্ধে ব্যক্তির অবস্থান
৬. মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কর্তৃক প্রকাশিত যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা
৭. সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম কর্তৃক প্রকাশিত যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা
মন্তব্য
ভাল লাগল।
- কষ্ট লাগে, ক্ষোভ জন্মে চামরার অনেক ভেতরে, যে হারমাদরা আমাদের পূর্বপুরুষকে পাকি জারজদের শোষণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলো বলে নিঃশেষ করে দিতে চেয়েছে, তাদেরকেই দেশকে ধর্ষণ করার টিকেট দেই আমরা।
শেইম অন ব্লাডি পলিটিশিয়ানস। সব শালা বেজন্মার জাত। গত ৩৭ বছর ধরে এই শুয়োরের বাচ্চাদের কোলে চড়ে ক্রমাগত দেশটার শ্লীলতাহানী করে চলেছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনেকের সম্পর্কে "আপনি" সম্বোধন করা হয়েছে দেখছি। অনুরোধ রইলো এইসব নরপশুদের আপনি সম্বোধন না করার।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আসুন একটা গান শুনি এবং প্রশ্ন করি এটা কার বাংলাদেশ:
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
লোগোটা অচেনা লাগছে। কোন টিভি এটা? বাংলাদেশের চ্যানেল হলে সেটা চলছে কীভাবে!
রেজওয়ান ভাই, এইটা কি দেখাইলেন । এরা এগুলা বলে কি ??? পুরা তব্দা খাইলাম!!!!
-------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
ইসলামিক টিভি।
বাংলাদেশে এখন এইগুলাই চলে ভাই।
আমাদের দেশ নাই এইটা আর।
-----------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
- শুয়োরের বাচ্চা 'মেরে ওয়াতান' োদায়! খাঁটি বাংলায় দেশাত্ববোধক গান বাইর হয় না অর? শালা ভন্ড-পার্ভাটের দল।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দেশের চেয়ে দল বড়! দলের চেয়ে রাজাকার বড়!
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
[কোনো ইমোটিকন আসলে নাই, যা এই দুঃখ বুঝাইতে পারে।]
-----------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
নতুন মন্তব্য করুন