জোট ছিলো, আছে এবং থাকবে

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: বুধ, ২৫/০৮/২০১০ - ৯:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে এত ঝড় ঝাপটা, দলীয় সমর্থকদের এত কাকুতি-মিনতি স্বত্তেও বিএনপি পণ করেছে যে জামায়াতের সঙ্গ তারা ছাড়বেনা। কোন হিসেবে তারা এটি করছে তা অনেকের কাছেই বোধগম্য হচ্ছে না।

সেদিন সিডনিস্থ বিএনপির এক নেতা বেশ আক্ষেপের সাথেই বললেন, ভাই ম্যাডাম যে কাদের পরামর্শে, কেন যে রাজাকারদের সাথে এখনও দহরম মহরম চালিয়ে যাচ্ছেন মাথায় আসে না। শুধু তিনি নন, তার মত বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের সাথে জড়িত অধিকাংশের মতই এরকম। কিন্তু দলটির হাই কমান্ড বোঝে অন্যরকম। তাই দেশে চিহ্ণিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবী যখন তুঙ্গে তখন তাদের নেত্রীকে দেখা যায় জামায়াতের ইফতার মাহফিলে (২৩ আগস্ট ২০১০, হোটেল শেরাটন) গোলাম আযমের সাথে হাসাহাসি করছেন!

দলটির শুভানুধ্যায়ীদের মতে, জিয়ার পরিশ্রমী হাতে গড়া বিএনপির বর্তমান ইমেজ জনগণের সামনে একইসাথে তিনভাবে ব্র্যান্ডেড হয়ে গেছে।

ক. তারেক রহমানের কারণে- দলটি দুর্নীতিবাজ।

খ. জামাতের সাথে জোট এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রশ্নে অস্বচ্ছ অবস্থানের কারণে- দলটি স্বাধীনতা বিরোধীঘেষা।

গ. বাংলা ভাই, দশ ট্রাক অস্ত্র ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার নেপথ্যে নাম আসার কারণে- দলটি জঙ্গী ও সন্ত্রাসবাদীদের মদতদাতা।

এবং এই তিনটিই হলো নেতিবাচক। বর্তমান ও ভবিষ্যত রাজনীতির ময়দানে স্বচ্ছ-শক্তিশালীভাবে টিকে থাকতে হলে দলটিকে এই ইমেজগুলো ভাঙ্গার চেষ্টা করতে হবে। অথচ জামাতের সাথে মিলেমিশে তারা ইমেজ ভাঙ্গাতো দূরে থাক পারলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জামায়াত ইসলামী হয়ে যায়। বিএনপির নেতারা যদি জামাতের সঙ্গে মিলে এখনো সেই পুরোনো ভোটের হিসেব করে বগল বাজান তবে তা তাদের বোকামী ছাড়া কিছু নয়।

তাদের মনে রাখতে হবে যে আওয়ামী লীগ এই মুহূর্তে তাদের কোর্টে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার- নামের একটি শক্তিশালী বল ছুড়ে দিয়েছে। স্পর্শকাতর এই বল ঠিকমত হ্যান্ডেল করতে না পরলে আখেরে বিএনপিরই ক্ষতি। হাতে গোনা কিছু সংখ্যক বাদে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই রাজাকারদের অন্তর থেকে ঘৃণা করে।এমনকী খবরে প্রকাশ জেলে থাকা খুনের আসামীও, যুদ্ধাপরাধীদের একজন জামাতের সেত্রেটারি জেনারেল আলী অহসান মুজাহিদের সাথে একই সেলে থাকতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে(সূত্র: কালের কণ্ঠ)!

এ থেকেই বোঝা উচিত এই সময়ে এসে স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে হাসিমুখে পোজ দেয়াটাকে জনগণ কীভাবে নেয় বা নিচ্ছে। সুতরাং ১/১১ পরবর্তী বর্তমান রাজনৈতিক জমানায় জামাতের সাথে জোট ছিলো, আছে এবং থাকবে বিষয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা গভীরভাবে ভেবে দেখবেন বলে আশা রইলো।

২৬/০৮/১০
সিডনি, অস্ট্রেলিয়া।


মন্তব্য

কুলদা রায় এর ছবি

তেরে ভিজে বদন কি খুশবু সি
লেহোরে বি হুই মস্তানী
হু হু হু ।

তেরি জুলফু কো ছুকার আজ হুয়ে
খামোশ হাওয়া দিয়ানী সি

এ রূপকা কুন্দন দেখা হুয়া
হু হু হু
এ জিসমেকা চঞ্চল ম্যায় কা হুয়া
হু হু হু
এলযাম না দেনা ফির মুজকো
হো যায়ে আগার নাদানে সি

বিখরা হুয়া কাজল আখুমে
তুফান কি হালচাল শাসুমে
এ নর্ম লাব কি খামোসি
পলকো চুপে হয়রানে সি
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'

...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'

অমিত এর ছবি

উপরের মন্তব্যটা একটু বাংলায় অনুবাদ করে দিবেন ? আমরা অশিক্ষিত লোকজন একটু মানে বুঝে ধন্য হই

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

ভাবানুবাদ

তোর ভেজাগন্ধীশরীর আমাকে মাতোয়ারা মাস্তান করেছে।
তোর এলোচুল ছুঁয়ে স্তব্ধ বাতাস ক্রমশ প্রেমান্মুখ হয়েছে।
তোমার রূপের ঝলকে আমি তোমাকে ছুঁতে আকুল বৃষ্টিকন্যা।
আমার শরীর উচাটন,আমাকে দোষ দিওনা যদি তছনছ করি বৃষ্টিরাত।
তোমার সবুজ চোখের কাজল এলোমেলো হয়ে গেলে,
ঝড়ের শাসানিতে দুমড়ে-মুচড়ে গেলে
আবার আচম্বিতে একখন্ড নীরবতা নেমে আসে।
তোমার চোখের তারায় আটকে যায় হতচকিত বৃষ্টির জল।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

মূর্তালা রামাত এর ছবি

জটিল ভাবানুবাদ...

মূর্তালা রামাত

মূর্তালা রামাত এর ছবি

কিচ্ছু বুঝি নাই....

মূর্তালা রামাত

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

কী চমৎকার দেখা গেল হো হো হো । আসেন পুরানা কাসুন্দি ঘাঁটি:


যুদ্ধাপরাধীকে ইমাম মানতে আপত্তি নেই আ. লীগের

ঢাকা, সেপ্টেম্বর ০৬, ২০০৮ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে যোগ না দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত থাকলেও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বা যুদ্ধাপরাধী ইমামের পেছনে নামাজ পড়তে আপত্তি নেই আওয়ামী লীগের।
auto









গত শুক্রবার যুদ্ধাপরাধী হিসেবে চিহ্নিত জামায়াত নেতাদের সঙ্গে এক ইফতার মাহফিলে যোগ দেওয়ার পক্ষে সাফাই গেয়ে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম শনিবার বলেছেন, "একজন ইমাম যুদ্ধাপরাধী হলে কি আমরা তার পেছনে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ব না?"

শনিবার দুপুরে দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমানের বাসায় আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে সৈয়দ আশরাফুল এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমান, সৈয়দ আশরাফুল ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু শুক্রবার সৌদি রাষ্ট্রদূতের ইফতার মাহফিলে যোগ দেন। জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে নিজামীর সঙ্গে করমর্দনও করেন জিল্লুর রহমান।

শনিবার এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আশরাফুল সাংবাদিকদের বলেন, জামায়াতের সঙ্গে কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যেতে আপত্তি নেই আওয়ামী লীগের।

ধর্মের সঙ্গে রাজনীতিকে 'এক করে' না দেখার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, "আমরা সৌদি রাষ্ট্রদূতের আমন্ত্রণে ইফতারের মতো একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। সেখানে বায়তুল মোকাররম মসজিদের খতিবও ছিলেন। আমরা তো তার পেছনে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ি।"

আগামীতে অন্য মুসলিম দেশের দূতাবাসের কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যুদ্ধাপরাধীরা উপস্থিত থাকলে আওয়ামী লীগ যাবে কি না- জানতে চাইলে দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বলেন, "আগে দাওয়াত আসুক, তারপর দেখা যাবে।"

যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে এক অনুষ্ঠানে যোগ না দেয়ার দলগত সিদ্ধান্ত থাকলেও জামায়াত নেতাদের উপস্থিতিতে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা কেন শুক্রবারের ইফতার পার্টিতে গেলেন- এ প্রশ্নের জবাবে ইফতারে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু বলেন, "এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আর কূটনৈতিক দাওয়াত হলে তো আমরা বর্জন করতে পারি না।"

এর আগে গত ১৫ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টির বাসায় এক বৈঠকে জামায়াত ও আওয়ামী লীগকে এক সঙ্গে আমন্ত্রণ জানানো হয়। দল দুটির নেতারা ওই বৈঠকে অংশও নেন।

কিন্তু পরদিন সমালোচনার মুখে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আসাদুজ্জামান নূর যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসকে চিঠি দিয়ে জানান, জামায়াত নেতাদের উপস্থিতিতে কোনো বৈঠকে অংশ না নেয়ার ব্যাপারে আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত রয়েছে।

এ অবস্থায় ভবিষ্যতে কোনো বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানোর ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের অবস্থানের বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য অনুরোধ করেন তিনি।

এছাড়া গত বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জামায়াত নেতারা আমন্ত্রণ পাওয়ায় আওয়ামী লীগ সে অনুষ্ঠান বর্জন করেছিল।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসইউএম/জেকে/এসএনডি/এমআই/জিএনএ/১৯০৭ ঘ.

এদের রাজনীতি এমনই নীতি যার নাই কোন নীতি। কিংবা বলা যায় যখন যেটা দরকার সেই নীতি গ্রহণ করার নামই এখনকার রাজনীতি।

মূর্তালা রামাত এর ছবি

এটা নিয়েও আমার একটা লেখা আছে-

http://www.sachalayatan.com/murtala31/18091

তবে বিএনপির সাথে আওয়ামী লীগের রাজনীতির তফাৎ হলো-
"জামাত যার বন্ধু তার শত্রুর অভাব হয় না" এটা আওয়ামলীগ বুঝতে চেষ্টা করলেও বিএনপি তা বুঝতে নারাজ.......

মূর্তালা রামাত

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। আওয়ামী লীগ ভবিষ্যতে কোনদিন যে জামাতের সাথে জোট/আন্দোলন করবেনা তার নিশ্চয়তা কী?

মূর্তালা রামাত এর ছবি

তা অবশ্যই নেই....জামাত যদি রাজাকারদের সরিয়ে দেয়...তাদের অতীতের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে, তাদের বর্তমান দেশ বিরোধী নীতি থেকে কোন একদিন সরে আসে তখন তাদের সাথে আওয়ামী লীগ যদি কৌশলগত জোট করে তাতে আমি আপত্তির কিছু দেখি না...... কিন্তু প্রশ্ন হল জামাত আদৌ পাল্টাবে কী না?

মূর্তালা রামাত

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

পেভিকল প্রেম, ছবির ক্যাপশন ১৯৭৫-২০১০ আ লাভ স্টোরি।
বন্ধু তোর বারাত লইয়া আমি যামু। প্রতীকী অর্থে।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

কুলদা রায় এর ছবি

দি মুহাব্বত--
যখন মুহাব্বত আইল অথবা ইয়ে মহব্বত কা গরমি কাহানী
বেটা, তালিয়া বাজা,
লে হালুয়া--
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'

...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'

মূর্তালা রামাত এর ছবি

ধন্যবাদ।

মূর্তালা রামাত

কী কমু [অতিথি] এর ছবি

বিএনপি তৈরিই করা হয়েছিল রাজাকারদের প্ররক্ষা দেওয়ার জন্য। জিয়াউর রহমান এসে প্রথম যে কাজটি করেছিলেন, তা হল দালাল আইন বাতিল করা। তিনি রাজাকারদের মুক্তির ব্যবস্থাই শুধু করেননি, তাদের প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রী-সাংসদ সবই বানিয়েছেন, সেনাবিদ্রোহ দমনের নামে বেছে বেছে শীর্ষ মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের ক্যাঙারু কোর্টে বিচারের নামে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সব স্মৃতি, অর্জন আর প্রতিষ্ঠানকে একে একে ধ্বংস করেছেন, ছাত্রদের হাতে অস্ত্র আর টেন্ডারবাজি তুলে দিয়ে দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে নষ্ট করেছেন। ঘোষণা দিয়ে দেশের সুস্থধারার রাজনীতির সতীত্ব নষ্ট করেছেন।

হতভাগ্য বাংলাদেশিরা, যাঁরা জিয়াউর রহমানের একাত্তরের সেক্টর কম্যান্ডার পদবী শুনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক ভেবে এতদিন ভোট দিয়ে এসেছেন, তাঁরা যে নির্বোধ, তা বিএনপি-র হাইকম্যান্ড ভাল করেই জানে। তারা মনে করে, রাজাকারদের নগ্নভাবে সমর্থন করলেও এই নির্বোধদের ভোট কিছুতেই খোওয়া যাবে না। আসলে ওদের যারা ভোট দেয়, তারাও মানসিকভাবে অনেকটাই রাজাকার, নইলে ন্যায়অন্যায় বোধশূন্য। নইলে রাজাকারদের বিচার করে যেখানে ফাঁসিতে ঝোলানোর কথা, তা না করে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনে মন্ত্রী-সাংসদ হওয়ার সুযোগ করে দেন কীভাবে? এই পাপের প্রায়শ্চিত্ত হয় কখনও?

আওয়ামী লীগের হাইকম্যান্ডেও রাজাকার মানসিকতার লোকের অভাব নেই, নইলে রাজাকারের ছেলের সঙ্গে মেয়ে বিয়ে দেয় কীভাবে? রাজাকারের সঙ্গে হাত মেলানোর পরও গোসল না করে নামাজ পরেন কী করে? দেশটাই শালা এইসব চোর-বাটপার-ভণ্ড-রাজাকার-খুনী-ধর্ষকে ভরে গেছে, আপনি আমি লিখে কী করব?

মূর্তালা রামাত এর ছবি

দেশটাই শালা এইসব চোর-বাটপার-ভণ্ড-রাজাকার-খুনী-ধর্ষকে ভরে গেছে, আপনি আমি লিখে কী করব?

মূর্তালা রামাত

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

খবরটা এখানে পড়ুন।

হাস্যোজ্জ্বল গোআ আর ম্যাডামকে একসাথে দেখে আনন্দিত, দুঃখিত বা বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। ওইখানে মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রধান হামিদুল্লাহ্‌ খান ছিলেন সেটাতেও বিস্ময়ের কিছু নেই। কিঞ্চিত বিস্মিত হয়েছি সেখানে আইনজ্ঞ গাজী শামসুর রহমানের পুত্র, বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক, আইইউসিএন-এর সাবেক সিআর, অধুনা ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, বিশিষ্ট নদী-পানি-পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ডঃ আইনুন নিশাতও ছিলেন।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

মূর্তালা রামাত এর ছবি

ঘটনাটা অবাক করাই বটে...

মূর্তালা রামাত

অতিথি লেখক এর ছবি

কি আর কমু...

--- থাবা বাবা!

অতিথি লেখক এর ছবি

রামাত, আপনি কি সেই যিনি একসময় শান্তিনগরে একটা কোচিং এ পড়াতেন? বোধহয় আমি আপনার ছাত্র ছিলাম... হাসি

আপনি গান লিখতেন না? অস্ট্রেলিয়া গেলেন কবে?

----------------------------------------------------------
ধূসর স্বপ্ন, rupokc147 এট gmail ডট com

মূর্তালা রামাত এর ছবি

হ্যা।

আমার ছাত্র ছিলেন-তাই নাকী! এখন কী করছেন?

অস্ট্রেলিয়া এসেছি এক বছর হলো...
ভালো থাকবেন।

মূর্তালা রামাত

অতিথি লেখক এর ছবি

এখনো পড়ছি... একটা প্রাইভেট ভার্সিটিতে... নিজের ছোট্ট একটা সফটওয়্যার কম্পানী আছে, আরেকটা বড় সফটওয়্যার কম্পানীতে চাকরি করছি... পাশাপাশি একটা প্রাইভেট রেডিও স্টেশনেও কাজ করছি... চলছে আরকি...

কোচিংটার নাম বোধহয় ছিল "ব্রাইট স্টারস", না?

-------------------------------------
ধূসর স্বপ্ন, rupokc147 এট gmail ডট com

ফাহিম এর ছবি

আশি বছরের বুড়ি, তার এখনো মেকাপের বাহার কমে না। নির্লজ্জ কোথাকার!

=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;

=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;

মূর্তালা রামাত এর ছবি

আমি বরাবরই ব্যক্তিগত বেশভূষা, আচার আচরণের সমালোচনার বিরোধী...

মূর্তালা রামাত

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।