আমি, আদনান আর সেলিম ভাই বসে আছি সমুদ্রের পাড়ে, সূর্য ডুবে গেছে, বাঁকা একটা চাঁদ আকাশে, চারদিক অন্ধকার, কিছুক্ষণ আগে বেনসন সিগারেট খেয়েছি দুইটা স্বাদটা অন্যরকম, কোনদিন খাইনি, মাথাটা হাল্কা হাল্কা লাগছে। চুপচাপ আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি, তারা গুনছি বীচ চেয়ারে শুয়ে শুয়ে। আদনান খুঁজে খুঁজে তারা বের করছে আর নাম বলছে। আমি কোনোটাই চিনি না, ছোটবেলায় বইতে যেগুলো পড়েছিলাম তার মধ্যে কালপুরুষের নাম মনে আছে, কালপুরুষ মানে যোদ্ধা, গ্রীক পুরাণে এই নিয়ে চমৎকার একটি গল্প আছে, এ মুহূর্তে মনে আসছেনা, আচ্ছা কালপুরুষের ইংরেজি নাম কী? ম্যান ইন ব্ল্যাক না ব্ল্যাক ম্যান? ওদের জিজ্ঞেস করাতে বললো "কোরিয়ান"। মাথাটা ক্যামন যেন করছে, হিসাব মেলাতে পারছি না, গ্রীক যোদ্ধার নাম কোরিয়ান হবে কেন? ঢাকায় ফিরে নেটে ঘুরে দেখতে হবে কোন মিল পাওয়া যায় কি না। সেলিম ভাই পাগল, ছবি তুলছে অন্ধকারে, ঘুটঘুটি অন্ধকারের ছবি তুলে কী মজা যে পায় বুঝি না, তাও আবার ফ্ল্যাশ ছাড়া। আদনান দেখি তাল দেয়, বস্ খুব সুন্দর হইছে, ফাটাফাটি হইছে, আরেকটা বেনসন খান। আমাকে যাতে না সাধে সেজন্য চালাকি করে চেয়ারে মাথা এলিয়ে চোখ বন্ধ করলাম, ওরা ভাববে ঘুমিয়ে গেছি। আদনান অনেক আগে অফিসে আমাকে একটা পুঁটলি দিয়েছিলো, বলেছিলো সিগারেটের মধ্যে ভরে টানতে খুব মজা, ঐটা ড্রয়ারে রেখে দিয়েছি, মাঝে মাঝে বের করে গন্ধ নেই, ভালো লাগে, আজ যখন বললো চলবে নাকি, আমি না করলাম না, ওতো ভেবেছে অভ্যাস আছে আমার, কী যে ফাঁকি দিলাম আদনানকে, বুঝলো না।
চোখ বন্ধ করলেও ঘুম আসছে না, চিন্তা করলাম হাঁটি, কিন্তু কোথায় যাবো? মনে পড়লো মামাবাড়ির কথা, কাছেই, ভাবলাম ঘুরে আসি, সমুদ্রের উপর দিয়ে উড়ে গেলে সময় বেশি লাগার কথা নয়। মাত্র আরেকটা ছবি উঠলো, এটাই সুযোগ, ছবি দেখার নাম করে পালিয়ে মামাবাড়ি চলে যাবো, চেয়ার থেকে মাথা তুলে যেই ছবি দেখতে গিয়েছি অমনি দুইটা পরী এসে আমার দুপাশে ধরে উড়িয়ে নিতে থাকলো, আমার লজ্জা লাগছিলো, ভাগ্যিস অন্ধকারে ওরা দেখতে পায়নি। পরী দুইটা সুন্দর। একটা সকালে দেখা সেলিম ভায়ের নায়িকার মতো, সকালে যখন হাঁটতে বেড়িয়েছিলাম দেখলাম বেশকয়টা কিশোর-কিশোরী পাড় দিয়ে হাঁটছে আর ঝগড়া করছে, ওরা সমুদ্রের শামুক ঝিনুক দিয়ে তৈরি বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করে, আমরা যখন কাছে এলাম একটা মেয়ে সেলিম ভাইকে বললো স্যার দেখেন তো আমাকে নায়িকার মত লাগে কি না? উনি দেখি বলেই ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললেন, বললেন লাগে। পরী হবার পর মেয়েটার বয়স বেড়েছে, নরম করে আমার ডানহাত বগলের নিচ দিয়ে ধরে রেখেছে। আরেকটা পরীও সুন্দর, কিন্তু ঐটার মুখ দেখতে পারছি না, সকালে আরেকটা বাচ্চা মেয়ে দেখেছিলাম গোলাপি কাপড় পরা, এই পরীটার কাপড়ও গোলাপি, সুন্দর ঘ্রাণ আসছে, আমরা উড়ে যাচ্ছি, নীচে সমুদ্র দেখা যায়, তাতে চাঁদের আলোর ঝিকিমিকি, কী সুন্দর, দেখতে দেখতে সমুদ্র পেরিয়ে মামাবাড়ি চলে এলাম, কিন্ত পরী দুইটা মামাবাড়ি পেরিয়ে উড়ে যেতে লাগলো, আমি বললাম, নামা, এখানে নামা, মামাবাড়ি পেরিয়ে যাচ্ছিতো, দেখতে সুন্দর হইলে কী হবে, দুইটা পরীই শয়তান, মামাবাড়ি পেরিয়ে একটা বিলের মধ্যে ফেলে দিলো আমাকে, ভিজে গেলাম আমি। সাথে সাথে আদনান আর সেলিম ভাই এসে আমাকে তুলে নিলো, বুঝলাম না পরী ছাড়া ওরা এখানে ক্যামনে এলো? আদনান কে জিজ্ঞেস করলাম আরো বেনসন আছে? ও বললো নাই।ইশ্ আরেকটা বেনসন যদি থাকতো তাহলে ওরা কি পরী দুইটা কে যেতে দিত? জোর করে হলেও তো একটাকে রেখে দিত।
যাক, ওরা দুজন আমাকে আবার উড়িয়ে নিতে লাগলো, এত শক্ত করে ধরেছে যে হাতে ব্যথা লাগছে, পরীর হাত কতইনা নরম ছিল, নিতে নিতে আমাকে বাথরুমে কলের নীচে নিয়ে আসলো, আসলে বলা হয়নি, পরী দুইটা আমাকে যেখানে ফেলেছে সেখানে বাজে গন্ধের কী যেন ছিল। মাথায় পানি ঢালতে ঢালতে মনে হলো সেলিম ভাই আমার ছবি তুলছে, তুলুক, আমি কি কম চালাক? মাথা টাওয়েল দিয়ে ঢেকে রেখেছি, খুব স্বাভাবিকভাবে বাথরুম থেকে বের হয়ে বারান্দায় গেলাম। ওরা বসে আছে বারান্দায়, জানালো খাবারের সময় হয়ে গেছে নীচে নামতে হবে। আমি সেলিম ভাইকে বললাম মামা আঙুল দেখানতো দেখি বলতে পারি কীনা, সেলিম ভাই আঙুল দেখালো, আমি স্পষ্ট দেখতে পারছি দুইটা তারপরও মজা করার জন্য বললাম তিনটা। উনারা খুশী হলেন না, বললেন আর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে নীচে নামি। আমি বললাম ভিডিও করেন, সাউন্ড রেকর্ড করেন দেখেন আমি ঠিক আছি, সুন্দর ভাবে সবকিছু বলতে পারবো। উনারা তাই করলেন, আদনান ভিডিও আর মামা মোবাইলে সাউন্ড রেকর্ড। এখন আপনারাই বলেন আমি ঠিক আছি কি না?
মন্তব্য
এইসব পরীদের জন্যই তো আমি গাঁজা খাওয়া সমর্থন করি......
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমিতো বলেছি উনি বেনসন খেয়েছেন
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি কোথায় বললাম উনি গাঁজা খেয়েছেন ! আমি বলেছি, শুধু এইসব পরীর জন্যই আমি গাঁজা খাওয়া সমর্থন করি
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ছবিগুলা চমৎকারের চাইতে বেশী কিছু!!!
আপনারই ডাকনাম সেলিম? অর্থাৎ আপনি এবং সেলিম, আর আদনান গিয়েছিলেন?
এবং আপনিই অরিওন বলেছিলেন আর কোরিয়ান শুনেছিলেন?
আমি (আমার ডাকনাম সেলিম), আদনান আর নেসার (যার বক্তব্য এখানে) সে রাতে বিচে ছিলাম।
অরিওন বলেছিলাম আমি, কোরিয়ান শুনেছিলো নেসার।
খাড়ান পুরো ঘটনার অডিও ভিডিও চেক করে দেখি কোথাও ভুল বললাম নাকি।
...........................
Every Picture Tells a Story
না, মানে কোথাও 'নেসার' চরিত্রটির উল্লেখ ছিলো না কিনা, তাই ভেবেছিলাম বেনসন খাবার ফলে আপনি দুজন হয়ে গেছিলেন ......
মাঝে মাঝে হই, মারামারিও করি আমি আমার সাথে, নিজের ছবি নিজেই তুলি (কালো ছবিটা আমার, নিজেই তুলেছি, সাটার টিপে দৌড় দিয়া সামনে খাড়াইছি)।
...........................
Every Picture Tells a Story
http://en.wikipedia.org/wiki/Orion_(constellation)
অরিওন বা অরায়ন, ইনি গ্রীক পুরানে একজন শিকারী । এই মন্ডল (constellation) টি ব্যবহার করে দিক নির্ণয় করা যায় ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- অরিয়ন বেল্ট বলে একটা টার্ম আছে না?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হাঁ
অরিওনের কোমরবন্ধে যেই তিনটা তারা আছে তাদের কে এই নামে ডাকা হয় । ইপসিলন অরিওনিস, যেটা অরিওনিস আর ডেল্টা অরিওনিস । তিন জন রাজাকে এই তিনটা তারায় কল্পনা করা হয় ।
http://en.wikipedia.org/wiki/The_Three_Kings
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
পড়ে খুব মজা পাইলাম।
আমিও মজান্বিত হইলাম
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তফিজ ভাই গাঁজারুটা দারুন হইছে।
প্রথম ছবিটা দেইখা আমার পুরা পাগল হইয়া গেলাম।
খাড়ান আগামি কাল নারিকেল জিঞ্জিরায় যাইতাসি। প্রান ভইরা সাগর দেইখা আসি।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নারিকেল জিঞ্জিরায় অল্প টাকায় পানির নীচে সমুদ্র দেখার ব্যবস্থা আছে, না দেখলে ঠকবেন।
...........................
Every Picture Tells a Story
কি ভাবে কার সাথে যোগাযোগ করবো কইয়া দেন না একটু !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ব্যাপার না, যে হোটেলে উঠবেন ওরাই দেখিয়ে দেবে। স্কুবা যিনি করান উনার নাম আতিক। উনাদের ওয়েব আছে http://www.oceanicbd.com/ নিয়মিত আপডেট হয়না।
...........................
Every Picture Tells a Story
ওরে-এ-এ! সেইরকম গাজারু!!
আপ্নে তো বাষ্ট্ হইয়া গেসিলেন! বাষ্ট হওয়ার মজাই আলাদা!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমি নিতান্তই ভদ্রলোক, ঐসব কাজে আমি নাই
...........................
Every Picture Tells a Story
তালে ঠিকই ছিলেন দেখছি।নইলে সামনের মাঠে (পিছনের নয় সামনের চাঁদের আলোতে চিক চিক করা উথাল পাথাল মাঠে) দৌঁড়ে গেলে বুঝা যেত-আপনি আধখানা বেনসন টেনেছিলেন বৈকি।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
ঐ রকম পাগল ও ছিল
...........................
Every Picture Tells a Story
গাঁজা অতিশয় সুস্বাদু জিনিস। বেশি বেশি কইরা খাইবার মন চায়। মুস্তাফিজ ভাই, এরপর খাইতে গেলে আমাকে সাথে নিয়েন।
খুব খারাপ কথা, বয়স কি আঠারো হইছে?
...........................
Every Picture Tells a Story
"...চেয়ার থেকে মাথা তুলে যেই ছবি দেখতে গিয়েছি অমনি দুইটা পরী এসে আমার দুপাশে ধরে উড়িয়ে নিতে থাকলো,"
অখন আমি যদি শখ কইরা দুই একটা টান দেই, তাইলে আমারে উড়াইবো ক্যাডা?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অসুবিধা নাই, আপনার জন্য জ্বীন আছে
...........................
Every Picture Tells a Story
জ্বীন দেখতে কেমন হয়?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দেখতে আমাদের মতই, ওরা আবার ছবিও তুলতে জানে
...........................
Every Picture Tells a Story
কয় কি !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ভয়ের কিছহু নাই, বেন্সনে সব ঠিক হইয়া যাইবো
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার লেখা চমতকার লাগলো
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
শুনে খুশী হইলাম
...........................
Every Picture Tells a Story
থাক্, আমার অভিজ্ঞতা কমু না। তাইলে আবার পরীর খাপ্পায় পইড়া যাইতে পারি..!
তয় ছবি ও লেখা জোশ হইছে..!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এর আগে সম্ভবত কোন মন্তব্য করিনি, কিন্তু আপনার ঝরঝরে লেখা আর অপরূপ ছবিগুলোর ভক্ত শুরু থেকেই। ভালো ছবি তোলার টিপস দিয়ে দিয়ে একটা সিরিজ শুরু করুন না।
সুদূর অতীতে আমি বেনসন খাইতাম। পরী দেখার বেনসন অবশ্য খুব বেশি খাইনি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
...........................
Every Picture Tells a Story
- সে এক মজার ইতিহাস মুস্তাফিজ ভাই। আমার অডিও ভিডিও কোনো দলিল নাই। আছে কিছু ঘটনার কাহিনী। তবে একটা ইশটিল ফটুক আছে। কানে "টিপ জিনিষ" লাগায়ে দাঁত বার করে ধুমায়ে ভেটকি দিয়া আছি। কিন্তু পরীতে ধরার পরিস্থিতি হয় নাই। ক্যান জানি 'সাইজ' হই না।
একটা কাহিনী ছিলো, পুরা টপে উঠার পর হঠাৎ মনে হলো গায়ে বডি স্প্রে মারুম। তো হোস্ট যে নাকি আবার 'বেনসন' (মতান্তরে মার্লবোরো [মালা]) খায় না সে তার বডি স্প্রেটা আগায়া দিলো। আমি কতোক্ষণ নিজের বগল তাক করে ফোশ-ফাঁশ মারলাম। কিন্তু কোনো কিছুই গায়ে লাগার টের পাইনা। ঘটনা কী? সামনে এনে ঠিকঠাক ফোকাস করে আবার ফায়ার করলাম। উঁহু, কিছুতেই কিছু হয় না। পরে বুঝা গেলো বগল টার্গেট করে যেদিকে ফোঁশ মারছি, ঐদিক ছিলো আসলে খোলা ময়দান!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সেলিম ভাই,
জবানবন্দীটা ভালোই হয়েছে। আপনি বস্ গল্প ভালোই লেখেন দেখছি। পুরো জবানবন্দীতে কিছু গাঁজাখুড়ি আছে কিন্তু! অবশ্য একদম হুবুহু জবানবন্দী পড়তে খুব একটা মজা নেই, তা সত্যি!!!
বেচারা জীবনে প্রথম একটা ভিন্ন স্বাদের বেনসন সিগারেট খেয়ে যে বিপদে পড়েছিল, আমি নিশ্চিত আপনি তাকে পুরষ্কার ঘোষনা করেও আর কখনো এই স্বাদ নেওয়াতে পারবেন না... চেষ্টা করবেন নাকি একবার???
তবে বস ছবিগুলো কিন্তু জোশ্ হইসে... অফিসের লোক যখন পাঠাবেন, আমার ছবিগুলোও পাঠিয়ে দিয়েন মনে কইরা।
আর অন্য মন্তব্য লেখকদের জ্ঞাতার্থে বলছি, আমি কিন্তু এই ঘটনার একজন প্রতক্ষদর্শী Participant...
আবার কথা হবে...
বুনো জারুল
পরী দেখার বেনসন দিয়ে আমার কী? পরী ছাড়া আর কী কী দেখা যায় বলেন।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
টেরাই করলে টের পাইবেন।
...........................
Every Picture Tells a Story
নতুন মন্তব্য করুন