গ্রেট ওয়াল, পৃথিবীতে বর্তমান আশ্চর্যজনক জিনিষগুলোর অন্যতম। এ দেয়াল বিশাল এক ড্রাগনের মত চীনের পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রায় ৬৭০০কিলোমিটার জুড়ে পাহাড় থেকে মরুভুমি, সেখান থেকে সমতলে, আবার পাহাড় বেয়ে উঠে উপত্যকা ঘুরে ২০০০ বছরের বেশী সময় জুড়ে ছড়িয়ে আছে। যদিও এ দেয়ালের অনেকাংশই বর্তমানে মাটির সাথে মিশে আছে তারপরও প্রতিবছর লাখ লাখ লোক এর ঐতিহ্য আর বিশালতার টানে দেখতে আসে, ঘুরতে আসে এখানে।
এদেয়ালের তৈরী কিন্তু একবারে নয়, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বংশের রাজত্যের সময় আস্তে আস্তে বিভিন্ন স্থানে এর নির্মাণকাজ শুরু হয় তবে এর নামের আগে গ্রেট কথাটা আসে ক্কিন ডাইনেস্টির সম্রাট ক্কিন শিহুয়ানের সময়কালে যখন তিনি এর প্রত্যেকটা অংশ জোড়া দিয়ে একক দেয়ালের রুপ দেন। প্রধানত স্থানীয় ভাবে সংগ্রিহীত নির্মাণসামগ্রী দ্বারাই সেনাপতিদের তত্ত্বাবধানে সৈন্য, বন্দী আর স্থানীয় মানুষের শ্রমে বিশাল এ স্থাপনার নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়। কত হাজার হাজার মানুষের রক্ত যে মিশে আছে এ দেয়ালের খাঁজে খাঁজে তা আমরা কেবল কল্পনাই করতে পারি শুধু। এর কিছু কিছু গল্প ছড়িয়ে আছে সারা চীন জুড়ে, গল্প, উপন্যাস, কবিতা, অপেরা এমন কি পাঠ্য বইতেও। এরকম এক জনপ্রিয় গল্প শুনেছিলাম আমাদের গাইডের কাছে। জোর করে নববিবাহিত দম্পতি থেকে স্বামীকে আলাদা করে নিয়ে যাওয়া হয় দেয়ালের কাজের জন্য, একদিন দেয়াল তৈরী হয়, ঘরে ফিরে আসে সবাই, ফিরেনা শুধু তার স্বামী, মেয়েটি দৌড়ে যায় দেয়ালের কাছে, চিৎকার করে কেঁদে কেঁদে ভিক্ষা চায় স্বামীকে, মেয়েটির কান্নায় আকাশ কাঁদে, বাতাস কাঁদে তবু স্বামী তার ফেরেনা, আস্তে আস্তে তার কান্নার জোর বাড়তে থাকে, সে শব্দ বাড়তে বাড়তে এমন হয় একদিন সেই শব্দের জোড়ে ভেঙ্গে যায় দেয়ালের ঐ অংশটুকু। মেয়েটির নাম মিং জিয়াংনু।
বেইজিং এ যারা বেড়াতে যায় তাদের ভ্রমনসূচীতে অবশ্যই গ্রেট ওয়াল দর্শন থাকেই বা এভাবেও বলা যায় গ্রেট ওয়ালের ১১টি সেকশনের অন্তত একটি দেখার জন্যই লোকজন বেইজিং আসে।
একদিন আমরাও বেইজিং গেলাম গ্রেট ওয়াল দেখতে। দলে চৌদ্দ জন, কিন্ত বেশী ঘোরাঘুরি করি বলেই কোন অংশ দেখবো তা ঠিক করার দায়িত্ব পড়লো আমার উপর। আমার পছন্দ ছিল সিমাতাই অঞ্চল দেখা। বইতে পড়া আর ছবিতে দেখা গ্রেট ওয়ালের সাথে এ অংশের কোন মিল নেই, সম্ভবত গ্রেট ওয়ালের সবচাইতে অবিকৃত অংশ সিমাতাই বেইজিং থেকে ১১০কিমি দূরে। কিন্ত শেষ পর্যন্ত সাথের সবার উৎসাহে ভাটা পড়তে পারে ভেবে পশ্চিমের জুয়াঙ্গুন পাস্এর বেডালিং অংশটুকু দেখবো ঠিক করলাম।
ছোট বেলায় পড়েছিলাম গ্রেট ওয়ালের উপরদিয়ে পাশাপাশি ১৬টা ঘোড়া দৌড়ে যেতে পারে কথাটা আদৌ সত্য নয়। একজন মানুষ কোনরকমে হেঁটে যেতে পারবে এমন অংশ যেমন আছে, তেমন চওড়া গলির মত অংশও আছে। বেডালিং, গ্রেট ওয়ালের সবচাইতে জনপ্রিয়, সবচাইতে প্রশস্ত এবং সবচাইতে সুন্দর ভাবে সংরক্ষিত অংশ। এ অংশটুকু তৈরী হয় মিং রাজত্যকালে (১৩৬৮-১৬৪৪) মূলত মংগোলদের আক্রমন থেকে নিজেদের রক্ষার জন্য। এক সুন্দর ভোরে বেইজিং থেকে ৭০কিমি দূরে বেডালিন পৌঁছাতে সময় লেগেছে ঘন্টা দেড়েক। গাইড সবার হাতে টিকিট ধরিয়ে দিয়ে বললো ঘুরে আসার জন্য। নীচের মাটি পুড়িয়ে শক্ত করে তাতে পাথর আর ইট দিয়ে তৈরী দেয়ালের বহিরাবরন, ভেতরেও পোড়া মাটি আর পাথর, নীচের দিকে প্রায় ৬মিটারের মত চওড়া এ দেয়ালের উচ্চতা সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে কোথাও কোথাও ১০০০মিটারের মত। দেয়ালের ভেতর দিয়ে বৃষ্টির পানি বয়ে যাবার ব্যবস্থা আছে। হাজার হাজার মানুষ, ছেলে বুড়ো, দেশী বিদেশী, দূর দুরান্ত থেকে আসা চীনারাই সঙ্খ্যায় বেশী আমাদের মাঝে।
আমরা হাঁটছি, সিড়ি বেয়ে বেয়ে একবার উঠছি আবার নীচের দিকে নামছি, যেখান থেকে শুরু করেছি সেখান থেকে সামনে তাকালে মনে হয় এক বিশাল ড্রাগন শুয়ে আছে পাহাড়ের উপর। কত লোকই না চলে গেছে এ পথ দিয়ে গত হাজার হাজার বছর ধরে, তাদের কত স্মৃতি কত ঘটনার সাক্ষী এই দেয়াল ভাবতেই শরীর কাটাদেয়। ক্কিন রাজত্যের প্রথম সম্রাট থেকে শুরু করে ইউয়ান রাজত্যের প্রথম সম্রাট ইউয়ান তাইজু ঘুরে গেছে এখানে। ইউয়ান তাইজু চিনের পশ্চিমের এ দেয়াল থেকেই বিশাল চীনের দখল নেয়া শুরু করেছিলেন। গত শতাব্দীর শুরুতে ১৯০০ সালেও চীনের সম্রাজ্ঞী সিজি (Cixi) এখান থেকেই তার বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছিলেন। এখানে রক্ষিত গেস্ট বুকের তথ্যনুযায়ী প্রায় চারশোর বেশী সরকার আর রাষ্ট্রপ্রধানরা এ দেয়াল বেয়ে হেঁটে গেছেন যার মাঝে আমাদের জিয়াউর রহমানের নামও আছে। এখানে অপ্রাসঙ্গিক হলেও একটা কথা জানিয়ে রাখি, জিয়া যখন এসেছিলেন সেসময় আমাদের পত্র পত্রিকার ভাষ্যনুযায়ী আর বিটিভির মতে এ যাত্রা ছিল দূর্গম, কষ্টকর, সাথের অনেক যাত্রী মাঝপথে থেমে গেলেও আমাদের জিয়া পুরোটা কষ্টকরে হলেও হেঁটে বাংগালীর মান রেখেছিলেন। এবারে দেখলাম আসলে ব্যপারটা ওরকম কিছু নয় মোটেই, আমি আমার পাঁচ বছরের ছেলেকে নিয়ে হেঁটেছি, মাঝখানে কিছুটা সময় শুধু ঘাড়ে তুলতে হয়েছিলো ওকে।
আমরা হাঁটছি। তাকিয়ে দেখছি চারদিক, অনুভব করার চেষ্টা করছি সেসময়কার চারদিক। সিড়ি থেকে পাশের রেলিং প্রায় এক মিটারের বেশী উঁচু, মাঝে মাঝে খাঁজ কাটা, সম্ভবত সৈন্যদের দাড়ানোর সুবিধার জন্য, এর নীচে চারকোনা গর্ত, বানানো হয়েছিলো তীরন্দাজদের জন্য। হাঁটতে হাঁটতে একটু চওড়া খোলা মতন জায়গা, সম্ভবত সৈনিকদের সিদ্ধান্ত জানানো হতো এখান থেকে, এখন পরিশ্রান্ত হয়ে বিশ্রাম নিচ্ছি আমরা। পানিও খেয়ে নিলাম এক ঢোক। উত্তর দিতে থাকলাম আমার ছেলের অজস্র কৌতুহলের, পাঁচ বছর বয়সী মাতিস কতটুকু বুঝেছে জানিনা কিন্ত ওর একটা কথা এখনও কানে বাজে আমার “বাবা, চাইনীজ পিপুলস্ আর ক্রেজী, কত হাজার বছর আগে বানিয়েছে আর এখনও দেখো ওদের দেখা শেষ হয়না”।
ছোট দুইটা টাওয়ার পেরিয়ে এলাম, আমাদের লক্ষ্য সামনের সবচাইতে বড় টাওয়ারটার কাছে যাওয়া। ঐটা আসলে স্মোক টাওয়ার। মিং রাজত্যের সময় এখান থেকে ধোঁয়া আর কামানের গোলা দিয়ে জানানো হতো শত্রু সংখ্যা। একবার ধোঁয়া আর একটা গোলা মানে শত্রু সংখ্যা ১০০, দুইবার ধোঁয়া আর দুইটা গোলার মানে শত্রু সংখ্যা ৫০০, তিনবার ধোঁয়া আর তিনটা গোলার মানে সংখ্যা ১০০০। উঁচু টাওয়ারের সংকেত রিলে হতে হতে পৌঁছে যেতো সম্রাটের কাছে, যুদ্ধ পরিকল্পনা হতো সম্রাটের দরবারে।
সিড়ি গুলো উঁচু, কোথাও কোথাও দেড়হাতের মত, হাঁটতে কষ্ট হয়, এরপরও ছেলেকে নিয়েছি কাঁধে, সাথের অনেকে উঠে গেছে উপরে, উৎসাহ দিচ্ছে চিৎকার করে, হাজারো মানুষের কোলাহলে খুব কমই কানে আসছে সে চিৎকার, কেউ কেউ নেমেও যাচ্ছে মাঝপথে। কেন যানি নামতে ইচ্ছা করছেনা, ঘেমে একাকার হয়ে আছি, ধাক্কা লাগছে নেমে আসা মানুষের, পথ এখানে সরু, গলা শুকিয়ে গেছে, অল্প একটু পানি আছে বোতলে, মাতিসের জন্য রেখে দিলাম, আবার কবে আসা হবে জানিনা, উঠতে থাকলাম আমি।
মন্তব্য
গ্রেট ওয়াল সম্পর্কে অনেক কিছু জানা গেল। ছবিও দেখা হলো। তবে অতৃপ্তিও রয়ে গেল।
আরেকটু বেশি লিখলে ক্ষতি কি ছিল ?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এর চাইতে বেশী মাথায় নাই।
...........................
Every Picture Tells a Story
"জিয়া যখন এসেছিলেন সেসময় আমাদের পত্র পত্রিকার ভাষ্যনুযায়ী আর বিটিভির মতে এ যাত্রা ছিল দূর্গম, কষ্টকর, সাথের অনেক যাত্রী মাঝপথে থেমে গেলেও আমাদের জিয়া পুরোটা কষ্টকরে হলেও হেঁটে বাংগালীর মান রেখেছিলেন।"
হতে পারে জেনারেলের সফরসঙ্গীদের অনেকে ছিলেন মেদবহুল, ডায়াবেটিস-বাতরোগে আক্রান্ত, অমাবস্যা-পূর্ণিমায় মাথা ভনভন করত, অম্ল হত, অল্পতেই হাই উঠত।
প্রফাইল
....................................................................................................................
এভাবেই স্থবির ঘর একদিন উড়ে যাবে
উড়ে উড়ে যাবে
ওমা! জিয়া এতো দুঃসাহসী ছিলেন! দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে বাঙালির মান রেখেছিলেন!!
হ।
না গেলেতো আর বুঝতামনা.
...........................
Every Picture Tells a Story
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা যে এবারের গল্পে লেখা বা ছবিতে ফাঁকি দেন নি। চুপিচুপি একটা কথা বলি, আপনার এই রকম লেখার পর আমার ছবিবিহীন নিরস বর্ণনার "পাণ্ডবের চীন দর্শন"-এর পাঠক হারিকেন দিয়ে খুঁজতে হবে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
সময় সূযোগ হলে আপনার সাথে একবার যেতে চাই, আরো বেশী জানা যাবে
...........................
Every Picture Tells a Story
এ যাত্রা ছিল দূর্গম, কষ্টকর, সাথের অনেক যাত্রী মাঝপথে থেমে গেলেও আমাদের জিয়া পুরোটা কষ্টকরে হলেও হেঁটে বাংগালীর মান রেখেছিলেন।
সবাই এরকম চীন নিয়ে মেতে উঠলো? খারাপ না
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আজ চাইনিজ হোটেল গুলার ভালো ব্যবসা হবে আশাকরি
...........................
Every Picture Tells a Story
গ্রেট ওয়াল নাকি মানুষের তৈরি পৃথিবীর একমাত্র স্থাপত্য যা মহাকাশ (নাকি চাঁদ) থেকেও খালি চোখে দেখা যায়।
জিয়ার দুঃসাহসিক প্রাচীর জয়ের কাহিনী জানা ছিল না। হেভি মজা পাইলাম।
উইকিপিডিয়া জানাচ্ছে যে, চাঁদ থেকে গ্রেট ওয়াল দেখতে পাবার ব্যাপারটি একেবারেই মনগড়া।
.......................................................................................
আমি অপার হয়ে বসে আছি...
.......................................................................................
Simply joking around...
আসলে মহাকাশ থেকে সবই দেখা যায়, পরিষ্কার দেখা যাওয়া নির্ভর করে কত দূর থেকে দেখছেন।
চাঁদ থেকে পৃথিবী দেখা যায়, এটা মেনে যদি বলি আমার বাড়ী দেখা যায় কথাটা মিথ্যা হবে কি?
অনেকের মনে থাকার কথা, তখন তো টিভি সাদা কালো ছিলো, আপাদমস্তক ঢাকা কালো লম্বা কম্বলের স্যূট পড়া জিয়া হেঁটে যাচ্ছেন গ্রেট ওয়ালের ওপর দিয়ে, সামনে কিছুদূর পর কুয়াশার কারনে আর কিছুই দেখা যায় না... এইরকম আর কি
...........................
Every Picture Tells a Story
গ্রেট..!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আমাকেও একবার যেতে হবে ওখানে। লেখা আর ছবি খুব ভালো লেগেছে।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
জাতির অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে চীন ভ্রমনের পূর্ব পর্যন্ত মুস্তাফিজ ভাই পয়েন্ট এন্ড শূট ব্যবহার করতেন, চীনে যাবার পর ঘোলা থাকায় ব্যাটারী উলটা করে ঢোকানোয় ঐটা নষ্ট হয়ে যায় তখন উনি মাতিসের ব্যবহার করা একটা ফ্লিম ক্যামেরায় কিছু ছবি তুলেছেন এবং ঢাকায় ফিরে ডি এস এল আর ক্যামেরা কিনেছেন। উনি ১০-২২ কিনেছেন আরো পরে গত বছরের মাঝামাঝি।
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখাটা ভালো লাগলো। তবে কিছু কিছু মন্তব্য অসম্পূর্ণ মনে হলো। জিয়ার প্রাচীর জয়ের কাহিনীর কৃতিত্ব সম্ভবত সেই সময়কার পত্রিকার সম্পাদকদের দেয়া দরকার, তাহলেই মন্তব্যগুলো পূর্ণতা পায়
স্যার,
আমি মানুষ মুস্তাফিজ ভাইকে বেশ কিছুদিন ধরেই চিনি। মানুষ হিসেবে আপনি লোকটা মজার। ছবি তোলেন বেশ... আমি কিন্তু আপনার তোলা ছবির একজন ভালো ভক্ত।
কিন্তু সচলায়তনে এসে দেখলাম, আপনি একজন চোস্ত লেখকও বটে...!!!
আমি কিন্তু ধীরে ধীরে আপনার লেখারও ভক্ত হয়ে যাচ্ছি....
চীনের প্রাচীরের এরকম একটি প্রাণবন্ত বর্ণনার জন্য একটা ধন্যবাদ আমি আপনাকে দিতেই পারি...
- বুনো জারুল,
*********************************************
Everyone thinks of changing the world,
but no one thinks of changing himself.
*********************************************
*****************************************************
Everyone thinks of changing the world,
but no one thinks of changing thyself.
*****************************************************
ভাব লন না?
...........................
Every Picture Tells a Story
এখন আমার আর চীন না গেলেও চলবে।
সাবলীল বর্ননা আর ছবিগুলো আমাকে চীন ঘুরিয়ে আনলো ... ...
চীন আর ভারত, এমন জায়গা যে সারা জীবনেও ঘুরে দেখা শেষ হয়না। আর রূমী এই কয়টা লাইনেই?
...........................
Every Picture Tells a Story
যথারীতি মনোহর বর্ণনা। আর ছবি বিষয়ে নীরব থাকাই শ্রেয়
মানুষের জীবনের বিনিময়ে নির্মিত সৌন্দর্য আর বিশালত্ব আমার কাছে অশালীন মনে হয়।
রূঢ় মন্তব্যের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
নতুন মন্তব্য করুন