এক।
শেষ কবে মাঠে গিয়ে ফুটবল খেলা দেখেছি আজ তা আর মনে নেই। তবে এটা মনে আছে খেলা দেখতে যাওয়ার আয়োজনের কথা। আবাহনী মোহামেডানের খেলার দিন শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠে ট্রেনে ভোরবেলায় ঢাকায় পৌঁছাতাম, সকাল নয়টা দশটায় লাইন দিয়ে কোন দিন মাঠে ঢোকা যেতো কোন দিন যেতো না। বিকেল চারটায় খেলা শুরু হলেও দেখা যেতো সাড়ে বারোটার মধ্যেই স্টেডিয়াম কানায় কানায় ভর্তি, আমরা তখন খোঁজ করতাম পতাকার, যারা আবাহনী’র তারা খোঁজ করতাম কোথায় আবাহনীর পতাকা বেশী উড়ানো আর যারা মোহামেডানের সমর্থক তারা দৌড়ে যেতো মোহামেডানের পতাকার কাছে। মফস্বল থেকে আসা আমাদের দলটা ঠিক এ জায়গাতে এসে দু,ভাগ হয়ে যেতো। এ পতাকার বৃত্তান্ত এখনকার অনেকের কাছে আশ্চর্য লাগবে। সেদিন গুলোতে পাড়ায় পাড়ায় পতাকা উঠানোর প্রতিযোগিতা হতো, কে কার চাইতে বেশী সংখ্যক আর বড় পতাকা তুলতে পারে তাই নিয়ে। সমস্যা হতো আমাদের আবাহনী সমর্থকদের, তখন স্ক্রিনপ্রিন্টের তেমন প্রচলন না থাকায় আবাহনীর লোগো পতাকায় এঁকে এম্ব্রয়ডয়ারি করতে হতো, আর এর প্রায় সব কারিগর থাকতো পুরোনো ঢাকায় আর পুরোনো ঢাকার প্রায় সবাই ছিলেন মোহামেডানের সমর্থক। যাহোক, আমরা রাস্তায় উড়ানো পতাকার কাছাকাছি বসে রেডিয়োতে খেলা শুনতাম। “কর্দমাক্ত আকাশ আর কালো মাঠ” টাইপের ধারাভাষ্য আর স্টেডিয়ামের বিশাল সমাবেশের গর্জন শুনে শুনে খেলাকে নিয়ে আসতাম মানসপটে। সেই দিনগুলো আর নেই, হারিয়ে গেছে ফুটবলের সেই আকাশ্চুম্বী জনপ্রিয়তা। এই জনপ্রিয়তা হারানোর কারণ বা দায়ীদের খোঁজা আমার কাজ না। এ কথা গুলো লিখলাম একারনে যে গতকাল অনেক দিন পর টিভিতে বাংলাদেশের ফুটবল দেখতে যেয়ে টইটুম্বুর স্টেডিয়াম দেখে পঁচিশ ত্রিশ বছর আগের দিনগুলোর কথাই মনে হচ্ছিলো। টিভিতে বা মাঠে দেখা বাংলাদেশের সেরা খেলাগুলোর মাঝে সবসময়ই যে খেলাটার কথা আমার মনে হয় সেটা হলো ১৯৭৮ সালে এশীয় যুব ফুটবলে ইয়েমেনের সাথে খেলাটার কথা, আমরা তখন একগোলে জিতেছিলাম, খেলার মান আর উন্মাদনা তখন ছিলো অনেক উঁচুতে। গতকাল ভারতের সাথে একগোলে হেরে যাওয়া সান্টুর টিম ফিরে আসা এ ফুটবল উন্মাদনা ভবিষ্যতে ধরে রাখতে পারবে কীনা সময়ই তা বলে দিবে।
দুই।
প্রায় প্রত্যেক পেশাজীবীদের নিজস্ব সংগঠন থাকে। পেশার উন্নয়ন বা সরকারী বিভিন্ন সংস্থার সাথে দরকষাকষিতে তাদের ভুমিকা একইপেশায় আগত নবীনদের পথচলায় সাহায্যকরে থাকে। বাংলাদেশে ছবিতোলাকে যারা পেশা হিসেবে নিয়েছেন “বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটি” নামে তাঁদেরও একটা সংগঠন একসময় সক্রিয় ছিলো, রাজনীতি আর তহবিল সংক্রান্ত সমস্যায় সেই সোসাইটির অস্তিত্ব এমনকি কাগজ কলমেও হারিয়ে যেতে বসেছিলো। আমি যখন ছবি তোলায় মনদিয়েছি সে সময় এমন একটা সংগঠনের অভাব সব সময়ই অনুভব করেছি যারা আমাদের মতন নবীনদের দক্ষতা বৃদ্ধি, পেশাগত অধিকার আর মেধা সম্পদ রক্ষায় এগিয়ে আসবে। এ নিয়ে সোসাইটির নবীন সদস্যদের সাথে বিভিন্ন সময় কথাও বলেছি যাতে তাদের উদ্যোগে এটাকে আবার সক্রিয় করে তোলা যায়। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল অফিসার্স সমিতির মিলনায়তনে সম্পূর্ন নবীনদের নিয়ে “বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটির” নুতন কমিটি যাত্রা শুরু করলো। আমাদের সাথে সুন্দরবন যাওয়া তুষারের কথা নিশ্চয়ই ভুলে যাননি কেউ, সেই তুষার এখন এই সোসাইটির সম্পাদক। শুভ কামনা থাকলো নুতন কমিটির সবার প্রতি।
তিন।
গত রোজার ঈদের সময় স্পেন গিয়েছিলাম, এ নিয়ে দুইকিস্তি লেখার পর থেকে আর লেখা হয়ে উঠেনি। প্রায় ২৫টির মতন ব্যক্তিগত বার্তায় অনেকে এনিয়ে প্রশ্ন রেখেছেন কেন বাকি পর্ব গুলো লেখা হয়নি। আমি কোন উত্তর দিইনি। আসলে সমস্যা ছিলো অন্যত্র। খেয়াল করে দেখেছি বেশীর ভাগ পাঠকই আমার লেখার মানের চাইতে তোলা ছবির প্রতি গুরুত্ব বেশী দেন, তাতে বানান বা ব্যকরনগত ভুলগুলো অনেকটাই সহনীয়তার পর্যায়ে চলে আসে (এই যেমন রাজর্ষি’দা এখন পর্যন্ত কোন বানান ভুল ধরিয়ে দেননি)। স্পেনে ছবি তুলেছিলাম প্রচুর, তার প্রায় সবই বড়ভায়ের ল্যাপটপে ডাউনলোড করে ডিভিডিতে করে নিয়ে এসেছিলাম, দুর্ভাগ্য বশতঃ ডিভিডি থেকে তা আর উদ্ধার করতে পারিনি, গত পরশু স্পেন থেকে সেই ডিভিডি গুলোর আরেকটা করে কপি আনিয়েছি। এখন ছবি বাছাইয়ের পালা।
চার।
আমার প্রিয় মানুষদের একজন ব্লগার উজানগাঁ। আসল নাম প্রণবেশ, শাওন নামেই পরিচিত সবার কাছে। আজ যখন নেটে না পেয়ে ফোন দিলাম শুনলাম ব্যস্ত। ওর বাবার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠান নিয়ে। এই প্রিয় ছবিয়াল, কবি আর ভালো মানুষটির বাবা যেখানেই থাকুন শান্তিতে থাকুন।
পাঁচ।
এবারে আসুন ছবি দেখি, তিনটা ছবিই বার্সিলোনায় তোলা
মন্তব্য
দারুন সুন্দর সবগুলোই।
আর আমি ভদ্রমহিলার ট্রাউজার দেখে ভাবলাম উনিই ছবি আঁকছিলেন হয়তো।
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
মহিলাই ছবি আঁকছিলেন। এই পরিবারটা স্পেনের বাইরে থেকে এসে বার্সিলোনায় বসতি গেড়েছে। এদের একটা সুপার স্টোরও আছে, সেখানে ভাড়া করা লোক রেখে এরা রাম্বালা স্ট্রীটে টুরিস্টদের জন্য ছবি আঁকে। বাকি ছবি দুইটা সিলেটের মনিপুরি নাচের, বার্সিলোনার বাৎসরিক উৎসবে এরা আমন্ত্রিত ছিলো
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার সব ছবি। ৩ নং ছবিটা দেখে ভেবেছিলাম দক্ষিন ভারতের কোন দল বুঝি, সিলেটে মনিপুরি নাচের কথায় চমৎকৃত হলাম।
উপস্থাপক না বলে দিলে আমিও ভাবতাম ভারতীয় কোন দল, যেমনটা ভেবেছিলাম পশ্চিম বঙ্গের বাউলদের বাংলাদেশী।
...........................
Every Picture Tells a Story
কেউ না বললেও চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া যায় ছবিগুলো কার তোলা।
(ফিরতি মেইল পেয়েছিলেন তো?)
ধন্যবাদ
আপনার মেইল পেয়েছি, ব্যস্ততার কারনে ছবিতে ট্যাগিং করা হয় নাই, হয়তো আগামীকাল উত্তর পাবেন।
...........................
Every Picture Tells a Story
- আপনার লেখার মান নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলে না কারণ সেটা দরকারী না। মান অনেক উঁচুতে চলে গেলে কিংবা একেবারে পাতালে চলে গেলে অবশ্যই প্রশ্ন তুলবে কেউ। কিন্তু যে লেখাটা আকর্ষণীয়, ভালো লাগা জাগায়, পাঠক ধরে রাখে তার চোখের সামনে বর্ণনার চিত্রায়নে, সেই লেখা নিয়ে পাঠক কেনো হুদাহুদিই প্রশ্ন তুলতে যাবে, আমারে বলেন!
এইবার বলেন বার্সেলোনার আরও কোনো(!) ফটুক আছে নাকি এইটা নিয়াই কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করবো?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরেকটু খোলাসা করে ধুগোদা বলতে চাইছে, উনার জন্যে শালীর ফটুক আনেন নাই ২-১ টা হে হে হে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
প্রশ্ন যেকোন সময় আসতে পারে, আমি উত্তর দিতে তৈরী। বার্সিলোনার আরো ছবি আছে,সামনেই দেখতে পাবেন।
...........................
Every Picture Tells a Story
দুর্দান্ত ছবি।
অনেকক্ষণ ধরে দেখতে হয়।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
ধন্যবাদ ভাই, আপনারা দেখেন বলেই তুলি।
...........................
Every Picture Tells a Story
প্রথম ছবিটায় রঙগুলো যেন বের হয়ে এসে ছুঁতে চাইছে। আর ৩য় ছবিটা দএখে নিজের পায়ের নিচে থেকে যেন মাটি সরে গেল। আপনে বস!
বিপিএস এর সাফল্য কামনা করি।
আবাহনী মোহামেডান এর দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেওয়ায় আপনার পোস্টে । আসলে আপনার পোস্টে যত সুন্দর করেই লেখেন না কেন, আপনার ছবির রঙগুলো একদম চুমম্বকের মত টানতে থাকে, তাই সেটার গুনগান করি বেশি, তারমানে এই না আপনার লেখার ওজন কম। ছবিহীন পোস্ট দিলেই সেটা টের পাবেন।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধন্যবাদ তাহ্সিন
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখা-ছবি। কে কার অলংকার!
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
ধন্যবাদ শেখ নজরুল
...........................
Every Picture Tells a Story
অসাধারণ
ধন্যবাদ দাদা
...........................
Every Picture Tells a Story
এত সুন্দর রং-- খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ প্রকৃতিপ্রেমিক
...........................
Every Picture Tells a Story
আহারে, একসময় ঢাকা শহর ভরে যেতো আবাহনী মোহামেডানের পতাকায়। সেই দিন আর নাই...
তুষার ভাইয়ের প্রতি শুভকামনা। শুভকামনা নতুন এই সংগঠনটির প্রতি। সভাপতি কে হইছে?
উজানগাঁ আমারও খুব পচন্দের একজন মানুষ, কবি, ছবিতুলুরে... তার বাবা যেখানেই থাকুক, শান্তিতে থাকুক।
ছবিগুলো নিয়ে কিছুই বলার নাই। আপনার লেখা তো খুবই ভালো। এটার কথা বলার কী আছে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সভাপতি বাসস এর একজন, হিটু নামে পরিচিত। আরেকটা বিষয়, সংগঠন কিন্তু পুরোনো, কমিটি নূতন।
...........................
Every Picture Tells a Story
ফাটাফাটি সব ছবি।
ধন্যবাদ শুভাশীষ দাশ
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি স্কুলে পড়াকালীন সময়ে যতবারই আবাহনী-মহামেডান মুখোমুখি হয়েছে, জেলা শহরে মিছিল, রামদা নিয়ে দৌড়া-দৌড়ি, কোপা-কুপি হয়েছে। আহ!
আপনার লেখায় বানান ভুল ধরে না কেউ বলে মন খারাপ আপনার? বহু সচল (আমি সহ) ধরুন আপনার তামাম ভক্ত, এ জন্যেই ভুল-চুকের ধার ধারে না
বলছেন যখন কিছু বানান দেখি:
এ কয়টা প্রথম প্যারাতেই। নেন, প্লিজ এবার স্পেন সিরিজ শুরু করেন। (ছবি নিয়ে কিছু বলতে মানা করছেন তাই বললাম না )
অন্তত এই একটা দিক দিয়ে আপনি আমার চাইতে বড়। ধন্যবাদ। আশাকরি ভবিষ্যতে আরো সতর্ক থাকবো।
...........................
Every Picture Tells a Story
বানানগুলো ভুলের চেয়ে টাইপিং জটিলতায় আক্রান্ত। তবে সবগুলো যে ভুল তাও একমত না, যেমন রবিবাবু বলে গেছেন,
"আমার যাবার বেলায় পিছু ডাকে"
তাহলে?
মুস্তাফিজ ভাই, ছবি যেমন সুন্দর লেখাও তেমন মুচমুচে, কিন্তু সচলে এমন অনেকে লেখে কিন্তু ছবি এত সুন্দর করে তুলতে পারেনা, তাই ওরা হিংসে করে লেখা এড়িয়ে ছবির গুন গায়
ফুটবল নিয়ে পাগলামি আমরা পেয়েছি অনেক। সাদা কালো আর আকাশী নিলের দলদলিও করেছি। আমার একটা বিরাট সমস্যা ছিলো। কায়সার হামিদরে আমি পছন্দ করতাম। আর দল ছিলো আবহনী। এলা বুঝেন ঠেলা। আসলামমামু হেড দিতে মাথা তুলতেছে আর লম্বু সেইটা ফিরায়া দিতেছে! কিরাম ক্যারিকেচার চলতেছে আমার মনে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
এহ্ এইডা আবার কী কয়?? কায়সার হামিদ কী ফুটবল খেলা জানতো? নাকি তুমি জাকের পার্টি করতা?
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার ছবি দেখে তাব্দা টাস্কি ইত্যাদি খেয়ে এমন আউলা হয়ে যায় মাথা, বানানটানান তুশ্চু লাগে তখন।
এবারের ছবিতে টেকনিকাল জিনিস থাকলেও কম্পোজিশন অসাধারণ। পরের দুটো তো দক্ষ হাতে ভালো আসারই কথা, কিন্তু প্রথমটায় চমৎকার আলোছায়া ব্যাপার হয়েছে। আর ঐ ছবি ঐ ভদ্রমহিলা এঁকেছেন? তিনি তো প্রায় আপনার মতো প্রতিভা!
ধন্যবাদ পাঠক দা, কিন্তু আমিও চাই আমার ভুল গুলো শুদ্ধ করতে। কেউ কিছু না বললে কিছু কিছু ভুল যেগুলো একটু সতর্ক থাকলেই ঠিক করা যেতো সেসবও চোখের আড়ালে যায়।
পেইন্টিংগুলো ঠিক সেই মানের মনে হয়নি আমার কাছে। তবে একই ছবি বারবার (এসব স্ট্রীট পেইন্টার মূলত একই সাবজেক্ট রিপিট করে থাকে) আঁকার ফলে বিশেষ কিছু একটা চলে আসে। আমি ওদের সাথে কিছু সময় কাটিয়েছিলাম, আমার সাথে যে বাংগালী ছেলেটা ছিলো সে এদের পরিচিত তাই অনেক বিষয়ের পাশাপাশি ছবি নিয়েও কথা হয়েছে। ওর স্বামী আসলে শিল্পী, ছেলেদের ছবি সহজে কেউ কিনেনা বলে বাসায় উনি আউট লাইন করে দেন আর রাস্তায় তার বউ বসে বসে এগুলোর উপর রঙ চড়ায়। তাতে বিক্রি বাড়ে। মেয়েটার ট্রাউজারের দিকে দেখুন, সেটাও এরা ইচ্ছাকৃত ভাবে এমন করেছে। আশ্চর্য হবেন শুনে যে এ পর্যন্ত এই মেয়ের এরকম অনেকগুলো ট্রাউজার টুরিস্টরা চড়া দামে কিনে নিয়েছে। আমি ছবিটা তুলেছিলাম তাদের থেকে বিদায় নেবার সময়।
...........................
Every Picture Tells a Story
কী দারুণ!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
তৃতীয় ছবিটার ফ্রেম আর গতি নিয়ে বলার ভাষা খুজে পাচ্ছিনা।
আবাহনী-মোহামেডানের কথা মনে করিয়ে দিলেন!! আহারে সেই দিন গুলি!
------------
"সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে"
-----------
চর্যাপদ
সাঈদ, আপনি আমার ফ্লিকারে বার্সিলোনা ফোল্ডারে এরকম আরো কয়টা ছবি পাবেন।
...........................
Every Picture Tells a Story
নতুন মন্তব্য করুন