৭১ সালে এসময় সবে পেরিয়ে দশে পড়েছি। থাকতাম ময়মনসিংহে। মুক্তিযুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় একজায়গা থেকে অন্যজায়গায় দৌড়াতে হয়েছে। পায়ে হেঁটে, রিকসায় কিংবা মাইক্রোতে। পাকিস্থানীদের আক্রমণ থেকে বাঁচতে মাইক্রোতে থাকতো পাকিস্থানী পতাকা আর ঘের দেয়া রিকসার সামনে কোরান শরীফ। মজা হতো আমাদের পোষা টিয়ে পাখিটাকে নিয়ে, ৭০এর সময়ই তাকে জয়বাংলা বলা শিখিয়েছিলাম, যখন তখন শীষদিয়ে উঠতো জয়বাংলা বলে। হানাদার অধ্যুষিত এলাকা দিয়ে যাবার সময় তাই সাবধানে থাকতে হতো, মুক্ত দেশে সম্ভবত ৭২ এর প্রথম দিকে বড়মামা একদিন বাসায় এসে খাঁচা থেকে টিয়ে টাকে ছেড়ে দিলেন, বললেন আমরা স্বাধীন হয়েছি তুই কেন পরাধীন থাকবি, চলে যা। তিন তলার বারান্দার মেঝে থেকে উড়াল দিয়ে রেলিং, সেখান থেকে জানালার কার্ণিশ তারপর সামনের লিচু বাগানে জয়বাংলা বলে উড়ে গেলেও এরপর কয়েকদিন আশে পাশেই ছিলো, খাবার দিলে হাতের উপর থেকে ঠুকরে খেতো, একদিন বুঝে গেলো খাঁচায় আটকে থাকার দিন শেষ, এরপর আর দেখিনি।
দৌড়ের উপর থাকা দিনগুলোতে হানাদার বা রাজাকার যেমন দেখেছি তেমন মুক্তিযোদ্ধাদের সাথেও সাক্ষাৎ হয়েছে। আর্মি বা রাজাকার দেখে সিটকে থাকলেও সামনে মুক্তিযোদ্ধা দেখলে খুশী হয়ে উঠতাম আমরা। একবার রিকসায় ফুলবাড়ীয়া যাবার পথে তেমন ৪জনের একদলের সাথে দেখা, আমরা রিকসা থামালে ওরা ফেলে আসা পথে পাকিস্থানীদের অবস্থান জানতে চাইছিলো, আব্বা ওদের সাথে আলাপের সময় সপ্তম/অষ্টম শ্রেণীতে পড়া আমাদের সবার বড়ভাই রিকসা থেকে নেমে শেষ দেখা পাকিস্থানী দলটির এমন বিবরণ দিলেন যে ওদের একজন বলে উঠলো একদম ছবির মতন।
রাস্তায় পড়ে থাকা বেওয়ারিশ লাশ দেখাও এসময়ে, যদিও ছোট বলে সামনে কোথাও লাশ পড়ে থাকলে আমাদের উপর নির্দেশ ছিলো চোখ বন্ধ করে থাকার, তারপরও দেখেছি, এত মানুষ মেরেছে ওরা, এত লাশ রাস্তায় যে অন্ধ হলেও ঠিক দেখতে পেতাম।
দূর থেকে গোলাগুলির শব্দ প্রতিদিনই শুনতাম, বড়রা শব্দ শুনে সন্ত্রস্থ হয়ে উঠলেও আমরা তর্ক করতাম কোন ধরণের অস্ত্র তা নিয়ে, এই যুদ্ধ আমাদের শত্রুকে যেমন চিনিয়েছে তেমন অনেক অস্ত্রও চিনিয়েছে। বিমান থেকে গোলা ফেলার দৃশ্য দেখতে নির্দেশ অমান্য করে ট্রেঞ্চের উপর উঠে আসতাম, ময়মনসিংহ মেডিক্যালে যেদিন বোমা পড়ে সেদিন এরকম ট্রেঞ্চ থেকে উঠে আসার সাথে সাথে উত্তেজনায় মুখে রাখা কাঠের টুকরাও ফেলে দিয়েছিলাম, যা বোমার কাপুনি বন্ধে কাজে লাগতো, এরপর বোমার শব্দ আর শকে দাঁতে জিহবার কামড় বেশ কয়েকদিন ভুগিয়েছে।
পুরো নয় মাসে একবারও গোলাগুলির মাঝে পড়িনি শুধু শেষদিন ছাড়া, ১৫ তারিখ থেকেই জল্পনা শুনছিলাম স্বাধীনতা শুধু সময়ের ব্যাপার, ময়মনসিংহ এরই মাঝে মুক্ত। সেই ১৫ তারিখ পালিয়ে আসা দলছুট আর পাকিস্তানীদের পরিত্যাক্ত কিছু রাজাকার আমরা ফুলবাড়ীয়ার যে গ্রামে ছিলাম সেখানকার স্কুলে এসে আস্তানা গাড়ে। ১৬তারিখ ভোরে বাড়ির পেছনে যখন খেলা করছিলাম সেসময় মুক্তিযোদ্ধারা সেই স্কুল ঘীরে ফেলে গুলি করা শুরু করলে 'লাইন অব ফায়ারে' আমরা ক্ষেতের আইলের পাশে লম্বা লম্বি হয়ে শুয়ে ছিলাম, অবশ্য মিনিট দশেকের ভেতরই রাজাকাররা আত্মসমর্পণ করলে যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়। সেদিনই ভারতীয় রেডিওতে দেশ স্বাধীন হবার কথা শুনি।
দিন দুই পর ফিরে আসি শহরে।
ছোটবেলায় ডাকটিকিট জমাতাম, সম্ভবত ৭২সালে বাংলাদেশে একটা ডাকটিকিট ছাপা হয়েছিলো থিমটা ছিলো এরকম- মাঠে একটা মাথার খুলি পড়ে আছে আর তার ভেতর থেকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে ফুলগাছ। নীচের পোষ্টারটা ঐ টিকিটটার কথা মনে পড়াতেই।
মন্তব্য
মুস্তাফিজ ভাই, আপ্নিও একজন বিজয়ী মুক্তিযোদ্ধা। অনেক অনেক শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতা রইলো। ভাই, ঐ সময়ের স্মৃতি নিয়ে আরও লিখেন দয়া করে। অপেক্ষায় থাকলাম।
খুব বেশীদিন অপেক্ষায় রাখবোনা।
...........................
Every Picture Tells a Story
মোস্তাফিজ ভাই, আমিও ছোতবেলা ডাকটিকেট জমাতাম। আমার কাছে এই ডাকটিকেট টা আছে। আমার দেখা এই পর্যন্ত সেরা একটা ডাকটিকেট।
পোষ্টারটা ভালো লাগলো।
=================================================
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
একটা স্ক্যান কপি পাঠাইয়ো
...........................
Every Picture Tells a Story
অন্য রকম অভিজ্ঞতা: ছবি আর ভ্রমণ মানে মুস্তাফিজ কিন্তু আমাদের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষকও। আহারে আপনার ছোটবেলা! ঈর্ষা করতে ইচ্ছে হলো কিন্তু না উৎস্বর্গ করলাম ইতিহাস সাক্ষীর কর কমলে। বিজয় দিবসের আরক্তিম শুভেচ্ছা রইল।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
আপনাকেও শুভেচ্ছা
...........................
Every Picture Tells a Story
আসলে আমাদের সবার স্মৃতিগুলোই লিখে ফেলা দরকার একটু একটু করে। কিছু স্মৃতি সময় তারিখ হারিয়ে ফেলেছে এরই মধ্যে। ঝাপসা হয়ে গেছে কিছু। বিস্মৃত হবার আগে এটা করে ফেলা বোধ করি খুবই জরুরি এখন। কেননা এগুলো বলার মতো লোকের সংখ্যা এখন দ্রুতগতিতে কমতে থাকবে।
মুস্তাফিজ ভাই, উপরোক্ত কথাগুলো আমাকেসহ সবাইকে বলছি। এবং আপনাকেও বলছি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আর হাঁ, মুস্তাফিজ ভাই, ছবিটা তো কপি রাখলাম, কোথাও ব্যবহার করলে আপনার নাম কিভাবে লিখবো ? মুস্তাফিজুর রহমান ? মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান ? মুস্তাফিজ ? না কি এম এম রহমান ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কেনো জানি পারিনা, ছোট ছিলাম বলেই স্মৃতি অনেক ঝাপসা, ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে তাই সাহসে কুলায় না। এই যেমন ৬৯ এ ময়মনসিংহে আলমগীর মনসুর মিন্টু নামে একজন শহীদ হন, তাঁর নামে সেখানে একটা কলেজ করা হয়েছে, বর্তমান সাংসদ মতিউর রহমান সেটার প্রিন্সিপাল। ৬৯ এর সেই দিনে সেই মিছিলে সূরুজ নামে ছাত্র ইউনিয়নের এক নেতাও ছিলো, সূরুজ আব্বার ছাত্র, আবার সূরুজের বাবা আব্বার স্কুল শিক্ষক ছিলেন, সেই সূত্রে সুরুজের আমাদের বাসায় অবাধ যাতায়াত ছিলো। মিছিল থেকে ফিরে আহত অবস্থায় সে আমাদের বাসাতেই এসেছিলো, আম্মা পরম মমতায় তার কপালের জখমে জলপট্টি লাগিয়ে দিয়েছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধ অনেক হিসাব নিকাশই উলটে দিয়েছিলো, সূরুজকে আমরা পরে দেখেছি রাজাকার কমান্ডার হিসেবে, গতকাল কোন এক পোস্টের লিঙ্ক ধরে যেয়ে মুক্তাগাছার আলবদর কমান্ডার হিসেবে সূরুজ নামটা দেখেছিলাম, এই সূরুজ সেই সূরুজ কীনা জানিনা। সে এখনও বেঁচে আছে এবং জাতীয়তাবাদী দলের নেতা।
দাদা, ছবির জন্য কিছু লাগবে না।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, , পোস্টার হলে এমন হওয়া উচিৎ, আশাকরি আরো ব্যানার এবং পোস্টার পাবো আপনার কাছ থেকে সামনের ৩ মাসে।
মুক্তযুদ্ধের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ জানানোর শব্দ খুজে পাচ্ছি না, ব্লগ এমন অভিজ্ঞতায় ভরে উঠুক। আপনার ৭১ এর দিনগুলো যেন অনুভব করতে পারলাম। সাহস করে একটা সিরিজ লিখে ফেলেন মুস্তাফিজ ভাই
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমি এখন রাস্তায়,কক্সবাজার যাচ্ছি। লিখতে আমিও চাই, কিন্তু ঐতিহাসিক ঘটনায় যতটুকু সতর্কতা দরকার তা আছে কীনা সেটাই ভাবায়। তারপরও শুরু করবো, আজ থেকেই।
...........................
Every Picture Tells a Story
....
...
...........................
Every Picture Tells a Story
এরকম কাহিনী পড়তে ভালো লাগে। পোস্টার সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, আমি অনেক আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম।
এরকম কিছু কি আমরা করতে পারি না? এই যে আপনার স্মৃতি, আপনার ভাইদের স্মৃতি, আপনার বাবামার স্মৃতি, এ সবকিছুই কিন্তু ইতিহাসের অংশ। আমরা একটা মোজাইক অব হিস্ট্রি কি করতে পারি না, ছবিসহ? এক একটা মানুষের মুখ আর তাদের স্মৃতির বর্ণনা। এটা খুব জরুরি বলে মনে হয় আমার কাছে। কারণ কয়েক বছরের মধ্যেই এই ইতিহাসের একটা বড় অংশ হারিয়ে যাবে।
আপনার কথাটা মনে আছে, সবাই এত ব্যস্ত আর একজন খালে অন্যজন ডালে, তারপরও চেষ্টা থাকবে।
...........................
Every Picture Tells a Story
আরো একবার শ্রদ্ধা, তাঁদের প্রতি...
_________________________________________
সেরিওজা
শ্রদ্ধা আজীবন
...........................
Every Picture Tells a Story
অসাধারণ!
______________________________________
আসলে কি ফেরা যায়?
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
শ্রদ্ধা জানাই।
খুলি আর ফুলের স্ট্যাম্পটার দুটো কপি আমার কাছেও ছিল ৮৮'র বন্যা পর্যন্ত। বন্যার পানিতে আমার আরসব স্ট্যাম্প এর সাথে নষ্ট হয়ে গেছে।
১৯৭৩ এ ২৫শে মার্চের স্মারক হিসাবে ছাড়া হয়েছিল।
এখানে তার কিছু ছবি দেখা যাবে।
http://friends.peoria.lib.il.us/community/howardcourtney/Bangladeshcatalog3.html
দারুন একটা লিংক দিয়েছেন, অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
লিঙ্কটার জন্য ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
সেই দিনগুলির টুকরো টুকরো স্মৃতিকথা গুলি ভাল লাগল। স্মৃতি গুলি লিখে ফেলার অনেকের দাবীর সাথে সহমত পোষন করে গেলাম।
দেয়া শুরু করেছি তো
...........................
Every Picture Tells a Story
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
মুস্তাফিজ ভাই ফেইসবুকে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি চাই। ইতিমধ্যে আপনার ' তোমাদের রক্তে উড়াই পতাকা' ব্যবহার করা শুরু করছি।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আগেই বলেছি, শুরু করেন
...........................
Every Picture Tells a Story
অনেকক্ষণ চিন্তা করেও বলার মতো কিছু খুঁজে পেলাম না... পড়লাম, এটুকুই জানিয়ে গেলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
জানলাম
...........................
Every Picture Tells a Story
- ব্যানারের ব্যাপারে এখানেই বলে যাই। মনোমুগ্ধকর...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ব্যানার চরম।
বাস্তব সবসময়ই গল্পকে হার মানায়।
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
বাস্তব তৈরী হয় নিজে নিজে আর গল্প বানাতে হয়
...........................
Every Picture Tells a Story
খুবই সুন্দর লাগলো পোস্টারটা।
ধন্যবাদ প্রহরী
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই,
বেয়াদবি না নিলে একটা কথা বলি।
আমরা এই প্রজন্মের বাংলাদেশীরা কখনো সামনে থেকে মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। আমরা শুনে শুনে কল্পনায় ছবি আঁকি। নিজের সাথে আত্মিয়তা অনুভব করে গর্ব করি এ জাতির একজন হবার কারনে। আমাদের জন্য, আমাদের পরবর্তি প্রজন্মের জন্য আপনাদের স্মৃতিগুলো, অভিজ্ঞতা গুলো প্রকাশ করা জরুরী বলে মনে হয়।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিষ্ঠিত হোক সবার মাঝে...
লেখাটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
---- মনজুর এলাহী ----
সময় নিয়ে পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
সূরুজকে নিয়ে যে গল্প বললেন এমন গল্প অনেকেই জানেন, কিন্তু বলতে চান না। আপনি যেহেতু লেখা শুরু করেছেন তাই যতদূর সম্ভব বিস্তারিতই লিখুন। আমরা জানি আপনার কলম/কী-বোর্ড আপনার ক্যামেরার মতই গান গায়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ব্যানার অসাধারন সন্দেহ নেই। এই ডাকটিকিট টা আমার ও ছিল। কেন জানি কয়েকদিন ধরেই এর কথা মনে হচ্ছিল। আপনার দেওয়া পোস্টারে ছবিটা দেখে অবাক হয়ে গেলাম
অনেক ধন্যবাদ
নতুন মন্তব্য করুন