১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের রাত। অপারেশন সার্চ লাইট নামের কুখ্যাত নিধনযজ্ঞ শুরু হয়ে গিয়েছে। সহকর্মী সবাইকে ঢাকা ছাড়ার নির্দেশ দিয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডের বাড়ীতে অস্থির পায়চারী করছেন বঙ্গবন্ধু। গোলাগুলির পরিমান সেই সাথে নিরীহ বাঙ্গালীর প্রতিরোধের স্লোগান জয়বাংলা ধ্বনি বাড়ছে। শোনা যাচ্ছে আর্ত চিৎকার আর ছোটাছুটির শব্দ। চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবার আগে দোতালার বারান্দা থেকে কয়েকবার ঘুরেও এলেন, শেষবার যখন গেলেন দেখতে পেলেন পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর গাড়ী আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছে তাঁর বাড়ীর গেটে, ঘড়িতে সময় ২৬শে মার্চ ভোর ১টা ১০মিনিট, বুঝতে পারলেন হাতে আর সময় নেই, ৭ কোটি বাঙ্গালীর আরাধ্য ঘোষনাটি প্রচার করলেন বঙ্গবন্ধু
"I appeal and order you all in the name of Almighty Allah to fight to the last drop of blood to liberate the country. Ask police, the E.P.R., the Bengal Regiment and the Ansars to stand by you and to fight. No compromise. Victory is ours.",
বঙ্গবন্ধুর নিজের জবানীতে এ সম্পর্কে শুনুন “ গত সংগ্রামের সময়, ২৫শে মার্চ তারিখে আক্রমণ চলে এবং যখন আমার বাড়িতে মেশিনগান মেরে আমাকে গ্রেফতার করে, তখন আমার সহকর্মিদের আমি হুকুম দিয়েছিলাম, যাও, চলে যাও যার যার এলাকাতে, গিয়ে প্রতিরোধ-আন্দোলন গড়ে তোল এবং সংগ্রাম চালিয়ে যাও! ... ... ... ... যখন আমি বুঝতে পারলাম আর সময় নেই এবং আমার সোনার দেশকে চিরদিনের মত ছেড়ে যেতে হচ্ছে, তখন আমার মনে হল, এই বুঝি আমার শেষ। তখন আমি চেষ্টা করেছিলাম কেমন করে বাংলার মানুষকে এ খবর পৌঁছিয়ে দেই এবং তা আমি পৌঁছিয়ে দিয়েছিলাম তাদের কাছে। সেদিন আমি লাশ দেখেছি, রক্ত দেখেছি। সেই রক্তের উপর দিয়ে আমাকে নিয়ে যাওয়া হয়, সেই রক্তাক্ত মানুষের লাশের পাশ দিয়ে আমাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়। সে আগুন আমি দেখেছি। শুধু বলেছিলাম, তোমরা আমাকে হত্যা কর, আমার মানুষকে মেরোনা। তারা আমার কথা শুনে নাই... ... ... ...”[১]
একাত্তরের অক্টোবর মাসের শেষাশেষি সময়। রাত দেড়টা কি দুটো। শুনতে পেলেন মাটি কাটার শব্দ আর ফিস-ফিসানি আওয়াজ। কান সজাগ করে যা শুনলেন তা অবিশ্বাস্য না হলেও ভয়ঙ্কর। পাঞ্জাবী ও উর্দু মিশানো আলোচনা হচ্ছিলো কারারক্ষী ও মাটি কাটা শ্রমিকের মাঝে। মর্মার্থ এই যে, শেখ মুজিবের গাদ্দারী আর সইবেনা ইয়াহিয়া খান, অখন্ড পাকিস্তানের কনফেডারেটেড অস্তিত্বের প্রস্তাবও গতকাল ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে মুজিব। তাই হুকুম জারি হয়েছে জেলখানার ভিতরেই কবর খননের। যাতে সুবেহ সাদেকের সময় ফাঁসি দিয়ে শেখ মুজিবের কবর হয়ে যায়। ঠিক সেই মুহূর্তে বিপদ সংকেত পেলে যা সচরাচর করতেন, তাই করলেন বঙ্গবন্ধু “আলহামদু লিল্লাহ আর কুলহুয়াল্লাহ সূরা পড়লাম। হঠাৎ করে শঙ্কিত হয়ে পড়লাম, পূর্ব ঘোষনামতে ইয়াহিয়ার দোসররা কি সত্যই বাংলাদেশকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেবে। একমাত্র আল্লাহই পারেন বাঙ্গালিদের রক্ষা করতে গোলামীর জিঞ্জির থেকে।” কয়েক সেকেন্ড নীরব থেকে বাষ্পরুদ্ধ কন্ঠে বললেন, “সে রাতে বড় বেশি বিচলিত হয়ে পড়েছিলাম।” [২]
ঐতিহাসিক সেই দিনটির কথা আমরা অনেকেই এখন আর মনে করিনা, বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই তা শুনেওনি। আমাদের মনে আর বর্তমান প্রজন্মের কাছে সেই দিনটির গুরুত্ব তুলে ধরার চেষ্টায় নিচের এই ব্যানারটি করা হয়েছে।
সূত্রঃ
[১] ৪ঠা নভেম্বর ১৯৭২ সালে সকাল ১০-৪০ মিনিটে তৎকালীন গণপরিষদের এ্যাসেম্বলীতে বাংলাদেশের শাসনতন্ত্র উপস্থাপনকালে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ
[২] ডঃ মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের স্মৃতি কথা থেকে
মন্তব্য
আপনার ব্যানার আসলেই মুস্তাফিজিয়। আপনার কাজের প্রশংসা করতে গেলে বিশেষণে টান পড়ে। অনিকেতদা ঠিকই বলেন।
লেখাটা কয়েকদিন ধরেই লিখছি, বাসায় আর অফিসে বসেই। কিছু তথ্য/সোর্স বসানোর জন্য নিজের ব্লগে রেখেছিলাম, উদ্দেশ্য ছিলো আজকেই প্রকাশ করার।
আমি পারছিলামনা, শেষ পর্যন্ত মডুদের দারস্থ হতে হয়েছে সামনে আনার জন্য।
...........................
Every Picture Tells a Story
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অসাধারণ ব্যানারটির জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
আপনাকেও ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
বিনম্র শ্রদ্ধা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানকে।
মুস্তাফিজ ভাইয়ের তুলনা নেই। আগে শুধু ছব দেখেই মুগ্ধ হতাম, এখন হই লেখা পড়েও। বিষয়বস্তু নির্বাচনও অসামান্য।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমি শুধু কিছু তথ্য সামনে নিয়ে এসেছি, পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
...........................
Every Picture Tells a Story
আজকের এই দিনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
অসাধারন হয়েছে লেখাটি। অনেক ধন্যবাদ ভাই।
লেখাটি স্টিকি করার জন্য অনুরোধ করছি।
শেখ আমিনুল ইসলাম
ধন্যবাদ শেখ আমিনুল ইসলাম
...........................
Every Picture Tells a Story
-
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
...........................
Every Picture Tells a Story
সরাসরি প্রিয়তে ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
ধন্যবাদ মানিক ভাই
...........................
Every Picture Tells a Story
বেঁচে থাকুন তিনি আমাদের প্রতিটি সাফল্য এবং ব্যথর্তায়...দুঃখ এবং আনন্দে...ক্ষোভে ও শপথে এবং আমাদের হৃদয়ে হৃদয়ে।
ধন্যবাদ আপনার লেখার জন্য...
###তাসনীম###
ধন্যবাদ তাসনীম
...........................
Every Picture Tells a Story
অসাধারণ একটি লেখা...
ভযাবহ সুন্দর একটি ব্যানার... স্যালিউট মুস্তাফিজ ভাই!!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তণ দিবসের ব্যানারটা চমৎকার হয়েছে, লেখাও ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ধন্যবাদ এনকিদু
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই। ব্যানারের ছবিটা অসাধারন। ছবিটার সোর্স জানতে ইচ্ছে হয়।
আমার আগের প্রতিষ্ঠানে থাকার সময়, বছর দেড়েক আগে একদিন জানতে পারলাম আমার বৃটিশ এক কলিগের স্বামী, যে বিমানে করে (সম্ভবত রয়্যাল এয়ারফোর্সের) শেখ মুজিবকে ১০ জানুয়ারী বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়েছিল, তার সিকিউরিট অফিসারের দাযিত্বে ছিল। ভীষণ ইচ্ছা ছিল তাঁর কাছ থেকে গল্প শুনব।
খুব স্বল্প সময়ের যুক্তরাজ্য সফরের রাস্থায় দেখা হয়েছিল...। খুব অল্প স্মৃতিই অবশিষ্ট আছে (তিনি যে ঐতিহাসিক একটা ঘটনার স্বাক্ষী তা তিনি বুঝেন নাই)। স্মৃতি থেকে ছেঁড়া ছেঁড়া কিছু ঘটনার কথা মনে করতে পারছিলেন শুধু (হি ওয়াজ অন টিয়ারস... হান্ড্রেডস অ্যান্ড থাউজেন্ডস অভ পিপল, হি ওয়াজ ক্যারিড এওয়ে বাই পিপল...অভিয়াসলি অ্যা ব্রীচ অভ সিকিউরিটি প্রসিডিয়্যার...)। সেই মুহূর্তে কোন ছবির কথা মনে করতে পারছিলেন না, বলেছিলেন আমি ফ্যামিলি অ্যালবামে দেখব। পাসপোর্টে বাংলাদেশ পৌছানোর পর যে সিল দেয়া হয়েছিল তা অবশ্য তাঁর কাছে ছিল...। (অবশ্যই সেটা ছিল আমার ব্যাক্তিগত জানার ব্যাপার, কখনও লিখতে চেষ্টা করব তখনও চিন্তা করিনি।)
যদিও বেশি কিছু মনে করতে পারছিলেন না, তবুও আমন্ত্রণ ছিল বাসায়। কথা ছিল গল্প হবে। হায়, স্বল্প সময়ের সেই সফরে দুদিন পরেই চলে আসতে হয়েছিল...। বলে এসেছিলাম যে কোন স্মৃতিবহ ছবি, ডকুমেন্ট ইত্যাদি থাকলে যেন রেখে দেয়। পরের বার এসে অনেক সময় নিয়ে কথা বলব...। হায়...।
সেই ব্যার্থতা আজও তাড়া করে। কখনও দেখা হবে আশা করি...।
দিল্লী থেকে ঢাকা, স্বল্প দুরত্বের ফ্লাইটে অনেকেই ছিলেন উনার সহযাত্রী। কিন্তু এ সময়ের ঘটনাবলীর তেমন বিস্তারিত বিবরন এখন আর পাওয়া যায় না। লিখিত বিবরনের মধ্যে সাংবাদিক আতাউস সামাদের লেখায় কিছু কথা আমরা জানতে পারি।
প্রায় পুরোটা সময় উনি আবদুস সামাদ আজাদের সাথে নিচু স্বরে কথা বলেছেন। একবার জোরে বলেছিলেন “ওরা সব ধ্বংস করে দিয়ে গেছে, আমি এঁদের কিভাবে খাওয়াবো এখন”।
বারবার জীবনানন্দ আর রবীন্দ্রনাথের কবিতার পংক্তি আওড়িয়েছেন।
বলেছেন আমি এখন চাদর গায়ে হেঁটে বেঁড়াবো বাংলার পথে পথে।
পথে কলকাতার উপর দিয়ে উড়ে আসার সময় বেতারে পশ্চিমবঙ্গের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শরনার্থিদের নিয়ে কষ্ট স্বীকারের জন্য। ঢাকার আকাশে আসার পর বিমানের ক্রু নীচে অধীর আগ্রহে অপেক্ষমান লাখো জনতা দেখে খুশী হয়ে বঙ্গবন্ধুকে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখতে বললে উনি শুধু কেঁদেছেন।
এখানকার ছবিটি এক বিদেশী সাংবাদিক নাম Christian Simonpietri’র তোলা, টাইম ম্যাগাজিনে ছাপা হয়েছিলো মনে হয়। এছাড়া রশীদ তালুকদার, আফতাব আহমেদের তোলা সে সময়কার বেশ কিছু ছবি এখন পাওয়া যায়।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, এ লেখাটার জন্যে আপনে আজকে আমার কাছে ব্লগ জগতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্লগারের আসনে অধিষ্ঠিত হলেন, সচলায়তনের ইতিহাসে এই পোস্ট একটা মাইলফলক হয়ে থাকবে। অন্যদের কথা জানি না, আপনার এই মহৎ উদ্যোগের জন্যে আপনাকে সহস্র কোটি লাল সালাম।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ডাক্তার সা'ব একটু রয়েসয়ে
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ মুস্তফিজ ভাই। ব্যানার এর সাথে টুকরো স্মৃতিচারণ পুরো ব্যাপারটাকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। এ দিনটার তাৎপর্য আগে এভাবে উপলব্ধি করিনাই।
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনা প্রসংগে কি কোন সূত্র দেওয়া যাবে?
বঙ্গবন্ধু যে ঘোষনা দিয়েছেন তার কোন সূত্র খোঁজাটাই অন্যায়।
গো আ, নিজামী গং যেমন যুদ্ধ-অপরাধী
জিয়া-এরশাদ যেমন যুদ্ধ-অপরাধীদের পূনর্বাসনের দোষে দুষ্ট
চাঁদ-সূর্য যেমন সত্য
সেই ঘোষনাও তেমন সত্য।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই,
আমি আসলে বুঝাতে পারিনাই। এখানে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েছেন বা তাঁর পক্ষে হান্নান সরকার/জিয়া ঘোষনা দিয়েছে এই বিতর্কে ঘি ঢালতে প্রশ্ন করিনি। আপনি পরের দুটো উদ্ধৃত অংশের সূত্র দেওয়ায়, প্রথম উদ্ধৃত অংশও কোথাও থেকে কুওট করেছেন ভেবেছি - তাই সেই সোর্সটা পড়তে চেয়েছিলাম।
আচ্ছা এ নিয়ে আরেকটা লেখা দিমুনে
...........................
Every Picture Tells a Story
- এই লিংকে দেখেন তো, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার স্বপক্ষে কিছু রেফারেন্সের নামধাম হয়তো পাবেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বেঁচে থাক ১০ই জানুয়ারি ।
আমিও বলি বেঁচে থাকুক
...........................
Every Picture Tells a Story
অসাধারণ!!!
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
পাঁচ তারা তো দিতে পারব না, তাই
---------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
ধন্যবাদ স্পার্টাকাস
...........................
Every Picture Tells a Story
ব্যানারটা একেবারেই পাগল। তাকায় থাকার মত। আরো করেন!!
ধন্যবাদ সিরাত, চেষ্টা থাকবে
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ ফয়সল
...........................
Every Picture Tells a Story
অসাধারণ! লেখা, ব্যানার- দু'টোই।
বস!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
তাই নাকি?
...........................
Every Picture Tells a Story
হ্যাঁ তো! জানতেন না আপ্নে?!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই...
একজন মাত্র বাঙ্গালী বেঁচে থাকলেও উনি বেঁচে থাকবেন তাঁর মাঝে
...........................
Every Picture Tells a Story
সহমত
চমকে উঠেছিলাম ব্যানারটা দেখে। মানুষগুলোকে এতোটাই জীবন্ত করে তুলেছেন মুস্তাফিজ ভাই!
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
দেখেন তো সবাইকে চিনতে পারেন কীনা
আমি যাদের পেরেছি বঙ্গবন্ধুর পাশে তাজউদ্দিন, অন্যপাশে মোশতাক, মোশতাকের পাশে শেখ মণি, তাঁর পেছনে কে এম ওবায়েদ, ওবায়েদের পাশে সৈয়দ নজরুল, উনার পেছনে ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, তাজউদ্দিনের পেছনে সম্ভবত সেরনিয়াবত আর ফনী ভূষন। মূল ছবিতে ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর পেছনে ছিলেন শেখ কামাল।
মূল ছবিটা এখানে আছে
http://www.facebook.com/album.php?aid=177638&id=721506348&ref=mf#/photo.php?pid=4442565&id=721506348
...........................
Every Picture Tells a Story
প্রিয় সাফি,
১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চে দেয়া বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে নিচের লিংকগুলো ভিজিট করতে পারেন। অগ্রিম ধন্যবাদ।
১.
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা
২. The Sheikh Mujib Declaration of Independence of Bangladesh: U.S. Government Records and Media Documentation
৩. বিষয়: বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনার ইতিহাস
৪.
স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে ক্যাচাল, একটি প্রামাণ্য উপস্থাপনা
৫. বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনাঃআসুন আমরা এ নোংরা বিতর্কের চিরাবসান ঘটায়
৬. ১৯৭১ এ মেজর জিয়াউর রহমান
ধন্যবাদ তন্ময় ভাই লিংকগুলোর জন্য।
আগেও একবার বলেছি - স্বাধীনতার ঘোষকের বিতর্কের জন্য না, বরং কুয়োট করা অংশের সূত্র পড়ার জন্য লিংক চেয়েছিলাম।
সাফি
গুগল ঘেঁটে মনে হচ্ছে এটা প্রচলিত বিতর্কের মধ্যে একটা।
আলীগের ওয়েব সাইটে বলা আছে:
আমি পত্রিকায় প্রকাশিত সেই লেখাগুলোই খুঁজছি
...........................
Every Picture Tells a Story
পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও ড. পারভীনই মনে হচ্ছে একমাত্র সূত্র। এখন গুগলে সার্চ দিলে আপনার এই পোস্ট চলে আসে।
১০ জানুয়ারি বেঁচে থাক আমাদের বিশাল একটা প্রাপ্তি হয়ে। আমরা সেদিন স্বাধীন দেশে তাঁকে ফিরে পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুর সেদিনের ভাষনের একটা অংশ, যেটাতে রবীন্দ্রনাথের কবিতা কোট করে বলেছিলেন, সবসময় কানে বাজে। বাংলাদেশের যে কোন সাফল্যে আমি ঐ লাইনগুলো আউড়াই - নিজের অজান্তে।
ব্যানারটা আজ সারাক্ষন অফিসে বসে দেখেছি। আপনিই পারেন এমন, লাল সালাম, বস।
===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
মুস্তাফিজ ভাই
ব্যানারটা সুন্দর। কিন্তু অনন্যসাধারণ কোন ব্যাপার নয়।
সুন্দর ব্যানার আপনি অনেক করেছেন। ভবিষ্যতেও করবেন।
আজ আপনি যেভাবে ১০ জানুয়ারীকে চোখের সামনে এনে দিলেন লেখা দিয়ে ছবি দিয়ে তার কোন প্রতিস্থাপন হয়না।
ভালো থাকবেন
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ধন্যবাদ রানা মেহের। আমরা আসলে অনেক কিছুই ভুলে যাই।
...........................
Every Picture Tells a Story
বস, প্রিয়তে নিলাম... এই লেখা বহু তথ্যের রেফারেন্স হিসেবে কাজে লাগবে।
... আর দুর্দান্ত একটা ব্যানারের জন্যে ধন্যবাদ।
_________________________________________
সেরিওজা
ধন্যবাদ রিজওয়ান
নীচে আরেকটা রেফারেন্স দিলাম
স্বাধীনতা
...........................
Every Picture Tells a Story
অসাধারণ একটা লেখা। কেমন শিরশির করে ওঠে সবকিছু।
মানুষের ইতিহাসের ধারার মধ্যে একটা ঘূর্ণীমোচড় হয়ে জেগে থাকে সেই রাতের একলা মানুষটি, সবাইকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে দিয়ে শান্তচিত্তে যে মৃত্যুর প্রতীক্ষা করছে। সে জানে লড়াই তার মানুষেরা করবে, মুক্তি আসবেই।
মাথা নুইয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে যাই।
লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
সব শ্রদ্ধা ভালোবাসা সেই মানুষটার জন্য
...........................
Every Picture Tells a Story
সুন্দর ব্যানার আর আরো সুন্দর একটি লেখার জন্য ধন্যবাদ।
---
বঙ্গবন্ধু চাইলেই ৭১ মার্চে ভারতে বা অন্য কোন দেশে পালিয়ে যেতে পারতেন। সেখান থেকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি নেতৃত্ব দিতে পারতেন। তাহলে বঙ্গবন্ধু সেদিন আর সবার মত নিরুদ্দেশ না হয়ে পাকিস্তানীদের বন্দী হবার সিদ্ধান্ত কেন নিলেন? এই প্রশ্নের জবাব আমি নিজেকে দেই এভাবে
(ক) শসস্ত্র সংগ্রামের নেতৃত্ব পেশাজীবী সৈনিকে বেশী কার্যকরি, তাই সেখানে বঙ্গবন্ধুর যে ভুমিকা ছিল, মানে প্রাথমিক জনসংযোগ ও মানুষের মনে স্বাধীনতা সংগ্রামের ফুলকি জ্বলে দেয়া - তা তিনি ঠিক পালন করেছেন - এবং তারপর পেশাজীবী নেতৃত্বের কাছে জায়গা ছেড়ে দিয়েছেন
(খ) সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুকে হারানোর মত ঝুঁকি নেয়া যায় না, কারন ফলাফল যাই হোক, ডামাডোল শেষ হলে বঙ্গবন্ধুকে জাতির অক্ষত অবস্থায় প্রয়োজন। সে হিসাবে ভারতের হেফাজতে থাকার চাইতে পাকিস্তানের বন্দী হওয়ায় আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের পক্ষে মতামত তৈরীতে সহায়ক হবে।
জানিনা এগুলোই অফিসিয়াল কারন কি না।
বঙ্গবন্ধুর বন্দী হবার সিদ্ধান্ত নিয়ে তথ্যবহুল কথা পড়তে চাই।
ধন্যবাদ দুর্দান্ত
বঙ্গবন্ধু কোথায় এই না পালিয়ে যাবার কারন বলেছিলেন, সম্ভবত গণপরিষদের অধিবেশনে বক্তৃতায়। দেখি খুঁজে পাই কীনা।
উনার ধারণাটা ছিলো এরকম যে আন্দোলন যে পর্যায়ে ছিলো তাতে পিছিয়ে আসার কোন সূযোগ ছিলোনা, জীবিত মুজিবের চাইতে শহীদ মুজিব স্বাধীনতা আন্দোলন আরো বেগবান করতে পারবে।
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি এ সংক্রান্ত আরেকটি তথ্য পেয়েছি। ১৯৭২ এ ডেভিড ফ্রস্ট নামে এক বৃটিশ সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাতকার নিয়েছিলেন যা বিবিসি তে সম্ভবত ১৮ই জানুয়ারী প্রচারিত হয়েছিলো, এই সাক্ষাতকারের ভিডিওর কিছু কিছু অংশ নেটে পাওয়া যায়, আগ্রহীরা খুঁজে দেখতে পারেন। সেখান থেকে এ সংক্রান্ত অংশটুকুর বঙ্গানুবাদ তুলে দিচ্ছি
...........................
Every Picture Tells a Story
ব্যানার নিয়ে আগেই বলেছিলাম।
আর এখন লেখাটা পড়ে মুহ্যমান হলাম।
সেই বাহাত্তুরের মত জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান ফিরে আসুন আমাদের মাঝে
আজ দেশটার এইরকম ফিরে-আসা কিছু মানুষের খুব দরকার
অসামান্য লেখা, ব্যানার
শিল্পীমন নিয়ে অনেকেই হয়ত জন্মায় মুস্তাফিজ ভাই
কিন্তু এমন দেশ-প্রেমী উদার মন নিয়ে কতজন আসে--আমার জানা নেই।
আপনাকে প্রণাম---!
আবারো ধন্যবাদ অনিকেত'দা।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই,
আমি বয়েসে আপনার ছোট হবো
আমাকে 'তুমি' করে বললে খুশি হবো---
শুভেচ্ছা নিরন্তর
ঠিকাছে তোমাকে শুভেচ্ছা
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখা আর ব্যানার, দুটোই দূর্দান্ত
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজরুল ভাই
...........................
Every Picture Tells a Story
মুজিব শাসনামলের সবচেয়ে বেশি সমালোচনায় (বানোয়াট প্রচারনাসহ)চ্যাম্পিয়ন মিডিয়া হিসেবে নিঃসন্দেহে প্রথম আসবে দৈনিক গণকণ্ঠের নাম । সে সময়ের জাসদের মুখপাত্র হিসেবে এটি পরিচিত । এ থেকে অনেকে ভূ্লবশত মনে করেন "জাসদ" গঠনের পর তার "মুখপাত্র" হিসেবে " দৈনিক গণকণ্ঠ" প্রকাশিত হয়েছিল ।কিন্তু আসলে দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশিত হয়েছিল জাসদের গঠনের (৩১ অক্টোবর '৭২) অনেক আগে । তাহলে প্রশ্ন আসে কবে ? আশ্চর্যজনক হলেও সত্য , দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশিত হয়েছিল সেদিন যেদিন বংবন্ধু পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে ঢাকায় পৌছেন অর্থাৎ ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ তারিখে !!
ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র' সৃষ্ট মুজিববাহিনী অন্যতম অধিনায়ক সিরাজুল আলম খানের পরামর্শে মুজিব বাহিনীর আফতাব আহমদের নির্বাহী পরিচালনায় আর কবি আল মাহমুদের সম্পাদনায় দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশিত হয় । প্রকাশক ছিলেন মার্শাল মনি । উল্লেখ্য , তারা সবাই ষাটের দশকে গোপনে গড়ে উঠা স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের সদস্য ।
বংবন্ধু ফিরে আসার দিনই (শাসন কাজ শুরুই করেনি , ভাল -মন্দ দুর কি বাত ) তার বিরুদ্ধাচরন করার জন্য সিরাজুল আলম খানরা দৈনিক গণকণ্ঠ প্রকাশ করেছিলেন কার স্বার্থে ? কাদের পরামর্শে ?
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
মানিক ভাই আবেগ নয় তথ্যপ্রমাণ থাকলে প্রকাশ করুন।
...........................
Every Picture Tells a Story
জটিল ব্যানার মুস্তাফিজ ভাই।
(প্রোফাইলের ছবিটাও)
ধন্যবাদ ভাই
প্রোফাইলের ছবিটা পহেলা বৈশাখের আগের দিন চারুকলায় তোলা, এরকম প্রায় শ'দুয়েক মুখোশের ছবি আছে আমার কাছে
...........................
Every Picture Tells a Story
আমার একটা মুখোশ দরকার
মুখোশ দিতে পারবোনা, মুখোশের ছবি দিতে পারবো। যদিও প্রতিবছর বেশ কয়টা মুখোশ কিনি তারপর সারা বছর বিদেশে বিলাই, এখন বাসায় একটা মাত্র আছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
- নেক্সট টাইমের মুখোশের জন্য আগেভাগে বুকিং দিয়ে রাখলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এপ্রিলের ১২ তারিখ যোগাযোগ করতে হবে
...........................
Every Picture Tells a Story
এপ্রিলের ১২ তারিখ যোগাযোগ করতে হবে
...........................
Every Picture Tells a Story
ব্যানারটা ব্যাপক হইছে।
- মুক্ত বয়ান।
ধন্যবাদ মুক্ত বয়ান।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, ব্যানার আর লেখা দুটোই দুর্দান্ত!
ধন্যবাদ অনিন্দিতা চৌধুরী
...........................
Every Picture Tells a Story
ইয়ে কাগু!! মাইন্ড না করলে একখান কথা কইতাম!!
আমি আপনার ঐ খোমাখাতার অ্যালবাম থেইক্কা ব্যাবাক ছবি নামায়া ফালাইসি!!!
(কানে ধরার ইমো)!!!
ব্যানার আর লেখা এই দুইটার থেকে আমার ঐ অ্যালবামটাই বেশি ভালু লাগসে!!!
আমিই তানভী |
আমিও তো অন্য জায়গা থেকে নামাইছি
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার ব্যানার মুস্তাফিজ ভাই। ছবিতে অনেকের ভীরে কি 'রহমান মুস্তাফিজ ভাইকে' ( বা দিক থেকে পঞ্চম জন) দেখা যাচ্ছে ?
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
না হইলেও তার ভাই হৈরাতে
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকেও
...........................
Every Picture Tells a Story
ব্যানারটা দেখে মুগ্ধ হয়েছি অসংখ্য বার। পোস্টে ঢুকেও কিছু লিখে যেতে পারিনি, এতই মোহিত লেখাটা পড়েও। তাই অক্ষমতা স্বীকার করে স্রেফ একটা ছোট্ট মন্তব্য রেখে যাচ্ছি...
"পড়লাম"
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
এই ব্যানারটা আমাকে একেবারে থমকে দিয়েছে!
ইতিহাস যেন লাফ দিয়ে এসে পড়ল চোখের সামনে।
মনে হল, সেদিন নয়, আজই যেন ১৯৭২-এর ১০ই জানুয়ারি!
তিনদিন পর কমেন্ট করলাম। এর মধ্যে আর বলার মতো কিছু পাচ্ছিলাম না।
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
অসাধারণ লেখা। ব্যানারটাও অসাধারণ।
নতুন মন্তব্য করুন