আপডেটঃ উপস্থানপনা বক্তৃতার চুম্বক অংশ নিচে সংযুক্ত করা হয়েছে।
গতকাল হয়ে গেল তিনটি বহুল প্রত্যাশিত বই এর প্রকাশনা উৎসব।
শস্যপর্বের প্রকাশনায় দুটি বই মাশীদ আহমদের ছবি ও কবিতার বই “এলোমেলো”, সচলদের লেখা নিয়ে “সচল সংকলন তৃতীয় খণ্ড” আর শুদ্ধস্বরের প্রকাশনায় মৃদুল আহমেদ, আকতার আহমেদের ছড়ার বই “রাজাকার ইস্যুতে মানবতা মুছে ফেল টয়লেট টিস্যুতে”।
মৃদুল আহমেদের চমৎকার উপস্থাপনায় প্রতিটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন।
আসুন সেই অনুষ্ঠানের কিছু ছবি দেখি।
ছবি একঃ অনুষ্ঠানে উপস্থিত দর্শক
ছবি দুইঃ পোষ্টার নিয়ে এলোমেলো ঘুরে বেরাচ্ছে তারেক
ছবি তিনঃ তারেকের হাত অনেক লম্বা
ছবি চারঃ মৃদুলের চমৎকার উপস্থাপনা
ছবি পাঁচঃ সচল সংকলনের মোড়ক তুলে ধরছেন ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন।
ছবি ছয়ঃ এলোমেলো’র মোড়ক খোলা হয়েছে
ছবি সাতঃ এলোমেলো মাশীদের এলোমেলো কথা
ছবি আটঃ আবেগাপ্লুত এবং উচ্ছ্বসিত মাশীদ জনক
ছবি নয়ঃ দুই বইয়ের পাপিষ্ঠ প্রকাশক
ছবি দশঃ ছড়াকার ছড়াকার ভাই ভাই, রাজাকারের ফাঁসী চাই
ছবি এগারঃ মোড়ক খোলা হলো “রাজাকার ইস্যুতে মানবতা মুছে ফেল টয়লেট টিস্যুতে”।
ছবি বারঃ কথা বলছে আকতার
ছবি তেরঃ “রাজাকার ইস্যুতে মানবতা মুছে ফেল টয়লেট টিস্যুতে” এর প্রকাশক কে পরিচয় করিয়ে দেয়া হচ্ছে
সচলায়তন সংকলন ৩য় খন্ড
মৃদুলঃ
আমরা এখানে সবাই লেখক, সবাই পড়ুয়া, সবাই পাঠক। এখানে দর্শক বলতে কেউ নেই। কারন সবাইকে দেখি আমরা কোন না কোন ভাবে এর সাথে জড়িত। যারা পাঠক হিসাবে অংশ নিচ্ছেন তাঁরাও কিছু না কিছু লিখছেন, কোন না কোন ভাবে অংশ নিচ্ছেন। এখানে অনেক জ্ঞান সম্পন্ন লেখালেখি হয়ে থাকে। অনেক আধ্যাত্বিক জ্ঞান সম্পন্ন লেখা হয়ে থাকে। অনেক যশস্বি লেখক এখানে লেখেন। আজকেই যেমন এখানে উপস্থিত আছেন লুৎফুর রহমান রিটন। উনিও কিন্তু সচলে লেখালেখি করেন। আপনারা জেনে আনন্দিত বোধ করবেন যে সচলায়তন এর তৃতীয় সংকলনের অর্থাৎ সচলায়তনে সারাবছর যে লেখাগুলো ছাপা হয় সেখান থেকে বাছাই করা সেরা লেখাগুলো নিয়ে প্রতি বছর একটি সংকলন বের করা হয়। আজকে সচলায়তন সংকলনের ৩য় খণ্ড অর্থাৎ বুঝতে পারছেন যে ইতিমধ্যে আরো দুটি খণ্ড প্রকাশের সাফল্যের সাথে সেরা লেখার তিন নাম্বার সংকলণ প্রকাশ পাচ্ছে। আজকে এখানে যে তিনটি প্রচ্ছদ দেখা যাচ্ছে তাদের লেখকরা প্রত্যেকেই সচলায়তনে লেখে থাকেন। বাম পাশে সবচে প্রথমে দেখতে পাচ্ছি সচলায়তন সংকলন, তারপর তিনজন লেখক লেখিকা। একজন লেখিকা, উনি মাশীদ আহমদ, তার ছবি কবিতার বই এলোমেলো, তারপর দুজন লেখক আছেন, একজন হচ্ছেন আকতার আহমেদ, আরেকজন হচ্ছেন মৃদুল আহমেদ অর্থাৎ আমি! চলন্ত অবস্থায় চালকের সাথে কথা বলা নিষেধ, আমরা এই বিষয়ে আর কথা না বলি।
এবার আমরা প্রিয় সচলায়তনের, যে ব্লগে আমরা আমাদের ভাব, ভালোবাসা, বিশ্বাস, আশাবাদের সমস্ত কথা বলে থাকি, সেই সচলায়তনের এবছরের বাছাই করা লেখা থেকে করা সংকলনের প্রচ্ছদ উন্মোচনের জন্যে রিটন ভাইকে অনুরোধ করছি।
রিটনঃ
সচলায়তন এর বন্ধুরা এবং বাইরের বন্ধুরা। মোড়ক উন্মোচনের জন্যে আমি প্রায় প্রতিদিনই এখানে আসি। কিন্তু এতো বিশাল আয়োজনে কোন মোড়ক উন্মোচন হয় না। সচলায়তন এতো বিশাল একটি পরিবার, এর সদস্যসংখ্যা এতো বেশি যে আমাদেরকে আজকে পরিসর বড়ো করতে হয়েছে। সচলায়তন এমন একটি অনলাইন লেখক ফোরাম, যেখানে গদ্য পদ্য মিলিয়ে মননশীল এবং সৃজনশীল শাখায় বিভিন্ন তরুণ তরুণীরা লেখালেখি করেন। বিচিত্র সব বিষয়ে এখানে লেখালেখি হয়। দেশে এমন কোন বিষয় নেই যেটা নিয়ে সচলে লেখা হয় না। প্রধাণত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে, স্বাধীনতা নিয়ে, বাংলাভাষা, সংস্কৃতি এসবের মধ্যেই সচলায়তন তার অবস্থানকে দৃঢ় করে রেখেছে। এই বিষয়ে সচলায়তন কখনই আপোষ করে না। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সচলায়তন কোন আপোষ করে না। স্বাধীনতার বিষয়ে সচলায়তনের কোন আপোষ নেই। এমনকি স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক দালাল রাজাকার তাদের বিরুদ্ধেও সবচে বেশি সোচ্চার সচলায়তন। যে কারণে সচলায়তনকে মনে হয় আমাদের নিজের কণ্ঠ। সচলায়তন আমার বিশ্বাসকে, আমার চেতনাকে আমার স্বপ্নকে ধারণ করে। এই ব্লগে যারা লেখালেখি করে তাঁরা আমার স্বপ্নের মানুষ, আমার চিন্তার মানুষ, তাঁরা আমার চেতনার মানুষ। এবঙ তাঁরা আমার মস্তিস্কের ভেতরকার মানুষ। আমি কিন্তু হৃদয়ের কথা বল্লাম না, মস্তিস্কের কথা বল্লাম। কারণ মস্তিস্কটাই এখন সবচে জরুরি। আমরা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতে বলি। বহু বছর চলে গেছে। স্বাধীনতার ৩৮ বছর পেরিয়ে যাচ্ছে। আর হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করার সময় নাই। এখন মস্তিস্ক দিয়ে উপলব্ধি করতে হবে। ঘাতকচক্র, দালালচক্র এবং স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এখন কতো সোচ্চার আপনারা তা পত্রিকায় দেখছেন। রাজশাহীতে যে ঘটনাগুলো ঘটছে বাঙলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যে ঘটনাগুলো ঘটছে সচলায়তন তার বিরুদ্ধে সোচ্চার একটি ফোরাম।
সচলায়তন প্রতিবছর যে সংকলন প্রকাশ করে, এটি তার তৃতীয় খণ্ড। আগে আরো দুটো সঙ্কলন বেরিয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আগের দুটো সঙ্কলনের চাইতে মেধার দিক থেকে, লেখার শক্তিতে এটি আরো বেশি বলিয়ান এবং আরো বেশি বৈচিত্রপূর্ণ।
আমি এখন এর ভেতরে অর্থাৎ যারা এই সঙ্কলনের ভেতরে উপস্থিত আছেন তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ভালোবাসা এবং আমাদের সবার শুভকামনা জানিয়ে এই সংকলনের মোড়ক উন্মোচন করছি।
এই প্রচ্ছদটি করেছেন আমাদের মুস্তাফিজ ভাই। আমরা দেখতে পাচ্ছি, নানান বর্ণের, নানান আকৃতির নানান প্রকৃতির মানুষ, মানুষের মুখ। কিন্তু সকল মানুষ এক কাতারবন্দি। এরা দেখতে ভিন্ন.এদের অবয়ব ভিন্ন এদের হাসি ভিন্ন এদের দৃশ্যমানতা ভিন্ন কিন্তু চিন্তায় চেতনায় মনন ও মেধায় তারা একটি সারিতে অবস্থান করছেন। এটাকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেয়া হয়নি। আমি এজন্য মুস্তাফিজ ভাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, তিনি অত্যন্ত কার্যকর এবং বলিষ্ঠ একটি প্রচ্ছদ উপহার দিয়েছেন। এর সব লেখকদের আমাদের অভিনন্দন। তাদের সবাইকে আমাদের অভিনন্দন। একটা হাততালি হয়ে যাক...
মাশীদের "এলোমেলো" (১ম অংশ)
মাশীদের "এলোমেলো" (২য় অংশ)
আখতার আহমেদ আর মৃদুল আহমেদের "রাজাকার ইস্যুতে মানবতা মুছে ফেল টয়লেট টিস্যুতে"
মন্তব্য
ছবি দেখে মন ভরে গেলো।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
অনেকদিন পর গিয়াসউদ্দীন স্যারকে দেখতে পেলাম। স্যার সুস্থ্য-সবল আছেন দেখে ভালো লাগল। স্যারের এমন প্রাণখোলা হাসি আমাদের কাছে বিরল। অমন বিরল একটা মুহূর্ত ধরে রাখার জন্য মুস্তাফিজ ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
লেখিকা মাশীদের জনকই কি গিয়াসউদ্দীন স্যার? বুয়েটের শিক্ষক?
হুঁ
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ওমা। আমি আরেকটা পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম! মুস্তাফিজ ভাই ছবির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অসাধারণ! মুস্তাফিজ ভাই,
সত্যিই মনটা ভরে গেলো,
সবাইকে অভিনন্দন।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
চমৎকৃত হলাম।
মৃদুলদার উপস্থাপনা আর রিটন ভাইয়ের শুভেচ্ছা বক্তব্য অনবদ্য হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে থাকতে পারলে খুব ভালো লাগতো।
বাংলা একাডেমী নজরুল মঞ্চের আশপাশে এতো মাইক ফিট করে রেখেছে কেন আমি বুঝতে অপারগ। এ তো খুব স্বাভাবিক যে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে লোকে কথা বলবে। মাইক চালু রেখে একাডেমী বাধ্য করছেন এই কথা বলতে চাওয়া মানুষদের স্বাভাবিকের চেয়ে উচ্চগ্রামে কথা বলার কষ্ট ভোগ করতে। এ অনুচিত। বইমেলায় মাইক ফিট করে গান যদি শোনাতেই হয় বিয়েবাড়ির মতো, সেটা নজরুল মঞ্চ থেকে দূরে কোথাও করলেই কি ভালো হতো না?
সবাই মিলে অসম্ভব সুন্দর একটা সন্ধ্যা কাটিয়েছি গতকাল! ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই, সেই মুহুর্তগুলোর দুর্দান্ত উপস্থাপনের জন্য।
চমৎকার লাগল।
শেষের চারটা ছবি অথবা ভিডিও লিঙ্ক আসছে না মনে হয়।
সরি, এখন দেখা যাচ্ছে।
চমৎকার ছবি ও ভিডিও! গর্ব লাগে এমন একটি পরিবারের অংশ হতে পেরে।
মুস্তাফিজ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ভিডিওগুলো আগে দেখিনি, এখন দেখে আরো বেশী ভালো লাগলো। খুব ভালো লেগেছে পোষ্টটি। ডবল মাশীদ কথাটা একদম খাঁটি হয়েছে।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
মৃদুল ভাই আসলেই উপস্থাপক হিসেবে দুর্দান্ত। অনেকদিন পরে গিয়াসউদ্দীন স্যারকে দেখলাম। লেখকদেরকে অভিনন্দন আর মিডিয়া কাভারেজের জন্য মুস্তাফিজ ভাইকে থ্যাঙ্ক্স।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
- মৃদুল'দা রক্স, রিটন ভাই আরও রক্স!
নজরুল মঞ্চের পাশের মাইকের অবস্থানের ডিজাইন আমারও বিরক্তিকর ঠেকছে সেই সেদিন থেকে। এর ডিজাইনারকে খুঁজে বের করে কানসা পাতালি একটা চটকানা মারতে পারলে বিরক্তিটা একটু হলেও কমতো। শালা ছাগল কোথাকার।
সচল সংকলন ৩য় খণ্ড, বন্ধু মাশীদের প্রথম বই আর বরাহশিকারে আলাদা মাত্রা যোগ করা আকতার ভাই ও মৃদুল ভাইয়ের বইয়ের বিপুল সাফল্য কামন করছি।
জয়তু সচলায়তন, জয়তু এর ব্লগারগণ। বাউল মুস্তাফিজ ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বড়ই সৌন্দর্য!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
অসম্ভব ভালো লাগলো। সব মিলায়া ধন্যবাদ, মুস্তাফিজ ভাই। সচলায়তন সংকলনের প্রচ্ছদ দেখে ভয়াবহরকম অভিভূত হলাম
সবাইকে অনেক অনেক অভিনন্দন, আর হিংসা, আর শুভেচ্ছা, আর সামনের বছরও এমন একটা দিনের জন্য অপেক্ষা, আর সবশেষে একটা ঈর্ষাকুটিল, রাগী মন থেকে অনেক শুভকামনা .........
সবাইকে অভিনন্দন। লেখকদের সবার একটা কইরা ইন্টারভিউ নিলে কিরাম হয়?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- ভালোই হয়। তুমি ইন্টারভিউ নেয়া শুরু করে দাও। আমি চিন্তা করতেছি অন্যভাবে কিছু একটা করার। কিন্তু হাতে বইগুলো আসার পর।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মাশীদ আহমেদ, মৃদুল আহমেদ, আকতার আহমেদ সহ বাকি সচলদের অভিনন্দন। এবার দেখা যাচ্ছে আহমেদের জয়জয়কার
গিয়াসউদ্দীন স্যারকে মনে হয় ১৭/১৮ বছর পরে দেখলাম, উপরের কমেন্ট না পড়লে চিনতে পারতাম না। আমাদের ফিজিক্স পড়াতেন ফার্স্ট ইয়ারে, এরকম সজ্জন ভদ্রলোক বুয়েটে বিরল
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মুস্তাফিজ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ পোস্টটার জন্য। মাশীদা'পু, মৃদুল ভাই ও আকতার ভাই কে অনেক অনেক অভিনন্দন।
সম্পাদনাঃ মৃদুল ভাইয়ের উপস্থাপনা লা-জওয়াব!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
অনেক ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই। মৃদুলদার উপস্থাপনার ফ্যান সেই বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র আমল থেকে। তার রসবোধ অসাধারণ। আর পাশে যদি রিটন ভাই থাকে...
কালকের অনুষ্ঠানটা সত্যিই দূর্দান্ত ছিলো। যারা ঢাকায় থেকেও আসেন নাই, তারা বিরাট মিস করছেন। আর দেশের বাইরের লোকজনের কথা আর কী বলবো?>
তিন আহমেদকে বই প্রকাশের শুভেচ্ছা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সবাইকে এক গাট্টি অভিনন্দন ....
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
চমৎকার লাগলো। কিন্তু মাইকের জ্বালায় শুনতে একটু কষ্ট হলো আরকি। ছড়ার বইয়ের মোড়ক উন্মোচনে মৃদুল ভাইয়ের উপস্থাপনা অসাধারণ লেগেছে।
প্রত্যেকেই অনেক মজার মজার সব কথা বললেন কালকে!
গিয়াস চাচা বেশ কিছু কথা বললেন মাশীদের লেখালেখি নিয়ে। সব শেষে খুব গম্ভীর মুখে বললেন, আমার একটাই শুভকামনা, ওর বইয়ের সব কপি যেন আমাকেই কিনতে না হয়!
তাঁর সেই কথা শুনে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ার অবস্থা!
আনিস ভাই আর রিটন ভাই তো নগদে তাঁর সাথে হ্যান্ডশেক!
আমি ফাঁকে বললাম, এতগুলো অপদার্থের বই বেরোচ্ছে, এখানে একজন পদার্থবিদ কোন দুঃখে এসেছেন?
রিটন ভাই মাশীদকে দাবি করলেন তাঁর ছড়াতো বোন হিসেবে!
উপস্থাপনার মধ্যেই একটু পর পর এক লোক এসে বার বার আমার পিঠে খোঁচা মারে। ভারী মুশকিল! লোকটা বলে, অনুষ্ঠান শর্ট করেন, আমি সাথে গেস্ট নিয়া আসছি! বেশি দেরি করন যাইব না!
বেশ কয়েকবার খোঁচানোর পর আমি মহাবিরক্ত হয়ে বললাম, কী রে ভাই, পাশেই তো আরেকটা ব্যানার আর জায়গা আছে, সেখানে করে ফেলেন না!
লোকটা বিরস মুখে বলে, আহা, লোকজন তো সব এইদিকে...!
রাজাকার ইস্যুতে থেকে ছড়াপাঠও হল। উপস্থিত এক অপরিচিত দর্শক আচমকা সাজেশন দিলেন, আপনে একটা ছড়া পড়েন আর হে (আকতার) আরেকটা পড়ুক!
বললাম, আজকে 'হে'র আর দরকার নাই, 'সে'ই পড়ুক!
এইরকমই দফায় দফায় খামচাখামচি হাসি...
সব মিলিয়ে কালকে একটা দুর্দান্ত অনুষ্ঠান হল... মানে আসলে মনেই হয় নি যে, আমরা একটা অনুষ্ঠান করছি... সত্যিকার অর্থে সচলের সবাইরে খুব মিস করছি!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
মজা পেলাম বিহাইন্ড দ্য সিনের গল্প শুনে...
গিয়াস চাচা বেশ কিছু কথা বললেন মাশীদের লেখালেখি নিয়ে। সব শেষে খুব গম্ভীর মুখে বললেন, আমার একটাই শুভকামনা, ওর বইয়ের সব কপি যেন আমাকেই কিনতে না হয়!
স্যারকে বইলেন, আমি এক কপি কিনছি (তাও অনলাইনে)...উনাকে সব কিনতে হবে না
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ছবিগুলো দুর্দান্ত, ভিডিওগুলো দারুণ প্রাণবন্ত। মুস্তাফিজ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ এত যত্ন করে অনুলিপি দেওয়ার জন্য।
এই দিনটা আসলেই ক্যালেন্ডারে দাগ দিয়ে রাখবার মতো। অভিনন্দন তো সবার জন্য আছেই, তবু সংক্ষেপে কিছু বলি।
মৃদুল ভাইয়ের উপস্থাপনার ভক্ত হয়ে গেলাম আমিও। আকতার ভাই ও মৃদুল ভাইয়ের ছড়াগুলো ছড়িয়ে পড়ুকে ঘরে ঘরে। সুজনদা'র কার্টুনগুলোও এক সময় কালের সাক্ষী হয়ে থাকবে। শুধু ঢাকায় আটকে না থেকে আপনাদের ছড়ার বই সারা দেশের গ্রন্থাগারে ছড়িয়ে দিন। ক্ষোভ, আক্রোশ, আর উল্লাসের মিশ্রণে দারুণ একটা অনুভূতি হয় সেগুলো পড়ে। খুব ইচ্ছা ছিলো আপনার নিজকণ্ঠে আবৃত্তি শুনবার।
মাশীদ আপুর বই আসছে, এটা জানতে পারি অনেক দেরিতে। ফেসবুকে দেখে জানলাম। বুয়েটের সেই দিনগুলোয় যে ক'জন মানুষ আগলে রেখেছিলেন, তাঁদের মধ্যে আপু ছিলেন একজন। দেখা হলেই ডেকে ডেকে চকলেট দিতেন, সেই গল্প তো আগেই বলেছি। মাশীদ আপুর বই বের হয়েছে জেনে মনে হচ্ছে যেন নিজের বই বের হলো। অনেক অভিনন্দন, আপু। ঠিকানা জানা থাকলে চকলেট পাঠাতাম। তা যখন নেইই, আপাতত নাহয় আব্বুকে বলি বইয়ের এক কপি বই কিনতে।
রইলো বাকি সচলায়তন সংকলন। এই পরিবারটা প্রবাসজীবনে আগলে রাখছে অনেক যত্নে। ফেসবুক আর ব্লগের কারণে সবাইকেই চিনি একান্ত আপন জন হিসেবে। তবুও সাক্ষাৎ হলো না, এটাই দুঃখ। বইয়ের লেখকদের একটা তালিকা পেলে ভালো হতো।
এত মমতা নিয়ে সচলায়তনের কথা বলার জন্য রিটন ভাইকে ধন্যবাদ। আরও বেশি ধন্যবাদ জুবায়ের ভাইয়ের কথা বলবার জন্য। এই দিনটা দেখতে পেলে খুব খুশি হতেন জুবায়ের ভাই।
ভালো লাগলো খুব। মিসও করলাম অনেক।
মুস্তাফিজ ভাইকে ধন্যবাদ অসাধারণ এই পোস্টের জন্য। আমরা যারা দূরদেশে পড়ে আছি তারা বারবার-বারবার করে ঘুরে যাব এখানে। প্রিয় মানুষদের আরেকবার দেখতে। তাদের কথা শুনতে আরেকবার।
শুভেচ্ছা সবাইকে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
কোন লেখাগুলো এবারের সংকলনে স্থান পেল?
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আহারে, কতকিছু মিস করি। চরম অভাগা।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ছবি গুলো আর ভিডিও গুলোর জন্য মুস্তাফিজ ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। গিয়াস স্যারকে অনেক দিন পর দেখে বেশ ভাল লাগলো। মৃদুল ভাই আর রিটন ভাইয়ের উপস্থাপনা ও পরিচালনা চমৎকার। বই মেলাকে খুব মিস করছি। আর বইমেলা নিয়ে লেখা গুলো পড়ে আফসোস আরো বৃদ্ধি পায় .
সবই চমত্কার!
অনুষ্ঠানে শুরু থেকে না থাকতে পারলেও যা-কিছু মিস করেছিলাম সব পেয়ে গেলাম।
মুস্তাফিজ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ, ছবি-ভিডিও-ট্রান্সক্রিপশন মিলিয়ে এমন অনুপুঙ্খভাবে এটাকে পুনরুপস্থাপনের জন্য।
আর, মৃদুল ভাই এবং রিটন ভাইয়ের বক্তব্যেও আসোলেই, একেবারেই সর্বোত্তম জাঝা!
_________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
দারুণ এক সন্ধ্যা ছিলো...
ছবিগুলো দেখে ভাল্লাগলো...
---------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
রিটন ভাই ও আহমেদগো সেলাম। বই বিক্রি বাড়ুক।
মনোরম সন্ধ্যার চমৎকার প্রতিবেদন, ঐ পিছনের তাণ্ডববাদ্যটুকু বাদ দিলে।
বইয়ের সূচিপত্রটা কেউ পোস্টালে জানতে পারি কোন কোন লেখা বেরোলো। এক্ষুণি তো হাতে পাবো না, কাজেই ঐ ঘোলটুক জুটলেই আনন্দ পাই।
জোশ।
একটা ছবি দরকার । মেলে বলি?
সুমেরু
karubasona@gmail ডট কমে আছি।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
ছবি ও ভিডিওর জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলো, মনে হলো মেলাতেই আছি।
নতুন মন্তব্য করুন