বনের রাত সন্ধ্যাতেই নিঝুম, নিস্তব্ধ। একটু আগেও পূর্ণিমার আলোয় আমাদের জেনারেটরের আলো ম্লান হয়ে ছিলো সেই চাঁদও কিছুক্ষণ আগে চলে গেছে মেঘের আড়ালে। দুই এক ফোঁটা বৃষ্টিও হয়ে গেলো। সন্ধ্যা থেকে পাশাপাশি নোঙর ফেলা বনবিভাগের ৬টি ট্রলারের সমস্ত কর্মকর্তারা এসে আমাদের ট্রলারের ছাদে বসে আড্ডা জমিয়েছে। এক দেড় মাস যাবৎ নদী-খালে বাওয়ালিদের সাথে ঘুরে বেড়ানো এসব বন কর্মকর্তা সভ্য জগতের কারো আগমনে এতটা আনন্দিত হয় আগে জানতাম না। দূরে ডুয়েজ(Deutz) ইঞ্জিনে চালানো ট্রলারের পটপট শব্দে সবাই সতর্ক হয়ে উঠে। সবার মুখ চাওয়াচাওয়ি আমার নজর এড়ায় না। অদ্ভুত এক নীরবতা নেমে আসে ট্রলারের উপর। পাশের ট্রলার থেকে রাইফেলের সেফটি ক্যাচ অন হবার শব্দ এলে আমাদের ভেতর একজন শব্দ করে বলে উঠে “এই নামাও,আমি দেখছি”।
ঠিক এমনি সময় শিবসা নদীর বাঁক থেকে কালো নিচু একটা ট্রলারের মাথা ভেসে আসে। দুবার আমাদের সামনে দিয়ে ঘুরে একটু দূরে “আদাচাই” ফরেস্ট অফিসের ঘাটে নোঙর ফেলে সেই ট্রলার। আবছাভাবে দেখতে পাই ট্রলারের উপর একজন উঠে দাঁড়ায়, টর্চের আলো ফেলে সংকেত দিলে আরেকটি ট্রলার সোজা এসে নোঙর ফেলে সেটার সাথে।
কিছুক্ষণ পর ঘাটে বাঁধা হাতে টানা অন্য একটা নৌকায় বন্দুক হাতে দুজন এসে বলে ঢাকা থেকে আসা মেহমানকে আমাদের সাথে আসতে বলুন। আমি উঠে দাঁড়াই, হাতের মোবাইল সহযাত্রীর হাতে দিয়ে সাবধানে সে নৌকায় উঠে আসি। রাত তখন পোনে এগারো।
সেই থেকে শুরু হয় ট্রলারে বাপ্পিদার পায়চারি, প্রচণ্ড অস্থিরতায় একটু পর পর উনি আমার মোবাইলে ফোন দিতে থাকেন, কিন্তু আমি যে মোবাইল বন্ধ করে রেখে গিয়েছি উনি জানতেন না। উনি বুঝতে পেরেছিলেন কাদের নৌকায় উঠেছি আমি। কিছুক্ষণ আগে ফিরে এলে অস্থিরতা কমাতে তাহাজ্জুদে দাঁড়িয়ে যান।
নামাজ শেষে নিজ হাতে কফি বানিয়ে আমার পাশে এসে বসেন বাপ্পিদা, পাশের ট্রলার থেকে এক বন কর্মকর্তাও উঠে আসেন। আমরা চা খেতে খেতে গল্প করি। ঠিক এমন সময় নদীর ওপার দিয়ে টেনে নেওয়া বজরা থেকে আর্ত চৎকার ভেসে আসে, “ও ভাই ট্রলারে কে আছেন আমাদের বাঁচান, আমাদের বাঁচান...”
ওপারে তাকিয়ে দেখি দুটো পাতা বোঝাই বজরা ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে ছোট্ট একটা ইঞ্জিন নৌকা। ইঞ্জিনের শব্দে ভেতরে থাকা মানুষজনের কথাবার্তা তেমন বুঝা যায় না। কিন্তু সেই আর্তনাদ একটু পর পরই ভেসে আসে “ও ভাই ট্রলারে কে আছেন আমাদের বাঁচান, আমাদের বাঁচান...”
কিছু একটা ঘটছে সেখানে কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না। কয়েকবার এদিক থেকে চিৎকার দিয়ে সমস্যাটা কী জানতে চাইলেও সেই একই আর্তনাদ ভেসে আসতে লাগলো “ও ভাই ট্রলারে কে আছেন আমাদের বাঁচান, আমাদের বাঁচান...”
সাথের বন কর্মকর্তা আমাদের ট্রলার থেকে নেমে উনার ট্রলার নিয়ে সেদিকে যান, কিছুক্ষণ সেখানে থেকে ঘুরে ফিরে এলে শুনলাম ভয়ানক ঘটনাটা।
আমরা নোঙর নিয়ে আছি শিবসার একটা শাখা যেখানে শিবসা ছুঁয়েছে সেখানে। ছোট্ট একটা ফরেস্ট টহলফাঁড়ির সামনে। এখান থেকে শিবসার মোহনা ঘণ্টা খানিকের পথ। সুন্দরবনের নদীগুলোর ভেতর সবচাইতে বিপদজনক,ভয়ঙ্কর আর গভীর এই শিবসার মোহনা, এই মোহনায় এসে মিশেছে ছোটবড় মোট সাতটি নদী। বিভিন্নমুখী ঢেউয়ের কারণে জোয়ার বা ভাটা সবসময়ই অস্থির জায়গাটা। স্থানীয়রা তাই এর নাম দিয়েছে আগুনমুখা। এই অঞ্চলের গোলপাতাবোঝাই বজরাগুলো ভাটার সময় তাই আশেপাশে থেকে এই ফরেস্ট অফিসের সামনে এসে নোঙর ফেলে, জোয়ারে ছোট্ট ইঞ্জিন দিয়ে ঠেলে ঠেলে উপরে উঠে। এদের উদ্দেশ্যও ছিলো সেটাই। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে ওদের নোঙর মাটিতে আটকাচ্ছিলো না, তাই জোর ভাটার টানে আস্তে আস্তে ওরা চলে যাচ্ছিলো শিবসায়, আর একবার এই ভাটায় শিবসায় পড়লে কোনোভাবেই আর আগুনমুখার হাত থেকে এদের বাঁচানো যেত না। কী ভয়ানক বিপদ ছিলো ওদের সামনে। এই পরিশ্রমী মানুষগুলো আমাদের কারো সাহায্যের অপেক্ষায় না থেকে নিজেদের বুদ্ধিতেই সেদিন রক্ষা পেয়েছিলো।
যখন নোঙর আটকাচ্ছিলো না ঠিক তখনই ওদের ৩/৪ জন কোমরে কাছি বেঁধে লাফ দিয়ে পানিতে নামে, সেখান থেকে সাঁতরে উঠে যায় পাশের বনে, যে বনে একটু আগেও বাঘ ডাকছিলো সেই বনের অন্ধকারে ছুটে উঠে একটা বড় শক্ত গাছ দেখে কাছি বেঁধে ফেলে, বজরা ভাটায় নামতে নামতে শেষ পর্যন্ত কাছির টানে থেমে যায়। এরপর সতর্কতা হিসাবে আশেপাশের গাছগুলোতেও আরো কিছু দড়ি বেঁধে নিরাপদে পার করে দেয় ভাটার সময়টা।
মন্তব্য
সুন্দর ভয়ংকর সেই রাত চমৎকারভাবে তুলে এনেছেন!
লেখাটা চেয়েছিলাম তোমার থেকে, তা তো আর দিলানা
...........................
Every Picture Tells a Story
১০৬ বছরের পুরানো জিনিস তো আমার কাছে ছিল না। আমারে ডাকেও নাই! সেজন্যই তো আমি প্রোমো বিজ্ঞাপন দিয়া ভাগছিলাম!
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার গদ্য এত সাবলীল যে পড়তে ভালো লাগে। ছবিগুলো একসাথে না দিয়ে লেখার মাঝে-মাঝে দিলে ভালো হতো মনে হয়।
আচ্ছা
...........................
Every Picture Tells a Story
গদ্য পদ্য ছবি সবই ভালো পাইলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজরুল ভাই
...........................
Every Picture Tells a Story
...........................
Every Picture Tells a Story
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
তৃষ্ণা মেটেনি বলে পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
এখানে কোন পর্বটর্ব নাইরে ভাই
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার লাগল। মুস্তাফিজ ভাইয়ের লেখার স্টাইল বদলে যাচ্ছে...।
(জানতে ইচ্ছে হয় সুন্দরবনের রাত্রি কোন মুহূর্তকে কোনভাবে ফ্রেম-বন্দি করা যায়না!)
ধন্যবাদ নৈষাদ।
রাতের ছবি কিছু তোলা আছে, দেখাবোনে কোন একসময়।
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
ভাল লেগেছে।
সুযোগ পেলেই আমি মশা নিবারনে লেমন গ্রাসের কথা লিখি। মলমের চাইতেও কার্যকর। চায়ের সাথে লেবুর বদলেও ব্যবহার করা যায়।
্ধন্যবাদ, লেমনগ্রাসের কথা জানা থাকলো
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখা অ্যাতো ছোট ক্যানো
আশাকরি সামনের বইমেলায় সাকিন সুন্দরবনের আলোকবাবা ভার্সন আসবে
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ফন্টের সাইজ একটু বড় করে দেখলেই হয়।
ছবির বইয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা চলছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
আগুনমুখার নাম আগেই শুনেছিলাম, একেবারে শিউরে ওঠার মতই বটে ।
লেখাটা ছওট হতে পারে, ঝাঁঝটা কিন্তু পেলাম পুরোমাত্রায়।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
আগুনমুখা নামে বাঙলা থিয়েটারের একটা অসাধারণ মঞ্চনাটক ছিলো আগে... সেটা দেখেই প্রথম জানি এর কথা...
একটা আত্মজীবনী আছে "আগুনমুখার মেয়ে"। শুনেছি সেটাও দারুণ... কিন্তু পড়া হয় নাই
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজু ভাই, আত্মজীবনীটা কার?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
দারুণ লাগছে এই সিরিজের লেখা গুলো মুস্তাফিজ ভাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ধন্যবাদ সবাইকে। আগুন্মুখার মেয়ে বইটা আমিও পড়েছিলাম, কার লেখা মনে নেই।
...........................
Every Picture Tells a Story
আগুনমুখার মেয়ে নূরজাহান বোসের।
রাতের ছবিও দেন না
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
সে রাতের ছবি নিয়ে অন্য ভাবনা আছে। হয়তো কোন একদিন দেখাতে পারবো।
...........................
Every Picture Tells a Story
সুন্দরবনের নাইটশট দেখতে চাই ... ...
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
কাঁদিসনারে পাগল
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার লাগলো বস। আমি মে মাসে দেশে ফিরে আসছি। ঢাকায় আপনার সাথে যোগাযোগ হবে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অবশ্যই
...........................
Every Picture Tells a Story
অবশ্যই হবে। আশায় থাকলাম।
...........................
Every Picture Tells a Story
চমৎকার পোস্ট।
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
অমানবিক! মানে লেখা, ছবি আর সুন্দরবন আরকি!
গাছের ছবিতে ওটা কেওড়া তো? সাতক্ষীরা অঞ্চলে কেওরা দেখলাম খুবই পপুলার, এটার রস, শরবত/ডালের মতো সুপ, আচার, জেলি, দৈনন্দিন খাবারের একটা। অনেক নাকি গুণ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
কেওড়ার সুপ ভালোই লাগে। আমি এখন সুন্দরবনে, দেখি আজ না হয় কাল আরেকবার ট্রাই দিবো।
...........................
Every Picture Tells a Story
একটানে পড়ে ফেললাম। দুর্দান্ত লেখা! কিন্তু হুট করে শেষ হয়ে গেল! আরেকটু লিখলে ভালো হতো।
১৮ তারিখ রাতে আমি দুইদিনের সুন্দরবন ভ্রমণ শেষ করে কট্কা থেকে খুলনা ফিরছিলাম।
তোমার লেখা কই?
আমি কিন্তু এখন সুন্দরবনেই।
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি সুন্দরবন ঘুরে আসার পর, ফটো অ্যালবাম আপলোড করার কথা বলায় যাযাবরকে বলেছিলাম যে, প্রকৃত "সুন্দরবন" দেখতে হলে আপনার অ্যালবামই যথেষ্ট। আমার ছবি দেখলে মনে হবে কোথাও নৌভ্রমণে গিয়েছি, অথবা পিকনিক করতে! লেখার ব্যাপারটাও অনেকটা তাই এখন!
আগে ছবি দিতে সাহস পেতাম না, এখন তো লেখা দিতেও সাহস পাব না!
আপনার সুন্দরবন ভ্রমণ আনন্দদায়ক হোক।
যেমন লেখা তেমনই ছবি। কিন্তু কাদের ট্রলারে উঠেছিলেন বা সেখানে কি হয়েছিলো সেই উৎকন্ঠাতো কাটলোনা
সেই কথা অন্য কোন দিন।
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখা তো অসম্পূর্ণ, মুস্তাফিজ ভাই। ঘটনা তো কিছুই বললেন না
পিপি'দা কিছু সমস্যা ইতিমধ্যেই তৈরী হয়েছে। ব্যাপারটা একটু থিতিয়ে এলে লেখবো
...........................
Every Picture Tells a Story
ছবি মোটে এ কয়টা দিলেন?
লেখা পড়ে শিহরিত হলাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এক লেখায় সব দিয়ে দিলে কেমনে কী?
...........................
Every Picture Tells a Story
অনেক কিছুই জানার আর দেখার বাকি আছে সেটা আপনার লেখা পড়ে আরো ভালো করে বুঝতে পারছি।
আরো কিছু ছবি হলে ভালো হত।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ধন্যবাদ পাগল মন
...........................
Every Picture Tells a Story
ছবি অনেক ভাল লেগেছে। লেখা আরেকটু বড় হলে ভাল হতো।
ধন্যবাদ আপনাকে
...........................
Every Picture Tells a Story
ঐ ট্রলারে উঠে কী হলো তা তো বললেন না! ওটা নিয়ে আরেকটা গল্প চাই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আচ্ছা গল্প হবে।
...........................
Every Picture Tells a Story
শেষের ছবিটা অপূর্ব।
ধন্যবাদ বইখাতা
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার লেখা পড়তে ভালো লাগে, কারণ গল্পগুলো রোমাঞ্চকর এবং ভাষা সাবলীল। তবে সেদিন আপনার সাথে পরিচিত হয়ে এবং এই গল্পগুলোই আপনার মুখে শুনেছি বলে এখন মনে হচ্ছে, আপনার কথা বলার স্টাইল আরো সাবলীল এবং আরো বেশি রোমাঞ্চকর।
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
ধন্যবাদ যূথচারী, আবার গল্প হবে কোন একদিন।
...........................
Every Picture Tells a Story
কোনো একদিন আপনার কোনো ভ্রমনে ভ্রমনসঙ্গী হতে পারবো, সেই আশায় বুক বেধে আছি।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমিও
...........................
Every Picture Tells a Story
অনেক আবহ-টাবহ টাইপ তৈরী করে আসল কাহিনী তো শেষমেষ বললেনই না!
যাহোক, লেখা দারুণ হয়েছে। বেশ একটা সাসপেন্স তৈরী করেছেন। মাঝখানে কি হলো সেটা না জেনেও কাহিনীর রসাস্বাদন করা যায়। টেকনিক্যাল ঝামেলা গেলে পরে বাকি কাহিনী প্রকাশ হবে আশা করি।
মধুকাটা কেমন চলছে?
ধন্যবাদ যুধিষ্ঠির।
আজকেই ফিরে এলাম মধুকাটা থেকে।
...........................
Every Picture Tells a Story
ছবি এতো কম কেন? আরো ছবি চাই, চাই আরো অনেক বড়ো লেখা।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
সুপ্রিয় দেব শান্ত
ধন্যবাদ শান্ত।
...........................
Every Picture Tells a Story
এই না হলে সুন্দরবন। আহা, কি সুন্দর ফুটেছে আপনার লেখায় আর ছবিতে। 'সাতটি তারার তিমির' উপহার দিলাম।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
উপহার পেয়ে কৃতার্থ হলাম। ধন্যবাদ।
...........................
Every Picture Tells a Story
নতুন মন্তব্য করুন