এক দেশে ছিলেন এক মহান যোদ্ধা। বার্ধক্যপীড়িত হলেও তিনি যেকোনো প্রতিযোগীকে যুদ্ধে হারাতে সক্ষম ছিলেন। তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল দূরদূরান্ত অবধি, ওই ভূমির সর্বত্র। যুদ্ধকৌশল শিখতে অনেক শিক্ষার্থী তাঁর কাছে ভিড় করত।
একদিন ওই গ্রামে এক অখ্যাত তরুণ যোদ্ধার আবির্ভাব ঘটল। সে পণ করল, সেই-ই হবে প্রথম ব্যক্তি যে কিনা ওই বৃদ্ধকে পরাজিত করবে। শক্তি-সামর্থ্যের পাশাপাশি তার ছিল যেকোনো প্রতিপক্ষকে কালিমা দিয়ে স্বার্থোদ্ধার করবার এক ভূতুড়ে ক্ষমতা। সে অপেক্ষা করত প্রতিপক্ষের প্রথম পদক্ষেপের। এরপরই সে বিদ্যুৎগতিতে দুর্বিনীত আক্রমণ চালিয়ে প্রতিপক্ষকে দুর্বল করে দিত। প্রথম পদেক্ষেপের পর তার সাথে কখনো কোনো যোদ্ধাই আর পেরে উঠত না।
ওই তরুণ বিষয়ে অবহিত তাঁর ছাত্রদের প্রবল আপত্তি সত্বেও বৃদ্ধ শিক্ষক হাসিমুখে তার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন। শুরুতেই তরুণ যোদ্ধা বৃদ্ধ শিক্ষককে প্রবল টিটকারি করতে আরম্ভ করল। সে এমনকি তাঁর মুখে ময়লা ও থুথু পর্যন্ত নিক্ষেপ করল। ঘণ্টাকালব্যাপী ওই তরুণ মানুষের জানাশোনার মধ্যে যতরকম গালি আছে, তা প্রয়োগ করে তাঁকে অপদস্থ করল। কিন্তু বৃদ্ধ শিক্ষক নির্বিকার চিত্তে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলেন। শেষপর্যন্ত ওই তরুণের উদ্যম অবশেষে এসে ঠেকল এবং সে ক্লান্ত হয়ে পড়ল। তারই হার হয়েছে, এটা বুঝতে পেরে তরুণটি লজ্জায় অধোবদন হয়ে সরে গেল।
নিশ্চয়ই আপত্তিকর কিছু একটা ঘটেছে, যেজন্য তিনি এহেন দুর্বিনীত তরুণের সাথেও যুদ্ধ করলেন না-- এই ভেবে তাঁর সমস্ত ছাত্র তাঁকে ঘিরে ধরল ও জানতে চাইল, 'আপনি কীভাবে এত অপমান সহ্য করতে পারলেন ? কীভাবেই-বা আপনি ওকে দূরে ঠেলে দিলেন ?'
'যদি কেউ তোমাকে কোনো উপঢৌকন দিতে আসে এবং তুমি যদি সেটা গ্রহণ না কর, তাহলে ওই জিনিসের মালিকানা তার নিজেরই হয়'-- বৃদ্ধ শিক্ষক জবাব দিলেন।
বাংলায় রূপান্তর : মুজিব মেহদী
মন্তব্য
হাহাহা অসাধারন !!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এই গল্পটি ভিন্নভাবে আমার শোনা কোয়ান্টাম মেডিটেশনের এক ওয়ার্কশপে। গল্পটা সত্যিই অসাধারণ। কিন্তু বহু চেষ্টা করেও জীবনকে এহেন কর্মে মানাতে পারিনি। কারও কাছ থেকে সমর্থন পেলে আমি বিদ্যুত গতিতে যেমন কাজ করতে পারি তেমনই অন্যের সামান্য কট্যুক্তিতেই আমার সমস্ত কাজই থমকে যায়। বিষয়টি চরম নেতিবাচক জেনেও সংশোধিত হতে পারলাম না। জানিনা পরে কতটুকু পারব?
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
হা রে, আপনি মেডিটেশন জানা লোক! জেন তো তাহলে আপনার নিকটেই...!
এসব গল্পের অনেক পাঠভেদ আছে, আগে একটা পোস্টে বলেছিলাম এ কথা। জেনগল্প পরিচয়ের বাইরেও গল্পটা থাকা বিচিত্র নয়। সুতরাং আপনি এর অন্য একটি পাঠ শুনে থাকতেই পারেন। আবার শোনা গল্পটার মূল এটি হলেও হতে পারে। বলাবলি সবসময়ই অনেক স্বাধীনতা নেয়। এমনকি আমিও যদি বলি এই গল্পটা, ঠিক এরকম করে হয়ত বলব না।
আমি নিজেও এরকম পারি না। এভাবে অপমান সওয়া আমার পক্ষে রীতিমতো অসম্ভব। পারলে হয়ত ভালো হতো। হতো কি ভালো?
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
অপমান সইবার ক্ষমতা সবার থাকে না। দুটি শ্রেণীর মানুষের এ ক্ষমতা দেখেছি প্রচন্ড।
১. অতি উচ্চ মানসিকতা
২. খুবই নিচু মানসিকতা।
.................................
মধ্য পর্যায়ের মানুষগুলাই সর্বদা পাল্টা হানে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আক্ষরিকভাবেই ঠিক আপনার এই শ্রেণীকরণ।
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
খুব ভাল লাগল মুজিব ভাই।
সত্যি এমন অপমান সহ্য করা কঠিন।
তবে মানুষ নিজে নিজেকে কখনও অপমানিত করে,
অপমানিত হতে দেয়। সেখানেও বোধ করি এমন বিজয়ের ভাবনা থাকে। তাই কি?
শেষাংশে একটু ভিন্নমত আছে। আমার মনে হয় অন্যের দ্বারা অপমানিত হওয়া আর নিজেকে নিজে অপমান করায় একটা বড়ো প্রভেদ আছে। অন্যের অপমান সয়েও নির্বিকার থাকায় যেখানে নিজের বড়োত্ব প্রমাণিত হয়, নিজেকে নিজে অপমান করায় সবসময় তা হয় না।
আমরা নিজেকে নিজে অপমান করি হয়ত তখন, যখন কোথাও ব্যর্থ হই, যখন কোনো কিছুতে দোষী সাব্যস্ত হই, যখন কোনো কারণে গ্লানিতে ভুগি, ইত্যাদি ইত্যাদি। এক্ষেত্রে বড়োত্বের চাইতে সম্ভবত অনুতাপ, আত্মরক্ষার আকাঙ্ক্ষা, প্রায়শ্চিত্তেচ্ছা প্রভৃতিই বেশি করে প্রকাশ পায়।
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
এ গল্পটাও ভালো লাগলো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমাকে কেউ যতই অপমান করার চেষ্টা করুক, আমি অপমানিত হই না .... (গন্ডারের চামড়া)
ব্যাপারটার সাথে কিছুটা আত্মবিশ্বাস এবং নিজের অস্তিত্বের প্রতি বিশ্বাস জড়িত। একজন যদি জানে সে কী, তবে অন্যের কোন কথাতেই ভেতরের অবচেতন মনে কোন সন্দেহ তৈরী হবে না ... বরং মনে মনে অন্যের জন্য করুনা তৈরী হবে, ভাববে - আহারে লোকটা কত বোকা, উল্টা পাল্টা বকছে! এজন্য দরকার know thyself এর চর্চা।
যাদেরকে গালি দিলে রিয়্যাকশন হয়, তাঁদের জন্য: ভাবুন ... ছাগল তো ব্যা ব্যা করবেই (অথবা, কুকুর তো ঘেউ ঘেউ করবেই), সেটাতে বিচলিত হওয়ার কী আছে!
কেউ কেউ আছেন যে তাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকলেই অপমানিত বোধ করেন। এত ঠুনকো আত্মসম্মানবোধ নিয়ে পথে বের না হওয়াই বোধহয় ভালো।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
শামীম ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য (বিপ্লব)
শামীমের কথাগুলো পছন্দ হলো। নিজেকে ঠিকঠাক জানা গেলে খুচরো কথায় অপমানিত হবার সুযোগ কমে যায় বটে। কিন্তু মুশকিল হলো নিজেকে জানা অত সোজা না। মহারথীরাই যদি বলেন যে, 'আপনারে আপনি চিনি নে : লালন', 'আপনারে জানা আমার ফুরাবে না : রবীন্দ্রনাথ' ; সেখানে আমরা তো কোন ছার!
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আরেকটা চমৎকার জেন গল্প। দারুন অনুবাদ করেছেন। আমি এই গল্পেরই অন্য একটা ভার্সন শুনেছিলাম। জানা থাকা সত্ত্বেও আপনার অনুবাদ বিন্দুমাত্র মলিন হয়নি। ভবিষ্যতে সবগুলো গল্প এক মলাটে আশা করছি।
সবগুলো গল্প এক মলাটে রাখা/পাওয়া কোনো দূরাকাঙ্ক্ষা নয়।
দেখি কতদূর গুছিয়ে উঠতে পারি।
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
এই রে!
এইডা কী অইল?
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
বৃদ্ধ শিক্ষকের ওই উক্তিকে আইডল ধরে সিয়ামিজ,ম্যান্ডারিন ভাষাভাষিতে বেশ কিছু উপমা আছে। বেশ কয়েকটা ফিল্মও হয়েছে।
এখানেই জেন এর স্বার্থকতা।
বরাবরের মতই তরতরে অনুবাদ।
সাধু।
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
সিয়ামিজ বা ম্যান্ডারিন সম্পর্কে জানা নেই। এরকম কোনো ফিল্ম দেখেছি বলেও মনে পড়ে না। তবে এরকম থাকাটাকা বিষয়ে আমার কোনোই সংশয় নেই।
তরবারি বা এ ধরনের কোনো ইন্সট্রুমেন্টের সহায়তা ব্যতিরেকেই মানুষকে সংক্রমিত করার এক অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে জেনের। পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতেও জেনের স্পেসের ক্রমসম্প্রসারণ ঘটছে।
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
'যদি কেউ তোমাকে কোনো উপঢৌকন দিতে আসে এবং তুমি যদি সেটা গ্রহণ না কর, তাহলে ওই জিনিসের মালিকানা তার নিজেরই হয়'
এরকম করে ভাবতে পারলে সত্যিই ভালো হয়।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সাধু...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
'যদি কেউ তোমাকে কোনো উপঢৌকন দিতে আসে এবং তুমি যদি সেটা গ্রহণ না কর, তাহলে ওই জিনিসের মালিকানা তার নিজেরই হয়'
এরকম গন্ডারের চামড়া সহ্য ক্ষমতা কয়জনের আছে বলেন?
সহনক্ষমতাটা আসলে পুরোটাই মনের, শুধু শুধু চামড়াকে ক্রেডিট দেয়ার দরকার কী? এতে তো বরং গণ্ডারপ্রজাতির অপমানিত হবারই স্কোপ তৈরি হয়। গণ্ডার এমনিতেই বিলুপ্তপ্রায়, অপমানিত হলে এমনকি সবাই মিলে আত্মহত্যাও করে বসতে পারে। ওরা তো আর জেন বোঝে না!
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
দানের জিনিস ফিরিয়ে দিতে নেই
চকচকে মোড়কে সে আমাকে প্রথম দিলো এক প্যাকেট অন্ধ যন্ত্রণা...
০২
আমি গালি খেতে পারি পেট ভরে
কিন্তু দিতে গেলে এ্যাকসেন্ট আসে না
তবে গালি না দিয়েও কিন্তু মানুষের হাড্ডির ভেতরে কুড়াল ঢুকিয়ে দেয়া যায়...
তবে গালি না দিয়েও কিন্তু মানুষের হাড্ডির ভেতরে কুড়াল ঢুকিয়ে দেয়া যায়...
প্রয়োজনে জেনও এই ঘটনাটিই ঘটাতে চায়, তবে ওরা সম্ভবত কুড়াল ঢোকায় না, হাড্ডিপাড়ার ফ্লুইড শুকিয়ে দেয়।
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
- এইটা এক চান্সেই বুঝছি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এ বড়োই আনন্দের কথা!
................................................................
জেতা মৎস্য গিলে বকে মনুষ্য খায় বাঘ-ভালুকে
রহস্য বোঝে না লোকে কেবল বলে জয়।
(দীন দ্বিজদাস)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
নতুন মন্তব্য করুন