(সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে এই পোস্টের কোন বক্তব্য নাই; সুতরাং পড়লে নিজ দায়িত্বে পড়বেন)
কোন কিছু ভাল না লাগার সময়টা কীভাবে কাটানো যায় এ নিয়ে নিবিড় গবেষনার দরকার আছে। ঘর অন্ধকার করে শুয়ে থাকা এক ধরণের সমাধান তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুল সমাধান। যে সমস্ত লোকের কিছুই করার নেই তারা এই বিকল্পে উল্লসিত হতে পারেন কিন্তু সকাল সন্ধ্যা যাদের পেটের ধান্দা করতে হয় তাদের জন্য এটা পায়ে কুড়াল মারা ছাড়া আর কিছুই না। যারা ধুমপান করেন তারা এ সময়টায় সিগারেটের ধুয়া টানতে টানতে উদাস হয়ে যাবার একটা চেষ্টা করেন এ বিষয়টা আমার চোখে পড়েছে। আবার অনেককে দেখি বিনোদনের দিকে ঝুকে পড়তে; পুরনো বন্ধুবান্ধবের বাড়িতে গিয়ে আদুরে গলায় স্মৃতিচারণ করেন এমন লোকের সংখ্যাও কম না। এ সমস্ত বাদ দিয়ে অবিরাম খাওয়াদাওয়া একটা ভাল অপশন অথবা উদ্দেশ্যবিহীন গন্তব্যহীন হাঁটা। ঢাকা শহরে ঘুরঘুর করার একটা ভাল দিক হচ্ছে আমার চেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে এমন শত শত লোকের দেখা মেলে সহজেই; তাতে খোঁড়া দেখে জুতোর দুঃখ ভো লার মত মন খারাপ ভাবের সমাধি হয়। ভাগ্য ভাল হলে মজাদার কিছু আইটেম(বাংলাটা কী? চিড়িয়া?) এর দেখাও মিলতে পারে। এক্ষেত্রে ফার্মগেট অথবা গুলিস্তান বেশ যুতসই পছন্দ; তবে সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ হচ্ছে এইসব জায়গায় মানিব্যাগের স্বাস্থ্য পরিকল্পিত ভাবে অপুষ্টিতে ভুগছে এমন করে নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। নইলে নিজেই মদন হয়ে যাবার একটা সম্ভাবনা থাকে।
আর যারা আঁতেল(এই শব্দটার আসল অর্থে না, অতি সম্প্রতি কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ূয়া এবং বেভুল টাইপের আদম সন্তান) বলে ইতিমধ্যে সুখ্যাতি(?) অর্জন করে ফেলেছেন তারা অতিশয় জটিল এবং ডিস্কোনারী সাইজের কোন বই নিয়ে বসতে পারেন। তাতে অগাধজ্ঞানের অধিকারী হয়ে নিজেদের জ্ঞানের নদ-নদী বলে দাবি করতে পারবেন।
যারা হলে থাকেন তাদের অধিকাংশ রাত বিরেতে মোবাইলে ফিসফিস করেন, এদের প্রায় সবাই দাবি করেন তাদের কিছুই ভাল্লাগে না- জীবনটাকে তেজপাতা বলে মনে হয় একারনেই তারা কথা বলেন; তাদের ভাষায় এতে দুইটা সুবিধা এক বেশ সময় কাটে আর দুই টাকা খরচের মজা পাওয়া যায়। প্রথমটা কতটুকু সত্য এ নিয়ে আমার সন্দেহ থাকলেও টাকা খরচ করলে এসময় বেশ আরামবোধ হয় এই যুক্তি অগ্রাহ্য করার মত না; সময় কাটাতে পকেটে টাকা থাকলে কোন রেষ্টুরেন্টে ঢু মেরে ওয়েটারকে বিস্মিত করাও এক ধরনের উচ্চমার্গের বিকল্প ।
আমার ধারনা যাদের এই সমস্ত কিছু করারই ক্ষ্যামতা বা ইচ্ছা নাই তারাই সচলায়তনে সময় কাটাবার অপচেষ্টা করেন; আর যে যাই বলুন এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ আমি নিজে।
মন্তব্য
মন খুব বেশি খারাপ থাকলে আমি সাধারণত গান শুনি (এমনিতেও শুনি প্রতিদিনই)। তবে মন খারাপের সময় কিছু নির্দিষ্ট গান শুনি, ভালো হয়ে যায় মন বেশিরভাগ সময়ই। আমার মতে মন ভালো করতে গানের চেয়ে মহৌষধ আর নেই। দুটো গান আমি মন খারাপের সময় অবশ্যই শুনি। সুইচফুট-এর "ডেয়ার ইউ টু মুভ" (ওএসটি: আ ওয়াক টু রিমেম্বার) আর গু গু ডলস-এর "আইরিস" (ওএসটি: সিটি অভ অ্যাঞ্জেলস)। শ্রীকান্ত আচার্যের "বৃষ্টি তোমাকে দিলাম" আরেকটি মন ভালো করা গান। আরো অনেক গানের কথাই বলা যায়। থাক, কোন এক মন খারাপের দিনে না হয় বলব!
শ্রীকান্তের কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাই; উনাকে আমি ডাকি শ্রীকান্ত আশ্চর্য। এত সুন্দর গায় কীভাবে মানুষ! শুধু "বৃষ্টি" নয়, "প্রথমবেলা", "খোলা জানালা", "বধুয়া", "নীল ধ্রুবতারা""কথায় কথায়" , "বন্ধু তোমার পথের সাথীকে","ও আকাশ "...কত গানের কথা বলব!
ইংরেজি বা হিন্দী গান শোনা হয় না তেমন একটা। আপনার গানগুলো শুনব...
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
শ্রীকান্তের গান আমারও অনেক প্রিয়। মন খারাপ হলেও শুনি মন ভাল থাকলেও শ্রীকান্তের গান শুনি। যাই হোক ভাল লাগলো পড়ে।
আমি অবশ্য আপনার কথা মানতে পারলাম না যে অন্য কিছু করে সময় কাটাতে অক্ষম বলেই মানুষ ব্লগ পড়ে। ব্লগ পড়তে ভাল লাগে বলেই হয়ত এমন করে।
ব্লগ একটি নেশার মত। এটাকেও বই পড়া বা জ্ঞান অর্জনের মতই কোন একটি কিছু ভেবে নিন।
আমার উদাহরণ দিয়ে বলছি, দেশে থাকতে (বিয়ের আগে) আমি লাফাঙ্গা টাইপের ছিলাম, ৯-৫(?)টা চাকুরী করেও পরে সংগঠন, পাড়ার বন্ধু, বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু ইত্যাদির গুষ্ঠি উদ্ধার করে রাত ১১টা বারোটার দিকে ফিরতাম। বিয়ের পরে ওগুলোর থেকে কিছু বাদ দিয়ে বউ, শশুরবাড়ীর আত্মীয় স্বজন ও কিছু শপিংমল যোগ হল।
বিদেশে এসে সেইসব মিস করি বলেই হয়ত দেশী ব্লগ/পত্রিকা এগুলো নিয়ে সময় নষ্ট করতে পারতাম। এখন ব্লগের সংখ্যা এত বেড়েছে যে এগুলোই আমার অবসর সময়ের কোটাগুলো দখল করে নিচ্ছে, পত্রিকাও পড়া হয়না নিয়মিত। আগে লিখতাম এখন শুধু নেশাগ্রস্তের মত পড়ি, লেখার সময় আর ইচ্ছা হয় না -সবাই এত ভাল লিখে। তবে এইটা বুঝতে পারি দেশে গিয়ে এভাবে ব্লগ পড়লে পরিবারে পাগল ঘোষিত হব আর বন্ধূ বান্ধবরা ত্যাজ্য করবে। তারপরেও কি এ নেশা থেকে মুক্ত হতে পারব?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
ভাই এই নেশা যে কীরকম আমাকে ভোগাচ্ছে তা নিয়ে কিছুদিন আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম...।
আর আমি কিন্তু ব্লগারুদের কিছু করার নেই তা বলিনি বলেছি ভাল না লাগার মুহুর্তে আমরা অন্য কিছুতে স্বস্তি পাই না বলে ব্লগে বসে থাকি। আর কাজ ফাঁকি দিয়ে বসার ব্যাপারটা আসলে নেশা ছাড়া কিছু না...
ধন্যবাদ।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
যখন কিচ্ছু ভালো লাগবে না, তখন কিছু সমযের জন্য মরে যাওয়াটাই উত্তম পন্থা। কী বলেন ? কোন চিন্তা নাই, ভাবনা নাই, এক্কেবারে সুযোগমতো একটা অশরীরী দুনিয়া থেকে ঘুরে আসলে মনটাও ভালো হয়ে যাবে। আবার বেঁচে থাকাটা কত্ত মধুর মনে হবে ! হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কিছুক্ষনের জন্য মরতে চাইলে ঘুমের জবাব নেই।
কী বলেন?
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
মেঘপিওনের ব্যাগের ভিতর মনখারাপের দিস্তা
মন খারাপ হলে কুয়াশা হয় ব্যাকুল হলে তিস্তা..
অন্যতম প্রিয় গান , শ্রিকান্ত আচার্য'র গাওয়া।
---------
অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা। (সুইস প্রবাদ)
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
এই গানটা কোন একটা সিনেমায় যেন শুনেছিলাম; নামটা মনে নেই..
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
আমার মন খারাপ থাকলে পাশের মেইন রোড দিয়া কয়টা গাড়ি যায় আর কয়টা ট্রাক যায় পাঁচতলায় বসে বসে সেইটা গুনি ।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আপ্নে তো মিয়া সার্ভেয়ার; সওজ লোক জানলে আপ্নেরে নিয়োগ দিয়ে দিবে। ওদের জরীপ তো হয় অফিসে বসে, নিয়মিত বাসা বদল করলে অইসব থেকে বহুত ভাল ডাটা পাওয়া যাবে..
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
মন-খারাপ ব্যাপারটি পাত্তা পেলেই মাথায় উঠে বসে। তাই উহার তোয়াক্কা না করাই শ্রেয়।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এইটা একটা হাছা কতা কইছেন...
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
মন খারাপ হলে মন ভালো করার সবচে সহজ তিনটা উপায় হচ্ছে কাউকে ঝেড়ে গালি দেয়া
মন ভালো করার চেষ্টা না করা
আর বসে বসে ঝিমানো
প্রথমটা পারি না; দুই নম্বরটা পারি নাই; আর তিন নম্বরটা সচলের জন্য পারব না..
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
মন খারাপ হলে কী করতে ভালো লাগবে না লাগবে এটা কোনোভাবেই নির্দিষ্ট করে বলে দেয়া সম্ভব নয়। এটা অনেকটাই নির্ভর করে মন খারাপের কারণের ওপর। যার মন খারাপের কারণটাই গান (এমন কিন্তু হতে পারে), তাকে গান শুনবার পরামর্শ দিলে সে লাঠি নিয়েও তেড়ে আসতে পারে।
এক্ষেত্রে আমি একটা উপায়ে বেশ ফল পাই, সেটা হলো, যে কাজ কখনো করি নি, সেরকম কিছু একটা করবার চেষ্টা, তা সেটা যত তুচ্ছই হোক। নতুন কিছু আবিষ্কারের মগ্নতার কাছে তখন মন খারাপ ব্যাপারটা কোনো পাত্তাই পায় না।
................................................................
আমরা তা-ই করি, বন্দিরা যা করে
আমরা তা-ই করি, বেকারেরা যা করে :
আমরা ফলিয়ে যাই আশার আবাদ।
(মাহমুদ দারবীশ)
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
বেশ কাজের বুদ্ধি মনে হচ্ছে... যুক্তি যা দিয়েছেন তাতে সহমত। এইটা চেষ্টা করতে হবে...
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
সাধারণত রাত তিনটার দিকে বিছানায় যাই। ঘুম আসতে আসতে ভোর হয়ে যায়। এই সময়ে আমার মাথায় নানা ধরণের উলটা পালটা চিন্তা মাথায় আসে। এবং প্রচন্ড মন খারাপ হয়। আমার তাই মন খারাপের দিন না, মন খ্রাপের রাত হয়।
মন খারাপের রাতে আমি সাধারণত আত্মহত্যা করার উপকারীতা নিয়ে ভাবি। এই...
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
খাইছে... তুমি তো দেখি ভয়ংকর লোক; তো ভেবে ভেবে কী পেলে আমাদের একটু জানাও...
বোঝার চেষ্টা করি মানুষ কেন এই পথটা বেছে নেয়?
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
প্রথমত আত্মহত্যা করলে দোযখে যেতে হবে এই চিন্তা মাথা থেকে দূর করে দিতে হবে। তাহলেই জিনিসটার উপকারীতা গুলো একে একে মাথায় আসবে।
দেখা হলে বলবো
আর আমি মোটেই ভয়ংকর কেউ না। চিন্তা ভাবনার উপর আমার হাত নেই।
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
হাহাহা আমার সময় নষ্ট করার অনেক কিছু আছে, উইই, প্লেস্টেষন, মুভি দেখা আরো কত কিছু, তারপর ও সচলে পরে থাকি কেন জানি। আর মন খারাপ থাকলে সচলের ছোট গল্পগুলো পড়লে মন অন্যদিকে চলে যায়। অবশ্য গেম খেললেও একি জিনিস হয়।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
গেম খেলাটা আমার কাছে অসহ্য লাগে; এর চেয়ে বরং মুভি দেখা ভাল।
তবে আমার বিকল্প বর্তমানে একটাই... সচল; মন ভাল থাকলেও, খারাপ থাকলে তো অবশ্যই.
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
আমার মন খারাপ হলে গান শুনি, পছন্দের মুভিগুলো আবার দেখি। লেখালেখি করি। তবে মন খারাপকে আসলেই পাত্তা দেয়া ঠিক না, আসলেই পুরা মাথায় উইঠা বসে।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
নতুন মন্তব্য করুন