অসমাপ্ত ছবি অথবা হিংস্র-পালক

গ্রামে জন্ম আমার, গ্রামেই বেড়ে ওঠা। মেঠো গায়ে যাপনকালে দেখতাম, ধানের বীজতলা তৈরি হচ্ছে কিংবা জমির পর জমি ট্রাক্টর দেয়া শেষে ডিপকলের পানি দিয়ে জমি নরম করা হচ্ছে। তখন কৃষকের মাথার ওপরে চক্কর দিয়ে, কখনো বৈদুতিক তারে বসে কৃষকদের সঙ্গ দিচ্ছে অথবা হুটোপুটি খাচ্ছে ফিঙে, শালিক, দোয়েল আরও কত পাখি। হুমম! এখন আর সেইসব পাখির কলকাকলি শুনি না। নগরে আমার সেসব জোটে না!

নগরেও অনেক পাখপাখালী আসে। গাছের ডালে ডালে দোল খায়।কিন্তু যান্ত্রিক কোলাহলে পাখীদের কলকাকলি ঢাকা পড়ে যায়।

অনেক শুভেচ্ছা রইল পান্থ।

সুন্দর কবিতা !

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সত্যি কত যে অজানা রয়ে গেলো !
আর কান পাতলে সত্যিই যে অস্থি ভাঙনের শব্দ শুনতে পাই

আমাদের সময় আসবেই।

একেবারে ঠিক বলেছেন! দারুন লাগলো!

**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

আয়ূর উজানে এসে আপনার কবিতারা ক্রমশই তরুণ হয়ে উঠছে নাজনীন আপা ! ভালো লাগছে ...আরো কবিতা চাই ।

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

কিংবা

এমন পংক্তিগুলো শাণিত করে যায় আমাদের মনন, আমাদের
জীবনপল্লী ।

:(