--কত বড় হতে চাও?
--আমার হাতগুলো এমন দীর্ঘ হবে --কীনব্রীজের রেলিংযের ফাঁকে বাড়িয়ে দিয়ে ঘুরিয়ে দেবো আলী আমজদের ঘড়ির কাঁটাগুলো।
--পারবেনা।মানুষ এত বড় হয়না।শরীর-কাঠামোর নির্দিষ্ট সীমা আছে।
অতএবঃ
স্বপ্নের দুরন্ত-ঘোড়াটির টগবগ টগবগ গতি রুদ্ধ হয়।
আকাঙ্ক্ষার পালকগুলো একে একে এভাবেই খসে পড়ে----
এভাবেই শুরু---
ইচ্ছে-পথের মোড়ে মোড়ে রোড-ব্লক;
দ্বিধা-দ্বন্ধ-উদাসীনতার দরোজার কড়া নাড়তে নাড়তে
হাতটাই নিঃসাড়---------সহজে কপাট খোলেনা।
এতোটা সরল নয় লক্ষণ-রেখার গন্ডী পার হওয়া।
কেবল পথিক জানে পায়ের নীচে ফোসকার দাগগুলো কতোটা গভীর।
যাই।
বড়ো দেরী করে যাই
কোথাও যাওয়া হয়না--ঠিকঠাক সময় মতন।
মন্তব্য
দারুণ লাগল কবিতাটা।
অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কেমন আছেন? অনেক শুভেচ্ছা রইল।
খুব সুন্দর লিখেছেন নাজনীন আপা।
ধন্যবাদ পান্থ।
তুমি কেমন আছো?
শুভেচ্ছা রইল।
খুবই ভাল লাগছে...চমৎকার!
হতাশাবাদীর হতাশাব্যঞ্জক হতশ্বাস!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
ধন্যবাদ। শুভকামনা।
আপনার লেখা খুব কম পাই আপা!
হ্যাঁ আমি আসলে লিখি কম।
অনেক শুভেচ্ছা।
ঠিকই তো আছে ! ঘড়ির কাঁটার দাসত্বকে বুড়ো আঙুল না দেখালে চলবে কী করে ! আমরা তো কোনো যন্ত্র নই, নির্ভেজাল রক্ত আর মাংশের বহমান মানুষ ! তবু তা হতে গিয়েও কেন যেন বারবার কিমা হয়ে যাই !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কিন্তু মাঝে মাঝে এত বেশী দেরী হয়ে যায় গাড়িটাই চলে যায় ।যেখানে যাবার সেখানে আর যাওয়াই হয়না যে!
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
কেমন আছেন? অনেক শুভেচ্ছা।
কেবল পথিক জানে পায়ের নীচে ফোসকার দাগগুলো কতোটা গভীর।
বেশ লাগলো আপু।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা।
নতুন মন্তব্য করুন