এক লোক জ্বর আর মাথা ব্যাথা নিয়ে গেছে ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার তাকে ভালো মতো পরীক্ষা করে বলল - আপনার যে রোগ হয়েছে, তার এক মাত্র ঔষধ হচ্ছে সাপোজিটরি। আজ থেকে আগামি তিন দিন আপনাকে সকাল বিকাল একটা করে সাপোজিটরি নিতে হবে। আমি এখনি একটা দিয়ে দিচ্ছি । তারপর বাসায় গিয়ে সন্ধ্যায় আরেকটা নিয়ে নেবেন মনে করে।
তো লোকটা আর কি করবে, আস্তে করে তার প্যান্ট খুলে দিল আর ডাক্তার অনেক যত্ন করে বেশ সময় নিয়ে তার পেছনে সাপোজিটরি দিয়ে দিল। কিছুক্ষনের মধ্যেই লোকটা অনেক সুস্থ বোধ করলো।
সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে সে তার স্ত্রীকে বলল সাপোজিটরি দিয়ে দিতে। লোকটা প্যান্ট খুলতেই তার স্ত্রী পেছনে গিয়ে তার কাঁধে এক হাত রেখে অন্যহাত দিয়ে তার পেছনে সাপোজিটরি প্রবেশ করিয়ে দিল।
কিন্তু লোকটা সেই অবস্থাতেই আর্তনাদ করে উঠলো - ওহ্ হো হো!! না ! না ! না !
তার স্ত্রী জিজ্ঞেস করলো - কি ব্যাপার ব্যাথা পেয়েছ ?
লোকটা আরো জোড়ে আর্তনাদ করে বলল - না! আমার এখন মনে পড়ল, সকালে ডাক্তার যখন আমাকে সাপোজিটরি দিয়ে দিচ্ছিল তখন তার দুই হাতই আমার কাঁধে ছিল। ওহ্ হো হো হো!!!
এক নিউইয়র্কবাসী তরুনী টেক্সাসের নির্জন প্রান্তর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ তার গাড়ি বিকল হয়ে গেল। গাড়ি থেকে নেমে সাহয্যের আশায় সে এদিক ওদিক তাকালো। কিন্তু কাউকেই দেখতে পেল না। কিছুক্ষন পরে ঘোড়ায় চেপে এক রেডইন্ডিয়ান এলো তার কাছে। তরুনী তাকে ইশারায় অনুরোধ করলো - ইন্ডিয়ান যেন তাকে একটু কাছাকাছি শহরে পৌঁছে দেয়। ইন্ডিয়ান মুহুর্তেই রাজি হয়ে গেল তার অনুরোধে। আর তরুনীটিও ইন্ডিয়ানের পিছে ঘোড়ায় চেপে বসলো।
পথে ইন্ডিয়ান লোকটা বেশ সাবলিল ভাবেই ঘোড়া চালাল। কিন্তু একটু পর পরই সে - উঁইঁইঁইঁইইইয়া!!!! বলে চিৎকার করে উঠছিল। তরুনী ভাবলো এটা হয়তো ইন্ডিয়ানদের ঘোড়া চালানোর রীতি, তাই সে কিছু মনে করলো না।
শহরে এসে তরুনীকে একটা গাড়ি ঠিক করার গ্যারেজের কাছে নামিয়ে দিয়ে ইন্ডিয়ানটা শেষ বারের মতো - উঁইঁইঁইঁইইইয়া!!!! বলে চিৎকার করে ঘোড়া ছুটিয়ে চলে গেল।
গ্যারেজের ম্যানেজার তরুনীকে জিজ্ঞেস করলো - আপনি কি এমন করেছেন যে ইন্ডিয়ান লোকটা এত উৎফুল্ল হয়ে চলে গেল? তরুনী বলল - তেমন কিছু তো করিনি। ঘোড়া থেকে যাতে পড়ে না যাই, তাই আমি তার কোমরের দু’পাশ থেকে দু’হাত নিয়ে স্যাডলহর্ন আঁকড়ে ধরেছিলাম শক্ত করে।
গ্যারেজের ম্যানেজার কিছুক্ষন কটমট করে তরুনীর দিকে তাকিয়ে থেকে বলল - আপনি বোধহয় জানেন না, ইন্ডিয়ানরা কখনোই ঘোড়ায় স্যাডল ব্যাবহার করে না।
এক গে মরে গিয়ে স্বর্গের দ্বারে উপস্থিত হয়েছে। স্বর্গের দ্বাররক্ষী সেইন্ট পিটার ভালো করে তাকিয়ে তার আগাপাশতলা খুঁটে খুঁটে দেখার চেষ্টা করলেন। তারপর লোকটার জীবন বৃত্তান্ত দেখলেন ভালো করে। শেষে বললেন - তুমি তো দেখি জীবনে কোন পাপ করোনি। কেবল নিজের যৌন জীবনটাতে একটু ব্যারাছ্যারা বাধিয়ে ফেলেছো। তবে এ ব্যাপারে যেহেতু কিছু বলা নেই। তাই আমি তোমাকে স্বর্গেই পাঠাচ্ছি। এখন আমার সাথে চল, তোমাকে স্বর্গে পৌঁছে দিয়ে আসি।
এই বলে পিটার একটা রাস্তা ধরে আগে আগে হাটতে লাগলেন আর গে লোকটা তার পিছে পিছে চলল। একটু পরে পিটারের হাত থেকে স্বর্গের চাবির গোছা রাস্তায় পড়ে গেল। তিনি নিচু হয়ে সেই চাবি তুলতে যেতেই গে লোকটা আর নিজেকে সামলে রাখতে পাড়লো না। এমন সুযোগ কি হাত ছাড়া করা যায় ! সে হামলে পড়ে নিমেশে ঠাপাঠাপ পিটারের পেছন মেরে দিল। এমন ঘটনায় পিটার তো হতভম্ব হয়ে গেলেন। একেবারে বিমুঢ়।
যাই হোক, পিটার নিজেকে সামলে নিয়ে বললেন - দেখ, আমি সহজে উত্তেজিত হই না। তাই এবারের মতো তুমি বেঁচে গেলে। কিন্তু এমন ঘটনা যদি আবার ঘটাও তবে খুব খারাপ হয়ে যাবে বলে দিচ্ছি।
কিছু দূর যাবার পর পিটারের চাবির গোছা আবারও পড়ে গেল। তিনি নিচু হয়ে আবারো তা তুলতে যেতেই গে লোকটা আবারো ঝাপিয়ে পড়ল। আসলে এটা তার রক্তের ভেতর ঢুকে গেছে। তাই সে কিছুতেই নিজেকে ধরে রাখতে পাড়ল না। দ্বিতীয় বার োয়ামারা খেয়ে পিটার এবার সত্যিই ক্ষেপে গেলেন, বললেন - ব্যাস্, আর আমি সহ্য করতে পাড়লাম না! তোমার এই হীন আচরনের জন্য আমি তোমাকে নরকে পাঠাতে বাধ্য হচ্ছি। এই কে আছিস, এই অসভ্য, বর্বরকে নিয়ে এখনি নরকে ছুঁড়ে ফেল !!
মুহুর্তের মধ্যে দু’জন ফেরেশ্তা এসে গে লোকটার দু’হাত ধরে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে তাকে নরকে ফেলে দিল।
তার বেশ কিছুদিন পর সেইন্ট পিটার রুটিন ভিজিটে নরক দেখতে গেলেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি পুরো তাজ্জব হয়ে গেলেন। নরকের একি অবস্থা! যেখানে চারিদিকে দাউ দাউ আগুন জ্বলার কথা সেখানে কোথাও এক বিন্দু আগুনের ছিটে ফোঁটা নেই। নরক তখন এমনই ঠান্ডা মেরে গেছে যে সেখানে তুষারপাত হচ্ছে।
পিটার রেগে গিয়ে শয়তানকে খুঁজতে লাগলেন। দায়িত্বে অবহেলা করে কোথায় লুকিয়েছে ব্যাটা ? খুঁজতে খুঁজতে নরকের এক ঘুপচি জায়গায় তিনি দেখতে পেলেন শয়তানকে। কিন্তু দেখে তো তিনি ভড়কে গেলেন। শয়তান ব্যাটা জবুথবু হয়ে একটা কম্বল মুড়ি দিয়ে শুয়ে কাঁপছে ঠক ঠক করে। পিটার আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলেন - একি অবস্থা তোর, শয়তান? তুই এখানে শুয়ে কাঁপছিস যে? ওদিকে নরকের আগুন নিভে গিয়ে তুষারপাত হচ্ছে।
শয়তান কঁকিয়ে উঠে বলল - আগুন জ্বালাইতে হইলে জ্বালানী কাঠ লাগে। সেইগুলা কুড়াইতে গিয়া নিচু হইয়া শ’খানেকবার োয়ামারা খাইয়া খান্ত দিছি। এখন আপনের যদি সাহস থাকে, গিয়া পাড়লে কাঠ কুড়ানের জন্য নিচু হন।
মন্তব্য
বড় হয়ে রেডিন্ডিয়ান হতে হবে ।
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা ! ডুবাইছেন !
কীর্তি পুরা নাশ করেছেন !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এর লাইগাই তো আমার নাম কীর্তিনাশা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জাঝা
ধন্যবাদ অসংখ্য ধন্যবাদ।
কিন্তু আপনি কে ভাই, অদৃশ্য মানব?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কৌতুকগুলান পইড়া তো পাপ কইরাই ফালাইছি...তাই কমেন্ট না কইরা পাপ কামাইবার চাইনা
কৌতুক তিনখান "ম্যাকু চাচারে" উৎসর্গ করলেও পারতেন....
..................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
পাপ করেছেন ?? তাহলে তো নরকে পাঠিয়ে দেবে
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
@কল্পনা
আপনি যখন বললেন তখন দিলাম উৎসর্গ করে।
@এনকিদু
ওরে এ ভাবে বলতে নেই রে!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা হা হা হা হা হা হা
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তিনাশা কি দিল!
সাপজিটর থেকে দূরত্বে থাকব
স্যাডলের সচিত্র প্রতিবেদন দরকার ছিল।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
সচিত্র প্রতিবেদনটা তাইলে আপনেই পোস্টান অভি ভাই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা! দারুন হৈসে!!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্পর্শ আপনি কি এখনো বেঁচে আছেন? আমি তো ভাবছি কবে মইরা ভূত হইয়া গেছেন
অথবা সচলায়তন বলে যে একটা কিছু আছে সেইটা আপনি ভুলে গেছেন।
যাই হোক, ধন্যবাদ আপনাকে
আর দ্রুত সচলায়তনে পোস্টানো শুরু করার দাবী রইলো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কী অশ্লীষ!
ভাগ্যিস, বড়ো হয়া গেছি... নাইলে তো পড়াই হইতো না এইগুলা
আপনে যে বড় হইছেন এই সাট্টিফিকেট কে দিল?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আরে তাই তো! অ্যামনে তো চিন্তা কইরা দেখি নাই!
আপনে দেন না! তাইলেই তো হয়
আরে মিয়া, আমারে কি চেয়ারম্যান, মেম্বর পাইছেন নি? আমি সাট্টিফিকেট দিমু কইত্থে??
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
সবচাইতে বেশি হাসছি তিন নম্বরটা পড়বার পর।
--------------------------------------------------------
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমি বুড়া না ছোট এইটা আজকে সারা রাত ধরে চিন্তা করব। তারপর কালকে সকালে উঠে কৌতুকগুলান পড়বো।
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!
রাতারাতি বড় হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা আছে মনে হচ্ছে
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
@রায়হান আবীর
পড়ার আগে চেয়ারম্যানের সার্টিফিকেট নিয়া আইসেন কইলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
- খাইষ্টা লোকজন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
-খাইষ্টা কমেন্টকারী
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
সাপোজিটরি দেয়ার সময়, সেবিকা বা মহিলা ডাক্তার দিয়ে দেয়ার কথা ভুলবেন না, প্লিজ! আমরা কিন্তু নইলে অন্য কিছু ভেবে নিব। সাবধান, , , , , , , ,
তবে, স্যাডল ছাড়া ঘোড়ায় চড়া practiceকরা যেতে পারে। (অনেকেই হয়ত শুরু করে দিয়েছেন, এর মাঝে!)
কিন্তু ভাই/বোন আপনার নাম তো জানতে পাড়লাম না !?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
খুবি খাইস্টা জোক্স।
যাই, আবার ছোট হয়ে যাই।
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!
এই যে পোলাপাইন আইসা বড়দের জোকস পইড়ালাইসে।
এত কইরা না করলাম শুনলো না।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
একটা সাপোজিটর দিয়া দেন ।
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমার হয়ে আপনিই দিয়ে দেন না এনকিদু!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তিনাশার এই কীর্তিতে দেশ ও জাতি মুগ্ধ !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হে হে ...দুই হাঁতই তার কাঁধে ছিলো... হে হে হে
ব্যাটার তো সব কীর্তি নাশ হইয়া গেলো...
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
তা যা কইসেন গৌতম ভাই!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
খাসা হইছে।এই রকম চুটকি আরও থাকলে দেরি না কইরা পোস্ট কইরা ফেলান।
কল্প_দ্রুম
আইচ্ছা দিমুনে, কল্প-দ্রুম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পাইছি।
অতিথি এইবার তো আপনিই নাশ করে ফেললেন সব। জনগনের আর স্যাডলহর্নের ব্যাপারটা বুঝতে সমস্যা হবে না।
বিদ্র: আপনার নামটা জানতে পাড়লে ভালো লাগতো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আর নাম, অ্যাকসেস পাইলে না হয় কইতাম, আর নাম তো সচল সাইটই বলে দিচ্ছে, দেখেন নাই?
আপনার নাম:
অতিথি লেখক
প্রিয় অতিথি, সচলায়তনে প্রথমে সবাই অতিথি থাকে। সুতরাং আপনার মাইন্ড করার কিছু নাই।
শুধু যদি, কমেন্টের শেষে আপনার নামটা জুড়ে দিতেন, তাহলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত আপাতত।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
লাশটেরডা বেশি মজা লাগছে। পড়া শ্যাষে আবার ছুডু হইয়া গেলাম। হে হে হে
*******************************
আমার শরীর জুড়ে বৃষ্টি নামে, অভিমানের নদীর তীরে
শুধু তোমায় বলতে ভালবাসি, আমি বারেবার আসব ফিরে
হায়রে পুলাপাইন !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন