সরকারী কর্মকর্তা ইকবাল সাহেব সকালে অফিসে এসেই তার টেবিলে একটা শাদা খাম পড়ে থাকতে দেখলেন। খামটা খুলে বিরক্তিতে তার চোখ মুখ কুঁচকে গেল। সেখানে দশ হাজার টাকার একটা ক্যাশ চেক আর এক টুকরো ছোট কাগজে একটা ফাইল নম্বর লেখা রয়েছে। দেখেই তিনি বুঝলেন ঘুস দেবার এটা নয়া তরিকা। বি সি এস পাশ করে অনেক চড়াই উৎরাই পেড়িয়ে এক মাস হলো তিনি কাজে যোগ দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই তার সততার খ্যাতি ছাড়িয়ে পড়েছে বিভিন্ন মহলে। অফিসের অনেকেরই এখন সমস্যার কারন তিনি।
ইকবাল সাহেব ফোনে তার সহকারী কবিরকে চিরকুটে উল্লিখিত ফাইলটা নিয়ে আসতে বললেন আর ক্যাশ চেকটা কুটি কুটি করে ছিঁড়ে টেবিলের উপরে রাখলেন। কবির ফাইল নিয়ে আসতেই তিনি ফাইলটা নিয়ে ঘ্যাস ঘ্যাস করে কি লিখে আবার সেটা করিরের দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললেন - ’এই ফাইলটা জব্দ করলাম। আমার অনুমতি ছাড়া কোথাও দেবেন না।’ তারপর কবিরের সামনেই চেকের ছেঁড়া টুকরোগুলো নিয়ে ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিলেন।
এসব দেখে কবিরের মুখ শুকিয়ে গেল। তার বসের সততার কারনে তার নিজের উপরি ইনকামও বন্ধ হয়ে গেছে মোটামুটি।
পরের দিন সকালে ইকবাল সাহেবের টেবিলে আরেকটি শাদা খাম পাওয়া গেল। এবার সে খামে ক্যাশ চেক পঞ্চাশ হাজার টাকার আর ছোট চিরকুটে আরেকটি ফাইল নম্বর। তিনি সে ফাইলটিও তলব করে জব্দ করলেন। আর চেকের পরিনতিও একই হলো। কুটি কুটি করে ছিঁড়ে ময়লার ঝুড়িতে ছুঁড়ে ফেলা হলো সেটা।
তার দু’দিন পরে আবারো তার টেবিলে আরেকটা শাদা খামের আগমন ঘটলো। এবার সেখানে এক লাখ টাকার ক্যাশ চেক। আর চিরকুটে আরেকটি ফাইল নম্বর। এবারো তাদের পরিনতি আগের মতো হলো। ফাইল হলো জব্দ আর চেক গেল ময়লার ঝুড়িতে।
তার কিছুদিন পরে আবার সেই একই ঘটনা। তবে এবার খামে পাঁচ লাখ টাকার ক্যাশ চেক আর ছোট চিরকুটে ফাইল নম্বর তো রয়েছেই। ইকবাল সাহেব আজ আর নিজেকে ধরে রাখতে পাড়লেন না। বাজখাই গলায় চেঁচিয়ে উঠলেন - কবির এই কবির! তাড়াতাড়ি শুনে যান!
কবির হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এল তার কাছে। তাকে দেখে ইকবাল রাগি গলায় জিজ্ঞেস করলেন - আচ্ছা এই খামগুলো কে দেয় আমার টেবিলে? কবির উত্তর দিল - আমি সার সঠিক বলতে পাড়বো না। কত লোকই তো আসে যায় অফিসে। তাদের কেউ নিশ্চই রেখে যায়।
ইকবালের চোখ রাগে বিরক্তিতে কুঁচকে গেল - আপনাদের নিয়ে আর পাড়া গেল না। যাচ্ছে তাই অবস্থা। যান এই ফাইলটা নিয়ে আসেন তাড়াতাড়ি। বলে চিরকুটটা কবিরের দিকে এগিয়ে দিলেন তিনি।
কবির দুরু দুরু বুকে ফাইল আনতে গেল। এই ফাইলটাও তবে জব্দ হলো - বলল সে মনে মনে। দীর্ঘশ্বাসও ফেলল একটা, তার উপরি ইনকাম এভাবে বন্ধ হয়ে গেছে ভেবে। খুঁজে ফাইলটা বের করে সে ইকবাল সাহেবের কাছে নিয়ে গেল। ইকবাল তখন মাথার চুল খামচাচ্ছেন বসে বসে। ফাইলটা সামনে পেয়ে উল্টে পাল্টে দেখলেন তিনি অনেক ক্ষণ। বিড়বিড় করে কি যেন বললেন নিজের সাথে কবির শুনতে পেল না। কলমটা খুলে ঘ্যাস ঘ্যাস করে ফাইলে কি সব লিখে সাইন করে দিলেন। তারপর কবিরের দিকে ফাইল বাড়িয়ে দিয়ে বললেন - যান আমি অনুমোদন দিয়ে দিলাম। এরপর যা কাজ করে ফেলেন তাড়াতাড়ি। কবির ফাইল নিয়ে বেড়িয়ে এল দ্রুত। মুখে তার হাসি ফুটে উঠেছে। ইকবাল সাহেব চেকটার দিকে তাকালেন আরেকবার। ’পাঁচ লক্ষ টাকা মাত্র’ কথাটা সেখানে জ্বল জ্বল করছে।
কি ভেবে ইকবাল সাহেব আবারো নিজের মাথার চুল খামচে ধরলেন। মুখটাও একটু মলিন হলো তার। কিন্তু চেকটা তিনি যত্ন করে নিজের ড্রয়ারে রেখে দিলেন। পাঁচ লাখ টাকায় বিকিয়ে গেল তার সততা !!
মন্তব্য
লা জবাব! ভালো লাগছে। অনেক মানুষই আছে যারা সুযোগের অভাবে সৎ।
_________________________________________
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ
আমি আজ চোর বটে!
ধন্যবাদ
আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
একটি বিষয়ে যদি কিছু মনে না করেন তাহলে বলি। বিরবির, বারিয়ে, বেড়িয়ে শব্দগুলো বোধহয় যথাক্রমে - বিড়বিড়, বাড়িয়ে এবং বেরিয়ে হবে।
_________________________________________
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ
আমি আজ চোর বটে!
ইয়ে বাংলা বানানের কথা আসলে আমার হাত কামড়ানো ছাড়া আর গতি থাকে না।
ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। ঠিক করে দিলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
তাহলে আগের চেকগুলোতে টাকার অংক কম ছিলো বলেই
তিনি চেক ছিড়ে ফেলার অমন নাটক করেছিলেন!!!
তবে এসব শিক্ষিত বিকোয়ে ইকবাল সাহেবদের
জন্য আমাদের আর আগানো হবে না, আমরা পিছাতেই থাকবো
বলে মনে হচ্ছে
গল্প ভালো হয়েছে
.............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
ধন্যবাদ কল্পনা আক্তার
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ফাটাফাটি!
তবে শেষ পর্যন্ত লোকটা সততা বজায় রাখতে পারলে ভালো লাগত অনেক। ইতিবাচক কিছু পেতাম তাহলে। কারণ টাকার বিনিময়ে সততা বিকিয়ে দেয়া তো রোজকার ঘটনা!
চিন্তা করে গল্পটার আরেকটা ভার্সন বের করলাম। এমনও তো হতে পারত...
লোকটা আসলেই অনেক সৎ, যতই ঘুষ সাধা হোক না কেন, উনি তা গ্রহণ করেন না। একদিন তিনি তার টেবিলের উপর একটা খাম পেলেন- ভেতরে একটা চেক আর ফাইল নাম্বার। তিনি যথারীতি রেগে আগুণ হয়ে, ফাইলটা জব্দ করলেন। পরে জানা গেল, আসলে অন্য কেউ ফাইলটা আটকানোর জন্য এই কাজ করেছিল। লোকটার সততার সুযোগ নিয়ে, সে ভুয়া চেক দিয়েছিল, কারণ চেক পাওয়া মাত্রই যে সেই ভদ্রলোক ফাইলটি জব্দ করবেন, এটা তার জানা ছিল।
এখন- কিভাবে জানল, ফাইল কেন জব্দ করতে চাইল অথবা ফাইল নাম্বারটাও বা কিভাবে পেল- সেসব নিয়ে আপনি ভাবেন। লেখক আপনি, অণুগল্পের ফ্যাক্টরি-ও দিসেন আপনি, আমি ক্যাম্নে বলি সব, বলেন?
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
জিনিয়াস আইডিয়া প্রহরী ! স্যালুট।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
রণ'দা, আসলেই লজ্জা পাইলাম অনেক (লজ্জায় লাল হওয়ার স্মাইলী ক্যাম্নে দেয়, শর্টকাট-টা ভুলে গেছি) অনেক ধন্যবাদ দাদা
আর যেটা বোঝাতে চেয়েছিলাম- খুব বেশি ভাল হওয়াটাও সবসময় ভাল না-ও হতে পারে!
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
পুরো বক্তব্যের সাথে একমত।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আমিও একমত
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হ কইসে আপনেরে আমি অনুগল্পের ফ্যাক্টরি দিসি! (খাইসে)
আপনার ভার্সনটাও খারাপ না। লিখা ফালান না নিজেই।
তবে আমি এখানে সততা বিকিয়ে দেয়ার রোজকার ঘটনাই বলতে চেয়েছি।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অণুগল্পের ফ্যাক্টরি যে দিসেন, এইটা কিন্তু সন্ন্যাসী'দা-ই বলসেন!
হ, আমি লিখলে তো কাম-ই হইত! পারলে কী আর আপনারে কই? ফ্যাক্টরি যেহেতু দিসেন, আপনাকেই লিখতে হবে, কোন মাফ নাই :-D
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
আপনার কপালে মাইর আছে কইলাম
খাড়ান হাতের কাছে পাইয়া লই খালি অনুগল্পের ফ্যাক্টরি কারে কয় বুঝামুনে।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ব্যাপারটা আসলে এমনই! শুধু দরকষাকষির, এত্ত টাকার সামনে মানুষকে এক সময় পরাজিত হতে হয়! আর এভাবেই অসাধুতা জয়ী হয়। আমাদের দেশে কম ঘুষে অনেক বড় কাজ হয়। ধনীদেশে ঘুষ একটু বেশী লাগে এই যা!
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
সহমত, পুতুল ভাই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
- নাশু ভাইয়ের গল্পে আমি পাংখা হয়া গেলাম। বড় হয়া নাশু ভাইয়ের হাতে কাঁচা সোনা ধরিয়ে দেবো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নাশু ভাইয়ের গল্প ভালো হইছে, কোনো সন্দেহ নাই।
কিন্তু আপনি আজকাল সক্কলের হাতে কাঁচা-সোনা ধরাইয়া দিতাছেন, ঘটনা কি? এতো সোনা পাইলেন কই?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
@ শিমুল
আমার গল্প ভালো বলার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
আর আমারো তো একই প্রশ্ন ধুগো ভাই'র কাছে - এত সোনা সে পাইলো কই? অথবা এই সোনা কিরম সোনা?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
@ ধু গো
এই সোনা কিরম সোনা তাই চিন্তাইতাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমাদের একটা ভুল ধারণা আছে, তাহলো সবাইকে সৎ হতে হবে। আসলে জোর করে সৎ হওয়ার দরকার নেই। কারণ, সুবিধা পেলে সুবিধা নেওয়া হলো মানবধর্ম। সমাজবদ্ধ জীব হওয়ায় এই সততার বুলি শেখানো হয় অসততার প্রবৃত্তিকে কিছুটা কন্ট্রোলে রাখার জন্য। প্রকৃত অর্থে অসততা মহৎ কোনো চেতনা দিয়ে প্রতিরোধের জিনিস নয়; অসততারোধে এজন্যই দরকার 'বাধ্য করা'। আইন ও আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগের এই যায়গাটায় আমরা মার খেয়ে যাই।
এজন্য বাস্তবতার বিচারে কীর্তিদার গল্পের বক্তব্যের সাথে আমি পুরোপুরি একমত না। সুযোগ পেলে আমি অসৎ হবো না কেন? আমাকে ঠেকানোর দায়িত্ব আমার নিজের না, দায়িত্বটা আইন ও তার প্রয়োগের।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
মন্তব্যের জন্য অছ্যুৎ বলাইকে বুড়ো আঙুল উপরের দিকে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
@ বলাই দা
আমার এ গল্পে আমি যা বলতে চেয়েছি তা হচ্ছে - প্রতিটা মানুষ একটা নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত নিজের সততা ধরে রাখতে পাড়ে। সেই সীমা অতিক্রম করলেই সততা আর তার কাছে অতটা মুল্যবান কিছু থাকে না। তবে সবাই যে টাকার কাছেই বশ হয় এমন নয়। আসলে এ ব্যাপারটা একেক জনের কাছে একেক রকম। গল্পের ইকবাল টাকার কাছে বশ মেনেছে।
তবে শুধু আইন করে কিন্তু অসততা ঠেকানো যাবে না। নিজের ভেতরেই কিছু মুল্যবোধ থাকতে হবে। সেই মুল্যবোধে চিড় ধরলে হাজার আইন করেও কাউকে ঠেকানো যাবে না। সে নিজের মতো ফাক-ফোকর বের করে নেবেই।
ধন্যবাদ বলাই দা আপনার মন্তব্যের জন্য

রণ'দাকেও ধন্যবাদ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কির্তীনাশা আপনার সাথেও আমি একমত।
_________________________________________
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ
আমি আজ চোর বটে!
গল্পের মাঝে এসে এরকম একটা সমাপ্তি অনুমান করছিলাম।
ওই যে একট কথা প্রচলিত আছে- লোকটা ঘুষ খায় না। কিন্তু আসলে সে কত পর্যন্ত খায় না?এটাই দেখতে হবে।
গল্পটা ভাল লাগল।
ধন্যবাদ
আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
না খাইলে মনে হয় আমি খুশী হতাম... ব্যাপার না, গল্প ভালো হয়েছে...
=============================
থ্যাঙ্কু রায়হান
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
গল্পটা ভালো হয়েছে।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
সত্যি বলছেন তো?

সত্যি বললে ধন্যবাদ
আর সত্যি না বললে ........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ব্রিটেনের রাণীকে জিজ্ঞেস করলো এক লোক:
- কতো টাকার বিনিময়ে আপনি আমার সঙ্গে শুতে রাজি হবেন?
- আপনি আমাকে কী ভাবেন? - রাণী বললেন ক্ষিপ্ত হয়ে।
লোকটি ভ্রূক্ষেপ না করে বললো:
- দশ হাজার পাউণ্ডের বিনিময়ে আপনি শোবেন?
- আমার দাম এতো সস্তা বলে আপনার ধারণা?
- যাক! নীতিগতভাবে আপনার আপত্তি নেই। এখন বাকি শুধু মূল্য নির্ধারণ।
পুরনো একটা কৌতুক মনে পড়লো এবং ঝেড়ে দিলাম।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
মজার কৌতুক।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
মনে হচ্ছিল এইরকম কিছুই হইতে যাইতেছে। ভালো লেগেছে গল্প।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
থ্যাঙ্কুম্যাঙ্কু
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
সাব্বাশ!
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন