শানেনুযুল :
গতকাল সচল তানবীরা তাঁর ফটোগ্রাফি প্রতিভা নিয়ে একখানা অনুগল্প লিখতে বলেছিলেন আমাকে (দেঁতোহাসি)। আর সন্ন্যাসী দা এবং বি ডি আর-এর মতে আমি যেহেতু অনুগল্পের ফ্যাক্টরি - সুতরাং আমাকে আর পায় কে? তাদের দেয়া নামের সুবিচার করতে নামিয়ে ফেললাম গল্পটা।
তবে সব কথার শেষ কথা হলো - গল্পটা ভালো লাগলে সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আমার। আর খারাপ লাগলে সমস্ত দায় তানবীরা আপুর
----------------------------------------------------------------
ফটোগ্রাফার তানবীরা বসে আছে হতভম্ব হয়ে। রাগে তার মাথার তালু জ্বলে যাচ্ছে। অথচ তার আজ খুব খুশি হবার কথা। আনন্দে আত্মহারা হবার কথা। ফটোগ্রাফির প্রয়াস আজ তার সফল হয়েছে। দেশের একটি বড় পত্রিকা থেকে চিঠি এসেছে - তার ছবি বছরের সেরা ছবির পুরস্কার জিতেছে। কিন্তু তানবীরা হাজার চেষ্টা করেও খুশি হতে পাড়ছে না। তার কেবলই পিত্তি জ্বলা রাগ হচ্ছে। থম মেরে বসে বসে তার তোলা সেরা ছবির পুরস্কার জেতা ছবিটির দিকে তাকিয়ে আছে সে এক দৃষ্টিতে।
একটি আড়াই তিন বছরের ছেলের ছবি এটা। ছেলেটি কালো, শুকিয়ে হাড় জিরজিরে অবস্থা। সারা শরীরে কেবল তার পেটটাই দেখা যাচ্ছে। কারন সেটা ফুলে ঢোল হয়ে আছে। বাকি শরীরে কেবল হাড্ডি গুলোই গোনা যায়। ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে ছেলেটির চোখ ভেজা। কাঁদছে সে। একটা হাত সামনের দিকে বাড়িয়ে প্রচন্ড আকুতি নিয়ে তাকিয়ে আছে ক্যামেরার দিকে।
আসলে ক্যামেরার দিকে নয়, তাকিয়ে ছিল সে তানবীরার দিকে। সামনে হাত বাড়িয়ে কেঁদে কেঁদে খাবার চাচ্ছিল সে তানবীরার কাছে। তানবীরা এই ছবিটি তুলেছিল দেশের উত্তরাঞ্চলের মঙ্গাপিড়ীত এলাকা থেকে। সেখানে সে গিয়েছিল তার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে মঙ্গাপিড়ীত লোকজনের মাঝে ত্রান বিতরন করতে। ওখানে সে এই ছেলেটির দেখা পায়। ছেলেটির মা-বাবা ছিল না। থাকতো দাদীর সাথে পথে পথে। থুত্থুরে বুড়ি দাদীর সাথে পথে পথে ভিক্ষা করে বেড়াত। কিন্তু সেবার মঙ্গার এতটাই প্রভাব পড়েছিল যে ঠিকমতো ভিক্ষাও জুটছিল না তাদের। তানবীরাদের দেখে ছেলেটি কেঁদে ফেলেছিল। ঐটুকু ছোট হাত বাড়িয়ে খাবার চাইছিল সে।
ফটোগ্রাফার তানবীরার ক্যামেরা এমন সুযোগ মিস করেনি। ক্লিক করে সে ঠিক মুহুর্তের ছবিটা তুলে নিয়েছিল। তারপর ছেলেটিকে আদর করে কাছে টেনে নিজেই খাইয়ে দিয়েছিল খাবার। যথা সম্ভব সাহায্য করেছিল তারা দাদী আর নাতিকে।
ঢাকায় ফিরে তানবীরা ছবিটা প্রিন্ট করিয়ে প্রথম দেখে একেবারে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। ছবিটার ভেতরে যে আবেগ ফুটে উঠেছে তা তার বুকে বিধছিল ছুঁড়ির মতো। যতোবার সে ছবিটার দিকে তাকিয়েছে ততোবার তার চোখে পানি চলে এসেছে ছেলেটির অবস্থা দেখে।
তানবীরা তার সে আবেগ ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিল দেশের সব মানুষের মাঝে। তাই ছবিটা সে দেশের বেশ কিছু বড় বড় দৈনিক পত্রিকায় পাঠিয়েছিল সম্পাদকদের কাছে ছাপানোর অনুরোধ জানিয়ে। ছবির নিচে ক্যাপসন দিয়েছিল - মঙ্গাপিড়ীত অঞ্চলে এমন হাজারো শিশু পড়ে আছে অভুক্ত অবস্থায়। আপনার অল্প একটু সাহায্য পাড়ে তাদের অশ্রুসিক্ত মুখে হাসি ফোটাতে।
কিন্তু দেশে তখন চলছিল রাজনৈতিক অস্থিরতা। রাজপথে নিয়মিত চলছিল সংঘর্ষ আর মানুষ খুনোখুনি। সেই ডামাডোলে তানবীরার আকুতি পাত্তা পেল না কোন পত্রিকায়। সবাই তখন রাজনৈতিক খবর ছাপতে ব্যাস্ত। অভুক্ত অসহায় মানুষের খবর নেয়ার সময় কোথায় তাদের?
কিন্তু আজ বছরের শেষ দিকে এসে তানবীরার কাছে একটি বড় দৈনিক পত্রিকা থেকে চিঠি এসেছে - আপনার এই ছবিটি বছরের সেরা ছবি মননিত হয়েছে। অমুক দিনে অমুক স্থানে এক জমকালো অনুষ্ঠানে আপনাকে পুরস্কৃত করা হবে। সে অনুষ্ঠান দেশের বড় টিভি চ্যানেলে সরাসরি প্রচার করা হবে। পরবর্তিতে আপনার আরো সব ছবি নিয়ে একটি একক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি ........
চিঠিটা পড়ে আর ছবির দিকে তাকিয়ে তানবীরার তাই রাগে শরীর কাঁপছে। সে তো এই ছবি কোন পুরস্কারের আশায় কোথাও পাঠায়নি। এ ছবি এভাবে বিকিয়ে সে কোন প্রকার খ্যাতি বা যশ চায় না। তানবীরা তাই সেই পত্রিকার সম্পাদকের কাছে উত্তর পাঠালো -
প্রিয় সম্পাদক মহাশয়,
আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে আপনাদের পুরস্কার প্রত্যাক্ষান করছি। এ ছবি আমি কোন পুরস্কারের আশায় তুলিনি বা সেই আশায় আপনার পত্রিকায় পাঠাইনি। আমি চেয়েছিলাম এ ছবি আপনার পত্রিকায় ছাপানোর মাধ্যমে সমাজের সচেতন মানুষদের মঙ্গাপিড়ীত অঞ্চলের শিশুদের দুরবস্থার কথা জানাতে। যাতে তারা এসব শিশুদের পাশে এসে দাঁড়ায়। তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসে ।
আপনারা এ ছবিকে পুরস্কৃত করে আমাকে নাকি মঙ্গা কবলিত ঐসব শিশুদের অপমান করতে চাইলেন তা আমি বুঝতে পাড়ছি না। যাই হোক, আমি নিতান্ত ভদ্র একজন মানুষ। তাই অভদ্র অভব্য কিছু বলতে পাড়লাম না। যদি অভদ্র হতে পাড়তাম তাহলে বলতাম - তোদের পুরস্কার ধুয়ে তোরা পানি খা, হারামজাদারা !!
ইতি
তানবীরা
মন্তব্য
শেষের লাইনটা ভালো লেগেছে। এ ধরনের কথা বলতে হিম্মৎ লাগে। কিন্তু কয়জনের আছে তা? দেখা যাচ্ছে, আমাদের তানবীরাপু'র এই হিম্মৎ আছে। সাবাশ তানবীরাপু। আমার সশ্রদ্ধ অভিবাদন গ্রহণ করুন।
হইবো না! খেলুম না!
আগেই কইসি প্রশংসা সব আমার প্রাপ্য। আর দায় সব তানবীরা আপুর।
অতএব মাননীয় স্পিকার, এই মন্তব্য এক্সপাঞ্জ করা হোক!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আরে তানবীরাপু'র প্রশংসা করলাম আম্রিকার চকলেটে ভাগ বসাইবার লাইগা। যদিও আমগোর বিডিআর ভাই আগেই বুকিং দিয়া রাখছে। কিন্তু আশা এক্কেবারে ছাড়ি নাই। বিডিআর ভাই অবশ্য ভালো লোক আমারে কইছে শীতবস্ত্র কিনা দিবো। উ..হহহহ...হ... কী শীত পড়ছে রে!!!
তানবীরা'পু আনবে ডাচ চকলেট, তবে বিশেষ প্রক্রিয়ায় আম্রিকান চকলেটও পাওয়া সম্ভব তার কাছ থেকে, একটু আগেই খবর পাইলাম
কিন্তু ভাগ বসানোর কথা ভুইলাও চিন্তা কইরেন না! তাইলে কিন্তু শীতবস্ত্র কিনে দিব না
তবে আমি লোক আসলেই ভাল, খাইলে- আপনাকে একটা/দুইটা দিয়েই খাবনে
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
ডাচ চকলেটের ভাগ আমারো চাই। না দিলে দুইটারই খবর আছে কইলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হুম...
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
হুম..
গল্প পড়া শেষ
এইবার দেন ঘুম
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
বাহ্, দারুণ তো!
জি অনেক ধন্যবাদ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভুমিকা যেমন গল্পটা তেমন না। এইটা একটা ভয়ঙ্কর থিম।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ঠিক বলেছেন নাজমুল ভাই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমি আলবাব ভাইয়ের সাথে সহমত, সত্যি এটা একটা মারাত্নক থিম...
আমার যতদ্দুর মনে পড়ে এমন একটি ক্ষুধার্ত শিশুর (একটি শিশু যার প্রানআয়ু প্রায় শেষ হয়ে যাচ্ছে, সে হামাগুড়ি দিয়ে খাদ্যের সন্ধানে যাচ্ছে আর তার পিছনে একটি শকুন হেটে চলছে কখন শিশুটির মারা যাবে আর শকুনটি তার হাড় জিরজিরে শরীরটিকে খুবলে খাবে) ছবি তুলে বড় পুরস্কার পেয়েছিলেন একজন বিখ্যাত ফটোগ্রাফার (নাম মনে পড়ছে না)।
পরবর্তিতে শুধু মাত্র এই ছবিটির কারণেই সেই ফটোগ্রাফার আত্নহত্যা করেছিল, কারণ সে নাকি কিছুতেই ঐ দৃশ্যটি তার মাথা থেকে সরাতে পারছিল না।
..............................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
ছবিটা আমিও দেখেছি, সুদানে তোলা, সাদা কালো, আশ্চর্যের ব্যাপার একই ছবির কথা আমারও মনে হয়েছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
আরেকটু যোগ করি, ফটোগ্রাফারের নাম ছিলো কেভিন কার্টার (Kavin Carter), ১৯৯৩ সালের দূর্ভিক্ষের সময় ছবিটা তুলেছিলেন, ১৯৯৪ সালে ঐ ছবি পুলিত্জার পুরষ্কার পাবার পরই উনি আত্মহত্যা করেন। এই ভদ্রলোকের জীবনী নিয়ে একটা ডকুমেন্টরী হয়েছিল যা অস্কারের জন্য মনোনিতও হয়েছিল (Death of Kevin Carter)। আমার কাছে ঐ ছবিটার ছোট্ট একটা কালার কপি আছে, অনেকের খারাপ লাগতে পারে তাই দিলামনা।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই,
ছবিটা কি নেটে পাওয়া যাবে?
অথবা বস আপনি কি ছবিটা আমার সাথে শেয়ার করবেন? প্লিজ!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
THE LIFE AND DEATH
OF KEVIN CARTER Visiting Sudan, a little-known photographer took a picture that
made the world weep. What happened afterward is a tragedy of another sort.
ছবিটা
এখানে দেখুন
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই কি বলবো বুঝতে পাড়ছি না।
ছবিটা দেখে অনেক ক্ষণ চুপচাপ বসে থাকলাম।
আমি সত্যিই বাকহারা হয়ে গেছি।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমরা মানুষ, আমাদের স্বভাব হলো দুখি কাউকে দেখলে মন খারাপ হয় আর স্পোর্টস্ কার দেখলে মনে হয় ইশ্ এটা যদি আমার হতো
তবে এই ছবিটা আলাদা, আমার এখনও কষ্ট লাগে
...........................
Every Picture Tells a Story
এই ছবিটা আসলেই অন্যরকম।
প্রচন্ড রকম নাড়া খেলাম একটা।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমাদের চরিত্রের একটা মারাত্মক সত্যদিক খুব সহজ ভাষায় বলেছেন মুস্তাফিজ ভাই।
_________________________________________
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ
আমি আজ চোর বটে!
ছবিটা কয়েকবারই দেখেছি, দেখে সহ্য করা যায় না; কিন্তু এর ভেতরের এই গল্পটুকু জানা ছিলো না।
@ কল্পনা
ঘটনাটা আমার জানা ছিল না। জেনে স্তম্ভিত হয়ে গেলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তি পাচ তারা সহ পছন্দের পোষ্টে রেখে দিলাম, আমাকে নিয়ে লিখেছ যে সে জন্য না। আমি যে কায়দায় বাসার লিভিং রুমে দাঁড়িয়ে খারাপ মেজাজ নিয়ে টুপুস টুপুস দুইটা ক্লিক করেছি, কোন কানা তুল্লেও এর চেয়ে ভালো হতো। তাও রুমন বল্ল বলে। সুতরাং আমার ছবি কিছুই ডিজার্ভ করে না, পচানোও না, আর তুমিতো মহা গল্প লিখে ফেলেছো।
রূপক তানবীরারা যেনো পুরস্কারের আশায় ছবি না তুলেন, যেনো ছবি তোলার পেশায় আছেন বলে অভুক্তকে খাবার দিতে না ভুলে যান, আর অবশ্যিই যেনো, অভদ্র হয়ে বলেন, তোদের পুরস্কার ধুয়ে তোরা পানি খা, হারামজাদারা !! আমরা যদি না জাগি তাহলে তো রাত পোহাবে না,
তোমার কলমে যেনো কারো নজর না লাগে তাই থু থু দিয়ে দিলাম ঃ-}
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
থু থু দিসেন সমস্যা নাই। কিন্তু কথা হইল আপনে খালি বিডিআর কে চকলেট দিবেন এইটা কেমন কথা হইলো? আমরা কি পানিতে ভাইসা আসছি নাকি? আমারো চকলেট চাই। চকলেট না পাইলে আপনেরে এয়ারপোর্ট থিকাই আবার রিটার্ন প্লেন ধরায়া দিমু কইলাম।
এইটা কিন্তু একটা থেরেট, হুহ!!
আর মন্তব্যে আপনারে জাঝা দিয়া খাটো করলাম
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
এত হাসলে কিন্তু এখন আমি আপনারে থু থু দিমু ।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হুমম...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
জি !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
- নাশু ভাই, আপনে আসলেই একটা ফ্যাক্টরী গো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হে হে হে,
তা যা কইসেন ধুগো ভাই।
তয় একখান শ্যালিকা ফ্যাক্টরি দিতে পাড়লে ভালো লাগতো। জনগনের উপকার করতে পাড়তাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
সকল প্রশংসা আপনার জন্য :)।অনেক ভাল লাগল
ধন্যবাদ অসংখ্য
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমিও দিলাম !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এহ হে রণ'দা আপনিও !?
খাড়ান পায়া লই আপনারে হাতের কাছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভাল লিখসেন কীর্তিনাশা ভাই, বরাবরের মতই। দুই একটা সহজ বানান ভুল করসেন তাড়াহুড়ায়, ঠিক করে দিলেই সব ঠিক
এইবার প্রমাণ পাইলেন তো, আপনাকে সন্ন্যাসী'দা বা আমি যে বলসিলাম- অণুগল্পের ফ্যাক্টরি খুলসেন- তা মোটেও অযৌক্তিক না?
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
বাংলা বানানের কথা মনে পড়লেই কান্না পায় রে ভাই
দেখি তারপরও যতটা পারি ঠিক করে দেব।
ফ্যাক্টরির কথা বলে আর পঁচায়েন না। নিচে দেখেন অমিত ভাই কি লিখছে। আমি আসলেই যা লিখি তা আপনাদের প্রশ্রয় পেয়েই লিখি। সে জন্য আবারো ধন্যবাদ আপনাকে এবং সবাইকে।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
লেখার থিম ভালো লেগেছে, লেখা ভালো লাগে নাই।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
থিমটা একটু ইয়ে..........লেখাটা তেমন ইয়ে হয়নি যদিও।
কী ব্লগার? ডরাইলা?
আপনার মন্তব্যও কেমন যেন একটু ইয়ে হলো। এই মন্তব্য পেয়ে আমার প্রচন্ড ইয়ে হচ্ছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন