আমার বন্ধু দুলালের মাথায় সারাক্ষণ উদ্ভট সব ব্যবসার চিন্তা ঘোরে। আর নতুন কোন চিন্তা এলেই ছুটে আসে আমার কাছে। আমি হচ্ছি তার যে কোন ব্যবসার অটো অংশিদার। তার এরকম বেশ কিছু ব্যাবসায় বাধ্য হয়ে টাকাও লগ্নি করতে হয়েছে আমাকে। এবং বলাই বাহুল্য সে সব টাকা গচ্চা খাতেই বিলীন হয়ে গেছে। তারপরও আমি ধৈর্য্য হারাইনি। দুলালও উৎসাহ হারায়নি। তার নতুন নতুন ব্যাবসা পরিকল্পনা চলছে পুরোদমে।
কিন্তু এবারে সে যে বিজনেস প্ল্যান নিয়ে আসলো তা শুনে আমার পুরো আক্কেল গুড়ুম। সকাল বেলা আমার বাসায় হুড়মুড় করে ঢুকেই সে বলা শুরু করলো - বুঝলি দোস্ত, এইবারের যে বিজনেস প্লান তাতে আর কোন ফাঁক নাই। ব্যাবসা এবার হবেই হবে। আর উপরি পাওনা হিসাবে হবে খ্যাতি আর যশ। বুঝলি কিনা ? এক ঢিলে দুই/তিন পাখি মারা পড়বে।
আমি জানতে চাইলাম - সেটা আবার কী রকম?
আমার প্রশ্নে দুলালের উৎসাহ আরো বাড়ে, বলে - শোন্ দোস্ত, এই ব্যাবসায় আমাদের যেমন টাকা আয় হবে, তেমনি দেশের জ্বালানী সংকট মোচনে রাখা যাবে বিশাল অবদান আবার পরিবেশবাদি বলে দারুণ নাম ডাক হয়ে যাবে।
আমার এবার আশ্চর্য হবার পালা - বলিস কি রে! এতো সত্যিই এক ঢিলে তিন পাখি! তা ব্যাবসাটা কি?
দুলাল হাসে, চকচকে চোখে তাকিয়ে বলে - বায়োগ্যাস।
এবার আমি বিরক্ত হই। বলি - সে তো শুনেছি অনেক ঝামেলার কাজ। ময়লা আবর্জনা এক জায়গায় জড়ো করে তারপর তা পঁচিয়ে গ্যাস উৎপাদন করতে হয়। এই ঝামেলায় আমি নাই!
দুলাল আবারো হাসে - বলে আরে না রে বোকা। এই বায়োগ্যাস সেই বায়োগ্যাস না। আমি যার কথা বলছি সেই বায়োগ্যাসের বায়ো-মেশিন অলরেডি চলছে। আমাদের শুধু সংগ্রহ করতে হবে।
বলিস কী? খুলে বল তো ব্যাপারটা - আমি আশ্চর্য হয়ে জানতে চাই।
দুলালের হাসি থামেনা, দাঁত কেলানো অবস্থাতেই সে বলতে থাকে - বলছি বলছি। তার আগে তুই বল তুই কি জানিস এই পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য মানুষ কেবল একাই দায়ী নয়? আরো অনেক প্রানী আছে যারা দূষণ ছড়াচ্ছে?
আমি এদিক ওদিক মাথা নাড়ি। দুলাল বিজ্ঞের হাসি হেসে বলে চলে - আমরা মানুষেরা তো বাতাসে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ছড়াচ্ছি আর ওরা ছড়াচ্ছে মিথেন গ্যাস। যা কিনা কার্বন-ডাই-অক্সাইডের থেকেও মারাত্মক।
আমি প্রশ্ন করি - তা এই ওরা'টা কারা? দুলাল জবাব দেয় - ওরা'টা হচ্ছে গবাদি পশু। গরু, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি। এই সব তৃণভোজী প্রানীর হজম প্রক্রিয়া ধীরগতির হওয়ায় এদের পেটে প্রচুর মিথেন গ্যাস তৈরি হয়। যা কিনা ইয়ে মানে (এ পর্যায়ে দুলাল একটু ইতস্তত করে) পাদ'এর মাধ্যমে এরা বাতাসে ছড়িয়ে দেয়।
কথা শুনে চেয়ার উল্টে পড়ার দশা হলো আমার। মনে মনে বললাম - কস্ কি রে মমিন! আর মুখে বললাম - এইটা কিভাবে সম্ভব! এইটা কি আসলেই সত্যি ?!
দুলাল মুচকি হাসে, হ্যা সূচক মাথা নাড়ে - হ্যা রে সত্যি। একশ ভাগ সত্যি। অস্ট্রেলিয়ার বার্ষিক বায়ু দূষণের ১২ ভাগের জন্য দায়ী এই গবাদি পশু, বিশেষ করে গরু। আর আর্জেন্টিনার তো আরো খারাপ অবস্থা। সে দেশের বায়ু দূষণের ৩০ ভাগের জন্য দায়ী এই গরু। আমাদের দেশে এ ব্যাপারে কোন পরিসংখ্যান নাই। তবে আমাদের দেশের অবস্থাও তো ভাল হবার কথা না।
আমার চমক কাটতে চায় না। বিশ্বাসও হতে চায় না ব্যাপারটা। মাথা চুলকাই আর নিজের অজান্তেই মুখ থেকে বেরিয়ে আসে - গরু গুলা শুধু পেদে পেদে পরিবেশের এই হাল করছে!
দুলাল আমার এখনো অবিশ্বাস দেখে ধমক দেয় - হ্যা করছে। আর সে জন্যই অস্ট্রেলিয়ার সরকার মিলিয়ন ডলার ব্যায় করছে গবেষণার পেছনে যাতে গরু, ছাগল, ভেড়ার এই গ্যাস নির্গমনের হার কমানো যায়। একটা গরু দিনে কয়েকশ লিটার মিথেন গ্যাস বাতাসে ছাড়ে, তা জানিস?
আমি একটু ধাতস্থ হয়ে প্রশ্ন করি - আচ্ছা বুঝলাম ব্যাপারটা। তা এটা দিয়ে তোর ব্যাবসা কিভাবে হবে?
দুলাল আবার হাসে - এই তো আসল প্রশ্ন করছিস। আমাদের দেশে তো গরু, মহিষ কম নাই। আমাদের কাজে হবে এসব গরু, মহিষের নির্গত করা গ্যাস সংগ্রহ করা। তারপর সেই সংগৃহিত গ্যাস আমরা সিলিন্ডারে ভরে জ্বালানী হিসেবে বিভিন্ন কল-কারখানায় সরবরাহ করবো। চিন্তা করতে পারিস, কত লাভ হবে আমাদের? আর পরিবেশের কত বড় উপকার হবে?!
আমার আবারো মাথা চুলকায়, বলি - গরুর পাদ সংগ্রহ করে কারখানায় বেচবি? তা এই পাদ সংগ্রহ করবি কিভাবে?
আমার প্রশ্নের ধরণে দুলাল ক্ষেপে যায়। নিজেকে সামলে নিয়ে উত্তর দেয় - আর্জেন্টিনার বিজ্ঞানীরা একটা প্লাস্টিকের ট্যাঙ্ক আবিস্কার করছে। যেটা অনায়াসে গরুর পিঠে স্থাপন করা যায়। আর একটা পাইপের মাধ্যমে গরুর ছেড়ে দেয়া গ্যাস সেই ট্যাঙ্কে জমা হয়। দিনের শেষে সেই ট্যাংকের গ্যাস বড় সিলিন্ডারে সংগ্রহ করলেই হল। তারপর একটু প্রসেস করে কল-কারখানায় বেচে দাও, বাস্ কেল্লা ফতে।
আমার আবারো মাথা চুলকায়। বুঝি দুলাল রেগে যাচ্ছে তবু প্রশ্ন না করে পারি না - আচ্ছা দোস্ত, পাইপ লাগানোর পরে গরু পাদের বদলে যদি হেগে দেয় তখন কি হবে? গ্যাসের বদলে তো গোবরে একাকার হয়ে যাবে সব।
দুলালের রাগ আরো বাড়ে, তবু সে নিজেকে সামলে উত্তর দেয় - এসব ব্যাপার মাথায় রেখেই ঐ ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছে। অতএব ঐ সব নিয়া তোর চিন্তা না করলেও চলবে।
দুলালের রাগ দেখে আমার একটু ভয় হয়। তাই মিন মিন করে বলি - কিন্তু দোস্ত, গরুর পাদ নিয়ে ব্যাবসা...... ব্যাপারটা কেমন জানি শুনায়......
এ কথায় দুলালের রাগের বাধ পুরোপুরি ভেঙে পড়ল। সে তড়াক করে উঠে দাঁড়িয়ে বলল - বুঝছি, তোকে দিয়া এই বিজনেস হবে না। তুই এখনো সেই পুরনো ধ্যান-ধারনা নিয়াই আছিস। আমি একাই এই ব্যাবসা করবো। আর এই গরুর পাদ বেচে আমার যখন অনেক টাকা হবে তখনো তুই ঘরে বসে বসে আঙুল চুষবি।
আমি বলতে চাচ্ছিলাম - আহা চটছিস ক্যান? কিন্তু তার আগেই সে হনহন করে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেল।
--
দুলাল চলে যাবার পরে আমি ইন্টারনেট ঘাটা শুরু করলাম আসলেই ব্যাপারটা কি দেখার জন্য এবং একটু পরেই পেয়ে গেলাম খবরের লিঙ্ক। আসলেই অস্ট্রেলিয়া আর আর্জেন্টিনার সরকার ভীষণ চিন্তিত এই গবাদি পশুর গ্যাস নির্গমন সমস্যা নিয়ে। এটা ঠেকানোর জন্য নানা গবেষণায় তারা অনেক অর্থও খরচ করছে।
তবে দুলালের জন্য একটা দুঃসংবাদেরও সন্ধান পেলাম। আইরিশ এক কম্পানি গরুর এই গ্যাস নির্গমন নিয়ে ব্যাবসা করতে নেমেছিল মিলিয়ন ডলার নিয়ে। কিন্তু নানা সমস্যা আর উপযোগীতার অভাবে তারা এখন দেউলিয়া হতে বসেছে।
খবরের লিঙ্কটা দুলালকে মেইল করে দিলাম তাড়াতাড়ি। আর মনে মনে ভাবতে লাগলাম কালে কালে আরো কত আশ্চর্য কাহিনী যে শুনতে হবে দেখতে হবে!
লিঙ্ক :
মন্তব্য
আসলেই কী ঘটনা এরকম? হাসতে হাসতে তো মইরা গেলাম। কী আজীব খবর দিলেন এই সকালে!!
আমারো একই অবস্থা হইছিল
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পুরাই কস্কি মমিন!!!
হ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আইরিশ কোম্পানিকে ডিসকভারি চ্যানেলে দেখিয়েছিল মনে হয় একবার ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বিষয়টা এতই মজার যে মনে করে এখনো আমি হাসছি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ওরে!!!!
পয়েন্টঃ
ব্যাবসাঃ ব্যবসা দেখুন এখানে
আরগুলো ব্যক্তিগত মেসেজে।
=============================
আমার প্রতিটা লেখায় এত বানান ভুল থাকে যে চাইলে আমার এক লেখা দিয়াই একেক জন বহুত পয়েন্ট কামাতে পারবে।
অতএব ভাই সকল আপনারা মনের সুখে পয়েন্ট কামান আর আমি এই সুযোগে বানান শিখি
তোমাকে ধন্যবাদ দিয়া খাটো করলাম রায়হান ।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দুলাল কে এমবিএ'র টিচার হওয়া ঠেকায় কে।
...........................
Every Picture Tells a Story
হা হা হা ! ভাল বলছেন মুস্তাফিজ ভাই !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হেব্বি মজা লাগল কীর্তিনাশা ভাই! খুব হাসলাম।
তাইলে আমি স্বার্থক
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
r
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আয়ারল্যান্ডের ঐ কোম্পানি ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার খামারিদের বালতিতে ইউরোপের বড় বড় বিদ্যুত-খনি কোম্পনিদের হোলস্টেইন গাইয়ের মত দুইয়ে নিতে চেয়েছিল, কিন্তু জায়গা মত হাত দিয়ে টনক নড়ল যে ইউরোপের বড় বড় বিদ্যুত-খনি কোম্পনিগুলো এক একটা জেবু ষন্ডা। এই বেলা শুধু লালবাতি জ্বেলে পার পেয়ে গেছে, কাউকে জেলে যেতে হয়নি।
আপনার লেখাটা পড়ে আমোদ পেলাম। তবে গরুর আবর্জনা ও গোবর থেকে জ্বালানী ও তার সম্ভাবনাকে নিয়ে হাসতে পারছি না। গরুর গোবর শুকিয়ে আগুন জ্বালার টেকনিক এশিয়া আফ্রিকার গ্রামে গ্রামে প্রচলিত ও অর্থনৈতিক তাৎপর্যপূর্ন। কয়েক দশক ধরে গোবর পঁচিয়ে বায়োগ্যাস তৈরি করে গৃহস্থালির কাজে ব্যবহারের কাজ চলছে।
তবে প্রচলিত ও প্রমানিত প্রযুক্তিগুলিতে ইকনমি অফ স্কেল না থাকায় মানে কলেবর বৃদ্ধির সাথে সাথে খরচ কমে না আসায় এগুলো কুটিরশিল্পই রয়ে গেছে - বড় শিল্পকারখানা এখনো দেখা যাচ্ছে না। তবে এই প্রযুক্তির পেছনে বিশ্বব্যপি বড় অন্কের টাকা খাটানো হচ্ছে, ও আমার বিশ্বাস খুব শিঘ্রই আমরা বড় কোন কারখানার পরিকল্পনার কথা শুনবো।
"তারপর একটু প্রসেস করে কল-কারখানায় বেচে দাও"
এই 'একটুখানি প্রসেস' এর দরকারি কেরামতি ও রসায়ন যদি কেউ সমাধান করে স্কেল-আপের সমস্যাটার সুরাহা করে দিতে পারত, তাহলে আপনার এই পোস্ট পড়ে হেসে গড়াগড়ি যাবার বদলে চেহারা সিরিয়াস করে একটু নড়েচড়ে বসে বলতে হত হুমমম....!
ভাই দুর্দান্ত আপনার সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি।
গরুর আবর্জনা আর নির্গত করা গ্যাস থেকে জ্বালানী উৎপাদন সম্ভব হোক তা আমিও চাই। আমাদের জ্বালানী সংকটের বিশাল সমাধান হয়ে যায় তাহলে।
তবে এত সিরিয়াস বিষয়ের মজার দিকটা থেকে মজা লুটে নিতে তো কোন দোষ নেই তাই না?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এই আমার এক দোষ। খামাখাই সিরিয়াস কথা চলে আসে।
আপনার লেখাটি পড়ে প্রথমেই যে একচোট যে হেসে নিয়েছিলাম , তা-ই বলা হয়নি।
মজার ব্যাপারে হাসবো, এতে দোষ কি?
তাইলে চলেন গলাগলি বাইন্ধা হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জোস হয়েছে ।
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
ধন্যবাদ দেবু'দা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভাইরে কীর্তি--এক্কেবারে সর্বনাশা লেখা দিয়েছ বস---
হাসতে হাসতে চোখে পানি চলে এল---
দশ লক্ষ তারা তোমাকে উপহার---
আপনার মন্তব্যে আপ্লুত হলাম তারেক ভাই।
একটি লেখা স্বার্থক হতে এমন একটি মন্তব্যই যথেষ্ট।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ, বস্
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দুনিয়ায় কত কিছু যে জানার বাকী আছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
হ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
গরুর পাদের ব্যবসা..............হাহাহাহাহা
চেয়ার থেকে পড়ে যাই আরকি আরেকটু হলেই...........হোহোহোহো
জব্বর লেখেছেন কীর্তি মশাই, অভিনন্দন
ধন্যবাদ
আচ্ছা আপনি কি আমাদের দ্রোহী ভাই-এর আত্মীয়-স্বজন কেউ নাকি ?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার চেনা এক দুলাল আছেন। খোঁজ নিতে হবে তিনি আপনার পরিচিত কেউ কিনা।
হইলেও হইতারে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তি, তুমি গল্প বলে বিজ্ঞান পড়াচ্ছো হবে না হবে না, খেলবো না
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
হে হে হে
তাতাপু দেখি ধইরালাইসে........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কাহিনীচ্ছলে ঘটনা জানানোর স্টাইলটা ভালো লাগলো।
কোনোদিন হয়ত দেখতে হবে, গরু-ছাগলও মুরগীর মত ছোট খাঁচায় পোষা হচ্ছে। দুধ, মাংস ইত্যাদি উৎপাদনের পাশাপাশি ওখান থেকে গ্যাস সংগ্রহও করা হচ্ছে।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
ধন্যবাদ শামীম ভাই।
হ হইলেও হইতারে ভবিষ্যতে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীণ সময়ে গৃহস্থালীর চাহিদা পূরণে মানব বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলাম। যদিও ওই উদ্যোগটা গাণিতিক হিসাব নিকাশের পর আর বেশিদূর এগুতে পারেনি শুধুমাত্র গন্ধের কথা চিন্তা করে।
সাউথ পার্কের একটা পর্ব আছে একই ধরনের। সেই পর্বে দেখা যায় হাইব্রিড গাড়ির গর্বিত মালিকেরা পাদাপাদি করে সাউথ পার্ক ও সানফান্সিসকোকে মারাত্বক পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে ফেলে দ্যায়।
এত অল্পতেই দইমা গেলেন গুরু ! না হয় একটু বেশি পরিমানে আঁতর মিশিয়ে নিতেন, তাইলেই তো গন্ধের খেল খতম হয়া যাইতো!
সাউথ পার্ক দেখা হয় নাই। তবে আপনার কথা শুনে বোঝা যাচ্ছে বেশ মজার সিরিজ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হে হে এতদিন ভাবতাম দেশ বিদেশ ঘাইটা ব্যবসা ট্যাবসা কিছু বুঝি, এখন দেখি কিয়ের কি হুদাই কাচকলা শিখছি। কীর্তিনাশার সব্বোনাশা ব্যবসার কেলাসে ভর্তি হইতাম চাই
পড়ে খুবি আমোদ পাইলাম !!
আপনার মন্তব্যেও খুব আমোদ পেলাম মামুন ভাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ফা*টাফা*টি
থ্যাঙ্কু !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন