- তোকে একটা গল্প বলি। শুনবি ?
- হ্যাঁ, শুনবো। বল।
- এক গ্রামে একটা ছেলে ছিল। বছর দশ বারো বয়স হবে। ছেলেটা ছিল ভীষণ দুরন্ত আর সাহসী। দস্যিপনায় সারা গাঁয়ে তার জুরি মেলা ভার। তার সাহসের বর্ননা শুনলে তোর বিশ্বাস হতে চাইবে না।
- সে কী রকম ?
- যেমন ধর মাঝে মাঝে বাবার ভয়ে রাতে গভীর জঙ্গলে পালিয়ে যেত সে। তার বাবা ছিল হাইস্কুলের হেড মাষ্টার। ভীষণ বদরাগি। তার ভয়ে শুধু বাড়ির লোকজন নয়, পুরো গ্রামের লোকজন কাঁপতো। তো অন্যায় করে সেই বাবার হাতে মার খাবার ভয়ে ছেলে পালিয়ে যেত অরণ্যে। সারা রাত খুঁজেও তাকে পাওয়া যেত না। বনের ভেতরে হয়তো কোন গাছের ওপরে বসে গান গেয়ে গেয়ে সে রাত কাটিয়ে দিত। ভরা পূর্নিমায় যখন জোয়ারের পানিতে খাল-বিল ফুলে উঠতো তখন একা একা ডিঙি নৌকা নিয়ে শাপলা বিলে মাছ ধরতে চলে যেত। ভূঁত-প্রেতের ভয়ে যে বিলে দিনের বেলাতেই মানুষ একা একা যেতে সাহস পেত না ।
- এত দেখি দুঃসাহসী !
- তাই তো বলছি। দস্যিপনার কথা বলছিলাম। তাতেও তার তুলনা ছিল না। তবে তার দস্যিপনার শিকার বেশিরভাগ সময়েই হতো তার মা। বেচারী সারাক্ষণ তটস্থ থাকতো ছেলে নতুন কি কান্ড করে সেই ভয়ে। একদিন দুপুর বেলা কি হয়েছিল বলি। ছেলে গলায় এক মস্ত ঢোঁড়া সাপ পেঁচিয়ে রান্নাঘরে ঢুকেছে। মা তখন চুলোয় ভাত চড়িয়ে তরকারী কুটছেন এক মনে। হঠাৎ ছেলের পেছন থেকে ডাক – মা দেখ আমার গলায় কি? মা পেছন ফিরে ছেলের দিকে তাকিয়েই চমকে উঠলেন। চেঁচিয়ে পাড়া মাথায় তুললেন। ভাতের পাতিল উল্টে ফেলে হাত-টাত পুড়িয়ে একাকার অবস্থা। ছেলে অবস্থা বেগতিক দেখে সাপটাকে জ্বলন্ত চুলোয় ছুঁড়ে দিয়ে সেখান থেকে ভোঁ দৌড়ে পালিয়ে গেল। সেদিন আর তার কোন পাত্তা ছিল না।
- হুম্ এবার মুল কাহিনী বল। সেই ছেলে পরে কি করলো ?
- সেই ছেলের এখন পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই বয়স। তবে সেই সাহসের ছিটে ফোঁটা আর অবশিষ্ট নেই তার মধ্যে। বাজ পড়ার শব্দে এই বয়সেও হাউ মাউ করে কেঁদে ওঠে সে। অন্ধকারকে ভয় পায়। একা কোথাও যেতে পারে না। কেউ ধমকের সুরে কথা বললে ছল ছল চোখে তার দিকে তাকায়। কারো সাথে যেচে কথা বলে না।
- বলিস কি? এমন দস্যি ছেলের এই অবস্থা হল কি করে?
- ৭১-এর মাঝামাঝি সময়ে এক রাতে তাদের বাড়িতে রাজাকাররা হামলা করেছিল। বেজন্মাগুলো ছেলেটির বাবাকে না পেয়ে (তিনি খবর পেয়ে আগেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন) তাদের বাড়ি তছনছ করে ফেলেছিল। আর বাবাকে ধরতে না পারার আক্রোশ মিটিয়েছিল ছেলেটিকে পিটিয়ে। ঐ দশ বারো বছর বয়সেই ছেলেটি টের পেয়েছিল পৃথিবী কতটা নির্মম। তাকে প্রথমে পায়ে রশি বেঁধে গাছে ঝুলিয়ে বেধরক পেটাই করা হয়। ছেলেটির চিৎকার তার মায়ের আহাজারি, অনুণয় বিনয় কোন কিছুই পশুদের টলাতে পারেনি। এক সময় ধারালো চাকু দিয়ে তারা ছেলেটির বা’কান কেটে ফেলে। ছেলেটিকে গাছ থেকে নামিয়ে মাটিতে শুইয়ে রাইফেলের বাট দিয়ে তার হাত পায়ের সব হাঁড় গুড়ো করে দেয়। এত মার খেয়েও ছেলেটি জ্ঞান হারায়নি। যন্ত্রনায় কোঁকাচ্ছিল কেবল। সে কেন জ্ঞান হারায়নি সেই আক্রোশে রাজাকাররা আবারো তাকে পেটায় ইচ্ছা মত।
- থাম্। আমি আর সহ্য করতে পারছি না!
- আচ্ছা ঠিক আছে। আমি কাহিনী শেষ করে দিচ্ছি। ঘটনা রাতের আঁধারে ঘটলেও, কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রামবাসী টের পেয়ে যায় মাষ্টারের বাড়িতে ডাকাত বা রাজাকাররা হামলা করেছে। তারা লাঠি-সোটা নিয়ে রুখে দাঁড়ায় ওদের বিরুদ্ধে। শোরগোল তুলে এগিয়ে আসতে থাকে মাষ্টার বাড়ির দিকে। অবস্থা বেগতিক দেখে রাজাকাররা ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে পালিয়ে যায়। আর ছেলেটি প্রানে বেঁচে যায়। এর পর দেড়টা বছর মৃত্যুর সাথে জুঁঝে সে সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে একটি হাত তার আর সোজা হয় না। পুরোপুরি সোজা হয়ে হাটতে পারে না সে। খুড়িয়ে হাটে। বা’কান নেই বলে লম্বা চুল রাখতে হয় জায়গাটা ঢেকে রাখার জন্য।
- প্লিজ আর বলিস না। আমি সত্যিই সহ্য করতে পারছি না!
- সহ্য করতে না পারলেও এটাই সত্যি। ঐ ঘটনার পর ছেলেটি শারিরীক সুস্থতা কিছুটা ফিরে পেলেও মানসিক ভাবে আর সুস্থ হয়নি। তার দুরন্ত সাহস আর দস্যিপনা সে হারিয়ে ফেলে। সেই স্থানে আসন গাড়ে ভয় আর শংকা। পুরো পৃথিবীটা তার কাছে এক ভয়ের রাজ্য। মা-বাবা মারা যাবার পরে এখন সে তার ছোট ভাই’র আশ্রয়ে বেঁচে আছে।
- আচ্ছা এ কাহিনী তুই আমাকে বললি কেন?
- কারণ, এই যে তোকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছি। সেখানে আমার বড় ভাই’র সাথে তোর পরিচয় হবে। তাই আগেই তার ব্যাপারে বলে রাখলাম। যাতে ভুল করে তুই তাকে পাগল না ভেবে বসিস।
---------
মন্তব্য
আবারো পড়লাম, একইরকম বুকমোচড়ানো অনুভূতি হলো।
ধন্যবাদ সিমন ভাই. ....
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমি আবারও মন্তব্য আর তারা দিয়ে গেলাম। আবারও প্রিয় পোস্টে যুক্ত করলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ ইশতি ভাই।
কি যে খারাপ লাগছে বোঝাতে পারবো না.......
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
খারাপ লাগার কিছুই নেই। আমি মনে মনে ভাবছিলাম, এমন লেখায় ১০ তারাও যথেষ্ট না। হয়তো আমার সেই ইচ্ছাটাই কাল হয়েছিল। ঈশ্বরকে বলে দেব যেন এরপর এমনটা না করে।
হ্যাঁ ভাল করে বলে দেন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
গতকালো কোন মন্তব্য করতে পারি নাই।
আজকেও পারলাম না।
--
আমার এই দেশেতে জন্ম, যেন এই দেশেতেই মরি...
আমি আবারো ধন্যবাদ জানালাম........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অসাধারণ লেখা, বারবার বলতে কোনো অসুবিধা নেই। আবার ডিলিট করলে আবার এসে বলে যাব।
ধন্যবাদ অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠক ভাই........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আবার বললাম- চমত্কার কীর্তি!
ধন্যবাদ আকতার ভাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এরকম একটা লেখা বারবার পড়া যায়, বার বার ভালো লাগা জানিয়ে দেয়া যায়, বার বার ৫ তারা দাগানো যায়।
আজকেও স্যালুট
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আবারো লজ্জা পেলাম রেনেট ভাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
তারা দিতে পারলাম না। মন্তব্য দিলাম। ভালো লেগেছে।
অনিশ্চিত
ধন্যবাদ আবারো
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভালো লাগলো, অনেক ভালো।
প্রথমবার ব্যস্ততায় লেখাটা পড়া হয় নি। ভাগ্যিস ডিলিট হয়েছিলো, না হলে আমার আর পড়া হতো না।
পাঁচ তারা।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ধন্যবাদ সবজান্তা ভাই.........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমি এই পড়লাম।
ভালো লাগলো খুব
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
ধন্যবাদ শ্যাজা'দি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভালোই হলো ডিলিট হয়ে।
আবার পাঁচ তারা দিতে পারলাম। এ ধরণের গল্প আরো চাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আবারো পাঁচতারা দেবার জন্য আপনাকে আবারো ধন্যবাদ
চেষ্টা করবো শীল ভাই......
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ছেলেটা যে দস্যি, তা তো বুঝাই যাচ্ছে। একটা কাজও ধীরেস্থিরে করতে পারে না। তা না হলে অসাবধানে কেউ নিজের লেখা মুছে ফেলে? (ধমকের ইমোটিকন)
ভাগ্যিস, ব্যাকআপ ছিলো, না হলে এই লেখা কোথায় পড়তাম?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্যাকআপ ছিল বলেই রক্ষা গৌতম দা......
ধন্যবাদ অসংখ্য।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অ, মনে পড়ছে, গতবার পাঁচতারা দিছিলাম।
এবার দশতাঁরা দিয়া গেলাম।
তাঁরা আবার কোন জিনিস?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
মিয়া মশকারি পাইছ? এক লেখা দুইবার পড়াইবা? আর পাঁচতারা দিমু না তোমারে...
পরের গল্প দ্রুত লিখার লাইগা পাঁচ বার তাড়া দিতে পারি বড়জোর... নিজের কীর্তি নিজেই এইভাবে নাশ কর বইলাই কি কীর্তিনাশা নাম নিছ?
---------------------------------------------
আমাকে ছুঁয়ো না শিশু... এই ফুল-পাখি-গান সবই মিথ্যা!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
হ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
রিকমেন্ট - জোস!
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
রি-থ্যাঙ্কু
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নাশু ভাইয়ের অন্যতম সেরা লেখা। (আর কী কী লিখসিলাম ভুলে গেছি)
যাই হোক, মন্তব্য এবং রেটিং জানায়া গেলাম।
ধন্যবাদ আরেকবার, বারবার
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অসহ্য কোন ভালো লেখার সামনে দাঁড়িয়ে আমার এই অনুভূতি হয়। আমি কয়েকবার পড়ে সেটাকে আর ছুঁয়ে দেখি না। কিন্তু ব্যতিক্রম ঘটিয়ে এই লেখাটা বারবার পড়ছি!
কোন কথাই আসলে এই অভিজ্ঞতার সমান বড়ো হয় না। তাই কিছু বলার নাই। দেশের যুদ্ধ শেষ হয় কিন্তু মানুষের যুদ্ধ শেষ হয় না। কবে সেটা শেষ হবে, আমি সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজি!
মন্তব্যে আপনাকে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হ...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ঠিক
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কষ্ট! ভারি কষ্ট!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
কষ্টগুলো যত্ন করে পুষে রাখি..............
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এতগুলো মন্তব্য হারানোর দুঃখ আমি কোথায় রাখি.......
আমার নিজের জলেই টলমল করে আখি
আপনার দুঃখ বলেন কোথায় রাখি?
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আপনাদের সবার আবারো এত এত মন্তব্য পেয়ে এখন আর মন খারাপ নেই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কিছু লেখা পড়ার পর ভেতরটা চুপ হয়ে যায়,বিষন্নতা ভর করে । ঝিম ধরা মগজ়ে বসে থাকি চুপচাপ। এ লেখাটি তেমন । বেশ কিছুদিন সচল না থেকে, নিজের জীবিকার যুদ্ধে বেশ ক্লান্ত হয়ে, আজ সকালে সচলে ভ্রমণ করছি । এ লেখাটি এসে সব তছনছ করলো । এরকমই এক সন্ত্রাসে বোবা হয়ে যাওয়া আরো এক বালিকার স্মৃতি চলে এলো দ্রুত। ফলতঃ এই মুহুর্তে বড় বিষাদে।
গল্পটা লেখার সময় আমিও বিষাদে ডুবে ছিলাম। কষ্ট হচ্ছিল খুব। তবে গল্পটা আমি পুরোপুরি মন থেকে লিখিনি। এর পেছনে এক সত্য কাহিনীও আছে.......
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জব ডান।
আবারও বলি দারুন পরিণিত লেখা। অসাধারণ গল্প।
ইয়া.....
তোমাকে পুনরায় ধন্যবাদ, বারবার ধন্যবাদ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন