বিকেলে নয়নকে দেখেই চমকে উঠলাম। বেচারার পাখির ঠোঁটের মত বাঁকানো নাকটা যেখানে ছিল সেখানে এক টুকরো শাদা গজ কাপড় ঝুলছে যা আবার মাঝখানে একটু লাল রঙে রাঙানো। ওখানে কোন কালে যে একটা দশাসই নাক ছিল তা বোঝাই যাচ্ছে না। ফ্ল্যাট, একেবারে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের মত ফ্ল্যাট। শুধালাম - দোস্ত তোর একি অবস্থা? চোখ আছে, কান আছে, মুখ আছে কিন্তু নাক নাই! নাক গেল কৈ?
আমার কথায় নয়নের চোখে টলটলে অশ্রু জমা হয়। কিন্তু গড়িয়ে পড়ে না। সে ফুঁপিয়ে ওঠে একটু। কিন্তু কাঁদে না। বলে - আর বলিস না দোস্ত, আজ সকাল থেকেই আমার সময় খারাপ যাচ্ছে। যা অবস্থা তাতে চোখ, মুখ, নাক, কান সবই হারানোর কথা ছিল। কেবল তো একটা নাক হারাইছি।
আমি বললাম - কি হইছে খুলে বল।
তখন নয়ন এক বিশাল দৈর্ঘ্যের দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলা শুরু করলো - তাইলে শোন্ , সকালে বাইর হইছি ভার্সিটি যাবো বলে। ঐ সময় বাসে কেমন ভিড় হয় তা তো জানস। তার মধ্যেই ঠেইলা ঠুইলা একটা বাসে উঠলাম। কিন্তু উঠলাম তো উঠলাম, ভিড়ের চাপে আমার হাত কৈ আর পা কৈ তার আর কোন হদিস পাইলাম না। নাকটা গিয়া ঠেকলো এক ব্যাটার কানের সাথে। একটু নাড়ানোর উপায় থাকল না। এমন সময় নাক চুলকানি শুরু হইল। হাঁচি না দিলে আর উপায় নাই। কি আর করা দিলাম এক রাম-হাঁচি সেই ব্যাটার কানের উপর ঝেড়ে। ব্যাস সাথে সাথে শুরু হয়ে গেল গালির তুবরি। বাঙলা ভাষায যত খারাপ গালি আছে সব আমার উপর বর্ষিত হইল। খা...কির পুলা থেকে শুারের বাচ্চা, মাদার োদ কোনটাই বাদ গেল না।
আর গালি দিতে দিতে সেই কান ফাটা লোকটা এক ঘুশিতে তোর নাক ফাটালো - আমি যোগ করলাম।
কিন্তু নয়ন মাথা নাড়ে এ পাশ ওপাশ। বলে - না রে, সে ব্যাটা গালি দিয়াই খান্ত হইছে। মারামরি করে নাই।
- তাইলে তোর নাক ফাটাইলো কে?
- তাইতো বলতে চাচ্ছি । ধৈর্য্য ধরে শোন না শালা!
- আচ্ছা বল ।
নয়ন আবার শুরু করলো - গালি, ঝারি খাইতে খাইতে আইসা নামলাম শাহবাগে। সেখান থেকে হাটতে হাটতে গেলাম চারুকলায়। গিয়া দেখি বকুল তলায় শিরিন বসে আছে। একা একা বসে বসে এক মনে ছবি আঁকছে। দেখে আমার মনটা উদাস হয়ে গেল। ঐ গানটাও মনে পইড়া গেল - ওলো কিশোরী চলনা হই উদাসী ......
- এই গান তো তোর যে কোন সুন্দরীরে দেখলেই মনে পড়ে - বললাম আমি।
- হ কইসে তরে! রাস্তায় তো কত সুন্দরীই দেখি, কৈ তখন তো এই গান মনে পড়ে না!
- কেন সেদিন যে শেলীরে দেখে তোর এই গান মনে পড়ল। তারপর তারে প্রেম নিবেদন করে দৌড়ানি খাইলি, ভুলে গেছিস ?
- ওরকম তো ঐ একবারই ঘটছে - নয়ন যেন একটু লজ্জা পায়।
- কেন তার আগে যে বেলীকে তুই ..........
নয়ন আমার কথা শেষ করতে দেয় না। তেড়ে উঠে বলে - দেখ আমার কথার মইধ্যে বাম হাত হান্দাবি না । তাইলে আমি কিন্তু কিছু কমু না! এ কথায় আমি একটু দমে গেলাম। বললাম - আচ্ছা ঠিক আছে। নো ডিস্টার্ব। বল তুই।
নয়ন বলে চলে - শিরিনরে দেখে আস্তে কইরা আমি তার কাছে গিয়া খাড়াইলাম। মিঠা ভরা কন্ঠে বললাম, ইয়ে শিরিন তোমারে একটা কথা বলতে ইচ্ছা করছে। যদি অনুমতি দাও তো বলি!
- শিরিন যে রকম রাগী ! অমনি দিল তোর নাকের উপর এক ঘুসি, তাই না? আমি বললাম।
এ কথায় নয়নের রেগে যাবার কথা। কিন্তু রেগে না গিয়ে সে আবারো দীর্ঘশ্বাস ফেলল - না রে দোস্ত তার চেয়েও খারাপ কাজ করছে। আমার দিকে শীতল দৃষ্টিতে তাকিয়ে কটমট কইরা বলছে , কি বলবা তা তো জানি। তা ওসব না বলে যাও পঁচা সিঙ্গারা খেয়ে মরো গিয়া।
শুনে আমার ভিরমি লাগার দশা - বলিস কি এত কিছু থাকতে সিঙ্গারা! এতো দেখি চরম অপমান!
হ দোস্ত - নয়ন বলে - প্রথমে আমার মনে হইল মাটির সাথে মিশা যাই। পরে ভাবলাম না থাউক যাই সিঙ্গারাই খাই। মরার জন্য না। ক্ষুধা লাগছিল তাই। শাহবাগের যে হোটেলটায় সব চাইতে ভাল কলিজা সিঙ্গারা ভাজে সেইখানে গিয়া দেখি কোন সিট খালি নাই। শুধু একটা সিট ছাড়া। ভাল করে তাকিয়ে দেখি সেই সিটের পাশের সিটে বসে এক সুন্দরী ললনা ইয়া মোটা একটা বই পড়ছে টেবিলের উপর রাইখা। আমি গিয়া কোন মতে সেই খালি সিটে বইসা পড়লাম। মামুরে ডাইকা অর্ডার দিলাম দুইটা গরম গরম সিঙ্গারা আর সাথে বেশি কইরা পেঁয়াজ আর কাঁচা মরিচ। ডান পাশে আড়চোখে তাকিয়ে দেখি সুন্দরী তখনও বই-এ ডুইবা আছে।
মনটা আমার তখন আবার উদাস হইছে। এমনেই পাশে আমার এমন সুন্দরী বইসা আছে। তার উপরে শিরিনের অপমানের কথাও ভোলা কঠিন। দুই-এ মিলা মনটা পুরা উথাল পাথাল অবস্থা। তার মধ্যেই একটা সিঙ্গারা সাবাড় কইরা দিলাম পেঁয়াজ দিয়া। তারপর দ্বিতীয় সিঙ্গারাটা মুখে দিয়া একটা কাঁচা মরিচ তুইলা দিলাম কামড় - কচাৎ !
আর সাথে সাথে পাশের সুন্দরী উঠে দাঁড়িয়ে গালির বন্যা ছুটাইলো - অসভ্য, জানোয়ার, বাঁদর, ভোঁদড়, কৃকুর, বিড়াল, গাধা, গরু, ছাগল, বলদ থেকে শুরু করে হেন কোন প্রানী নাই যা বাদ দিল।
- বলিস কি? তুই কাঁচা মরিচে কামড় দিয়েছিস তাতে তার এত গালি দেবার কি হল? আমি জিজ্ঞেস করলাম।
নয়ন স্বলাজ মুখে উত্তর দিল - তোকে তো বললাম মনটা আমার উদাস ছিল। তাই ভুল করে কাঁচা মরিচের জায়গায় আমি তার হাতের কেইনা আঙ্গুলে কামড় দিয়া ফালাইছি।
এইবার আমি ভাল একটা টাশকি খেলাম - করছিস কি !! তাইলে তো সেই সুন্দরীই তোর নাক ফাটাইছে!
না রে সেও ফাটায় নাই - নয়ন বিরস মুখে বলল - সে আমারে গালি দিতে দিতে হন হন করে হোটেল থিকা বাইর হয়া গেছে।
আমি অতিষ্ট হয়ে জিজ্ঞেস করলাম - তাইলে তোর নাক ফাটাইলো কে?
- সেইটা আরো করুন আর কঠিন কাহিনী। আইজ আর বলতে ভাল্লাগতাছে না। পরে এক সময় কমুনে।
এই বলে নয়ন বিষন্ন বদনে থপ থপ পা ফেলে চলে গেল। আর আমি বসে রইলাম বেকুব হয়ে।
মন্তব্য
আমিও বেকুব হইয়া গেলাম। :|
ভুল হইছে। টুশি হবে
আইচ্ছা দিমুনে তাইলে শিরিনের জাগায় টুশি কইরা
বিডিআর দাদা কি কয় ?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যা খুশি দেন, আমার কী!
গল্প ভাল্লাগসে
আপনি কি সুস্থ এখন?
সত্যিই আপনার কিছু না তো !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তিনাশার নাকটা ঠিক থাকলেই হইলো....
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আমার নাক তো ঠিকই আছে। জায়গা মতই আছে। সন্দেহ থাকলে দেইখা যান
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দিলেন তো মিয়া পেচগি লাগাইয়া, নাকটার কি হইছে খুইলা কন...জলদি!!
নাকটার কি হইছে তা তো নয়ন এখনও আমাকে বলে নাই। বললেই আপনাদের জানিয়ে দেব
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
- নয়নের চোখ যে ঠিক আছে তাতেই আমি খুশি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগো'দারে খুশি দেখলে আমার কি যে ভাল লাগে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
হো হো হো
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা..হা..হা..হা...
(জয়িতা)
হে হে হে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভালোই সব বন্ধু আপনার, নয়ন, দুলাল...
যাউগ্যা এদের সবাইকে আগে বগুড়ায় খালাম্মার কাছে পাঠানো দরকার ভাগ্য গননার জন্য
...........................
Every Picture Tells a Story
আমার বন্ধুর লিস্টি আরও বিশাল মুস্তাফিজ ভাই
বগুড়ার খালাম্মার কাছে আমারো যাইতে মঞ্চায়
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হাহাহাহা...দারুন! দারুণ!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হে হে হে ধন্যবাদ, ধন্যবাদ !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এই জন্যই কি কীর্তিনাশা ভাইকে আজকাল এতো কম দেখা যায়
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
জি না জনাব, উহা আরেক কাহিনী। এখানে বলা যাইবে না
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা হা হা মজা হইসে মজা হইসে
------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ধন্যবাদ পন্ডিত জি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
শাহেনশাহ সিমন
আপনার নামটা তো আগেই জানা ভাইজান। এখন কি কইতে চান কন
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমিও ঠিক বুজলাম না কী হইলো!
ব্যাপার্না, এইরম মাঝে মাঝে হইতারে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনার গল্প বলার ঢংটা মজার খুব। চায়ের চেপে সুন্দরীর কেইনা আঙুল খাওয়া ভাল।
হে হে হে ভাল বলছেন ইশতি ভাই।
কিন্তু কি বলছেন বুঝি নাই। চায়ের চেপে মানে কি ??
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
চায়ের "চেয়ে" লিখতে গেছিলাম আর কি...
এইবার বুচ্চি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নাশু, আমি কিন্তু জানি নাকে কি হইছে। তাড়াতাড়ি আমারে কি ঘুষ দিবা কও, নইলে সর্বসম্মুখে পেশ কইরা দিব, হুম।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তাতাপু, আপনার দোহাই লাগে এমন কাজ করবেন না। আপনারে ঘুষ দিব না কাকে দিব? যান আপনারে একটা পেঁয়াজ আর দুইটা কাঁচা মরিচ দিলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার তো মনে হয় না, এই ফাটা নাক এর কাহিনী কীর্তিনাশা আরো কীর্তি নাশ না কইরা ছাড়বো। ছাড়লেই তো মজা শেষ। বড়ই মজা পাইছি।
আপনে কি আমাদের সাইফুলাক্বর্খান ভাই?
তবে কি না ভাই কথায় আছে - পিথিমি'তে কোন কিছুরই গ্যারান্টি নাই। তাই নাক ফাটার কাহিনীর ভবিষ্যতেরও কোন গ্যারান্টি নাই।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনে কি চা খাইতে গেছেন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
চা খাইতে গেলে তো গল্পের তলায় 'চলবে' জাতীয় কিছু কইতাম গো দাদা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আমার এক দাদা একবার একটা লালবলের কিসসা শুনিয়েছিলো, একটি বালক প্রতিবার জন্মদিনে উপহার কী চাই বললেই লাল বল চাইতো। সে এক ক্লান্তিকর গপ্পো, নানা ভাবে লাল বলে এসে পৌছায়। শেষে কী হলো শুধু এইটে জানার জন্য শুনছিলাম, কিন্তু শেষে যখন সে প্রায় বলতে যাবে কেন সে কেবলই লাল বল চায়, সেই মুহূর্তে কিছু একটা দুর্ঘটনা হয়ে পটল তুলবে ছোকরা।
আপনার গল্পটা পড়ে সেই এক রকম দাঁত কিড়মিড় করলাম। হাতের কাছে পেলে কী করতাম সে আর নাই বা বললাম, ইচ্ছা হলে দাদারে জিগান।
বড় বাঁচা বাঁইচা গেছি দেখা যায়! ভাগ্যিস আমি আপনার হাতের কাছে ছিলাম না!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ঐ মিয়া হাসান ক্যান? অফিসে বইসা আছি, এইটা কি একটা হাসানোর টাইম না প্লেইস?
হাসির জন্য আবার জায়গা লাগেনি ভাই? বসের সামনেও ঠা ঠা কইরা হাইসা দিবেন মাঝে মধ্যে। দেখবেন দুইটা ইনক্রিমেন্ট বেশি পাবেন এ জন্য। আর যদি চাকরি চইলা যায় কোন কারণে তাইলে কিন্তু আমার দোষ নাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আর ইনক্রিমেন্ট! তবে হাসছি নিজের খুশি মতোই।
তাইলে ঠিক আছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা , কীর্তি, বস তুমি পারোও ভাই---
খুব মজা পেয়েছি---
অসংখ্য ধন্যবাদ অনিকেত দাদা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এই ইমোটা দেয়া নতুন শিখছি কাইল। আপ্নার গল্প পইড়া
হে হে হে ধন্যবাদ আক্তার্ভাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
তুমিও তো মিয়া প্রকারান্তরে চা-ই খাইতে গেলা দেখি... ফাঁকি মারা তো ভালোই শিখছ!
তুমগোরে, এই চা-খাওয়া পার্টিরে চা-বাগানের আড়ালে নিয়া... থাক, আর কইলাম না কী করা উচিত, অনুমানে বুইঝা লও!
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
তুমগোরে, এই চা-খাওয়া পার্টিরে চা-বাগানের আড়ালে নিয়া বেশি কইরা পেঁয়াজ মরিচ দিয়া সিঙ্গারা আর সাথে বাগানের খাঁটি চা খাওয়ানো উচিৎ।
বুইঝা লইছি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কমেন্ট যে কী দেই...
আচ্ছা, আরেকদিন বলবো ...!!!!!!!!
কারণ "আইজ আর বলতে ভাল্লাগতেসে না..."
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
হে হে হে, আমার লগে আমারই টিরিকস্ খাটাইলেন মনে হয়, ভাইজান
মজা পাইলাম
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আহারে এইটা মিস করা ঠিক হয় নায়, হাজার হইলেও চারুকলা শব্দটা আছে
নাশুদা গল্প ভাল লাগছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
হ চারুকলার মাহাত্মই আলাদা
ধন্যবাদ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন