একটি গল্প আর বিশ্ব মন্দা ..........

‍‌থুতনি চুলকালেও অসাধারন একটা গল্প শুনিয়েছেন।

অর্থনীতির ব্যাপারটাই এরকম। টাকার দৌড়। যেদেশে টাকা যত বেশী দৌড়াবে, সেদেশের অর্থনীতি তত বেশী সচল হবে। একারনেই অর্থনীতির গতিশীলতা কথাটা বলা হয়। সরকারী অফিসের চেয়ে বেসরকারী অফিস বেশী দৌড়ায়, ফলে বেসরকারী কোম্পানী লাভের মুখ দেখে, আবার বহুগুন বেশী সম্পদ নিয়ে বসে থেকেও সরকারী দপ্তর লোকসান গোনে। বাংলাদেশ রেলওয়ে তার সামান্য একটা উদাহরন হিসেবে দেখেন।

যে সরকার শুধু কর বোঝে ব্যবসা বোঝে না সে গতিশীল অর্থনীতি তৈরী করতে পারেনা। আবার যে সরকার শুধু ব্যবসাই বোঝে, কর আদায় করতে জানে না, তাকে দিয়েও হবে না। অর্থনীতিকে দৌড়ের উপ্রে রাখতে দুটোতেই সমান বুঝ রাখতে হবে। কাউকে কাউকে খুশী রাখার অর্থনীতি পরিত্যাজ্য। (দুর্নীতি ব্যাপারটাকে উহ্য রাখা যেতে পারে ক্ষেত্রবিশেষে)

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

দারূণ, কীর্তিনাশা, দারূণ!

অসাধারণ, নাশু ভাই!

হ্যাঁ কিন্তু ১০০ টাকা ফেরত আসার পর যখন পর্যটক চলে যাচ্ছিলো তখনি কি আবার ঋনের সাইকেল শুরু হয়ে যাওয়া উচিত না? হোটেল মালিককে তো পেট চালাতে হবে।

অর্থনৈতিক ব্যবস্থার লুপহোলের মাধ্যমে শূন্য থেকেও অর্থ তৈরি করা যায়। সেটা এখনকার বিশ্বমন্দার একটা বিশাল কারন বটে। ম্যানুফাকচারিং থেকে সার্ভিসে যাওয়া একটা ভাল ব্যাপার, কিন্তু রেগুলেটেড না হলে খবর হতে পারে আরকি।

অর্থনীতির এই বুম-বাস্ট সাইকেল কি আদৌ বন্ধ হবে কখনো?

মচৎকার হইছে।

দারুণ গল্প তো! হেভী মজা পাইলাম! আরো ছাড়েন

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

এটা তো চমৎকার গল্প কীর্তি!! সত্যিই!

কিন্তু আপনার থুতনী চুলকানোর জন্য আপাতত এই লেখাটির প্রতি সুবিনয়ের দৃষ্টি প্রার্থনা করছি আমিও। উত্তরটা না জানলে আমারও থুতনী থেকে হাত সরবে না।

আবারও বলছি, গল্পটা ঝাকানাকা হইছে।
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ

জট্টিল!!!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done

গল্পটা দারুন..... এইরকম যে হইতে পারে, এইটা কখনও মাথায় আসে নাই
আমিও থুতনি চুলকাই.... নাশু ভাই
-------------
শিকড়ের টান

শেষে ফাপড়ে পড়ল হোটেল মা্লিক। এখন যেমন ফাপড়ে আছে সারা বিশ্বের ব্যাংকিং খাত।

একটু লম্বা করলে কেমন হয়? মেয়র এসে বললো তোমার হোটেলকে বেইল আঊট মানি দেয়া হবে, বিনিময়ে ৩০ ভাগ শেয়ার সরকারের ঘরে যাবে। ফলে টাকার ফ্লো আবার শুরু হবে।

কিন্তু কথা হচ্ছে সরকার এভাবে করে কত ব্যবসাকে সামলাতে পারবে? সরকারে টাকা আসে জনগনের ট্যাক্স থেকে।

শেষে তাহলে ট্যাক্স বাড়াতে হবে। এর সাথে হাজার অসুবিধা জড়িত হবে।

কাজের কাজের তখনি হবে যদি এত কিছুর পরে আবার ঐ গ্রামের টাকার ফ্লো আগের মত চালু করা যায় ।

- আমাকে একবার একজন শেয়ার বিজনেসের মূল কথা শিখিয়েছিলো এমন উদাহরণ দিয়ে। আমি তো পুরা পাংখা সেইটা শুনে, আরে এত্তো সোজা হিসাব? এই গল্পটাও সেই রকম, খুব সোজা। কিন্তু সোজা ব্যাপারটা যে আসলে ঠিক কোন জায়গাটা সেইটা ধরতে গিয়া আমিও আপনার লগে থুতনী চুলকাই!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

এই এক অর্থনীতি বিষয় আছে পৃথিবীতে, যেইটা আমি একদমই বুঝি না!
[ যেন আর সব বুঝি! ]
তবু/তাই, থুতনিও চুলকাই না সেইরকম কোনো আশায়।
আমার ঋণ আরো অনেক বাইড়া যাওনের আগেই, বুদ্ধিধর জটিল একটা কিচ্ছার আনন্দ লৈয়া বাসায় যাই বরং।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

অনেক কঠিন জিনিস অনেক সহজ করে তুলে ধরার জন্য অশেষ ধন্যবাদ! আমিও বাকি উত্তরের জন্য সুবিনয়'দার দৃষ্টি আকর্ষন করছি....

থুতনি চুলকাই কথাটা মজারু হইছে

........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

খাসা!

দারুন গল্প। টাসকি খাইলাম...........চিন্তায় আছি রাতে কেমনে ঘুমায়।

কীর্তি... গল্পটা অধাসারণ হইছে...

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

পড়ে খুব মজা পেলাম. ধন্যবাদ.

সেইরম হইসে গুরু!

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

গতকাল থেকে টার্ম ফাইনাল শুরু হইছে। দুইটায় পরীক্ষা ছিল। আমি এগারোটা কি বারোটার দিকে মোবাইল দিয়ে সচলে ঢুকে দেখি আপনি ব্লগ দিসেন। তারপর গল্পটা পড়লাম। পুরাট জট্টিল লাগলো ...

তারপর পোলাপানের রুমে যাই আর পাগলের পড়তে থাকা তাগোরে কই, দোস্তরা একটা ছোট গল্প শুনাবো, দুই মিনিট।

অর্থনৈতিক কারণে বহুদিনের না কাটা দাড়িতে থুতনি প্রোটেকটেড থাকার কারণে থুতনিটাও চুলকাইতে পারলাম না