এই রূপকথায় উল্লেখিত চরিত্রগুলোর সহিত বাস্তবের কিংবা পরাবাস্তবের কোন চরিত্রের কোন প্রকার মিল নাই। যদি কোন পাঠক তাহার পরেও মিল খুঁজিয়া পান তবে তাহা একান্ত ভাবে উক্ত পাঠকের দুরভিসন্ধিমূলক মনের পরিচায়ক হইবে। ইহাতে অধম লেখককে কোন প্রকারেই দায়ী করা যাইবে না।
---------------------------------------------------
রায়হান আবীর সপ্তডিঙ্গা লইয়া সাগরে ভাসিয়াছে প্রায় বছর খানেক হইয়াছে। কি...
এই রূপকথায় উল্লেখিত চরিত্রগুলোর সহিত বাস্তবের কিংবা পরাবাস্তবের কোন চরিত্রের কোন প্রকার মিল নাই। যদি কোন পাঠক তাহার পরেও মিল খুঁজিয়া পান তবে তাহা একান্ত ভাবে উক্ত পাঠকের দুরভিসন্ধিমূলক মনের পরিচায়ক হইবে। ইহাতে অধম লেখককে কোন প্রকারেই দায়ী করা যাইবে না।
-----------------------------------------
পঞ্চবটি রাজ্যের রাজা মাননীয় ধুগো একদা প্রাসাদের ছাদে পদচারণা করিতে করিতে বৈকালিক মৃদুমন্দ সমিরন উপোভ...
ছবি পোস্টে ছবিই থাকুক, লেখা নয়।
শুধু এটুকু বলি - সবগুলো ছবি তোলা হয়েছে পদ্মা নদীর বুকে ভেসে। সূর্যোদয়ের ছবিগুলো বরিশাল যাবার পথে পাটুরিয়া ঘাটের কাছে ফেরিতে আর সূর্যাস্তের ছবিগুলো শরিয়তপুর থেকে ফেরার পথে মাওয়া ঘাটের কাছে লঞ্চে বসে তোলা।
আরো একটু বলি - ছবিগুলো সব মোবাইলের ক্যামেরায় তোলা। অতএব ছবির মান নিয়ে প্রশ্ন উঠলে অধম নিরুত্তর........
সূর্যোদয় পর্ব :
[img_assist|nid=24216|title=সূ...
নদীর প্রতি ভালবাসা আমার অন্তহীন। না, নদী বলতে এখানে কোন নারীর নাম বোঝানো হচ্ছে না। নদী বলতে আমি প্রাকৃতিক জলধারাকেই বোঝাচ্ছি। অযথা কেউ অন্যকিছু ভাবিয়া পিড়ীত বা প্রীত হইবেন না।
তো নদীর প্রতি এই অন্তহীন প্রেমের কারণে আমি সুযোগ পেলেই নদীর কাছে ছুটে যাই। জন্ম আমার নদীমাতৃক অঞ্চলে বলেই বোধহয় এমন নাড়ির টান অনুভব করি।
নদীকে ঘিরে আমার শৈশর কৈশোরের কত স্মৃতি। তারুন্যের স...
এ গল্পটা পেলাম এক বন্ধুর কাছ থেকে মেইলে। ছোট্ট একটা গল্প। কিন্তু আমার কাছে খুব ইন্টারেসটিং মনে হল। তাই বঙ্গানুবাদ তুলে দিলাম এখানে। গল্পটার শেষে একটা প্রশ্ন করা হয়েছে। প্রশ্নটা হচ্ছে - বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কাহিনী কি এই রকম কিছু ?
গল্পটা পড়ে দেখেন আপনাদের কী মনে হয় -
-----------------------------------------
সমুদ্র ঊপকুলবর্তি একটা ছোট্ট সুন্দর গ্রাম। সারা বছর সেখানে পর্যটকদের ভীড় লেগে থাকে। তাই পর...
বিকেলে নয়নকে দেখেই চমকে উঠলাম। বেচারার পাখির ঠোঁটের মত বাঁকানো নাকটা যেখানে ছিল সেখানে এক টুকরো শাদা গজ কাপড় ঝুলছে যা আবার মাঝখানে একটু লাল রঙে রাঙানো। ওখানে কোন কালে যে একটা দশাসই নাক ছিল তা বোঝাই যাচ্ছে না। ফ্ল্যাট, একেবারে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের মত ফ্ল্যাট। শুধালাম - দোস্ত তোর একি অবস্থা? চোখ আছে, কান আছে, মুখ আছে কিন্তু নাক নাই! নাক গেল কৈ?
আমার কথায় নয়নের চোখে টলটলে অশ্রু জমা ...
দু'দিন আগে অফিসে আসার পথে তাকে আমি কুড়িয়েছিলাম রাস্তা থেকে ধুলি-ধুসর অবস্থায়। কেউ খুব অবহেলায় ছুঁড়ে ফেলেছিল তাকে। আমি কিন্তু তুলে নিয়েছিলাম সাদরে। যত্ন করে ঠাঁই দিয়েছিলাম নিজের ডেস্কে।
আর এখন সে তার প্রতিদান দিচ্ছে নিজেকে উজাড় করে..........
বলুন তো কে সে ?
উত্তর আছে নিচের ছবিতে...........
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
--------------------------------------
[img_assist|nid=23270|title=বে...
- তোকে একটা গল্প বলি। শুনবি ?
- হ্যাঁ, শুনবো। বল।
- এক গ্রামে একটা ছেলে ছিল। বছর দশ বারো বয়স হবে। ছেলেটা ছিল ভীষণ দুরন্ত আর সাহসী। দস্যিপনায় সারা গাঁয়ে তার জুরি মেলা ভার। তার সাহসের বর্ননা শুনলে তোর বিশ্বাস হতে চাইবে না।
- সে কী রকম ?
শ্রীমঙ্গল গিয়েছিলাম ২৬ শে মার্চ তিন দিনের একটানা ছুটি কাজে লাগাতে। যাবার পথে এনকিদু আর স্পর্শের সাথে দেখা হল ভৈরবের একটা রেস্তোরাঁতে। তারা যাচ্ছিল লাউয়াছড়ার জঙ্গলে। সেখানের বাঙলোতে থাকবে। শুনে আমার ইর্ষা আফসোস দুই'ই হল। আহা তারা থাকবে জঙ্গলে আর আমি কিনা শ্রীমঙ্গল শহরে!
তবে আমার ভ্রমনটা খারাপ হয়নি। বেশ মজায় কেটে গেছে দুইটা দিন। দেখা হল শ্রীমঙ্গলের বিভিন্ন চা বাগান, লাউয়াছড়...
সকালে ঘুম থেকে অফিস যাওয়ার প্রস্তুতি নেবার ফাঁকে মাঝে মাঝে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়াই। আমার বাসা তিন তলায় হওয়ায় বাড়ির পাশের ছোট্ট বাগানটার পুরোটাই দেখা যায় সেখান থেকে।
আজ সকালে সেখানে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখলাম তারা দু'জন ঘোরাঘুরি করছে বাগানের এদিক ওদিক। এরপর আমি ভেতরে গিয়ে টুথব্রাশে টুথপেস্ট লাগিয়ে দাঁত মাজতে মাজতে আবারো এসে দাঁড়ালাম বারান্দায়। তখন দেখি দু'জনের স্থলে এখন তাদের পনে...