পাঁচজনে পঞ্চপাণ্ডব হয়... কিন্তু এইখানে পাঁচজনে হইলো পঞ্চবান্দর... সাথে উপড়ি নজু ভাইয়ের পিচ্চি নিধি। সচলের এই ব্যারাম দিনে এরা আনন্দায়তন খোলার উছিলায় একযোগ হইলো... তারই ঘোষনাপত্র এইখানে দেয়া হইলো... পাঁচজনের মিলিত এইটা একটা ফাইজলামি ব্লগ... চলুন আমরা ফাইজলামি করি... ফাইজলামি এবং আনন্দ জিন্দাবাদ... জয় আনন্দায়তন... সকলে বলুন আমিন...
- আমি একটা মানুষ।
- ক্যান? তুই মানুষ ক্যান?
- কারণ। আমারে দিনে কমপক্ষে চার পাঁচবার বাথরুমে যাইতে হয়। তুই বাথরুমে যাস না?
এতটুক বলে আশেপাশে তাকালাম। রায়হান আবীর নেই। শালা গত নয় মিনিটে সতেতাররবার বাথরুমে গেছে। তার মানে রায়হান আবীর মহামানব।
এই কথা বলার সাথে রুমে একটা প্রতিক্রিয়া দেখা গেল। সবার মাথায় ঢুকে গেছে- যে যতবার বেশি বাথরুমে যাবে সে তত মহান মানুষ।
নজরুল ভাই আনুষ্ঠানিক প্রতিযোগিতার ঘোষণা দিলেন। শুরু হলো প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগী হলাম- আমি- স্বপ্নাহত- রায়হান আবীর- নজরুল ইসলাম এবং ভাবীসাহেবান।
ফলাফল জানার আগে চলুন আমরা নজরুল ভাইয়ের মুখে কিছু শুনি।
(পরিবর্তনশীল)
ভাইরে... প্রতিযোগিতা ট্রতিযোগিতা কিছু না... এদের জ্বালায় আমি অস্থির... সেই বিকাল বেলা এরা আমার ঘাড়ে এবং অথবা কপালে চাপছে... এখন বাজে রাইত দুইটা... এখনো এরা আমার কপাল ছাড়া হয় নাই... তারা আমার বাড়ি দখল করছে... আইজ রাইতে নাকি যাইবো না... তারা এইখানেই থাকবো... এই দূর্মূল্যের বাজারে আমার অন্ন ধ্বঙশ করবো... ফাইজলামি?
তার উপরে এরা কি কি যেন আমার গোপন সব কথা জাইনা ফেলতেছে... আমার বউ এদেরকে আরো আরো কি জানি বদনাম করতেছে আমার নামে... সব মিলায়ে আমি আছি সবচেয়ে ফাঁপড়ে... আমি এখন কই যাই?
দেখি স্বপ্নাহত আমারে উদ্ধার করতে পারে কি না...
ভাই স্বপ্নাহত... আমারে বাঁচান...l
(নজরুল)
কে কারে বাঁচায়। এতদিন বহু লোকের কাছেই বহুবার শুনে আসছি বিয়া জিনিসটা ভালা না। বহুত খারাপ। বিয়া করলে এই হয়। বিয়া করলে সেই হয়। আমি, আমরা- মানে আমি, পরিবর্তনশীল আর রায়হান আবীর, যারা ব্যাচেলর আর কি, সেসবে তেমন একটা কান দেইনাই। বিয়া মানেই আমাগো কাছে রঙ্গিলা কিছু। অনেকটা গাছে উঠলে চারপাশ যেইরকম রঙ্গিলা লাগে, সেইরকম। কিন্তু আজকে সন্ধ্যা থেকে নজু ভাইয়ের বাসায় থেকে কান্ড কারখানা দেখতে দেখতে রঙ্গিন কালার আস্তে আস্তে ফ্যাকাশে হয়ে আসতেসে... ক্যান?? বলি। আমরা আসার পরেই আলাদা একটা রুমে আমি, নজু ভাই, পরিবর্তনশীল আর রায়হান আবীর জাকিয়ে বসে আড্ডা শুরু করলাম। সেই আড্ডার টপিক কি ছিল সেটা বলার চে কি ছিলনা সেটা বলা আরো সোজা। তবে নজু ভাই যখনি ফ্লোর নিয়ে কাহিনী বলা শুরু করেন তার বেশির ভাগই শেষমেষ সুন্দরী সব মাইয়ার আশে পাশে পল্টি খায়। বুঝলেন মিয়ারা, আমি তখন উত্তরায় নতুন আইসি,ব্যাচেলর মানুষ। একদিন বারান্দায় গিয়া দাঁড়াইলাম। সামনের ফ্ল্যাটে তাকাইতেই দেখি... এই অবস্থায় নজু ভাই নাটকীয় ভাবে একটা ব্রেক নেন। আমরা যার যার জায়গায় নড়েচড়ে বসি। চোখ দুইটা টিউবলাইটের সাথে পাল্লা দিয়ে জ্বল জ্বল কইরা উঠে। রায়হানের আর তর সয়না। ভাই তারপর?...
নজু ভাই বলা শুরু করেন। এমন সময় ভাবীর অনুপ্রবেশ।আমরা মনে মনে হতাশ হই। নজু ভাই নিশ্চয়ই ভাবীসাবের সামনে সেইরকম সব কাহিনী আমাদের সামনে বলবেন না। নজু ভাইও কেমন জানি চুপসে যান। মাইয়াগো গল্প করতে করতে যে নজু ভাই এতক্ষন রয়েল বেংগল টাইগারের মত গর্জন করতেসিলেন সেই মানুষটাই এখন কেমন বাসার পাসের রাত দুপুর ঝিমাইতে থাকা বিলাইয়ের মত মিউ মিউ করা স্টার্ট করেন।
-বুঝলা, সচলের এই অবস্থা চলতে দেয়া যায়না। আমাদের এই মুহূর্তেই বেশ শক্ত একটা স্টেপ নেয়া শুরু করতে হবে। আর এর জন্য আমাদের এখনই যা করতে হবে...
আমরা হতাশায় বেশ বড়সড় দীর্শশ্বাস ফেলি। বিয়া জিনিসটা আসলেই খারাপ... (স্বপ্নাহত)
দুনিয়াজুড়া পচুর গিয়াঞ্জাম...
আজকে কোন কিছুই সম্ভব হইতো না যদি না পরিবর্তশীল আসতে রাজী না হইতো...গত তিন বছর পচুর ফুটবল খেলা হয়েছে...বুয়েট, ডিইউ...আমরা প্রত্যেকটাতেই জিতেছি...আজকে তারা সবাই একসাথে শোধ তুলছে...মোট ছয় খানা গোল আমাদের হজম করাইয়া মুখে কুলুপ আটকাইয়া দিয়াছে..মনটা বেজায় খ্রাপ...
নজরুল ভাই শুধু দাওয়াত দিয়াই খান্ত দেন নাই...তিনি নিজ উৎসাহে এককোটি বার ফোন করে আমাদের আসা নিশ্চিত করেছেন...অনেক রাত হলেও ভাবীর হাতের রান্না এখনও খাওয়া হয়নি...তবে অনেক অনেক লাইনের সন্ধান তিনি দিয়াছেন...ধূগোদা মাথা চাপড়াইয়া মরেন... >
আমি টাইপ করতে পারতেছিনা...ঘুম পাইছে...সবাই ভালো থাকেন...টা টা... (রায়হান আবীর)
এখন রাইত সোয়া দুইটা বাজে... আমি তো এদেরকে এলাউ করছিলাম এই উছিলায় যে মুহিব গিটার নিয়া আসবে এবঙ গান শোনাবে... কিন্তু মুহিব হতাশ করছে... এদের জন্য আমি কষ্ট কইরা রান্না বাড়া করছি... পুরাটাই বৃথা... তার বদলে গলা ফাটায়ে গল্প করতেছে এবঙ আমার নামে বদনাম করতেছে... এখন সবগুলারে কানে ধইরা খাইতে নিয়া যামু... যতোই বাজে রান্না হউক... এগর খাইতেই হইবো... এইটাই এগোর শাস্তি।
বিদায়
(নূপুর)
মন্তব্য
হেভি জোশ পাইলাম।
মেজাজটা খারাপও হইলো। ক্যান? বুইঝা লন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
তবে এইখানে কিন্তু একটা বিষয়ে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হইছে যে জীবনে একবার হইলেো রাশিয়া যাইতে হবে... এবঙ আপনার শিষ্যত্ব গ্রহণ করতে হবে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দারুন লাগল। ৫ জনের বয়ান একসাথে।
তবে মিস করছি সব
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আপাতত মিস কর্তে থাকেন।
ডিসেম্বরে বাংলাদেশে আসলে আমাদের জন্য বেশী করে চকলেট নিয়া আইসেন...তখন দলে ভিড়াই নিমু...
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
এইটাতো একটা চক্রান্ত হলো
আমি কাল সারারাত সচলায়তন গুতাগুতি করে সকাল সাতটা ঘুমাতে গেলাম সবার ফোন নম্বর মুখস্থ করে আর আমার ফোন নম্বর সবাইরে এসএমএস করে
কিন্তু একটা মানুষো আমারে একটা ঠোকা দিলো না....
অন্যায়
খুবই অন্যায়
হ... পোলাগুলা বহুত বদ... আপনেরে বাদ দিয়া চক্রান্ত করছে... আর আমারে ফাঁসাইছে... আরেকদিন আসুক... এমুন মাইর দিমু...
যাই হোক... আপনে কিন্তু টোকা দিতে ভুইলেন না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- নূপুর ভাবীর আধাসচলত্বও কাইড়া নেওয়া হোক। তিনিও তার হাজবেন্ড নজু আড়তদার ভাইয়ের মতো শালগম ঝুলাইছেন আমার সামনে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু আমাদের গতি তো হইয়া গেল। আপ্নের লাইগা একটা যোগাড় করতে চাইছিলাম। কিন্তু উপর থেকে হুকুম আসছে - না।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
"কিন্তু উপর থেকে হুকুম আসছে - না।"
নুপুর ভাবীর ডিসিশানের উপর আমার পূর্ণ আস্থা জ্ঞাপন করছি।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- এই কে আচিশ, আমার পাল্কী তৈয়ার কর। অখনই যামু একটা গতি করতে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ব্যাপার না। এরা দুইদিনের মুসাফির। আজ আসবে কাল চলে যাবে। মাটিতে শুবে, মাটিতে খাবে। যাবার আগে ঘর মুছে আর বাসন ধুয়ে দিয়ে যাবে। ভাবি, ময়লা মশারি থাকলে কাচায় নেন।
নজু ভাই সেদিন বললেন নূপুর ভাবি নাকি গোঁ ধরেছেন, তাঁর কোন বান্ধবীর পরমাসুন্দরী দুই ছোটবোনের সাথে আমার পাকাপাকি একটা ব্যবস্থা করতে। শুনে লজ্জা পেয়েছিলাম (আমি লাজুক মানুষ) ... তবে এ বিষয়ে ভাবিকে কোন তাড়াহুড়া দিতে চাই না। রয়েসয়ে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- অই ব্যাটা, তুই কি তাড়ি খাইলি নাকি?
ঠিক কইরা ক। কামান রেডি কইরা আইজকাই উত্তরা অভিমূখে মার্চ করামু। জার্মানী টু উত্তরা। রেহাই নাই। মার্চের আগে তোরেও তাড়ির মটকায় চুবায়া থুইয়া যামু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অবশ্যই মার্চ করবি। বরযাত্রা যদিও গাড়িতে যাবে, তোরে হাঁইটাই যাইতে হবে। আর যদি মিটফার পাস তো ভালো। মিস করিস না দোস্ত। আমার প্রথম জোড়া বিয়ে, তুই না গেলে আমার স্যান্ডেল পাহারা দিবে কে?
হাঁটুপানির জলদস্যু
- তুই তাঁড়ির মটকারে বিয়া করবি নাকি?
দোস্ত, আমি অবশ্যই তোর সঙ্গে জোড়া-মটকার বিয়েতে যাবো। হেঁটেই যাবো। হেহ হেহ হেহ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এ কী অভিশাপ দিলি দোস্ত? তাড়ির মটকা হবে কোন দুঃখে? নজু ভাই তো বললেন একজন ৪৮ কেজি আরেকজন ৪৯! ১৫৫ সেমি দুইজনেই!! পাৎলি কমরিয়া, তিরছি নজরিয়া ... তুই মটকা পাইলি কই?
লাইনে খাড়া সময় থাকতে। মুহিবরা কিন্তু লাইনে আছে, আমার ঠিক পিছনেই। দেরি করলে মটকাই জুটবো কপালে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
বস, পিচ্চি-পাচ্চি আসার আগে আমি আপনার পিছনেই লাইন দিলাম।
ভাবী, আমার ব্যাপারটা দেইখেন। জাপানি ইলিশ আর পোলাওর চাউল কি পার্সেল কইরা পাঠামু?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আমার ঠিকানায় পাঠায়া দেন...আমি ভাবীরে দিয়া আসমু...
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
কঠিন পোস্ট! জটিল মজা পাইলাম!
আমাগো নিধি মামণির একটা ফটুক লাগাইয়া দ্যান দেখি!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
দিলাম একটা ফটো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
খাইসে রে! এত এত লালের মাঝখানে পুরা সম্রাজ্ঞীর মত লাগছে!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
দুনিয়াজুড়া পচুর গিয়াঞ্জাম...
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
হ!
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
আসলেই দুনিয়া জুড়া পচুর গিয়ানজাম। ময়-মুরুব্বী আগেকার মত কেউ সম্মান করে না দেখি!
কী ব্লগার? ডরাইলা?
এই কাজিয়াতে আমি নাই... নূপুর জবাব দিবেনে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হাইরে! বেচারা আবার ভয় খাইছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সাধেই কি আর কইসি বিয়া জিনিসটা আসলেই খারাপ...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
বউরে ডরানোর যে কি ফায়দা... সেইটা যদি বুঝতেন... বুঝবেন বুঝবেন... বিয়া কইরা লন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অন্যায়
খুবই অন্যায়
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
" ! "
---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
তার মানে রায়হান আবীর মহামানব।
হা হা হা
জটিল মজা পাইলাম পন্চপান্ডবের এইরকম বয়ানে...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
না। মহামানব(নাকি মহা মানবী?)হইলো আমাগো নিধি মণি।
ওর মত বাথ্রুমে না গিয়াও এতবার বাথ্রুম আমাদের আর কেউ করেনাই।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
হ নজু ভাই , খেলটা ভালোই দেখাইলেন। এতক্ষণ ফুটপাথে দাঁড়ায়া আড্ডা মারলাম, আমাগো তো দাওয়াত দিলেন না
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
নূপুর আপুর অংশটাই মনেহয় জোস হইছে সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে আবার অফটপিকে নূপুর আপুর লেখার কথা মনে আইসা গেল। নতুন লেখা পড়বার মন চায়।
অনেক মজা পাইলাম। সকলকেই ধন্যবাদ। ভালো কথা নিধির ছবি দেইখা তো মারাত্মক খুশি হইছি। মানুষের মন বেশি চায় বুঝলেন। এখন মনে চাইতেছে নিধিরও যদি সাথে একটা ব্লগ থাকতো তাহলে ভালা হইত।হেঃ হেঃ। হিমু ভাই দেখি পাত্রী দেখার আগেই নাচানাচি শুরু করে দিলেন। আপনার কথাতেই বলে রয়েসয়ে দাদা রয়েসয়ে।
--------------------------------------------------------
নজরুল নূপুর নিধি চমৎকার কম্বিনেশন। আপনারা বিভুঁয়ে বসেও যেরকম তোফা আড্ডা পিটাচ্ছেন জেনে হিংসে হচ্ছে।আমরা ঘরে বসেই বেঘর হয়ে আছি বিশ্বব্যাংক-জলপাইরং-ডক্টরদের কারণে ! আগে আগে আমরা বলতাম...“দ্যাশের বাইরে যাইতাছ ? বালা থাইকো বাই !”। এখন আপনাদের বলতে হবে...“দ্যাশে আছ ? সাবধানে থাইকো বাই !”
.......................................................................................
আমাদের মাতৃগর্ভগুলি এই নষ্ট দেশে
চারদিকের নিষেধ আর কাঁটাতারের ভিতর
তবু প্রতিদিন রক্তের সমুদ্রে সাঁতার জানা
হাজার শিশুর জন্ম দেয় যারা মানুষ......
হাহাহাহাহা মজার লাগল!!
সবার কমেন্টে আরো মজা লাগল =D
নিধিমনির ছবিটা দারুন কিউট
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
যে যতবার বেশি বাথরুমে যাবে সে তত মহান মানুষ।
.....মজা পাইলাম।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
নজরুল ভাই আমারে কবে দাওয়াত দিবেন?
------------------------------
সচল আছি, থাকবো সচল!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধুর, আফসোস লাগতেছে...
লেখার কথা কী বলবো! খুবই মজা লাগসে... আইডিয়াটাই অন্যরকম... খুব এনজয় করলাম... নতুন জিনিসও শিখলাম... ডায়াবেটিসের সমস্ত রোগীরা মহাপুরুষ
দিনগুলো মোর সোনার খাঁচায় ...
নতুন মন্তব্য করুন