ও দাদাভাই মূর্তি গড়ো

দাদা, লেখাটা দীর্ঘশ্বাসটাই বাড়িয়ে দিল। হুম। সাজতে পারলে ভালোই লাগতো। অনেককিছু না পারার মাঝেই এটাও আরেকটা। হায়রে ছাপোষা মানুষ আমরা!

পারবো না কেন? চেষ্টা করতেছি তো... লোকজন তো দেখি আগ্রহ দেখাইতেছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

রবি থিকা বৃহস্পতি অফিস করি. তার উপ্রে করি সংসার ! চাকরী নিয়া থাকি চিন্তায়। সব কিছুর জন্যে টাইম আছে.. টাইম নাই খালি মাথাটা উঁচা কইরা একটু দাঁড়ানোর !
দরকার পড়লে ডাক দিয়েন বস.. আর ভাল্লাগতেছেনা !

**********************
নজরুল তুমি এগিয়ে চল
আমরা আছি তোমার সাথে।
না ভাই সত্যি কইতাছি কিছু একটা করা দরকার।
চুপ থাকতে থাকতে, আমাদের মৌনতাকে মোল্লারা সমর্থন ভেবে বসতে পারে।
কাঁশ বনের বাঘ

আমি তো আপনার সঙ্গেই আছি, মেয়েটা কে সাজবে খোঁজ নিন...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

ভাল লাগলো লেখাটা।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

হুমম...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

পাশে আছি

সুন্দর করে বললেন বস।
আপনার পোস্ট পইড়া যেন স্কুলজীবনে ফিরে গেলাম! এইসব তো নিজেও করসি কতো! কাদা মেখে দাঁড়িয়ে থাকা... পরে শুকনা কাদা তুলতে পানিতে দাপাদাপি করা... কখনো বা মুক্তিযোদ্ধা... এত কষ্টের পরও খুশি লাগত, কারণ পুরস্কার ছিল নিশ্চিত!
তাহলে এখন কেন পারি না এইসব? মেরুদন্ডহীন হয়ে বাঁইচা থাকতে আর ভাল্লাগে না (দীর্ঘশ্বাস)...
নজু ভাই, কোন উদ্যোগ নিলে জানায়েন। নিজের সীমিত সামর্থের মধ্যে চেষ্টা করব যা পারি করার।
_______________
বোকা মানুষ

সত্যি ই তো! এভাবে ভাবি নি। ছোটবেলায় আমি ও দেখেছি।বাংলাদেশের সব জায়গায় বোধ হয় স্কুল কলেজের যেমন খুশী সাজোতে ভাস্কর্য, মূর্তি সাজা অবধারিত ছিল। তখন এই বজ্জাত গুলোর তোএত সাহস ছিল না।
সবকিছুর জন্য আসলে আমরাই দায়ী.......

আমিও কোনদিন দেখিনি ।

আসেন দাড়াই । চলুন ,কবে দাড়াবেন ?

ডাক দিয়ে যাই প্রতিরোধের ।

প্লীজ আপনি দাঁড়ান, আপনারা দাঁড়ান !! এই দেশকে খুব শীঘ্রই মুক্তিযোদ্ধা শুণ্য করার প্ল্যান নিয়ে এরা মাঠে নেমেছে। এদের ভয়ানক বাড় বেড়েছে । এদের আর ছাড় দিলে সত্যি সত্যি দেখা যাবে শহীদ মিনার, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সৌধে এদের হাত পৌঁছে গেছে !এদের সাহস এখন আকাশ ছুঁয়েছে... এদের আসল জায়গা এখন দেখিয়ে দিতে হবে......। দেবার সময় হয়েছে । আর নয় দেরী !

আর দেরী নয় !! নাহলে বড় বেশী দেরী হয়ে যাবে.........!

নন্দিনী

সাথে আছি।

নিজেকে মূর্তি হিসেবে দেখতে পারি আয়নায়। কিন্তু সকল যান্ত্রিকতার মাঝে সেই মূর্তিতে প্রাণের অস্তিত্ব নেই। তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি।

- বাংলার জন্য শুভকামনা...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

একটা কিছু করতে যদি পারেন! যতো সামান্যই তা হোক...

শুভ কামনা রইলো।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON

সাধু উদ্যোগ।

নজরুল, ঠিক কি করার প্ল্যান, জানাবেন।

আছি আমিও, ডাক দিয়েন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

।।ওইখানে বাউলের ভাস্কর্য থাকলো না শেষ পর্যন্ত।।

।।ওইখানে হয়ে গেলো হজ-মিনার শেষ পর্যন্ত।।

।।তখনো আমরা ঠিকই বেঁচেবর্তে থাকবো শেষ পর্যন্ত।।

।।কেন আমরা এইরকমই শেষ পর্যন্ত ।।

।।জানি না হে শেষ পর্যন্ত।।

।।জানি না।।

কেন আমরা এইরকমই শেষ পর্যন্ত !!!!

আসলেই পলাশ , কেন ?

@নজরুল, কোন মন্তব্য নেই এই অন্ধকালে ! যারা দেখবার নয়, তারা চোখে দেখে বেশী । আমরা অধিক অন্ধ হয়ে দেখি না কতো কি !!!

---------------------------------------------------------

'...এইসব লিখি আর নাই লিখি অধিক
পাতার তবু তো প্রবাহেরই প্রতিক...'

আহা ভাইয়া, দারুন লিখেছেন, খুবি টাচি, অনেক কথা মনেপরে গেল। বিজয় দিবসে যেমন খুশি তেমন সাজ প্রতিযগিতার কথা মনেপরে গেল, কত সুন্দর করে সাজত। ইসস সেইসব দিনগুলি।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

চেষ্টা চলতেছে... সিরিয়াসলিই চলতেছে। খুব শীঘ্রই আমরা হয়তো মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দাঁড়াতে পারবো এয়ারপোর্টের সামনে। যে যে শামিল হতে চান... এখানে জানানোর অনুরোধ করছি। অথবা ব্যক্তিগত বার্তায়।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সহজ কথায় সবচেয়ে জটিল একটা লেখা দিছেন নজরুল ভাই।
সাধুবাদ জানানো ছাড়া কিছু করতে পারছি না।

এই অনির্বান ইচ্ছেকে প্রথমে নতজানু হয়ে শ্রদ্ধা জানাই। ঐকান্তিক কামনা, তা অবশ্যই সফল হোক।

২
নজরুল ভাই, আপনার সেই বালকরা কি আগের মতো আছে ? থাকলে আশা করার জায়গাগুলো এখনও আমাদের নিঃশেষ হয়নি। তবে এর আগের বালকগুলো, যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেছে, কিঞ্চিৎ বয়ষ্ক হলে এরাই ফরজ আর সুন্নত কামাইয়ে এতো বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে যে খুব অল্প সংখ্যকের বুকে মুক্তিযুদ্ধ থাকে। অধিকাংশের বুকেই মুক্তিযুদ্ধটা কী করে যেনো 'গন্ডগোল' হয়ে যায়। আরেকটু বয়স হলে এরাই ইহকালে থেকেও পরকালবাসী হয়ে যায় আর দিনদুনিয়ার নেকির হিসাব কষতে থাকে। কথাটা রুঢ় শোনালেও দেশের সবকটা অফিসে ঢু মেরে দেখুন কাজের সময়ে জম্পেশ আড্ডাটা আজান পড়লেই কীভাবে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ধর্মপালনে। আদৌ যদি তা ধর্মপালন হতো, বাংলাভাষায় ঘুষ শব্দটা চিরতরে লোপ পেয়ে যেতো।

যাদের চিন্তাচেতনায় সবসময়ই দুনম্বরী বিষয় নড়াচড়া করতে থাকে, আর যাই হোক এদের বুকে মুক্তিযুদ্ধ থাকে তা আমি বিশ্বাস করি না। যদি থাকতোই, তাহলে ভাস্কর্য অপসারণের মতো এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটতে পারতো বলে মনে হয় না। অত্যন্ত কৌশলে সেই বালকদের মাথাগুলো ওয়াশ হয়ে গেছে এবং যাচ্ছে। এই নৈরাশ্যজনক বাস্তবতাগুলোর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েই এবার কিছু করার উদ্যোগ নিতে হবে।

তাই যাদের বুকে তারুণ্য টগবগ করছে, এরাই এখন আমাদের ভরসা। এবং এখনো আমি নৈরাশ্যবাদী নই। আশার নাম মৃগতৃষ্ণিকা।

অসাধারণ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

অন্তরের কথা।

আমি খুব সাধারন , ভিতু বাংগালী। কিছূই করতে পারিনা। তবুও আপনাদের সাথে শামিল হতে চাই। শুধু আমি না, আমাদের পুরো পরিবার আপনাদের সাথে আছে।

রুবাবা

ami meye vaskorjo habo. Amake janaben. Tuesday desher baire jabo, next week e phire asbo. Ami serious. Please amake janaben.

খুবই ভালো উদ্যেগ নজরুল ভাই। আপনাদের চেষ্টা সফল হোক।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

চারিদিকে ভাঙ্গনের সুর,
প্রতিবাদী চেতনা ঘুমিয়ে কাটায় দিন
আর ওরা ভাবে আমরা তাদেরই সঙ্গীন.......
আমি 'মূর্তিমান আতঙ্ক' হয়ে দাঁড়াতে চাই, যদি সচলের ব্যানারে হয় তবে সচল থাকতে দাঁড়াতে চাই। আহ্বানের সাড়া, সংহতি বা সহমর্মিতা নয় বরং স্ব আহ্বানের ভিন্ন উচ্চারণে সামিলের সুযোগ প্রাপ্তি স্বীকার করা মাত্র।

অফ টপিকঃ প্রিয় বা অপ্রিয় 'মাহাবুব লীলেন ভাই কই'।