আহা... কেকের কি রূপ!!
মার্কিন মুল্লুক থেকে যাই আসে তার দিকেই আমাদের একটা অবিশ্বাস থাকে। সে ত্রাণ হোক বা রাষ্ট্রদূত হোক। কিন্তু সেই মুল্লুক থেকে যখন এই অভাগা দেশে অবতরণ করেন আমাদের সচল স্নিগ্ধা... তখন আমরা ভাবি উনি বুঝি সেইরকম হবেন না... উনি তো আমাদের নিজেদের লোক। (এই আমরার মধ্যে সবজান্তার আশ্রয় নাই)
কিন্তু তিনি আসেন... আর আমরা শুনে শুনে বেড়াই উনি এখন এই রেস্টুরেন্টে খাচ্ছেন, তো তখন সেই রেস্টুরেন্টে খাচ্ছেন। সবজান্তা ছাড়া বাকি সবাই আমরা হাকুল্লা।
এই দেশে দূর্ণীতিবাজদের গ্রেপ্তারকালে আমরা দেখেছি এইরকম পোজ দিয়ে ছবি তুলতে। তবু পাপ্পারাজ্জিদের পাপীয় ক্যামেরা তাদের ছাড় দেয় নাই।
তার জন্মদিন আসে... এবার আমরা আশার লোভ বিস্তৃত করি... ভাবি এই মহান দিনে উনি নিশ্চয়ই আমাদের সঙ্গে মার্কিনী আচরণ করিবেন না।
কিন্তু তিনি করেন। লাপাত্তা হয়ে যান।
এখানে একটা নাম লেখা ছিলো... কোনো এক দুষ্কৃতকারীর নখের আচড়ে তা খয়ে গেছে
আমরা বরাবরের মতো হতাশ হই। কিন্তু রাজপথ কখনো ভঙ্গ করে না অঙ্গীকার (স্বত্ত্ব: আহমেদুর রশীদ)। তাই আমরা রাজপথ ছাড়ি না। আন্দোলন চালিয়ে যাই।
আড্ডা নাকি?
অবশেষে বিদায় বেলায় আমাদের জন্য কিছু উচ্ছিষ্ট ঘোষণা আসে... ঠিক আছে... গরুর মাংস খাওয়াবো। হুট করেই প্রায় বিনা নোটিশে তাই আমরা জমায়েত হই তোবারকের আশায়।
আমি তো অভাবের সংসারে বউ পোলাপান নিয়ে দুদিন আগে থেকেই অভুক্ত বসে থাকি, একে একে জড়ো হতে থাকে অতন্দ্র প্রহরী, মাহবুব লীলেন, সবজান্তা, আহমেদুর রশীদ, ক্যামেলিয়া আলম, পান্থ রহমান রেজা, আকতার আহমেদ, মৃদুল আহমেদ, সৈয়দ আকতারুজ্জামান, কীর্তিনাশা...
কিন্তু প্রধান অতিথিরা দেরী করে আসেন জানি, কিন্তু আসেন তো?
[b]আহ্ আড্ডা...
আমরা বসে বসে চা খাই বিস্কুট খাই... গল্প করি গুজব করি... কিন্তু তাহার খবর নাই।
এবং অবশেষে তিনি আসেন। সাথে আসে আহ্ গরুর মাংস... আহ্...
এবার শুরু আড্ডা... সে কি আড্ডা... আহারে বাহারে আড্ডা... যারা আসতে পারেননি তারা মিস মিসেস সবই করেছেন। এরকম সচলাড্ডা আর পাবেন ভবে?
স্নিগ্ধা আর মাহবুব লীলেনের ঝগড়া থেকে শুরু করে সবজান্তার টেক্নিজ্ঞান, সৈয়দ আকতার আর কীর্তিনাশার ভ্রমণাভিজ্ঞতা, পান্থর বেঘোরে খাদ্যগ্রহণ করতে করতে করতে করতে... (উফ, দম নিয়ে নেই), অতন্দ্র প্রহরীর লাজুক লাজুকতাময় ফটোগ্রাফী, আহমেদুর রশীদকে দেখা না গেলেও শোনা যায় তার দারুণ দারুণ সব বাণী, আর ক্যামেলিয়া আলম যেহেতু ছোটবেলা থেকেই শিক্ষক... তাই যত্রতত্রই ছাত্র খুজেঁ বেড়ান। আমার উপর ট্রাই মারতে গিয়ে দেখা গেলো আমরা বহু বছর আগে সহপাঠি ছিলাম একদিনের এক নাট্যকর্মশালায়।
আমরা সবাই মিলে চিন্তিত হই যে পান্থর কিন্তু বয়স বেড়ে যাচ্ছে তাকে একটা বিয়ে এবার দিতেই হবে। কিন্তু মাহবুব লীলেন ওদিকে আমাকে আঙ্কেল ডাকে, আমার বউকে ডাকে আন্টি... আর আমার মোটে দেড় বছর বয়সী নাবালিকাটা দেখি কবি লীলেনের কাছছাড়াই হয় না...
আর শুরু হয়ে যায় বয়স নিয়ে হাউকাউ... পাকনা চুল দাড়ি দেখে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না যেন... এখানে সবচেয়ে মুরুব্বী কিন্তু লীলেন না... স্নিগ্ধা... ওনার বয়স জানেন? হুহ্... এত বয়সেও মেয়েদের বয়স জানতে নেই।
তবে পান্থর বয়স আমরা বলে দিতেই পারি... সবাই যদিও তাকে ভুলে ১২ বছরের ভাবে... এটা কিন্তু সত্যি না... তার বয়স এই কয়দিন আগে আনলাকি থার্টিন হইছে... টিনেজার...
আর সুখের মতো যন্ত্রনা শুরু হয় দুই ছড়াকারকে নিয়ে। যে যাই বলে তারা তাই নিয়েই ছড়া বানায়। তাত্ক্ষনিক ছড়ার এক অনুপম প্রদর্শনী শুরু হয়।
কেউ যদি বলে কলা
সাথে সাথে তা নিয়া ছড়া বানায় মৃদুল ধলা...
কেউ যদি বলে খাদ্য নাই হাহাকার...
তাই নিয়ে ছড়া লেখে ছড়াকার আকতার...
ছড়ায় ছড়ায় আনন্দের ছড়াছড়ি চলে... হা হা হি হি... হো হো হো হো... খা খা খি খি...
হ্যা... খাদ্যগ্রহণের কথা আর কি বলবো গো দাদা... গরুর মাংসটা যা হয়েছিলো না... আহ্... এই ঘন্টা চব্বিশেক পরেও তার স্বাদ লেগে আছে। সাথে খিচুড়ী, সব্জী... সালাদ... আহ্... সবাই নাক ডুবিয়ে খায়... খায় দাঁত ডুবিয়ে... তাই দেখে মৃদুল গায়- কামড়ায়া খায়োনারে বন্ধু লজেনের মতো...
তবু তারা খায় আর কেবল খায়।
খিচুড়ী সব্জী আর সালাদ নূপুর নামের একজন ভদ্রমহিলা দয়া করে রেঁধে দিয়েছেন আমাদের জন্য। এই কৃতজ্ঞতা না স্বীকার করলে পরে আমার গৃহত্যাগ করতে হবে। কারন উনি দয়া করে তার সঙ্গে আমাকে থাকতেও দেন। (কিন্তু দুক্ষিত ধূগোদা... উনার কোনো শালী নাই)
এরমধ্যেই সুদূর ইউক্রেন থেকে ফোনে আড্ডায় শামিল হন সংসারে এক সন্ন্যাসীদা। ইউক্রেনীয় সুন্দরীদের ফেলে তিনি আমাদের দিকে তাকাতে সময় পান। এবার বন্ড সুন্দরী নাকি ইউক্রেনীয়... আহ্... ভাবতেই ভালো লাগে সন্ন্যাসীদা তার প্রতিবেশী।
স্নিগ্ধা তার মুঠো ভরে ভরে ছিটিয়ে দেন চকোলেট... সাথে জন্মদিনের কেক... কীর্তি সেই কেক কাটে গরু কাটার মতো... তারপর আস্তটাই নিজে খেতে নেয়। আমরা ধরে বেঁধে থামাই। ওরে... খাসনে বাবা খাসনে... মোটা হয়ে যাবি তো...
তাই নিয়েও মৃদুলাক্তার জুটি ছড়া কাটে। (উফ... এদের জ্বালায় আর পারি না...)
কনসার্ট
বিরক্ত প্রকাশ করেও ক্ষান্তি নেই। মৃদুল বলে- ভাবছেন ছড়া কইতে দিবেন না বইলা ছাইড়া দিমু? লন... এইবার গান শুনতে হইবো আমার... বলে রান্নাঘর থেকে এক পাতিল এনে তাতেই তাল দিয়ে দিয়ে গেয়ে ওঠেন 'তওবা কইরা বল কেলাডা চার, রে পারভেইচ্চা... তওবা কইরা বল কেলাডা চার...'
তা দেখে পান্থর মনে ভাব উদিত হয়। ঘরে ছিলো এক জং ধরা তারের পুরান ডিসটিউন গিটার... পান্থ সেটাই বাজাতে শুরু করে।
তবে গিটারে আসল খেইল দেখা যায় মাহবুব লীলেনের হাতে। আহ্... সে কি বাজনা রে ভাই... আর সাথে ফ্রী ভাব... এতদিনে জানা গেলো... গিটার ছাড়া নাকি তার ভাবই আসে না।
গীটার ছাড়া আবার তার ভাব আসে না
তারই মাঝে ক্যামেলিয়া গানে গানে গেয়ে শোনায় সে ইস্কুলে পড়াকালে তাকে দেখে কোন চেয়ারম্যানের ছেলে গলায় দড়ি দিতে চেয়েছিলো।
তওবা কইরা বল কেলাডা চার... রে বন্ধুরে...
এই করতে করতে রাতের ঘড়ি দৌড়াতে থাকে। দশটা থেকে এগারোটা বাজে... কেন যে বাড়িতে যেতেই হয়!!!
পাতিল আর গীটারের এমন যুগলবন্দী আগে কখনো দেখছেন?
মন্তব্য
উফ...
ব্লগ লেখা শেষ বিকালেই... তারপরে এতে ছবি জোড়া দেওয়ার দক্ষযজ্ঞ শুরু। ঘন্টা পাঁচেক অক্লান্ত পরিশ্রমের পরে অবশেষে কিছু ছবি দিতে পারলাম।
তবু দেখা যাচ্ছে একটা ছবির লিঙ্ক চলে আসছে ছবি নাই।
ছবির পাশে ক্যাপশন এবং তার পাশেই লেখা চলে আসছে... সেগুলা আলাদা করার আপ্রাণ চেষ্টা করলাম পারলাম না।
আমার সকল ধৈর্য্য শেষ... আমি আর নাই। কেউ পারলে কইরেন। লাগে তো আমার পাসওয়ার্ড দিয়া দিমু...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কোন এক মডু ভাইরে কন... ঠিক কইরা দিবে। কিন্তু এই পোস্টে কেউ আগ বাড়ায়া সাহায্য করতে আসবে কী না জোর সন্দেহ আছে...
১৪ই ডিসেম্বর ঢাকা পৌছব, পার্টি না হইলে নজরুল ভাইয়ের মাথা ভাংগব সাথে বাড়ি ঘর।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আরে... আমি কে? যারা বিদেশ থেকে আসে... তারা আমাদের জন্য নানারকম গিফট নিয়া আসবে... ভালো ভালো খাবার আর পানীয় নিয়ে আসবে... আমরা তো সেই অপেক্ষায় বসে থাকি... উপোস থাকি... আপনে ১৪ ডিসেম্বর (বুদ্ধিমতী দিবস!!) আসবেন বলে আমি তো এখন থেকেই উপোস থাকতে রাজী।
আসেন তারাতারি আসেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এইগুলান কী? আম্রা নাই। ভ্যাঁ।
২৭. বেহেস্ত যাওনের খায়েশ হগ্গলের, আপত্তি শুধু মরনে
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
এইগুলান কী? আম্রা নাই। ভ্যাঁ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
অন্যায়, ঘোরতম অন্যায়
মাইনাস
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ভরপেট খাওয়ার পরেও খিদা পেয়ে গেল .... ....
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
আমাগো বাদ দিয়াই পার্টি করলেন, মনে থাকবো। স্নিগ্ধা আপু আর আপ্নেগো লগে তাইলে আড়ি।
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
ভালৈছে... আহারে, কবে দেশে যাবো!
<<একবার মন্তব্য করে দেখি দেখা যায় না, তাই আবার করলাম>>
'তওবা কইরা বল কেলাডা চার, রে পারভেইচ্চা... তওবা কইরা বল কেলাডা চার...'
গানের লিরিক চাই।
এইটা কী কইলেন নজরুল আংকেল
ওইটা গীটার ছিলো?
আমি তো সেতার জাইনাই বাজাইলাম
নিশ্চয়ই তার দুই একটা বেশি আছিলো হেইটাতে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সবার পেট খারাপ হউক।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
পেট তো অভিশ্যি খারাপ হবে...। কিন্তু সেই সাথে তাদের কারো কপালে যেন ওরস্যালাইন না জোটে।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- লোটা-বদনাও জানি না জোটে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমগোরে ফালাইয়া যারা যারা গরুর ভুনা খাইছে একলা একলা, হজম হইবোনা কইয়া দিলাম !
হেইদিন আপনেরা বদনা লইয়া দৌড়াদৌড়ি করবেন, আমরা তখন...... হুঁম !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
... টিউবওয়েল চাইপা পানি দিবেন?
ডাকলেন ই না যখন তখন আর কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটে দেওয়ার জন্য এ পোস্ট কেন ভাই?
আপনারা এত খারাপ জানতাম না!
- এরা "এতো"র চাইতেও খারাপ, আপনে জানেন না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি উত্তরায় থাইকাও জানলাম না!!! নজু ভাই বাকি সবারে ছাইড়া দিলেও আপনের খবর কইরা ছাড়ুম..... মগের মুল্লুক পাইছেন
.....................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
আমি কত্তবার নজরুলকে বললাম - কল্পনা আক্তার উত্তরাতেই থাকেন, ওনাকে অন্তত একটু খবর দ্যান, তা সে আমার কথা পাত্তাই দিলো না! ইসসসস, নুপুরের মতো একটা মিষ্টি মেয়ে কি বলে যে এর খপ্পরে পড়লো !!!
আর আমি? সচলে অনিয়মিত দেখে নিমন্ত্রণও পেলাম না! ভ্যাঁআআআআ...
লালমাটিয়া থেকে উত্তরা বাসে মাত্র আধ ঘন্টার দূরুত্ব।...খেলবো না। ভ্যাঁ !
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
মনের আনন্দে মাইনাসদিলাম এবং নজরুল , লীলেন ভাই , স্নিগ্ধা সহ উপস্থিত প্রত্যেক সচলকে আগামী একমাস " যাই লেখা হোক - মাইনাস " রীতিতে রেটিং করার অগ্রিম ঘোষনা দিলাম ।
মাইনাস কী ? সচলে এতদিন কাটিয়েও তো "মাইনাস" বলে কোন কিছু চোখে পড়লো না। এটা কি খায় না পিন্দে?
হাঁটুপানির জলদস্যু
- এইটা খায়ও না পিন্দেও না, এইটা পিঠে দেয়। তুই সর মোঢিমু, নাইলে তোর পিডেও পড়বো কয়েকটা কইলাম!
বেগতিক ভাই শুরু করেন, আমি আছি লগে-পাছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমিও আছি। সবাইকে মাইনাস। সবচেয়ে ভালো হয় (বিপ্লব) এর মতো মডুরা যদি একটি মাইনাস আইকন বানান!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সচলে এতোদিন তাহলে হুদাই কাটিয়েছেন ।
" রেটিং দিন " লেখার নিচে দেখেন । প্রথমে একটি মাইনাস চিহ্ন দেয়া আছে ,তারপর ৫টি স্টার । সেই মাইনাসে চাপ দিলেই রাগ প্রকাশ করা যায় ।
ঐটাতে খুব দ্রুত চাপ দিয়েই মাউস সরিয়ে নিতে হবে , যাতে করে " Cancel Rating" কথাটি পড়ার আগেই ক্লিক করে ফেলা যায় ।
তাই? ১০০ বার মাইনাস দেয় কেম্নে? কুনো উপায় নাই??
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ডাকল না, যাইতারলাম না, কেকটা খাইতারলাম না
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
প্রস্তরগায়ক মাহবুব লীলেনের ছবিতে জাঝা !
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
প্রস্তর না ধাতবগায়ক?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- ধাতু??
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ইচ্ছা আসিলো, আড্ডার সকলের সাথে ফোনে বাতচিত করার। সতত-সঙ্গদাত্রী রমণীগো কইলাম "খুইলা দাও, প্রিয়ারা, খুইলা দাও বাহুডোর", কিন্তুক হ্যারায় দিলো মাত্র ৫ মিনিট টাইম
ঠাট্টা বাদ দিয়া কই, ওই সময়টা আসলেই মহাব্যস্ত আসিলাম।
তো ফোন করি, রিং বাজে, কেউ পাত্তাই দ্যায় না। চাইরবার টেরাই মারার পর নজরুল ফোন ধরলেন। ততোক্ষণে আমার সময়ের কোটা প্রায় শেষ হয়া আসছে। কী আর করা, তার মাধ্যমেই সবাইরে শুভেচ্ছা জানাইলাম।
বিভিন্ন সূত্র থিকা পাওয়া খবর অনুযায়ী, আড্ডা খুবই মজাদার হইসে। ব্যাবাকেই খুশি। খুশি আমিও। তয় হিংসান্বিতও ব্যাপক!!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- কনসার্টের ফটুকের পিছে ঐটা ক্যাডা, দাঁত ভেটকাইয়া রইছে চাউন্দা মাছের লাহান!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার্ধারণা, ওইটা ছড়াকারাক্তারাহ্মেদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ছড়া-কার? আক-তার?
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
এই সব পোষ্ট সচলায়তনে নিষিদ্ধ করতে হবে ।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
উয়ারা আমাদের বাদ দিয়েই ক্যাক খায়, কুক খায় ... বদ্দোয়া দিলাম, সবটির প্যাট খারাপ হবে। তওবা কইরা ক্যাক খাওয়াডা চার।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এইসবে কিন্তু আমি ছিলাম না। এইটা হইলো স্নিগ্ধা ম্যাডামের মার্কিনী চক্রান্ত... আমি নিতান্ত হাবাগোবা প্রাণী... আমারে সিধা সরল পাইয়া তারা আমার বাড়ি দখল কইরা এইসব করছে। আমি এর সুবিচার প্রার্থনা করি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আচ্ছা, লোকজন আমার মত 'স্নিগ্ধ' ব্যক্তিত্বের একটা মানুষকে দেখতে পারে না কেন, এটা আমার কাছে বিরাট একটা ধাঁধার মতো !!!! আমি নজরুলের বাসায় পৌছানোর আগে থেকেই ফোনে বিভিন্ন সচল একই বিরক্তিকর প্রশ্ন করতে থাকলো - আমার আর কতক্ষণ দেরী হবে আসতে! আরে, চীফ গেস্ট একটু দেরী করেই তো আসবে, নাকি? হলোই বা তা ঘন্টা দেড়েক!
তারপর নজরুলের বাড়িতে ঢোকার মুহূর্ত থেকেই মহামান্য লীলেন খামোখা কি কি সব বলতে থাকলেন! অন্যরা তার সত্যাসত্য বিচার না করেই হ্যা হ্যা করে হাসতে হাসতে তাতে তাল দিতে থাকলো
আরে বাবা, এতোই যদি অসহ্য আমি তাহলে বলি - যারা যারা প্রশ্ন করছিলেন যে আজকে এতো স্ফূর্তি হচ্ছে তো এর আগে সচলাড্ডায় কেন হয় নি তাদেরকে আমার বিনীত পাল্টা প্রশ্ন - এর আগে কি সেগুলোতে 'স্নিগ্ধা' উপস্থিত ছিলো?!
নজু ভাই, আমার বয়স কম, না বুইঝ্যা না হয় একটু বেশিই খাইছি। তাই নিয়া খোটা। যান, এর পরেরবার না খাইয়া চাইয়া চাইয়া সবার তা দেখমু শুধু। তয় খাওয়াটা কিন্তু হইছিল, মাশাল্লাহ।
সচল আড্ডার দুইটাতে জমায়েত হবার অভিজ্ঞতায় যারা যারা সেদিন আসেন নাই তাদের জন্য 'আহারে' বলা ছাড়া কোন গতিক নাই ---------
তবে স্নিগ্ধা (না স্নিগ্ধা আপু)'র পার্টি যারা মিস করছেন তাদের আরও বছর চারেক অপেক্ষা করতে হবে ঐরকম একটা পার্টির--------এ কথাটা ১০০% সত্যি----
লীলেন যেটারে সেতারা মনে করে বাজাইছিল ঐটাতে সে ঠাঁকুরগাঁয়ের বেঞ্জুর সুর তুলতে চাইছিল--------তারপর সত্য আবিষ্কার করল যে, ঢাকায় ঠাকুরগাঁয়ের বেঞ্জুর সুর ওঠেনা-------
বাদ বাকী সবাইরে এইবার প্রথম আপন সচল মনে হইল----যদিও আমারে সবাই সেদিন আধা সচল কইয়া গালাগালি দিল----- আর নজরুল তো আমারে চা-ও দিলনা-----ভাগ্য সাথে নুপুর আছিল ------- হ্যায় দয়া কইরা পোলাও কোর্মা খাওয়ায় দিল --------নাইলে তো -----।
বাড়িতে পৌছাইলাম রাত্রি ১২টার কাছাকাছি সময়ে ------ মাগ্গোরে জামাইয়ের চেহারা যা দেখলাম -------- হ্যায় ধমক দেওনের আগে আমি চিল্লাপাল্লা শুরু কইরা দিলাম----'এত রাইতে পোলাপান ক্যান জাইগ্গা রইছে-----ভাত ডাইল গুলা ক্যান প্রিজে রাখলা না ----ইত্যাদি ইত্যাদি'
হ্যায় তাজ্জব!
বুদ্দিটা কোনকালে লীলেন শিখাইছিল।
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
খুব ভালো করসেন, সচলাড্ডা আগে না স্বামী আগে??
শুনসি মৃদুলও নাকি বাসায় গিয়ে 'ভাব'এর মুখে পড়সিলো
আর, আমার বয়স সবচেয়ে বেশী এটা আমি বললাম আর আপনারা সঙ্গে সঙ্গে মেনে নিলেন??!! অন্য কোন কথা তো এত আনন্দের সাথে মানতে দেখলাম না? মহামান্য 'জ্ঞানী' লীলেনের চাইতে বেশী বয়স্ক ওখানে আর কাউকে মনে হচ্ছিলো, সত্যি করে বলেন তো ক্যামেলিয়া?
বাড়িতে পৌছাইলাম রাত্রি ১২টার কাছাকাছি সময়ে ------ মাগ্গোরে জামাইয়ের চেহারা যা দেখলাম -------- হ্যায় ধমক দেওনের আগে আমি চিল্লাপাল্লা শুরু কইরা দিলাম----'এত রাইতে পোলাপান ক্যান জাইগ্গা রইছে-----ভাত ডাইল গুলা ক্যান প্রিজে রাখলা না ----ইত্যাদি ইত্যাদি'
শিখে রাখলাম, কাজে লাগবেই লাগবে। কথা দিলাম ইনশাল্লাহ
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ও আইচ্চা।এর লাইগ্গাই পরদিন দেখলাম বেচারারে পিকক থাইক্কা বাইরইতে।রাম ঝাড়ি এরেই কয়।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
রাগে আমার গা টা জ্বলে যাচ্ছে। বৃহস্পতি না শুক্রবারে হবার কথা যে পার্টির সে পার্টি হয়েছে রবিবার। বাংলাদেশ কি আমেরিকা নাকি যে এখানে রবিবার ছুটির দিন হবে? তারপরও সন্ধ্যার পরের পার্টির কথা শুনে একটু আশা জেগেছিল মনে। এমনই কপাল! শনিবার সকালে যেতে হল চট্টগ্রাম। জান কালি করে রবিবার দুপুরের মধ্যে কাজ শেষ করে ছুটলাম সন্ধ্যার পার্টির আশায়। ঢাকা পৌঁছলাম সাড়ে সাতটায়। কিন্তু আমার কপাল কি আমাকে ছাড়ে! তখন আবার অফিস যেতে হল। বের হতে হতে রাত সাড়ে নয়টা। তাও চেষ্টা নেয়া হয়তো যেত। কিন্তু দিলকুশা থেকে উত্তরা কতক্ষণে পৌঁছানো যায়? আর আমিতো নাট্যকারের বাসাও চিনি না, তার ফোন নাম্বারও জানি না। লীলেনকে হয়তো ফোন করা যেত, কিন্তু তিনি যাচ্ছেন কিনা তাই বা কে জানে? শেষে অস্বস্তিকর অবস্থায় না পড়তে হয়। তাই শেষমেষ গোমড়া মুখে বাড়ি ফিরলাম।
আমার কপালে আসলে সচল আড্ডা নেই। এর আগে পূর্ণমুঠির আড্ডা মিস হয়েছিল। এতদিন পর এটাও মিস।
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
শুনেন, এই সচলাড্ডা হবার কথা ছিলো বহু আগে, এবং একটা না একাধিক আড্ডা হওয়ার কথা ছিলো। এটা পিছানো হইসে আই ইউ টি'র তিনজনের পরীক্ষার জন্য, যদিও শেষ মেষ তেঁনারা কেউই আসেন নাই! বিভিন্ন কারণে (তার মধ্যে আমিও একটা ) বিষ্যুদবার না অমুকবার না তমুকবার করে করে শেষ পর্যন্ত আমরা ঠিক করলাম রোববাররই করতে হবে, আর নাইলে আমার চলে যাওয়ার পরে করতে হবে। অতএব ......
আর, আপনি আমার নাম্বার তো জানতেন, আমাকে একটা ফোন করলেন না কেন?!
তবে, মেজাজ খারাপ হওয়াটা খুবই যুক্তিসংগত - কারণ আড্ডাটা হইসে জম্পেস আর নুপুরের খিচুড়ি-সব্জি-সালাদ ছিলো অতি উপাদেয়
হাত দিয়ে চেহারা ঢেকেছেন কেন? লোকে যেন আপনার বর্তমান রূপ দেখতে না পারে এইজন্য? আর এতে হাতের সব রেখা যে দেখিয়ে দিলেন!! লোকে তো এখন আপনার ভবিষ্যতটাই জেনে গেল!!!
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এমন আড্ডা যারা মিস অথবা মিসেস করিলেন, তাহাদের প্রতি অন্তরের গহীন কন্দর হইতে সমবেদনা রহিল।
আহা কি আড্ডটাই না জমেছিল!!
আহা খাবারগুলো কতই না সুস্বাদু ছিল!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যাহারা অন্যদেরকে না দিয়া ভাল-ভাল খায়, আবার গলা বড় করিয়া সেই গল্প করে (সচিত্র), এবং অন্যের প্রতি কপট সহানুভূতি দেখাইয়া মজা লয়, তাহাদের অবশ্যই অতিসারে ধরিবে।
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আহারে কি মিসটাই না করলাম। আগে খেয়াল করলে ফোন করতে পারতাম সন্নাসীদার মত।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আড্ডার মাঝে আমিও ফোন দিছিলাম এক-দুইজনরে। কেউ আমারে কইলো না এই কাহিনী!
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
ছবিগুলো ফেসবুকে আগেই দেখেছিলাম সকালে, এখন রসালো বর্ণনা পড়বার পর আনন্দ বহুগুণে বেড়ে গেল।
--------------------------------------------------------
এইগুলান লেখা আমরা পড়ি না।
ছবিও দেখি না।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এসুবের মানে কী ! বেকতে মিলা আড্ডাইবেন..দাঁত খেলাইয়া ফটুক তুলবেন.. অই ফটুক দিয়া আবার পুষ্টাইবেন.. মগের মুল্লুক নাকি !
চাইনা এসব ধানাই পানাই
এই ঘটনার নিন্দা জানাই
নিন্দা জানাই নিন্দা জানাই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ব্যাপক খানাপিনার নিন্দা জানাই
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আশা নিয়ে বসে থাকি, ভবিষ্যতের কোনো সচলাড্ডার পরের পোস্টে সবচেয়ে বেশি বয়েসী হিসেবে হয়ত আমার নাম থাকবে । মাহবুব লীলেন এবং/অথবা স্নিগ্ধার তাতে খুশিই হবার কথা।
.......................................................................................
আমি অপার হয়ে বসে আছি...
.......................................................................................
Simply joking around...
আপনিও?! আপনিও এই ভুল ধারনা করে বসলেন?? আমি পান্থ'র চাইতে একটু, বেশী না একটু, বড় মাত্র! আমি ফাজলামি করে একটা কথা বললাম আর সব্বাই হামলে পড়ে সেটা বিশ্বাস করতে শুরু করলো
যাহ্... আপনেও পান্থর বয়স ভুল ভাবছেন? ওর বয়স এখনো ৪৫ হয় নাই তো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজু ভাই, এইটা কী কইলেন আপ্নে !
"স্নিগ্ধা" তার বয়েস থিকা ৭/৮ বছর কমানোর কথা শুইনা টুটুল ভাই "তাইলে আর থাকবেটা কী " বইলা যে চিক্কুরটা দিল.. সেইটা আপ্নের কানে পৌঁছায়নাই ?
নাহ.. সবাই আমার "ছোড" বইনটারে নিয়া এমুন কর্লে ক্যাম্নে কী !
এখন এটিএন বাংলায় আমার লেখা আর হুমায়ূন ফরিদীর পরিচালনায় একটা ধারাবাহিক নাটক চলতেছে। সেইটার একটা ডায়লগ মনে পরে গেলো।
বাড়িওয়ালা ব্যাচেলর ভাড়া দিবো না। একজন ভাড়া নিলো, বললো বউ আর ছোটভাই নিয়া থাকবে। উঠার পরে দেখা গেলো ছোটভাই এক তরুণ যুবা... তখন বাড়িওয়ালা ডায়লগ দিলো...
'এতো বড় ছোট ভাই?'
আপনার তো দেখি সেই দশা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
পান্থতো তেরোতে পা'দিলো।কিন্তু আপনাকে ন কি দ এর বেশী একটুও মনে হয়নি।আমরা সবাই জানি, এটিকে আরেকটু কমিয়ে বললে-আপনি অনেক বেশী খুশী হতেন,অনেক বেশী লজেন্চের ডিব্বা বিলাতেন,সবচে বড় কথা আপনার একচুয়েল বয়সটা তাতে বুঝানো যেত।কিন্তু সম্মিলিত হিসাব রক্ষনপদ্ধতিতে হিসাব করে দেখা গেলো-তাতে অবশিস্ট বলে কিছু থাকে না।সংগত কারণেই বয়স বলে একটা শব্দের ভার আপনার কাঁধে চেপেই থাকলো।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
স্নিগ্ধা আপু এই ছোটভাইদের দিকে একটুও দয়া করলেন না । আর নজরুল না হয় লোক ভালো না , কিন্তু নূপুরও এত্তো পাষান !!
বলি, মাথা টাথা কি একেবারেই গ্যাছে?!
নাহ, আমার এই উত্তরাধুনিক সাজার চেষ্টাই তো দেখি আমার সর্বনাশ কর্ল্লো আমি যে বুড়ো ধুড়ো নির্বিশেষে সবাইকে নাম ধরে ডেকে আপনি করে বলি, সেটা না করে এখনকার চালু নিয়ম অনুযায়ী - "পাঁন্থ ভাঁইয়া, আঁপনি কেঁমন আঁছেন?" বল্লে তখন দেখতাম আমার পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়স নিয়ে কে কি বলতে পারে!
উত্তরাধুনিক্কালে যে সত্য কথা এভাবে ঠাস করে বলে ফেলতে হয় না তা এরা বুঝলোই না... সুশীল হইতে শিখলো না।
মাইন্ড খাইয়েন না স্নিগ্ধা আপু... আপনে যে বুড়া হইছেন তা আমরা কাউরে বলুম না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরেহ্, নজরুল যে !! কি সৌভাগ্য আমার! না, না, সে কি কথা, মাইন্ড খাবো কেনো? আমি কি বুঝি না, কোন কোন কথা "কাউরে" বলতে হয় না? এই যেমন, ধরেন গিয়ে - আমি কি "কাউরে"ই বলসি যে আমি আড্ডার একদিন আগে আপনার বাসায় দুইটা স্মিরনাফ, একটা চিয়ান্তি আর একটা রিজলিং রেখে আসলাম - আহা আমার ছোট্ট ছোট্ট ভাইয়েরা যাতে খেতে পায়, তা সেগুলা যে পুরা হাপিস হয়ে গেলো, সেটা কি আমি 'কাউরে' বলসি??
ছিহ্... কি যে বলেন না বড় আপু... আপনি মুরুব্বী মানুষ... আপনি যে চকোলেটগুলো এনেছিলেন সেগুলো খেয়েছি... খুব মজা... আরো আনবেন...
আর স্মিরনাফ চিয়ান্তি রিজলিং কি? খায় না মাথায় দেয়? আমি অবশ্য সিজলিং বিফ খুব পছন্দ করি... ওয়েইটার যখন নিয়ে আসে তখন দেখতে খুব ভালো লাগে... আগুন জ্বলে তো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ব্যাদ্দপ 'ছোটভাই' !!!
খুব্জমসে। এইটা হল সচলাড্ডার পোস্টাড্ডা। চলুক, চলুক...
.......................................................................................
আমি অপার হয়ে বসে আছি...
.......................................................................................
Simply joking around...
নজ্রুলদা = হিযবুল তাহিরী
লীলেনদা = ভিলেন্দা
মৃদুলদা = পাতিয়াল ভাই
আকতার ভাই = মাথা হোক টাক তার ভাই
স্নিগ্ধাজী = বুড়ি
( চেতছি !! )
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আহা! কি নতুন একখান কথাই না বললেন! আমাকে তো সেই ছোট্টবেলা থেকেই কতজন 'বুড়ি' ডাকে, এটা তো আমার খুবই পছন্দের একটা ডাক
তাই নাকি 'বুড়ি' আপা !!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বুঝছি!
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
স্নিগ্ধা দাওয়াতে দেরী করে এসেছে এবং অনেক দেরী করে... এটা যাদের কাছে একটা নিউজ় তাদেরকে একটা কথা বলে রাখার লোভ সামলাতে পারছি না, হয়তো ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। স্নিগ্ধা শুধু অন্যের বাসার পার্টিতে দেরী করে আসে না, নিজের বাসায় দাওয়াতেও চেহারাটা দেখাতে অনেক দেরী হয়ে যায় তার। ধরুন মানুষজনকে সে যদি ৫ টায় দাওয়াত করে, তাহলে ঠিক ৪.৫৫ তে স্নিগ্ধা দৌড় দিয়ে গোসল করতে ঢুকে যায়। আর সে কি যেমন তেমন গোসল... ১ ঘন্টা মিনিমাম। এমন অনেকবার হয়েছে যে আমরা ওর বাসায় গিয়ে ৪০-৪৫ মিনিট বসে থেকেছি ওর বদনখানি দেখে ধন্য হওয়ার জন্য!!!
ইশ্... এই কথা যদি আগে বলতেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
প্রথম ছবিতে লীলেন ভাই কেইক এর দিকে
এভাবে তাকিয়ে ছিল কেন?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
কেকটা তো পুরাটা সে একলাই খাইলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নাহ !
সহ্যের তো একটা লিমিট থাকে...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নতুন মন্তব্য করুন