প্রকাশিত হলো সচলায়তন প্রকাশনার নতুন বe রঙ পবনের নাও
বৈশাখের প্রথম প্রহরেই প্রকাশের কথা থাকলেও কিছু কারিগরী সীমাবদ্ধতার কারনে দেরি হয়ে গেলো। সেজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
রঙ পবনের নাও ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
যারা অংশ নিয়েছেন, যারা পড়ছেন, দেখছেন, আর যারা সমালোচক- সবাইকে সাধুবাদ।
ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও যাদের লেখা এখানে রাখা গেলো না, তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি।
আর বইটি এপর্যন্ত আনতে গিয়ে যাদেরকে ফোনে আর ইমেইলে নানাভাবে জ্বালিয়ে মেরেছি তাদের সহযোগিতাগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা।
সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা
মন্তব্য
খুব রংবাহারি হয়েছে। চমত্কার।
অভিনন্দন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বইয়ের নাম, প্রচ্ছদ, ভিতরের পাতা সবই ঝাক্কাস। অভিনন্দন।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
অনেক বানান ভুল রয়ে গেছে।
মার্জিন রাখা হয় নাই...
প্রচণ্ড দৌড়ের উপর থাকায় কাজটাও দৌড়ের উপর হইছে।
যত্তুট ভালো হইছে তা হইছে আসলে সুন্দর কিছু ছবি আর লেখা থাকায়।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই, সিনসিয়ারলি একটা কথা বলি, আমার ক্যানো জানি কোন ভুল চোখে পড়ে না, শুধু মানুষের আন্তরিকতাটুকুই চোখে পড়ে।
আমি কেনো যেনো খুঁত বের করতে পারি না।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
জনাবা, আপনি তো মহামানব...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দেখে খুবই ভাল লাগল
"ইচ্ছা" থাকা সত্ত্বেও এবার পারলাম না
এর পরেরটায় থাকার ইচ্ছা রাখি, "ইচ্ছা"র ইচ্ছা না
অসংখ্য ধন্যবাদ নজরুল ভাই আপনার এই প্রয়াসের জন্য।
বইটি দেখে দেশের বৈশাখী উৎসবের আমেজের অভাব এখন আর বোধ করছি বলে মনে হচ্ছেনা। চমৎকার লাগল। প্রচ্ছদটি দারুন হয়েছে, সেইসাথে ছবি আর লেখাগুলো। অফিসে আছি তাই তাৎক্ষনিক অনুভুতি জানালাম। সব ছবি দেখে আর লেখা পড়ে আবার লিখব।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এটা ১৪১৬ বঙ্গাব্দের প্রথম ও চমৎকার উপহার হয়ে এলো আমাদের কাছে ! সংশ্লিষ্ট সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা, অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই.....
এবং ধন্যবাদ নজু ভাই, আপনি সত্যি একটা কামেল মানুষই...!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অবশেষে দেখতে পারলাম!! পুরো একটা রাত নির্ঘুম জেগে অপেক্ষা করছিলাম এই বe টার জন্য। নজু ভাইকে অনেক ধন্যবাদ আন্তরিক শ্রমের জন্য।
যাক, ১২ ঘন্টা ঘুম দিয়েও খুব একটা পিছনে পড়ি নাই
চমতকার ইবুক হইসে (তালিয়া)
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
অপূর্ব! অপূর্ব! অপূর্ব!
নজরুলের জবাব নেই!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
রঙ এ রঙ্গীলা নজু
অভিনন্দন হে । হাওয়ার মিঠাই'র মতো মায়াময় হয়েছে ।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
বেশ হয়েছে.. বড়ই রঙ পাতায় পাতায়...
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
'
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
ব্যাপক রঙ্গিলা হইছে নজু ভাই। অনেক কষ্ট করছেন। অভিনন্দন যাদের লেখা, ছবি ছাপা হলো সব্বাইকে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
ছবি দেন লেখা দেন বলে বলে গত কয়েকমাস নজরুলের হাহাকার দেখে ধরে নিয়েছিলাম বইটা আর বেরই হবে না
কিন্তু দুর্দান্ত একটা বই আর সংকলন হয়ে গেলো
এক ঝলকে দেখেও নিলাম
এক আজব কারণে ছবির সাথে ক্যাপশন ছাড়া কোনো লেখা পড়তে আমার ভাল্লাগে না
পড়িও না
ছবিগুলো নিজেই নিজের ব্যাখ্যা দেয়
০২
আমার ধারণা ছিল মণ্ডা মিঠাই একটা কথার কথা
কিন্তু তাতার ছবি দেখে শিখলাম যে ওটা এক ধরনরে সন্দেশের নাম
(প্রমাণিত হইল যে বইখানা শিক্ষণীয়ও বটে)
অনেকগুলি রঙের ডিব্বা কেউ যেন উপুর করে ঢেলে দিয়েছে, বইটা এতোই রঙিন।
লীলেন ভাইয়ের মতো আমিও ছবির সাথে লেখা পড়ি না, খুব মনোযোগ দিয়ে ছবিগুলি দেখলাম, অসাধারণ।
মার্জিন না থাকা, বানান ভুল কিছুই খারাপ লাগে নি এই চমৎকার ছবিগুলির জন্য। আশা রাখি সামনের দিনগুলিতে এমন চমৎকার বইয়ের দেখা আরো পাবো...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমি একটামাত্র লেখা পড়েই কমেন্ট করতে বসে যেতে হলো। ইমরুল কায়েসের খিলধরা হাসি পড়তে পড়তে চেয়ার থেকে পইরা গেলাম।
মনলোভা ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে বাকীগুলোও দারুন হবে।
নজু ভাইকে ধন্যবাদ, যাওয়ার আগে দেখে যেতে পারলাম। এজন্য রঙ পেন্সিল পুরষ্কার পাওনা আছে আপনার, ফিরে এসে দেব (বিদেশী)।
সবগুলো লেখা পড়তে পারিনাই, ফিরে এসে পড়বো। কিছু কিছু ছবি ফাটাফাটি আছে, তবে একটা জিনিষ খেয়াল করলাম আমরা প্রায় সবাই নষ্টালজিয়ায় আক্রান্ত।
...........................
Every Picture Tells a Story
মনের সব রঙ নজু ভাই ঢেলে দিয়েছেন এই ই-বুকে...
বেশ কয়েকটি ছবি এক কথায় অসাধারন লেগেছে, লেখা এখনো পড়ি নাই।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। এতো ফাঁকি দেওয়ার পরেও দেখি কেউ গালি দেয় না।
নাহ্... সচলের লোকজন আসলেই ব্যাপক ভালো।
হাতে সময় একদন ছিলো না, এখনো নাই। বইটা অনেক সুন্দর করার সুযোগ ছিলো।
আসলেই অনেক ছুপা রুস্তম সচলে আছে। অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি দেখে আমিও অবাক।
আর অরূপদার ছবি দেখে আমি হা করে তাকিয়েছিলাম অনেকক্ষন। এটা সেদিন থেকেই বিনা অনুমতিতে আমার ডেস্কটপে ঝুলে আছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লিংকটা ঠিক করা হল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
অনেক ধন্যবাদ
সময়মতো রেডি হয়নি বলে আপনার কাছে পাঠাতে পারিনি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
খুব খুব ভালো হইছে। আমিও একনজর ছবিগুলো দেখে নিলাম। কিছু ছবি মারাত্মক।
নজু ভাইকে জাঝা ।
নজু ভাই, খুবই অসাধারণ হইসে বইটা (Y)
আর এর পিছে কী পরিমাণ খাটসেন আপনি, দেখেই বোঝা যায়। অনেক অনেক অভিনন্দন।
অরূপদার ছবিটা আমার ভীষণ পছন্দ হইসে। ব্যাপক সুন্দর। আপনারটাও জোস। আরো ভাল্লাগসে পিপিদা, মুস্তাফিজ ভাই, দময়ন্তীদি, পাঠক ভায়ার ছবি। বাকিগুলাও সুন্দর। আরো অনেকের ছবি আশা করসিলাম। কিন্তু নাই দেখে একটু খারাপই লাগল।
যাই হোক, এই অসাধারণ উদ্যোগ ভবিষ্যতেও চলবে, এই কামনা করি।
সবাই জেনে রাখুক, প্রহরী ব্যাটারে আমি অনেক জ্বালাইছি এই বইটা নিয়া। পিডিএফ কেম্নে করে তাই আমি জানতাম না, এই ব্যাটা শিখাইছে। তারপর যখন আপলোড করতে পারতেছিলাম না, সে আপলোড করে দিছে। আর সারারাত জেগে থেকে এসএমএস পাঠায়ে পাঠায়ে খবর নিছে কোনো সাহায্য লাগবে কি না।
তাহাকে বিশেষ ধন্যবাদ
আর সবচেয়ে দেরিতে লেখা দেনেওয়ালাও সে... পহেলা বৈশাখ ভোরবেলা। অবশ্য ছবি আগেই পাঠাইছিলো।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধুরো মিয়া, খালি বদনাম করেন! কী কারণে সবার শেষে লেখা দিতে হইল, সেইটা আর না বলি জনসম্মুখে
তবে আপনি কী পরিমাণ খাটসেন, সেইটা ভালভাবেই দেখসি। ধন্যবাদ কারো পাওনা হইলে, সেইটা আপনি। বিরাট ভাল একটা কাজ করে দেখাইসেন। স্যালুট।
প্রহরী পোলাটা আসলেই বড় ভালু
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
এহ্! যখন আম্রিকার 'টিকেট' চাইসিলাম, তখন তো দেন নাই! আমার হ্যান্ডিক্যামটাও দেন নাই, এখন বলতেছেন 'ভালু'! শুকনা মুখে ভালুর দাম নাই
মন্ডা-মিঠাই সহযোগে বলিলেও পারিতেন
রং-বাহারী, সুদৃশ্য, সুপাঠ্য এই ই'বই-এর জন্য এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কলা-কুশলীকে অশেষ ধন্যবাদ এবং সাধুবাদ।
আর নজরুল ভাই আপনাকে স্যালুট, প্রনাম, সালাম সব।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
সাবাস বাঙ্গালী!
অতি সৌন্দয্য হয়েছে... যেমন রং এর বাহার তেমনি কাছা খুইলা লেখার ধার।
মনটা ভালো হইয়া গেলো, সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ আর নববর্ষের শুভেচ্ছা।
দারুণ! অভিনন্দন সবাইকে
অভিনন্দন নজ্রুলিস্লাম, দুর্দান্ত এই সংকলনের জন্য!
আর যাদের রঙবাহারি ছবি-লেখায় এই বeতাদের উদ্দেশ্যে ব্যাপক হিংসা!
পিপি, অরূপ-এর ছবি দারুণ লেগেছে।
অন্যদেরগুলোও চমৎকার। নজরুলকে ধন্যবাদ চমৎকার একটা কাজ করার জন্য।
ই-বুক তো করাই যায়, কিন্তু দেড় মাস ধরে আমাদের মতো পিছলা পাবলিকের পেছনে লেগে থেকে লেখা ও ছবি আদায় করা সত্যি কঠিন কাজ!
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
এখনো দেখিনি, কিন্তু তারা দিয়ে গেলাম। পরে বিস্তারিত মন্তব্য দেব।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
এখনো দেখিনি, কিন্তু তারা দিয়ে গেলাম। পরে বিস্তারিত মন্তব্য দেব।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
একদম প্রথম অনুভূতিগুলো ঈমানে কই... [মুরুব্বিরা নিজের মত ভাই-বেরাদার বসায় নিয়েন]
প্রহরীঃ সহোদরের প্রতি ভালবাসা ও দায়িত্ব। সাথে আছে শিশুসুলভ কৌতূহলের নিষ্পাপতা। পাড়ে দাঁড়ানো শিশুটি কি নির্বিকার ভাবে তাকিয়ে দেখছে। অথচ আমরা বুড়োর দল না পারি শুদ্ধ চোখে তাকাতে, না পারি কারও তাকানোকে শুদ্ধভাবে দেখতে।
অবসরবিহীনঃ ইটি। মনে হচ্ছিল পুশকার্টে বেঁধে রাখা বেলুনটি যদি 'ইটি' মুভির মত উড়িয়ে নিয়ে যেত আকাশে, তবে এই শিশুর আনন্দ আরও কত গুণ বেড়ে যেত!
অম্লান অভিঃ বিস্ময় আর অপরাধবোধ। প্রথমে মনে হয়েছিল যেন প্রতিমা, পরে বুঝলাম এ-প্রতিমার প্রাণ আছে। অপরাধবোধ হচ্ছিল নিজের দেশের এমন কোন উৎসবে যোগ দেইনি বলে।
অরূপঃ বিয়াংকা কাস্তাফিয়োর আর শ্রান্তি। প্রথমটা নাম পড়তে গিয়ে ভজঘট লেগে, আর দ্বিতীয়টার কারণ তো লেখাতেই আছে... কী সুন্দর হাসি। মালিন্যেও কী মায়া লেগে আছে।
ইমরুল কায়েসঃ সন্ত্রাস! প্রথম কিছু শব্দের মধ্যেই বুয়েট, জটলা ধরা ছবি, ভূপাতিত ছেলেপুলে, ইত্যাদি দেখে কাটা রাইফেল খুঁজছিলাম ছবিতে। না পেয়ে লেখায় ঢুকলাম, এবং ইমরুল মশায়ের মশারি পাঁকিয়ে দড়ি বলে চালিয়ে দেওয়ার প্রয়াসের কথা জানলাম।
এনকিদুঃ শূন্যতা। আমাদের প্রয়োজনগুলো একই সূত্রে বাঁধা, ঠিক যেমন আমাদের বঞ্চনাগুলোও একই পাল্লায় মাপা। সবাই ভঙ্গুর, সবাই মাটির, সবার মধ্যেই জীবন কোন না কোন নকশা করে দিয়েছে, সবার ভেতরেই জীবন ধারন করবার অনেকটা সুযোগ-সম্ভাবনা আছে, নেই শুধু জীবনটাই।
জুলফিকার কবিরাজঃ লুঙ্গিপরা ঘোড়া! হুট করে দেখে মনে হচ্ছিল যেন লুঙ্গি/ম্যাক্সি জাতীয় কিছু পরে আছে একটা ঘোড়া। গুণে দেখি ঘোড়ার সংখ্যা দুই। লেখায়ও আবার সালেকা-মালেকা আছে!
তানবীরাঃ খেলুম না!
তুলিরেখাঃ একদম ছোট্ট বেলার কিছু ছবি আছে আমার। বছর চারেক বয়স তখন। থাকতাম পতেঙ্গা সাইলোতে। বাসার আশে-পাশে মা অনেক ফুল গাছ লাগিয়েছিল। ঠিক এমনই গোলাপি ফুলের মাঝে একটা ছবি আছে ছেলেবেলার অ্যালবামে।
দময়ন্তীঃ আমার স্বপ্নের ছবিটা যেন কেউ চুপি চুপি তুলে ফেলেছে। অসীমের সম্ভাবনা আর সূর্যের তেজের সাথে যেন পিতা তার সন্তানকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলছেন, "এদের চেয়ে বড় হ"।
নজরুল ইসলামঃ লজ্জা, স্তব্ধতা। একদম থম মেরে বসে ছিলাম ছবিটা দেখে। বড় শিশুটির চোখের তীক্ষ্ণতা যেমন বিদ্ধ করছিল, তেমনি ছোটটার হাসি করছিল মন্ত্রমুগ্ধ। কী অসামান্য ছবি! কী অদ্ভুত রকম বাস্তবানুগ। কারও পরনের কাপড় নেই, কেউ হেডফোন হারিয়েও নির্বিকার। প্রতুলের গানের লাইন মনে পড়ে গেল, "ঝিঙ্গে বেচো পাঁচ সিকেতে, হাজার টাকায় সোনা!"
প্রকৃতিপ্রেমিকঃ চিতারা!! কত্তদিন পর থান্ডার ক্যাটসে ফেরত গেলাম! ভাস্তির চোখে অনেক মায়া। চাইলে দেবেন না, নয়তো বলতাম আমাকে দিয়ে দিন। শান্ত চোখে স্মিত হাসি আর এলো চুলের দুরন্তপনা মিলে কেমন যেন আবেশ ছড়িয়ে দেয় ছবিটা।
বিপ্লব রহমানঃ শক্তি। একটা সময় আমরাও এভাবেই শত ভয় উপেক্ষা করে বেরিয়ে আসতাম নিজের সংস্কৃতির জন্য। রঙের উৎসবে আনন্দ করতাম এক সাথে। আজ আমরাও লংকায়, আমরাও রাবণ।
মাশীদঃ আধুনিক কাদেরিয়া বাহিনী। গামছার প্রকোপ দেখে ভয়ই পেয়ে গেছিলাম। পাঞ্জাবি পরিহিত লোকটার মনে হয় নিজেকে পিম্প মনে হচ্ছিল!
মৃদুল আহমেদঃ আপনিও দেবেন না, নয়তো বলতাম মেয়েটা আমাকে দিয়ে দিন। কী অদ্ভুত সরল হাসি! প্যানপ্যান-খ্যানখ্যানের গল্প শুনলে ভয় হয়, কিন্তু এমন ছবি দেখলে বাবা-মা'দের হিংসা হয়।
মৃন্ময় আহমেদঃ চোখ কেন যেন একটা পাখি খুঁজছিল। পরে মনে হল, যেন শীত শেষ বলেই পাখি উড়ে গেছে অন্য কোথাও।
মূলত পাঠকঃ আনরিয়েল টুর্নামেন্ট। এক কালে খুব খেলতাম। মনে হচ্ছিল আকাশ থেকে ছিটকে ছিটকে রক্তিম কিছু পড়ছে। বসে বসে সাই-ফাই সিনারিও ভাবলাম কিছুক্ষণ।
মুস্তাফিজঃ ওয়াও! এত সুন্দর ছবি কীভাবে তোলে মানুষ? পাশাপাশি মনে প্রশ্ন জাগছিল একটা। যে-শিশু চোখ বাঁধা অবস্থায়ই এত খুশি, তাকে কি চোখ খুললে দেখে খুশি হবার মত একটা পৃথিবী দিয়ে যেতে পারবো আমরা?
রণদীপম বসুঃ আড়ম্বরের অসারতা। আমরা ভোর থেকে সাজি, ঘটা করে গান গাই, একটি গান গাইতে না গাইতে গোটা বিশেক সাক্ষাৎকার দেই। অথচ সাধারণ মানুষের কাছে সত্যিকার বিনোদন ও স্বস্তি পৌঁছে দেওয়া মানুষগুলো মাটির কত কাছের!
লীনা ফেরদৌসঃ একদম প্রহরীর ছবির অনুভূতিটা আবার। সহোদরের প্রতি স্নেহ, ভালবাসা, দায়িত্ব। 'লোহার পুল' পড়ে ছোটবেলায় পোস্তাগোলা থাকার দিনগুলো মনে পড়ে গেল।
সচল জাহিদঃ তুষারের কী সাধ্যি ভালবাসার আগুনকে চাপা দেয়? মনে হচ্ছিল যেন আমাদের এখানকার কোন অনুষ্ঠানই তুলে দিয়েছেন। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও এই অনুষ্ঠানগুলো কতটা গর্ব নিয়ে করি আমরা, তা যদি কাউকে বোঝাতে পারতাম!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বাহ্ ! চমৎকার একটা রঙিন ই-বুক ফটো-সংকলনের সাথে দারুণ একটা রিভিউ-ও পেয়ে গেলাম আমরা !
ধন্যবাদ ইশতিয়াক রউফ-কে.....
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
খুবই দারুণ লাগল তোমার রিভিউ। তুমি তো দেখি বিরাট সমঝদার মানুষ। তোমার ছবির পিচ্চিটা খুবই কিউট। কে?
পিচ্চিটা আমার খুব প্রিয় দু'জন মানুষের ছেলে। নাভেদ ভাই আর সাবরিনা আপু। না-ও চিন্তারো।
বিরাটটুকু নিলাম, সমঝদার নিমু না। মানুষ উত্তরাধুনিক হয়ে চান্দে যায় গিয়া, আর তুমি আমারে সমঝদার বইলা গাবতলীর মোড় দেখাও, না? বুঝি, সবই বুঝি। আমার দুবলা শরীরের কারণে বিরাটটুকুই নিলাম।
আসলেই ঠিক চিনলাম না। চেনার কথা ছিল কি?
'সমঝদার' তুমি না নিলেও জোর করেই দিব। দুবলা শরীর নিয়া বেশি জোর খাটায়া সুবিধাও করতে পারবা না তেমন একটা
আসলেই ভাল লিখসো মিয়া। কয়েকটা ছবি ও লেখা সম্পর্কে তোমার মতামত দেখে সত্যিই মুগ্ধ হইসি।
এত চমৎকার রিভিউ লিখলেন - মানুষ তো বe না পড়ে রিভিউ পড়েই শেষ করবে।
মুস্তাফিজ ভাইয়ের ছবিটা খুবই খুবই খুবই সুন্দর। কাউকে প্রশংসার জন্য প্রশংসা করছিনা, যা সত্যি মনে হয়েছে তাই বলছি।
...............................
নিসর্গ
ইশতিয়াক রউফ নামেও একজন ছবি দিছিলো, তার ব্যাখাটা বাদ গেছে হুজুর
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
অভিনন্দন জানাই!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
অভিনন্দন।
খুবি আরামদায়ক একটা কাজ হয়েছে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
দুনিয়া জুড়া পচুর আমোদ
উত্তম
অআল্লা.........বই করতে দেখি অন্যদেরো ভুলচুল হয়। আমিতো ভাবছিলাম, ঐটা খালি আমারই হয়।
অভিনন্দন নজরুল। আমার দলে জয়েন করার জন্য অভিনন্দন।।।।।।
এত ভুল!!! তারপরেো দেখি সুন্দর লাগতাছে।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
চমৎকার হয়েছে, সবাইকে অভিনন্দন। নজরুল ইসলামকে অজস্র ধন্যবাদ।
অসাধারণ! হের নজু জিন্দাবাদ।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ইসসস এতো সুন্দর হয়েছে, এতো কালারফুল, খুব ভাল লাগল, লেখা গুলো এখোনো পড়া হয়নি পড়ে নিব, খুবি ভাল লাগল, খুব আফসোস হচ্ছে ইসস যদি কিছু লিখতে পারতাম। নজরুল ভাই কে থামস আপ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
প্রথম থেকে শেষ পাতা পর্যন্ত খুব রঙচঙে হয়েছে। সংকলনের প্রত্যেকটি ছবি ও লেখাই আকর্ষনীয়। নজরুল ভাইয়াসহ এই ইবুক বের করতে যারা কষ্ট করেছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
-----------------------------------------
--------------------------------------------------------
অসাধারণ হয়েছে। তবে ফন্টের ব্যাপারটা একটু অমসৃণ মনে হচ্ছে। ফুলস্ক্রীন না করলে ফন্ট ততটা ভালো দেখাচ্ছেনা। এরকম উদ্যোগ চালু থাকুক। এত রঙিন বe আগে তো দেখিনি! নজু ভাইকে রঙঢালা শুভেচ্ছা।
বি.দ্র. আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার লেখার পাতায় যে রঙের কম্বিনেশন করা হয়েছে তা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। প্রথম আর শেষ পাতাটাও অতি সুন্দর। সবমিলিয়ে খুবই সুন্দর।
এটার মূল কারণ আসলে টেকনিক্যাল জ্ঞানের অভাব। পিডিএফ করার ঝামেলাটা এখনো আমার মাথায় ঠিকঠাক ঢুকে নাই। ইলাস্ট্রেটর থেকে সরাসরি পিডিএফ করতে পারলে খুবই ভালো একটা কিছু দাঁড় করানো যাইতো। কিন্তু তা করা যাচ্ছে না।
ফটোশপে টেক্সট বসাইতে হইছে। তারপর সেইটা JPEG করে পিডিএফ বানাইতে হইছে। এই কারনে কোয়ালিটি অর্ধেকে নেমে আসছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ইলাস্ট্রেটর থেকে পিএস (পোস্টস্ক্রিপ্ট) বানাবেন। পিএসকে পিডিএফ করবেন। কোয়ালিটি লস হবে না। লেখা/টেক্সট থাকলে জেপেগ যাচ্ছেতাই করে দিবে।
বই খুব ভালো হইছে।
ইশ্, আগে যদি জানতাম গো ভ্রমর...
ইলাস্ট্রেটর থেকে কাজটা করতে পারলে আমার জন্য অনেক সুবিধা হইতো। ইলাস্ট্রেটর ছাড়া টেক্সট বসানোর কাজ করা যায়?
ইলাস্ট্রেটর থেকে সরাসরি পিডিএফ করা যায়, কিন্তু সে এক পাতা। ২৮ পাতা একসাথে এক ফাইলে থাকেনা। আলাদা লেয়ার করে দেয়া যায় দেখলাম। কিন্তু সেটাতে পাঠকের ব্যাপক অসুবিধা হইতো মনে হয়। তাই করি নাই।
আপনার পরামর্শমতো একবার চেষ্টা করে দেখতে হবে তো। যদি সেইটা কার্যকর হয়, তাইলে এই বস্তু আরেকটাবার সাইজ করতে হবে... তবে কয়দিন পরে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সবগুলো সুন্দর, মুস্তাফিজ ভাইয়েরটা আলাদা প্রশঙসা দাবী করে, অন্তত আমার কাছে।
অসাধারণ একটা সঙকলনের জন্য মূল ধন্যবাদটা নজু ভাইকেই দিলাম। ব্রেভো ভায়া!!
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
খুব সুন্দর বই, রঙিন আর ঝলমলে ।
অভিনন্দন নজরুল।
একটু বেশিই সুন্দর হয়েছে। এইটা বিজ্ঞাপনের ভাষা না। সত্যিই কইলাম।
অঅঅঅঅঅঅঅঅঅসাধারণ ভালো হয়েছে পুরো ব্যাপারটা। সব লেখা, সব ছবি ভালো। আলাদা ক'রে কোনো নাম উচ্চারণের কূপমণ্ডুকতারও কোনো চান্স-ই দেখছি না। ঈমানে বলছি- পুরোটা ভালো হয়েছে, সব ভালো হয়েছে। যাদের ছবি, লেখা, নকশা, নিষ্ঠা আর শ্রমে এটা এমন ক'রে সম্ভব হ'লো, তাদের সবাইকেই অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন। সচলের বর্ষশুরু এটার জন্য অনেক ভালো আর সমৃদ্ধ ক'রে হ'লো নিঃসন্দেহে। টুকটাক ভুল-ত্রুটির যে ব্যাপারটা নজরুল ভাইয়ের-সহ অনেকের কথায়ই আসছে- বুঝতে পারছি তাড়াহুড়োর জন্যই হয়েছে মূলত। তবে নজরুল ভাই - উইথ ডিউ রেসপেক্ট টু অল কনসার্নড - পেশাদার প্রুফ-রিডার [ ] হিসেবে একটা নিঃস্বার্থ নিঃশর্ত (জাস্ট তখন হাতে একটু সময় থাকলেই পারবো, যদি আক্ষরিক কুত্তাদৌড়ে না থাকি- অন্য কোনো শর্ত নাই ) ভলান্টিয়ার কল দিয়ে রাখি আজ এইক্ষণে এইখানে- পরবর্তী যেকোনো এরকম কাজে বানান-ভুলের ভূত তাড়াতে আগেই যেকোনো লেখা প্রথমে আমার সাথে শেয়ার করলে আমি মোটামুটি স্বল্প সময়ের মধ্যেই ওই কাজটা ক'রে দেয়ার চেষ্টা করতে পারি। দ্যাট উইল বি মাই প্লেজার।
আবারো ধন্যবাদ, সবাইকে।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
খুব ভাল লাগলো। সেরকম কালারফুল!!
- নজু ভাই, এইবারের মতোন ক্ষ্যাম কইরা দিয়েনগো। কেমনে যে ফুরুৎ কইরা সময় উড়াল দেয় টেরই পাই না। খুব যে ব্যস্ত এমনও না। মাগার টাইম পাইনা ক্যান জানি। আর লেখার কাঠিন্য তো আছেই। অই খরা তো কাটে না। কতো ইসবগুলের ভূষি যে চিবাইয়া খাইতাছি...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নজু ভাই, আসল বন্ধু আর নকল বন্ধু পরখ করে নিয়েন। সবাই এরকম না যে, আপনার বিজ্ঞাপন দেখে সব কাজ ফেলে বাজারে ছুটল, বাজার থেকে দুধ এনে ছানা বানালো, ছানা মাখালো তারপর গোল গোল সন্দেশ বানিয়ে ফটো তুলে পাঠালো!!!! হুহ।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
"বাজারে ছুটল, বাজার থেকে দুধ এনে ছানা বানালো, ছানা মাখালো তারপর গোল গোল সন্দেশ বানিয়ে ফটো তুলে পাঠালো।"
তারপর খেলো কে সেই সব? আমরা তো কেউ ভাগ পেলাম না! ছবি দেখেই পেট ভরাই আর কি।
প্রহরীর ছবি দেখে মনে হলো আমাদের যমুনাপাড়ের কোনো পরিচিত দৃশ্য।
(আসছিলেন নাকি এইদিকে?)
অরূপের ছবিতে সৌন্দর্য্যের কাছে পরাজিত ক্লান্তি।
এনকিদুর ছবি এবং ক্যাপশন দুটোই খুবই মুঘ্ধ হবার মতো। ভাবিইনি খুব সাধারণ একটা জিনিস নিয়েও এইভাবে ভাবা যায়।
তুলিরেখার ছবি মনকে মূহুর্তেই উচ্ছাসে ভরিয়ে দিচ্ছে। রঙিন করে দিচ্ছে। যতোবার দেখছি, ততোবারই। আমারো একটা পরিচিত জায়গা ছিলো, অনেকটাই এরকম।
দময়ন্তীর ছবিটা চমৎকার।
নজুভাইয়ের ছবি এবং লেখা - দুটোকেই...
পাঠক ভাইয়ার ছবি দেখে মনে হচ্ছে রঙের হাঁড়ি ঝুলিয়ে দেয়া গাছের ডালে ডালে।
মুস্তাফিজ ভাইয়ের ছবি দেখে ভীষণ নস্টালজিক হয়ে পড়লাম। অপ্রতিরোধ্য ইচ্ছে হচ্ছে, এইভাবে, সেই ছোটবেলার মতো করে কানামাছি খেলতে।
পিপিদা তনয়া কি অনেক শান্ত নাকি?
লীনা ফেরদৌসের ছবি এবং লেখা দুটোই মনছোঁয়া।
জাহিদের লেখাটাও ছুঁয়ে গেলো।
সব লেখা এখনো পড়া হয় নাই।
নজু ভাইকে অনেক অনেক অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ দিয়ে আরো ছোটো (পঁচিশ বছরের-ও কম) করিতে চাই না।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এইটা আসলেই যমুনাপাড়ের ছবি! আপনার 'চোখ' আছে বটে!
জ্বী। আমার মেয়েটা আমার মতই শান্ত
বাহ্ খুব সুন্দর।
চোখ কাড়া।
অভিনন্দন নজরুল।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
'
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
প্রচ্ছদ দেখে শুধুই মনে হলো: সুপার্ব!!!!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
অনেক দিনের অনেক আলো ছড়িযে ছিল মনে।
দিনান্তে তাই তাকিয়ে থাকি দেখতে পাব বলে
পেলাম তাকে কিন্তু একী মস্ত বড় ঝাকি -
নতুন দিনে নতুন আভা সূর্য্য দিচ্ছে উঁকি!
আসল শেষে আশার বাণী 'রঙ পবনের নাও'
ভরল আশা উপচে পড়া মন্তবের বাও-
...................................................
...............................
যারা 'রঙ পবনের নাও' কে ভাসতে সাহায্য করেছেন
স্বহাস্য নজরুর ভাইকে........... ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
ডিজাইনের দিক দিয়া এইটা সচলের সেরা ইবুক।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
য়েমনটা কল্পনা করছিলাম- যেমনটা হলে ফাটাফাটি হইতো।
তেমনটাই হইছে।
অভিনন্দন।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অসাধারণ হৈছে নজরুল ভাই! কনগ্র্যাটস্!!
চার-পাঁচ দিনে হয়ে গেছে বলে, স্টিকি ছুটাইলাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
নতুন মন্তব্য করুন