মামুন হক একটা নিতান্তই ভ্রান্ত ধারমার লুক। আর এই ভ্রান্ত ধারমায় বশীভূত হইয়া মামুন ভাবিলো সে নিজে যেহেতু একটা গায়ে গতরে তেড়িয়া বেড়িয়া পাবলিক, সেইরকম কোনো দামড়ার কান্ধে দায়িত্ব দিলে আয়োজন ভালু হইবে। তাই সে ইফতার পার্টি আয়োজনের যাবতীয় দায়িত্ব দিলো শাহেনশাহ্ সিমনরে। গায়ে গতরে যে মামুন হকরেও ছাড়িয়া যায়।
কিন্তু হায়, বিজ্ঞান উয়াকে সাপোর্ট করিলো না। চাহিদার তুলনায় খাদ্য কম দেখিয়া বিশালদেহী শাহেনশাহকে যখন আমন্ত্রিত অতিথিরা মারিবার উপক্রম করিলো তখন শাহ্ সাহেব পলিয়া অস্থির।
দাওয়াত দিয়া না খাওয়ায়া রাখার অপরাধে তাই শাহ্ সাহেবের জন্য নির্ধারণ করা হইলো শাস্তি:
১. আগামী সচলাড্ডাগুলাতে সে আসবে কিন্তু বসিতে পারিবে না (এইটা আমার বাড়িতে চেয়ার ভাঙ্গার পুরান শাস্তি)
২. খাড়িয়া থাকিবে কিন্তু খাইতে পারিবে না। বেশি কান্দাকাটি করলে একটা কাঠি লজেন্স ধরায়া দেওয়ায়া হইবে
৩. তাহাকে অতিথি সচল থেকে অচল বানায়া দেওয়ার দাবীতে উপস্থিত সকল ভূখাতোভোগী সচলের স্বাক্ষর সম্বলিত দাবীনামা অচিরেই মডুগণসমীপেশ করা হইবে।
৪. (এইটা সিমনের জন্য কানে কানে, খবর্দার অন্য কেহ পড়িবেন না) সিমন, কয় টাকা মারছেন? আমারে ঠিকমতো ভাগ দিলে কিন্তু আমি উপরের সব মুইছা ফালামু... ঠিকমতো আওয়াজ দেন...
যাহোক, এইবার মূল কথায় আসি। ঈদে ঢাকার লোকজন সব গ্রামে যায়, ঢাকা হয় ফাঁকা। কিন্তু এইবার হইলো উল্টা, ঈদের ছুটি শুরু হইছে সেই কবে, তবু কিন্তু ঢাকা ফাঁকা হইলো না। কেন? কেম্নে হইবো? বিদেশ থেকে সব সচলরা যে চলে আসতেছে ঢাকায়।
মামুন হক তাইওয়ানে থাকে বলিয়া সবসময়ই নাম্বার ওয়ান। তাই তার বদৌলতে আজকে আয়োজন করা হইছিলো এক বিরাট ইফতার মাহফিলের। সেই মোতাবেক বিকাল থেকেই ধানমন্ডি সচলারণ্য হয়ে গেলো। বাবুর্চি নামক কোনো একটা রেস্টুরেন্টের সঙ্গে শাহেনশাহ্ এর একটা নিচুটেবিল যোগাযোগ আছে। কমিশন টমিশনের ব্যাপার, তাই সিমনউল্লাহ যে কোনো উপলক্ষেই জনগণরে খালি বাবুর্চিতে টানে। আজকেও নিয়া গেলো। ঢাকাস্থ সচলেরা সাজিয়া গুজিয়া হাজির হইয়া গেলো। আমি তো ব্যাপক মাঞ্জা মারিয়া সপরিবারে হাজির হইলাম। টুটুল ভাই আসিলো এক বাচ্চাসমেত। আরেক বাচ্চারে নিয়া ভাবী গেছে আরেক দাওয়াতে।
রণদা আসিলেন তার বিখ্যাত ২ মেগাপিক্সেলের সেলক্যামেরা নিয়া। ক্যামেরা নিয়া আরো আসিলো উদভ্রান্ত পথিক আর জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) তানিম। নতুন ক্যামেরাবাজ জেবতিক আরিফ 'যদি ছবি তুলতে হয় (!)' এই ভয়ে ক্যামেরা আনলেনই না। আর আমি যেহেতু আজকে একমাত্র হিরোর মতো দেখতে, তাই মডেলিংই করিলাম খালি, ছবি তুলিলাম না। আনিস ভাই নাকি ব্যাঙ্ককে যাওয়ার কালে ক্যামেরাটা ব্যাঙ্কে জমা দিয়ে গেছিলো, তাই সেটা আনতে পারে নাই...
(ধুর, এইসব কথা কহিতে কহিতে আর যারা আসছিলো তাদের নাম তো কইতে ভুলে গেছি)
আর কে কে জানি আইলো? ও আচ্ছা, মুজিব মেহেদী ভাই আসলেন। ভাবী অসুস্থ, তবু আসলেন। বিপ্লব রহমানের নতুন বিয়ে, নয়া সংসার... যথারীতি খুব ব্যস্ত, তবু আসিলেন। নূরুমানিকের্বামহাত আসিলো, সঙ্গে পুরো দেহখানা ফ্রি। সবুজ বাঘ আক্ষরিক অর্থেই একটা সবুজ জামা পইরা হাজির। অতন্দ্র প্রহরী প্রথমে ভুল করে টিএসসিতে চলে গেছিলো। তবু যাহোক ইফতারির আগেই পৌছিলো। গাজীপুর বাহিনী এখন আর সচলাড্ডায় আসে না, সেই অপবাদ ঘোচাইতে সবাই মিলে চান্দা তুলে সময় জোগাড় করে পাঠাইলো হয়রান আবীররে। এর মাঝখানেই হঠাৎ দেখি এক তালগাছ, থুক্কু... ঐটা তো স্পর্শ। অনার্য্য সঙ্গীত আজকেও বেহালা আনলো না। আর আইলো মাশরুম বাহিনী। যথা: সবজান্তা, তারেক, এনকিদু, শব্দশিল্পী...
নূপুরের (যে আমারে নিজগৃহে থাকিবারে দেয়) খুব আপত্তি যে সচলাড্ডায় সে গিয়া কোনো আরাম পায় না। খালি দামড়া দামড়া পোলা, আজকে সে খুবই আমোদ পাইলো... দুষ্ট বালিকারে পাইয়া। দুষ্ট মিয়া যথার্থই দুষ্ট হইলেও ভালু আছে। সচলদের করুণার্তীতে তার মন গলিয়াছে, সঙ্গে নিয়া আসিয়াছে জুনিয়র সখি সুরঞ্জনাকে। (এবার বোঝা গেলো, কেন আজকে পুলাপানে এমন গড়বড় করিয়াছে, আরে সব তো খালি সেদিকেই মনোযোগ দিয়া বইসা আছে, কাজে কর্মে তো কোনোমনোযোগ নাই)
আর আজকের স্পেশাল ছিলো প্রবাসী দুই সচল- মুক্তিযুদ্ধ গবেষক এম এম আর জালাল ভাই, আর রেজওয়ান ভাই।
(সব মিলায়ে আর কেউ যদি বাদ পড়িয়া থাকেন, তাইলে ১০০ টাকার ব্যাঙ্ক ড্রাফট সহ নাম উল্লেখ করিয়া আমার কাছে প্রেরণ করিবেন, আমি ভাবিয়া দেখিবো নাম লিস্টে তোলা যায় কি না )
সবাই আসিয়া বসিয়া আছে, আজান দেয় দেয় অবস্থা, কিন্তু মূলায়োজক মামুন হকের দেখা নাই। কস্কী মমিন অবস্থা। এখন বিল দিবো কেঠায়? যাহোক, অবশেষে তাহাকে পাওয়া গেলো। আজকের আড্ডায় অনেকের সঙ্গেই অনেকের প্রথম পরিচয়। এখানে ওখানে আড্ডার কলকাকলীতে কখন আজান দিয়া দিছে কেউ টেরই পায় না। যাহোক, আজানের বহু পরে শুরু হইলো আমাদের ইফতার। যখনই দেখিলাম চাহিদার তুলনায় যোগান কম, তখনই নিজের প্লেটের খাবারটুকু এক কোনায় বসে খুব দ্রুত খেয়ে একটা চিল্লাফাল্লা লাগায়ে দিলাম যে সিমন কই? অরে মাইর দিতে হইবো, লোক দাওয়াত দিছে বেশি, খাওন দাওয়াত দিছে কম।
এই কথায় বেশ কাজ হইলো। প্রত্যেকেই ভাবিলো আমার কপালে খাওন জোটে নাই। তাই যারা যারা ইতোমধ্যে খাদ্যের মালিকানা পেয়েছে, তারা পেঁয়াজুটা, ছোলাটা আমাকে করুণাবশত দিতে লাগিলো। আমি যতোই না করি, তবু তারা আমাকে খাইতেই হইবো বলে... নিতান্ত বাধ্য হয়াই আমি আসলে খাইতে বাধ্য হইছি দ্বিগুণ তিনগুণ। আমার কিন্তু সত্যিই কোনো দোষ নাই।
তবে নূপুরের দোষ আছে। সে দুষ্ট বালিকা আর তার সখি সুরঞ্জনারে নিয়া রেস্টুরেন্টের এক কোনায় চলিয়া গেলো। তারা সেখানে বসিয়া ইফতারাইবে। আমার বউ হয়াও বুঝলো না যে এতো এতো সচল যুবকের তাইলে কী হইবে?
আমি অবশ্য বউয়ের উছিলায় বাচ্চার উছিলায় সেখানেই পুরো সময় কাটিয়া দিতে পারলাম। কিন্তু সত্যিই সচল যুবকদের জন্য দুঃখ হইতেছে।
সেই হেতু আমি নিজেই আরেক বালিকাকে ডাকিয়া আনিলাম। কিন্তু উঠ ছেড়ি তোর বিয়ার মতো কাণ্ড যেহেতু, সেই মেয়ে আসতে আসতে সকলেই বাবুর্চি থেকে নিচে নেমে এসেছি ততক্ষনে। তবু কালপ্রিট সিমন টাঙ্কি কিছু কম মারে নাই...
এর মধ্যেই নতুন নতুন সচলাড্ডার তারিখ ঘোষিত হইতে লাগিলো। তারিখ নিয়া কাড়াকাড়িও বাঁধিয়া গেলো। আবারো কস্কী মমিন অবস্থা। দেখা যাইতেছে আগামী দুই সপ্তাহ সচলাড্ডা ছাড়া আর কাউরে সিডিউলই দিতে পারতেছি না।
এর মধ্যে সিলেটি নাজমুলাল্বাব ফোনে এই আড্ডায় যোগ দিতে চাইলো। কিন্তু আড্ডা তখন এমনই তুঙ্গে, সেখানে জনসভার মাইক বসাইলেও কারো কথা শোনা যায় না, আর তো মোবাইলের লাউড স্পিকার। যাহা হওনের তাই হইলো... সে একদিকে কথা কয়, আমরা একদিকে কথা কই, কেহ কারে নাহি শোনে সমানে সমান অবস্থা।
তবে আনিস ভাই যখন ঘোষণা দিলেন আমাদের সকলের প্রিয় জুবায়ের ভাইয়ের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের... তখন সব একেবারেই চুপ হয়ে গেলো।
ঠাণ্ডা পেঁয়াজু আর ততোধিক ঠাণ্ডা হালিম খায়া (সিমনের জন্য আর কী কী শাস্তি বরাদ্দ করা যায়?) এরচেয়ে বেশি লেখাটা অনৈতিক হবে। উপস্থিত সকলেরা মন্তব্য মারফত টুকরা ঘটনা যোগ করতে থাকেন। আর যারা যারা ছবি তুলছেন, তারা ছবি ব্লগান...
আমি ঘুম দেই...
মন্তব্য
আবার কবে জমবে মেলা ?
কবে মানে? আমাদের তো বারোমাসী মেলা... প্রত্যেকদিন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমি ক্যামেরা আনছিলাম !!!! সামিউল আলম অনিক!!!
(সকালে ছবিসহ ব্লগ আসবে এনশাল্লাহ!!)
--------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
অনিক, তুমি কি দাগেরোটাইপ তুলসিলা নাকি? এতো দেরি কেনু কেনু কেনু?
অনিক দাগেরোটাইপ দিয়ে ছবি তুলে দেখল, সবই ঝাপ্সা । এর ফলে নিশ্চিত হল যে, আড্ডা একটা ত্রান্ত ধারমা মাত্র ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভালোই ফূর্তি আমোদ হইছে দেখা যায়।
হ... ব্যাপক
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই পোস্টে কইস্যা ১ দিমু এখন থেইক্যা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
নিজের পোস্টে তো নিজে রেটানো যায় না, পারলে আমিও কইস্যা ১ দিতাম... পোলাপানে কাম নাই কাজ নাই খালি আড্ডা দেয়...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এইসব তাগুতি কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জোরালো জেহাদ গড়ে তোলার আহোভান জানাই! কইষ্যা মাইনাস!
হিমুদা আর মুর্শেদ ভাইয়ের লগে একমত, এহেন সচলয়াড্ডা দেখিলেই বিরুদ্ধাচরণ করিব, ভুট দিবার পারি না, তাই মুখেই দিলাম, নজুদারে ১/৪ ভুট দিলাম ছবি না দিবার জন্যে, বাকি ৩/৪ পাইবেন ছবির পরে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
চুল লম্বা হইলেই কিন্তু মেয়ে হয় না। কেউ আবার মাইয়া ভাইবা ভুল কইরেন না !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’- মানিলাম। কিন্তুক ছবিরাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কী মাহাত্ম্য? ছবি কি একটাই তুলছেন নাকি!
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
সবাই কি আপনের মতো ভুলবাজ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হিমু আর এস এস মাহবুব মুর্শেদের সঙ্গে একমত পোষণ করা ছাড়া উপায় নাই।
লিখা ভালু হইছে নজ্রুল সাব।
চাইরখান তারা দাগাইছি। 
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
আপনে লাপাত্তা হইলেন কোন বিচারে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমাদের এম এম আর জালাল ভাই আড্ডায় আসার পথে ধানমন্ডির এক গলিতে দূর থেকে প্রথমবার আমাকে দেখে চিনলেন কী করে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ছেলেগুলান কবি হইয়া যাইতেছে নাকি !
আর এই বালিকা কোণায় বসিয়া কী করিতেছে ! নিজেই নিজেকে অটোগ্রাফ দিতেছে নাকি !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
শাহেনশাহর মাথা এমনই গরম হইছে, মাথায় ফ্যান ফিট করা লাগছে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নজরুল ভাই, লেখাতে ছোট্ট একটা ভুল আছে। অনীক আন্দালিব না, আড্ডায় ছিলো সামিউল আলম অনীক।
অনীক আন্দালিব দেখলে হার্টফেল কর্তে পারে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ঠিক্করা হৈলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
'একদিন আমিও...'
তিনি আমাদের সচল রেজওয়ান ভাই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
_____________________________________________
"যে কথায় কবিতা জন্মাতো সে-কথার শিরায় শিরায় বিষ, এক-একটা কথার ছোবলে কবিতার খাতা পুড়িয়ে দিস..."
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
আর কোথাও পাওয়া না গেলেও অতন্দ্র প্রহরী মানে আমাদের বিডিআর-কে রমণী-সকাশে পাওয়া যাবেই ! ছেলে বড়ো হচ্ছে না !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সেনা আইনে বিডিয়ারের বিচার্চাই!
আরেকটা বিদ্রোহ শুরু হয়ে যাবে কিন্তু!
এবং সে বিদ্রোহ সচলে শক্ত হাতে দমন করা হইবেক
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
সবার আগে তাইলে তোমার উপর আক্রমণ করা হবে
সেই আক্রমণের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
তাই? দেখা যাবেনে
বাই দ্য ওয়ে, প্রহরী কিন্তুক সবাইরে বলতেসে তার নাম নিবিড়...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
- বিচার শেষ, ফায়ারিং স্কোয়াড শাস্তি হৈছে। লাইনে খাড়ায়া যান বিডিআর এবং তার বিচারদাবীকারি বাদী!
কামান্দাজ, তোপ চালাও!!!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কে যেনো আসার কথা ছিলো, আসে নাই ! ক্যামেরা আনাটাই পানিতে গেলো !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এনারা কোন দুই সচল?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বাম দিকের জন উদভ্রান্ত পথিক, ডান দিকের জন এই অধম। সেলিব্রিটি ফটগফুররা (অথবা তাদের ক্যামেরারা) না আসায় আমরা চ্রম্ভাবনিসি!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
পুরুষমানুষগুলারে আমার খুব চিনা আছে ! রাইন্ধা দেই আমি, আর আরেকজনে খাওয়াইয়া নাম কিনে ! হুঁহ্ !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এই সেই বাবুর্চি ! যেইখানে বড় বাপের পোলারা খায়...
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এইটারে আড্ডার স্বীকৃতি দিলাম না
এইটারে দিবেন তো...?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আকৃতি দিতেন অন্তত...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মাঝখানে গাঁথা ছিলো কাচের দেয়াল...
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এরা এমুন করতেছে ক্যান ! ভূমিকম্প হইতেছে নাকি !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ভাদাইম্যাগো একাংশ...
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এহেরে! দুই দৈত্যের মইদ্দে পইড়া বাঘাদা তো স্যান্ডুইচ!
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ছবিতে প্রহরী ভাইয়ের পাশের দুইজনকে তো ঠিক চিনতে পারলাম না, দয়া করিয়া কোন মুমিন সচল বান্দা সাহায্য করেন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
স্পর্শ এবং [সমসাময়িক শব্দশিল্পী > শব্দশিল্পী > সুহান রিজওয়ান]
একজন এই আমি, আরেকজন স্পর্শ ভাই...
[বাপে-মায় আমারে অধর্মাচারী বললেও নিবিড় ভাই আমারে মুমিন বইলা স্বীকৃতি দিসে...আলহামদুল্লিলাহ !! ]
--------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
আরে ! ওই বাড়ির ছাদ থাইকা আবার হাত নাড়ে কোন্ বাদাইম্যায়...!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দেইখেন, কেউ আবার এইটা ভাইবেন না যে ঈদ-বাজারের পাগলা টাউন বাসে পাবলিকের ডলা খাইতে খাইতে আমিও ওই আকাইম্যাগো আড্ডায় গেছিলাম !
আমি কিন্তু যাই নাই। কেউ আবার আমার নাম লইয়া যেন কাউরে ভাউলা না বানায় ! তারে ছাইড়েন না কিন্তু !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
শুধু আপ্নের নাম না, আপ্নের শার্ট, প্যান্ট, টুপি, সিগারেট সব কিছুই লইয়াই টানা হেঁচড়া হইবেক!
-------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হাহাহাহাহা! ভাইজান, নূপুর আপুর সাথে সময়টা আসলেই ভালো কাটলো আজ! [সঙ্গে আপনি বোনাস!
] বাঘ মামারে দেইখা ভালু লাগলো খুব, স্পর্শবিডিয়ারতানিমতো ডাল্ভাত! সুরঞ্জনাকে টানার চেষ্টায় আছি সচলে, যুবকগনের সহিত কথা বলিবেনা এই কড়াড়ে! রণদা-বাঘমামার সিগারেটে কইষ্যা মাইনাস! সর্বোপরি, এসেম্বল্ড ইন বাংলাদেশ-ডেভেলপড ইন তাইওয়ান মামুন ভাইকে, 'চাওমিন থুড়ি চকলেট কোথায়?'
দামড়া দামড়া সব পোলাপাইনের ডরেই সচলে নয়া হাচল আমি ভেবেছিলাম যাকে যা দেবার তাকে তা দিয়েই সখিরে নিয়া চম্পট দিবো, নূপুরাপুর বদৌলতে সন্ধ্যাটা কাটলো অসাধারণ!
---------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
১ নং প্রশ্নের উত্তরঃ
বিডিয়ার কে ডিভিডি আর বই, তানিম আর স্পর্শকে বই!
২ নং প্রশ্নের উত্তরঃ
জ্বী না, সখি আমার...উহাকে শেয়ার করিবো না!
---------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ওহো হো !! তবে দুষ্টু বালিকাও ছিলেন সেথায় ?? আফসুস, আমি ছুটু বলে কেউ আমাকে আফামণির সাথে পরিচয়ায় নাই ... (দীর্ঘশ্বাস)
------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
হে হে আপনে থাকতে পোলাপাইন ভাত পাইবো? লিচ্চয়ই এই আপনেই ভাবীরে কইসেন বালিকাদের নিয়া সইরা যাইতে, আপনে যে হিংসুইক্কা
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তাই বইলা আমার এই গোপন ষড়যন্ত্রের কথা আপনে হাটে হাড়িঁ ভাঙবেন?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই আড্ডার স্থান জানাইয়া আওয়াজ দিবেন। যোগ দিতে মঞ্চায়।
amiডটnazrul@জিমেইলডটকম-এ ফোন নম্বর পাঠান
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ছবি পুস্টানির জন্যে রণদারে
, বিয়াফক গিয়াঞ্জাম বাধায় ফালাইসেন দেখি আপনারা
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই আঙ্গুর টক। কইষ্যা মাইনাস।
হ... কইষ্যা মাইনাস
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমোদআহ্লাদের তো কোনো অভাব দেখি না, গা জ্বলতাছে ভীষণ রকম!
পানি খান বেশি কইরা... জ্বলাপুড়া কমবে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
পুস্টে ফটুর কেমতি রইয়া গেছে। আশা রাখি আরো ফটুক সংযোজন করিয়া পুস্টকে সন্দর্য মন্ডিত করিবেন!
--------------------------------------------------------------
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কাব্য নিয়ে ঘুরি।
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কব্য নিয়ে ঘুরি।
ফটুকাসিবে আলাদা পোস্টে... আসিতেছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমার মন্তব্য পরে আসবে । অনেক কথা আছে
এখন ঈদের বাজার সদায় করতে গেলাম।
ঠাডা পড়বো ঠাডা।
শকুনের দোয়ায় গরু আজকাল মরে না... হ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হায় সচলাড্ডা
সচলাড্ডায় উপস্থিত সচল গণকে মাইনাস
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
জ্বর্কেমনেখন?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মাঝামাঝি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমি নাই কেন?
:( 
আমি এইসব মানি না, আমি খেলব না
____________________
জ্বলছে জলজ মূর্খ ফুল...
জাতির কাছে প্রশ্ন: জনাব শাহেনশাহ সিমন 'বাবুর্চি'-র কাছ থেকে কতো কমিশন পান?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
খারাপ পাইনাই, ঈদে নতুন পাঞ্জাবী কেনার অর্ধেক পয়সা উঠে গ্যাসে
তয় আপ্নেগো পেট টা চিমসা না হইলে পয়সা পুরাটাই উঠতো
কমিশনের ট্যাহা লই, চুদুর বুদুর চইতো নো চইলতো নো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আসতে পারি নাই বলে এখন অনেক খারাপ লাগতেছে। নজরুল ভাই পরের মেলা কবে? কোথায়? আমি ২৮ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা আছি,এর মধ্যে হবে কি? হইলে আওয়াজ দিয়েন।
ধন্যবাদ।
দলছুট।
===============
বন্ধু হব যদি হাত বাড়াও।
এইসব দেখলে ভাল্লাগে না।
মাগার, এই দিন দিন না, আরও দিন কিন্তু আছে।
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
জ্বী স্যার, আপনে দেশে আসবেন সেই প্রতীক্ষায় দিন গুন্তেছি... জলদি আসেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নীচে নেমে সিমন ভাই হইতে ইচ্ছা করতেছিল
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
সুন্দর হইছে। আসতে না পেরে খ্রাপ লাগছে। সময়টা এমন যে, ঢাকায় আসার মতো সাহস পাই নাই। গ্রামের মানুষ, কোন ফাঁকে হারায়া যাবো, তার কোনো তালাছে নাকি।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
হালার্পো... ঢাকায় আইতে আবার সাহস লাগে নাকি?
খালি গাড়িটা ভাড়া কইরা চইলা আহেন... বাকী সব আমার দায়িত্ব
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সচলাড্ডা একটা ভ্রান্ম ধারমা ..।.।....।.।..।।...।।...।।
**************************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- কারকার পেট খারাপ হৈছে তারা একটা কইরা নিচে নাম দস্তখত কইরা যাইয়েন। এতো এতো মানুষের হা হুতাশ নিয়া চুদুরবুদুর চৈলতো 'ন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন