বুনোহাঁসের লেখায় বিজ্ঞাপন নিয়ে অনেক কথা হইছে। বিজ্ঞাপন তরঙ্গে এবার আপনারা দেখবেন অন্য একটি বিজ্ঞাপন। কোনো কথা না বলে সোজা বিজ্ঞাপনটাতে চলে যাওয়াই উচিত। তবে বিজ্ঞাপনদাতাদের অরুচির দায় আমরা নীড়পাতায় বহন করতে চাই না বলে চলেন দুচারটা আগডুম বাগডুম কথা কই।
সবার শরীর মন সুস্থ্য থাকুক। বিজ্ঞাপনদাতাদের মাথায় অনেক মহান মহান আইডিয়া আসে। সেগুলোর মর্তবা আমরা বুঝতে পারি না অনেক সময়। তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ...
ধুর, এখনো প্রথম পাতা ছাড়া হয়নাই ছবি?
ছবি কৃতজ্ঞতা: আদিত্য কবীর
মন্তব্য
হ বলিষ্ঠ বাংলাদেশ গড়।
দু'দিন আগে আসাদগেটে দেখেছিলাম এটার বিলবোর্ড।
প্রথমত, "রেডি" শব্দটা চোখে লাগল। "তৈরি" বা "প্রস্তুত" না বলে ইংরেজি শব্দ ব্যবহার কেন করা হলো বুঝলাম না। "রেডি" বোধহয় বেশি স্মার্ট। নাকি?
দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ কিসের জন্য রেডি হচ্ছে ধরতে পারলাম না। প্রমিলা ফুটবল টুর্নামেন্ট নাকি সামনে?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
প্রমিলা ফুটবলের ভবিষ্যতের দিকে ইংগিত করা হইছে।
কেননা, আরেকটা বিজ্ঞাপন আছে, সেটা এরকম একটা বাচ্চা ছেলে ক্রিকেট খেলছে। কাজেই সেটাকে সাদা চোখে ক্রিকেটকেন্দ্রিক ধরলে, এটা ফুটবল কেন্দ্রিক হওয়ার কথা।
- মুক্ত বয়ান
ট্যালেন্টেড মায়ের ছেলেদের বানানো বিজ্ঞাপন।
...........................
Every Picture Tells a Story
এই লন - ইউটিউব সংবাদদাতা হতে
"বলিষ্ঠ বাংলাদেশ গড়বই"?
বেশ বেশ।
আশা করছি অচিরেই রাস্তার প্রতিটি মোড়ে আমরা আড়ং দুধের বুথ পাব যেখানে "চাহিবামাত্র বিনামূল্যে দুধ দিতে বাধ্য থাকিবে"। বাংলাদেশে পুষ্টিহীনতার এক যুগান্তকারী সবাধান হবে এবার।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
তব্দা খেয়ে গেলাম!
কার মাথা থেকে এইটার আইডিয়া আসলো আর কেমন করেই বা এইটা অনুমোদন পেলো!
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
এই ছবিটা নিয়ে খোমাখাতায় হওয়া আলোচনাগুলা যদি দেখতেন!!! নাউজুবিল্লাহ!!
- মুক্ত বয়ান
ছবিতে কি সমস্যা?
নিচে পলাশ দত্তের মন্তব্য দ্রষ্টব্য!!
কয়েকদিন ফেচবুকে অফ আছি! তয় তোর কথা বুঝবার পারছি কি নিয়া পুলাপাইন আলুচনা করছে
---------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
ইয়ে মানে, এই তরুণী হয়তো বাংলাদেশ মহিলা ফুটবল দলের 'কাকা' অথবা 'মেসি'।
সে ক্ষেত্রে...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
এই বিজ্ঞাপন নিয়ে আমি আর আমার দুস্ত কয়েকদিন আগেই আলোচনা কল্লাম।
কেমন কেমন জানি লাগে
---------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
আমারও কয়েকদিন ধরেই দুব্বল লাগতেসে। জরুরি ভিত্তিতে দুদুপান করতে হবে । এক্টা গান্ধরি ... দাঁড়ালে দুয়ারে মোর কে তুমি গোয়ালিনীঈঈ ... ♪♫
এতো বল ও ধবল দুধে পাষাণী আনলে বলো কে ... ♪♫
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এইডাই বেশি ভালৈছে!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বুকে তার সাত সাগরের ...
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
এই বিজ্ঞাপনটা দেখছি।
সোজা কথায় বললে, 'খাটি দুধের অঙ্গীকার' স্লোগানটা আর নারীর স্তনকে চলতি ভাষায় "দুধ" বলা- এই দুই বিষয় মিলে বিজ্ঞাপনটা অস্বস্তিকর মনে হয়।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিজ্ঞাপনটা খারাপ মনে হয় নাই।
এই কথাও ঠিক যে ক্রিকেটের বিজ্ঞাপনটাতেও মেয়ের ছবি ব্যবহৃত হতে পারতো। সেই ক্ষেত্রে কি বিজ্ঞাপনটা অস্বস্তিকর লাগতো?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
বিজ্ঞাপনটা সাদা চোখে দেখলে খারাপ মনে হওয়ার কিছু নাই ... কিন্তু এইটাকে পাবলিক কিভাবে নিবে সেটা বোঝার মত ঘিলু যদি কোন এড ফার্মের না থাকে তাহলে তাদের এড বানানোর যোগ্যতাই নাই ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
পাবলিক কিভাবে নিবে এইটা না বুঝে মনে হয় অ্যাড ফার্মগুলো অ্যাড বানায় না। বরং বেশি আলোচিত হবে এই আশাতেই মনে হয় এমন অ্যাড তৈরি হয়। কিছুদিন আগে আরেকটা গুঁড়োদুধ সংস্থারও এমন সুড়সুড়ি দেওয়া বিজ্ঞাপনের বোর্ড দেখা গেছে ঢাকার রাস্তায়।
----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
খুবই আপত্তিকর মন্তব্য - মন্তব্যে আপত্তি জানিয়ে গেলাম
আপত্তি জানিয়ে গেলে বা খুবই আপত্তিকর মন্তব্য বললেই দায়িত্ব শেষ হয় না।
কেন এই মন্তব্য আপত্তিকর তার পক্ষে আপনার যুক্তি উপস্থাপন করে তারপর আপত্তি জানান।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
বিজ্ঞাপণটা আজি এখানে প্রথম দেখলাম, তবে আমি আড়ং পাউডার দুধ কিনছি এখন। ভাল নাস্তা হয়।
================================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।
এই বিজ্ঞাপণটিতে যে মডেল ব্যবহার করা হয়েছে তার সাথে খাঁটি দুধের অংগীকারের সম্পর্ক কি চিন্তা করতে গিয়ে একটু বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম! মনে হয় মডেলটির গর্ভজাত অনাগত শিশুদের মডেলটি নিজের খাঁটি দুধের নিশ্চয়তা দেয়ার অংগীকার করছেন এবং বোঝানো হচ্ছে যে এই ব্যাপারে তিনি রেডি!?!? এইটা আমার স্থুল মষ্তিস্কের ধারণা, অনেক চেষ্টা করেও বিজ্ঞাপণটার সূক্ষ্ম অর্থ ধরতে ব্যর্থ হলাম। তবে এইখানে মডেল হিসাবে একটা খাঁটি শাহীওয়াল জাতের লাল রঙের স্বাস্থ্যবান গাভী দেখালেই মনে হয় বিজ্ঞাপণটি যথার্থতা পেত, যেহেতু আড়ং-দুধ প্যাকেটজাত গাভীর দুধ।
গ্রুপে এই নিয়া মেইল চলে আসছে আর তাতে প্রত্যেকের মন্তব্যগুলো দেখাতে পারলে বুঝতেন বাতাস কোত্থেকে কোনদিকে যায়... আমরাও ব্যবসায় প্রশাসনের ছাত্র, বিজ্ঞাপন এর উপরে একটা কোর্সও করেছি। কিন্তু এই বিজ্ঞাপনে ঠিক কোথায় 'বলিষ্ঠতা' দেখানো হচ্ছে তা ভাবতে গিয়ে আমারও তাক লেগে গেলো! মনে হয় আমি মানুষটাই নোংরা...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মানুষ খারাপ হচ্ছে যারা বানাইছে । ওদের মাথায় না আসার কথা না, বাতাস কোথা থেকে কোথায় যাইতে পারে।
মেজাজ গ্রম হয় এই সব দেখলে
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
মন টন খারাপ খাকলে এ্যাড দেখতে টিভির সামনে বসি মাঝে মাঝে...
এক সখী শিক্ষানবিশি করেছিলো Rankstel কেন্দ্রীয় অফিসে.. (সে আবার দিলমে চাক্কু টাইপ সুন্দরী)
বিলবোর্ডের মডেল হওয়ার অফার পেয়ে পালিয়ে বেঁচেছে!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
- চলেন আমরা একটা খেলা খেলি। আপনি আপনের সখীর ফিমেইল ঠিকানা, ফুন নাম্বার আমারে মেইল করে দিবেন আর বিনিময়ে আমি আপনারে আমার জিমেইল আর ফুন নাম্বার ঠিকানা মেইল করে দিবো। যে আগে পাঠাতে পারবে সে বিজয়ী!
তার জন্য আছে এক প্যাকেট আড়ং দুধ; বলিষ্ঠ হওয়ার অঙ্গীকার।
রেডি, ওয়ান... টু... থ্রিইইইইই...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সে খেলায় গুড়ে বালি!
আপনি কাসলে বসে মাসল ফোলাবেন, এদিকে সখীর হাট্টাকাট্টা বালকবন্ধু ঝাড়ুপেটা করবে এই অধমকে...
উহুঁ, তা হবে না!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
- বালাই ষাট, আমি কাসেল থাকবো কেনো?
তবে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। আপনার সখীর বালক বন্ধুর জন্য নাহয় কোনো মাসলওয়ালা কাসেলবাসীকেই দ্বীনের দাওয়াত দিয়ে রাখবো নে! নো টেনশন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নজুভাই, নুপূরাপু জানে তো??
ধুগোদা,
প্রকৃত নাম ও দু'কপি পাসপোর্ট সাইজ ফটুসমেত সিভি পাঠান আগে...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
- বলেন কী! আপনার সখীর বালক বন্ধু কি কাসেলের মাসলম্যানের নাম শুনেই কাইত হয়ে গেলো! একেবারে ছবি, সিভি এত্তেলা করে পাঠালো! আচ্ছা দেয়া যাবে, কোনো ব্যাপার না। কিন্তু ছবিগুলো কি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত হওয়া বাঞ্ছনীয়?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মন ভাঙ্গা আর মসজিদ ভাঙ্গা নাকি সমান!
পরকালের ভয় আছে তো...
তবে বায়োডাটা জমা থাকলে ঠকবেন না হে ভ্রাতা... শাঁসালো মক্কেলদের উপযুক্ত সার্ভিস প্রদানে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ!
যোগাযোগ:
#ঘটক তিথী আপা
বাংলাদেশ
বিঃদ্রঃ: ছবি সত্যায়িত হওয়া অত্যাবশ্যকীয়!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
- আমি কী কই, আর আমার সুরকার কী সুর বাজায়, দেখো!
আরে বায়োডাটা দিয়া ডাটাবেজ বানাইয়েন পরে, সেই ডাটা আপনারে দেয়া যাবে। ব্যাপার্না। কিন্তু এখন আসেন, আমরা "আপনার সখী" টপিকেই ঘুরপাক খাই!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
টপিক বদলালাম কোথায়?
আমার সুন্দরী সখী কি ওই একজনই??
উহুঁ, ভুরি ভুরি!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
টপিক বদলালাম কোথায়?
আমার সুন্দরী সখী কি ওই একজনই??
উহুঁ, ভুরি ভুরি!
সিভি না দেখে আর কিছু বলা যাবেনা... সরি!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইয়ে তিথি... আপনি কী খেতে পছন্দ করেন? আপনি ভালো আছেন? আপনি আসলে অনেক ভালো একজন মানুষ... আপনার মতো মানুষই হয় না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বিসমিল্লায় গলদ!
আমার নামের বানান "তিথী",
নজু ভাই, আপনি আউট!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এক বালিকার উদাহরণ দিয়ে কি বিপদে পড়লাম!!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমরা তো আর কাসলে থাকি না, ঢাকায় থাকি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- এই যে 'কাবাব মে নইজ্যা' আইসা হাজির। নিজে তো ব্যবস্থা কৈরা দেয়ই না, উল্টা প্রায় ঠিক হয়ে আসা ব্যবস্থায় দিলো একটা লাড়া মাইরা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
"Rankstel" বানানখানা লইয়া সন্দিহান...
ভুল লিখে থাকলে ধরিয়ে দিন প্লিজ!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এইরকম বালের কিছু বিক্রিয়েটিভ লোক দেশে অ্যাডভার্টাইজিং ব্যাপারটারেই একটা পুরা মকারি বানাইতেছে, আর একের পর এক বাজে উদাহরণ স্থাপন করতেছে। এখন বাকি নতুন বোকাচোদা ক্লায়েন্টরাও মনে করতেছে- এইটাই বুঝি অ্যাডভার্টাইজিং!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
- ফটবল খেলোয়াড়েরা স্যাণ্ডো পরে থাকে। এইখানে পুরা সোয়েটার পরা পর্দানশীল খেলোয়াড়কে দেখানো হচ্ছে! হবে না। এইভাবে বলিষ্ঠতা ফুটিয়ে তোলা যায় না। বলিষ্ঠতা ফুটিয়ে তুলতে হবে মাসল দেখাতে হবে, প্রতিভা দেখাতে হবে। আর যিনি বিজ্ঞাপণটির মডেল হলেন তাঁকে বলছি, "নদীতে নাইতেই যদি নামলেন তাইলে আর গায়ে বোরখা রেখে লাভ কী?"
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমিও ঠিক এই কথাই চিন্তা করছিলাম। আরেকটু আথলেটিক কাপড় পড়লে হয় তো ছবিটা এতো খারাপ লাগতো না।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
মারকাটারি বিজ্ঞাপন। একখান ফুটবলের নগে দুইখান বুকবলের ফাতাফাতি কম্বিনেশম! বুঝাই যায় পচুর দুধ বেচা হবে। বহু লোক এইবার আমের বদলে রাম দিয়া দুধভাত খাবে েহেহেহেহে।
এইটা একটা ফাউল এ্যাড, যে বানাইছে তার মাথায় যদি এই বুদ্ধি না থাকে তয় হেয় একটা বস্তা পঁচা লুক। সবচেয়ে খাঁচড়া ব্যাপারটা হইলো ফটোগ্রাফটার পার্সপেক্টিভ। লো এঙ্গেল হওয়াতে ছবিটার আবেদন একটু 'ভিন্ন' রকম লাগে।
২-৩ দিন আগে অফিসের সামনে খাড়ায়া চা খাওয়ার সময় আড়ং -এর একটা পিক-আপে এই এ্যাডটা দেইখা আমি আর আমার কলিগ ডরের চোটে রঙ চা খাইছি।
===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
ক্যাম্নেকী?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
উদ্ধৃতি
ডরের চোটে রঙ চা খাইছি
তয় যা শুনলাম ইচ্ছা কইরা এমনটা করা হইছে নাকি!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
আমাদের বলিষ্ঠ মা দিন, আমরা বলিষ্ঠ জাতি দিবো
যা মনের গহীনে দেখতে অভ্যস্থ, তা বিলবোর্ডে দেখলে আঁতকে উঠি। অপ্রস্তুত হই। নিজের কাছে নিজেকে ন্যাংটো লাগে, তাই নিজেকে ঢাকতে বিজ্ঞাপনকে গালাগাল করি। বলি এটা অশালীন। ক্রিয়েটিভের ব্যাটাদের ধরে চাবকানো দরকার।
এই বিজ্ঞাপনের কিছু বিফলতা আছে। প্রথমেই এর শস্তা ছবি। মডেলের সার্বিক সৌন্দর্যকে ছাপিয়ে শিল্পনির্দেশকের কৈশোরকে বেশী চোখে পড়ে, চোখ কড়কড়ায়। মিল্কভিটার ফন্ট ও রং-মিশ্রন (আসমানী-সাদা-কালো) চুরির প্রচেষ্টাও ভাল লাগেনি। আড়ং যেন শুধু বুড়োশিশুদের মাতৃস্তনের স্মৃতিকে চাগিয়ে দিতে চাইছে তাই নয়, ৭০-৮০'র প্রজন্মকে মিল্কভিটার প্রচারনার মাধ্যমে তৈরী বিস্মৃতিকেও টেনে আনতে চাইছে। 'রেডী'বলে আলগা স্মার্ট হবার চেষ্টাটিও ডিজুসী বলে মনে হল।
এটি একটি সফল বিজ্ঞাপন। কারন এর বক্তব্য জোড়ালো, এটি দর্শকের মনে একসাথে অনেকগুলো ভাবনা ও বিতর্কের জন্ম দেবে। এটি লোকে কিছুদিন মনে রাখবে। একটি বিশেষ ধরনের 'স্মার্টনেস'দেখছি এই বিজ্ঞাপনে। আমার তো মনে হয় বাংলাদেশে, অন্তত ঢাকায় এই বিশেষ ধরনের স্মার্টনেস বেশ ভালভাবে গ্রহনযোগ্য এবং আকর্ষনীয়। যদি বলি এই বিজ্ঞাপনটি পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও মনযোগ পাবে, তাহলে কি খুব ভুল বলা হবে? হিজাবের প্রতি দুর্বলতা যেমন বাড়ছে, দেহসৌন্দর্যের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশের আগ্রহ কি আমাদের দেশের মেয়েদের মধ্যে বাড়ছে না? মিডিয়াতে এর প্রবলতার কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। মিডিয়ার বাইরেও ওড়না-ঘোমটার মত অপ্রয়োজনীয় আভরন মূলধারার বাইরেই চলে যাচ্ছে, হয়তো গেছেও। আজকের সংস্কার এই মডেলকে ফুলপ্যান্ট পরিয়ে ফুটবল খেলাচ্ছে, সেদিন যেন বেশীদুরে না থাকে যেদিন বিলবোর্ডে পেশাদারী কর্তি ফুটবলার নারীকে জার্সী-শর্টসে দেখেও আমরা আঁতকে না উঠে বলবো শাবাস!
ঢাকার রাস্তায় খোলা পায়ের মডেলের ছবিসহ ফ্যাশন হাউজের বিলবোর্ড চোখে পড়েছে আজ থেকে তিন-চার বছর আগে, সেটা নিয়ে কোন বিতর্ক হয়েছে বলে জানা নাই ...
এই বিজ্ঞাপনটার সমস্যা মডেলের দেহসৌন্দর্য প্রদর্শনে না, যেভাবে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে দেখানো হচ্ছে সেখানে ... আমি বাজি রাখতে পারি এইটা দুধের বিজ্ঞাপন না হয়ে স্যানিটারী প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন হলে একটা কথাও উঠতো না; আবার জার্সি-শর্টস পরা মডেল নিয়ে অন্য পার্স্পেকটিভে তোলা ছবিসহ দুধের বিজ্ঞাপন হলেও কোন সমস্যা হত না ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
সেটাই।
সমস্যাটা সেই ইঙ্গিতেই। এই ছবিতে কোনো সমস্যাই নাই। এরচেয়ে খোলামেলা ছবিকে আমরা খুব সহজভাবেই নিতে শিখেছি এখন। কিন্তু ইঙ্গিতটা ভালো লাগে নাই।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সহমত।
প্রথমে ভাবসিলাম যে, কেউ মনে হয় মজা করে এইটা বানাইসে। কিন্তু এইটা যে আসলেই আড়ং-এর বিজ্ঞাপন, সেটা বোঝার পর পুরা টাশকি খাইসিলাম। সবকিছু মিলায়াই, বিজ্ঞাপন হিসাবে এইটা আমার কাছে মোটেও রুচিসম্মত মনে হয় নাই।
টিভিসি টা খারাপ হয় নাই। তবে আউটডোরটা ইচ্ছেকৃত ভাবে সুড়সুড়ি দেয়ার জন্যে বানালে তারা সফল। আর যদি ইচ্ছেকৃত না হয়, তবে 'ক্রিয়েটিভ' আর ক্লায়েন্ট দুজনকেই পেদিয়ে ছুড়ে ফেলা উচিৎ।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
একটা বিজ্ঞাপন বানানোর সময় নির্মাতাদের মাথায় থাকে অন্তত ৩০সেকেন্ড যেন মানুষ বিজ্ঞাপনটার দিকে তাকিয়ে থাকে। এই ৩০ সেকেন্ড কীভাবে দর্শককে ধরে রাখবে সেটার জন্য নানান তরিকা খাটানো হয়। এই বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন হিসেবে সফল। নির্মাতারা ইচ্ছা করেই এমন করেছেন, কারণ তারা জানেন এটা পুরুষ দর্শককে ৩০সেকেন্ডের বেশি সময় আটকে রাখবে। এমনকি নারী দর্শকও এটা মনে রাখবে কারণ তারা অস্বস্তি বোধ করবেন এটা দেখে।
বাংলালিঙ্কের একটা বিজ্ঞাপন তো দেখেছেন সবাই, কাস্টমার সার্ভিসের ছেলেমেয়েরা বুকে হাত দিয়ে অঙ্গীকার করে। সেখানে সামনের মেয়েটার ওড়না এক দিকে, বাকি সবার অন্য দিকে। এখানেও সেই কাহিনি। এই মেয়ে যেহেতু সামনে থাকবে তাকে দিয়েই দর্শককে ৩০সেকেন্ড আটকানোর কাজটা করতে হবে। তাই তার ওড়নার পজিশন এমন যেন দর্শক খানিকটা সময় আটকে থাকে সেই বিলবোর্ডে।
তবে রুচিশীল পন্থায়'ও দর্শক আটকানোর কাজটা করা যায়। আড়ং দুধের বিজ্ঞাপনে এক্কেবারে স্থুল করেছে ব্যাপারটা।
খাইছে!!!
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
নতুন মন্তব্য করুন