যান্ত্রিক গোলযোগে রিটন ভাই সচলে নিয়মিত লিখতে পারেন না। কিন্তু সবার লেখাই পড়েন। সুযোগ পেলেই পড়েন। আর একটা কাজ সুযোগ পেলেই করেন, যেখানেই সম্ভব সেখানেই সচলায়তন আর সচলদের কথা বলে বেড়ান। অনুজ সচলদেরকে তিনি কতোটা ভালোবাসেন আর স্নেহ করেন, আর এইসব বাচ্চা বাচ্চা পোলাপানদের নিয়ে তিনি কতোটা গর্ব করেন সবসময়, এটা কাছ থেকে না দেখলে কেউ বুঝবে না।
এই ভালোবাসা কতোটা, শুধু আজকের দিনটি দেখলেই পরিষ্কার। আজকে [এতক্ষণে অবশ্য গত হয়ে গেছে] ছিলো রিটন ভাইয়ের জন্মদিন। ঢাকায় রিটন ভাইয়ের বিরাট একটা বন্ধু গোষ্ঠী আছে। ইমপ্রেস চ্যানেল আইয়ের বিশাল কর্মপরিবার আছে।
কিন্তু রিটন ভাই নিজের অন্যতম এই দিনটি কাটালেন শুধুই সচলদের সাথে। আর সবচেয়ে ভালো লাগলো, রিটন ভাইয়ের উছিলায় আজকে একটা দারুণ সুন্দর দিন গেলো। সেই বইমেলার পরে অনেকদিন পরে বিরাট একটা সচলাড্ডা হলো। সবাই মিলে হৈ হৈ রৈ রৈ...
গত কদিন ধরেই রিটন ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ চলছিলো, বইমেলার পর আড্ডা হচ্ছে না। একদিন আড্ডার দিন হোক। সেই মতেই রিটন ভাই ডেট দিলেন ১ এপ্রিল। ভেন্যু আমার বাড়ি। স্পন্সর রিটন ভাই।
আমি পয়লায় একটু ভড়কে গেলাম। কারণ নিধির তখন ১০৪ জ্বর। কিন্তু পরদিনই যখন নিধি জ্বরকে ডিজিএম বলে হেসে খেলে বেড়াতে লাগলো। সাথে সাথেই ফাইনাল করে ফেললাম পার্টি। গতকালকের কথা এটা।
তো সেই মতে আজকে সকালে রিটন ভাই আর আমি বাজারে গেলাম। একের পর এক ফোন আসছে, আমি পাশে এমন একটা ভাব ধরে বসে রইলাম যে আজকে যে উনার জন্মদিন, তার বিন্দু বিসর্গও আমি জানি না। রিটন ভাইও কিছু বলে না। আমাদেরকে সারপ্রাইজ দিতে চান।
কিন্তু আমরা কি ছাড়ি? তলে তলে তল্লাটে প্রস্তুতি চলে। আ সা শিমূলের নেতৃত্বে কেক্কুক ফুলের এন্তেজাম হয়। প্রধান সেনাপতি পান্থ রহমান রেজা। দুষ্টু বালিকা আর বুনোহাঁস বেলুন ব্যানার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘর সাজাতে।
এদিকে রিটন ভাই পারলে পুরো বাজারটাই তুলে নিয়ে আসেন। আমি যদি বলি এক কেজিতেই হবে, সেখানে তিনি কেনেন কমপক্ষে পাঁচ কেজি। এত বাজার নিয়া কী করি আমি? নূপুর তো আমারে ঘরছাড়া করবে।
তাই রিটন ভাই নিজেই পাহাড়া দিয়ে বাড়িতে রেখে যান আমাকে। যাক বাবা বাঁচোয়া।
আমাদের বাড়িতে স্থায়ী গৃহসহকর্মী নাই। যা করার আমরাই করি। নূপুর এক হাতে নিধিকে সামলিয়ে আরেক হাতে পুরো বাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে ঈমানের অঙ্গ মজবুত করে ফেললো।
আর আমি রান্নার নামে আবার সেটাকে নোঙড়া করার পবিত্র দায়িত্ব নিয়ে শুরু করি। আলু কাটো, পেঁয়াজ বাটো, বাটো রসুনখানি। বেটো না বেটোনা নজু, কোমল কঠোর পানি
যাহোক... সন্ধ্যা হতে না হতেই সচলের দল দলে বলে আসতে লাগলো। জমে উঠলো আড্ডা। আমি অধম তখনো হাড়ি খুন্তি নিয়ে দৌড়ের উপরে। আগুনের তাপ পেতে পেতে শুনি উচ্চকণ্ঠ হাসি ধ্বনি। রিটন ভাই স্বয়ং উপস্থিত থাকলে হাসির খোড়াকের অভাব হয় না।
এর মধ্যে বিদ্যুৎ গেলো। [যাওয়ারই কথা, সমস্তটা বিকেলও ছিলো না]। জেনারেটরের আলো বাতাসে তবু কিছুটা রক্ষা। গরমেও আড্ডায় কোনো ছন্দপতন নাই। অবিরাম চলছে।
একসময় কেক কাটাকাটির পর্যায় শুরু হলো। রিটন ভাই বিব্রত এবং লাজুক চেহারা নিয়ে কেক কাটলেন। [হায়, আমারে কেউ এক কণা কেকও দিলো না। কেনু কেনু কেনু?]
আমি জানি, এসব বর্ণনা কেবলই কাগুজে। আজকের এই অসাধারণ দারুণ দিনটা বর্ণনাতীত আসলে।
পান্থ ফুলের সাথে একটা চাররঙ্গা কাগজে শুভেচ্ছাবার্তা লিখে এনেছে। সঙ্গে রিটন ভাইয়ের একটা কার্টুন। সবার নিচে লেখা- সচলায়তন পরিবার।
সবাই যখন চলে গেছেন। রিটন ভাই সেই ফুলটা আর শুভেচ্ছাবার্তাটা হাতে নিয়ে গাড়িতে উঠবেন। থামলেন... দেখলেন... বললেন- "সবশেষে এটাই, একটা দারুণ পরিবার। সচলায়তন পরিবার। কোনো রাজনৈতিক বা শিশু সংগঠন না, শুধু ব্লগের মাধ্যমে এতো অসাধারণ একটা পরিবার গড়ে উঠেছে। কল্পনাতীত!"
আজকের দিনের বর্ণনাটুকু দেওয়া গেলো, আভাস দেওয়া গেলো অনেক আনন্দের। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে আজকে বোধহয় সবচেয়ে উচ্চকিত ছিলো ভালোবাসাটাই।
------------------------------------------
*শিরোনাম ছড়াটা মৃদুল আহমেদের লেখা। এর আরো কিছু অংশ আছে। আশা করি মৃদুল ভাই সেটা আলাদা করে লিখে দিবেন।
*আজকেও যথারীতি বেশ অনেক ছবি তোলা হয়েছে। যার যার ক্যামেরার সাথে সেগুলো ছড়িয়ে আছে। আশাকরি আজকের ছবিগুলো সবাই সচলে শেয়ার করবেন।
মন্তব্য
ব্যাপক ঘটনা হয়েছে মনে হয়, ছবিটবি দেন কিছু।
ঘটনা আসলেই ব্যাপক হইছে। ছবি আমার দখলে একটাও নাই। দেখা যাক ছবিয়ালরা দয়া কইরা দেয় কী না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আবার মিস করলাম ... খেলুম না ...
তবে রিটন ভাইয়ের সাথে আগেই একটা সচলাড্ডা দেয়া আছে বলে যতখানি মাইন্ড করার কথা ছিল ততখানি কর্লাম না
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আপনে খেলবেন ক্যান? খেলবে তো বার্সেলোনা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বিয়াপক হিংসিত হলুম! দিক্কার!
গরুর মাংসটা যে কী মজা হইছে... এখনো আছে, খেয়ে যান এসে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আড্ডা তো হলো সেইরকম ! পুরাই ঢিশটিং ঢিশটিং !
সমস্ত তোড়জোড় আর রান্নার জন্য নজু ভাইকে
নজু ভাই, আপনি কেক পান নাই? ক্যাম্নেকী?
আমি বের হওয়ার আগে সর্বশেষ কেকাক্রমণ চালানোর সময়ও দেখলাম অনেক কেক পড়ে ছিলো। আমি আরো ভাবছিলাম আপনাকে বলব আমার জন্য বাকিটা রেখে দিতে। তখন পেটে জায়গা ছিলো না দেখে খেতে পারি নাই আর।
বইমেলায় অনেকবার দেখা হয়েছে রিটন ভাইয়ের সাথে। কথা হয়নি। কী বলব? আজো একই অবস্থা। কথা খুঁজে পাই না। শৈশবের প্রিয় ছড়াকার, "ছোটদের কাগজ"এর প্রিয় "সম্পাদক বন্ধু"র জন্মদিন। আর আমি সেখানে হাজির। কী বলব তাঁকে আমি?
[ নজু ভাই, খোড়াক না, খোরাক ]
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
এইরকম ইমোটিকন সন্ন্যাসীদা দিতো। আপনের এসব নাচানাচি দেইখা মনে পড়লো স্বেচ্ছা নির্বাসিত সন্ন্যাসীদারে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হালকা হিংসা রইলো
তা "সম্পাদক বন্ধু" কি বললেন? "ছোটদের কাগজ" কি আবার ফিরবে?
মর্ম
আমি ছোটদের কাগজে লিখতাম। সম্পাদক বন্ধু আমার নাম শুনেই চিনতে পারলেন। আমি তো খুশিতে বাকবাকুম !
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ফটুক না দেওনের জন্যে কইষা মাইনাস দাগাইতে মঞ্চায়, তারমধ্যে হিংসায় জ্বইলা পুইরা ছাড়খার হইয়া যাইতেছি। না, বিদেশের মুখে ঝাটা মারি।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অহিংসা পরম ধর্ম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
শুভেচ্ছা ও ধিক্কার।
আহারে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
পার্টি কি শুকনাই হইলো?
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
কেক্কুল ছিলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দুষ্ট বালিকার বানানো "রিটন ভাইয়ের বর্ষপূর্তি, করুন সবাই হর্ষ, ফুর্তি" লেখা ব্যানারের এখানে ওখানে তুলির আঁচড় দিয়ে ওটাকে "রিটম ভাইয়ের রর্ষপূর্তি, করুন সরাই ইর্ষ, ফুর্তি" বানিয়ে দিলেন লীলেন্দা।
ব্যানার বিকৃতির জন্য লীলেন্দাকে তীব্র দিক্কার !
রিটন ভাই অবশ্য বললেন উনার নাম নাকি আসলে রিটম। প্রিন্টিং মিসটেকের কারণে রিটন লেখা হয়।
অতঃপর মৃদুল ভাই রচিত, দুষ্ট বালিকা রঞ্জিত, লীলেন্দা কর্তৃক সম্পাদিত ঐ ব্যানারের সামনে দাঁড়িয়েই কেক কাটলেন আমাদের রিটম ভাই।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- রিটন ভাইকে কানে কানে বলি, খালি কোনো মতে ফ্রাঙ্কফুর্টটা ধরে যান রিটন ভাই। দেখেন কেক্কুক আমরাও খাইতে পারি, খাওয়াতে না পারলেও।
মাতিয়ে রাখুন এমনি করে প্রতিটা এপ্রিলের প্রথম দিন হে প্রিয় ছড়াকার।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
রিটন ভাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
আজকে নিজেকে সত্যই অভাগা মনে হচ্ছে।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
ফটুকওয়ালারা ছাড়েন কিছু...
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
সেই। শুনে কী হবে খালি, ছবি কই?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
হিংসায় জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে এখন বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছি...
ছবি তো দিন এবার হে ভাগ্যবান/ ভাগ্যবতীরা, দেখে নয়ন জুড়াই থুড়ি পুড়াই!!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ছবি দেন ভাই ও বোনেরা...
আর শুভেচ্ছা, শুভেচ্ছা
সত্যিই জন্মদিন নাকি ? ১লা এপ্রিল জন্মায় ক্যামনে ? আমি তো ভাবছি এপ্রিল ফুল।
ইশ্ আবার আড্ডা দিলেন!
তা মেন্যু কি ছিল?
আর ছবি না দিলে ওসব বিশ্বাস করা ঠিক না।
তাড়াতাড়ি ছবি দেন।
মেনু:
১. আড্ডা
২. ফুর্তি
৩. হা হা হি হি
৪. মাস্তি
৫. খিচুড়ী
৬. বেগুন ভাজা
৭. মাছ ভাজা
৮. সব্জী
৯. গরুর মাংস
১০. কেক
১১. দই
১২. কোমল[!] পানীয়
১৩. চকলেট
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সালাদ, মিষ্টি আর আইসক্রীমও ছিলো।
আমি অবশ্য আইসক্রীম, মিষ্টি কোনটাই পাই নাই। পান্থদাকে দেখলাম ঘরে ঢুকেই আইসক্রীমে কামড় বসাতে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ঘরে ঢুকেই তো তরমুজে কামড় দিলাম!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
ও হ
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
এটাকি আমাদের কোমল ভাইয়ের সৌজন্যে?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
মেনুতে লোডশেডিংও ছিল।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
পুরা লেখাটা পড়তে একবারও দম ফেলি নাই রে ভাই!!! এটাই প্রথম!! রেকর্ড হইল মনে হয়।
আপনাদের কনগ্রাটস! রিটন ভাইকে শুভ জন্মদিন আর আমাদের জন্য হা - হুতাশ!!
হিংসিত! কাকামগে (কান্তে কান্তে মরে গ্লাম ! )
দিক্কার
ছবি দেখতাম ছাই
ছড়া পড়তাম ছাই (মৃদুলদা তাড়াতাড়ি ছাড়েন )
বুনোপুর কমেণ্টগুলা জোশ হইছে ।
মৃদুল ভাই রচিত, দুষ্ট বালিকা রঞ্জিত, লীলেন্দা কর্তৃক সম্পাদিত ঐ ব্যানারের সামনে দাঁড়িয়েই কেক কাটলেন আমাদের রিটম ভাই
_________________________________________
বোহেমিয়ান কথকতা
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
কাকামগে !
ছরি। চোখের জল মুছতে নিন রসুন্ধরা টিস্যু।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
বিয়াপক গণদাবির কথা চিন্তা করে কিছু ছবি দিলাম আলাদা পোস্টে।
ছবির কোয়ালিটির ব্যাপারে কথা বলা বারণ,
আমি ছবি তুলতে পারি না এটাই হল কারণ।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
শুভ জন্মদিন রিটন ভাই!!!
হিংসায় জইল্যা, সবাইরে খাইয়া দাইয়া বেঢপ আকৃতি হবার বদ্দুয়া করলাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এজন্যই কবি বলেছেন- শকুনের দোয়ায় গরু মরে না... লোল...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
শুভ জন্মদিন রিটন ভাই
অফটপিকঃ বাড়ির পাশে থেকেও মিস করলাম। আহারে নজরুল ভাই যখন ফোন দিলেন তখন ঘুমে কিছুই টের পাই নাই পরে রাত আটটার সময়ও যদি টের পাইতাম তাইলে দশ পা হেটে ঠিকি চলে আসতাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আপনারে আগের রাত থেকেই ট্রাই করছিলাম, কিন্তু ফোন বন্ধ পাচ্ছিলাম। যখন পেলাম তখন ফোন রিসিভ করেন নাই। আপনে একটা কলব্যাক করলেই চলে আসতে বলতাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভুল হয়ে গেছে নজরুল ভাই, আর হবে না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
রাত সাড়ে দশে বাসায় ফিরে আর কোথাও যেতে ইচ্ছা করেনা, আসলে বয়স হয়েছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
তবে আপনেরে খুব মিস্কর্ছি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ছড়াকার-কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
ভাবতেছি একটা জন্মদিন করতেই হবে দেশে, নজুর বাসায়, খানা-দানার সাথেও নজরানাও মিলিবেক আশাকরি।
দোস্ত, ছবি চাই, ছবি ছাড়া আড্ডার পোস্ট দেয়া বিলকুল নাজায়েজ
আর কী বলি, যান যান খান আরো ভালোমন্দ, সবার পেট খারাপ যদি না হয় তো কী বললাম।
শকুনের দোয়ায় কি গরু আসলে মরে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লগ ইন করতে গিয়ে শুভাশীষ দাশ লিখতে গিয়ে শুভ জন্মদিন লিখা ফালাইছি। দেখেন কি অবস্থা।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমি দই খাই নাই...
গরুর মাংসটা বাড়াবাড়ি রকমের হইছিল। আবার খাইতে ইচ্ছা করতেছে...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
চইলা আসেন... এখনো এই পরিমান আছে যে আমি একলা খায়া শেষ করতে পারতেছি না... সঙ্গী সাথী দরকার
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সোম/মংগলবার রাতে আসলে পাবো?
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
আহারে, পোস্টাপিসের দরজায় বইয়া থাকি খানার পার্শেলটার অপেক্ষায় ! আমার খানাটা এখনো আইতেছে না ক্যান নজু ভাই !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
শুভ জন্মদিন। ছবি কই ? লেখক -ছড়াকার রিটন ভাইয়ের মন্তব্যই বা কই?
ছবি নিয়ে দুটো আলাদা পোস্ট আছে।
আর রিটন ভাইয়ের নেট কানেকশন ঝামেলা করতেছিলো। আজকে ঠিক হইছে। আগামীকালকেই উনি সচলায়তনে হাজির হচ্ছেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
রিটন ভাইকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা, বিলম্বিত হ'লেও।
এখানে উনার মন্তব্যের অনুপস্থিতি আসোলেই একটা বড় মিসিং পার্ট!
আর, অন্য মিসামিসি নিয়ে কী-ই আর বলবো!
ঈর্ষা করার শক্তিই আর অবশিষ্ট নাই শরীর-মন মিলিয়েও।
আমি অসুস্থ- এটা নজু ভাই জানতেন কি না জানি না,
তবু, সব দাবি ছেড়ে অন্তত এই বিশ্বাস নিয়ে মরতে চাচ্ছি, যে- আমি অসুস্থ না থাকলে নজু ভাইয়ের এই দাওয়াতটা অবশ্যই পেতাম।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
জ্বী আমি জানতাম। আর তখন এমন দৌড়ে ছিলাম যে যারা আসতে পারবে না নিশ্চিত জানি, তাদের বলি নাই।
এখন শইল কেরম?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সাইফুল ভাই, তাড়াতাড়ি সুস্থ হোন, শুভকামনা রইলো।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। দুঃখিত, আমার আবার এদিকে এসে এই পুরোনো পৃষ্ঠায় এই না দেখা শুভকামনা দেখতে বেশ দেরি হয়ে গ্যালো।
আপনিও ভালো থাকুন।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা, রিটন ভাই
নজু ভাইয়ের রান্না তো "তুলনাহীনা"
নতুন মন্তব্য করুন