লীলেন'দা হঠাৎ ফোনে জানালেন শুভদা আসছেন ঢাকায়। আর জানা গেলো তিনি খুব ভালো গান করেন। শুভদা মানে শুভপ্রসাদ দা। কোলকাতার লোক, সচলে লিখেন। [সচলের গুগলটা কাজ করছে না, তাই লিঙ্ক দিতে পারছি না]
তো কোন বেকুবে এই চান্স মিস করে? রাতারাতিই একটা গানাড্ডার আয়োজন করা হয়ে গেলো। পুরো দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলেন মুস্তাফিজ ভাই।
১১ তারিখ রাতেই শুভদা আর তাঁর মেয়ে ডানা এসে পৌঁছলো ঢাকায়। পরদিনই মুস্তাফিজ ভাই দুজনকে ঢাকা শহর দেখানোর আয়োজন করলেন। শুভদা আসামের লোক। অবশ্য পূর্বপুরুষ সিলেটের। এখন থাকেন কোলকাতায়।
ঢাকা শহরটা একদিনে কিছুই দেখা সম্ভব না। তবু সংসদ ভবন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এসব দেখে টেখে সন্ধ্যায় মুস্তাফিজ ভাইয়ের বাড়িতে এলেন।
এর মধ্যে আমার সেলফোনের উপর নিধি গরম চা ঢেলে পুরো অকেজো করে দিয়েছে, আড্ডার দাওয়াত যে দেবো সবাইকে, নাম্বারই তো নাই। বুনোহাঁস নিলেন সেই দায়িত্ব। তলে তলে তল্লাটে খবর পৌঁছে গেলো।
সন্ধ্যায় যখন মুস্তাফিজ ভাইয়ের বাড়িতে গেলাম, শুভদা আর ডানা তখন মুস্তাফিজ ভাইয়ের তোলা নেপালের ছবি দেখছেন মন ভরে। দেখতে দেখতেই জমে উঠলো আড্ডা। অফিসদিন থাকায় অনেক সচলই আসতে পারলেন না। যারা আসতে পারেননি, তারা আসলেই হতভাগা। সচলে আড্ডা হয়, কিন্তু এরকম গানের জলসা আগে হয়নি।
হারমোনিয়ামের অভাবে গান শুরু করা যাচ্ছিলো না, আরিফ জেবতিকের বাড়ি থেকে এলো হারমোনিয়াম। [আরিফ জেবতিক মনে হয় আড়ালে আবডালে গানচর্চা করেন ] আমাদের সচল্তবল্চি মৃদুলাম্মেদ একটা জরুরী কাজে আটকে গেলেন, আসতে পারলেন না। অতপর তবলা সঙ্গত ছাড়াই শুরু হলো গান। নানান স্বাদের গান, রবীন্দ্রনাথ থেকে ভজন, মৌসুমী ভৌমিক থেকে সিনেমার গান, গণসঙ্গীত থেকে শচীন কর্তা, এপার বাংলা ওপার বাংলা থেকে হবিগঞ্জের জালালী কৈতর... কোনটা নেই। ভাওয়াইয়া ভাটিয়ালি? সেও আছে... আহ্...
সুরের বন্যায় ভেসে যেতে লাগলো সকল অন্যায়... প্রথমে জানতাম শুভদা একাই গাইবেন। কিন্তু আনিস ভাই এতো সুন্দর কণ্ঠ নিয়ে বসে থাকেন কীভাবে চুপ করে? তিনিও হাতে তুলে নিলেন হারমোনিয়াম আর কণ্ঠে তুলে নিলেন গান।
দুষ্ট বালিকাটা আদতেই দুষ্ট। আড্ডায় গিয়েই ঝাঁপি খুলে বের করে আনলো মেহেদীর টিউব। আর শুরুতেই ডানার হাত রাঙিয়ে দিলো মেহেদীর রঙে। এরপর বুনোহাঁস, নূপুর, রিতা ভাবী, মাতিস, সাদ, নিধি... কেউ রেহাই পেলো না। এর প্রতিবাদ স্বরূপ মুস্তাফিজ ভাই দুষ্ট বালিকার হাতও বাধিয়ে দিলেন মেহেদীর রঙে।
যাহোক, দুষ্ট বালিকা তো ডানার হাত অকেজো করে দিয়েছে, কিন্তু তাই বলেই কি রেহাই আছে? গান তো গাইতেই হবে।
এবার শুরু হলো বাবা মেয়ের যুগলবন্দী। বাবা যন্ত্রে সুর তোলে, আর কণ্ঠে মাতায় ডানা। কী মিষ্টি কণ্ঠ!!
গান তো শুধু গান নয়, গানের সঙ্গে আলোচনা। শুভদা শোনালেন আসামের কথা। আমাদের যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি, আসামে তেমন ১৯ মে। তাঁরা দুটো তারিখই একসঙ্গে উচ্চারণ করেন। বাংলা ভাষার দাবীতে আসামের আন্দোলন সংগ্রামের কথা জানলাম। মাতৃভাষার দাবীতে আসামে শহীদজনদের কথা জানলাম। আমরা আজকে যে মাতৃভাষা, প্রিয় বাংলা ভাষায় কথা বলি, লিখি... তার দাবীতে আসামের মানুষদের সংগ্রামের অনেক অনেক গল্পর কথা জানলাম।
গানের অবসরেই জমে উঠলো নানান আড্ডা। এপার বাংলা ওপার বাংলার কথা। এপার বাংলা না ওপার বাংলা, নেট জনপ্রিয় কোন বঙ্গে? দুই বাংলার সাংস্কৃতিক বিবর্তণ, সমাজ বিবর্তণ... আরো কতো কী যে আড্ডা...
এমনই গানাড্ডা, খাবারের কথা কেউ আর মুখেই তোলে না। খেতে গেলে যে গান মিস হয়ে যাবে, তাই আঙ্গুর মিষ্টি খেয়েই গানে ডুবে গেলো সবাই।
তবু একসময় রাত হয়ে যায়, ফেরার তাড়া... দুঃখ মন নিয়ে গান ছেড়ে সবাই খাবারের টেবিলে।
এরপরে দেখা গেলো রিতা ভাবীর ক্যারিশমা। যারা রিতা ভাবীর হাতের রান্না খান্নাই, তারা পোড়াকপাইলা... গতকাল ছিলো খিচুড়ী, মুরগী, বাইং মাছ, সামুদ্রিক মাছ [ম্যাকেরেল] ভাজা, সব্জী...
খাওয়ার পরেও যেন আড্ডা আর শেষ হয় না। তবু নিতান্ত ফিরতে হয় বলেই ফিরে চলা। ফিরলাম বাড়ি। কিন্তু গানের সুরগুলো রয়ে গেলো কানে...
অবশ্যই অবশ্যই ছবিগুলো মুস্তাফিজ ভাইয়ের তোলা...
মন্তব্য
সুন্দর ছবি, আর আরো সুন্দর একটি সন্ধ্যার বিবরন পড়ে মুগ্ধ।
চমৎকার ছবি আর আড্ডা...।।
ইয়ে মানে... বুনোপা আর নূপুরাপু বাদ পড়েছিলো... উহাদিগের হাত রাঙ্গানোর সময় হয়নি...
লেখা রীতা ভাবীর রান্না খাবারের মতোই বড় সুস্বাদু!
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
অসাধারণ একটা সন্ধ্যা কাটলো। শুভদা, ডানাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভদাকে দারুণ পছন্দ হয়েছে আমার। ডানাকে তার চেয়েও বেশি।
লীলেন্দা, মুস্তাফিজ ভাই আর নজু ভাইকে ধন্যবাদ সমস্ত আয়োজনের জন্য।
রীতা ভাবিকে ধন্যবাদ এতো ভালবেসে খাওয়ানোর জন্য।
যারা যাননি তাঁরা ভীষণ ভীষণ মিস করলেন। আড্ডা, গান, খাওয়া-দাওয়া সব!
আনিস ভাই একটা চীনা চায়ের প্যাকেট দেখিয়ে আমাকে বললেন, "দ্যাখ! দ্যাখ! বানান ভুল!" আমি ব্যস্তসমস্ত হয়ে তাকিয়ে দেখি চায়না হরফে লেখা।
নজু ভাই, পোস্টের জন্য আপনাকে
ঃ
বানানঃ
বিবর্তণ > বিবর্তন, সব্জী > সবজি
ঈ-কার > ই-কারঃ ( বাংলা একাডেমী সব ঈ-কারকে ই-কার করে ফেলছে, ঈ-কারও সম্ভবত ভুল না)
জালালি, মেহেদি, বন্দি, দাবি, ভাবি
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
(গড়াগড়িহাসি)
লেখা মজার আর আমরা হিংসায় আছি, এ তো পুরোনো কথা। তবে দ্যাখ দ্যাখ বানান ভুল'টা জব্বর!
এ ব্যাপারে বিশদ জানতে ইচ্ছে হচ্ছে! কিন্তু নেটে খোঁজাখুঁজি করতে খুব আলসেমি লাগে! এ ব্যাপারে কোন পোস্ট আসলে আমার মত আইলসাদের সুবিধা হত!
যাই হোক, আড্ডার বর্ননা ও ছবিগুলো ভাল লাগল!
=======================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
সচলেই শামীম ভাইয়ের একটা পোস্ট ছিল মনে হয়। গুগল করেন ভালো করে, পাবেন।
ধন্যবাদ পিপিদা...
শামীম ভাইয়ের লেখাটা পড়লাম এবং সেই সাথে আরো ভাল কিছু লেখা...
লিঙ্কটা দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে!
========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
এ ব্যাপারে আসলে নেটে তেমন কিছু নেই। হাসান মোরশেদ এবং শামীমের দুটো পোস্টই সম্বল। শুভদা জানিয়েছেন একটি ওয়েবের কাজ চলছে, আশা করা যায় ১৯ মে তারিখেই সেটি আপলোড হবে।
আজকাল ফালতু কথা বলা ছেড়ে দিসি, তাই দু'একটা দরকারি প্রশ্ন শুধু -
১) নূপুর আর দুষ্ট বালিকার কানে দেখলাম দুই রঙের কিন্তু একই রকম ফুল-দুল। কারণ কী এবং কীভাবে?
২) নুপূরের হাতে মনে হলো লাল/সাদা চুড়ি, কিন্তু শাড়ির রঙ মনে হয় জাম/গোলাপি/ফিউসা ইত্যাদি। তাইলে, কেন?
৩) রীতা ভাবীর মনে মায়া দয়ার পরিমাণ কী রকম? মানে, সচলাড্ডার মতো উপলক্ষ্য ছাড়াও ইনডিভিজুয়াল বেসিসে কোন দুঃখী, খেতে-না-পাওয়া সচলকেও উনি খাওয়াবেন, এমত কোন খোয়াব দেখা কি পারমিটেড?
৪) আপনাদের কোন বিবেক-বিবেচনা, ভদ্রতা-ইত্যাদি নাই?? সারাবছর এইসব সচলাড্ডা মার্কা ফাইজলামি কর্ত্তে হবে কেন?? এগুলা সামারের জন্য তুলে রাখা যায় না??
৫) মুস্তাফিজ ভাই-রীতা ভাবী'র ড্রয়িং রুমে মানিপ্ল্যান্ট রাখা যে কালো টেবিলটা দেখা যাচ্ছে, সেটা কোত্থেকে পাওয়া গেসে?
৬) ডানা বাদে বাকিদের এতোক্ষণে গুরুতর অতিসার-আক্রান্ত হয়ে যাওয়ার জন্য যে বাণ নিক্ষেপ করলাম, সেটাতে কাজ হচ্ছে কি??
হে, হে - জুলাইয়ের আগ পর্যন্ত এইসব পয়েন্টে তীব্রভাবে সহমত!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
আমার গুলোর উত্তর আমি দেই...
১.বালিকা আর আমি একিসাথে এই ফুলের দুল মালা কিনেছি,আর আমরা যখন প্রথম্মবার পড়বো,একসাথে পড়বো ঠিক করেছিলাম।
২.জাম গোলাপি আর সাদা চুড়ি ই পরে ছিলাম,বুঝলাম না লাল-সাদা কেন আসলো??
আপনি আসলে আবারো চরম আড্ডা হবে।।
নূপুরাপা, আপনি শাড়ি পড়েন? কই? শাড়িতে তো কিছু লেখা দেখলাম না!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
দুল
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ও! হ! উনারা দুল পড়েছেন! ক্যাম্নেকী?
দুল তো কানে থাকে। চোখ দিয়ে কানের দিকে তাকায় ক্যম্নে?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
একজন আরেকজনেরটা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ফুল পড়ুয়াদের জন্য একটা ইমো পাওয়া গেলোঃ
সাদ ওদের বলছিলো, "তোমাদের কানের কাছে ফুল ফুটেছে!"
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমার উত্তরটা দেই
আমাদের বাসা সবার জন্য উন্মুক্ত, খাবার, ঘুমানোর কিংবা আড্ডা, নোটিশ ছাড়াই আসতে পারেন।
টেবিলটা মিয়ানমার ত্থেকে, কাঠের, ওখানকার কাঠের কাজের তুলনা নেই। টেবিলের নীচে দুটো মাটির পট আছে সেগুলোতে আমার পেইন্ট করা।
...........................
Every Picture Tells a Story
সারা জীবন পোড়াকপাল্লাই রইয়া গেলাম!
কবে যে এমন আড্ডার খোঁজ পাব!?!
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
হিংসাই!
আর কিছু কমু না!
ছবিগুলা কার তোলা না বললেও বুঝা যাইত!
_________________________________________
ৎ
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
আপনি থাকছেন স্যর।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
আড্ডা জারি থাকুক
...........................
Every Picture Tells a Story
হ। আপ্নেরা সহি-সালামতে মালয়েশিয়া থাইক্যা ঘুইরা আসেন। তারপর ফটুব্লগ ছাড়েন। পরে আরো আড্ডা হবে।
সেলামত জালান!
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
এইগুলা করা কি ঠিক? আমাদের বুঝি মন বলে কিছু নেই!
ধিক্কার এবং তীব্র প্রতিবাদ জানালাম।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ছবিগুলা খুব মজাদার হইসে।
শিরোনামটাও
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
পোস্ট পড়িনি,
ছবি দেখিনি...
আমার থলের হিংসে পর্যন্ত ফুরিয়ে গেছে!!
তবে ইয়ে, ডানা'পু তো খুব সুইট!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তুমি ঢাকায় এলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করো না কেন?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আসি তো ঝটিকা সফরে...
এবার অবশ্য দেখা হয়েছে মউ, সবজান্তা আর তারেক রহিম ভাইয়ের সঙ্গে
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তারেক রহিম ভাইয়ের
পিচ্চি তাইলে বড় হয়্যা গেছে। ()
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
দেশে না থাকার জন্য অনেক কিছুই মিস করি।আফসোস!
মিতু
রিফাত জাহান মিতু
আর ছবি নাই? মাত্র এই কয়টা!
সারাবছর আড্ডাবাজি চলুক। স্নিগ্ধাপুও জ্বলতে থাকুক
মানে মানে, বিরিয়ানীটাও গেলো বোধহয়!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- নজুলুল ডিরেকটররে মাইনাস। ফটুক দিছে মোটে চাইরটা, তাতে আবার পরিবারের একটা। এই গোটা দুই তিন ফটুক দিয়া আমগো লগে কী ভাব! হুর মিয়া!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুর মিয়া... আপনারা তো আড্ডা মারতে মারতে ধ্বংস হয়া যাইবেন...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ঠাডা পড়বো ঠাডা!
শাড়িতে পেইন্ট করার গল্পটা বাদ গেল । নজু ভাই, কী করলেন এই জীবনে !
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ইসস॥ শুভপ্রসাদদা'র গান মিস করলাম। মেয়েটি ভারী মিষ্টি।
আচ্ছা নজরুল কিন্তু আসল কথাটাই বলেন নি৷ আপনি এমন কি অন্যায় করেছিলেন যা ভাসাতে এত এত কান্ড করতে হোল? আহা বলে ফ্যালেন, লজ্জা না করেই বলে ফ্যালেন৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
লেখাটা পড়তে পড়তে মনে হল সেই সন্ধ্যায় ফিরে গিয়েছি আবার। বাংলার এই মায়াইআমাকে বারবার টেনে নিয়ে যায় সেখানে। এতদিন এই মায়াতে বাঁধা পড়েছিলাম শুধু আমি। এবার থেকে আমার মেয়েও বাঁধা পড়েছে। বারবার মনে বাজছে সেই গান, বটবৃক্ষের ছায়া যেমন রে/ োর বন্ধুর মায়া তেমন রে।
মায়ায় মায়ায় থাকুন বন্ধুরা, মায়ায় মায়ায় রাখুন।
আবার আসিব ফিরে....
নতুন মন্তব্য করুন