সচলায়তনের বামপাশে "উইকিযুদ্ধ" নামে একটি ট্যাগ দীর্ঘদিন ধরে ঝুলছে। এখানে কোনো নড়াচড়া না থাকলেও কাজ কিন্তু থেমে থাকেনি। ঠিক একবছর আগে শুরু করা কাজটি আজ পূর্ণতা পাচ্ছে। ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সবচেয়ে বড় তথ্যভাণ্ডারটি যা গত ৪০ বছর লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলো, তা ডিজিটাল ফর্মেটে প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে। ১২ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখ বিকেল ৫টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই সংগ্রহশালাটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সারাবিশ্বের মানুষের সামনে উন্মুক্ত করা হবে।
সবাইকে সেই অনুষ্ঠানে সবান্ধব আমন্ত্রণ।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিষয়ক কাজ করার ইচ্ছা নিয়ে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সঙ্গে। মফিদুল হক ভাই তখন আমাদের হাতে তুলে দেন এক বিপুল তথ্যভাণ্ডার। যা দেখে সত্যি বলতে আমরা বিস্ময়ে হা হয়ে গিয়েছিলাম।
শেখ আহমেদ জালাল জাপানে পড়তে গিয়েছিলেন ষাটের দশকে, মুক্তিযুদ্ধের সময় সেখানেই ছিলেন। কিন্তু বসে থাকেননি। জাপানে বসেই প্রবাসী বাঙালিদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। সেজন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধা সনদ প্রদান করেন। তবে এর পাশাপাশি অতি নিভৃতে তিনি একটা কাজ করে যাচ্ছিলেন, সারা বিশ্বের পত্রপত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যা যা রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে, তার বেশিরভাগই তিনি সেখানে বসে সংগ্রহ করেছেন এবং সংরক্ষণ করেছেন। শুধু মুক্তিযুদ্ধকালের না, মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালে ৭৫ সাল পর্যন্ত তাঁর এই সংগ্রহযজ্ঞ চলেছে। সংগ্রহ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক অনেক দলিল, প্রকাশনা, চিঠি, সংবাদভাষ্য। সবগুলো মিলিয়ে ৩১ খণ্ডের বিশাল ভলিউম! আমাদের জানামতে ব্যক্তিগত সংগ্রহে সবচেয়ে বড় তথ্যভাণ্ডার।
তারপর এতোগুলো বছর তিনি তা আগলে রেখেছেন নিজের কাছে। কূটনীতিক ছিলেন, ঘুরে বেরিয়েছেন দেশে বিদেশে। রাজনৈতিক পালাবদল, কর্মজীবনের সীমাবদ্ধতা সবকিছুর পরও এই বিশাল তথ্যভাণ্ডার তিনি কখনো হাতছাড়া করেননি। যেখানে গিয়েছেন, সাথে করে নিয়ে গেছেন। তাঁর ইচ্ছে ছিলো কর্মজীবনের শেষে তিনি এই তথ্যভাণ্ডারের সহায়তা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ইতিহাসগ্রন্থ লিখবেন।
কিন্তু তাঁর ইচ্ছা অসমাপ্ত থেকে যায়, ২০০৩ সালে আকস্মিকভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর ইচ্ছা ছিলো এই বিপুল তথ্যভাণ্ডার তিনি দিয়ে যাবেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে। যাতে আগামী দিনের গবেষকরা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষণায় কখনো তথ্যসঙ্কটে না ভোগে। মৃত্যুর পর তাঁর পরিবার এই তথ্যভাণ্ডার তুলে দেয় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের হাতে।
একে নিউজপ্রিন্ট, তার উপর ৪০ বছরের পথচলা... সব মিলিয়ে এগুলোর অবস্থা এমনটাই নাজুক ছিলো যে তা প্রদর্শন করা যাচ্ছিলো না। আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সঙ্গে যোগাযোগ করি, তখন মফিদুল হক ভাই আমাদের হাতে তুলে দেন এগুলো। আমরা দায়িত্ব নেই এই তথ্যভাণ্ডারকে ডিজিটাল ফর্মেটে রূপান্তরের। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, মফিদুল হক ভাই, আমেনা আপার কাছে অসম্ভব কৃতজ্ঞ আমরা এরকম একটি সম্মানজনক কাজের দায়িত্ব আমাদের কাঁধে তুলে দেওয়ার জন্য।
ডিজিটাল করার জন্য স্ক্যান করাটাই সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি। কিন্তু এগুলোর অবস্থা এতোটাই নাজুক যে স্ক্যান করা অসম্ভব ছিলো। সিদ্ধান্ত হলো সবগুলোর ছবি তোলা হবে। শুরু হলো কাজ। সচলায়তনে যারাই ছবি তোলাতুলির কাজে অভিজ্ঞ, ভালো মানের ক্যামেরা আছে, তাদের নিয়ে শুরু হলো কাজ। সবাই ব্যক্তিগত কাজে অবশ্যই ব্যস্ত। তবু ছুটির দিনগুলোতে পরিবার বা সামাজিকতায় সময় না দিয়ে অবসরের সারাটাদিন আমরা কাটিয়েছি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে। গত একটা বছর!
কেউ ছবি তুলেছে, কেউ ছবি সম্পাদনা করেছে, কেউ ওয়েব সাইট বানিয়েছে... অবশেষে তা সবার সামনে তুলে ধরার সময় হয়েছে। যদিও কারিগরি সীমাবদ্ধতার কারণে এখন সবগুলো ভলিউম প্রদর্শন করা যাচ্ছে না। সার্ভারে কী সব ত্রুটির কারণে এতো এতো ছবি আপলোড করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ধীরে ধীরে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই বিশাল এই তথ্যভাণ্ডার সম্পূর্ণটাই তুলে ধরা যাবে সবার সামনে। আশা করছি ভবিষ্যতে যারা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে গবেষণা বা লেখালেখি করতে চান, এই সংগ্রহশালাটি তাদের খুব কাজে লাগবে।
আবারো আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আজ [১২ ডিসেম্বর ২০১০] বিকেল ৫টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য। সবাইকে, সবান্ধব।
যাদের অক্লান্ত চেষ্টায় এই কাজটি সম্ভব হয়েছে [সবার সচল নিক ব্যবহার করা হলো]-
ছবি তোলা বাহিনী:
১. অনুপম ত্রিবেদী
২. রোয়েনা রাসনাত
৩. নির্জন স্বাক্ষর
৪. নজরুল ইসলাম
৫. শাহেন শাহ্
৬. উদভ্রান্ত পথিক
৭. তুষার বাবু
৮. জি এম তানিম
৯. দুষ্ট বালিকা
১০. বুনোহাঁস
১১. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান
১২. অকুতোভয় বিপ্লবী
১৩. সুহান রিজওয়ান
১৪. রানা মেহের
১৫. উজানগাঁ
ছবি সম্পাদনা দল:
১. মুস্তাফিজ
২. নজরুল ইসলাম
৩. দুষ্ট বালিকা
৪. পলাশ রঞ্জন সান্যাল
৫. অনুপম ত্রিবেদী
ওয়েব সাইট নির্মাণ ও তত্ত্বাবধান:
১. এনকিদু
সার্বিক তত্ত্বাবধান:
১. নজরুল ইসলাম
২. গৌতম
৩. মুস্তাফিজ
৪. বেলায়েত হোসেন
৫. ষষ্ঠ পাণ্ডব
৬. আনিস মাহমুদ
৭. সচলায়তন পরিবার
প্রায় সবাই সচলায়তনে পরিচিত। এছাড়া আছেন রোয়েনা রাসনাত, তিনি সচলায়তনে না লিখলেও সচল পরিবারের অংশ, অনুপম ত্রিবেদীর আধেক জীবন তিনি। তুষার বাবু মাঝে মধ্যে কী এক বিদঘুটে নামে মন্তব্য করেন, এমনিতে চলচ্চিত্র মাধ্যমে কাজ করেন। আর মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সচলায়তনে না লিখলেও ফ্লিকার আর ফটোগ্রাফির সূত্রে সচলায়তনের অনেকেরই কাছের মানুষ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েল শিক্ষক।
ওয়েব সাইটটি এখনো উন্মুক্ত না। আগামীকাল বিকেলের আগে তাই লিঙ্ক দেওয়া যাচ্ছে না। যথাসময়ে সবাইকে জানানো হবে।
মন্তব্য
আমি জানিনা আপনাদের এই দলের মাঝে কেউ একাত্তরে অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করেছিলেন কি না। তবে আজ এই যে কাজটা করলেন, তাতে আমি অনুভব করছি যে আপনারা আরেকটা মুক্তিযুদ্ধের কাজ করলেন। এই মুক্তি আমাদের চেতনার মুক্তি, ভ্রান্তি থেকে মুক্তি, ইতিহাসবিকৃতি থেকে মুক্তি। আশাকরি সকলেই আপনাদের এই উদ্যোগের সুফল নেবেন।
শুধু দুঃখ যে এই উদ্যোগের সাথী হতে পারলাম না।
======================================
অন্ধকারের উৎস থেকে উৎসারিত আলো, সেইতো তোমার আলো।
সকল দ্বন্ধ বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো, সেইতো তোমার ভালো।।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অন্য রকমের এক অভিজ্ঞতা ছিলো এ কাজ করাটা... ব্যক্তিগত বা পেশাগত ব্যস্ততা সত্বেও নজ্রুল ভাইয়ের দাবড়ানির চোটে মৃত্যুরেখা (ডেডলাইন) ঠিক রাখা গেছে। সবাইকে আবারো অভিনন্দন
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
দাবড়ানি শেষ হয়ে গেছে ভাবলে সেটা অতিমাত্রায় বুকামি হবে... কাজ এখনো অনেক বাকী... জিহ্বা বের হয়ে যাবে। তাছাড়া শুরু হবে নতুন প্রজেক্ট... পালাবি কোথায়?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
শিহরিত হলাম! সংযুক্ত থাকতে না পারায় আফসোস রইল... কিন্তু ভবিষ্যতে কখনো প্রয়োজনে সাহায্যের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রইলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাদের সব্বাইকে যারা জড়িত ছিলেন, আছেন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই কাজটা হতে দেখে আর তার সাথে যুক্ত থাকতে পারাটা কতো যে একটা বড় ব্যাপার আমার জন্যে সেটা বলে বোঝানো যাবে না। আমি বড় হয়েছি নিয়মিত একাত্তরের দিনগুলি পড়ে. বাবা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিজের পরিচয় দিতে চাননা আর কখনই আমাদের যুদ্ধের সময়ের কথা বলেননাই, কিন্তু ছোটবেলা থেকেই যখনই প্রশ্ন করেছি তখনই কোনও না কোনও বই ধরিয়ে দিয়েছেন হাতে। আর যখন যাদুঘরে প্রথমবার গেলাম স্কুল থেকে, সেটা একটা অভিজ্ঞতা ছিলো বলা চলে।
আমার ইংরেজী মাধ্যমে পড়া বোন ও ভাইকে এতোদিন মুখে বলে বলে যুদ্ধের ইতিহাস জানিয়েছি ওদের বইয়ে তথ্যের অপ্রতুলতা দেখে। এখন থেকে ওয়েবসাইট লিঙ্ক দিয়ে জানাতে পারবো শুধু ওদের না, ওদের বন্ধুদেরও।
কাল ঘোড়ার ডিমের ক্লাস আর মিড না থাকলে নিশ্চই যেতাম, ইচ্ছা আছে। চেষ্টা করবো যাবার!
পোস্টটা দেখে মন ভালো হয়ে গেলোগো নজু ভাই। যাইগে ছবি নিয়ে আবারও বসি!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সব্বাইকে অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন। যেকোন প্রয়োজনে পাশে আছি জানবেন।
আপনাদের সবাইকে স্যালুট যারা এর সাথে জড়িত ছিলেন এবং মেন্টাল সাপোর্ট দিয়ে গেছেন।
এরকম একটা কাজে নিজে জড়িত থাকতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করতাম। কিন্তু কী আর করার? যদি ভবিষ্যতে কোন সাহায্যে আসতে পারি অবশ্যই জানাবেন। সাধ্যমত হেল্প করার চেষ্টা করব।
আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি তথ্যভান্ডারটি দেখার জন্য।
_________________________________________________
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
এই দলকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা জানা নেই আমার। সব বাংলাদেশীর কথা জানি না, কিন্তু আমার ব্যক্তিগত কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গেলাম।
এই অসামান্য কাজের জন্যে কেবল ধন্যবাদ জানানোটা অপ্রতুল।
আপনাদের সকলকে আমার স্যালুট!!
ডিসেম্বরের এই মাসে---এর চেয়ে বড় কোন উপহার আমার দেশ পেতে পারত না।
আপনারা সকলেই এক একজন মুক্তিযোদ্ধা----
অসম্ভব দারুণ একটা কাজ। সবাইকে শ্রদ্ধা এই কাজে অংশ নেয়ার জন্য।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সবাইকে বিশাল অভিনন্দন!
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না।
এই অসামান্য কাজে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে অসংখ্য ধন্যবাদ, অভিনন্দন, কৃতজ্ঞতা। যদিও নিজে অংশগ্রহণ করতে না পারার দুঃখ থেকেই যাবে। ভবিষ্যতে এই ধরনের কাজের ক্ষেত্রে অংশগ্রহণের ইচ্ছে থাকলো। সেই সঙ্গে জানিয়ে রাখি মুক্তিযুদ্ধ-সংশ্লিষ্ট যে কোনো নিদর্শন সংরক্ষণের (বস্তুগত) জন্য আমাদেরকে ডাকতে পারেন। আমাদের সংরক্ষকদল বিনা পারিশ্রমিকে এই ধরনের কাজের জন্য সবসময়েই প্রস্তুত (প্রয়োজনে নিজের পকেট থেকে পয়সা দিয়ে হলেও)।
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
ধন্যবাদ যূথচারী ভাই, আপনার সঙ্গে আমি যোগাযোগ করবো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল তোমাকে এবং তোমার সকল সহযোদ্ধাকে অভিনন্দন।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
অসম্ভব ভালো লাগছে...
এই মাঙ্গলিক যজ্ঞের সকল সহযোদ্ধাকে শ্রদ্ধা
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
সহস্র সশ্রদ্ধ সালাম স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মদানকারী সকল শহীদদের।
অভিনন্দন সবাইকে যারা এ উদ্যোগের সাথে জড়িত আছেন।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
আমার বিলুপ্ত হৃদয়, আমার মৃত চোখ, আমার বিলীন স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষা
love the life you live. live the life you love.
সচলায়তন এবং সচলায়তনের বাইরের যারা এই কাজে জড়িত ছিলেন তাদের সবাইকে স্যালুট !!!
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
দারুণ খবর। সকল উদ্যোক্তা, সহায়তাকারী এবং পেছনের সব মানুষকে জানাই অভিনন্দন। সাইট উন্মুক্ত হলে জানাবেন।
মনির জয়েন করেছে জেনে ভালো লাগছে।
সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই অসামান্য কাজে জড়িত সবাইকে স্যালুট এবং শ্রদ্ধা।
বিনম্র শ্রদ্ধা।
সবার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা।
জহিরুল ইসলাম নাদিম
স্যালুট সবাইকে যাঁরা এ মহতী কাজে যুক্ত ছিলেন। ডিসেম্বর মাসে দারুণ একটা উপহার! ওয়েবসাইট দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
প্রসঙ্গক্রমে বলে রাখি মুক্তিযুদ্ধের ওপর আমাদের সচল জালাল ভাইয়েরও বিশাল সংগ্রহ আছে। আমার মতে সেটারও এমন আর্কাইভ হওয়ার প্রয়োজন আছে। ওনাকে আগে বলেছি কয়েকবার। এখন একটা ভালো উদাহরণ আর কর্মীবাহিনী পাওয়া গেল
হু... জালাল ভাইকে একটু ভালো করে ধরেন...
"যদি কাগজে লিখো ডাটা কাগজ ছিঁড়ে যাবে, পাথরে লিখো ডাটা পাথর ক্ষয়ে যাবে, ডিজিটে লিখো ডাটা আর্কাইভে রয়ে যাবে... ও যদি..."
এই গানটা একদিন জালাল ভাইকে শোনাতে হবে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
স্যালুট! আর কিছু বলে এই অবদানকে মূল্যায়ন করার যথাযথ ভাষা আমার নেই।
আপনাদের পুরো টিমটাকে একটা বিশাল লাল সালাম। কাজের কাজ করছেন!
জীবনানন্দ দাশের মা বেঁচে থাকলে তাঁর সেই প্রশ্নটার উত্তর আরেকবার পেয়ে যেতেন।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
সবাইকে অনেক অনেক অভিনন্দন! খুবই অসাধারন একটি উদ্যোগ... কাল বিকালের পর সাইট উন্মুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় রইলাম। ভবিষ্যতের সকল মহৎ উদ্যোগের জন্য শুভকামনা রইলো
-
বঙ্গসন্তান
এই অসামান্য কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি শ্রদ্ধা, অভিনন্দন!
অভিনন্দন!
এবং অশেষ কৃতজ্ঞতা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্যালুটস!!
অনেক অনেক অভিনন্দন।
............................................................................................
স্বপ্ন আমার জোনাকি
দীপ্ত প্রাণের মণিকা,
স্তব্ধ আঁধার নিশীথে
উড়িছে আলোর কণিকা।।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
অসাধারণ কাজ। এর সাথে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি শ্রদ্ধা, অভিনন্দন।
এই মহান কাজের সাথে জরিত সকল যোদ্ধাকে জানাই হৃদয়ের অকৃত্রিম শ্রদ্ধা। আপনারা নতুন দিনের মুক্তিযোদ্ধা, আপনাদের সবাইকে জানাই সালাম। ভবিষ্যতে এমন মহতী কাজে সাথে থাকতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করবো।
ধন্যবাদ সবাইকে।
কামরুজ্জামান স্বাধীন।
খুব তাড়াহুড়ায় লেখা পোস্ট। সুহান রিজওয়ান, উজানগাঁ আর রানা মেহের-এর নাম তুলতে ভুল হয়ে গিয়েছিলো। যোগ করে দিলাম। ধন্যবাদ বুনোহাঁসকে।
আরো কোনো তথ্যগত ত্রুটি কেউ পেলে দয়া করে জানানোর অনুরোধ রইলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নানা প্রতিকূলতার মাঝেও যে চাইলে কিছু করা যায় সেটা দেখিয়ে দিলেন আপনারা।
অনেক অভিনন্দন নজরুল এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে।
আপনারা এগিয়ে চলুন। আমরা সবাই আছি আপনাদের পাশে।
সবাইকে অভিনন্দন। এইরকম একটা কাজ করার জন্য।
কিন্তু আমার একটা অভিযোগ আছে নজরুল ভাইর বিরুদ্ধে। যখন এই কাজ শুরু হয় তখন নজরুল ভাইকে বলেছিলাম আমাকে বলার জন্য। নজরুল ভাই বলেছিলেনও জানাবেন। কিন্তু হয়তোবা পরে ভুলে গেছেন। যাই হোক। আশা করি পরে কোন একটা কাজে হয়তোবা লাগতে পারবো।
ভুলি নাই, কিন্তু আপনি সিলেটে ছিলেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
দারুণ একটা খবর। অভিনন্দন পুরো টীমকে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
এ ভ্রমণ, কেবলই একটা ভ্রমণ- এ ভ্রমণের কোন গন্তব্য নেই,
এ ভ্রমণ মানে কোথাও যাওয়া নয়।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সবাইকে আবারো বলছি, আজকে বিকেল ৫টায় যে যে পারেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে চলে আসুন, সবান্ধব, সপরিবারে...
শেষ মুহূর্তের কাজের প্রচন্ড ব্যস্ততা যাচ্ছে, কাউকে আলাদা করে দাওয়াত দেওয়া সম্ভব না এখন... নিজ দায়িত্বে চলে আসুন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অসাধারণ উদ্যোগ। বিজয়ের মাসে এর চেয়ে বড় উপহার আর কি হতে পারে। এর সাথে জড়িত সকলের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা।
অনন্ত
স্যালুট।
অনেক অভিনন্দন।
হায় হায়! লিস্টে দেখি আমার নাম দিয়ে রেখেছে। আমিতো বলতে গেলে কিছুই করি নাই। কয়েক বার তবলায় ঠেকা দিয়ে গেছি কেবল। নিজ উদ্যোগে একটা কাজ ধরেও শেষ করতে না পারার জন্য প্রবল অনুশোচনা আছে। একটা পোস্ট খেলাপীও হয়ে আছি। এদিকে সবাই ধন্যবাদ জানিয়ে একাকার। এখন সবার কাছে ক্ষমা চাইলেওতো প্রায়শ্চিত্ত হবে না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
মাঝে মধ্যে তবলায় ঠেকাটা জোরে সোরে দিয়েন, তাতেই চলবে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
১.
নিঃসন্দেহে অসামান্য কাজ। এই কাজটির সাথে জড়িত সবার প্রতি রইল কৃতজ্ঞতা।
সূচিতে নিজের নাম দেখে রীতিমত লজ্জ্বা পাচ্ছি। বলার মতো উল্লেখযোগ্য কোনো কাজই করিনি। ঘুরতে গিয়ে দু-চারটা ছবি তুলেছিলাম হয়তো।
২.
নজরুল ভাই লোকটারে যত দেখছি ততই অবাক হচ্ছি। এই লোকের কর্মস্পৃহা রীতিমত ঈর্ষণীয়। যেভাবে সবার কাছ থেকে কাজ আদায় করে নিয়েছেন সেটা কেবল উনার দ্বারাই সম্ভব।
ভাই আপনারে লাল সেলাম।
হইছে, এইবার আইসা বেশি কইরা কামলা দিয়া যাইবেন...
আর সবাই মিলে কাজ করছে সেখানে আমারে লাল সালাম জানাইলেন কোন আক্কেলে? এর শাস্তি স্বরূপ আরো একবেলা বেশি কামলা খাটার হুকুম জারি রহিলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভীষণ ভালো লাগছে।
আজ বেশ ব্যস্ত। তবু আসার আন্তরিক ইচ্ছা রইল।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই প্রোজেক্টের সাথে জড়িত সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আশা করছি এই তথ্য ভান্ডার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক তথ্যগুলো আরও সহজলভ্য করবে এবং এধরনের কাজে সকলকে আরও উৎসাহী করবে।
১.
এমন একটা অসামান্য কাজের জন্য শেখ আহমেদ জালাল এর প্রতি কৃতজ্ঞতা।
এমন অসাধারণ একটা কাজের গুরুত্ব অনুধাবন এবং ডিজিটাল ফরম্যাটে রুপান্তরের কর্মযজ্ঞ করার জন্য সচলায়তন পরিবারকে ধন্যবাদ।
২.
নজরুল ভাই... অংশগ্রহণের যে সুযোগ করে দিয়েছিলেন তা সম্পূর্ণ কাজে লাগাতে পারিনি বলে রীতিমতন লজ্জিত। লিস্টিতে নিজের নামটা দেখে লজ্জাটা আরও বেড়ে গেল। তবে মুখ লুকাবো না। আছি ।
খালি উজাড় করে থাকতে পারতেছিনা বলে গালি খাওয়ার জন্য োবাইলে রেডি।
না তুষার, আপনি অনেক করেছেন। এমনও দিন গেছে সঙ্গীসাথীহীন আপনি একা গিয়ে সারাদিন ছবি তুলেছেন।
বেশি বিনয় করা ভালো না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অসাধারণ একটি কাজ হয়েছে। এই প্রথম সচলের কোন লেখায় কমেন্ট করলাম। করলাম এই উদ্যোগের প্রতি আমার ভালবাসা জানাতে আর যারা এ কাজের সাথে জড়িত ছিলেন তাদেরকে সাধুবাদ জানাতে। সত্যি ভাল লাগছে।
আমাদের অসীম সব সীমাবদ্ধতা, আমাদের অসীমতর অনিচ্ছা আর আমাদের আসীমাসীম "হামবড়া" ছাপিয়ে আমরা নষ্টকে নষ্ট বলতে ভুলে গ্যাছি বহু আগেই। আর সাম্প্রতিকে প্রতিযোগিতার অসুস্থতায় "অনন্য"কে অনন্য-ও বলা হয় না আর। এটাই স্বাভাবিক যেনো। যাহোক, আমাদের সেই সামান্যমাত্রায় "অস্বাভাবিক" হয়ে ওঠাটা আজ থেকেই শুরু হোক নাহয়।
সচল, অসচল নির্বিশেষে যে কাজটা "আমাদের" জন্য অমূল্য তার প্রতি আমরা সবাই-ই নাহয় একটু সশ্রদ্ধ থাকলাম। থাউজেন্ড স্যাল্যুটস টু দ্য উইকি ওয়ারিয়স...
নাগরিকব্লগের প্রত্যেক নাগরিক এবং মডু টিমের পক্ষ থেকে আপনাদের (অবশ্যই "আমাদের"-ও) এই কাজের সাফল্য কামনায়, সাহায্যের ইচ্ছায় ও ধন্যবাদান্তে...
- কর্তৃপক্ষ
নাগরিকব্লগ!
ধন্যবাদ নাগরিক ব্লগকে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমারও লজ্জা লাগছে ভীষণ। এত বড়ো একটা কাজে চারপাঁচটা ছবি তোলা ছাড়া তেমন কিছুই করতে পারি নি। সবাইকে অভিনন্দন এত দারুণ একটা কাজের প্রথম লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্যে!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
এতদিন তেমন কিছু করেননি বলে তো কাজ শেষ হয়ে যায়নি, সামনে আরো অনেক কাজ আছে। হাত লাগান
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধাদের অভিনন্দন। দারুণ একটা কাজ হয়েছে। বিজয়ের মাসে এর চেয়ে আনন্দের খবর আর কিছু হতে পারে না। আমি অভিভূত।
ব্যস্ততার কারণে আজ যেতে পারলাম না। পুরোটা প্রজেক্টেও খুব আহামরি কিছু করিনি, সহসচলদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই এই বিশাল কাজটি হলো।
অভিনন্দন সহযোদ্ধাদের। যুদ্ধ জারি থাকুক।
_________________________________________
সেরিওজা
এতদিন আহামরি কিছু করতে পারেননি তো কী হয়েছে? এখন থেকে করবেন... তাই না?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অসাধারণ উদ্যোগ। সামনে কিছু করার মওকা পেলে নিজেকে ধন্য বোধ করব।উদ্যোক্তাদের সবাইকে স্যালুট জানাই আরেকবার।
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে সুখের স্রোতে ভাসাও ধরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
ঠিকাছে, কামলাকাজের জন্য প্রস্তুতি নেন, যথাসময়ে কান্ধে কাজ গছানো হবে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ্যাটস অফ।
কৃতজ্ঞতা।
স্যালুট, সালাম এবং শ্রদ্ধা! অসাধারণ একটা কাজ করেছেন। আমরা তো বটেই, ভবিষ্যত প্রজন্মও আপনাদের প্রতি ঋণী হয়ে থাকবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সংশ্লিষ্ট সব্বাইকে।
আমার মনে হ্য় আমারা ঘরে বসে ও কাজ করতে পারি। আপনারা অনেক পরিশ্রম করেছেন। এবার আমাদের পালা।আমরা সবাই মিলে ভাগ হো্য়ে Translate করতে পারি। Internet Archive এ আপলোড করে দিতে পারেন কোনো সমস্যা না থাকলে।
আপলোডের কাজ চলছে। আপনার ইমেইল আইডিটা দিয়ে রাখুন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ্যাটস অফ।
ভাবষ্যতে যদি কোন কাজে সম্প্ক্ত হতে পারি, ভালো লাগবে।
---আশফাক আহমেদ
খুবই ভাল একটা কাজ হয়েছে। এই কাজ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত নিবন্ধগুলিতে এখন থেকে আর তথ্যসূত্র সংকটে পড়তে হবে না কাউকে আশা করি।
এটি একটি বিশাল কাজ হয়েছে। চেনা অচেনা এইসব সচলের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। এভাবেই ঘরে ঘরে ছড়িয়ে যাক মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী পর্যায়গুলোতে অংশগ্রহনের ইচ্ছা রইল।
ওহ আর আজ দিনে সচলায়তনে ঢুকা হয়নি। তাই মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে জানতে পারিনি। অন্যথায় যেতে চেষ্টা করাতাম।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
শেষ মুহূর্তের ব্যস্ততায় আপনাকে জানানো হয়ে উঠলো না। মন খারাপ লাগছে। আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে নেবো আমি।
ধন্যবাদ রেজওয়ান ভাই।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দিয়ে দ্যান
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
চমৎকার উদ্যোগ, এমন কাজ আরো আগেই হওয়া দরকার ছিল। তবুও তো হলো, এই কাজের সাথে জড়িত সকলকে জানাই অভিনন্দন।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখার বয়স ছিল না, পরবর্তীকালে পিগিস্থান আর রাজাকারদের প্রাণভরে গালি দেওয়া ছাড়া আর কিছু করারও চেষ্টা করিনি। তবে আমার সামাজিক বৃত্তে কাউকে একাত্তরের বিরুদ্ধে কিছু বলে পার পেতে দিইনি এক মুহূর্তের জন্যও। গুরুস্থানীয় আত্মীয়স্বজন, অফিসের বস, বিদেশি অতিথি, কাউকেই রেয়াত দিয়ে কথা বলিনি। দু'একটা বড় পরিসরের বহুসাংস্কৃতিক আড্ডায় একাত্তরের নির্মোহ ইতিহাস বর্ণনা করার সুযোগ পেয়ে কাজে লাগিয়েছিলাম, এইটুকুই যা।
আজ আপনাদের কাজের কথা জেনে আনন্দে চোখ মুছলাম। অত্যন্ত প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কেবল ধন্যবাদ জানানোর মত দায়িত্বপালনে আমাদের অলস ভূমিকার প্রায়শ্চিত্ত হবে না। তাই কোনওভাবে সঙ্গে থাকতে চাই। আমি দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেশের বাইরে থাকি। আর কিছু না পারি, ইংরেজিতে অনুবাদের কিছু কাজ করতে পারব। ভরসা করে একআধটা দায়িত্ব দিলে একাত্তরের আত্মত্যাগী মানুষদের প্রতি কিছুটা ঋণ শোধ করার মিথ্যে সন্তুষ্টির একটা সুযোগ হবে।
নজরুল ভাইদের গোটা দলকে আন্তরিক অভিনন্দন ও নতশির কৃতজ্ঞতা।
নিতান্তই গেরস্ত মানুষ, চারপাশে কেবল
শস্যের ঘ্রাণ পাই।
অভিবাদন, সংগ্রাহক এবং কর্মীদের, অভিবাদন আমাদের নতুন যোদ্ধাদের।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখার বয়স ছিল না, পরবর্তীকালে প্রাসঙ্গিকভাবে পিগিস্থান আর রাজাকারদের প্রাণভরে গালি দেওয়া ছাড়া আর কিছু করারও চেষ্টা করিনি। তবে আমার সামাজিক বৃত্তে কাউকে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে কিছু ব'লে পার পেতে দিইনি এক মুহূর্তের জন্যও। গুরুস্থানীয় আত্মীয়স্বজন, অফিসের বস কিংবা বিদেশি অতিথি, কাউকেই রেয়াত দিয়ে কথা বলিনি। দেশের বাইরে দু'একটা বড় পরিসরের বহুসাংস্কৃতিক আড্ডায় মুক্তিযুদ্ধের নির্মোহ ইতিহাস নিয়ে কথা বলার সুযোগ হাতছাড়া করিনি, এইটুকুই যা।
আজ আপনাদের কাজের কথা জেনে আনন্দে চোখ মুছলাম। অত্যন্ত প্রশংসনীয় কাজ। কেবল ধন্যবাদ জানানোর মত দায়িত্বপালনে আমাদের দীর্ঘদিনের অলস ভূমিকার প্রায়শ্চিত্ত হবে না, তাই কোনওভাবে একাজে জড়িত হতে চাই। আমি দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেশের বাইরে থাকি, গায়েগতরে খাটার সুযোগ হয়ত নেই। তবে আর কিছু না পারি, গুরুত্বপূর্ণ দলিল ইংরেজিতে অনুবাদের কাজ ক'রে দিতে পারব। ভরসা করে একআধটা দায়িত্ব দিলে একাত্তরের আত্মত্যাগী মানুষদের ঋণ সামান্য শোধ করার মিথ্যে সন্তুষ্টি হবে।
নজরুল ভাইদের গোটা দলকে আন্তরিক অভিনন্দন ও নতশির কৃতজ্ঞতা।
নিতান্তই গেরস্ত মানুষ, চারপাশে কেবল
শস্যের ঘ্রাণ পাই।
আপনার ইমেইল আইডিটা দিয়ে রাখেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বিকেল বেলাতেই দর্শকাসন পূর্ণ হয়ে গেলো মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের। শুরু হলো অনুষ্ঠান। শুরুতে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি মফিদুল হক বক্তব্য রাখলেন। এস এ জালাল এবং তাঁর সংগ্রহ বিষয়ে দর্শকদের জানালেন।
উল্লেখ্য আজকে আরো একটি সংকলনের প্রকাশনা ছিলো। এম এ মতিন সংগৃহীত বিদেশী পত্র-পত্রিকার সংবাদভাষ্য।
এরপর মফিদুল ভাই মঞ্চে ডেকে নিলেন আমাদের। দুর্ভাগ্য, আজকে কর্মদিবস, আর আমাদের দলের বেশিরভাগই চাকরীর সঙ্গে জড়িত, তাই প্রায় বেশিরভাগই হাজির থাকতে পারেননি অনুষ্ঠানে। আমি, অনুপম ত্রিবেদী, রোয়েনা রাসনাত, নির্জন স্বাক্ষর আর এনকিদুই কেবল তখন উপস্থিত ছিলাম। একটু পর আসেন গৌতম। আরো ছিলেন নিবিড়। তারও পরে আসেন পলাশ রঞ্জন সান্যাল।
যাহোক, আমাদের পক্ষ থেকে আমার হাতেই মাইক্রোফোন ধরিয়ে দেওয়া হলো কিছু বলতে। আমি সবসময়ই মঞ্চের পেছনের মানুষ, মঞ্চে উঠলেই হাঁটু কাঁপে। তবু কী কী যেন বললাম। তবে এটুকু জানাতে পারলাম যে এটুকুই শেষ না, আমরা আজীবন কাজ করে যাবো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের পক্ষে। মুক্তিযুদ্ধের তথ্য উপাত্তগুলোর ডিজিটাল আর্কাইভ গড়ে তুলবো আমরা।
তারপর এনকিদুর পরিচালনায় প্রজেক্টরের সাহায্যে স্ক্রিণে প্রদর্শন করা হয় ওয়েব সাইটটি। আর আমাদের সবাইকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্বেচ্ছাসেবকেরা।
তারপরও আকর্ষণ ছিলো। আমাদের প্রিয় সচল স্নিগ্ধা আপা আজকে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর নির্মাণ তহবিলে আর্থ কনট্রিবিউট [দুঃখিত, এই মুহূর্তে বাংলা প্রতিশব্দ মাথায় আসছে না] করলেন।
এখানে একটু কথা বলে রাখি। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নতুন ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। কোনো সরকারী অনুদান না, আমাদের সবার অংশগ্রহণে গড়ে উঠবে এ জাদুঘর। সেখানে কনট্রিবিউট করতে পারেন আপনিও। দশ হাজার টাকা দিয়ে একটি ইঁট ক্রয় করে রাখতে পারেন, জাদুঘরের নতুন ভবনে চিরকাল আপনার নামটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এমনকী সবাই মিলে চাঁদা তুলে কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যানারেও এ কাজটি করা যায়।
যাহোক, সবশেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আজকে পরিবেশন করেন রাজারবাগ পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ, সিদ্দিশি উচ্চ বিদ্যালয় [দিনাজপুর] ও স্বভূমি লেখক শিল্পী কেন্দ্র'র শিল্পীরা।
খুব সংক্ষেপে এই হলো আজকের অনুষ্ঠানের বিবরণ। সবাই মিলে এসবে ব্যস্ত থাকায় ছবি তোলা হয়নি তেমন। দুটো ছবি দিলাম...
মঞ্চে আমরা
প্রজেক্টরে ওয়েব সাইট প্রদর্শনী
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নিজস্ব ওয়েব সাইটে সংকলন করা হচ্ছে এই আর্কাইভ। সার্ভার বিষয়ক কিছু জটিলতা থাকায় একবারে সব ছবি আপলোড করা যাচ্ছে না, প্রতিদিন কিছু কিছু করে করতে হচ্ছে। ওয়েব সাইট বিশেষজ্ঞও আমাদের শুধু এনকিদু।
সব ছবি আপলোড হয়ে গেলে সেগুলোতে প্রয়োজনীয় বর্ণনা ও ট্যাগ লাগানো হবে। মোটকথা সাইটের কাজ এখনো শেষ হয়নি। শুরু কেবল। এখনো পর্যন্ত প্রথম ভলিউমটা আপলোড করা হয়েছে কেবল। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই সম্পূর্ণ সংগ্রহশালা আপলোড করা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
দেখতে পাবেন এখানে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অসাধারন একটা কাজ হয়েছে নজরুল ভাই। সংশ্লিষ্ঠ সকলকে ধন্যবাদ আর শ্রদ্ধা
অসামান্য উদ্যোগ। দারুণ একটা কাজ হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। ফেসবুক এবং আইসিএসএফ গ্রুপেও লিন্ক শেয়ার করেছি।
===================
মুক্তাঙ্গন: নির্মাণ ব্লগ
===================
===============================================
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (ICSF) || মুক্তাঙ্গন: নির্মাণ ব্লগ
ধন্যবাদ রায়হান রশিদ ভাই,
৮/১০ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সংগ্রহশালাটিই আপলোড করতে পারবো আশা করছি। তখন ধরে ধরে বিষয়ভিত্তিক ট্যাগ ও বিবরণ যোগ করা হবে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নিয়ম করে প্রতিদিন সাইটটি ভিজিট করছি। ট্যাগিং হয়ে গেলে তখন নিশ্চয়ই নির্দিষ্ট আইটেম খুঁজে বের করার কাজ আরও সহজ হয়ে যাবে। আবারও ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে।
==============
মুক্তাঙ্গন: নির্মাণ ব্লগ
==============
===============================================
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (ICSF) || মুক্তাঙ্গন: নির্মাণ ব্লগ
দুঃখিত, আমার একই বক্তব্য দু'বার পাঠিয়েছি। দীর্ঘক্ষণ জবাব না পেয়ে ভেবেছিলাম বুঝি কোনও কারণে প্রথমটা যায়নি। কোনও কপি রাখিনি, স্মৃতি থেকে ফের লিখতে গিয়ে ভাষা সামান্য বদলে গেছে, তবে পরেরটাই আমার বক্তব্য। আমার ইমেইল ঠিকানা:
কোনও কাজে লাগতে পারলে খুশি হব।
নিতান্তই গেরস্ত মানুষ, চারপাশে কেবল
শস্যের ঘ্রাণ পাই।
Duke U Library er catalog dekhlam:
17. Newspaper clippings from the collection of Liberation War Museum : delivered to Acquisition Department, North Carolina Central University, James E. Shepard Memorial Library, Durham, N.C. 27707.
Published
Dhaka : Liberation War Museum, [2007?]-
Formats
• Book
Language
English
Summary : LWM has in its collection 3416 news item[s] of 1971 on the India-Pakistan Conflict donated by S.A. Jalal as well as other clippings from various sources. All the news clippings will be scanned and delivered to North Carolina Central University in installments. Bound volumes are accompanied by CD-ROMS featuring the same clippings.
http://find.library.duke.edu/results.php?type=books&viewtype=full&recordid=DUKE003909762&recorddetails=details
http://find.library.duke.edu/results.php?type=books&viewtype=full&recordid=DUKE003909762&recorddetails=location
Okhane 3 ta CD aachhe.
Ei gulo ki alada? LWM ki abaar sob gulo Image korechhe?
এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"
এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"
জালাল ভাইয়ের কাছে শুনলাম এস এ জালালের দানকৃত তথ্যভাণ্ডার ডিজিটাইজড করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় (ডিউক ইউনিভার্সিটি, নর্থ ক্যারোলিনা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি, এবং সম্ভবত নর্থ ক্যারোলিনা স্টেইট ইউনিভার্সিটি) থেকে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে অর্থ প্রদান করা হয়েছিলো। দশটি সিডি ডিউককে হস্তান্তর করার কথা ছিলো। তিনটি দেয়ার পর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রজেক্ট বন্ধ করে দেয়। উপরে জালাল ভাই ডিউক লাইব্রেরির আর্কাইভের লিংক দিয়েছেন যেখানে পরিস্কার বলা আছে- "LWM has in its collection 3416 news item[s] of 1971 on the India-Pakistan Conflict donated by S.A. Jalal as well as other clippings from various sources. All the news clippings will be scanned and delivered to North Carolina Central University in installments."
এ বিষয়ে আপনাদের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের বক্তব্য আশা করছি। ডকুমেন্ট সম্বলিত তিনটি সিডি যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আছে এবং এ কাজের জন্য যেহেতু তারা অর্থ প্রদান করেছে, এসব ডকুমেন্টের কপিরাইটের ব্যাপারেও তাই জানতে চাই।
জড়িত সবার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা!
________________________________
মা তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো...
প্রথম ভলিউম দেখলাম, আহা এত চমৎকার একটা কালেকশন দেখে মনটাই ভরে গেল! মনে হল যেন কোন এক মায়ের পুরোনো টিনের তোরঙ্গটা খুলছি, একরাশ স্মৃতি আর নতুন নতুন অজানা জিনিসে ভরপুর।
এগুলো আপলোড করার পর বিষয়ভিত্তিক ট্যাগ ও বিবরণ যোগ করা হলে দারুণ কাজের একটা আর্কাইভ হবে, কোন সন্দেহ নেই। এর সাথে জড়িত সবাইকে অনেক অভিনন্দন, আপনাদের স্পৃহাটা বেঁচে থাকুক চিরকাল!
ভালবাসা।ভালবাসা। ভালবাসা। তোমাদের সবার জন্য ভালবাসা।মাঝে মধ্যে কাজের ফাঁকে ফাঁকে তোমাদের এই সচলায়তনের জানালায় উঁকি মেরে দেখতাম আর ভাবতাম, এরে এত জানে ? এরা এত সুন্দর আলোচনা করে।
আজ বুঝলাম, এরা শুধু জানেই না, এর শুধু চাপাই মারে না----এরা পারে। এরা করে দেখাতে পারে।
এবং পারবে।
নজরুলকে ধন্যবাদ এই পোষ্টটার জন্য। তোমাদের সবাইকে অভিনন্দন।
আমার স্যালুট জানিয়ে গেলাম।
জালাল ভাই, তানভীর ভাই...
আপনাদের দুজনের মন্তব্য জাদুঘর কর্তৃপক্ষকে মেইল করেছি, উত্তর পেলেই জানাবো।
ধন্যবাদ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
পুরো টীমকে স্যালুট। বিজয়ের মাসে এর চেয়ে ভালো খবর আর কি হতে পারে?
স্যালুট সেই সাথে সচলায়তনকেও।
অসাধারণ কাজ। কৃতজ্ঞ সবার প্রতি যারা এর সঙ্গে জড়িত। অনেক ধন্যবাদ।
পিয়েতা
আমার মত সাধারন মানুষের ধন্যবাদের বেশী দাম নাই। কিন্তু কাজটা অসামান্য। কখনও কিছু কাজে লাগতে পারলে ধন্য হব।
অমিত্রাক্ষর
অমিত্রাক্ষর@জিমেইল ডট কম
সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রশংসা। মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর যদি একই তথ্যভান্ডার ডিজিটাইজড করতে ডিউকের কাছ থেকে টাকা পেয়ে থাকে, এবং নজরুল ভাই আর তার দল বিনা পারিশ্রমিকে সেই একই ডিজিটাইজেশান প্রকল্প ভিন্ন নামে বাস্তবায়ন করে থাকে, তাহলে বলতে হয় চলমান মুক্তিযুদ্ধে নজরুল ভাই ও তার দলের অবদান শুধু কায়িক পরিশ্রমই নয় সরাসরি অর্থনৈতিকও।
তাই ডবল প্রসংসা।
***
আমি প্রস্তাব করতে চাই এসব কাজ গণমাধ্যমে প্রকাশ করার আগে ডিউকের সাথে মুক্তযুদ্ধ যাদুঘরের আনুষ্ঠানিক চুক্তিটি একটু খতিয়ে দেখা হোক। এই বিষয়টি এখনই পরিস্কার করে নিলে ভবিষ্যতে এত ভাল একটি কাজকে 'প্রশাসনিক জটিলতা' পোহাতে হবেনা।
অসামান্য উদ্যোগ। এই বিজয়ের মাসে এর চেয়ে বড় সুখবর আর কী হতে পারে?
কুটুমবাড়ি
কী ভয়ঙ্কর বিশাল একটা কাজকে আপনারা সাফল্যের যাত্রাপথে চলমান করে দিয়েছেন, তা ভাবতেই আবেগে কান্না এসে যায় ! ব্যক্তিগতভাবে আমি কোনভাবেই এই কাজে সহযোগিতায় এগিয়ে আসতে পারিনি, এই কষ্ট আমার মনেই থাকুক। তবে এতো বড় একটা কাজের দৃশ্যমান সাফল্যের আনন্দে সবার সাথে আমিও শরিক হলাম। আপনাদের জন্য আমি গর্ব করি। আপনারাই আমাদের বাংলা মায়ের সেই সব সেরা সন্তানের উত্তরসূরী।এই অহঙ্কার আমার চিরকাল বলীয়ান থাকুক।
অনেক বড় মাপের কাজ করেছেন এবং করছেন। যে কাজ শুরু হলো তা লক্ষ্যে পৌছবেই। আমি না পারি, আমার আরেক ভাই এগিয়ে এসেছে, আসবে, আসতেই থাকবে। কারণ মুক্তিযোদ্ধারা অমর। কাল থেকে কালান্তরে ছড়িয়ে আছে তাঁদের মৃত্যুঞ্জয়ী সব উত্তরসূরী।
একাত্তরে প্রয়াত আমার গর্ভধারিনী মা তাঁর এই অপদার্থ সন্তানকে করুণা করলেও আপনাদের জন্যেই তাঁর মাতৃস্নেহ অপমানিত হবে না। এবং একাত্তরেই প্রয়াত আমার বোন ও ভাইরাও এই অকর্মণ্য ভাইটির জন্য আর লজ্জাতাড়িত হবে না আপনাদের মতো অনেক রক্তের ভাই-বোন পেয়েছে বলে। আমিও হীনম্মণ্য হবো না আমার সমস্ত সীমাবদ্ধতা নিয়েও আপনাদের মতো এক ঝাঁক তুখোড় ভাই-বোনের সংস্পর্শে আসতে পেরেছি বলে।
খুবই অকিঞ্চিৎকর হলেও আমি আমার রক্তশুদ্ধ অভিনন্দনটুকু আপনাদেরকে জানিয়ে রাখলাম। আপনারা যে বাঙালি হিসেবে আমাকেও অহঙ্কারী করলেন !!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সবাইকে স্যালুট এই অসাধারণ কাজটার জন্য।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
জালাল ভাই আর তানভীর ভাইয়ের মন্তব্য দুটো মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে ইমেইল মারফত জানিয়েছিলাম। সে প্রেক্ষিতে মফিদুল ভাই ফোন করেছিলেন সন্ধ্যায়। কিন্তু তখন রাস্তায় ছিলাম, ঠিকমতো কথা বলতে পারিনি। তবে কপিরাইট যে ঐ ইউনিভার্সিটির না, সেটা নিশ্চিত করেছেন।
দুয়েকদিনের মধ্যে মফিদুল ভাইয়ের সঙ্গে বসা হবে, তখন এটা নিয়ে আলাপ করবো।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সঙ্গে বিশ্বের অনেক জাদুঘর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিময় সম্পর্ক আছে। এটা সেরকম কিছু হতে পারে বলে ধারণা করছি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
উদ্যোগটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা|
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
এমন একটি চমৎকার কাজে যাঁরা জড়িত তাঁদের অভিনন্দন!
অসাধারণ, অসাধারণ, অসাধারণ..... জড়িত সবাইকে শ্রদ্ধা এবং অভিনন্দন
- মেঘলা
মুক্তিযুদ্ধের দলিল্পত্রের যে সরকার (তথ্য মন্ত্রনালয়?) প্রকাশিত সঙ্কলনটা আছে ঐ প্রকল্পে নাকি প্রায় সাড়ে ৩ লাখ দলিলপত্র ছিল যার মাত্র ১৫ হাজার পৃষ্ঠা প্রকাশিত, আর বাকিগুলি বস্তাবন্দী করে গুদামে ফেলে রাখা হয়েছিল। পরে অনেকটাই নষ্ট হয়ে গেছে। আমি এরকম কিছু একটা শুনেছি। আমার কৌতুহল - ঐ বস্তাবন্দী দলিলপত্রের সবটাই কি পুনরুদ্ধার-অযোগ্যভাবে নষ্ট হয়ে গেছে, নাকি এখনো কিছু আছে ? কেউ জানেন ? যদি থাকে এবং ঐগুলি নিয়ে সরকারি কোন সিরিয়াস পরিকল্পনা যদি না থাকে - তাহলে ওগুলি কি এই প্রকল্পে বা মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরকে দিয়ে দেওয়া যায় না ? তাহলে অন্তঃত ওগুলি একেবারে নিঃশেষ হয়ে যাওয়া আর দেশপ্রেমহীণ অকর্মণ্য আমলাদের হাত থেকে বাঁচবে।
হয়ত আমি বাড়িয়ে বলছি, কিন্তু এই astoundingly amazing কাজটি Wikileaks-এর চেয়ে কোনমতেই কম যায় না। আশা করি এই সংগ্রহের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের আসল কাহিনী আমি এবং আমার জ়েনারেশন জানতে পারব।
- না ফিশ
(আমার ভাঙ্গা বাংলার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থি।)
অসাধারণ একটি কাজ হয়েছে। যারা সংযুক্ত ছিলেন, তাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ব্যস্ততা, নিজের জ্ঞানের অভাব, আগে থেকে কাজটি সম্বন্ধে না জানা, ইত্যাদি নানা কারণে এতে যুক্ত থাকতে না পারলেও, আগামিতে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র হলেও ভূমিকা রাখার ইচ্ছা পোষণ করি। আশা করছি সুযোগ পাব।
পুনরায়, যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে কাজটি সুসম্পন্ন হলো, তাদেরকে অশেষ ধন্যবাদ।
নঈম
আমার নাম দেখে খুব লজ্জ্বা পেয়েছি। আমি তো ছবি তুলিনি। আশরাফ ছবি তুলছিলো আর আমি কোণার দিকটা ধরে ছিলাম পুরো কাগজটা ছবিতে আসার জন্য।
নজরুল ভাই
অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটা অভিগ্গতা দেয়ার জন্য। একটা অসাধারণ অনুভূতি ছিল সেদিন। এমনকি ঘরে ফিরে আসার পরেও।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
দৈনিক পত্রিকা কালের কন্ঠের ম্যাগাজিন 'কালকূটে' পড়লাম ...'একজন এস এ জালাল ও মুক্তিযুদ্ধের তথ্যভান্ডার'। চমৎকার!
এই উদ্যোগটি নিয়ে কালের কণ্ঠের রাজকূটের প্রচ্ছদ প্রতিবেদন। আরিফ জেবতিক ভাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই মহান কাজের সাথে জড়িত উদ্যোক্তা সহ সবাইকে সশ্রদ্ধ সালাম।
এই উদ্যোগ নিয়ে প্রথম আলোর করা রিপোর্টটি দেখুন। সেখানে সচলায়তনের নাম নেই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এই পোস্টটা মনের মুকুরে থেকে পেলাম। এই তথ্যভান্ডারের লিংকটি কি লেখক বা কোনো পাঠকের কাছে আছে?
নতুন মন্তব্য করুন