আশামনির গড়া প্রাণের মিনার

আশামনি আর তার ভাই বন্ধুদের সশ্রদ্ধ সালাম
ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল

এইভাবেই বেঁচে থাক আমাদের ইতিহাস, আমাদের সংস্কৃতি...আশামনিরাই এমনি করে গড়ুক সামনের দিনগুলো।

নজরুল ভাই, DSLR ক্যামেরা এটা? ছবিগুলো সুন্দর এসেছে।

_______________________
মেঘদুত

এদের কাছ হেকে আমাদের শেখা উচিত।

আশামনির ও তার বন্ধুদের জন্যে সশ্রদ্ধ সালাম

-অতীত

আশামনিদের জন্যে অনেক শ্রদ্ধা। ওরাই আমাদের আগামী দিনের সোনার মানুষ।

নজরুল ভাই, আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

স্যালুট

বিষয়টি অপরিসীম অনুপ্রেরণাদানকারী। একুশে ফেব্রুয়ারীকে ঘিরে ভূমিতে ও মনে যত বেশী মনুমেন্ট তৈরি হয়েছে আর অন্য কোন সাংস্কৃতিক মায় রাজনৈতিক আন্দোলন ঘিরে এর সিকি ভাগও হয়নি। ধর্ম ও জাতি নির্বিশেষে এই সর্বব্যাপী আবেদন নিঃসন্দেহে ভবিষ্যতের সোনালী ফসলের উর্বরা ভূমি হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারীরকে চিহ্নিত করে। এই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তাই যে কোন মূল্যে সবসময় ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে হবে বলে মনে করি। ছবিগুলোর অন্তর্ভেদী আবেদন আমাদের যেমন স্মতিমুখী করে তেমন প্রদান করে আগামীর পথে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে চলবার প্রেরণা। সুন্দর ব্লগের জন্য ধন্যবাদ।

সশ্রদ্ধ স্যালুট!

- দিগন্ত বাহার

আশামণিকে কি আবার খুঁজে পাওয়া যাবে? যদি যায়, চলুন সচলে আমরা সবাই একটি করে শিশুতোষ বই বইমেলা থেকে কিনে ওকে উপহার দিই।

ছবিগুলো দেখে মন ভাল হয়ে গেলো একদম। এত চমৎকার! এভাবেই এমন করেই আমাদের শিশুরা মনে রাখবে ফেব্রুয়ারিকে, মন ভরে গেলো!

আশামনি আর তার ভাই বন্ধুদের সশ্রদ্ধ সালাম।
আমারো ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল।

এই গুলি প্রমাণ করে একুশ আমাদের হৃদয়ে ধারণ করা। কর্পোরেট বাণিয্যে এটা হারিয়ে যাবে না।

অনন্ত

আসলেই...প্রাণটা ভরে গেল। ছবিগুলোও খুব সুন্দর হয়েছে।

আশামনি আসলেও আশার মনি।
পুরোদস্তুর বাংলাদেশের মুখ সে...

এই সপ্তাহের সবচেয়ে মন ভালো করা জিনিসটা পড়লাম।

মনটা ভরে গেল

দেখেই মনটা ভালো হয়ে গেল। আশামনি কোন ক্লাশে পড়ে? ছোট ভাইটা ব্যাট হাতে, দেখতেই মজা লাগছে। -রু

বাহ!!!

চমৎকার। এভাবেই ইতিহাস বেঁচে থাকে।

আহ! এইরকম ছবি দেখলে কার না মন ভালো হবে! পিচ্চিদের স্যালুট আর

এই কথাটা আমি বলতে নিছিলাম

দারুন কিছু ছবি। ছোটবেলায় বাঁশের কঞ্চি দিয়ে নিজের বানানো শহীদ মিনারের কথা মনে পড়ে গেল।

ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। এই ভাবেই ইট দিয়ে মিনার বানিয়ে মাটি দিয়ে লেপে দিতাম। লেপালেপির কাজটা আমার বোন করতো। আমরা করতাম ইট টানাটানির কাজ

ক্রিকেটের ব্যাট সাথে রাখার জন্য পিচ্চিদের স্যালুট। আর নজুভাইকে জাঝা।

বাংলাদেশ আসলেই প্রথম। দেশকে ভালোবাসায় আমাদের দেশের মানুষ অনেক অনেক এগিয়ে......

পিচ্চিকে স্যালুট।

"একটি আলোক নিয়ে বসে থাকা চিরদিন
নদীর জলের মতো স্বচ্ছ এক প্রত্যাশাকে নিয়ে"

এই লাইনদুটি মনে পড়লো।
আশামনি, ইয়াছিন আর ওদের বন্ধুদের সালাম।

স্যালুট এই পিচ্চিদের।

অপূর্ব স্থাপত্যশৈলী আর নিপূণ ক্যামেরার কাজ- দুইয়ে মিলে চমৎকার।

এত ভালো লাগলো! কী বলবো! আশা জাগে।

মন ভালো করে দেওয়া ছবি... আশামনির খোঁজ পাওয়া যাবে আবার?

মারাত্নক মন ভালো করে দেয়ার মতো ঘটনা। আশামণিদের আমার শুভেচ্ছা জানাবেন।

অসাধারণ!

ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল।
ঠিক আশামনির বয়সে আমরা বন্ধুরা মিলে সিমেন্ট আর বাঁশের কঞ্চি দিয়ে শহীদ মিনার বানিয়েছিলাম। আমাদের আশেপাশের রোডের ছোট ছেলেমেয়েরা সেখানে ফুল দিয়েছিলো। দুই বছরের মতো ছিলো আমাদের শহীদ মিনার।

মন ভালো হয়ে গেল।

জেগে থাক এই চেতনা। মনটা ভরে গেলো।

FYI:
এটি সামুতে কপিপেস্ট করা হয়েছে ।

আশামনিরাই আশা জোগায়

দেবদ্যুতি

নজরুল ভাই এই পোস্টটা আগে দেখিনি খুব ভালো লাগলো। অজস্র ধন্যবাদ এই পোস্টটার জন্য।

সোহেল ইমাম