বৃষ্টিতে যখন ডুবে যাচ্ছিলো চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান সর্বত্র...
বাড়ছিলো মৃতের সংখ্যা...
তখন কেবলই মনে হচ্ছিলো কেমন আছে দুরন্ত দুষ্টু থুই হ্লা খিয়াং? কেমন আছে মাতৃময়ী মেরী? দিপালী, মাইকেল, সোহেল, আশিক, সিমসন, ব্যানসন, উ মং খিয়াংরা?
যাদের সঙ্গে হাসি আনন্দে কেটেছে মাত্র একটা দিন, অথচ যেই মমতামাখা চোখগুলো সারাক্ষণ চোখে ভাসে, যে সুন্দর প্রাণগুলো নাড়িয়ে দিয়ে যায় এই নাগরিক জীবনের আনাচ কানাচ... কেমন আছে তারা?
এদের সঙ্গে পরিচয় আনিস ভাইয়ের মাধ্যমে, সচল আনিস মাহমুদ।
তখন ফেব্রুয়ারির বইমেলা চলছে। নূপুর জানালো আনিস ভাই প্রচুর বই কিনেছেন কোন এক বাচ্চাদের স্কুলের জন্য। আমি তো অবাক, আনিস ভাইয়ের নানাবিধ কর্মকান্ডের সঙ্গে পরিচিত, কিন্তু বাচ্চাদের কোনো স্কুলের খবর তো জানি না।
এক বিকেলে অফিস থেকে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছি, আনিস ভাইয়ের ফোন... আপন আকৃতির চেয়ে দশগুন হৃদয়ের অধিকারী একজন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হতে চাইলে এক্ষুনি চলে আসুন...
আমি মোটেই কালবিলম্ব না করে ছুটলাম ধানমন্ডি। পরিচয় করিয়ে দিলেন পুর্ণিমা খিয়াং-এর সঙ্গে, ছোটখাটো একজন মানুষ... কিন্তু সারাক্ষণ হাসছেন। দুনিয়ার কোনো বেদনাই যেন তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না, পারবে না। তিনি কতোটা মহৎ হৃদয় সেই গল্প শুনে চক্ষু চড়কগাছ করে ক'দিন পরেই মাত্র একদিনের অফিস ছুটিকে সম্বল করে সপরিবারে ছুটলাম চন্দ্রঘোনা! যেখানে পূর্ণিমাদি থাকেন ১২ জন শিশু কিশোরের এক আনন্দময় পরিবার নিয়ে!
ভোরবেলা পৌঁছতেই দেখি পূর্ণিমাদি বাসস্ট্যান্ডে অপেক্ষা করছেন। পথ দেখিয়ে নিয়ে গেলেন... গীর্জা, হাসপাতাল পেরিয়ে পাহাড়ের কোলে পূর্ণিমাদির বাড়ি... সেখানে একটু সময় পার করে আবার পাহাড়ি রাস্তা ধরে হাঁটা... রাস্তার দুপাশে পাহাড়, বাড়ি, দোকান। আগে এখানে শুধু খিয়াংরাই থাকতো... তাড়াতে তাড়াতে এখন "আমরা"ই দখল করে ফেলেছি সব... যে মানুষগুলো প্রকৃতির সঙ্গে বাঁচতো, প্রকৃতিকে লালন করতো নিজেদের অন্তরে, সেখানে আমরা ঝুলিয়ে দিয়েছি কোকাকোলার বিলবোর্ড, মোবাইল ফোন কোম্পানির লোভনীয় অফার আর চিপসের প্যাকেট। সাবেক স্বাবলম্বী খিয়াংরা এখন উদ্বাস্তুপ্রায়।
যাহোক, একসময় পৌঁছলাম সেই মাটির ঘরে...
সব কয়টা দুষ্টু মিলে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে। কারো মুখে কোনো রা শব্দ নেই। কিন্তু চোখে মুখে দুষ্টুমি। নিজেদের মধ্যে ফিসফিস আর মুচকি মুচকি হাসি। শ্রেণীকক্ষে নতুন শিক্ষক এলে ছাত্ররা যেমন করে, তেমন যেন। ভড়কে গেলাম। আমি তো ভাই শিক্ষক না! অসহায়... আনিস ভাই তখনো পৌঁছাননি এসে, আসছেন।
আমি খাতির জমাতে চেষ্টা করলাম... নানাবিধ গল্প গুজব চলতে থাকলো... কিন্তু ষড়যন্ত্রটা টের পেলাম। আমার সঙ্গে বাংলা ভাষাতেই কথা বলে তারা, কিন্তু নিজেদের মধ্যে চাপা স্বরে কথা বলে তাদের নিজেদের ভাষায়।
অসহায়ত্ব চরম। এতোগুলো চাল্লু শিশু কিশোরের সামনে পুরাই নাজেহাল আমি। তারচেয়ে অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম এরা কতো ভাগ্যবান, এই বয়সেই দু'দুটো ভাষায় কথা বলতে পারে স্বচ্ছন্দে... ভাবলাম এদের ষড়যন্ত্রের বিষদাঁত ভেঙ্গে দিতে হবে, তাই তাদের কাছ থেকেই তাদের ভাষা শিখতে চেষ্টা করে আরো আরো হাস্যকর হতে লাগলাম।
অবশেষে সেই চেষ্টায় ক্ষান্ত দিয়ে তাঁদের সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করলাম।
এখানে তিনটি ঘর, মাটির। এই তিনটি ঘরেই ভাগ বাটোয়ারা করে থাকে তারা। নিজেরাই রাঁধে, নিজেরাই সবকিছু করে। পানি আনতে যায় দূরে বহুদূরে, ফিরে আসে স্বপ্নলোকের উজ্জয়ীনিপুরে। সবার কাজ সমানভাবে ভাগ করা। সারাক্ষণ দুষ্টুমি বানরামি করলেও কাজে কর্মে ভীষণ শৃঙ্খলাবদ্ধ। দায়িত্বের ব্যাপারে নিষ্ঠাবান।
এটা স্কুল না, তারা ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে দূর থেকে পানি আনতে যায় কেউ, কেউ নাস্তা বানায়... তারপর সবাই মিলে স্কুলে যায়, সেও বেশ দূরে। সেখান থেকে ফিরে রান্না, খাওয়া, খেলা... তারপর সবাই মিলে পড়তে বসা, শোরগোল তুলে পাঠ মুখস্ত করা। তারপর ঘুম।
জিজ্ঞেস করলাম পরস্পর মারামারি করে কি না... সবাই একবাক্যে অস্বীকার করলো... এবং সত্যিই তাই... এই এতগুলো প্রাণ মিলেমিশে আছে পারষ্পরিক ভালোবাসায়। আর তাঁদের একজনই মা... পূর্ণিমা... যাঁর নামের সঙ্গেই জুড়ে আছে মাতৃত্ব।
শুরুটা আচমকাই। পূর্ণিমাদি একটা এনজিওতে চাকরি করতেন, নিজের তিন সন্তান নিয়ে সংসার ধর্ম চলছিলো। আনিস ভাইয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব ফেসবুক মারফত।
মেরি ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন বাড়িতে গৃহসহকর্মী হিসেবে কাজ করে, নিজের বাড়িতে সংস্থান নেই তাই। নিজের এলাকায় যখন এই গৃহসহকর্মীর কাজটুকুও জুটছিলো না, তখন এই ছোট্ট মেরিই পূর্ণিমাদির শরণাপন্ন হলো... বাঁচতে তো হবে!
পূর্ণিমাদি আনিস ভাইকে জানালেন ঢাকায় কোনো বাড়িতে কাজ দেওয়া যায় কি না?
শুধু কি মেরিই? আরো কতো কতো খিয়াং শিশু কিশোর জীবনের তাগিদে আশ্রয় খুঁজছে, খুঁজছে একবেলা খাবার... খিয়াংরাও তো শুধু একা না... পাহাড়ের একদা স্বাবলম্বী জাতিজনগোষ্ঠীদের ঘরে ঘরেই যে এখন একই চিত্র!
শুরুটা সেখান থেকেই...
আনিস ভাইয়ের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন আর পূর্ণিমাদির পাগলামির গোড়ায় যেন জল পড়লো।
চন্দ্রঘোনায় পূর্ণিমাদির একটি জমি আছে, সেখানে আছে মাটির ঘর। শুরু হলো সেটা সাজানোর পালা। যে চোখগুলো থেকে স্বপ্ন মরে যাচ্ছিলো, আনন্দ হারিয়ে গিয়েছিলো, সেই চোখগুলো এই মাটির ঘরে আশ্রয় নিয়ে আবার নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখবে।
শুরু হলো পথচলা...
ধীরে ধীরে জড়ো হতে লাগলো প্রকৃতির সন্তানেরা। কারো মা নেই, কারো বাবা নেই, সবচেয়ে বড় কথা... খাবার নেই, জীবন চলার সম্বলটুকু নেই। আশ্রয় নিলো পূর্ণিমাদির ঘরে। নিজের আর পরের সন্তান বলে কোনো আলাদা কিছু নেই পূর্ণিমাদির। সবার জন্য এক নিয়ম, খাদ্যের এক মেনু... সবাই মিলে এক পরিবার।
বিছানা বালিশ, হাড়ি পাতিল, বুকসেলফ, টেবিল চেয়ার... এটা ওটা আরো কতো কিছু... ছোট একটা সংসার সাজাতেই কত্তো আনন্দ, আর এতো বিশাল একটা সংসার সাজাতে? সংসারে একটা পিচ্চি থাকলেই ঘরটা কীরকম টগবগে হয়ে ওঠে, প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে... সংসারে যদি থাকে ১২টি পুঁচকে বাঁদর!
যা হওয়ার তাই হলো... আনন্দের বন্যা বয়ে গেলো... প্রতিমুহূর্তে বইতেই থাকে আনন্দের বাতাস। বিকেলে তাদের পড়াতে আসে পূর্ণিমাদির কাজিন তমা... খুব গম্ভীর হয়ে শাসন টাসন করার খুব একটা ভান করলেও সে নিজেই জানে না কখন এই দুষ্টুগুলোর পাল্লায় পড়ে নিজেও আনন্দে মেতে ওঠে।
তারা একাই যে সারাক্ষণ আনন্দে থাকে তা নয় মোটেই... আপনি গেলে আপনাকেও মাতিয়ে রাখবে আনন্দে। দুষ্টুমি করে, নেচে গেয়ে...। আর এতোকিছুই বা লাগবে কেন? একসঙ্গে এতোগুলো শিশুর সঙ্গে দিনপাত করাটাই তো বিরাট একটা আনন্দের ব্যাপার!
সারাটাদিন আনন্দে কাটিয়ে একদম ফিরতে ইচ্ছে করছিলো না। নূপুর নিধিরও না। এরই মধ্যে নিধি শুরু করেছে মাস্টারি। এদের যে পড়ানেওয়ালী তমা আর পূর্ণিমাদির মেয়ে অনু... নিধি এই দুজনের বিদ্যে যাচাই করতে বসলো, লিখতে দিলো এবিসিডি। তারাও দিব্যি লিখেছে। কিন্তু নিধির মনপুত হয়নি। খুব মেজাজের সঙ্গে দুজনকেই 'জিরো' দিয়ে দিয়েছে!
তবু ফিরতে তো হয়। বিকেলের আলোটুকু যখন ফুরিয়ে যাচ্ছে, তখন আমরাও ফিরতে চাইলাম। আসন্ন সন্ধ্যার মতোই বিষাদে ভরে গেলো সেই আনন্দময় চোখগুলো। বিদায় নিলাম, বললো আবার যেতে... কী করে বুঝাই, এদের সঙ্গে থেকেই যদি জীবনটা কাটিয়ে দিতে পারতাম, তবেই না বেশ হতো!
ফিরতে হবে এই মিথ্যে কথার মেকি শহরে। তাই বিদায় নিতে হলো আনন্দ জীবনের কাছ থেকে।
ফিরছি... চেয়ে আছে তারা। আকুল চোখে। অনেকটা দূর যখন চলে এসেছি, তখন দেখি পেছন থেকে দৌড়ে আসছে একজন... সামান্য একটা চুলের ব্যান্ড ভুলে ফেলে এসেছে নিধি, ফেরত দিতে দৌড়ে এসেছে! আহারে...
আনিস ভাইয়ের গাড়িতে করে ফিরছি... আপাতত গন্তব্য চট্টগ্রাম, তারপর ঢাকা।
আকাশ দেখি, গাছগুলো, গাছের পাতাগুলো দেখি... নানান স্বাদের গল্প করি... আর মনে মনে শুধু মনে হয়... এই যে এই শিশুগুলোর মধ্যে বেঁচে থাকার আনন্দ যোগ হয়েছে। হতাশায় জীর্ন হয়ে যাওয়া শিশুগুলো আবার বাঁচার স্বপ্ন দেখছে... এই স্বপ্নটুকু ধরে রাখা যাবে তো?
আনিস ভাই জবাব দিলেন... 'চেষ্টা তো করছি... প্রতিমাসে ভিক্ষা করতে বের হই!'
হয়তো বিদেশী সংস্থাগুলো থেকে সাহায্য পাওয়া যাবে কিছু, কিন্তু তার কিছু তোড়জোড় আছে... সময় লাগবে... অতটুকু সময় ধৈর্য্য ধরতে হবে।
বান্দরবানে মূল সড়কের পাশে পূর্ণিমাদির কিছু জমি আছে, সেখানে কোনো অবকাঠামো তৈরি করা গেলে সেখান থেকেও হয়তো খরচটা উঠে আসবে... তখন হয়তো আরো আরো শিশুকে দেওয়া যাবে আনন্দময় জীবন। শুধু খিয়াং না, আরো আরো সম্প্রদায়ের শিশুরা মিলে মিশে তৈরি করবে এক অসাম্প্রদায়িক আনন্দ আশ্রম।
কিন্তু এগুলো সবই একটু সময় সাপেক্ষ... এখন কীভাবে চলবে?
প্রতিমাসে এই শিশুগুলোর মুখে খাবার তুলে দিতেই লাগে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা। প্রতিমাসের এই যোগানটাই কঠিন। কোথা থেকে আসবে এই টাকাগুলো? শিশুগুলোর সেবায় আত্মদান করে পূর্ণিমাদি চাকরিটাও ছেড়েছেন সেই কবে। আর অতি সম্প্রতি আনিস ভাইও ছেড়েছেন চাকরি!
'চলছে এর কাছ থেকে কিছু ওর কাছ থেকে কিছু নিয়ে' বললেন আনিস ভাই, 'যাকেই পাই, তার কাছেই হাত পাতি। সবাই খুব উৎসাহ দেয়, নানান পরামর্শ দেয়, সাহায্য দেয়। এভাবেই চলছে। তবু কি চলছে?
'খুব পুরনো বন্ধু, অঢেল যার টাকা, সেও শিশুদের জন্য একটু সাহায্য চাইলে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে... এমনও হয়েছে। তবু হাল ছাড়ছি না... নিজে একবেলা না খেয়ে থাকতে পারি, কিন্তু এই শিশুদের মুখে একবেলা খাবার তুলে দিতে পারবো না ভাবলেই অসহায় লাগে!'
কী আশ্চর্য তাই না?
শুধু বাঁচতেই আমাদের অনেক কিছু লাগে... এটা লাগে সেটা লাগে, গাড়িটা লাগে, এসিটা লাগে, এলইডি টিভিটা লাগে, নতুন মডেলের সেলফোন সেটটা লাগে, নয়া নয়া জামাকাপড় লাগে, দামী রেস্তরায় পার্টি লাগে... তবু আমাদের আনন্দটুকু হয় না। রাস্তায়, শপিং মলে, ফেসবুকে আমরা আনন্দের সন্ধানে হন্যে হয়ে মরি... কাড়ি কাড়ি টাকা খরচা করি, তবু দিন শেষে আমাদের শুধুই বিষাদ, বিস্বাদ।
কিন্তু এই শিশুগুলো... সামান্য একবেলা খাবার পেলে আর ঘুমুবোর জায়গাটুকু পেলেই তারা পৃথিবীটাকে স্বর্গ বানিয়ে ফেলতে পারে... আর কিচ্ছুটি লাগে না তাদের!
ভেবে দেখলাম, আনন্দে থাকতেই আমরা ভুলে গেছি আসলে। ওটা সম্ভবত এখন আর আমাদের মুখে রুচবে না। তারচেয়ে এদের আনন্দটুকু ধরে রাখি। প্রতিমাসের চাল ডাল কেনার হিসাবের থেকে বাঁচিয়ে খুব সামান্য কিছু টাকা... মাত্র এক হাজার টাকা তাদের হাতে তুলে দিয়ে আনিস ভাইকে বলি...
'আনিস ভাই... চিন্তা করেন ক্যান? ৩৫ হাজার টাকা কোনো ব্যাপার? আমরা ৩৫ জন মানুষ যদি মাসে মাত্র এক হাজার করে টাকা দেই, তাহলেই তো হয়ে যায়...'
আনিস ভাই বলেন... 'সেই ৩৫ জন মানুষ কোথায়?'
আমি চুপ করে থাকি...
মন্তব্য
এইযে এইখানে একজন
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
থেংকু, ওডিন।
.......................................................................................
Simply joking around...
আমি আগ্রহী। সাথে থাকবো সবসময়। আমার অনেক প্রতিকূলতা; তবুও সাথে থাকবো।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
আপনার মন্তব্য আমাদের সাহস বাড়িয়ে দিচ্ছে।
.......................................................................................
Simply joking around...
আমার নিজেরই এই মুহূর্তে চাল চুলার ঠিক নেই। তবুও এই ধরনের কিছু একটার স্বপ্ন দেখে এসেছি অনেক দিন ধরেই। ৩৫ অথবা ৭০ অথবা ১৪০ জনের একজন হলেও হব এখন থেকে আশা রাখি। বাকীটুকু সময় বলবে। ওরা কেমন আছে খবর পেলে জানিয়েন কিন্তু নজু ভাই।
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
ধন্যবাদ, জুন। শুধু নজু ভাই না, আমিও খবর জানাতে পারবো।
.......................................................................................
Simply joking around...
ভাই, চোখে পানি আয়া গেলো। আপনার লেখা পড়লে বরাবর যা মনে হয় - এক্কেবারে বাস্তবে দেখতাছি, তা'ই হইলো আবার। শিশুগো মতোন শুদ্ধ আর কিছু আছে নাকি দুইন্নায়। আমরা তো হালায় একেকজন অভিনয়শিল্পীর বাইরে আর কিছু না।
আমি একদিন যামু। নিবেন আমারে আর রোয়েনারে ?
আনিস ভাইরে কন, আমি আছি। আর মাত্র ৩৩ জন !!!
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
হেহেহে আমার রেসিডেন্সি শেষ! আমিও যামু কইলাম আপনের আর রোয়েনার লগে। আশুও যাইবো মনে হয়।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
আমি কী দোষ করছি?
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
লন যাই একদিন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজুর লেখার কথা।।। কী আর কমু? আমি নিজেই তো এই আনিস ব্যাটার প্রেমে পইড়া গেলাম। মনে হইতেসে আমিও হেল্প করি।
চলেন একদিন দল বাইন্ধা।
.......................................................................................
Simply joking around...
লেখাটা পড়ে মনটা ভরে গেল
ধন্যবাদ, চরম উদাস।
.......................................................................................
Simply joking around...
যোগ দিতে চাইলে সরাসরি আনিস ভাই বা পূর্ণিমাদির সঙ্গেই যোগাযোগ ভালো...
আনিস ভাইয়ের অ্যাকাউন্ট নম্বর
Anisur Rahman Mahmud
A/C: 108.101.73613
Dutch-Bangla Bank Limited
পূর্ণিমাদির অ্যাকাউন্ট নম্বর
Purnima Khyang
18995649201
Standard Chartered Bnk
ফেসবুকে একটা গ্রুপ আছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ওহ! আপনি শেষতক পোস্ট দিয়েছেন!
সাহায্যের ঠিকানা দেবেন না?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপনার মন্তব্যের ঠিক উপরেই দিয়েছি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ওহো! আপনার উপরের মন্তব্য আমার এখানে দেখতে পাবার আগেই আমারটা পোস্ট হয়ে গেছে। ধন্যবাদ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দিনা আর লীলেন। দুইজন যোগ করেন
ধন্যবাদ, লীলেনদম্পতি।
.......................................................................................
Simply joking around...
জীবনে কতবার কত কিছু করার স্বপ্ন দেখেছি তাদের মধ্যে অন্যতম ছিল, আছে বাচ্চাদের জন্য কিছু করা । লেখাটার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে । উপরের দেওয়া ঠিকানায় অবশ্যই যোগাযোগ করব । দেশে আসলে দেখতেও চাই একবার গিয়ে । এরকম বিন্দু বিন্দু করেই তো মানুষ এগিয়ে যায়, আমরাও যাবো ।
আমন্ত্রণ বহাল আছে। সাথে থাকবেন।
.......................................................................................
Simply joking around...
সরকারের অনুমোদিত ফিলানথ্রপিক অথবা এজুকেশনাল ইনস্টিটিউটে দান করলে সেই টাকা কর অবকাশের আওতায় পড়ে। কাজেই যারা কর অবকাশ পেতে চান, তাদের উৎসাহিত করা যায়। কিন্তু তার আগে ঝামেলা হচ্ছে এই উদ্যোগকে ফিলানথ্রপিক এবং/অথবা এজুকেশনাল ইনস্টিটিউট হিসেবে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত করা। আমাদের শিক্ষামন্ত্রী খুবই ভালোমানুষ, আমরা তাকে ধরে যদি পূর্ণিমাদির এই উদ্যোগে ডোনেশনকে কর অবকাশযোগ্য করতে পারি, তাহলে কেমন হয়?
অপচয় বাঁচিয়ে কোথাও নিয়মিত ডোনেশনের ভিত্তিতে একটা উদ্যোগ টিকিয়ে রাখা খুব মুশকিল। মানুষের সদুৎসাহের গড় আয়ু খুব কম। আমরা যদি সত্যিই চাই, এই উদ্যোগটা অন্তত এই স্কেলে টিকে থাকুক, তাহলে একটা বড় ফান্ড যোগাড় করে সেটা কোনো ট্রাস্টের নামে ফিক্সড ডিপোজিট করে তার সুদ থেকে ব্যয় নির্বাহ করা অনেক বেশি স্টেবল উপায় হবে।
আশাকরি আপনার পরামর্শটা আনিস ভাইয়ের চোখে পড়বে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আইডিয়াটা ভালো, হিমু। এ বিষয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করছি শিগগিরই।
.......................................................................................
Simply joking around...
আনিস ভাই বা আপনার ই মেইল দিলে আমি টাকা পাঠিয়ে দেবো। ঢাকায় আমার কোন আত্মীয় পৌঁছে দেবে।
অনেক ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।
আমার মেইল
নজরুল, আমি বলতে চেয়েছি আমি নিয়মিত সাহায্য করতে পারব। বিদেশ থেকে আমরা অনেকেই দেশে সাহায্য করতে চাই, কিন্তু কিভাবে করবো বুঝতে পারিনা। আমি মূলত আমার গ্রামের জন্য করি। আপনাকে আবারো অনেক ধন্যবাদ আমাদেরকে এই সুন্দর একটি প্রচেষ্টার কথা জানানোর জন্য।
ধন্যবাদ, নীলকমলিনী।
.......................................................................................
Simply joking around...
সাথে থাকতে পারলে ভাল লাগবে---- ব্যাঙ্ক অপছন্দ - ইদানিং মোবাইল মানি একটা সিস্টেম চালু আছেনা? তেমন কিছু কি করা যায় নজরুল ভাই? নাহলে আপ্নাকেই সরাসরি পাঠানোটা আমার জন্য সুবিধার - (রবি না একটা এড দেয় বিকাশ নামে - কিভাবে কাজ করে? )
বিকাশ সম্পর্কে আমিও খুব ভালো জানি না। খোঁজ নিয়ে জানাচ্ছি।
.......................................................................................
Simply joking around...
চমৎকার এই ব্যাপারটার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি সংগঠন এই ধরনের প্রজেক্টে সহায়তা করে। সেই এরকম একটি সংগঠনকে এই লেখাটা পাঠিয়েছি।
ভালো থাকুন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ, তাসনীম।
.......................................................................................
Simply joking around...
আনন্দ ছড়িয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ নজুভাই। টাকা পাঠানোর সহজ কোন ব্যবস্থা থাকলে ওদের আনন্দের সাথে আমিও জড়িত হতে চাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
জড়িত তো হয়েই গেছেন।
.......................................................................................
Simply joking around...
অনেক ধন্যবাদ নজু ভাই, এমন বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
দেশে আসি, একসাথে যাওয়া যাবে একবার সবাই মিলে।
facebook
আমার তো ধারণা, আপনি শুধু বিদেশেই ঘোরেন। দেশেও আসবেন নাকি আপনার ক্যামেরাটা নিয়ে? অপেক্ষায় রইলাম।
.......................................................................................
Simply joking around...
কি কথা আনিস ভাই! দেশেই তো থাকলাম ৭০ ভাগ জীবন! আসব, দেখা হবে শীঘ্রই
facebook
কিছু করতে পারলে অনেক ভাল লাগত- চেষ্টা করবো ।
সাথে থাকবেন।
.......................................................................................
Simply joking around...
আনিস ভাই আর পূর্ণিমাদির জন্য অনেক শুভ কামনা
নজুভাই কেও অনেক ধন্যবাদ পোস্ট আর ব্যান্ক ডিটেইলস-এর জন্য
বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠানো অনেক ঝামেলা
দেশে কোন আগ্রহী সচলের কি পেপাল আ্যাকাউন্ট আছে?
ধন্যবাদ, বাপ্পী হায়াত।
.......................................................................................
Simply joking around...
দেশে যাবো আগস্টে তখন থেকে পারবো কিছু অবদান রাখতে। ৩৫ জনের একজন হব কিনা জানিনা তবে সাধ আর সাধ্যের মধ্যে থেকে যতটুকু পারি ওদের পাশে থাকবো আশা রাখি ,নজরুল ভাই ।
তাতেই চলবে। ধন্যবাদ।
.......................................................................................
Simply joking around...
আনন্দ ছড়িয়ে যাক সবার মাঝে সবখানে। খুব ভাল লিখেছেন।
পাশে থাকবো আশারাখি।
ধন্যবাদ।
.......................................................................................
Simply joking around...
আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য অ-নে-ক ধন্যবাদ ভাইয়া।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
.......................................................................................
Simply joking around...
ব্যাপারটা সিরিয়াসলি ভাবার জন্য সময় নিলাম। কেউ কেউ এরকম কাজগুলো করছে দেখে মানুষের উপর বিশ্বাসটা ফিরে আসতে শুরু করেছে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
আস্থাভঙ্গের আগে যেন আমার মৃত্যু হয়।
.......................................................................................
Simply joking around...
বুকে একটা মোচড় দিয়ে উঠলো! এখনো কত ভালো মানুষ আছেন, সত্যি আছেন......
বেঁচে থাকার অভিনয় রোজ করে যাই, নিজের জন্যই কিছু করে উঠা হয়নি ঠিক ভাবে। তাই...
কিন্তু এভাবেই যখন দেখি কেউ এমন কিছু করছেন, তাহলে নত মস্তকে স্যালুট করে যাই।
ডাকঘর | ছবিঘর
স্যালুট-ট্যালুট লাগবে না। সাথে থাকলেই হবে।
.......................................................................................
Simply joking around...
চারদিকের হাজারো খারাপ খবরের মচ্ছবে এই লেখাটা পড়ে মন ভালো হয়ে গেল। সাথে আছি আমরণ। আনিস ভাইকে সশ্রদ্ধ সালাম আর নজরুলকে এক বস্তা ধইন্যা।
তুই তো আছিসই। সেটা তো আর নতুন করে বলার কিছু নেই।
.......................................................................................
Simply joking around...
এমন একটা সুযোগের অপেক্ষায় ছিলাম। আনিস ভাই/পূর্ণিমাদির এই মহৎ কাজে নিয়মিত ভাবে অবদান রাখতে চাই। আমারও ডাচ বাংলা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আছে। কাজটা আমার জন্য সহজ। এই প্রোজেক্ট এর নিয়মিত আপডেট পেলে ভাল লাগবে।
নজরুলকে ধন্যবাদ আমাদের হোম নিয়ে এতো চমৎকার আবেগমাখা একটা পোস্ট দেবার জন্য। "যদি আমি কূল নাহি পাই, তল পাবো তো তবু" ধরনের শুরুটা হঠকারী হলেও এখন মনে হচ্ছে, ঠিকই আছে। এই উপলক্ষেই না পাওয়া গেলো কতো নতুন বন্ধু, নতুন করে জানা হলো কতো চেনা বন্ধুকে।
এর মধ্যেই যে সাড়া পেয়েছি, তা অভাবনীয়। সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে আর প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে খুব দ্রুতই আমরা চলে যেতে পারবো রাইখালীর পাহাড়ের আরো বড়ো পরিসরে, যেখানে জায়গা দিতে পারবো বিচ্ছুদের আরো বড়ো দঙ্গলের।
স্বপ্ন অনেক বড়ো। মনে হচ্ছে পারবো।
.......................................................................................
Simply joking around...
বহুদিন ধরে একটি স্বপ্ন লালন করে চলেছি...। এই লেখা সেই স্বপ্নটিকে আরো উদ্দীপ্ত করলো। যথাসাধ্য সহযোগিতার ইচ্ছে রইলো।
ধন্যবাদ।
.......................................................................................
Simply joking around...
এমন একটা উদ্যোগের সাথে থাকতে পারলে নিজেরি ভীষণ ভালোলাগবে। সাধ্যের মধ্যে চেষ্টা করবো পাশে থাকার।
ধন্যবাদ, বন্দনা।
.......................................................................................
Simply joking around...
বাহ্ ! এইটার খবর তো জানতাম না !
আনিস ভাই'র একাউন্ট নম্বরটা রাখলাম। এক হবো না আধেক হবো এটাতে দোদুল্যমান হলেও কিছু একটা হবো। অজস্র শুভকামনা ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হলেই হবে কিছু একটা। সাথে তো আছেন।
.......................................................................................
Simply joking around...
নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ।
.......................................................................................
Simply joking around...
লেখাটা নাড়া দিয়ে গেলো, নজু ভাই।
প্রথম ছবিটাতে পূর্নিমা'দিকেও বাচ্চাদের একজন মনে হচ্ছে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
পূর্ণিমাদি তো বাচ্চাই!
তারে আপনে বড় মনে করছিলেন এতদিন?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
.......................................................................................
Simply joking around...
ভাল লাগলো একটি ইতিবাচক উদ্যোগের কথা জেনে। সাথে আপনাকেও ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
.......................................................................................
Simply joking around...
জানিনা কতটুকু সাহায্য করতে পারবো কিন্তু সাথে থাকতে চাই।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
সাথে থাকলেই সাহায্য হবে।
.......................................................................................
Simply joking around...
দারুন একটা উদ্যোগ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
.......................................................................................
Simply joking around...
আমার কথা ভুলে যাবেন না। আমি আছি।
(কানাডা থেকে যারা সহায়তা করতে চান আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন)।
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ, সেলিম, এগিয়ে আসার জন্য।
.......................................................................................
Simply joking around...
তাহলে চাকুরীটা ছাড়লে? আবশোষ আমার, এই চাকুরির জন্য আমাকে তুমি সময় দাও নাই। এখন ভাবছি তুমি বিনা টাটকার কী হবে? কী হবে?
@নজরুল এই লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ। তোমার আনিস ভাই যখন এর সাথে জড়িয়েছে। তখন এটা নিয়ে আমি আশাবাদি।
--------------------------------------------------------------------------------
ট্যাকা দিবা না?
.......................................................................................
Simply joking around...
কী দারুণ একটা লেখা। কত আশা, কত স্বপ্ন দেখায় এটা। উদ্যোগের সাথে জড়িত সবাইকে অভিনন্দন। যতটুকু পারি, সাথে আছি, সাহায্য করব। এবং খুব ইচ্ছা আছে একদিন কখনো সরাসরি গিয়ে দেখে আসব।
ল্যাপটপের ব্রাউজারে একটু ঝামেলা করছিলো তাই সামিল হতে দেরী হয়ে গেলো। এসসিবি থেকে আমার জন্যে সুবিধা হয় তাই পুর্ণিমাদির হিসেবেই ৭০ জনের একজন হিসেবে এমাস থেকেই ১ বছরের স্ট্যান্ডিং ইন্সট্রাকশন দিয়ে দিলাম। এমাসেরটা অলরেডি চলে গেছে আর মেসেজ দিলো স্ট্যান্ডিং ইন্সট্রাকশন প্রসেস হতে ২ কর্মদিবস লাগে। বর্তমানে আর্থিকভাবে বেশ একটু টাইটের মধ্যে আছি তবে ভবিষ্যতে অবস্থা একটু ভালো হলে ৩৫ জনের একজন হতে আশা রাখি।
আনিস ভাইকে অকৃত্তিম শ্রদ্ধা। আপনার স্বপ্ন দেখা যেনো থেমে না থাকে। নজরুলকেও ধন্যবাদ এটা নিয়ে লেখার জন্যে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আমি আছি। অ্যাকাউন্ট নাম্বার টুকে রাখছি। কোনো সপ্তাহান্তে গেলে জানাবেন। আমি যেতে ইচ্ছুক।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
নতুন মন্তব্য করুন