• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

তোমার জন্য লেখা এলোমেলো শব্দের ঝাঁক-২

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০১/১০/২০১৪ - ৮:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় মা'মনি,

প্রতিদিন সকালে বাসা থেকে বের হয়ে কয়েক কদম এগুতে না এগুতেই রাস্তার পাশের পোস্টাপিসটা চোখে পড়ে। আর তক্ষুনি—মা'মনি—তোমার কথা মনে পড়ে আমার! চিঠির তো আর সেই দিন নেই আগের মতো—তবু পোষ্টাপিস আছে এখনও। সেখানে সুদর্শন খাম আর মনোহর ডাকটিকেট পাওয়া যায়। তুমি বলেছিলে যাবার বেলায়—বাবা চিঠি লিখো—‘খামে ভরে তুলে দিও আঙুলের মিহিন সেলাই’। বুঝি, কতটুকু আকুতি পুষে রাখো ভেতরে তোমার। একবিংশ শতাব্দী যখন তোমাদের প্রতি পলে পলে গতির রোলার কোষ্টারে চেপে বসতে সম্মোহিত করেই চলেছে—তখন তোমার এই স্থিতি—এই ধীরতা আমাকে যুগপৎ মুগ্ধ ও আশঙ্কিত করে। আবেগের যে শান্ত ভরা নদী তোমার ভেতর দিয়ে ধীরে বয়ে চলেছে—জানি, তার প্রতি বাঁকে অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতির জীবাশ্ম ঠাই খুঁজে নেবে সুনিশ্চিত। কিছু আনন্দের, কিছু বেদনার, আবার কিছু বেদনা মধুর হয়ে যাবার। বর্তমানের পথ চলতে চলতে তুমি হয়ত অকস্মাৎ কখনো মুহূর্ত দুইয়ের জন্য থমকে দাঁড়াবে। মিস হয়ে যাবে গন্তব্যের কোন জরুরি ট্রেন। জরুরি কি?

তোমায় চিঠি লিখব বলে সেই কবেই খাম-ডাকটিকেট কিনে রেখেছি। ৯ ইঞ্চি দীর্ঘ আর ৬ ইঞ্চি প্রস্থের সাদা রঙের এই খামটির উপরের প্রান্ত থেকে আধ ইঞ্চি ভেতরে মাঝ বরাবর তোমার চোখে পড়বে হলুদ পশ্চাৎপটে ইংরেজি বর্ণমালার প্রথম অক্ষরটি। তার ঠিক ডান পাশে ওপরের দিকটায় গ্রীক ভাষায় ‘প্রতেরিওটিতা’, নিচে ইংরেজিতে ‘প্রায়োরিটি’। সাইপ্রাসের রাষ্ট্রভাষা যুগপৎ গ্রীক ও তুর্কি। ভূমধ্যসাগরের মাঝখানে একটি একলা ভেলার মত ভেসে থাকা এই দ্বীপটিতে শতাব্দীর পর শতাব্দী জুড়ে নানান ভাষার—নানান বর্ণের—নানান দেশের—নানান সংস্কৃতির বহু মানুষের মেলবন্ধন ঘটেছে। যুদ্ধ-বিবাদও হয়নি কম। সেসব না হয় অন্যকোন চিঠিতে লিখবার জন্য তুলে রাখি। আজ বরং অনেকটুকু সময় নিয়ে—অনেক যত্ন করে—গভীর ভালোবাসায় হৃদয় কাঁদাতে কাঁদাতে সাদা খামের ওপর গোটা গোটা অক্ষরে লিখব তোমার ঠিকানা। বাবা-বাবা গন্ধ যদি ভরে দিতে পারি—চিঠির নিখুঁত ভাঁজে ভাঁজে—দেব তাও দেব। বাংলাদেশে পৌঁছুতে ডাকমাশুল লাগবে মোট ৮৯ ইউরো সেন্ট তোমাদের মুদ্রায় আনুমানিক ৮৭ টাকা। “মেয়েকে চিঠি লিখব, ওর আছে ডাকটিকেট জমাবার শখ”, পোস্টমাস্টারের কাছে মৃদুস্বরে অনুনয় করলাম—বললাম যত রকমের স্বল্পমূল্যের ডাকটিকেট আছে তা দিয়ে ৮৯ সেন্ট পুরিয়ে দিতে। নানা রঙের প্রজাপতির মত অনেকগুলো ডাকটিকেট হাতে পেয়ে নিশ্চয়ই তোমার প্রজাপতি মন আনন্দে নেচে উঠবে—আমি তো তখনই তা মনের চোখ দিয়ে পরিষ্কার দেখতে পারছিলাম। আপাত নির্জন এই শহরটি সামারে হয়ে গেছে আরো নির্জন। পোস্টাপিসে ভিড় ভাট্টা নেই বললেই চলে। হাতে তেমন একটা কাজ নেই, পোস্টমাস্টার তাই আন্তরিকতার কমতি দেখালেন না। ডাকটিকেটের পাতা বের করে এক কোণা থেকে একটি একটি করে ডাকটিকেট ছিঁড়ে আলাদা করতে থাকলেন। ‘এর বেশি আর সম্ভব হলো না’, খামসহ ডাকটিকেটগুলো এগিয়ে দিলেন তিনি। চার রকমের ডাকটিকেট পাওয়া গেল—সাথে বিনি পয়সায় ‘রিপাবলিক অব সাইপ্রাস’ —লেখা ও লোগো দুই-ই—কোণাকুণি ছিঁড়ে দেবার উদ্দেশ্য এতক্ষণে জানা গেল। আমি তো জানি, ডাকটিকেটগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখবে তুমি—কত রকম তথ্য উদ্ধারে মগ্ন হবে—একাকী অথবা প্রিয় কোন বান্ধবী সহযোগে।

তোমাকে চিঠি লিখতে বেশ খানিকটা দেরীই হয়ে গেল, মা! মনে হয়, এই তো সেদিন তোমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে পাড়ি জমালাম সুদূরের পিয়াসী—নভোমণ্ডলের অপার আকর্ষণে। এরই মধ্যে যে একমাসের বেশি সময় চলে গেছে—বুঝতেই পারিনি। নক্ষত্রের কোন কোন রাতের অমোঘ আকর্ষণ হয়ত মানুষের নভোচারী সত্ত্বাকে গগনবিহারী করে, তবু কি তার মাটির পৃথিবীর মমতার কাছে ফিরে না এসে কোন উপায় থাকে? তবু এই যে এতটা দেরি হয়ে গেল—তারও নিশ্চয় একটা কারণ আছে। সত্যি বলতে কি, চিঠি লিখবার জন্য মনের উৎসমূলে ঠিক যতটুকু প্রাণরসের প্রাচুর্য আর অনুভূতির তীব্রতা সঞ্জীবিত হওয়া প্রয়োজন ততটুকু না হলে চিঠি তো আর চিঠি হয়ে উঠে না। চিঠি যে শুধু চিঠি নয়—দূরবর্তী দু’টি মনের মধ্যে তীব্র অনুভূতির তড়িৎপ্রবাহও যে তা! সারাদিন ল্যাবে কাজ করে, আকাশের নাড়ি দেখে, দিনশেষে যখন নিজের স্টুডিওতে ফিরি তখন শরীরটা থাকে ভীষণ ক্লান্ত—মন ভীষণ অবসন্ন। কাগজ-কলম নিয়ে বসতেই ইচ্ছে করে না তখন। তাই ফোনেই সেরে নেই দরকারি বার্তা বিনিময়। তারপর যখন রাঁধতে লেগে যাই—তোমাদের কথাগুলো কানে বাজতে বাজতে একসময় দৈনন্দিনের আরো অনেক আটপৌরে কাজের ভিড়ে হারিয়ে যায়।

আমার স্টুডিও থেকে ইউনিভার্সিটি মাত্র দশ মিনিটের হাঁটা পথ। সামান্যই। কিন্তু গ্রীষ্মের এই তপ্ত দিনগুলোতে সামান্য পথটুকুই রোদে তেতে উঠে। দিনের প্রথম প্রহরেই সূর্যরাজের সে কী প্রবল প্রতাপ! দূরে নীল আকাশের কান্না শুকিয়ে যায়। আর একচিলতে মেঘ—সে যেন এক বিরল আল্বার্টাস। দাবদাহ বাহিরে—অন্তরে—সবখানে। রাস্তার দু’পাশের বাড়িগুলোর চারপাশটা দেখতে দেখতে এগোই। একচিলতে ছোট্ট কার পার্কিংয়ের পেছনের দিকে বেঁধে রাখা আদুরে কুকুরগুলো সকালের এক প্রহর গড়াতে না গড়াতেই বিরক্ত মুখে শুয়ে থাকে বিকেলের প্রতীক্ষায়। উপেক্ষিত বেড়ালগুলো রাস্তার দু’ধারে পার্ক করে রাখা এক-একটি মোটরগাড়ির নিচ থেকে মাথা উঁচিয়ে সতর্ক চোখে পথচারীর চলার গতি অনুসরণ করতে থাকে। ইউনিভার্সিটি কাছে এলে উঁচু উঁচু সারি সারি ঝাউগাছ চোখে পড়ে। পাতার ফাঁক দিয়ে ধ্বনিহীন প্রতিধ্বনির মত সকালেই ভেসে আসে ঘুঘু ডাক—দূরবর্তী গির্জের ঘণ্টাধ্বনি—আটটা বাজার সংকেত! তখন আমার জীবনানন্দের কথা খুব মনে পড়ে। কোন এক অলস দুপুরে হিজলের বনে গিয়ে একসাথে পৃথিবীর সব ঘুঘুদের ডাক শুনতে মনটা বড় আনচান করে, মা'মনি!

আজ সাইপ্রাসের স্বাধীনতা দিবস। দীর্ঘ এক শতাব্দীর ব্রিটিশ শাসন থেকে সাইপ্রাস ১৯৬০ সালের ১৬ ই আগস্ট মুক্ত হয়েছিল। আজ ছিল ছুটির দিন। তাই হাতে পেলাম অল্পকিছু অলস সময়। সাতসকালে ব্যালকনিতে দাঁড়াতেই নজরে এলো মিউনিসিপালটি নিযুক্ত পাতাকুড়ুনির কর্মতৎপরতা। গতরাতের ঝরে পড়া পাতা-ডাল-খড়কুটো ঝেটিয়ে একত্রিত করে পলিথিনের একটি বিশাল ব্যাগে পুরে রাখছিল সে। ঘরে ফিরে দেখি, বিগত এক মাসের ঝরে পড়া এলোমেলো ভাবনাগুলো কে যেন কুড়িয়ে এনে স্তূপাকারে মগজের থলের ভেতর ফেলে রেখেছে। তাই নিয়ে বসেছি এইবার তোমায় লিখব বলে। আমিরাতের মস্ত পাখিটায় ঢাকা থেকে উড়ে আসলাম দুবাই। তারপর বিরক্তিকর সাত ঘণ্টার যাত্রাবিরতি। তারপর দুবাই থেকে লারনাকা। প্রতিবারেই ‘লারনাকা’ শব্দটি আমাকে আরো একটি সম-ঝংকৃত শব্দের কথা মনে করিয়ে দেয়। এক অসম্ভব ধূর্ত রাজনীতিকের জন্ম হয়েছিল সেখানে।

তোমার জন্য লেখা এলোমেলো শব্দের ঝাঁক-১


মন্তব্য

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

:(

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

যার হৃদয় আছে, দুঃখ পাওয়া তারই তো সাজে!

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

অতিথি লেখক এর ছবি

বিষণ্ন চিঠি ভাল লাগলো।
সুলতানা সাদিয়া

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

ধন্যবাদ, সুলতানা সাদিয়া—পড়বার ও মন্তব্য করবার জন্যে!

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

Sohel Lehos এর ছবি

এত সুন্দর করে কিভাবে লেখেন? একটু খুলে বলেন। আমি শিখতে চাই (Y)

সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল :)

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

আপনার মজ্জায় লেখার চৌষট্টি কলা মিশে আছে। সেটির প্রতি সুবিচার করুন—নিষ্ঠাবান হোন, আমি লিখে দিতে পারি আপনার হাতে সোনা ফলবে। নিজেকে প্রতিনিয়ত অতিক্রম করে যাবার প্রচেষ্টাটুকু হলো সবচেয়ে বড় ফল-প্রদায়ী শিক্ষা। জানি, আপনিও তা জানেন—তবু বললাম, উচ্চকণ্ঠ মার্জনা করবেন।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

মনটা বিষণ্ণ হলো বটে। প্রবাসী ছেলেটার কথাও মনে পড়লো।
আপনার মা'মনির জন্য একরাশ শুভেচ্ছা!

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

হ্যাঁ, পার্থক্য একটাই—কোথাও বাবা প্রবাসী, কোথাও বা সন্তান। নাকি ভেতরে ভেতরে আমরা সবাই প্রবাসী—বড়োবেশি একা!

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

গান্ধর্বী এর ছবি

(Y)

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রথমে এটা পড়ে তারপর এর আগেরটা পড়লাম। অসাধারণ লেখা! এত সুন্দর করে যে কেউ মনের আবেগগুলোকে প্রকাশ করতে পারে তা এই প্রথম জানলাম। আপনার আর আপনার মেয়ের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।

ফাহিমা দিলশাদ

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

ধন্যবাদ, ফাহিমা দিলশাদ। সবুজ বাতাসের মত সতেজ মন্তব্যের জন্য। আগেরটাতেও আপনার মন্তব্যটি ছিল বড়ই আন্তরিক। আরো আরো লিখবার প্রেরণা পেলাম, সেইসাথে নিজেকে প্রীতিধন্য মনে হচ্ছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। শুভপ্রীতি।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

এক লহমা এর ছবি

এ সেই বিষণ্ণতার কাহিনী যা পরে মিষ্টি মধুর হয়ে উঠবে।
তাদের আপনার কাছে নিয়ে আসবেন না?

(শব্দের ঝাঁক-১-এর লিঙ্কটায় টিপি লাগালে এই ঠিকানায় চলে যাচ্ছে,
http://www.sachalayatan.com/node/50026/edit
যাওয়া দরকার, এই ঠিকানায়।
http://www.sachalayatan.com/node/50026
ঠিক করে দেওয়া যাবে? )

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

ধন্যবাদ, এক লহমা। পড়বার, ভুল ধরিয়ে দেবার ও মন্তব্য করবার জন্য। শুধরে দিলাম। কাছে তো নিয়ে আসতেই চাই। মেয়েটি এবার এইটে উঠবে—আগামী বছর আছে জে এস সি-র ঝামেলা। গিন্নী প্রসূতি-বিশেষজ্ঞ—তার আছে পেশাগত জটিলতা। সব মিলিয়ে জেরবার হয়ে আছি, ভাই। শুভপ্রীতি।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

অতিথি লেখক এর ছবি

আবেগের নিবিড় প্রকাশে ভালো লাগা অনেক।

শুভকামনা। অনিঃশেষ।

দীপংকর চন্দ

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

ধন্যবাদ দীপংকর। শুভপ্রীতি।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

গান্ধর্বী এর ছবি

আপনার লেখাগুলো কবিতা হয়ে যায় কেন? আপনার লেখার ভক্ত হয়ে গেছি ভাই।

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

আপনার মতো সমঝদার ভক্ত পাওয়া যুগপৎ সম্মান ও ভাগ্যের ব্যাপার।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

কল্যাণ এর ছবি

দারুণ লিখেছেন রোমেল ভাই, বরাবরের মতই। পড়ে অবশ্য মনটা খারাপ হল। অনেক দিন পর আপনার লেখা পড়লাম, এটাও অবিশ্যি একটা পাওনা।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

কল্যাণ ভাই,
অনেক দিন পরে আপনারও দেখা মিলল। কলম দিয়ে লেখা বেরুয় না, যা বের হয় তা দীর্ঘশ্বাস। ভালো থাকবেন, ভাই!

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

কল্যাণ এর ছবি

:)

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।