মার্চের ৩০ এবং ৩১ তারিখ রাতে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে ফুটবল শক্তিগুলো তাদের সর্বোচ্চ ঢেলে দেয়ার চেষ্টা করেছিল চ্যাম্পিয়ান্স লিগের চারটা কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে। ফ্রান্সের লিওন (লিঁও), জার্মানির মিউনিখ, ইংল্যান্ডের লন্ডন এবং ইটালির মিলানে বসেছিল তারার মেলা। সে মেলায় সব তারা যেমন দ্যুতি ছড়াতে পারেনি, তেমনই কিছু তারা দ্যুতি ছড়ানোর পরও দিন শেষে ফল নিজের অনুকূলে নিতে ব্যার্থ হয়। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে অন্তত দুটো খেলায় ফলাফল বাজির দরের বিপক্ষে গিয়েছে যদিও দুটোতেই ফেভারিট ভাবা দলের জন্যে এ্যাওয়ে ম্যাচ ছিল। অন্য দুটো খেলায় আগ্রহ তুলনামূলক ভাবে কম ছিল সবার তবুও ফেভারিট দলই জিতেছে তবে সেটা তাদের জন্যে হোম ম্যাচ ছিল। আগামী কাল ৬ এপ্রিল এবং পরশু ৭ এপ্রিল বসতে যাচ্ছে আবার তারার মেলা - দ্বিতীয় লেগের খেলা। এই পর্বেই চূড়ান্ত হয়ে যাবে কোন চারটি দল যাচ্ছে সেমিফাইনালে। এই লেখায় প্রথম লেগের ফলাফল পর্যালোচনা এবং দ্বিতীয় লেগের সম্ভাব্য ফল নিয়ে বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করবো। গতবারের মত এবারও আগ্রহী ব্লগারদের মন্তব্য অংশে আড্ডা জমিয়ে তোলার জন্যে আহ্বান জানাচ্ছি।
প্রথম কোয়ার্টার ফাইনাল: লিওন বনাম বোরডো
এবারের চ্যাম্পিয়ান্স লিগের সবচেয়ে কম আগ্রহ ছিল এই ম্যাচটা নিয়ে। যেখানে রিয়াল মাদ্রিদ, চেলসি, এসি মিলান অথবা লিভারপুলের মত দল বাদ পড়ে গিয়েছে আগেই, সেখানে ফ্রান্সের এই দুই প্রতিপক্ষের এত দূর চলে আসাটা বাড়াবাড়ি রকমেরই মনে হয়েছে। তবে এটাও ভুলে গেলে চলবে না গ্রুপ পর্যায়ে লিভারপুল এবং প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়েই লিওন কোয়ার্টারে এসেছে। প্রথম লেগের খেলা লিওনের নিজেদের শহরেই ছিল এবং সেখানে তারা বোরডোকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেমিতে যাওয়ার পথ মোটামোটি পাকাপোক্ত করে নিয়েছে। আগামী সাত তারিখের খেলায় একটা ড্র করলেই চলবে তাদের জন্যে, এমন কি ০-১ গোলে হেরে গেলেও ক্ষতি নেই। এগ্রিগেট ফলাফলে এগিয়ে থেকে তারা চলে যাবে সেমিতে।
দ্বিতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল: বায়ার্ন বনাম ম্যানইউ
ইতিহাস সাক্ষি দিচ্ছে ম্যানইউ কোন দিন মিউনিখের মাটিতে জিততে পারেনি। বায়ার্নের বিপক্ষে ম্যানইউর একমাত্র জয়টা ১৯৯৯ সনের ফাইনালে, তবে সেটা বার্সিলোনার নূ ক্যাম্পে। এছাড়া অন্য আর তিন মোকাবেলায় ম্যানইউ হেরেছে। তবে একই রকম ইতিহাস এসি মিলানের সাথে মিলানের মাটি নিয়েও বলা হয়েছিল। কিন্তু সেটা যেহেতু ৩-২ গোলে মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছিল, তাই এটি নিয়েও ভিন্ন কিছু হবার ধারণা করা হচ্ছিল। খেলার ৬৪ সেকেন্ডের মাথায় ফর্মের তুঙ্গে থাকা ওয়েন রুনি যখন প্রথম গোল করে ম্যানইউকে এগিয়ে নেয় তখন সেই ধারণা আরো বদ্ধমূল হচ্ছিল। অথচ ৭৭ মিনিটে রিবেরির নেয়া ফ্রি-কিক লাফিয়ে উঠা রুনির পায়ে লেগে যখন মারাত্মক ভাবে ডিফ্লেক্টেড হয়ে ভ্যান ডার সারকে চুল পরিমাণ নড়ার সুযোগ না দিয়ে গোলে ঢুকে, তখন থেকে দুর্ভাগ্য তাড়া করতে শুরু করে ম্যানইউকে। আর এর সমাপ্তি ঘটে খেলার শেষ শর্টে আরেকটা গোল খেয়ে ১-২ গোলে হেরে যাওয়ার মধ্য দিয়ে। তবে ম্যানইউর দুর্ভাগ্য হার দিয়েই শেষ হয়নি। খেলার যেই মিনিটে তারা শেষ গোলটা খায়, তখন মধ্য মাঠে পায়ে আঘাত পেয়ে চরম ভাবে আহত হয় ইনফর্মার ওয়েন রুনি। পরবর্তীতে জানা গিয়েছে সে দুই থেকে চার সপ্তাহের জন্যে মাঠে নামতে পারবে না। এদিকে ম্যানইউর আরেক তারকা স্ট্রাইকার মাইকেল ওয়েন ইতিমধ্যে ইনজুরির কারণে মাঠের বাইরে। এ অবস্থায় ৪ এপ্রিল নিজেদের মাটিতে চেলসির বিপক্ষে ১-২ গোলে হেরে টানা চতুর্থবার ইংলিশ লিগ জয়ের যে রেকর্ড করার স্বপ্ন তারা দেখছিল তা প্রায় উবে গিয়েছে এখন। আগামী ৭ এপ্রিল ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ফিরতি লেগের খেলায় কী হয় সেটাই এখন দেখার বিষয়। এদিকে গত রবিবার ইংল্যান্ডের সানডে মিরর পত্রিকা খবর দিয়েছে রুনি নাকি ইনজুরি নিয়েই ফিরবে বায়ার্নের বিপক্ষে খেলতে। এখন দেখার বিষয় সেই ফেরা আদৌ কোন কাজে দেয় কিনা।
তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল: আর্সেনাল বানাম বার্সিলোনা
চারটা কোয়ার্টার ফাইনালের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছিল এই খেলাটা। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ান বার্সিলোনার সাথে ইংলিশ জায়ান্ট আর্সেনালের ম্যাচটা তাই দক্ষিন লন্ডনের এ্যামিরাটস্ স্টেডিয়াম থেকে শুরু করে বিশ্বের সব এলাকার ফুটবল প্রেমীদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। খেলার প্রথমার্ধে একতরফা খেলেও বার্সিলোনা গোল করতে ব্যর্থ হয়। তবে দ্বিতীয়ার্থের শুরুতেই ইব্রাহিমোভিচ গোল করে বার্সিলোনাকে এগিয়ে নেয় এবং তের মিনিট পর আরেকটি গোল করে এই লিডকে দ্বিগুণ করে। অথচ খেলার যখন মাত্র বিশ মিনিট বাকি এবং বার্সিলোনা ২-০ গোলে এগিয়ে তখন হঠাৎ করেই আর্সেনাল খেলায় ফিরে আসে। ৭০ মিনিটে ওয়ালকট এবং ৮৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ফ্যাব্রিগাস গোল করে ২-২ গোলে সমতা নিয়ে আসে খেলায়। যদিও এর পর ১০ জনের বার্সাকে আর কাবু করতে পারেনি আর্সেনাল ফলে স্কোর লাইন সেটাই থেকে যায়। আগামীকাল ৬ এপ্রিল আর্সেনাল খেলতে যাবে স্পেনের বার্সিলোনা শহরের নূ ক্যম্পে। হোম গ্রাউন্ড হওয়াতে শক্তিশালী বার্সা নিঃসন্দেহে এই খেলায় এগিয়ে। তার উপর প্রথম লেগের দুইটা এ্যাওয়ে গোলতো আছেই। ফলে সেমিতে যেতে হলে আর্সেনালকে অসাধ্য সাধন করতে হবে। সরাসরি বার্সিলোনাকে তাদের মাটিতে হারালেই কেবল সেটা সম্ভব।
চতুর্থ কোয়ার্টার ফাইনাল: ইন্টার মিলান বনাম সি.এস.কে.এ মস্কো
এই খেলায় ইন্টার পরিষ্কার ফেভারিট ছিল। তার উপর খেলা তাদের নিজেদের মাটিতে। অথচ এরকম পরিস্থিতিতে মস্কোকে হারাতে তাদের যথেষ্ট ঘাম ঝরাতে হয়েছে। খেলার ৬৫ মিনিটে করা ইন্টারের একমাত্র গোলটাই শেষ পর্যন্ত খেলার ফলাফল নির্ধারণ করে দেয় – ইন্টার বিজয়ী হয় ১-০ গোলে। তবে আগামীকাল দ্বিতীয় লেগের খেলা হবে রাশিয়ার মস্কোতে। ইউরোপের যেকোন দলের জন্যে রাশিয়ায় খেলতে যাওয়াটা কঠিন, তার উপর এরকম ন্যূনতম ব্যবধানের লিড নিয়ে বিষয়টা আরো জটিল করে তুলেছে ইন্টার। এই খেলায় হেরে যদি ইন্টার সেমিতে যেতে না পারে তবে আমি অন্তত অবাক হবো না।
এই হচ্ছে প্রতিটা ম্যাচের সার সংক্ষেপ। ধীরেধীরে রাত নেমে আসছে পৃথিবীর বুকে। এই রাত পার হলেই আগামীকাল শুরু হবে দ্বিতীয় লেগের লড়াই। কে জিতবে সেটা তোলা থাক খেলার নব্বই মিনিটের জন্যে। তবে আলোচনার মাধ্যমে চায়ের কাপে ঝড় তুলতে বাঁধা নেই কারো। আসুন আমরাও ব্লগের পাতায় শুরু করি সেই ঝড়। জয়তু চ্যাম্পিয়ান্স লিগ!
৫ এপ্রিল ২০১০
ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড
পুনশ্চ - গত পর্বের আড্ডা দেখুন এখান থেকে।
মন্তব্য
লিওন - বোর্দোর আগের লেগের ফলাফলে বোর্দোর পাঁড় সমর্থকরাও বোধহয় সেমিতে ওঠার আশা করবেননা ,মেলা দিন বাদে (সেই মোনাকোর ফাইনাল খেলার পর বোধহয় ) ফের একটি ফ্রেঞ্চ দল সেমিয়ে উঠছে ।
ম্যানইউ -বায়ার্ন ম্যাচ হতে যাচ্ছে ম্যাচ অব দ্য উইক ।পর পর দুটি ভাইটাল ম্যাচ হেরে ম্যানইউ আপাতত কোণঠাসা অবস্থায় আছে ,আর দারুণ কামব্যাকের পর বায়ার্ন স্বাভাবিকভাবেই একটু আপবিট থাকবে ,তবে ওল্ড ট্রাফোর্ডে ফের ম্যানইউকে ভাগ্য উপহাস করবে ,এতটা হতাশাবাদী আমি এখনো নই ।তার ওপর রাফায়েল ,ক্যারিক ,ন্যানিকে খেলানোর ঘোষণাটা আপাতত আমার কাছে পজিটিভই মনে হচ্ছে ।ওদিকে সকারনেটে দেখলাম ,রুনির খেলার ৪০% চান্স রয়েছে । এটা এখনো বোধহয় গুজব ,(অন্তত যতক্ষণ না অফসিয়াল সাইট ভেরিফাই করছে) ,তারপরও রুনিকে বেঞ্চে রাখলেও সেটা টনিকের মত কাজ করতে পারে ।আর বিশ্বকাপের ঠিক আগে ইনজ্যুরড রুনিকে মাঠে নামিয়ে দেওয়ার মত নির্বোধও ফার্গি নন ।সব কিছু মিলিয়ে ,আমি বলব ,ম্যানইউর জন্য এটা ফিফটি ফিফটি ম্যাচ ,তবে আমি এটাও চাইব ,মাকেদা যেন শুরু থেকে খেলে ।
আর্সেনাল -বার্সা ম্যাচে দুদলই ইনজুরি জর্জর ,তবে আঁচটা আর্সেনালের গায়েই আঁচটা একটু বেশি ।ফ্যাব্রেগাস ছাড়া মিডফিল্ড আসলেই নখদন্তহীন ,ওদিকে আর্শাভিন -গ্যালাসও নেই ।হ্যাঁ ,বার্সারও পিকে পুয়োল নেই ,কিন্তু তারপরও মিলিতো -মার্কেজের ডিফেন্সে ফাটল ধরানোর মত খেলোয়াড় কই ?? বার্সা মোটামুটি বড় জয়ই পাচ্ছে ,এটা নিয়ে আমার খুব একটা সন্দেহ তাই নেই ।
ইন্টার -মস্কো খেলায় ইন্টার হোমে গোল না খাওয়ায় পষ্টতই এগিয়ে আছে ,তবে মস্কো নিজেদের মাঠে তাদের ভালই বেগ দিতে যাচ্ছে।
অদ্রোহ
রুনিকে নিয়ে যে গুজবটা ডাল-পালা ছড়াচ্ছে সেটা হয়তো দলকে উজ্জীবিত করার জন্যে। ইউরো স্পোর্টসও বলেছে ৪০% সম্ভাবনার কথা, তবে যেহেতু সেটা দুই দিন আগের রিপোর্ট, তাই তারা সেই সম্ভাবনাকে ৬০% ধরছে খেলার দিনের হিসেবে। যেটাই হোক, রুনি সাইড বেঞ্চে থাকলেও সেটা ম্যানইউর জন্যে অনুপ্রেরণা হবে।
আর্সেনাল বড় ব্যবধানে হারতে যাচ্ছে সন্দেহ নেই। মরিনহোর ইন্টারকে একটু সাবধানে খেলতে হবে আর লিওন সম্ভবত এখনই এক পা দিয়ে রেখেছে সেমিতে।
আশায় বুক বেধে আছি ম্যানইউর জন্যে। দেখা যাক কী হয়!
টুইটার
এই মাত্র খবর পেলাম রুনি খেলবে না।
ইউরো নিউজ রিপোর্ট
টুইটার
আর্সা বার্সার একটা সুন্দর ফুটবল ম্যাচ দেক্তে চাই। আগের ম্যাচের মতো খেলে বার্সা হেরে গেলেও দুঃখ নাই...
_________________________________________
সেরিওজা
বার্সার হারার কোন সম্ভাবনা দেখছি না। তারা চাইলেও মনে হয় না আজকের ম্যাচ হারতে পারবে। চরম ভাবে ইনজুরি আক্রান্ত আর্সেনাল করুণ পরাজয় বরণ করতে যাচ্ছে নিশ্চিত!
খোদ ইংলিশ মিডিয়া ধারণা করছে সেমিতে ইংল্যান্ড থেকে কোন দল থাকবে না এবার!
টুইটার
আজকে রাতে পৃথিবীতে বইসা আরেকটা অন্য গ্রহের ফুটবল ম্যাচ দেখার আশায় আছি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আমার মনে হয় না ম্যাচটা অন্য 'গ্রহের ম্যাচ' হবে। দুই দলই খর্বিত শক্তির, তবে আর্সেনাল বেশী আক্রান্ত।
টুইটার
হাফটাইমঃ মেসি ৩ - আর্সেনাল ১
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আর্সেনালের এবসেন্ট প্লেয়াররাঃ ফ্যাব্রিগাস, আরশাভিন, ভ্যান পার্সি, গালাস, এলেক্স সং ...
বার্সার এবসেন্ট প্লেয়াররাঃ ইব্রা, ইনিয়েস্তা, পুয়োল, পিকে, টুরে ...
শুধু এদেরকে নিয়েই একটা বিশ্বচ্যম্পিয়ন দল বানানো যায় ...
এরা সবাই থাকলে এইটা এই সীজনের সেরা খেলা হইতে পারতো ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
ইতিহাসের প্রত্যেকটা 'গ্রেট' দলের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এক বা দুইজন গ্রেট খেলোয়াড়, আর তাদের কেন্দ্র করে কয়েকজন ভালো খেলোয়াড়.....
এই বার্সা , আমার দেখা সেরা দল। ৯৮ সাল থেকে ফুটবলে যতদল দেখসি, সবার মাঝে...
_________________________________________
সেরিওজা
সেরা কিনা এখনো নিশ্চিত না, তবে নিশ্চিতভাবেই সবচেয়ে ডিসিপ্লিন্ড এবং এফিশিয়েন্ট টীম ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
সেরার খেতাবটা যদি খেলোয়াড়দের ওজন দিয়ে হয় তাহলে আমার আপত্তি আছে। রিয়ালের তারকা খচিত দলের থেকে মনে হয় আর 'সেরা' দল ছিল না দামের মূল্যে। কিন্তু তখনও তাদের খোড়াতে হয়েছে বেশী তারকার ভীড়ের কারণে। একই পজিশনের একাধিক খেলোয়াড় ছিল যা পরে খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্সে প্রভাব ফেলেছিল।
বর্তমান বার্সা একটা টোটাল টিম। ঠিক যেখানে যাকে দরকার সে আছে। সেমিতে ইন্টার মিলানের সাথে খেলা। দেখা যাক কী হয়
টুইটার
খুবই আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি এই ম্যাচটার জন্য। যদিও গ্রুপ পর্যায়ে ইন্টার হেরেছিল বার্সার কাছে, কিন্তু সেটা কোন ব্যাপারই না এখন।
এবারের আসরের সবচেয়ে জমজমাট ম্যাচ হবে নিশ্চিত, ফাইনালের আগেই ফাইনাল!
ইন্টারের ডিফেন্স ভাঙ্গতে হলে মেসি-জাভির বার্সাকে যারপর নাই বেগ পেতে হবে।
=========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
মেসি ৪ - আর্সেনাল ১ ... খেলা শেষ
নেক্সট টার্গেট রিয়েল মাদ্রিদ ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
১০ এপ্রিলের রিয়াল বনাম বার্সার খেলাটা দেখার মত হবে। ঐ খেলাই ঠিক করে দেবে কে চ্যাম্পিয়ান হতে যাচ্ছে লা লিগা-তে।
টুইটার
ম্যান ইউর বিদায়
সেকেন্ড সেমিতে বেয়ার্ন ভার্সাস লিঁও ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
নতুন মন্তব্য করুন