• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

লোহিত শয়তানের একদিন

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৮/০৪/২০১০ - ৩:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
“বিয়াপক খ্রাপ” সময় যাচ্ছে আমাদের, অর্থাৎ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের অন্ধ ভক্তদের। অথচ গত মাসের এই সময়টাই কী মধুর ছিল। ঐতিহাসিক তত্ত্বের ধ্বজাধারী তথা যারা বলেছিল ম্যানইউ কোন দিন এসি মিলানকে চ্যাম্পিয়ান্স লিগে হারাতে পারে নি এবং এবারও পারবে না, তাদের মুখে চুন-কালি মাখিয়ে ৭-২ গোলে জিতে নিয়েছিল প্রথম নক আউট রাউন্ড। তার কিছুদিন পরই চেলসিকে টপকে লিগের শীর্ষস্থানটাও পাকাপোক্ত করে নিয়েছিল। ফেইসবুকে তখন স্ট্যাটাস দিতাম ঘণ্টায় ঘণ্টায়। সাথে সাথে তীব্র সব মন্তব্যও পড়তো। বুঝতাম, উই আঢ় অন ফায়াঢ়! বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখেছি, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যত সফল তার তত বেশী সমালোচনা হয়। যেখানে সিটির কাছে গো-হারা হেরেও চেলসির সমর্থকরা বিবাদে যায় না, সেখানে ম্যানইউর ফ্যানদের স্ট্যাটাসে হুঙ্কার শুনলে “পেন্টুলুন খুলিয়া লাফাইয়া পড়ি” অবস্থা হয় তাদের। কারণ আর কিছুই না। উই আঢ় অন ফায়াঢ়!

আগুনের উপর বসে কল্পনায় বুনতে শুরু করলাম অনেক অনেক জাল যা দিয়ে বঙ্গপোসাগরের সব মাছ ধরে ফেলা যাবে। দুর্বল বায়ার্ন মিউনিখকে হারালেই চলে যাবো চ্যাম্পিয়ান্স লিগের সেমি ফাইনালে, পরপর চাতুর্থ বার (যেখানে রিয়াল মাদ্রিদ গত ছয় মৌসুমে একবারও কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে পারে নি)। সেমিতে জিতলেই (না জেতার কোন কারণ নেই) পরপর তৃতীয় বার চ্যাম্পিয়ান্স লিগের ফাইনাল। ইশ, বার্সিলোনাকে যদি পাওয়া যেত! গতবারের হারের শোধ চক্রবৃদ্ধি সুদে তুলতাম। এছাড়াও ১৮৮৮ সন থেকে শুরু হওয়া পৃথিবীর সবচেয়ে পুরোনো লিগ, ইংলিশ লিগে কেউ কখনো পরপর চারবার চ্যাম্পিয়ান হতে পারে নি। গত তিনবার টানা চ্যাম্পিয়ান হয়ে এবার সেটাই করা ছিল আমাদের স্বপ্ন। আর এসব স্বপ্নের পেছনে যে রসদ জোগাচ্ছিল সে হচ্ছে রুনী যে কিনা এবার গোল মেশিনে পরিণত হয়ে জোড়া জোড়া গোল করে চলেছিল লিগ এবং চ্যাম্পিয়ান্স লিগে। “জয়তু রুনী, জয়তু ম্যানইউ” - লোহিত শয়তান তথা রেড ডেভিলের সমর্থক এই আমরা বিয়ারের গ্লাস হাতে নিয়ে পাবে, বারে, স্পোর্টস বারে বা বাসায় টিভির সামনে হুঙ্কার দিতে শুরু করলাম....!

২.
কোয়ার্টার ফাইনালের আগেই ইন্টার মিলানের কাছে হেরে চেলসির বিদায়ের পর আমি তখন ড্যান্স ফ্লোরে ভরতনট্যম নাচার মত ক্যারিকেচার করতে শুরু করেছি। ম্যানইউর কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের আগে চেলসির সমর্থকদের এক চোট পচানোর জন্যে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিলাম, “চ্যাম্পিয়ান্স লিগ থেকে বাদ পড়ায় নাকি চেলসির জন্যে ভালো হয়েছে কারণ তারা এখন প্রিমিয়ার লিগে সময় দিতে পারছে! প্রিমিয়ার লিগে ঠিক আগামী ম্যাচেই ম্যানইউর কাছে হারলে সমর্থকরা কী বলবে? হয়তো বলবে সেটাও ভালো কারণ তখন খেলোয়াড়রা কিচেনে বৌ/গার্লফ্রেন্ডদের সময় দিতে পারবে”। আর যায় কোথায়, শুরু হয়ে গেলো কমেন্ট ওয়ার – চেলসি সমর্থক বনাম ম্যানইউ সমর্থক। আমি কেবল উপভোগ করতে লাগলাম।

অতঃপর এলো ৩০ মার্চ। বাংলা সিনেমাকেও হার মানায় এমন একটা খেলা শুরু হলো সেদিন। শুরুর ৬৪ সেকেন্ডে রুনীর করা গোলে ম্যানইউ যখন এগিয়ে গেলো, তখন আর পায় কে আমাকে। এমন ভাবে চিৎকার শুরু করলাম যে পাশের রুমে শারীরিক প্রেমে মগ্ন বালক-বালিকা তাদের ক্রিয়া বন্ধ করে আমার ক্রিয়া শোনা শুরু করলো! কিন্তু হায়, শেষ বিশ মিনিটে কোথা থেকে কী হয়ে গেলো। প্রথমে রুনীর পায়ে লেগে ডিফ্লেক্টেড গোলে সমতা আসলো, তারপর খেলার শেষ মিনিটের শেষ সেকেন্ডে গোল করে বায়ার্ন ম্যাচ জিতে গেলো। তবে এর থেকেও খারাপ সংবাদ ছিল ঐ শেষ সেকেন্ডেই পায়ে ব্যাথা পেয়ে আমাদের গোল মেশিন রুনী খোঁড়াতে খোঁড়াতে মাঠ ছাড়লো।

অবস্থা খুব খারাপ বুঝতে পেরেও নিজেকে সান্ত্বনা দিলাম মনে মনে, “ব্যাপার না। ফিরতি লেগে দেখে নেবো বায়ার্নকে”। ৪ এপ্রিল চেলসির সাথে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নির্ধারণী খেলা ছিল। সেটায় নূন্যতম ড্র করতে পারলেও আমাদের চলতো। আর যেহেতু খেলা আমাদের মাঠে, তাই অতটা চাপ ছিল না। রুনী খেলতে পারবে না, এটাই একমাত্র চিন্তার বিষয় ছিল কেননা আমাদের আরেক স্টার স্ট্রাইকার মাইকেল ওয়েনও তখন ইনজুরিতে। তবুও ভাবলাম দলটা যখন ম্যানইউ, একটা ব্যবস্থা হবেই, বারবাটোভতো আছে। এই ফাঁকে চেলসির সমর্থকদের উস্কে দিতে ফেইসবুকে আবার স্ট্যাটাস দিলাম, “বেকহাম চলে যাওয়ার পর আমরা রোনালদোকে বানিয়েছি, রোনালদো চলে যাওয়ার পর রুনি। আগামী কাল চেলসির বিপক্ষে আমরা বারবাটোভকে দিয়ে আবারও প্রমাণ করবো ম্যানইউ যে কোন পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সেরা দল।”

৪ এপ্রিল টানটান উত্তেজনায় শুরু হওয়া খেলাটায় বিশ মিনিটের মধ্যে গোল করে চেলসি এগিয়ে গেলো। এরপর ম্যানইউ যে আক্রমণ গুলো করেছিল, তার ভয়াবহতা এবং তীব্রতা এতটাই ছিল যে চেলসির খেলোয়াড়রা পর্যন্ত “বডি ল্যাঙ্গুয়েজ”-এ হতাশা দেখাতে শুরু করে। কিন্তু বারবাটোভ চরম ভাবে ব্যর্থ হলো প্রতিবার এবং একজন স্ট্রাইকারের অভাব ম্যানইউ হাড়ে হাড়ে টের পেতে থাকে। খেলার শেষের দিকে এসে সাইড বেঞ্চে বসে থাকা হার্নিয়ায় আক্রান্ত দ্রগবাকে যখন চেলসি নামালো তখন সে সাথে সাথেই সম্পূর্ণ অফ সাইড থেকে একটা গোল করে চেলসিকে ২-০ গোলের লিড এনে দেয়। রেফারী মনে হয় এটাকেউ সমতা করতে দুই মিনিট পর হ্যান্ড বল থেকে ম্যানইউ করা একটা গোলকে মেনে নিয়ে ২-১ করে দেয় স্কোর লাইন। তবে ঐ দ্বৈরথ ওখানেই শেষ। চেলসি ম্যাচটা ২-১ গোলে জিতে শিরোপার খুব কাছে চলে গেলো। মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকা ছাড়া তখন আমাদের কিছুই করার ছিল না। “লিগটাই বুঝি গেলো” অবস্থা কেননা এই হারে ম্যানইউ ২ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়ে চেলসি থেকে, হাতে খেলা আছে আর মাত্র পাঁচটা।

তবে খারাপ সময়ের চূড়ান্ত নিদর্শন তখনও আসে নি, এলো বায়ার্নের সাথে চ্যাম্পিয়ান্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি খেলার ৫১ মিনিটে। ৩-০ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করার ঠিক আগ মুহূর্তে একটা বাজে গোল খেয়ে খেলার স্কোর লাইন দাঁড়ায় ৩-১। তবে সেমিতে যে আমরা পা রেখেছি সে বিষয়ে কোন সন্দেহ ছিল না তখনও। কিন্তু ৫১ মিনিটে লাল কার্ড দেখিয়ে ম্যানইউর রাফায়েলকে বের করে দিলে দশ জন নিয়ে শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলে খেলা শেষ করতে পারে ম্যানইউ। যদিও দুই লেগ মিলিয়ে ফল দাঁড়ায় ৪-৪ কিন্তু এ্যাওয়ে গোলের সুবিধা নিয়ে অর্থাৎ বায়ার্ন বিদেশের মাটিতে বেশী গোল করেছে, সেই সুবিধা নিয়ে সেমিতে চলে যায় আর ম্যানইউ বাদ পড়ে চ্যাম্পিয়ান্স লিগ থেকে। মরার উপর খড়ার ঘা হিসেবে ব্ল্যাকবার্নের সাথে ১১ এপ্রিলের প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচটা গোল শূণ্য ড্র করে চেলসি থেকে পিছিয়ে পড়ে ৪ পয়েন্ট। ফলে শিরোপার লড়াইয়ে ফিরে আসার শেষ সুযোগটাও হারিয়ে গেলো। তার উপর গোল মেশিন রুনীর গোল করা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। সে এখন গোলই করতে পারে না। এরকম অবস্থায় শিরোপা জয়ের আশা জন্মান্ধ ম্যানইউ ভক্তও আর করে নি। এমন কি আর্সেনালের কাছে না জানি দ্বিতীয় স্থানটাও হারাতে হয়, সেই ভয়ে কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে যায় অনেকের মনে।

৩.
তিন দিন পরের ঘটনা। ১৪ এপ্রিল এক দারুণ ঘটনা ঘটে। টটেনহাম আর্সেনালকে ২-১ গোলে হারিয়ে দেয়। শুনলে মনে হবে যেন টেনেটুনে টটেনহাম জিতেছে। আসলে কিন্তু তা না। তারা পুরো খেলায় অধিপত্য বিস্তার করে ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল। একদম শেষের দিকে এসে আর্সেনাল একটা গোল শোধ করে। ফলে ১৭ এপ্রিল পরের ম্যাচে চেলসির সাথে কী খেলা দেখাতে যাচ্ছে টটেনহাম, সেটাই ছিল পত্রিকার পাতায় আলোচনার মূল বিষয় বস্তু।

auto
১৭ এপ্রিল তথা গতকাল ম্যানইউর জন্যে ছিল চরম গুরুত্বপূর্ণ এক দিন। ম্যানচেস্টার ডার্বিতে এবার শক্তিশালী দল গঠন করা ম্যানচেস্টার সিটির সাথে ছিল এ্যাওয়ে ম্যাচ। তেভেজের সুপার ফর্মের কারণে সিটির সাথে ম্যাচে ম্যানইউ বারবার কেঁপে যাচ্ছিল। এই মৌসুমে এর আগে সিটির সাথে যে দুইবার ম্যানইউ খেলেছে প্রতিবারই অতিরিক্ত সময়ে গোল করে জিততে হয়েছিল। তাই তেভেজ বারবার ঘুরে ফিরে আসছিল আলোচনায়। যথারীতি খেলা শুরুর পরও সে তার ঝলক নিয়ে হাজির হতে থাকে। অন্য দিকে ইনজুরি থেকে ফিরে রুনী একদমই নিষ্প্রভ ছিল এদিন। দুই দলের আক্রমণ এবং পাল্টা আক্রমণের খেলাটা নির্ধারিত নব্বই মিনিটের সীমা শেষ করলো ০-০ গোলে। আরেকটা ড্র যখন ম্যানইউর ভাগ্যে অবধারিত ভাবে লিখিত হতে যাচ্ছে সে সময় খেলার শেষ মিনিটে (৯৩ মিনিটে) পল স্কোলের লাফিয়ে উঠে করা হেড (সংযুক্ত ছবিতে দেখা যাচ্ছে) সরাসরি সিটির জালে। নিশ্চিত ড্র হওয়া ম্যাচটা ম্যানইউ জিতে গেলো চরম ভাগ্যগুনে। তবে দিনটা যে লোহিত শয়তানের ছিল সেটা প্রমাণ করতেই যেন ঠিক কয়েক ঘণ্টা পর আলোচ্য টটেনহাম বনাম চেলসি ম্যাচে টটেনহাম ২-১ গোলে চেলসিকে হারিয়ে তাক লাগিয়ে দিল সবাইকে। এবারও টটেনহাম ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল। চেলসি তাদের একমাত্র গোলটা করে অতিরিক্ত সময়ে। চেলসির জন্যে মরার উপর খড়ার ঘা ছিল তাদের অধিনায়ক জন টেরির লাল কার্ড। তবে টটেনহামের করা দুই গোল ১১ জনের চেলসি হজম করেছে, ১০ জনের টা নয় কেননা গোল গুলো টেরির লাল কার্ডের আগেই হয়েছিল।

আর মাত্র তিনটা খেলা বাকি কিন্তু ইংলিশ লিগ জমে গেলো দারুণ ভাবে। ৭৭ পয়েন্ট নিয়ে চেলসি এখনও শীর্ষে, কিন্তু এক পয়েন্ট নিচে ৭৬ পয়েন্ট নিয়ে ম্যানইউ দারুণ ভাবে ফিরে এসেছে শিরোপার লড়াইয়ে। অন্য দিকে আর্সেনালের হারে নিচের দিকের থ্রেটটাও এখন আর নেই। আগামী ২ মে চেলসি খেলবে লিভারপুলের বিপক্ষে লিভারপুলের মাঠে। এই খেলায় যদি কোন ভাবে চেলসি জয় বঞ্চিত হয়, আর ম্যানইউ যদি সুপার ফর্মে থাকা টটেনহামকে আগামী ম্যাচে নিজেদের মাঠে ওল্ড ট্র্যাফোডে হারাতে পারে, তাহলে হয়তো এবারের লিগের চ্যাম্পিয়ান পয়েন্টে নির্ধারিত হবে না, হবে গোল ব্যবধানে। তাতে আর কেউ জয়ী হোক বা না হোক, জয় হবে ফুটবলের নিঃসন্দেহে। কেননা এরকম টানটান উত্তেজনাই ফুটবলের পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হবার সার্থকত প্রমাণ করে বারবার।

কী হবে, কী হবে না - সেটা নিয়ে আপাতত চিন্তা বন্ধ করি। চরম বাজে একটা ২০ দিনের সময় কাল পার করে শেষ পর্যন্ত একটা দিন দেখতে পেলাম যেটা কেবলই আমাদের। যেই আমি জাঙ্কিদের সাথে কেবল মারামারিতেই জড়াই, সেই কিনা গিয়ে হাই-ফাইভ দিয়ে গলাগলি করলাম কাল। আর করবো নাই বা কেন? কাল যে ছিল লোহিত শয়তানের দিন।

১৮ এপ্রিল ২০১০
ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড।


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

আমিও লাল শয়তান এর ফ্যান। গতকালকের দিনটাই আমাদের জন্য দারুণ গেছে আসলে। মজা পেয়েছি টটেনহাম যেভাবে চেলসি কে নাচিয়েছে। এখন পরের ম্যাচে ম্যান ইউ কে না নাচালেই হয়। :-)

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

পরের ম্যাচটা নিয়ে আমিও ভয়ে আছি। তবে আপাতত কালকের দিনটাকেই উপভোগ করার চেষ্টা করছি। :)

ইশতিয়াক এর ছবি

লোহিত শয়তান জিন্দাবাদ! আপ্নে তো ভাই পুরা আমার মত। ইউনাইটেড এর জন্য পুরা জান কোরবান! পরবর্তী খেলায় টটেনহাম পাত্তা পাবে না। খেলাটা হবে ওল্ড ট্রাফোর্ড এ যেখানে চেলসি আর্সেনাল দুই দল এ খেলেছে হোয়াইট হার্ট লেনে। চেলসি লিভারপুলের ম্যাচটাই এই মৌসুমের শিরোপা কার হাতে যাবে তা নির্ধারন করে দেবে। তবে খারাপ খবর হল লিভারপুলের প্রানভোমরা ফার্নান্ডো টরেস খেলবেনা। চেলসির কাজটা অনেক সহজ হতে গেল...ঃ(

কাকুল কায়েশ এর ছবি

ইউ'ল নেভার ওয়াক অ্যালোন......

ইশতি,
এবার তাইলে তোমার মুখে গানটা শোনা যাবে, নাকি? :-D

==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

ফাহিম এর ছবি

ম্যান ইউ দেখতে পারি না শুধুমাত্র কোচ ফার্গুসনের জন্য, একটা বাচাল ও বেয়াদব টাইপের লোক! বাকি সব ঠিকাছে।

=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;

=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।