০।
এইটা আসলে ডায়েরী লেখার একটা প্রচেষ্টা। ডায়েরীতে নাকি মানুষ নিজেই নিজেকে, তার সময় কে বন্দী করে রাখে। আমিও চাই আমার সময়গুলো, চিন্তা গুলো বন্দী করে রাখতে। যাতে দশ বছর পর একদিন সচলের পুরান পাতা গুলো পড়তে পড়তে বুঝতে পারি ঠিক কেমন ছিলাম আমি, আমার চিন্তা গুলো। হাসতে পারি নিজের বোকামীতে। যেন আমার মন পবনের নাওয়ে ভেসে বেড়াতে পারি পুরান সময়ের অলি-গলিতে।
০১।
পরীক্ষা আসলেই অনেক কিছু করতে ইচ্ছে করে, যা যা ঠিক নয় সব। তবুও পড়ার টেবিলে বসে থাকার ট্রাই নিই, নিজেকে নিজেই ফাঁকি দিয়ে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে হিসেব করি- এক ঘন্টা তো হল, আর কত? আবার নিজেকে নিজেই পোষ মানানোর চেষ্টা করি- আরেকটু রোসো বাছা, তাইলেই হয়ত ফার্স্টক্লাস হবে। কিন্তু একটু পরে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে নিজে নিজেই ভাবি- এক জীবনে কি সব চাওয়া পূর্ণ হয়। আর এই দার্শনিক ভাব অযথাই মনের ভিতর নিয়ে সচলে লেখা দেবার চিন্তা করতে থাকি, বেশি করে বানান ভুল লেখার চেষ্টা নিতে থাকি।
০২।
আজ হঠাৎ করে কি যে হল, ফেসবুকে সবার প্রোফাইল ঘাটা শুরু করলাম। ছেলে-বুড়ো-বাচ্চা অথবা সচল কিংবা অচল। অনেক কিছুই দেখি, পরিচিত অনেককেই নতুন ভাবে দেখি। বুঝলাম পরিচিত বন্ধু বান্ধবদের অনেকেই বড় হয়ে যাচ্ছে। অনেকেই দেখি ছবির এ্যালবামে কোন রূপবতী কে ট্যাগ করে রেখেছে- my sweetheart. বুজলাম শালা নিজের সাথে সাথে আমাকেও বুড়ো বানানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। কারণ হয়ত এদের কারণেই কয়েক বছরের মধ্যেই কোন পিচ্চি কাধে লাফ দিয়ে বলবে- আংকেল। আর আংকেল মানেই তো সেই বুড়ো।
০৩।
গত কয়েকদিন ধরে নাগরিক বিষণ্নতায় আক্রান্ত। যা দেখি তাতেই মন খারাপ করার উপাদান খুজে পাই। কিন্তু গত দিন দুয়েক আগে হঠাত মন ভাল হয়ে যায়, অকস্যাৎ, অযাচিত ভাবে।
কৌশিক, ক্লাস সেভেন থেকে কলেজ, ৬টি বছর আমরা একসাথে মারামারি-কাটাকাটি আর দোস্তি করে কাটিয়েছি। সেই যখন থেকে মানুষ রঙ্গিলা স্বপ্ন দেখতে শুরু করে, সেই বয়স থেকে আমরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম একসাথে, একিরকম। থাকতাম হোস্টেলে তাই কত রাতের পর রাত ব্যাটার সাথে কেমন মেয়েকে আমরা ভালবাসব তাই নিয়ে রঙ্গীন সব আলোচনা করে কাটিয়েছি। কেমন দেশে থাকব এই নিয়ে কত ফ্যান্টাসী ছিল আমাদের। কিশোর কিংবা প্রায় তরুণ আমাদের কাছে বিপ্লব ছিল একরকম হাতের মোয়া। কিন্তু কলেজ থেকে বের হবার পর কেমন করে যেন আমাদের লাইন আলাদা হয়ে গেল। স্থানিক দূরত্ব হয়ত আমাদের মাঝে কিছুটা দূরত্বের তৈরি করল।
হঠাৎ করেই গত পরশু রাতে ব্যাটা কে দেখি ফেসবুকে। টোকা দিলাম অনেকদিন পর- আছিস? বলে- হুম। শুরু হল আবার আলোচনা। অনেক কিছু নিয়েই। একসময় ব্যাটা বলে- আসি, ঘুম আসছে। আমি বললাম- যা তাইলে। রাতে আর অনেকের সাথে চ্যাট করে ঘুমাতে যাবার আগে প্রোফাইল দেখতে গিয়ে দেখি ব্যাটা কলেজের সেই সময়ের মত আমার ওয়ালে লিখে রেখেছে- তুই কিন্তু এমন কাওকে বিয়ে করবি যে কিনা রাতের পর রাত তোর মত না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতে পারে। সাথে সাথেই মনটা ভাল হয়ে গেল, পুরান অনেক কথা মনে পড়ে গেল। বুঝে গেলাম যাদের সাথে আমার স্বপ্ন দেখার শুরু তাদের চাইলেও দূরে ঠেলে দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না।
০৪।
বয়সটা খারাপ। তাই গায়ে খারাপ বাতাস লাগাতে বড় ইচ্ছে করে। কিন্তু হয় না, এমনতো আর হয় না। তাই বলে অন্যদের গায়ে খারাপ বাতাস লাগাতে দেখলে পুরান ইচ্ছেটা যে চাগাড় দিয়ে উঠে না তাও না। তাই ঐদিন কয়েকজন কলা ভবনের সিড়িতে আড্ডা দিচ্ছি, এইসময় একজন এসে বলে দোস্তরা একা একা আর কত দিন? আমরা বলি- তাইলে দোকা হয়ে যা, মানা করছে কে তোরে। ছেলে বলে- সম্ভব হলেতো করতাম। আমরা হাসতে হাসতে বলি- হুম, তোরে তো বাপ-মা বিয়ে না করায়া দিলে আর কোন আশা নাই। রেগেমেগে ছেলে বলে- ফাইজলামী না। আমি ঠিক করছি বিয়ের পর প্রেম করব। সঙ্গে সঙ্গে আমরা বলি- তওবা, আস্তাগফিরুল্লাহ। পরকীয়া?? ছেলে আবার রেগে বলে- না ঐটা কে বলছে। আমি বলতাছি যে বিয়ের পর বৌয়ের সাথে ফোনে প্রেমালাপ করব। তারপর ধর বিকেল বেলা দুইজন দুই জায়গা থেকে টিএসসির ভিতর এসে দেখা করব, গল্প করব, হাত ধরাধরি করে হাটব। হাসতে হাসতে আমি বললাম- ব্যাটা বলদ হইলেও বুদ্ধি কিন্তু খারাপ দেয় নায়।
০০।
এই লেখাটা যখন লিখছি তখন দেখি প্রহরী ভাই আমার শেষ লেখাটায় একেবারে শেষের দিকে একটা কমেন্ট করেছে। মন্তব্য পড়ে নিজেই হেসে উঠি। লেখার ভিতর করা বাকীদের মন্তব্য গুলো আবার পড়ি, আবার হাসি। মন্তব্য গুলোর মত গল্পটা সত্য হলে ভাল হত। কিন্তু এক জীবনে সব হয় না। তাই গল্প গল্পই রয়ে যায় আর আমি থেকে যাই আদি, অকৃ্ত্রিম সেই পুরান আমি।
মন্তব্য
কিন্তু রবিকাকু তো বলেছিলেন 'মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায়'
হুম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
পরিকল্পনাটা খুবই ভাল। আমি নিজেও বহুবার চিন্তা করসি একটা ডায়েরি সিরিজ শুরু করব। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর হয়ে ওঠেনি। শুরু যেহেতু করসো, আশা করি তুমি চালায়া যাইতে পারবা। শুভকামনা থাকল।
লেখাটা ভাল লাগল
বিঃদ্রঃ আরো কিছু বলতাম (০২, ০৪ নিয়ে), কিন্তু নাহ্, থাক।
যা বলতে চান বলে ফেলেন, বানান ভুল ধরব না নিশ্চিত থাকেন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমার বানান অনেক দুর্বল। তাই থাক, তোমারে পয়েন্ট দিতে মন চাইতেছে না
আরে আমরা আমরাই তো
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
লেখাটা ভাল হয়েছে নিবিড়!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ অনিকেত ভাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ভালো লাগলো, পড়তে!
পড়া বাদ দিয়ে ব্লগ লেখার স্বার্থকতা খুজে পাইলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নিবিড় ভাই, যথারীতি আবেগীয় লেখা...
কলাভবনে গেলে আপ্নেরে কল দিমু কিন্তু ;বানান শিখনের লাইগা
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
আমার লেখায় কি আবেগের পরিমাণ বেশি থাকে
বানানে ভুল করা আমার জন্মগত দোষ
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নামটা চেনা চেনা মনে হয়।
কোন নামটা পিপিদা???
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
শিরোনামটা
লেখা সাবলীল হয়েছে।
বুঝছি কিসের কথা বলছেন, কিন্তু ঐটা তো রং পবনের নাও
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
হুমমম।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
সাইফুল ভাই খালি হুম হাম করলে চলবে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
না না, খালি হুম হাম কই করলাম? এখন যেমন আমি ঘুম, আর ঘাম।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
লেখাতো ভালো বটেই কিন্তু শিরোনামটাও দারুন হয়েছে
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
পরীক্ষা আসলে আমারো যে কত কিছু করতে মন চাইতো। আর পরীক্ষা শেষে যখন অফুরন্ত সময়, তখন ঘুমাতে ঘুমাতে ক্লান্ত হয়ে যেতাম।
ডায়েরি চলুক।
চলুক তাইলে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বাহ!! তুই তো খুবি ভালু ছেলে।
লেখাটা গতরাতেই পড়ছিলাম। কিন্তু পিসিটা এমুন গিয়ানজাম করতেছিল, মন্তব্য করতে পারি নাই।
সিরিজ চলুক। দিনপঞ্জি পড়ার মঝাই আলাদা।
বুঝতে হবে
আরে সিরিজ লেখা তোর কাজ, এইটা আমারে দিয়ে হবে না তাও কী মনে করে গতকাল এইটা লিখে ফেললাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আপনাকে বিপ্লব
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বেশ লাগল পড়তে৷
---------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ধন্যবাদ
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আপনার লেখা পড়ে আমার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের কথা মনে পড়ে গেল। আড্ডা দিতাম জগত-জীবন-সংসার - ভবিষ্ত...আর কতোকিছু নিয়ে....এখন খালি ভাবি, কী চাইলাম আর কি হইলাম।
আপনার পুরান স্মৃতি মনে করিয়ে দিতে পারাই এই পোষ্টের বড় স্বার্থকতা।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
- লেখাটা সেইরম হইতে পারতো, যদি আগেরটার সিক্যুয়েল হইতো!
কিন্তু তাই বলে কি এই লেখাটা ভালো হয়নি?
হয়েছে বৈকি! আলবৎ হয়েছে।
ডায়েরি লেখার প্রস্তাবে প্লাস। কিন্তু কোনো লুকাছুপা করলে সরাসরি মাইনাস। মাইনষে শুনছি ডায়েরিতে 'সবকিছু'ই লিখে রাখে। মৈত্রেয়ী দেবীর মতো লেখা লেখলে, যতো ভালোই হোক কইষ্যা মাইনাস কিন্তু দলে দলে, কথাটা জানি স্মরণ থাকে নিবিড়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ডায়েরি লিখব বলেই তো এই সিরিজের শুরু। লুকাছাপার কোন স্থান এইখানে নাই। আমার দ্বারা কৃ্ত যাবতীয় ভাল ভাল কাজের ফিরিস্তি এইখানে থাকবে বলে কথা দিলাম
আমি লিখলে তো লা নুই বেঙ্গলী লিখব তাই ন হন্যতে হবার কোন চান্স নাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
"মন্তব্য গুলোর মত গল্পটা সত্য হলে ভাল হত।"
বারবার বিভিন্নভাবে ছেলেটা শুধু এই কথাই বলে কেন? এটা গল্প, এটা গল্প।
শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা না তো?
আমার দিনপন্জি পড়তেই বেশি ভালু লাগে।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
শাক মাছ সবি দামী তবুও ঐটা গল্প
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কলাভবনে ঘুরঘুর করো শুনলেই হিংসা হয়! অনেক অনেক দিন আগে আমিও ঘুরঘুর করতাম ঐখানে।
লেখাটা খুব ভাল লাগলো।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ঘুরঘুর করি না তো এইখানেই তো আমার ক্লাস
তবে আপনে কার্জন থেকে এত কষ্ট করে কলাতে এসে ঘুরঘর করতেন??? আপনার এনার্জী তো দারুন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কী করমু রে ভাই। কলাভবনের উল্টাপাশের হলটায় বউ থাকতো। আমাদের যুগে মোবাইলের এমন রমরমা ছিল না। মোটামুটি সম্রাজ্ঞীর মুডে রোকেয়া হলের গেইট দিয়ে ঢুকতে থাকা আপামণিদের কারো হাতে বউ এর নাম লেখা স্লিপটা পাচার করে দিয়ে রোজ অপরাজেয় বাংলার চারজনের সাথে বসে বসে গল্প করতাম আর বউয়ের জন্যে অপেক্ষা করতাম!
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
মোবাইল থাকলেও এখনো প্রেমিকেরা অপেক্ষা করে লাইব্রেরী, ডাস কিংবা ভাষা ইনিষ্টিটিউটের সামনে। বেচারাদের দেখলে মায়া লাগে, আহারে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ডায়েরী? চলুক
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হুম ডায়েরী। বলছেন যেহুতু চলুক তাইলে।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নতুন মন্তব্য করুন