০।
গত কয়েকদিন ধরে মন মেজাজ বড়ই ফুরফুরে। আর আজকে বিকেলের আড্ডার পর তা আর ফুরফুরে। অনেকদিন পর আজিজের কোঞ্চিপায় আবার তুমুল আড্ডা হচ্ছে, গতকাল এবং আজও। মাঝখানে অবশ্য অনেকদিন এইকাজ সেইকাজে যাওয়া হয় নায় কিন্তু এখন আবার নিয়মিত। আজকাল অবশ্য এই মাশ্রুম আড্ডায় কিং জুলিয়ানের জয়জয়কার, কিছুক্ষণ পর পর কেউ না কেউ কোন না কোন প্রসঙ্গে কিং জুলিয়ান কে স্মরণ করে এবং বাকীরা অট্টহাসিতে সেখানে যোগ দেয়। তবে এইখানেও আমি নিতান্ত বাচ্চা মানুষ কারণ কিং জুলিয়ান আর পেঙ্গুইনদের এখনো মনিটরে দেখার সৌভাগ্য হয় নায়। তাই অন্যদের মুখ থেকে শুনে শুনেই কিং জুলিয়ানের ডায়লগ মুখস্ত করছি কারণ রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, বালিকা, বই এবং অতি অবশ্যি কাগু, এদের সবাই কে হটিয়ে মাশ্রুম আড্ডায় এখন কিং জুলিয়ানই একমাত্র কিং।
০১।
জীবনে কখনো পরীক্ষায় জীবনের লক্ষ্য রচনা লেখা হয় নায় কারণ জীবনের লক্ষ্যই তো ঠিক করা হয় নায়। এই তেইশ বছরের জীবনে এই ব্যাপার নিয়ে কখনো সমস্যায় না পরলেও কয়েক দিন আগে বুঝলাম ব্যাপারটা আসলে ঠিক করি নি। গত কয়েকদিন আগে পিতাজান হঠাৎ করে ডেকে পাঠালেন, যাওয়ার পর গুরুগম্ভীর স্বরে প্রশ্ন- তা পড়াশোনা শেষ করে কি করতে চাও? সরকারী চাকরী করবে? বিসিএস দিবে? আমার উত্তর- জ্বী, দিতে পারি। পিতাজানের আবার প্রশ্ন- নাকি এমবিএ করবে? এইবারো উত্তর দিতে দেরী করলাম না- জ্বী, সেইটাও খারাপ না। এইবার রাগত স্বরে পুনরায় প্রশ্ন- বিদেশে গিয়ে ডিগ্রী নেওয়ার ইচ্ছে আছে? সুবোধ ছেলের মত এইবারো আমার উত্তর- হুম, সেটাও করা যায়। এইবার পিতাজান আর রাগ সামলে রাখতে না পেরে মাতাজানের উদ্দ্যেশে বললেন- এই গাধা ছেলে কে দিয়ে কি হবে? পড়াশোনা শেষ হয়ে আসল প্রায়, আর এখনো জানে না সে কি করতে চায়। এইসব বকাঝকা শুনতে শুনতেই হঠাৎ দার্শনিক চিন্তা মাথায় ভর করল, আমি আসলে কোন এক চৌ্রাস্তার মাঝে গোলচত্ব্ররে দাঁড়ান। যেখানে দাঁড়িয়ে আমি চিন্তা করছি কোন রাস্তায় যাওয়া যায় যেখানে অন্যরা সে রাস্তায় এগিয়ে গেছে বহুদূর।
০২।
যেকোন আড্ডায় কাগু এবং তার কান্নাকাটি আজকাল একটা অতিপ্রিয় টপিক। তবে এই কাগু বিষয়ক আলোচনা কতদূর ছড়িয়ে গেছে তার প্রমাণ পেলাম শনিবার ডিপার্টমেন্টের সেমিনার লাইব্রেরীর ভিতরের এক গল্পে। লাইব্রেরীর ভিতর বসে বসে বই নাড়াচাড়া করছি, পাশের টেবিলে জনাকয়েক সহপাঠী বালক-বালিকা নানা রকম বিষয়ে আলাপ আলোচনায় মত্ত। এরকম একটা সময়ে অভ্র, বিজয়, পাইরেটেড এরকম নানা পরিচিত শব্দ কানে আসায় কান আপনা আপনিই খাড়া হয়ে গেল, আর সেই খাড়া কানের ভিতর দিয়ে যতটুকু শব্দ আসে তাতে পরিষ্কার হয়ে গেল ইহা একটি কাগু বিষয়ক আলোচনা। ব্যাপারটা পরিষ্কার হতেই অবাক না হয়ে পারলাম না কারণ এই জনা কয়েক সহপাঠী বালক-বালিকাদের অন্তত্য কয়েকজন কে ফেসবুকে বাংলা ব্যবহার করার জন্য অনেক রকম যন্ত্রনা মন্ত্রণা করার পরও কখনো এদের রাজী করাতে পারি নাই কিন্তু এখন ব্যাটাদের একজন বলছে সে নাকি খোমাখাতায় মানুষ জনের লিংক শেয়ারের বহর দেখে অভ্র নামিয়ে দেখেছে এবং এটা দিয়ে দারূণ বাংলা লেখা যায়। মনে মনে হাসলাম। আহারে কাগু, তুমি যদি জানতে এই বালক বালিকাদের আমি কত বাক্য ব্যয় করেও অভ্র ব্যবহার করাতে রাজী করাতে পারি নাই আর এখন তোমার সামান্য কান্নাকাটি সেই কঠিন কাজটাই কত সহজ করে দিল
০৩।
গত কয়েকদিন ধরে আফসোস হচ্ছে মাহমুদুল হক কেন আর আগে পড়া হয় নি। "অনুর পাঠশালা" পড়া শেষ হওয়ার পর সেই আফসোস আবার মাথায় নড়াচড়া করা শুরু করেছে। পড়তে পড়তেই যেন টের পাই অনুর সেই জানালা, জানলা দিয়ে দেখা যাওয়া মালী আর মালী বৌ, রাস্তায় ব্রিং খেলা কিংবা জানলার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা তীব্র সেই দুপুর। অনুর মত বাইরের জগতটা আমকেও তীব্র আকর্ষণ করে তাই পৃষ্ঠা উলটে চলি, মনে হয় শব্দ গুলো যেন একটা ঘোর তৈরি করে তাই নিরুদ্দেশ হই, অনুর সাথে আমিও নিরুদ্দেশ হই। ঘোরের মাঝেই বাস্তব হয়ে হাজির হয় ফকিরা, টোকানি, গেনদু, ফালানি, মিয়াচান। বাস্তব আর ঘোর লাগার মাঝে অবাক হই, লেখকের শব্দ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেখে অবাক হই। আর এরই মাঝে হাজির হয় সরুদাসী, আমাদের ঘোরের মাত্রাটা আর বাড়িয়ে তুলতে। আর সেই ঘোরের মাঝেই একদিন অনু বুঝতে পারে সরুদাসী কে তার আর ছোয়া হবে না। আর অনুর মত আমারও পড়তে পড়তে হঠাৎ মনে হয়ে হয়ত আমাদের সামনের বাস্তব জগতটা কখনো কখনো আমাদের ধরা ছোয়ার বাইরে।
০৪।
শনিবার ভোলা-৩ আসনের উপনির্বাচন হয়ে গেল এবং এই নির্বাচন দেখে মনে শুধু একটা পুরান কথাই মনে আসল- আবার সেই পুরাতন ভুল। বরাবরের মত উপনির্বাচনে আবার ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী জয়ী কিন্তু সেইখানে কারচুপির অভিযোগ। এইবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পর অনেকেই বলছিলেন আমাদের সংবিধান থেকে তত্ত্বধায়ক সরকারের অনুচ্ছেদটা বাদ দিতে যাতে এর ফাঁক-ফোকর দিয়ে কোন অসংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় আসতে না পারে। মাঝখানে দেখলাম আওয়ামে লীগও এই তত্ত্ব সমর্থন করছে কিন্তু এইবারের উপনির্বাচন দেখে মনে হল সরকার হয়ত ভুলে গেছে, যতদিন পর্যন্ত এইসব উপনির্বাচন সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হচ্ছে অন্তত ততদিন বিরোধী দল তত্ত্বধায়ক সরকারের অনুচ্ছেদটা বাতিলের দাবি কে কোন ভাবেই সমর্থন জানাবে না।
০০।
আমার কবিতা জ্ঞান ইন্টারের বাংলা পাঠ্য বই পর্যন্ত, হয়ত বুঝতে পারি না বলেই। কিন্তু তারপরেও মাঝে মাঝে কিছু কিছু হঠাৎ পড়া কবিতার লাইন মাথার ভিতর অকস্মাৎ আস্তানা গেড়ে নেয়। পড়ছিলাম শাহাদুজ্জামানের ছোট গল্প "চীনা অক্ষর অথবা লংমার্চের গল্প"। আর গল্প পড়তে পড়তেই নাম না জানা কোন এক কবির কবিতা মাথার ভিতর ঘাটি গেড়ে বসে তাই একটু পর পর বইটা উলটে শুধু মাত্র নাম না জানা কবির কবিতাটা পড়ি, বারবার পড়ি। আর উচ্চারণ করি-
ভালবাসা চিরকাল আমার কাছে অজ্ঞাত রয়ে গেছে ;
চীনা অক্ষরের মত চিত্রময় কারুকাজ, অথচ অজানা
দুর্বোধ্য ভাষায় এক শব্দহীন গভীরতা যেন।
এমন রহস্যঘন আর কিছু বর্ণমালা দেখিনি জীবনে
অচেনা শহরে কোন বন্ধ দরজার কাঁচে, জটিল রেখায়
কার যেন ছায়ামুখ কিছুক্ষণ ভেসে উঠেছিল।
এখনো আশ্চর্য ভাবি, সেদিন কি কাঁচে লেখা ছিল 'স্বাগতম'?
অথবা কঠিন সেই শেষ কথা- 'প্রবেশ নিষেধ'?
মনে দ্বিধা ছিল, তাই আবার ফিরেছি একা পথে।
মন্তব্য
বিন্দু বিন্দু ছোট্ট ঘটনা। ভালো লাগলো।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ঢাবির এমবিএতে ছ্যাঁক খেয়েছি কদিন আগে
এইবেলা ঝটপট ঠিক করে ফেলুন কি করতে চান, নয়তো আমার মতো পস্তাতে হবে..
(ব্যাচমেটকে চামে উপদেশ দিলাম আর কি )
লেখা ভাল্লাগেছে!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এত কষ্ট করে এমবিএ করে কি করবেন আফামনি তার থেকে চাকরী খুঁজেন আখেরে অশেষ লাভ হবে
ঠিক করছি এই বয়সে এসে আর জীবনের লক্ষ্য রচনা লিখব না একদিন সামনে যা আসে তাই করা শুরু করব
লোকজন খুপ খ্রাপ তারা চামে উপদেশ দেয় কিন্তু চামে কেউ টাকা পয়সা দেয় না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নিবির্ভাই, টাইপো আছে কিন্তু...
_________________________________________
সেরিওজা
এইসব কথা জোরেজোরে বলতে হয় না
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমি কি ফিসফিস করে বলবো?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
অবশ্যই অবশ্যই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
- চৌরাস্তায় খাড়ায়া এদিক ওদিক চাইয়া একটা ঝাড়া দৌড় লাগান। সামনের তিনটা রাস্তার কোনোটার দিকেই না। একেবারে উল্টো দৌড় দেন। দেখেন জীবনে কত্তো মজা!
তবে, সময়ের উল্টা দিকে দৌড়াতে সাহসে না কুলালে সামনের তিনটা পথের যেকোনো একটায় গুটিগুটি পায়ে হেঁটে যাওয়াই ভালো আইডিয়া।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু আপনার শেষ কথা কি ফেলতে পারি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
শহীদুজ্জামান নারে ব্যাটা শাহাদুজ্জামান।
লেখা ভাল হয় নাই। আমার বন্দনা করে একটা আলাদা প্যারা না লিখলে লেখারা সাধারণত ভাল হয় না।
আজকে তারেকের "চাঁদ বিষয়ক গান আর গান বিষয়ক চাঁদ" নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা থাকলে পাঠক আরো বেশি মজা পাইত।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার সম্পর্কে তো লিখতে চাইছিলাম, একটা খসড়াও করছিলাম যেখানে লিখা ছিল- রতন একজন ভাল ছেলে যে কিনা কোঞ্চিপার আড্ডায় আসলে কিছুক্ষণ পর পর তার মোবাইল বাজে, তখন সে ভীত সন্তস্ত্র হয়ে সে ফোন রিসিভ করে তারপর অপরপাশ থেকে কেউ তাকে ঝাড়ি দেয় আর বেচারা তখন খালি বলতে থাকে আসতাছি, আর মাত্র মিনিট দশেক লাগবে। এরপর নানা রকম অযুহাত তৈরি করে সে ব্যক্তি আমাদের ছেড়ে চলে যায়। কিন্তু পরে দেখলাম হাজার হইলেও আপনি একজন বিশিষ্ঠ ভদ্রলোক তার উপর আড্ডার বড়ভাই তাই আর লিখলাম না
কিং অফ দ্যা কিংস কিংলি কিং জুলিয়ান তারেক ভাই কে নিয়ে কিছু বলতে গেলে আরে গোটা ছয় পোস্ট লাগবে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নানান টপিক। কী নিয়া মন্তব্য করতে চাইছিলাম ভুলে গেছি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
@ নজরুল ইসলাম: আম্মো
---মহাস্থবির---
সব যে বইলা শেষ কইরা ফেলতেসো, ৬০ বছর পর বইয়ে লেখবা কী ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ইল্লিগাই কি তুই গত চাইর বছর ব্লগ লিখস না রে!!!
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমার বাবাও এটা জানতে চায়।
*দীর্ঘশ্বাস*
নহক
মনখারাপ কইরেন না কারণ আমার ধারণা পৃথিবীর যাবতীয় বাবা-মা তাদের সন্তান নিয়ে এই ধারণাই পোষণ করে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
০১
স্লিংশট
জিন প্রপাগেসশন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনার পরামর্শে লাইক দিস দিলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আমার পরামর্শে লাইক দিস দেয়াতে আমি লাইক দিস দিলাম
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমার পিতা এখন আর ঐসব জানতে চায় না, হাল ছেড়ে দিসে। এখন 'পরিকল্পনার সুফল' বিষয়ক আধাঘণ্টার ক্লাস নেয় মাঝেমধ্যে...
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
আমার পিতা হাল ছাড়ে নায় তাই জানতেও চায় আবার পরিকল্পনা বিষয়ক ক্লাসও নেয়
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
এদিক দিয়ে ভালবাসার কমিটমেন্ট ভাল কাজ করে(!)
জীবনের একটাই লক্ষ্য থাকে, পাশ করো, চাকরী জুটাও, বিয়ের সানাই বাজাও। লক্ষ্যের দিকে ছুটে চলছি।
কিং জুলিয়ানের কারবার মানুষের মুখে শুনলে সত্যিকারের মজার অর্ধেকও পাবা না, জলদি দেখে ফেলো।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
কিং জুলিয়ান দেখছি
আর ভালবাসা না কিসের কথা বললা মনে হয়, তাইলে গোপনে একটা সত্য কথা বলি- বালিকারা আমাকে ভালু পায় না, তাদের ধারণা আমি ছোট মানুষ এখনো বড় হওয়ার বয়স হয় নাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বাহ্। অনেকদিন পর পড়লাম সিরিজটা। সুন্দর লেখা।
তা, আছো ভালৈ, না?
আছি ভালৈ আর অনেকদিন পর লিখছি তাই পড়লেনও অনেকদিন পর
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নতুন মন্তব্য করুন